ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৪ আশ্বিন ১৪৩১
নেতাকর্মীদের সতর্ক থাকার নির্দেশ দলে দলে ঢাকায় আসছে মানুষ

কে মাঠে নামছে কে নামছে না নজর রাখছে বিএনপি

Daily Inqilab ফারুক হোসাইন

২৬ অক্টোবর ২০২৩, ১২:১২ এএম | আপডেট: ২৬ অক্টোবর ২০২৩, ১২:১২ এএম

সরকার পতনের এক দফা দাবি আদায়ে ২৮ অক্টোবর ঘিরে রাজনৈতিক অঙ্গনে শুরু হয়েছে উত্তেজনা। ওইদিন বিএনপিসহ সরকার বিরোধী ৩৪টি রাজনৈতিক দল কর্মসূচি নিয়ে মাঠে থাকবে। পাল্টা কর্মসূচি নিয়ে মাঠে থাকার ঘোষণা দিয়েছে আওয়ামী লীগও। এই কর্মসূচি নিয়ে আওয়ামী লীগ-বিএনপি দুই দলের শীর্ষ নেতাদের বক্তব্যে উত্তাপ ছড়াচ্ছে রাজনীতির মাঠে। সরকারের পদত্যাগ, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের এক দফা দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে কর্মসূচি পালনের পর এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি। এরই অংশ হিসেবে আগামী ২৮ অক্টোবর মহাসমাবেশ থেকে আন্দোলনের মহাযাত্রা শুরুর ঘোষণা দিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। যদিও কর্মসূচির আগে বিএনপি নেতাকর্মীদের বাড়িতে বাড়িতে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার, মামলা করা হচ্ছে কিন্তু কোন কিছুকেই এবার পরোয়া করবেন না বলে জানিয়েছেন দলটির নেতারা। বরং চূড়ান্ত পর্যায়ের এই আন্দোলনকে বাঁচা-মরার লড়াই হিসেবে গ্রহণ করে জীবন বাজী রেখে হলেও সফল করার অঙ্গীকার করেছেন তারা। এজন্য যে কোন বাধা-প্রতিবন্ধকতা আসুক তা অতিক্রম করে ঢাকার মহাসমাবেশ সফল করতে ঢাকার দিকে ছুটে আসছেন সারাদেশের বিএনপি নেতাকর্মীরা। গতকাল বুধবার থেকেই দলে দলে ঢাকায় বিএনপি নেতাকর্মীরা আসছেন বলে জানিয়েছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, আগামী ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশ অনুষ্ঠানের সকল প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন। এই মহাসমাবেশ হবে নজীরবিহীন, ঐতিহাসিক। সারাদেশের গণতন্ত্রহারা বঞ্চিত মানুষ ঢাকার দিকে ছুটে আসার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়েছে। যদিও সরকারি জুলুম-নির্যাতন-দমন-পীড়ণের কোন কমতি নেই। অব্যাহত গণগ্রেফতারের মধ্যেও দীপ্ত অঙ্গিকারে তারা ঢাকার দিকে ছুটে আসছে।

বিএনপি সূত্রে জানা যায়, ঢাকার বাইরের জেলাগুলো থেকে বিএনপি নেতাকর্মীরা ইতোমধ্যে ঢাকায় ঢুকতে শুরু করেছে। কয়েকটি ভাগে ভাগ হয়ে তারা বাস, ট্রেন, লঞ্চ, ভাড়া করা পৃথক গাড়িতে করে তারা ঢাকায় আসছেন। আজ বৃহস্পতিবারের মধ্যেই ঢাকার বাইরের নেতাকর্মীদের ঢাকায় প্রবেশের নির্দেশনাও দেয়া হয়েছে নেতাদের পক্ষ থেকে। একইসঙ্গে নেতাকর্মীদের নিজ নিজ অবস্থানে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গ্রেফতার অভিযান চালাতে পারে, হয়রানি করতে পারে সেগুলোকে অতিক্রম করতে কৌশল অবলম্বনের কথা বলা হয়েছে। এছাড়া সমাবেশের আগে পরে যেন কেউ কোনভাবেই কোন ধরণের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে সেজন্য সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। যে কোন ঘটনা ঘটলে সেটির ছবি তোলা বা ভিডিও করে রাখার নির্দেশনাও দেয়া হয়েছে। তৃণমূলের নেতাকর্মীদেরকে বাধ্যতামূলকভাবে মহাসমাবেশে উপস্থিত হতে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় বিএনপি। দলটির ভাইস-চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেন, এই লড়াইয়ে সবাইকেই উপস্থিত হতে হবে। লড়াই এর সময় আসবেন না শেষ হওয়ার পরে আসবেন তখন কিন্তু পার্টি আর আপনাকে দেখবে না। পার্টি সবার দিকেই নজর রাখছে কে লড়াইয়ে নামলো আর কে নামলো না।

সিলেট মহানগর বিএনপির সভাপতি নাসিম হোসাইন বলেন, ব্যক্তিগতভাবে সবাইকে নিজেদের মতো করে ঢাকায় যাওয়ার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কোনো বাস রিজার্ভ করে নয়; সবাই আলাদা আলাদাভাবে ঢাকায় যাওয়া শুরু করেছেন। শুক্রবার রাতের মধ্যেই সবাই ঢাকায় পৌঁছে যাবেন।

সিলেটের কয়েকটি উপজেলার নেতারা জানিয়েছেন, জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল কাইয়ুম চৌধুরীর নেতৃত্বে জেলা পর্যায়ের শীর্ষ নেতারা মুঠোফোনে উপজেলা পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক খোঁজখবর রাখছেন। সবাইকে ব্যক্তিগতভাবে যাওয়ার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে। সেই অনুযায়ী তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা ঢাকায় যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। অনেকে চলে গেছেন, কেউ কেউ পথে আছেন।

জেলা ও মহানগরের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মহাসমাবেশকে সামনে রেখে সরকার দূরপাল্লার যানবাহন বন্ধ করে দিতে পারে, এমন আশঙ্কায় আগেভাবেই অনেকে ঢাকায় যাচ্ছেন। কর্মসূচিতে জেলার প্রতিটি উপজেলা ও মহানগরের প্রতিটি ওয়ার্ডের নেতা-কর্মীরা যোগ দেবেন। এর বাইরে দলের সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরাও মহাসমাবেশে অংশ নেবেন। বাধাবিপত্তি ও পুলিশি হয়রানি এড়াতে সবাইকে আগেই ঢাকায় যাওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

মহাসমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে গঠিত বগুড়া জেলা বিএনপির পক্ষ থেকে গঠিত কমিটির দলনেতা এবং দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হেলালুজ্জামান তালুকদার বলেন, সরকার পতনের চূড়ান্ত ডাকে সাড়া দিয়ে বগুড়া থেকে ঢাকায় মহাসমাবেশ সফল করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। জেলা বিএনপির ১২টি উপজেলার ২৪টি সাংগঠনিক ইউনিট থেকে অন্তত ৫০০ নেতা-কর্মীসহ সহযোগী ও অঙ্গসংগঠন মিলিয়ে ১০ হাজার নেতা-কর্মী ঢাকায় যাবেন।

তিনি বলেন, মহাসমাবেশ সামনে রেখে গায়েবি মামলায় ধরপাকড়, গণগ্রেফতার, যানবাহন বন্ধ করে দেওয়া, হোটেল-মোটেলে পুলিশের অঘোষিত নিষেধাজ্ঞা জারিসহ অতীতের মতো সরকার যেকোনো ধরনের কূটকৌশল অবলম্বন করতে পারে। এ জন্য ২৬ অক্টোবরের মধ্যেই খ- খ- দলে বিভক্ত হয়ে ঢাকায় পৌঁছানোর জন্য নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মহাসমাবেশের এক দিন আগে তাঁরা ঢাকায় অবস্থান করবেন।

জেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বলেন, দলীয় কৌশলের অংশ হিসেবে শুক্রবার ভোরের মধ্যে বগুড়া থেকে ১০ হাজার নেতা-কর্মী ঢাকায় পৌঁছাবেন। আর যানবাহন বন্ধ না করে দিলে অন্তত ৩০ হাজার নেতা-কর্মী মহাসমাবেশর কর্মসূচিতে যোগ দেবেন।

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শাহাদাত হোসেন বলেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে মানুষ এখন বাজারে গিয়ে ফিরে আসছে। ক্ষুব্ধ মানুষ সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে চায়। এ জন্য ঢাকায় সমাবেশে অনেক সাধারণ মানুষও অংশ নেবে। বিএনপির আন্দোলন এখন সাধারণ মানুষের আন্দোলনে পরিণত হয়েছে। সবার একটাই দাবি, সরকারের পতন।

বিএনপি সূত্রে জানা যায়, ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ থেকে বিএনপি ঢাকায় সচিবালয় মুখে পদযাত্রা বা ঘেরাওয়ের মতো কর্মসূচি নেওয়ার চিন্তা করছে। তবে কর্মসূচি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। দলটির নেতারা বলছেন, মহাসমাবেশের পর তাঁদের টানা কর্মসূচি থাকবে। বিএনপির এই কর্মসূচি নিয়ে ক্ষমতাসীন দল এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কী ধরনের ভূমিকা নেয়, তা দেখেই পরবর্তী কর্মসূচি চূড়ান্ত করবে দলটি। এ জন্য দলের নেতা-কর্মীদের সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশকে আংশিক কর্মসূচি হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, এরপর থেকে তাঁদের টানা কর্মসূচি থাকবে।

এদিকে ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশসহ সামনে চূড়ান্ত পর্যায়ে যে কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে সেটিকে নেতাকর্মীদের বাঁচা-মরার লড়াই হিসেবেই নেতাকর্মীদের কাছে দেয়া হচ্ছে বার্তা। সমাবেশ সফল করতে বিভিন্ন বিভাগ ও জেলাভিত্তিক যেসব কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল তারা সংশ্লিষ্ট জেলায় জেলায় গিয়ে প্রস্তুতি সভা করেছেন এবং নেতাকর্মীদের বলেছেন, সামনে ক্ষমতা, পেছনে কারাগার। বড় কর্মসূচি দিলে পুলিশ নানা প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে, বিষয়টি অতীতে অনেকবার ঘটেছে। তাই এই বিষয়কে তাঁরা খুব একটা গুরুত্ব দিচ্ছেন না। এমন পরিস্থিতি মাথায় রেখেই পরিকল্পনা সাজানো হয়েছে। বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের একাধিক নেতা বলেন, সব ধরনের বাধা মোকাবিলায় বিকল্প কৌশলও ঠিক করে রাখা হয়েছে। যত বড় বাধাই আসুক, এবার কর্মসূচি সফল করতে নেতা–কর্মীরা পিছু হটবেন না। কেন্দ্র থেকে যে সিদ্ধান্ত দেওয়া হবে, তা ঝুঁকিপূর্ণ হলেও বাস্তবায়নের চেষ্টা তাঁদের থাকবে।

বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, ২৮ অক্টোবর ঢাকার মহাসমাবেশের মধ্য দিয়ে অবৈধ সরকারের পতন ও আন্দোলনের বিজয়ের পথে মহাযাত্রা শুরু হবে। গণ অভ্যূত্থানের লক্ষ্যে মহাযাত্রায় সকলকে রাজপথে শামিল হতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেন, এই অবৈধ সরকারের উপর শেষ আঘাতটা করার এখনই সময়। তিনি বলেন, সবার মাথার মধ্যে একটা বিষয় নেন বাসা, রাজপথ আর জেলখানা তাহলে দেখবেন এই অবৈধ সরকারকে পতন করা কোন ব্যাপারই না। নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে দুদু বলেন, আগামী ২৮ তারিখে বিএনপির মহাসমাবেশ। এই সমাবেশ হচ্ছে এই সরকারের পতনের সমাবেশ। তাই সবাইকে এই মহাসমাবেশে অংশগ্রহণ করতে হবে। বিশেষ করে যারা লড়াই করতে পারে। দু থেকে তিন দিন না খেয়ে থাকতে পারবে। আমাদের এই সমাবেশের যাত্রা হচ্ছে মহাযাত্রা, এই কাফেলা মুক্তির কাফেলা।

স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ২৮ অক্টোবর ঢাকায় জনতার ঢল নামবে। পুলিশ বিগত দিনের মতো আবারো গ্রেফতার করছে, আতঙ্ক সৃষ্টি করছে, ভয়-ভীতি দেখাচ্ছে তবে কোন কিছুতেই কোন কাজ হবে না। ###


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ইত্তিহাদেই সিটিকে রুখে দিল ইন্টার

ইত্তিহাদেই সিটিকে রুখে দিল ইন্টার

রোনালদোদের নতুন কোচ পিওলি

রোনালদোদের নতুন কোচ পিওলি

দক্ষিণ আফ্রিকাকে গুড়িয়ে আফগানদের ঐতিহাসিক জয়

দক্ষিণ আফ্রিকাকে গুড়িয়ে আফগানদের ঐতিহাসিক জয়

যেই গৌরব কেবল শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের

যেই গৌরব কেবল শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের

রিট করে ‘খেলাপি ঋণ স্থগিত’ বন্ধ চান ব্যাংক-মালিকরা

রিট করে ‘খেলাপি ঋণ স্থগিত’ বন্ধ চান ব্যাংক-মালিকরা

বিদেশি ঋণ ফের ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে

বিদেশি ঋণ ফের ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে

টাকা উদ্ধারের নামে ‘ঘুষ’ চাওয়ার অভিযোগ জিএম শাহজাহান চৌধুরীর’র বিরুদ্ধে

টাকা উদ্ধারের নামে ‘ঘুষ’ চাওয়ার অভিযোগ জিএম শাহজাহান চৌধুরীর’র বিরুদ্ধে

জাতীয় ঐক্য বিনষ্টকারী কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকতে হবে

জাতীয় ঐক্য বিনষ্টকারী কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকতে হবে

৬০ হাজার টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার, ব্যয় ২৩৬ কোটি টাকা

৬০ হাজার টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার, ব্যয় ২৩৬ কোটি টাকা

আইকনিক লিডার তারেক রহমান ও বাংলাদেশের রাজনীতি

আইকনিক লিডার তারেক রহমান ও বাংলাদেশের রাজনীতি

পতিত স্বৈরাচার ও ভারতের চক্রান্ত চলছেই

পতিত স্বৈরাচার ও ভারতের চক্রান্ত চলছেই

তারেক রহমানের রাষ্ট্রনায়কোচিত বক্তব্য ও দিকনির্দেশনা

তারেক রহমানের রাষ্ট্রনায়কোচিত বক্তব্য ও দিকনির্দেশনা

ইসরাইলের দখলদারিত্ব বন্ধের প্রস্তাব বিবেচনা জাতিসংঘের

ইসরাইলের দখলদারিত্ব বন্ধের প্রস্তাব বিবেচনা জাতিসংঘের

উত্তপ্ত মণিপুরে অত্যাধুনিক অস্ত্র দিয়ে নতুন করে গোলাগুলি

উত্তপ্ত মণিপুরে অত্যাধুনিক অস্ত্র দিয়ে নতুন করে গোলাগুলি

২৭ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে করোনার নতুন ভ্যারিয়্যান্ট

২৭ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে করোনার নতুন ভ্যারিয়্যান্ট

২০০ হাতি নিধনের সিদ্ধান্ত জিম্বাবুয়ের

২০০ হাতি নিধনের সিদ্ধান্ত জিম্বাবুয়ের

কলেরাসহ মারাত্মক রোগের ঝুঁকিতে সুদানের ৩৪ লাখ শিশু

কলেরাসহ মারাত্মক রোগের ঝুঁকিতে সুদানের ৩৪ লাখ শিশু

১১ হাজার ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীর প্রাণ গেছে

১১ হাজার ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীর প্রাণ গেছে

বেলারুশে হামলা হলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবে : লুকাশেঙ্কো

বেলারুশে হামলা হলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবে : লুকাশেঙ্কো

তাইওয়ান প্রণালীতে চীনের যুদ্ধবিমান

তাইওয়ান প্রণালীতে চীনের যুদ্ধবিমান