রাসূল (সা.) আগমনে আলোকিত হয়েছিল বিশ্বজাহান
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৪ এএম
প্রিয়নবী হযরত মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর শুভাগমন উপলক্ষে বিশ্বব্যাপী পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদ্যাপিত হয়। এ দিনটি শুধু আমরা যারা রাসূলের উম্মত তাদের জন্যই আনন্দের এমন নয়, বরং কূল-কায়েনাতের সমগ্র সৃষ্টি এমনকি স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের নিকটও অধিক আনন্দের দিন। যার আগমনে আসমান-জমিন আল্লাহর কুদরতি নূরে সুসজ্জিত হয়েছিল। জাহেলিয়াতের অন্ধকার দূরিভুত হয়ে আলোকিত হয়েছিল বিশ্বজাহান। সর্বত্র শান্তির সুশীতল বাতাসে তৃপ্তির আনন্দে আন্দলিত হয়েছিল। কুফর, শিরক, মূর্তি পূজা, অগ্নি পূজা, চন্দ্র-সূর্য পূজার অবসান ঘটেছিল যার পদচারণায়। কাবার চত্ত্বরের শতশত মূর্তি চুর্ণ-বিচুর্ণ হয়েছিল তাঁরই তিক্ষè দৃষ্টিতে। তিনি রহমাতাল্লিল আলামীন হিসেবে পৃথিবীতে আগমন করেছিলেন বিধায় এ দিনটি আমাদের নিকট এতটা আনন্দময়।
গতকাল রাজধানীর মহাখালীস্থ মসজিদে গাউছুল আজমের খতিব আলহাজ মাওলানা কবী রূহুল আমীন খান জুমার খুৎবা-পূর্ব বয়ানে এসব কথা বলেন। রাসূল (সা.)-এর পূর্বে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন যতজন নবী রাসূল প্রেরণ করেছেন তাঁরা ছিল কোনো নির্দিষ্ট জনপদ কিংবা জাতীর জন্য। আর রাসূল (সা.) প্রেরিত হয়েছেন সমগ্র জাহানের জন্য। পৃথিবী সৃষ্টির শুরুলগ্ন থেকে রাসূল (সা.)-এর পূর্ব পর্যন্ত আল্লাহ তায়ালা মানবগোষ্ঠির ওপর ধাপেধাপে আংশিক দায়িত্ব ও কর্তব্য ন্যস্ত করেছিলেন। অতঃপর রাসূল (সা.)-এর উম্মত তথা আমাদের ওপর তিনি (আল্লাহ) দ্বীনকে পরিপূর্ণরূপে অর্পণ করলেন। কিয়ামত পর্যন্ত আর কোনো নবী কিংবা রাসূল আসবেন না এবং আল্লাহর তরফ থেকে নতুন কোনো হুকুম আহকাম আমাদের ওপর ন্যস্ত করা হবে না। রবিউল আউয়াল মাসের বারতম রজনীতে মানবতার মুক্তির দিশারী, পথহারা জনগোষ্ঠিকে সত্যের সন্ধান দানকারী কান্ডারি প্রিয়নবী (সা.)-এর আবির্ভাব ঘটে। এ দিনটিকে আমরা স্মরণীয় করে রাখার জন্য কত কি’ই না করি। তাঁর জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করার মানসিকতা সকলের মাঝেই বিরাজমান। আল্লাহর পরে সকল ভালোবাসা, মায়া, শ্রদ্ধা কেবল তাঁরই জন্য। আপনার আমার আমল-আক্বীদা, চলাফেরা, জীবন ধারণের পদ্ধতি যদি তাঁর মতো নাই হয়, তাহলে শ্রদ্ধা, ভালোবাসা, জীবন কোরবান সবই মূল্যহীন।
খতিব বলেন, রাসূল (সা.)-এর আগমনের এ শুভক্ষণে আমাদের শুধু আনন্দ উদযাপন করলেই হবে না। তাঁর সুন্নাহসমূহ আকঁড়ে ধরে পবিত্র কুরআনকে জীবনবিধান হিসেবে মেনে চলার প্রত্যয় নিয়ে অগ্রসর হতে হবে। তিনি যেমনিভাবে সমাজ থেকে অন্যায়, জুলুম, অনাচারসহ যাবতীয় অপরাধমূলক কর্মকা- দূরিভুত করার প্রয়াস চালিয়েছেন, তাঁর উম্মত হিসেবে ঠিক তেমনিভাবে আমাদের সমাজে শান্তিপ্রতিষ্ঠায় সর্বদা সচেষ্ট থাকতে হবে। রাসূল (সা.) এর দুশমন, আল্লাহদ্রোহী, দ্বীনের শত্রুদের মোকাবিলায় জান-মাল উৎসর্গ করতে হবে। দুনিয়ার কোনো শক্তির কাছে মস্তক অবনত করা যাবে না। নিজেকে সপে দেয়ার একমাত্র জায়গা মহান রাব্বুল আলামীনের দরবার। মনে রাখতে হবে, রাসূল (সা.)-এর দ্বীন প্রতিষ্ঠা পদ্ধতি, সমাজকে কলুষমুক্ত করার জন্য তিনি কতটা শ্রম দিয়েছেন, মেধা কাজে লাগিয়েছেন, এমনকি নির্বাসনেও ছিলেন বছরের পর বছর। স্মার্ট ফেনের মধ্যে ডুবে না থেকে, ফেইসবুক, ইউটিউব, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম-এর দুনিয়ায় বিরাজ না করে পনেরশত বছর পূর্বের ইতিহাস নিয়ে গবেষণা করুন। কীভাবে মক্কা বিজয় হয়েছিল, কোন শক্তিতে সল্প সংখ্যক সৈন্য নিয়েও বদর প্রান্তরে বিজয়ের ঝান্ডা উড্ডয়ন করতে সক্ষম হয়েছিল। ক্রমশ আমার আমাদের ইতিহাস ঐতিহ্য ভুলতে বসেছি। ইসলামের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ শত্রুরা ইতিহাস বিকৃতির মাধ্যমে ইসলামের সোনালি যুগ, গৌরবোজ্জ্বল দিনসমূহ কৌশলে মুছে ফেলার অপচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। আবুবকর, ওমর, ওসমান, আলী, হামজার বংশধররা আজ ভীতসন্ত্রস্ত। অন্যায়কে মনে মনে ঘৃণা করছি, হাত দ্বারা প্রতিহত করার সাহস ক্রমশ হারিয়ে ফেলছি কেবল নিজেদের পূর্ব পূরুষদের ইতিহাস ভুলে যাওয়ার কারণে। মুক্ত বিহঙ্গের ন্যায় উড়ে বেড়ানো জাতি আজ কোণঠাসা কেন? ইসলামি চেতনার হুংকারে লাত-মানাতের শির ধূলিকণায় রূপান্তরীত করেছিল যে জাতি, সে জাতি কেন আজ মুখ খুলতে ভয় পায়? প্রতিরোধ, প্রতিবাদ যেন স্বপ্নেই সম্ভব। অথচ রাসূল (সা.) তো এমন ছিলেন না। আজ তাঁর প্রতি ভালোবাসা প্রদর্শন করছি অথচ তাঁর আদর্শ থেকে নিজেদের দূরে সরিয়ে রাখছি। আর এর দরুণ বিশ্বব্যাপী মুসলমানগণ নির্যাতিত, নিপীড়িত, নিষ্পেষিত। শুধু তাই নয়, আল্লাহর আজাব ও গজব আমাদের দিকে ক্রমশ ধেঁয়ে আসছে রাসূল (সা.)-এর নির্দেশিত পথ থেকে সরে আসার জন্য। সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ইসলামি চেতনায় ছুরিকাঘাত করার মতো কর্মকা- অহরহ পরিলক্ষিত হয়। আমরা প্রতিরোধ করি না। অন্যায়, অত্যাচার, জুলুম, অবিচার, পাপাচার, অনাচার দেখছি, অথচ প্রতিবাদ করছি না। বেপর্দা নারী, অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি, আধুনিকতার নামে অশ্লীলতাকে স্বীকৃতি প্রদান, মদ-জুয়ায় সয়লাব, অথচ তাদের সম্মুখে কুরআন সুন্নাহের কথা প্রকাশ করতে পারছি না। কেবল লম্বা জুব্বা, দাঁড়ি, টুপি, পাগড়ি আকঁড়ে ধরার নাম রাসূলে প্রতি ভালোবাসা নয়। জসনে জুলুছ, ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) যেমনিভাবে উদযাপন করবেন, নবীর সুন্নাতসমূহ যেমনিভাবে নিজের জীবনে বাস্তবায়ন করবেন, ঠিক তেমনি সমাজের সকল অনৈতিকতা, কুরআন-সুন্নাহ বিরোধী কর্মকা- দূরিভুত করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। আল্লাহর তরফ থেকে আমাদের জন্য সাহায্যকারী প্রেরিত হবে ঠিক যেমনি প্রেরণ করেছিলেন বদরের ময়দানে এই বিশ্বাস নিয়ে পাপাচার মুক্ত সমাজ গঠনে আত্মনিয়োগ করতে হবে। আসুন রাসূল (সা.)-এর আগমনের এই মাসে আমরা নিজেরা কুরআন-সুন্নাহ অনুযায়ী জীবন ধারণের প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হই, একই সাথে সমাজের সকল অপরাধমূলক কর্মকা- বন্ধের ব্যবস্থা করে ইসলামী জীবনবিধান প্রতিষ্ঠার চেষ্টা অব্যাহত রাখি। আল্লাহ আমাদের কবুল করুন। আমীন।
মিরপুরের ঐতিহ্যবাহী বাইতুল মামুর জামে মসজিদের খতিব মুফতি আব্দুর রহিম কাসেমী গতকাল জুমার খুৎবা-পূর্ব বয়ানে বলেন, ইসলামী রাষ্ট্র ব্যবস্থার মাধ্যমেই মানুষের অধিকার নিশ্চিত করা সম্ভব। ইসলামী রাষ্ট্র ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে মানবতার নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বর্বর আরব জাতিকে অন্ধকারের তলদেশ থেকে তুলে এনে পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে সম্মানী মানুষে পরিণত করে ছিলেন । তিনিই ইসলামী অনুশাসন ও রাষ্ট্র ব্যবস্থার মাধ্যমে মারামারি কাটাকাটি, সন্ত্রাসী রাহাজানি, জুলুম অত্যাচার, নির্যাতন নিপীড়নের মূলোৎপাটন করত চুরি, ডাকাতি, খুন, গুম, হত্যার মতো জঘন্যতম অপরাধ শূন্যের কোঠায় নামিয়ে নিয়ে এসেছিলেন। মানুষের জান-মাল, ইজ্জত-আব্রুর অধিকার নিশ্চিত করেছিলেন ১০০%। নারীরা নিজেদের ইজ্জত সম্মান নিয়ে সমাজে চলাফেরা করতে পারতেন নিঃসঙ্কোচে ও নির্বিঘেœ । নারীদের ইজ্জত লুণ্ঠনকারী হিসেবে পরিচিত আরব সমাজে এক সম্ভান্ত পরিবারের নারী সুদূর হেজাজ থেকে একাকী বিনা বাধায় নিজের আব্রু-ইজ্জত রক্ষাপূর্বক মদিনায় হিজরত করে প্রমাণ করে ছিলেন নারীদের সম্মান-ইজ্জত-অধিকার রক্ষায় ইসলামের বিকল্প নেই। পবিত্র মদীনাতুল মুনাওয়ারায় ইসলামী রাষ্ট্র ব্যবস্থা কায়েম করে জাতি ধর্ম নির্বিশেষে প্রতিটি মানুষের অধিকার রক্ষায় মহানবী (সা.) ছিলেন বেমেসাল ও বেনজীর । ইসলামী রাষ্ট্র ব্যবস্থার মাধ্যমে তিনি খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, ও চিকিৎসাসহ মানুষের প্রতিটি অধিকারকে নিশ্চিত করলেন অক্ষরে অক্ষরে। আল্লাহর বিধান মোতাবেক যা বললেন তিনি তাই বাস্তবায়ন করলেন। অন্ধকারে নিমজ্জ্বিত আরববাসীকে উপহার দিলেন সুন্দর, শান্তিময় সমৃদ্ধশালী একটি কল্যাণময়ী ইসলামী রাষ্ট্র। ঘোষণা করলেন আজ থেকে সব মানুষ পরস্পরে ভাই ভাই। মদীনা নামক ইসলামী রাষ্ট্রে জাতি ধর্ম নির্বিশেষে সকলের জান-মাল-আব্রু-ইজ্জত সংরক্ষণে সবাই সমান। কেউ কারও অনিষ্ঠতায় লিপ্ত হতে পারবে না। কেউ কাউকে অন্যায়ভাবে হত্যা করতে পারবে না। তাহলেই কেসাস সররূপ তাকে হত্যা করা হবে।আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন, কেসাসের মধ্যেই মানুষের জীবন। (আল কুরআন )। এভাবেই ইসলামী রাষ্ট্রব্যবস্থা কায়েমের মাধ্যমে রাসুল সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, খোলাফায়ে রাশেদীন যুগ যুগ ধরে মানুষের অধিকার নিশ্চিত করেছেন। আল্লাহ আমাদের সবাইকে তওফিক দান করেন।
মিরপুরের বাইতুল আমান কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মুফতি আবদুল্লাহ ফিরোজী গতকাল জুমার খুৎবা-পূর্ব বয়ানে বলেন, নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্ম ও মৃত্যুর মাস রবিউল আউয়াল চলছে। এই মাস রাসূলের সিরাত অধ্যায়ন ও চর্চার মাস। রাসূল (সা.)-এর আদর্শকে ধারণ করার জন্য সিরাতুন্নবী তথা রাসূলের জীবনী অধ্যায়ন ও চর্চার বিকল্প নেই। সিরাত অধ্যায়নের সাধারণ দৃষ্টিভঙ্গির সাথে ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গির কিছুটা ভিন্নতা রয়েছে। কারণ একজন মুসলমানের জন্য রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মুবারক সিরাত অধ্যায়ন শুধু জ্ঞান বা জ্ঞানবৃদ্ধির বিষয়ই নয়, এটা তার দ্বীনি প্রয়োজন। কারণ সিরাত অধ্যায়ন একটি উত্তম আমল। উলামায়ে কেরাম এই বিষয়ে একমত যে, সিরাতে নববী সর্বযুগীয় একটি মু‘জিযা। সিরাতে নববী আল্লাহ তায়ালার হিকমত ও প্রজ্ঞার নিদর্শন এবং কুরআনে কারীমের জীবন্ত ব্যাখ্যা। আম্মাজান আয়েশা (রা.) বলেছেন, গোটা কোরআনটাই রাসূলের চরিত্র। সিরাত অধ্যায়ন মুমিনের ঈমান ও আনুগত্যের দাবি। আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে কারীমে মুসলমানদেরকে রাসূল (সা.) ও রিসালাতের ওপর বিশ্বাস স্থাপনের সাথে সাথে তার পূর্ণ অনুসরণ ও আনুগত্য করার নির্দেশ দিয়েছেন। ইরশাদ হয়েছে, আপনি বলুন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালোবাসো, তবে আমার অনুসরণ কর। তাহলে আল্লাহ তায়ালা তোমাদেরকে ভালোবাসবেন এবং তোমাদেরকে ক্ষমা করে দেবেন। আর আল্লাহ তায়ালা অতি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু। (সূরা আলে ইমরান-৩১)।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
শ্রদ্ধার প্রেম প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়ে অনুতপ্ত বরুণ ধাওয়ান
শেরপুরে জেল পলাতক হত্যা মামলার ৩০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
মুসলিম জাগরণের অগ্রপথিক মুন্সী মোহাম্মদ মেহেরুল্লাহ আজ জন্মদিন
গত সাড়ে ১৫ বছর যারা শাসন করেছে, তারা দেশকে না সাজিয়ে নিজেদেরকে সাজিয়েছে: আমীরে জামায়াত
রাজস্থানে ৩ দিনেও উদ্ধার হয়নি ৭০০ ফুট গর্তে আটকে থাকা শিশু
জকিগঞ্জে বালাউটি ছাহেবের ঈসালে সাওয়াব মাহফিলে ভক্ত-মুরিদানের ঢল
‘অন্তর্বর্তী সরকারের উদারতা এই কপালপোড়া জাতিকে অনন্তকাল ভোগাবে’
বিমান হামলায় গাজায় একসঙ্গে ৫ সাংবাদিককে হত্যা
বান্দরবানে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার নিন্দা, পুড়ে যাওয়া ঘরগুলো নির্মাণের নির্দেশ
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সচিবালয়ের ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শনে উপদেষ্টারা
গাজায় যুদ্ধবিরতি বিলম্বে পাল্টাপাল্টি দোষারোপ হামাস-ইসরায়েলের
ফায়ার ফাইটার নয়নের জানাজা বাদ জোহর, অংশ নেবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সচিবালয়ের আগুন লাগা ভবনেই উপদেষ্টা নাহিদ-আসিফের মন্ত্রণালয়
সচিবালয়ে প্রবেশ করতে শুরু করেছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
চাঁদপুরে দুই উপজেলার মধ্যবর্তী সেতু ভেঙ্গে পড়েছে
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বাস মালিককে কুপিয়ে হত্যা
মোজাম্বিকে কারাগারে ভয়াবহ দাঙ্গায় নিহত ৩৩, দেড় হাজার বন্দির পলায়ন
কেনাকাটার সময় আমরা সাধারণত যে ভুলগুলো করি
মিরপুরে সাংবাদিকদের ২১ বিঘা জমি এখনও ইলিয়াস মোল্লাহর দখলে!
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা মিলন গ্রেপ্তার