তারেক রহমানের রাষ্ট্রনায়কোচিত বক্তব্য ও দিকনির্দেশনা

Daily Inqilab ইনকিলাব

১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৫ এএম

অন্তর্বর্তী সরকারকে জনগণের সরকার আখ্যা দিয়ে তাকে ব্যর্থ হতে দেয়া যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে স্বৈরাচার হাসিনার পাতনের মধ্য দিয়ে গুম-খুন, সংঘাত-সহিংসতা ও লুটপাটের মাফিয়াতান্ত্রিক রাজনীতির আপাত অবসান ঘটেছে। সাম্য, সম্প্রীতি ও বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক সমাজ ও রাষ্ট্র বিনির্মাণের নতুন অভিযাত্রা শুরু হয়েছে। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সামাজ প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কারের ভিত্তিভূমি নির্মাণের বিশাল দায়িত্ব অর্পিত হয়েছে ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠিত অন্তবর্তী সরকারের উপর। দেশের বৃহত্তম জনসমর্থনপুষ্ট রাজনৈতিক দল বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বাংলাদেশে মাফিয়াতন্ত্র হটিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় দীর্ঘ দেড় দশকের আন্দোলন-সংগ্রামে অগ্রণী ভ’মিকা পালন করেছেন। তার সুযোগ্য নেতৃত্ব ও বিচক্ষণ নির্দেশনায় একটি প্রবল স্বৈরাচারের নিপীড়নের বিরুদ্ধে বিএনপির লাখ লাখ নেতাকর্মী অনেক ত্যাগ স্বীকার করেও দলের ঐক্য অটুট রাখতে সক্ষম হওয়ার পাশাপাশি ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকে বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়েছে। আওয়ামী মাফিয়াতন্ত্রের কুশীলবরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছিল, তারা ক্ষমতাচ্যুত হলে একদিনেই আওয়ামী লীগের কয়েক লাখ নেতাকর্মীকে হত্যা করা হবে। ছাত্র-জনতার উপর গণহত্যা চালিয়ে হাজার হাজার মানুষকে হতাহত করে শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর স্বাভাবিকভাবেই সারাদেশে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিক্ষুব্ধ বিএনপি নেতাকর্মী তথা জনরোষের শিকার হওয়ার কথা। উপরন্তু তারাই একেক সময় একেক রকম কার্ড খেলে দেশকে নৈরাজ্যের দিকে ঠেলে দিতে তৎপর ছিল এবং আছে। কিন্তু তারেক রহমানের মানবিকতা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের চেতনাসম্পৃক্ত নির্দেশনা একটি অশান্ত-অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়েছিল। প্রতিহিংসামূলক যে কোনো তৎপরতা থেকে বিরত থাকা এবং হিন্দুদের বাড়ি ও মন্দির পাহারা দেয়ার মত নির্দেশনা তারেক রহমান দিয়েছিলেন। সুদূর লন্ডনে বসেও তিনি দেশের প্রতিটি ঘটনা ও তার প্রেক্ষাপট সম্পর্কে যথোচিত নির্দেশনা দিতে সক্ষম হয়েছিলেন বলেই এমন একটি গণঅভ্যুত্থানের পরেও নেতৃত্বের শুন্যতা দেখা দেয়নি। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের কোনো কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কথা জানা যায়না। তবে শত বাঁধার মুখে তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঘোষিত যে সব রাজনৈতিক কর্মসূচি ও শ্লোগান কোটি কোটি মানুষের চেতনায় স্বৈরাচারমুক্তির স্বপ্ন জাগিয়ে রেখেছিল, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের শেষ ধাপের কর্মসূচিগুলোতে তারই প্রতিফলন ঘটেছিল। কমপ্লিট শাট-ডাউন, ব্লকেড এবং এক দফা দাবি তারেক রহমানের ঘোষিত বিএনপি’র কর্মসূচিরই রূপান্তর। আর চলমান রাষ্ট্র সংস্কারের রূপরেখার বেশিরভাগই বিএনপি ঘোষিত ৩১ দফা কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে গত মঙ্গলবার নয়া পল্টনে আয়োজিত বিএনপি’র সমাবেশটি লাখ লাখ মানুষের অংশগ্রহণে একটি মহাসমাবেশে পরিনত হয়েছিল। সেই মহাসমাবেশের মূল আকর্ষণ ছিল লন্ডন থেকে তারেক রহমানের দিকনির্দেশনামূলক ভার্চুয়াল বক্তৃতা। প্রায় দেড় দশক ধরে তিনি দলের নেতাকর্মীদের ভার্চুয়াল বক্তৃতা ও টেলিফোনিক নির্দেশনা দিয়ে অনুপ্রেরণা ও দলের ঐক্য বজায় রেখে একজন ক্যারিশম্যাটিক নেতার সুখ্যাতি অর্জন করেছেন। স্বাধীনতার ঘোষক ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, সফল প্রেসিডেন্ট ও রাষ্ট্রনায়ক জিয়াউর রহমানের আদর্শ ও পদাঙ্ক অনুসরণের মধ্য দিয়ে গত সাড়ে চার দশক ধরে বিএনপি দেশের বৃহত্তম জনসমর্থনপুষ্ট রাজনৈতিক দল। এর অবিসংবাদি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, যিনি তিনবার সাফলভাবে দেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন। আর এই মুহূর্তে জিয়া-খালেদার সুযোগ্য পুত্র তারেক রহমান বিএনপি’র ঐক্য ও অনুপ্রেরণার প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছেন। তারেক রহমানের নেতৃত্বে একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে বিএনপি’র ক্ষমতায় প্রত্যাবর্তন এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। তবে যে স্বপ্ন বুকে নিয়ে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল, ভারতীয় বশংবদ তাবেদার আওয়ামী লীগের অপরিনামদর্শি নেতৃত্বে তা ব্যর্থ হয়েছে। ছাত্র-জনতা সেই ব্যর্থতা ঘোচাতে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দেশকে আবার স্বাধীন করেছেন। সত্যিকার অর্থে গণতন্ত্র ও বৈষম্যমুক্ত রাষ্ট্র ও সমাজ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে তাদের সেই রক্তঋণ শোখ করতে হবে। বিশ্বনন্দিত ব্যক্তিত্ব ড.মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অর্ন্তবর্তী সরকার সেই গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণের পথে প্রথম ধাপ রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক সংস্কারের ভীত প্রতিষ্ঠায় হাত দিয়েছেন। তার এই কার্যক্রমের সাফল্যের উপর জাতির গণতান্ত্রিক-রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে। স্বৈরাচারের পতন ও পালিয়ে যাওয়ার পর থেকেই শুরু হয়েছে বহুমাত্রিক ষড়যন্ত্র, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে অর্ন্তবর্তী সরকারকে ব্যর্থ করে দেয়ার নীল নকশা। সকল ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে অর্ন্তবর্তী সরকারকে সফল করার দায়িত্ব দেশের গণমানুষের। ছাত্র-জনতার বিপ্লব যে স্বপ্ন ও আকাঙ্খার জন্ম দিয়েছে তা বাস্তবায়নে অর্ন্তবর্তী সরকারের ব্যর্থ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তারেক রহমানের সর্বশেষ যে নির্দেশনামূলক বক্তব্য রেখেছেন তা একই সঙ্গে দলের নেতাকর্মী এবং সাধারণ মানুষের জন্য প্রযোজ্য। এর আগেই তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের চাঁদাবাজি-দখলবাজি কঠোরভাবে বারিত করেছেন। সেই সাথে পতিত স্বৈরাচারের দোসরদের সাথে দলীয় নেতাকর্মীদের যে কোনো সমঝোতা কিংবা সম্পৃক্ততার ব্যাপারেও কঠোর বার্তা দিয়েছেন। তাৎক্ষনিকভাবে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন। গৌরবময় বিপ্লব ব্যর্থ ন্যুনতম কিংবা ম্লান হয়, এমন যে কোনো কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে তিনি সদা সতর্ক।

অভ্যুত্থানের নেতৃত্বে থাকা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের অবদানের কথা কারো অজানা নেই। নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ অর্ন্তবর্তী সরকারে তাদের প্রতিনিধিত্ব এবং সারজিস আলম, হাসনাত আব্দুল্লাহ, আব্দুল কাদেরসহ সমন্বয়করা এখনো বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করছেন। সেই সাথে সেই সব ভার্চুয়াল যোদ্ধা ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জাতি ভুলবে না, যারা দেশে স্বৈরাচারের অব্যাহত হুমকি ও রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে এবং বিশ্বের বিভিন স্থান থেকে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলন এবং ফ্যাসিবাদী শাসকের মুখোশ উন্মোচনে নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন এবং এখনো করে যাচ্ছেন। তাদের মধ্যে পিনাকি ভট্টাচার্য, মাহমুদুর রহমান, মুশফিকুল ফজল আনসারি, ইলিয়াস হোসেন, কনক সারওয়ার, জাহেদ উর রহমান, নাজমুস সাকিব প্রমূখ রয়েছেন। আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসে তাদের অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে। এ কথা অনস্বীকার্য যে, গণবিচ্ছিন্ন স্বৈরাচারের সুবিধাভোগী ছাড়া দেশের বাকি সব দলই আজ রাষ্ট্র সংস্কার ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণে ঐক্যবদ্ধ রয়েছে। সবাই অর্ন্তবর্তী সরকারের প্রতি সমর্থন ও সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। তারেক রহমান ইতিপূর্বেও বিভিন্ন সময় একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতান্ত্রিক-রাজনৈতিক সংস্কৃতি গড়ে তোলার পক্ষে নিজের জোরালো বক্তব্য তুলে ধরেছেন। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অভ্যুত্থানের মোমেন্টাম তৈরীতে দেড় দশক ধরে তারেক রহমানের অব্যাহত প্রয়াস একে দেশের বৃহত্তর জনগোষ্ঠির আকাঙ্খার সাথে একাত্ম করেছে। কোটা বিরোধী আন্দোলন স্বৈরাচার পতনের ১ দফার আন্দোলনে রূপান্তরিত হয়ে তা সফল করতে বিএনপি নেতাকর্মীদের অবদানকে সর্বাধিক। চার শতাধিক বিএনপি কর্মী এই আন্দোলনে শহীদ হয়েছে। এই মুহূর্তে দেশের মুক্তিকামী মানুষের রাজনৈতিক বিভেদ-বিভক্তির কোনো সুযোগ নেই। দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা এবং সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দিয়ে হাজার হাজার মানুষ হত্যা করে হাসিনা পালালেও তার দোসররা এখনো ঘাপটি মেরে দেশকে অস্থিতিশীল ও অর্ন্তবর্তী সরকারকে ব্যর্থ করে দিতে অপতৎপরতা চালাচ্ছে। অন্যদিকে ড. ইউনূসের পাশে দাঁড়িয়েছেন তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপিসহ দেশের সব রাজনৈতিক দল, ছাত্র-জনতা। রাষ্ট্র সংস্কার ও অর্থনৈতিক সংস্কার ও উত্তরণে অভূতপূর্ব সহায়তার হাত বাড়িয়ে পাশে দাঁড়াচ্ছে উন্নয়ন সহযোগী দেশগুলো, বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ, জাইকা, এডিবি,আইডিবিসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা। ড. ইউনূসের নেতৃত্বের প্রতি বিশ্বসম্প্রদায়ের আস্থা ও মর্যাদার এই সম্পর্ককে কাজে লাগাতে হবে। দেশকে বিপ্লবের কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে এগিয়ে নেয়ার চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা সকলের সম্মিলিত দায়িত্ব। ড. ইউনূস বলেছেন, দেশ পুনর্গঠন ও রাষ্ট্র সংস্কারের একটি সুযোগ এসেছে। সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। বলাবাহুল্য, এ জন্য সবাইকে সরকারের পাশে দাঁড়াতে হবে, তাঁকে সমর্থন ও সহযোগিতা করতে হবে।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

অরক্ষিত দৌলতপুর রেলক্রসিং
নারীর পৃথিবী নিরাপদ হোক
নতুন দল কি বিএনপির জন্য চ্যালেঞ্জ?
জাতীয় নির্বাচন নিয়ে গোলকধাঁধা
মাটি দূষণ রোধ করুন
আরও
X

আরও পড়ুন

খামেনিকে চিঠি দিলেন ট্রাম্প, ইরান বলছে কোনো চিঠি পায়নি

খামেনিকে চিঠি দিলেন ট্রাম্প, ইরান বলছে কোনো চিঠি পায়নি

রাজবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক শ্রমিকের মৃত্যু

রাজবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক শ্রমিকের মৃত্যু

শিবগঞ্জে পাগলা নদীতে ডুবে কিশোরের মৃত্যু

শিবগঞ্জে পাগলা নদীতে ডুবে কিশোরের মৃত্যু

নিষিদ্ধ ঘোষিত হিযবুত তাহরীরের বিরুদ্ধে সোচ্চার কুবি শিক্ষার্থীকেই তুলে নেওয়ার অভিযোগ

নিষিদ্ধ ঘোষিত হিযবুত তাহরীরের বিরুদ্ধে সোচ্চার কুবি শিক্ষার্থীকেই তুলে নেওয়ার অভিযোগ

ভারতের শুল্কনীতি ফাঁস করেছি - ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

ভারতের শুল্কনীতি ফাঁস করেছি - ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

রাজবাড়ীতে ৯ বছরের শিশু ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে একজন গ্রেপ্তার

রাজবাড়ীতে ৯ বছরের শিশু ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে একজন গ্রেপ্তার

রাশিয়ার চেয়ে ইউক্রেনকে সামলানো বেশি কঠিন হচ্ছে : ট্রাম্প

রাশিয়ার চেয়ে ইউক্রেনকে সামলানো বেশি কঠিন হচ্ছে : ট্রাম্প

চিলমারীতে দুই নারী সহ ৬ জন গ্রেফতার

চিলমারীতে দুই নারী সহ ৬ জন গ্রেফতার

রাজবাড়ীতে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গ্রেনেডসহ এক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

রাজবাড়ীতে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গ্রেনেডসহ এক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

কর্মবিরতি স্থগিতের ঘোষণা চিকিৎসকদের

কর্মবিরতি স্থগিতের ঘোষণা চিকিৎসকদের

‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’র এক মাসেও স্বস্তি ফেরেনি’

‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’র এক মাসেও স্বস্তি ফেরেনি’

সকল ষড়যন্ত্রের বিষদাঁত উপড়ে ফেলে ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন আদায় করবো- এড.আহমেদ আযম খান

সকল ষড়যন্ত্রের বিষদাঁত উপড়ে ফেলে ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন আদায় করবো- এড.আহমেদ আযম খান

গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে থাকলেও নারীরা অনেক ক্ষেত্রেই পিছিয়ে

গণঅভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে থাকলেও নারীরা অনেক ক্ষেত্রেই পিছিয়ে

কোটালীপাড়ায় পুকুর থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার

কোটালীপাড়ায় পুকুর থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার

বনশ্রীতে ব্যবসায়ীকে গুলি করে স্বর্ণ লুটের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৬

বনশ্রীতে ব্যবসায়ীকে গুলি করে স্বর্ণ লুটের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৬

সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশি ৮ পরিবারের ৩৬০০ কোটি টাকা

সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশি ৮ পরিবারের ৩৬০০ কোটি টাকা

‘আল্লাহু আকবার’ বলে ব্রেক কষে ট্রেন থামালেন মাস্টার, বেঁচে যায় সকলের প্রাণ

‘আল্লাহু আকবার’ বলে ব্রেক কষে ট্রেন থামালেন মাস্টার, বেঁচে যায় সকলের প্রাণ

বাংলাদেশকে অতি রক্ষণশীল বানাতেই দেশব্যাপী নারী হেনস্তা, আশঙ্কা রিজভীর

বাংলাদেশকে অতি রক্ষণশীল বানাতেই দেশব্যাপী নারী হেনস্তা, আশঙ্কা রিজভীর

সাতক্ষীরায় ঘের কর্মচারীর লাশ উদ্ধার

সাতক্ষীরায় ঘের কর্মচারীর লাশ উদ্ধার

ছয় অদম্য নারীর হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

ছয় অদম্য নারীর হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা