ঢাকা   রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৭ আশ্বিন ১৪৩১
ঋণ পরিশোধের ব্যয় বেড়েছে ৫২ শতাংশ

১২ বছরে বাংলাদেশের বিদেশি ঋণ তিন গুণ বেড়েছে

Daily Inqilab অর্থনৈতিক রিপোর্টার

১৯ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০২ এএম | আপডেট: ১৯ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০২ এএম

বিশ্বের নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোর সম্মিলিত বিদেশি ঋণের পরিমাণ ২০২২ সালে কমলেও বাংলাদেশের বেড়েছে। গত বছর নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোর সম্মিলিত ঋণের পরিমাণ ৩ দশমিক ৪ শতাংশ কমলেও বাংলাদেশের বেড়েছে ৬ দশমিক ৫৯ শতাংশ। বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১২ বছরে বাংলাদেশের ঋণ তিন গুণ বেড়েছে। সম্প্রতি প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের ওয়ার্ল্ড ডেট রিপোর্ট বা বৈশ্বিক ঋণ প্রতিবেদন ২০২৩-এর তথ্যানুসারে, ২০২২ সাল শেষে বাংলাদেশের বিদেশি ঋণের পরিমাণ ছিল ৯৭ দশমিক শূন্য ১২ বিলিয়ন বা ৯ হাজার ৭১২ কোটি ডলার; ২০২১ সালে যা ছিল ৯১ দশমিক ৪৭ বিলিয়ন বা ৯ হাজার ১৪৭ কোটি ডলারের বেশি। সেই হিসাবে এক বছরে বাংলাদেশের বিদেশি ঋণ বেড়েছে সাড়ে ৬ শতাংশের বেশি। এদিকে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) মতে, টাকার মান দুর্বল হওয়ায় চলতি অর্থবছরে বিদেশি ঋণের আসল ও সুদ পরিশোধে বাজেট বরাদ্দের চেয়ে সরকারের ব্যয় প্রায় ১১ শতাংশ বাড়বে। ইআরডির বাজেট ব্যবস্থাপনা কমিটির সাম্প্রতিক এক সভায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বৈদেশিক ঋণের সুদ ও আসল পরিশোধে অতিরিক্ত ৪ হাজার ২০ কোটি টাকার প্রয়োজন হবে বলে জানানো হয়। টাকার মানের অবনমনকে এজন্য প্রধান কারণ বলা হয়েছে।

২০২১ সালে বিশ্বের নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোর সম্মিলিত বিদেশি ঋণের পরিমাণ ছিল ছিল ৯ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন বা ৯ লাখ ৩০ হাজার কোটি ডলার। ২০২২ সালে ঋণের পরিমাণ কমে দাঁড়িয়েছে ৯ ট্রিলিয়ন বা ৯ লাখ কোটি ডলারে। অর্থাৎ এ সময়ে সম্মিলিতভাবে এসব দেশের বিদেশি ঋণ কমেছে ৩ দশমিক ৪ শতাংশ। ২০১৫ সালের পর ২০২২ সালে এই প্রথম নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে নিট ঋণ প্রবাহ কমেছে। ২০২২ সালে এসব দেশ ঋণ পেয়েছে ১৮৫ বিলিয়ন বা ১৮ হাজার ৫০০ কোটি ডলার; ২০২১ সালে যা ছিল ৫৫৬ বিলিয়ন বা ৫৫ হাজার ৬০০ কোটি ডলার। অর্থাৎ এই এক বছরে নিট ঋণ প্রবাহ কমেছে ৬৬ দশমিক ৭২ শতাংশ। গত বছর স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি উভয় প্রকৃতির ঋণই কমেছে।

বিশ্বব্যাংকের বৈশ্বিক ঋণ প্রতিবেদনের তথ্যানুসারে, ২০১০ সালে বাংলাদেশের মোট বিদেশি ঋণ ছিল ২৬ দশমিক ৫২ বিলিয়ন (২ হাজার ৬৫২ কোটি) ডলার; ২০১৮ সালে যা ৫৭ দশমিক ১২ বিলিয়ন (৫ হাজার ৭১২ কোটি) ডলার ও ২০২২ সালে তা ৯৭ বিলিয়ন (৯ হাজার ৭০০ কোটি) ডলার ছাড়িয়ে যায়। বিশ্বব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, ২০১০ সালের পর ১২ বছরে বাংলাদেশের বিদেশি ঋণ বেড়েছে তিন গুণের বেশি। ২০২২ সালে ডলারের বিনিময় হার বৃদ্ধি ও বৈশ্বিক বিনিয়োগের গতি প্রকৃতি বদলে যাওয়ার পরেও বাংলাদেশের বিদেশি ঋণ বেড়েছে। দেশের ঋণ নিয়ে এক ধরনের উদ্বেগ তৈরি হলেও সামগ্রিক ঋণ-জিডিপির অনুপাত এখনো ৪০ শতাংশের নিচে। তবে বিদেশি ঋণের অর্থে যেসব প্রকল্প হচ্ছে, সেখান থেকে বিদেশি মুদ্রা আয়ের তেমন সুযোগ নেই। সেই সঙ্গে টাকার যেভাবে অবমূল্যায়ন হচ্ছে, তাতে সরকারের ঋণ পরিশোধের ব্যয় বেড়ে যাবে। এর সঙ্গে রাজস্ব আয় আনুপাতিক হারে না বাড়লে ঋণ পরিশোধ নিয়ে শঙ্কা থেকে যায় বলে মনে করেন বিশ্লেষকেরা।

নিম্ন মধ্য আয়ের দেশে কেন কমল
নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে ঋণ প্রবাহ কমে যাওয়ার কারণ হিসেবে কয়েকটি বিষয় চিহ্নিত করেছে বিশ্বব্যাংক। মূল কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে এসব দেশের সরকারি ও বেসরকারি বন্ড থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে যাওয়ার বিষয়টিকে। বলা হয়েছে, বন্ড কমে যাওয়ায় বেসরকারি বিনিয়োগকারীরা এসব দেশ থেকে ১৮৯ বিলিয়ন বা ১৮ হাজার ৯০০ কোটি ডলার তুলে নিয়েছেন। মূল্যস্ফীতির বিরুদ্ধে লড়াই করতে বিশ্বের সব দেশ নীতি সুদহার বাড়িয়েছে। এতে ঋণের সুদহার বেড়েছে। সে জন্য নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশগুলোর ঋণ করার ব্যয় বেড়েছে।

আরেকটি বিষয় হলো, ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রে বন্ডের সুদহার বেড়ে যাওয়া। বিনিয়োগকারীরা এখন নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ থেকে বিনিয়োগ তুলে নিয়ে বন্ডে এসব বিনিয়োগ করছেন। এই প্রক্রিয়ায় নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশগুলো থেকে ১২৭ দশমিক ১ বিলিয়ন বা ১২ হাজার ৭১০ কোটি ডলার চলে গেছে। ২০১৯-২১ সালে এসব দেশে প্রতিবছর গড়ে ২০২ বিলিয়ন বা ২০ হাজার ২০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করেছেন এই বিনিয়োগকারীরা। ঋণের প্রবাহ নেতিবাচক হয়ে যাওয়ার আরেকটি কারণ হলো, এসব দেশের ঋণপ্রাপ্তির তুলনায় ঋণ পরিশোধের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া। এ ছাড়া বিভিন্ন মুদ্রার সাপেক্ষে মার্কিন ডলারের দরবৃদ্ধির কারণেও এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, বিশেষ করে যেসব দেশ ডলার ছাড়া অন্যান্য মুদ্রায় ঋণ নিয়েছে, তাদের ঋণ প্রবাহ কমে গেছে। স্থানীয় মুদ্রার দরপতন হলে ঋণের বোঝা আরও বেড়ে যায়।

সামগ্রিকভাবে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশগুলোর বিদেশি ঋণ কমে গেলেও যারা আইডিএ (বিশ্বব্যাংক গ্রুপের প্রতিষ্ঠান আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা) থেকে ঋণ পাওয়ার যোগ্য, সেই দেশগুলোর ঋণের পরিমাণ ২০২২ সালে ২ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে। ফলে এই দেশগুলোর মোট বিদেশি ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ দশমিক ১ ট্রিলিয়ন বা ১ লাখ ১০ হাজার কোটি ডলার।

ঋণের সুদ পরিশোধ
বিশ্বব্যাংকের তথ্যানুসারে, ২০২২ সালে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশগুলোকে রেকর্ড ৪৪৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন বা ৪৪ হাজার ৩৫০ কোটি মার্কিন ডলার বিদেশি ঋণের কিস্তি পরিশোধ করতে হয়েছে। গত বছর এবং এ বছর বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির গতি কম। এই পরিস্থিতিতে বিপুল পরিমাণ অর্থ ঋণের কিস্তি হিসেবে পরিশোধ করার কারণে এসব দেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের বাজেট কমে গেছে। এ ছাড়া আইডিএ থেকে যেসব দেশ ঋণ পাচ্ছে, তাদের ঋণের বোঝা আরও বাড়ছে। ২০১২ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ১০ বছরে তাদের ঋণের বোঝা চার গুণ হয়েছে।

বিশ্বব্যাংকের দৃষ্টিতে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বিষয় হচ্ছে, এই সময়ে বন্ডের সুদহার বৃদ্ধির কারণে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশগুলো থেকে বেসরকারি বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ তুলে নেওয়া। এই পরিস্থিতিতে যে শূন্যতা সৃষ্টি হচ্ছে, বিশ্বব্যাংক তা পূরণের চেষ্টা করছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। ২০২২ সালে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে যে ১১৫ বিলিয়ন বা ১১ হাজার ৫০০ কোটি ডলারের নতুন অর্থ বিনিয়োগ হয়েছে, তার অর্ধেক দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।

এদিকে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) মতে, টাকার মান দুর্বল হওয়ায় চলতি অর্থবছরে বিদেশি ঋণের আসল ও সুদ পরিশোধে বাজেট বরাদ্দের চেয়ে সরকারের ব্যয় প্রায় ১১ শতাংশ বাড়বে। ইআরডি’র বাজেট ব্যবস্থাপনা কমিটির সাম্প্রতিক এক সভায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বৈদেশিক ঋণের সুদ ও আসল পরিশোধে অতিরিক্ত ৪ হাজার ২০ কোটি টাকার প্রয়োজন হবে বলে জানানো হয়। টাকার মানের অবনমনকে এজন্য প্রধান কারণ বলা হয়েছে। অতিরিক্ত এই অর্থ যোগ করলে, এই অর্থবছরে সরকারের বিদেশি ঋণ পরিশোধের অংক দাঁড়াচ্ছে ৪১ হাজার ৯৬ কোটি টাকায়, অর্থাৎ আগের অর্থবছরের চেয়ে বাড়বে ৫২ শতাংশ। এরমধ্যে সুদ পরিশোধ করা হবে ১৪ হাজার ৮০০ কোটি টাকা, বাকিটা বরাদ্দ থাকবে আসল পরিশোধে। আগের অর্থবছরে বিদেশি ঋণ পরিশোধে ২৬ হাজার ৯২৮ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছিল সরকার।
ইআরডির একজন কর্মকর্তা জানান, অর্থবছরের শেষের দিকে প্রতি ডলার কিনতে ১১৫ টাকা লাগতে পারে এমন ধারণার ভিত্তিতে সংশোধিত বাজেটে অতিরিক্ত বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, চলতি বছরের বাজেটে বিদেশি ঋণ পরিশোধে ডলারের বিনিময় দর ১০৪ টাকা ধরে বরাদ্দ রাখা হয়েছিল। কিন্তু, বর্তমানে বিদেশি ঋণ পরিশোধে সরকারের প্রতি ডলারে প্রায় ১১০ টাকা ব্যয় হচ্ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, গত বছরের ফেব্রুয়ারিতেই এক ডলারের বিনিময় দর ছিল ৮৬ টাকা। ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকে বাড়তে থাকে এই দর। বর্তমানে যা ২৮ শতাংশ বেড়ে, ১১০ টাকায় পৌঁছেছে।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, টাকার মান কমার ফলেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের খরচ বাড়ছে। তাছাড়া, বৈশ্বিক নানান কারণে বাজার-ভিত্তিক ঋণের সুদহারও বাড়ছে।
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, বিদেশি ঋণ পরিশোধে যে ব্যয় বাড়ছে, তার বড় অংশই বিনিময় হারের এডজাস্টমেন্ট করতে হচ্ছে বলে। এটা এড়ানো সম্ভব নয়, আবার এ কারণে খুব উদ্বিগ্ন হওয়ারও কারণ নেই। তবে সাম্প্রতিক সময়ে বিদেশি ঋণ পরিশোধে ব্যয় বৃদ্ধির প্রবণতা নিয়ে উদ্বেগের কারণ রয়েছে।

পলিসি রিচার্স ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার সদস্য হিসেবে বাংলাদেশের প্রদেয় বার্ষিক ফি ও শেয়ারে বিনিয়োগসহ হিসাব করলে দেনার বোঝা আরও বাড়বে।
বিনিময় হারকে বাজারের ওপর ছেড়ে দেয়ার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, মুদ্রার বিনিময় হারে স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা না গেলেÑ সামস্টিক অর্থনীতির অন্যান্য সূচক, বিশেষ করে- বিদেশি লেনদেনের হিসাবে ভারসাম্য ঠিক করা যাবে না। এ অবস্থা চলতে থাকলে প্রতি বছরই বিদেশি ঋণ পরিশোধে বাজেট বরাদ্দ পুননিরর্ধারণ করতে হবে।
ঋণের সুদ ও আসল

ইআরডি’র সভায় বলা হয়েছে, বিদেশি ঋনের আসল পরিশোধে সংশোধিত বাজেটে অতিরিক্ত ১ হাজার ৫৯৬ কোটি টাকা চাওয়া হয়েছে। মূল বাজেটের ২৪ হাজার ৭০০ কোটি টাকা বরাদ্দের চেয়ে যা ৬ দশমিক ৪৬ শতাংশ বেশি। অন্যদিকে সুদ-বাবদ অতিরিক্ত ২ হাজার ৪২৪ কোটি টাকা চাওয়া হয়েছে। যা মূল বাজেটের ১৪ হাজার ৮০০ কোটি টাকা বরাদ্দের চেয়ে ১৯ দশমিক ৫৯ শতাংশ বেশি। গত অর্থবছরে ঋণের আসল পরিশোধে ব্যয় হয়েছিল ১৭ হাজার ৪৯১ কোটি টাকা। ২০২২ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত সরকারের মোট বৈদেশিক ঋণের স্থিতি ছিল ৫৫ দশমিক ৬০২ বিলিয়ন ডলার। চলতি অর্থবছরের শুরুতে যা ছিল ৬২ দশমিক ৫৭ বিলিয়ন ডলার।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ভারতকে ইলিশ দেওয়া নিয়ে বিতর্ক, যা বলছেন নেটিজেনরা

ভারতকে ইলিশ দেওয়া নিয়ে বিতর্ক, যা বলছেন নেটিজেনরা

নতুন সরকারের ঘোষণা ফ্রান্সে

নতুন সরকারের ঘোষণা ফ্রান্সে

জুলাই বিপ্লবে যারা শহীদ ও আহত তাদেরকে রাষ্ট্রীয় উপাধি দিতে হবে : নূরুল ইসলাম বুলবুল

জুলাই বিপ্লবে যারা শহীদ ও আহত তাদেরকে রাষ্ট্রীয় উপাধি দিতে হবে : নূরুল ইসলাম বুলবুল

নৌখাতে দুর্নীতি –অনিয়মে দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা : নৌপরিবহন, বস্ত্র ও পাট উপদেষ্টা

নৌখাতে দুর্নীতি –অনিয়মে দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা : নৌপরিবহন, বস্ত্র ও পাট উপদেষ্টা

সিরাজগঞ্জ শিল্পপার্ক খেয়ে ধরলেন মুন্সিগঞ্জ বিসিক, অতিরিক্ত দায়িত্বে লিটনের আত্মীয় বায়েজিদ

সিরাজগঞ্জ শিল্পপার্ক খেয়ে ধরলেন মুন্সিগঞ্জ বিসিক, অতিরিক্ত দায়িত্বে লিটনের আত্মীয় বায়েজিদ

স্কুলছাত্র মারুফ হত্যা মামলায় টাঙ্গাইল পৌরসভার কাউন্সিলর গ্রেপ্তার, একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর

স্কুলছাত্র মারুফ হত্যা মামলায় টাঙ্গাইল পৌরসভার কাউন্সিলর গ্রেপ্তার, একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর

জনগণের প্রত্যাশা পূরণে কাজ করছে সরকার : সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

জনগণের প্রত্যাশা পূরণে কাজ করছে সরকার : সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

দোকান বরাদ্দের বিষয় খতিয়ে দেখতে কমিটি

দোকান বরাদ্দের বিষয় খতিয়ে দেখতে কমিটি

শুটিং ফেডারেশন চলছে অপুর নির্দেশেই!

শুটিং ফেডারেশন চলছে অপুর নির্দেশেই!

বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে পোশাক কারখানায় ৪৩২ কোটি টাকার বিদেশি বিনিয়োগ

বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে পোশাক কারখানায় ৪৩২ কোটি টাকার বিদেশি বিনিয়োগ

আরামবাগ ক্রীড়া সংঘের সভাপতি তাজওয়ার আউয়াল

আরামবাগ ক্রীড়া সংঘের সভাপতি তাজওয়ার আউয়াল

সাবেক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছে বিএফআইইউ

সাবেক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছে বিএফআইইউ

রংপুর রেঞ্জের নতুন ডিআইজি আমিনুল ইসলাম

রংপুর রেঞ্জের নতুন ডিআইজি আমিনুল ইসলাম

গণঅধিকার পরিষদের ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখার ৯৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি

গণঅধিকার পরিষদের ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখার ৯৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি

বগুড়ায় সহযোগী সহ শীর্ষ সন্ত্রাসী সাগরকে নৃশংস কায়দায় হত্যা

বগুড়ায় সহযোগী সহ শীর্ষ সন্ত্রাসী সাগরকে নৃশংস কায়দায় হত্যা

শৈলকুপায় অস্ত্র ও গুলিসহ ২ জন আটক

শৈলকুপায় অস্ত্র ও গুলিসহ ২ জন আটক

পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে : বাংলাদেশ ন্যাপ

পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে : বাংলাদেশ ন্যাপ

পাহাড়ে অশান্তির বীজ উপরে ফেলতে হবে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে যে কোন চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে

পাহাড়ে অশান্তির বীজ উপরে ফেলতে হবে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে যে কোন চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে

ওরা পার্বত্য অঞ্চলকে ভারতের অঙ্গরাজ্য বানাতে চায়

ওরা পার্বত্য অঞ্চলকে ভারতের অঙ্গরাজ্য বানাতে চায়

ঈশ্বরদীতে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান তুহিনসহ যুবদল নেতাদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

ঈশ্বরদীতে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান তুহিনসহ যুবদল নেতাদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ