বন্ধের পথে লেনদেন
১৯ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০২ এএম | আপডেট: ১৯ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০২ এএম
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ ধারে টিকে আছে বিতির্কিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণাধীন শরিয়াহভিত্তিক পাঁচ ইসলামী ব্যাংক। ব্যাংকগুলো হলো ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, সোশ্যাল ইসলামী, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী, গ্লোবাল ইসলামী ও ইউনিয়ন ব্যাংক। চলতি হিসাবে ঘাটতির কারণে এই পাঁচ ব্যাংকের লেনদেনসেবা বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। অবশ্য ব্যাংকগুলো বছরখানেক ধরে বিধিবদ্ধ তারল্য রাখতে পারছে না। বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে এসব ব্যাংকের চলতি হিসাব ঋণাত্মক হলেও লেনদেন চালিয়ে যাচ্ছে। এতোদিন বাংলাদেশ ব্যাংক কোন ব্যবস্থা না নিলেও গণমাধ্যমে বিষয়টি এলে সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংক ২০ দিনের আল্টিমেটাম দিয়েছে ব্যাংকগুলোকে। গত রোববার বাংলাদেশ ব্যাংক এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। এই সময়ের মধ্যে ব্যাংকগুলোর হিসাবে পর্যাপ্ত অর্থ রাখতে না পারলে লেনদেন বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র মেজবাউল হক বলেছেন, ইসলামি ধারার ব্যাংকগুলোর কাঠামোগত সমস্যার কারণে তারল্য সংঙ্কটে পড়েছে। তিনি বলেন, এখন মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান লক্ষ্য। এরপর বহিস্থ চাপ থেকে বের হয়ে এলে সঙ্কটে পড়া ব্যাংকের সুশাসন নিয়ে কাজ করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। একই সঙ্গে লেনদেন বিরত রাখার বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মেজবাউল হক। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ব্যাংকগুলোর তারল্য ব্যবস্থাপনায় কাঠামোগত সমস্যা থাকায় কয়েকটি ব্যাংককে নভেম্বর পর্যন্ত সময় দেয়া হয়েছিল। আর তাই সর্বশেষ ২০ দিনের সময় বেঁধে দিয়েছে চলতি হিসাবের ঋণাত্মক স্থিতি সমন্বয়ের জন্য।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কয়েক বছর আগেও ইসলামি ধারার ব্যাংকগুলোয় প্রচুর পরিমাণে অতিরিক্ত তারল্য ছিল। কিন্তু বিতর্কিথ শিল্পগ্রুপটির হাতে নিয়ন্ত্রণ যাওয়ার পরই ‘ব্যাপক ঋণ অনিয়মের কারণে পাঁচটি ব্যাংক চ্যালেঞ্জের মধ্যে আছে।’ তাদের মতে, এর প্রভাবে ‘ঝুঁকিতে’ পড়বে অন্যান্য ব্যাংক। যা ব্যাংকিং খাতের জন্য অশনিসঙ্কেত।
পাঁচ শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংককে সম্প্রতি দেয়া বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিসের ‘বিএসিএইচ সেটেলমেন্ট জটিলতা প্রসঙ্গে’ শিরোনামে চিঠিতে বলেছে, ‘মতিঝিল অফিসের ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট বিভাগে রক্ষিত আপনাদের চলতি হিসাবের মাধ্যমে বিভিন্ন ক্লিয়ারিং পেমেন্ট সিস্টেম (আন্তঃব্যাংক লেনদেন নিষ্পত্তি) সম্পন্ন হয়ে থাকে। যেমন– বাংলাদেশ অটোমেটেড চেক প্রসেসিং সিস্টেম (বিএসিপিএস), বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার নেটওয়ার্ক (বিইএফটিএন), ন্যাশনাল পেমেন্ট সুইচ বাংলাদেশ (এনপিএসবি) ও রিয়েল টাইম গ্রস সেটেলমেন্ট (আরটিজিএস) সিস্টেমে। তবে আপনাদের হিসাব পর্যালোচনা করে দেখা যাচ্ছে, দীর্ঘদিন ধরে চলতি হিসাবের স্থিতি ঋণাত্মক, যা স্বাভাবিক ব্যাংকিং প্রক্রিয়ার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। বিষয়টি বারবার আপনাদের গোচরীভূত করা হলেও এ পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। এমতাবস্থায় পত্র পাওয়ার ২০ কর্মদিবসের মধ্যে আবশ্যিকভাবে আপনাদের চলতি হিসাবের ঋণাত্মক স্থিতি সমন্বয়ের পরামর্শ দেওয়া হলো।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ইসলামী ধারার এই ব্যাংকগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের চলতি হিসাবের স্থিতি ঋণাত্মক। বিষয়টি বারবার অবহিত করার পরও ব্যাংকগুলো উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নেয়নি। তাই বাংলাদেশ ব্যাংক চলতি হিসাবের ঋণাত্মক স্থিতি সমন্বয়ের জন্য ২০ দিনের সময় বেঁধে দিয়েছে। এই ২০ দিনের মধ্যে চলতি হিসাবের ঋণাত্মক স্থিতি সমন্বয় করা না হলে ক্লিয়ারিং বা নিষ্পত্তির ব্যবস্থা থেকে ব্যাংকগুলোকে বিরত রাখা হুশিয়ারি দিয়েছে।
২০১৭ সালের ৫ জানুয়ারি দেশের সবচেয়ে বড় বেসরকারি ব্যাংক ‘ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ’ দখল নেয়ার মাধ্যমে দেশের ইসলামী ধারার ব্যাংকগুলোর আধিপত্ত নিতে শুরু করে চট্টগ্রাম-ভিত্তিক শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপ। এরপর ধাপে ধাপে সোশ্যাল ইসলামী, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী, গ্লোবাল ইসলামী ও ইউনিয়ন ব্যাংক নিয়ন্ত্রণে নেয় আর্থিকখাতের বিতর্কিত এই গ্রুপটি। এস আলম গ্রুপটির হাতে নিয়ন্ত্রণ যাওয়ার পর গত ৭ বছরে পাহাড়সম অনিয়মের চাপে পর্যুদস্ত হয়ে পড়েছে ব্যাংকগুলো। ব্যাংকগুলোর বিপুল অংকের আমানতকে রীতিমতো নিজস্ব ব্যাবসায়িক তহবিলে রূপান্তরিত করেছে এস আলম গ্রুপ। গত বছর পর্যন্তই এক ‘ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ’ থেকেই কেবল ৩০ হাজার কোটি টাকা নামে-বেনামে ঋণ নিয়েছে এস আলম গ্রুপ। যার অধিকাংশই বিদেশে পাচার করেছে গ্রুপটি। ফলে একেবারে মৌলিক সাধারণ কার্যক্রম পরিচালনা করতেও ব্যাংকটিকে হিমশিম অবস্থায় পড়তে হয়েছে। অথচ এক সময়ে মানুষের আস্থার নাম ছিল ‘ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ’। এছাড়া এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণে থাকা অন্যান্য ব্যাংক থেকেও জামানত ছাড়া ঋণ প্রদান, নামসর্বস্ব কোম্পানিকে ঋণ প্রদানের নামে হাতিয়ে নেয়া হয়েছে হাজার হাজার কোটি টাকা।
এদিকে শরিয়াহভিত্তিক পাঁচ ব্যাংকের চলতি হিসাব নেগেটিভ হলে এমন ক্ষেত্র সাধারণভাবে নিয়ম কী তা জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হক বলেন, চলতি হিসাব নেগেটিভ হলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ‘প্রমিসরি নোট’-এর বিপরীতে ধার দেওয়া হয়। তবে এখন কোন উপায়ে, কীভাবে শরিয়াহ ব্যাংকগুলো টাকা নিচ্ছে এ বিষয়টি জানা নেই।
অথচ প্রমিসরি নোট হলো এক ধরনের প্রতিশ্রুতিপত্র। এর মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট পক্ষ পাওনাদারের কাছ থেকে আদায় সাপেক্ষে নতুন করে যার কাছ থেকে অর্থ নিচ্ছে তাকে সবার আগে পরিশোধের লিখিত প্রতিশ্রুতি দেয়। এর মানে এসব ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণ আদায় বা অন্য যে কোনো পাওনা আদায়ের পর প্রথম কেন্দ্রীয় ব্যাংকের টাকা পরিশোধ করতে হবে। যদিও দীর্ঘদিন ধরে শরিয়াহভিত্তিক এই পাঁচ ইসলামী ব্যাংক অনিয়ম করলেও কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, বিভিন্ন সময়ে সঙ্কটে পড়া ব্যাংকের সিআরআর, এসএলআর ঘাটতি হলেও চলতি হিসাব নেতিবাচক হওয়ার ঘটনা শোনা যায়নি। আর হঠাৎ কোনো ব্যাংকের সিআরআর, এসএলআর ঘাটতি হলে এক দিনের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ওভার ড্রাফট (ওডি) সুবিধা দেওয়া হয়। পরদিন ওই ব্যাংক যে করেই হোক, তা সমন্বয় করে। তবে এভাবে মাসের পর মাস অ্যাকাউন্ট ঋণাত্মক থাকা কিংবা টাকা দেওয়ার ঘটনা আগে ঘটেনি।
বাংলাদেশ ব্যাংক আদেশ, ১৯৭২ এর ৩৬(১) ধারা অনুযায়ী আমানতকারীদের সুরক্ষায় প্রতিটি ব্যাংকের মোট তলবি ও মেয়াদি দায়ের একটি অংশ কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা রাখতে হয়। বর্তমানে প্রচলতি ধারার ব্যাংকের জন্য এ হার ১৭ শতাংশ। আর শরিয়াহভিত্তিক পরিচালিত ব্যাংকের জন্য সাড়ে ৯ শতাংশ। ইসলামী ধারার ব্যাংকগুলোকে সরকারি বিল ও বন্ডে বিনিয়োগের বিপরীতে সহজে বিনিময়যোগ্য সম্পদ বা এসএলআর হিসেবে সাড়ে ৫ শতাংশ এবং বিধিবদ্ধ নগদ জমা সংরক্ষণ বা সিআরআর হিসেবে ৪ শতাংশ নগদে রাখতে হয়। কোনো ব্যাংক যদি সিআরআর রাখতে না পারে তাহলে অসংরক্ষিত অংশের ওপর ৯ শতাংশ হারে দণ্ডসুদ দিতে হয়। আর এসএলআর রাখতে ব্যর্থ অংশের ওপর ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ হারে জরিমানা আরোপ হয়। কোনো ব্যাংক ধারাবাহিকভাবে ৪২ দিন ব্যর্থ হলে পরে বাংলাদেশ ব্যাংক আদেশের ৩৬(৫)(এ) অনুযায়ী প্রত্যেক পরিচালককে এক লাখ টাকা করে জরিমানা করতে হবে। এরপরও বিধিবদ্ধ জমা সংরক্ষণে ব্যর্থ হলে ৩৬(৫)(বি) অনুযায়ী নতুন আমানত নেওয়া বন্ধ করতে হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, অনেক দিন ধরে এসব ব্যাংক সিআরআর, এসএলআর রাখতে পারছে না। এসএলআরের জন্য এসব ব্যাংকের কাছে যেসব ট্রেজারি বিল ও বন্ড ছিল তা বন্ধক রেখে ধার করা টাকা খরচ করে ফেলেছে। নতুন করে ধার নেওয়ার কোনো উপায় উপকরণ নেই। কেবল আগে নেওয়া ধারের মেয়াদ বাড়াচ্ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বিভিন্ন পুনঃঅর্থায়নের টাকা গ্রাহকের কাছ থেকে আদায় করলেও কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ফেরত দিচ্ছে না। যে কারণে কোনো কোনো ব্যাংক এরই মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে খেলাপি হয়ে নতুন করে পুনঃঅর্থায়ন পাচ্ছে না। অথচ ব্যাংকগুলোর বিরুদ্ধে কোনো শাস্তি না দিয়ে উল্টো সব ধরনের নিয়মনীতি উপেক্ষা করে টাকা ছাপিয়ে এসব ব্যাংকে দিয়ে আসছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিসের সাসপেন্স অ্যাকাউন্ট থেকে ব্যাংকগুলোকে প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে, বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিসের সঙ্গে প্রতিটি ব্যাংকের একটি চলতি হিসাব থাকে। এই হিসাব থেকে ব্যাংকের সিআরআর, এসএলআর সংরক্ষণ, আন্তঃব্যাংক চেক ক্লিয়ারিং, অনলাইন অর্থ স্থানান্তর, এটিএম ও পসে লেনদেন নিষ্পত্তি এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে দেওয়া পুনঃঅর্থায়নসহ যাবতীয় লেনদেন নিষ্পত্তি হয়। বিদ্যমান নিয়মে কোনো ব্যাংকের চলতি হিসাবে টাকা না থাকলে লেনদেন হবে নাÑএটাই স্বাভাবিক। তবে শরিয়াহভিত্তিক পাঁচ ব্যাংককে বিশেষ ধারের কারণে অ্যাকাউন্ট ঋণাত্মক হলেও লেনদেন অব্যাহত আছে। যা বড় ধরণের অন্যায়।
এদিকে গত সেপ্টেম্বর শেষেই বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছিল, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উল্লেখযোগ্য সহায়তা সত্ত্বেও দেশের শরিয়াহভিত্তিক এই পাঁচ ব্যাংক এখনো নগদ অর্থ সঙ্কটে ভুগছে। প্রতিবেদন অনুসারে, সেপ্টেম্বর শেষে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের তারল্য ঘাটতি ছিল ৬৫৮ কোটি টাকা, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকের এক হাজার ৫৯ কোটি টাকা, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ৮২৬ কোটি টাকা, ইউনিয়ন ব্যাংকের ৪৮৩ কোটি টাকা ও গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ৪৬৫ কোটি টাকা।
সার্বিক বিষয়ে একাধিক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তাার ফোন ধরেননি। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ মুস্তফা কে মুজেরী বলেছেন, একটি গ্রুপের মালিকানাধীন শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন ধরে অনিয়ম করলেও কেন্দ্রীয় ব্যাংক হাত গুটিয়ে বসে আছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই নীতি ব্যাংক খাতকে আরও ঝুঁকিতে ফেলে দিচ্ছে। এমন সঙ্কট হলে ব্যাংকের পরিষদ ভেঙ্গে প্রশাসক বসিয়ে দেয়া উচিত। যাতে আমানতকারীদের অর্থ নিরাপদে থাকে। তাতে গ্রাহকের আস্থা বাড়ে। উল্লেখ্য, শুধু ইসলামী ব্যাংক ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকে পর্যবেক্ষক নিয়োগ দিয়ে দায় সেরেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
খুশদীলের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে রংপুরের আটে আট
বন্ধ হয়ে যাচ্ছে অনেক দেশের ভিসা
মেডিকেল কলেজে শিক্ষক বাড়ানোর কথা ভাবছে সরকার
ছাত্রদলের ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি আজ
গাজার স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পুনর্গঠনে ১০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন
অন্তর্বর্তী সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর দিকে তাকিয়ে ইইউ
ভারতের উদ্বেগের মধ্যে হাসিনা পরবর্তী বাংলাদেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হচ্ছে পাকিস্তান
সান্ত¡না খুঁজে পাচ্ছেন না, দুই দেশে কলঙ্কিত টিউলিপ
দুর্নীতির মামলায় ইমরান খান ও বুশরা বিবির কারাদণ্ড
বিদেশে টাকা পাচারের রাজনীতি মানুষ চায় না : পীর সাহেব চরমোনাই
শেখ পরিবারের রক্তের জন্যই দুর্নীতিতে জড়িয়েছেন টিউলিপ -রিজভী
নামাজ মু’মিনের জন্য মেরাজস্বরূপ
ক্রেডিট কার্ডে বিদেশে বাংলাদেশিদের লেনদেন কমেছে
স্বনির্ভর অর্থনীতির পথে দেশ
বগুড়ার বিমানবন্দর দ্রুত চালুর দাবি
আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে বাংলাদেশকে মানবাধিকার লংঘন বন্ধ করতে হবে : হিউম্যান রাইটস ওয়াচ
হাজারীবাগের ট্যানারির গোডাউনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
জুলাই বিপ্লব ঘোষণাপত্র দেওয়া জরুরি : নুরুল হক নুর
গণঅভ্যুত্থানের ইশতেহারে বিএনপির ভূমিকা লিখতে হবে : জয়নুল আবদিন
নির্বাচনে রাজনৈতিক নেতাদের পরিবেশ রক্ষায় প্রতিশ্রুতি দিতে হবে