ঢাকা   সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৮ আশ্বিন ১৪৩১
ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে রিজভী

টাকার পাহাড়ে ঘুমান আ.লীগ নেতা-মন্ত্রী-এমপিরা

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

১৪ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০১ এএম | আপডেট: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০১ এএম

বর্তমান সরকারের শাসনামলে মন্ত্রী-এমপি এবং তাদের নেতারা অর্থসম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন অভিযোগ করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, অবস্থা এমন হয়েছে যে, টাকার পাহাড়ে ঘুমান মন্ত্রী এমপি-নেতারা। অনেকে প্রায় কপর্দকহীন থেকে আঙুল ফুলে কলাগাছ নয়, বটগাছ হয়েছেন। তাদের স্ত্রী-সন্তান-শাশুড়িরাও টাকার কুমিরে পরিণত হয়েছে। সাধারণ ব্যবসায়ীদের লোকসান হলেও আওয়ামী ফ্যাসিস্ট রাজনীতিকদের কোনো লোকসান নেই। আওয়ামী রাজনীতি এমন একটি ব্যবসা যেখানে কোন ঝুঁকি নেই এবং লোকসান হওয়ারও কোনো আশঙ্কা নেই। যে ব্যবসাই করছেন তাতেই লাভ আর লাভ। শেয়ার ব্যবসায় তারা কেউ ক্ষতির মুখোমুখি হননি। কৃষিখামার এবং মাছের ব্যবসাতেও বহু গুণ লাভ করেছেন। স্বামীদের ব্যবসা দেখাশোনা করতে গিয়ে স্ত্রীরাও কোটি কোটি টাকা, অর্থসম্পদের মালিক হয়েছেন। হলফনামায় সম্পদের বিবরণ দেখে জনগণের চক্ষু চড়কগাছের অবস্থা। তারা ভাবতে থাকে, আমরা কি একটা বাস্তব জগতে বাস করছি? নাকে কল্পনার স্বর্গরাজ্যে বাস করছি! এটাও সম্ভব! একেকজন মানুষের সম্পদ ২০০ গুণ, ৩০০ গুণ, ৪০০ গুণ ৫০০ গুন, কেউ আবার পাঁচ বছরে ৭০০ গুণ সম্পদেরও মালিক হয়েছেন। গতকাল বুধবার এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতায় থাকে দেশকে লুটপাট করে তলাবিহীন ঝুড়িতে পরিণত করে মন্তব্য করে রুহুল কবির রিজভী বলেন, যে মন্ত্রী- এমপি নিজেকে কৃচ্ছতা সাধনের বরপুত্র বলে জাহির করতেন কিংবা যিনি জনসমুখে সততার পরাকাষ্ঠ প্রদর্শনের নাটক করতেন তাদের শঠতার বিভৎস বিগ্রহ জনগণের সামনে উন্মোচিত হয়েছে। যারা নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন তাদের প্রায় সকলেরই নগদ অর্থকড়ি- বিত্ত সম্পদ দ্বিগুণ থেকে প্রায় হাজার গুন স্ফীত হয়েছে। আওয়ামী জাদুর কাঠির ছোঁয়ায় কারো হয়েছে সম্পদের পাহাড় কারো গাড়ির বহর। দশ বছর আগে যে মন্ত্রীর হলফনামায় হাজারের ঘরে ছিল বার্ষিক আয় তিনিও এখন কোটি কোটি টাকার মালিক। সবাই জানি-তাদের হলফনামায় সম্পদের সামান্যই প্রকাশ পেয়েছে। অবৈধ অর্থ, বিদেশে পাচারকৃত অর্থ, সেকেন্ড হোম, বিদেশী গচ্ছিত বেশুমার সম্পদের হিসাব নেই। যারা আওয়ামী লীগ করেন তাদের ব্রতই যেন লুটপাট করে অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়া। লুটেরা রাজ্যে আওয়ামী লুটেরাদের কোন জবাবদিহিতা করতে হয়না। ফলে মোট সম্পদের ছিটেফোটা মাত্র এই হলফনামায় উঠে এসেছে। এমপি-মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী এবং স্বতন্ত্রপ্রার্থীরাও অনেক তথ্য গোপন করছেন।

রিজভী বলেন, যিনি সারাক্ষণ নীতি নৈতিকতার ছবক দেন, আইনের বানী কপচান সেই আইনমন্ত্রী আনিসুল হকও সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। দশ বছরের ব্যবধানে মন্ত্রীর নগদ টাকা বেড়েছে ২১৮ গুণ। ১০ বছর আগের হলফনামায় তার কাছে নগদ ৫ লাখ টাকা ছিল। এখন সেই ৫ লাখ টাকা পরিণত হয়েছে নগদ ১১ কোটি টাকায়। সম্পদের কথা বাদই দিলাম। খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের সম্পদ বেড়েছে ৯৮ গুণ। সিরাজগঞ্জ-২ আসনের এমপি জান্নাত আরা হেনরীর সম্পদ বেড়েছে ৪৯৭ গুণ, নওগাঁ-৩ আসনের এমপি ছলিম উদ্দিন তরফদারের আয় বেড়েছে ১৮০ গুণ এবং সম্পদ বেড়েছে ১৪ গুণ, ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপি আনোয়ারুল আজীম আনারের নগদ টাকা বেড়েছে ২২২ গুণ, রেলমন্ত্রী এবং পঞ্চগড়-২ আসনে এমপি নুরুল ইসলাম সুজনের সম্পদ বেড়েছে ৩২ গুণ, যশোর-১ আসনের এমপি শেখ আফিল উদ্দীনের সম্পদ বেড়েছে ১৬ গুণ, ফেনী-২ আসনে এমপি নিজাম উদ্দিন হাজারী ও তার স্ত্রীর সম্পদ বেড়েছে শত কোটি টাকার এবং লালমনিরহাট-১ আসনের এমপি মোতাহার হোসেনের সম্পদ বেড়েছে দেড় কোটি টাকার ওপরে। ময়মনসিংহ-১১ আসনের এমপি কাজিম উদ্দিন আহম্মেদ ধনুর নগদ টাকা ৪ লাখ থেকে বেড়ে আড়াই কোটি, ১০ ভরি সোনা থেকে হয়েছে ১০০ ভরি। কিনেছেন বহু জমি-বিলাসবহুল গাড়ি। ১০ বছরে কুষ্টিয়া-২ আসনের নৌকার মাঝি জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনুর নগদ টাকা বেড়েছে ৫২ গুণ। ৬ লাখ ৮৫ হাজার মালিক ছিলেন ইনু। এখন তাঁর কাছে নগদ টাকা আছে ৩ কোটি ৫৬ লাখ ১৫৫ টাকা। গত ১০ বছরে ইনুর স্ত্রীর সম্পদ বেড়ে হয়েছে ২৯ গুণ। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমের সম্পদ বেড়েছে প্রায় ৩০ গুণ। লাখ টাকার গাড়ি থেকে হয়েছে কোটি টাকার গাড়ি। বগুড়া-১ আসনে ক্ষমতাসীন দলের এমপি প্রার্থী সাহাদারা মান্নানের গত ৪৫ মাসে (প্রায় চার বছর) চার কোটি টাকার অধিক অর্থ-সম্পদ বেড়েছে। কুষ্টিয়া-৩ আসনের এমপি আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফের গত ১০ বছরে সম্পদ বেড়েছে প্রায় তিন গুণ। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ.ফ.ম বাহাউদ্দিন নাছিমের নগদ টাকা বেড়েছে ১৭ গুণ। বগুড়া-৭ আসনের এমপি রেজাউল করিম বাবলুর পাঁচ বছরে সম্পদ বেড়েছে ৭২৪ গুণ। ২০১৮ সালের নির্বাচনের সময় তার আয় ছিল পাঁচ হাজার টাকা। শূন্য থেকে কোটিপতি বনে গেছেন তিনি। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেনের সম্পদ বেড়েছে। তার বর্তমান স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের মূল্যমান ৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা ছাড়িয়েছে। প্রবাসীকল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমদ ও তার স্ত্রীর অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ বেড়েছে ২২ গুণ। গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদের সম্পদ বেড়েছে ৫৪ গুণ। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে ১০ গুণেরও বেশি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সম্পদ বেড়েছে দেড়গুণ, স্ত্রীর ৪ গুণ। পাঁচ বছরে স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো.তাজুল ইসলামের সম্পদ বেড়েছে আড়াই গুণ। পাঁচ বছরে পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী ও বরিশাল-৫ আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক শামীমের আয় বেড়েছে ৩৭ গুণ। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমানের আয় ১০ বছরে বেড়েছে পাঁচ গুণের বেশি। বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর আয় ও সম্পদ ৮ গুণ বেড়েছে। তার চেয়ে তার স্ত্রীর সম্পদ বেড়েছে সাড়ে ২৫ গুণ। আগে তার সম্পদ ছিল না, এবার পৌনে ২ কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে। শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির সম্পদ বেড়েছে। ২০১৮ সালে ছিল ৩৫ লাখ টাকার দুটি ফ্ল্যাট। পাঁচ বছরে তিন কোটি ৬০ লাখ টাকার তিনটি ফ্ল্যাটের মালিক। প্রতিটি হলফনামার অবস্থা তথৈবচ।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, অর্থ বিত্ত সম্পদের ছিটেফোটার হিসাব দিলেও কোন কোন মিথ্যেবাদী মন্ত্রী-এমপি তাদের হলফনামায় দেশকে শায়েস্তা খা’র আমলে ফিরিয়ে নিয়েছেন। যে শাসনামলে টাকায় ৮ মন চাল পাওয়া যেতো। শেখ হাসিনার আদর্শিক কিছু অটোপাস এমপি জনগণকে ব্যাকুব মনে করে। লুটের অর্থ সম্পদ কম দেখাতে তাদের প্রায় সকলেই গাড়ী, বাড়ী, জমি-জিরাত-খামার-বাড়ীভাড়া,সোনা-দানা-অলংকারসহ সবকিছুর মূল্য অতি সামান্য দেখিয়েছেন, তাতে মনে হচ্ছে তারা এখনো শায়েস্তা খা’র আমলে বাস করছেন। সিলেট-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও দলটির জেলা সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী হলফনামায় তার ১০০ ভরি স্বর্ণের দাম দেখিয়েছেন মাত্র এক লাখ টাকা। সে হিসাবে তার কাছে গচ্ছিত প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম পড়েছে এক হাজার টাকা। কুমিল্লা-৭ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এমপি ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত ২২ ভরি স্বর্ণের দাম দেখিয়েছেন ২১ হাজার টাকা। প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম দেখিয়েছেন ৯৫৫ টাকা। অথচ বর্তমান বাজারে স্বর্ণের ভরি লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে। কেউ কেউ ঢাকার অভিজাত এলাকার ফ্লাটের দাম লাখ টাকা দেখিয়েছেন। কেউ কেউ মৎস্য চাষের জমির দাম দেখিয়েছেন হাজার টাকা। তবে সাত তাড়াতাড়ি লাফিয়ে লাফিয়ে সম্পদ ও নগদ অর্থ বৃদ্ধির পেছনে আয়ের উৎসগুলো যে দুর্নীতি লুটপাট তা জনগণ পরিপূর্ণ ওয়াকেফহাল।
তিনি বলেন, বাস্তবতা হলো মন্ত্রী-এমপি-নেতাদের এই সম্পদ-এই টাকার পাহাড় কিভাবে গড়ে উঠেছে আয়ের উৎস কি এইসব নিয়ে শেখ হাসিনার মাথাব্যাথা নেই। জবাবদিহিতা নেয়ার কেউ নেই। কারন সবকিছু আওয়ামীময়-নষ্টদের অধিকারে। বর্গীদের মতো লুটের রাজ্য ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে টপ টু বটম ব্যস্ত। তারা জনগণের সম্পদ চেটেপুটে খেয়ে পেট মোটা করতে এসেছেন। লুটের শাসন স্থায়ী করতে খুন গুম হামলা-মামলা-গ্রেফতার-মিথ্যা সাজা দেয়া হচ্ছে। জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়া হয়েছে। এক তরফা নির্বাচনের নাটক করে ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে অন্ধ হয়ে পড়েছে।

রিজভী বলেন, আওয়ামী মাফিয়া রাষ্ট্রে এমপি বা মন্ত্রিত্ব যেন ‘আলাদিনের চেরাগ’। এই শাই শাই করে চোখের পলকে শানৈ উন্নতি, অর্থবিত্তের পাহাড় গড়ার নেপথ্য রহস্য জানে প্রতিটি মানুষ। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন তার ছোট্ট উদাহারণ। প্রতিটি মন্ত্রী-এমপির বিমূর্ত অবয়ব তিনি।

প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পাওয়ার জন্য দেওয়া ৯৪ লাখ ঘুষের টাকা ফেরত চাওয়ায় জাকির হোসেনের হাতে তার মিন্টো রোডের ১১ নম্বর সরকারি বাসভবনে নির্মম মারধরের শিকার হয়েছেন পুলিশ সদস্যসহ তিন ভূক্তভোগী অসহায় ব্যক্তি। প্রতিমন্ত্রীর নিয়োগ বাণিজ্য ও গুন্ডামীর এই খবর সকল পত্র পত্রিকা টেলিভিশন অনলাইনে ভাইরাল হওয়ার পর টাকা নেয়ার কথা স্বীকার করে ১০ ডিসেম্বর সাতজনের কাছ থেকে নেওয়া সাড়ে ৯ লাখ টাকা ফেরত দিতে বাধ্য হন প্রতিমন্ত্রী। তবে একজন মাত্র জাকির হোসেনের এই সামান্য অবস্থা। প্রতিটি মন্ত্রী ও এমপির বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ গুমরে মরছে। প্রকাশের সাহস পায়না কেউ। জাকির হোসেনের অপকর্মের ফিরিস্তি শেখ হাসিনা জানলেও তার কিছুই হয় না। কারন তিনি এদেরকেই পছন্দ করেন। তিনি হেসে খেলে দিব্যি বহাল তবিয়তে আছেন। মন্ত্রীসভার মিটিংও করছেন। এসব দুর্নীতি লুটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য দুদক নামে দুদক নামে একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান আছে। দুদককে দলকানা প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করা হয়েছে। যাঁদের কাজ হলো খুঁজে খুঁজে বিএনপি এবং ভিন্নমতের সম্মানিত লোকদের ঘায়েল করা। রাজনৈতিক নিপীড়নের হাতিয়ারে পরিণত করা হয়েছে এই তথাকথিত স্বাধীন প্রতিষ্ঠানকে।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

বায়তুল মোকাররমের ঘটনার জেরে ইফা মহাপরিচালক প্রত্যাহার

বায়তুল মোকাররমের ঘটনার জেরে ইফা মহাপরিচালক প্রত্যাহার

কোর্ট ম্যারেজ করা প্রসঙ্গে?

কোর্ট ম্যারেজ করা প্রসঙ্গে?

এখনো ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেম্বরদের রেখেছেন কেন? - রিজভী

এখনো ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেম্বরদের রেখেছেন কেন? - রিজভী

নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে

নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে

রাষ্ট্র গঠনে যা করা জরুরি

রাষ্ট্র গঠনে যা করা জরুরি

নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে একটি প্রস্তাবনা

নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে একটি প্রস্তাবনা

ঈশ্বরদীতে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান তুহিনসহ যুবদল নেতাদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

ঈশ্বরদীতে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান তুহিনসহ যুবদল নেতাদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

ইসরাইল এখনো সন্ত্রাসীর মতো হামলা চালাচ্ছে

ইসরাইল এখনো সন্ত্রাসীর মতো হামলা চালাচ্ছে

দিল্লির নতুন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন অতিশী

দিল্লির নতুন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন অতিশী

ওরা পার্বত্য অঞ্চলকে ভারতের অঙ্গরাজ্য বানাতে চায়

ওরা পার্বত্য অঞ্চলকে ভারতের অঙ্গরাজ্য বানাতে চায়

বৃষ্টির মতো রকেট নিক্ষেপ হিজবুল্লাহর পালিয়েছেন লাখ লাখ ইসরাইলি

বৃষ্টির মতো রকেট নিক্ষেপ হিজবুল্লাহর পালিয়েছেন লাখ লাখ ইসরাইলি

পাহাড়ে অশান্তির বীজ উপরে ফেলতে হবে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে যে কোন চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে

পাহাড়ে অশান্তির বীজ উপরে ফেলতে হবে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে যে কোন চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে

পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে : বাংলাদেশ ন্যাপ

পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে : বাংলাদেশ ন্যাপ

শৈলকুপায় অস্ত্র ও গুলিসহ ২ জন আটক

শৈলকুপায় অস্ত্র ও গুলিসহ ২ জন আটক

অশান্ত মণিপুরে সেনা টহল

অশান্ত মণিপুরে সেনা টহল

‘ট্রাম্প ও তার দল ভণ্ডামি করছে’

‘ট্রাম্প ও তার দল ভণ্ডামি করছে’

হেলিকপ্টারে যেতে পারলেন না ভারতের দুই মন্ত্রী

হেলিকপ্টারে যেতে পারলেন না ভারতের দুই মন্ত্রী

মার্কিনিদের লেবানন ছাড়ার আহ্বান

মার্কিনিদের লেবানন ছাড়ার আহ্বান

সংঘাতের মধ্যে নতুন অস্ত্র সামনে আনলো ইরান

সংঘাতের মধ্যে নতুন অস্ত্র সামনে আনলো ইরান

ভারতকে পারমাণবিক সাবমেরিন আন্ডারওয়াটার ড্রোন দেবে ফ্রান্স

ভারতকে পারমাণবিক সাবমেরিন আন্ডারওয়াটার ড্রোন দেবে ফ্রান্স