ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিএনপি
০৩ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:১১ এএম | আপডেট: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:১১ এএম
১৭ বছর ধরে ক্ষমতার বাইরে বিএনপি। হামলা, মামলা, নির্যাতনে দিনের পর দিন লাখো নেতাকর্মী ঘরছাড়া। ব্যবসা-বাণিজ্য, চাকরি লাটে উঠেছে হাজার হাজার নেতার। কারো কারো মাথার উপর ঝুঁলছে সাজার দণ্ড। এক মাসে প্রায় ১০ হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করে কারাগারে বন্দি রাখা হয়েছে। এই অবস্থায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে সরকারি দল ও নির্বাচন কমিশনের মধ্যে। বিশিষ্টজনদের আশঙ্কা ফের পাতানো নির্বাচনের ছক এঁকেই সরকার এগুচ্ছে। সংবিধানের দোহাই দিয়ে দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের নানা চাপ, প্রলোভন দেয়া হয়েছে। কিন্তু জনগণের ভোটের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলন থেকে সরে যায়নি বিএনপি। এ অবস্থায় ফের ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষে প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি। দলটির মহাসচিবসহ হাজার হাজার নেতা কারাগারে। যারা গ্রেফতার হননি তারা পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে কর্মসূচি পালন করছেন। দলটির নেতারা বলছেন, বিএনপি নেতারা গ্রেফতার হলে অন্যান্য দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ সারির নেতারা আন্দোলন এগিয়ে নেবেন। শুধু তাই নয় বিএনপি যে নির্বাচনে অংশ নেবে না সে নির্বাচন হতে দেয়া হবে না।
সরকারের পদত্যাগ, নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন, কারাবন্দি নেতাকর্মীদের মুক্তির এক দফা এবং ঘোষিত তফসিল বাতিলের দাবিতে নির্বাচন বর্জন করে আন্দোলনে রয়েছে রাজপথের প্রধান বিরোধীদল বিএনপি। তাদের সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে রয়েছে আরো ৩৫টি রাজনৈতিক দল। পৃথক প্লাটফর্ম থেকে জামায়াতও অবরোধ-হরতালের ধারাবাহিক কর্মসূচি পালন করছে। এই অবস্থায় বিএনপি ও দলের নেতা, সাবেক এমপি, সাবেক মন্ত্রীদের নির্বাচনে নিতে দেয়া হয়েছে নানামুখী চাপ ও প্রলোভন। কিন্তু হাতেগোনা দু’-একজন ছাড়া কেউ ভেঙে পড়েনি এই চাপে, পড়েনি সেই প্রলোভনেও। যা বিএনপির কেন্দ্র থেকে শুরু করে জেলা-উপজেলা পর্যায়ের নেতাকর্মীদের মনোবলকে চাঙ্গা করে তুলেছে। আন্দোলন চালিয়ে যেতে দিচ্ছে উৎসাহের টনিক। ফলে সরকারবিরোধী চলমান আন্দোলনকে আরো বেগবান করতে চাচ্ছে বিএনপি। হরতাল-অবরোধের পাশাপাশি ঘেরাও, সমাবেশের চিন্তা-ভাবনা করছে বিরোধী দলগুলো। বিশেষ করে আগামী ১০ ডিসেম্বর বিশ্ব মানবাধিকার দিবসকে কেন্দ্র করে ফের বড় শোডাউনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপিসহ অন্যান্য দল। যেখান থেকে সরকার পতনের আন্দোলনকে আরো বেগবান করার কথা ভাবছে দলটির নেতারা।
জানতে চাইলে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ইনকিলাবকে বলেন, সরকার বিএনপিকে ভাঙার এবং বিএনপি জোট থেকে কিছু দলকে লোভ দেখিয়ে প্রহসনের নির্বাচনে নেয়ার চেষ্টা করেছে। কিছু নিকৃষ্ট লোভী ছাড়া কেউ সরকারের এই হীন কর্মের সঙ্গী হয়নি। সরকার ভূইফোঁড় দলগুলোকে জোড়াতালি দিয়ে নির্বাচনে আনার চেষ্টায় প্রমাণ হয়েছে তারা গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে ব্যর্থ হয়েছে। এই একতরফা নির্বাচন তাদের বাঁচাতে পারবে না, তাদের নির্বাসনে পাঠাবে। যারা লোভে পড়ে সরকারের পাতানো নির্বাচনে অংশ নেবেন তারা রাজনীতির আবর্জনার ভাগাড়ে পরিণত হবেন। সাধারণ মানুষ ইতোমধ্যে তাদের বেঈমান হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
বিএনপি সূত্রে জানা যায়, গত ২৮ অক্টোবর ঢাকায় বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে দলটির নেতাকর্মীদের ওপর নতুন করে ক্রেকডাউন চালাচ্ছে সরকার। ওই ঘটনার পর থেকে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস-চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, শামসুজ্জামান দুদু, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, কেন্দ্রীয় নেতা রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, আমিনুল হক, শরীপুল আলম, শামীমুর রহমান শামীমসহ ১৮ হাজার ৪০৫ জনের অধিক নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মামলা হয়েছে ৪৮৯ টির অধিক। এই সময়ে হামলায় আহত হয়েছেন ৪ হাজার ৯১৩ জন এবং নিহত হয়েছেন ১৮ জন। ৩১টি মামলায় ৯ জনকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ ও প্রায় ৫৭৮ জন নেতাকর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। যদিও বিএনপি ২৯ অক্টোবর থেকেই লাগাতারভাবে হরতাল ও অবরোধ কর্মসূচি পালন করছে। এরই মধ্যে নির্বাচন কমিশন (ইসি) দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে। আগামী ৭ জানুয়ারি ভোট গ্রহণ, গত ৩০ নভেম্বর মনোনয়ন ফরম জমা দেয়ার শেষ দিন ছিল।
বিএনপিসহ ৬৩টি রাজনৈতিক দল এই নির্বাচন বর্জন করেছে। বিএনপি নেতাদের অভিযোগ দলের মধ্যে ভাঙন ধরাতে, দলের পরিচিত মুখ, প্রভাবশালী নেতা, সাবেক এমপি-মন্ত্রীদেরকে বিএনপি থেকে ভাগিয়ে নির্বাচনে নেওয়ার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে নানামুখী তৎপরতা, চাপ, প্রলোভন দেখানো হয়। কিন্তু ভাইস চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর ছাড়া আলোচিত আর কোনো নেতাই এই চাপ বা প্রলোভনে পড়েননি।
বিএনপি নেতাদের ভাষ্য, দলের বিপুল সংখ্যক নেতাকে কারাবন্দি করে এবং বিএনএম ও বিএসপির মতো নতুন কিংস পার্টি গঠন করে সরকার বিএনপি নেতাদের দল ত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে বাধ্য করার চেষ্টা করেছে। কিন্তু নিপীড়নের মুখে ও সংসদ সদস্য হওয়ার প্রলোভন উপেক্ষা করে বিএনপি নেতারা দলের প্রতি আনুগত্য দেখাচ্ছেন, এটা বিএনপির জন্য বড় জয় বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।
বিএনপি ও আন্দোলনে থাকা দলগুলোর একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এতো চাপ, প্রলোভনে দলের ইস্পাত কঠিন ঐক্য দেখে মনোবল চাঙ্গা হয়ে গেছে নেতাকর্মীদের। নির্বাচন নয়, বরং তারা আন্দোলনে মনোযোগ দিতে চান। দলের নেতাকর্মীদের এই পালস বুঝে এখন আরো কঠোর আন্দোলনের চিন্তা করছেন নীতি নির্ধারণী নেতারা। গত বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় শেষ হলে রাতে সিনিয়র নেতাদের ভার্চুয়াল বৈঠক করেন। সেখানে হরতাল-অবরোধের পাশাপাশি নতুন নতুন কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা করেছেন তারা। চলতি সপ্তাহে দুই দফায় অবরোধ পালনের পর আগামী সপ্তাহ থেকে নতুন ধারার কর্মসূচি নিয়ে মাঠে থাকতে চায় তারা। এর মধ্যে আগামী ১০ ডিসেম্বর বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে ঢাকায় বড় শোডাউন নিয়ে আলোচনা হচ্ছে বিএনপি ও যুগপৎ আন্দোলনে থাকা দলগুলোর মধ্যে। দু’-এক দিনের মধ্যেই এই কর্মসূচি চূড়ান্ত করার কথা স্থায়ী কমিটির সভায়। এছাড়া হরতাল-অবরোধের পাশাপাশি ঘেরাওসহ আরো বেশ কিছু বিকল্প ও ব্যতিক্রমধর্মী কর্মসূচি নিয়েও আলোচনা চূড়ান্ত পর্যায়ে বলে জানা গেছে। যুগপৎ আন্দোলনে থাকা গণতন্ত্র মঞ্চের অন্যতম শীর্ষ নেতা এবং বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, হরতাল-অবরোধ এখন ধারাবাহিকভাবেই চলবে। তবে এর পাশাপাশি বিক্ষোভ, সমাবেশ ঘেরাও কর্মসূচি নিয়ে চিন্তা চলছে, ব্যতিক্রমধর্মী কিছু কর্মসূচি নিয়েও ভাবা হচ্ছে। আগামী ৮ থেকে ১০ ডিসেম্বরের মধ্যে একটি সমাবেশ নিয়ে আলোচনা চলছে বলেও জানান তিনি।
তিনি বলেন, দলের পাশাপাশি নানা শ্রেণি-পেশার মানুষদের নিয়েও কিছু কর্মসূচি আসতে পারে। তবে এখন সব কর্মসূচির মূল ফোকাস থাকবে ঢাকাকে ঘিরে।
বিএনপির এক নীতি নির্ধারণী নেতা বলেন, বেশকিছু কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা চলছে। আন্দোলনে থাকা অন্যান্য বিরোধী দলগুলোর সঙ্গেও কথা হচ্ছে। শিগগিরই স্থায়ী কমিটিতে আলোচনার মাধ্যমে ব্যতিক্রমী কিছু কর্মসূচির বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। এছাড়া চলমান ধারাবাহিক কর্মসূচিগুলো চলতে থাকবে।
এদিকে বিএনপিসূত্রে জানানো হয়, গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার চলমান আন্দোলনে নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত এবং অনিবন্ধিত মোট ৬৩টি দল দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন বর্জন করছে। এসব দলকে বিএনপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানিয়ে চলমান আন্দোলনকে আরও বেগবান করতে তাদের সঙ্গে যোগযোগ শুরু করেছে দায়িত্বশীল নেতারা। দাবি আদায়ে এক মঞ্চ কিংবা পৃথকভাবে দলগুলো যেন মাঠে সোচ্চার থাকে, সেজন্য কাজ করছেন তারা। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে এসব তথ্য।
বিএনপির এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, দল ও জোটবদ্ধ যুগপৎ ১ দফা দাবিতে ৩৯টি রাজনৈতিক দল ছাড়াও নিজ নিজ জায়গায় বাম জোট, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশসহ অন্যান্য সর্বমোট ৬৩টি রাজনৈতিক দল প্রহসনের নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে। এর মধ্যে রয়েছেÑ বিএনপি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি), নাগরিক ঐক্য, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, ভাসানী অনুসারী পরিষদ, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন, গণসংহতি আন্দোলন, জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর), বাংলাদেশ এলডিপি, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপা, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, ইসলামিক ঐক্যজোট, ন্যাপ ভাসানী, ইসলামিক পার্টি, বাংলাদেশ জাতীয় দল, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি), জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি, বিকল্প ধারা বাংলাদেশ, গণদল, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এনডিপি), বাংলাদেশ ন্যাপ, বাংলাদেশ সাম্যবাদী, ডেমোক্রেটিক লীগ, বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টি, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, পিপলস পার্টি, স্যোশাল ডেমোক্রেটিক পার্টি, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল (এমএল), সমাজতান্ত্রিক মজদুর পার্টি, প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দল (পিডিপি), গণফোরাম, পিপলস পার্টি, লিবারেল ডেমোক্রেটিক, গণঅধিকার পরিষদ, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম), বাংলাদেশ লেবার পার্টি, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি, গণঅধিকার পরিষদ, ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, জমিয়তে উলামায়ে, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, নেজামে ইসলাম পার্টি, জাতীয় পার্টি (পার্থ), জামায়াতে ইসলামী, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশে সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ (মার্কসবাদী), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট লীগ, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টি, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক আন্দোলন, বাংলাদেশের সাম্যবাদী আন্দোলন, নয়া গণতান্ত্রিক গণ মোর্চা, গণমুক্তি ফোরাম, জাতীয় গণতান্ত্রিক, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ (মাহবুব), জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল, জাতীয় গণফ্রন্ট, বাংলাদেশ জাসদ, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি বাংলাদেশ-ন্যাপ, বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, যেসব কুইন্সপার্টি-তৃণভোজী পার্টি-ডামি পার্টি-খুদ-কুঁড়ো পার্টি এবং বিভিন্ন দল থেকে অচ্ছুত লোকজন হায়ার করে লোকজন নিয়ে এসে সমেত ডাকাতির নির্বাচনী ট্রেনে চড়েছেন সেই ট্রেন গন্তব্যে পৌঁছাতে দেবে না মুক্তিকামী জনতা। সুমতি হলে তার আগেই শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদ মডেলের নির্বাচনী মডেল থামিয়ে জনগণের দাবি মেনে নিন। অন্যথায় এক্সিডেন্ট অথবা পতন অনিবার্য।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
সাভারে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ২৫ লাখ টাকার তেলসহ পিকআপ ছিনতাই
ডাকসু নিয়ে ৩৭৭ সংস্কার প্রস্তাব ঢাবি ছাত্রদলের
গাজীপুরে থানায় ব্যবসায়ীকে আটক করে ২ লাখ টাকা ঘুষ নিলো ওসি
রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র অফিস অবরোধের ঘোষণা চাকরি বঞ্চিতদের
শামীম ওসমান-নানক পরিবারের বিরুদ্ধে দুই মামলা
বায়ু দূষণে আবারও শীর্ষে ঢাকা
এক মাসের মধ্যে সংস্কারের রোডম্যাপ দিবে সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা
দেশে ফিরেই ছিনতাইয়ের শিকার মালয়েশিয়া প্রবাসী ডালিম
বিপিএল শেষ কর্নওয়ালের
ওয়াটসাপ, টেলিগ্রাম বা বিভিন্ন সোশ্যাল মাধ্যমে মেসেজ দিয়ে দেওয়া সালামের জওয়াব দেওয়া প্রসঙ্গে?
আরচ্যারী ফেডারেশনের তারুণ্যের উৎসব কর্মসূচি শুরু
বেনাপোলে আড়াই বছর পর কবর থেকে তোলা হলো বিএনপি নেতা আলিমের লাশ
রাষ্ট্রের কল্যাণে উপসচিব পদে কাকে প্রয়োজন: নীতি ও ন্যায্যতা কী
ধূমপানকে না বলুন
জালিমের পরিণতি ভালো হয় না
অখণ্ড ভারতের নীলনকশা এবং মুখোশপরা গণশত্রুদের দাস্যবৃত্তি
মাজারে হামলা ও উগ্রপন্থা কাম্য নয়
১২ কোটি জনসংখ্যার ৭ কোটি আক্রান্ত
শেষ তিন মাসে রেকর্ড বাজেট ঘাটতি যুক্তরাষ্ট্রের
সিরিয়া সীমান্তে কুর্দিদের নিয়ে তুরস্কের উদ্বেগ বৈধ : যুক্তরাষ্ট্র