সংঘাত-সংঘর্ষ অব্যাহত
৩১ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০০ এএম | আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০০ এএম
বিএনপিসহ অনেকগুলো দল নির্বাচন বর্জন করার পরও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচারণার প্রার্থীদের মধ্যে সংঘাত- সংঘর্ষ এবং হুমকি-পাল্টা হুমকি অব্যাহত রয়েছে। নির্বাচন নৌকার প্রার্থীদের সঙ্গে দলের স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সংঘাত সংঘর্ষের পাশাপাশি কয়েকটি জায়গায় নিজেরা নিজেরাই সংঘাত- সংঘর্ষ, মারামারিতে জড়িয়ে পরছে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের অনুগত ১৪ দলীয় জোট, মিত্র জাতীয় পার্টি, সুবিধাভোগী কিছু দলের নেতাদের মধ্যে নির্বাচনে অনেক পক্ষের সৃষ্টি হয়েছে। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছেই। আওয়ামী লীগের নৌকার প্রার্থী এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা প্রচারের আগে থেকেই নির্বাচনী মাঠে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টায় মরিয়া ছিল।এতে নির্বাচনী প্রচারণার শুরুতেই সংঘাত-সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। যা এখনো অব্যাহত রয়েছে। সংঘর্ষের ঘটনায় এরই মধ্যে কয়েকজনের প্রাণ গেছে। গত শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান শেখ হাসিনার জনসভায় সংঘাতে ১ জনের প্রাণ গেছে।
গতকাল শনিবার দুপুরে রাজধানী ঢাকায় সেন্ট্রাল রোডে ঢাকা-১০ আসনে নৌকার প্রার্থী ও চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদের নির্বাচনি প্রচারে তাঁর কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে মারামারির ঘটনায় অন্তত ১২জন আহত হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ঢাকা ১০ আসনে নৌকার প্রার্থী ও চিত্রনায়ক গতকাল দুপুরে ফেরদৌস আহমেদ নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছিলেন। এ সময় তাঁর (ফেরদৌস) পাশে কারা থাকবে, তা নিয়ে কথা কাটাকাটি থেকে হাতাহাতি হয়। এতে দুজনের হাত ভেঙে গেছে।
গত শুক্রবার বরিশালে দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভায় বরিশাল-৪ (হিজলা-মেহেন্দীগঞ্জ) আসনের দ্বৈত নাগরিকত্বের অভিযোগে মনোনয়ন বাতিল হওয়া ড. শাম্মি আহমেদ এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী পংকজ নাথের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে একজন নিহত এবং ২০ জন আহত হয়। বরিশাল শহরের বঙ্গবন্ধু উদ্যানে আওয়ামী লীগের নির্বাচনি জনসভাস্থলে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তি বরিশালের হিজলা উপজেলার কুড়ালিয়া গ্রামের বাসিন্দা কোব্বাত সিকদারের ছেলে সিরাজ সিকদার (৫৮)। তিনি ওয়ার্ড কৃষকলীগের সভাপতি।
গতকাল নোয়াখালী-৩ (বেগমগঞ্জ) আসনের আওয়ামী লীগ মনোনিত প্রার্থী মামুনুর রশীদ কিরণ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মিনহাজ আহমেদ জাবেদের সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া এবং সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে এটিএন বাংলার স্টাফ রিপোর্টার নাজিবুর রহমান ও ক্যামেরা পার্সন এহসানুল গনি স্বজনসহ উভয়পক্ষের অন্তত ১২ জন আহত হয়েছেন। ভাঙচুর করা হয়েছে বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমের গাড়ি। গত শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে উপজেলার একলাশপুর ইউনিয়নের গাবুয়া বাজারে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এঘটনায় আহত অন্যান্যদের নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, বিকেলে গাবুয়া বাজারে পূর্বঘোষিত পথসভার আয়োজন করে স্বতন্ত্র ট্রাক প্রতীকের প্রার্থী মিনহাজ আহমেদ জাবেদের সমর্থকরা। এতে নেতৃত্ব দেন একলাশপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহেদুর রহমান দিপু। এসময় সাকিব নামের নৌকার সমর্থককে মারধর করে ট্রাক সমর্থকরা। এ নিয়ে উভয়পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এর জের ধরে সন্ধ্যা ৭টার পর গাবুয়া বাজারে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মামুনুর রশীদ কিরণ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মিনহাজ আহমেদ জাবেদের সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
লালমনিরহাট জেলা সংবাদদাতা জানিয়েছেন, লালমনিরহাট-২ আসনে নৌকার প্রার্থী ও সমাজকল্যান মন্ত্রী নুরুজ্জামানের নৌকার পক্ষে কাজ না করায় উপজেলা পরিষদের এক অফিস সহায়কের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে শ্রমিক লীগ নেতার বিরুদ্ধে। ভুক্তভোগী বর্তমান সরকারের সময়ে চাকরি পেয়েও কেন নৌকার পক্ষে কাজ করছেন না এই তার দোষ। গত শুক্রবার রাতে এই ঘটনার বিচার চেয়ে কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী উপজেলা পরিষদের অফিস সহায়ক শরিফুল ইসলাম (৩৫)। শরিফুল কালীগঞ্জ উপজেলার তুষভান্ডার ইউনিয়নের সুন্দ্রাহবি গ্রামের মৃত মনজার আলীর ছেলে। তিনি কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের অফিস সহায়ক পদে কর্মরত।
লালমনিরহাট-২ (আদিতমারী কালীগঞ্জ) আসনে নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করছেন সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ। জেলা আওয়ামী লীগেরসহ সভাপতি সিরাজুল হক স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ঈগল প্রতীকে এবং ট্রাক প্রতীকে নির্বাচন করছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মমতাজ আলী ও লাঙ্গল প্রতীকে নির্বাচন করছেন দেলোয়ার হোসেন।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব পালন কালে তুষভান্ডার বাজারে তার ওপর হামলা চালায় নৌকার সমর্থকরা। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীরা নির্বাচন কমিশনের অধীনে দায়িত্ব পালন করছেন। দায়িত্বের অংশ হিসেবে পুলিশ অফিসারদের প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত চিঠি নিয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে অফিস থেকে বের হন কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের অফিস সহায়ক শরিফুল ইসলাম।
তুষভান্ডার বাজারে পৌঁছলে শ্রমিক লীগ নেতা আজিজুল ও ফজলুসহ চার থেকে পাঁচ জন তার পথরোধ করে সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের নৌকা প্রতীকের পক্ষে কাজ করতে বলেন। সরকারি চাকরি করায় নির্বাচনের প্রচারণা করা যাবে না জানালে তার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ চাকরি দিয়েছে সেই আওয়ামী লীগের নৌকার কাজ করবি না’ বলে অকথ্যভাষায় গালমন্দ করেন। এক পর্যায়ে লাঠি দিয়ে শরিফুলের মাথায় আঘাত করেন তারা।পরে স্থানীয়রা তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।
অভিযুক্তরা হলেন, উপজেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক আজিজুল ইসলাম (৪৫), একই এলাকার কাশিরাম গ্রামের মৃত আব্দুল হাকিমের ছেলে ফজলুল হক (৪৫) ও অজ্ঞাতনামা ৪/৫ জন। এরা সবাই নৌকার প্রার্থী সমাজকল্যাণমন্ত্রীর সমর্থক। এ ঘটনায় আহত শরিফুল ইসলাম সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জহির ইমামের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন। কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও লালমনিরহাট-২ আসনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা জহির ইমাম বলেন, অভিযোগটি তদন্ত করে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নিতে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
শিবগঞ্জ (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) উপজেলা সংবাদদাতা জানিয়েছেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে দুই প্রার্থীর তিনটি নির্বাচনী অফিসে অগ্নিসংযোগ করেছে দুর্বৃত্তরা। এ নিয়ে গতকাল শনিবার সকালে শিবগঞ্জ থানায় পৃথক জিডি করা হয়। এর আগে শুক্রবার রাতে উপজেলার মোবারকপুর ও কানসাট ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুলে দুটি ও স্বতন্ত্র ট্রাক প্রতীকের প্রার্থী সৈয়দ নজরুল ইসলামের একটি অফিসে এ অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। কানসাট ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের নৌকা প্রতীকের নির্বাচনী অফিসের পরিচালক নয়ন আলী জানান, গত শুক্রবার রাত ১টার দিকে মোহনবাগ এলাকায় নৌকা প্রতীকের অফিসে একদল দুর্বৃত্ত অগ্নিসংযোগ করে। এতে অফিসের আসবাবপত্র ভষ্মিভূত হয়। মোবারকপুর ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম জানান, গভীর রাতে শিকারপুর গ্রামে নৌকা প্রতীকের অফিসে অগ্নিসংযোগ করে দুর্বৃত্তরা। এতে অফিসের বিভিন্ন আসবাবপত্র ভষ্মিভূত হয়। অপরদিকে ট্রাক প্রতীকের নির্বাচনী অফিসের পরিচালক ও কানসাট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এমরান আলী জানান, রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে কানসাট ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের সলেমান বাজারে স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের নির্বাচনী অফিসে একদল দুর্বৃত্ত অগ্নিসংযোগ করে। এতে অফিসের আসবাবপত্র পুড়ে নষ্ট হয়ে যায়। এ বিষয়ে শিবগঞ্জ থানার ওসি সাজ্জাদ হোসেন জানান, তিনটি অফিসে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় থানায় পৃথক জিডি হয়েছে। এ ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত শেষে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
পটিয়া (চট্টগ্রাম) উপজেলা সংবাদদাতা জানিয়েছেন, চট্টগ্রাম- ১২ (পটিয়া) আসনে নির্বাচনকে ঘিরে সন্ত্রাসী তৎপরতা বৃদ্ধি পেয়েছে। যে কোন সময় ঘটে যেতে পারে প্রাণহানিসহ রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ। স্বতন্ত্র প্রার্থী হুইপ সামশুল হক চৌধুরী তার ঈগল প্রতিকে ভোট চাইতে গণসংযোগে গিয়ে প্রতিদিন নৌকার সমর্থকদের সন্ত্রাসী হামলার শিকার হচ্ছে। গতকাল শনিবার সকাল ১১ টায় উপজেলার শান্তিরহাট এলাকায় হুইপ সামশুল হক চৌধুরী গণ সংযোগ করতে গেলে নৌকার সমর্থকেরা তাঁর গণসংযোগে বাঁধা দেয়। এসময় তাঁর ছোট ভাই ফজলুল হক চৌধুরী মহব্বত ও তাঁর কর্মী এজাজ চৌধুরীকে নাজেহাল করে। গণসংযোগের গাড়ী অবরুদ্ধ করে রাখে। খবর পেয়ে পটিয়া থানার একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে হুইপকে নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে যায়। পরে বিকাল ৪টায় হুইপ সামশুল হক চৌধুরী উপজেলার কুসুমপুরা এলাকায় গণসংযোগ করতে গেলে নৌকার সমর্থকসহ এলাকার কয়েকজন চিহ্নিত সন্ত্রাসী হুইপের গাড়ী ও তার সাথে থাকা নোহা, মাইক্রো, সিএনজি টেক্সী সহ প্রায় ৮টি গাড়ী ভাংচুর করে। এসময় হুইপকে হামলার চেষ্টা চালালে এলাকার লোকজন সহ হুইপের সাথে থাকা ঈগল প্রতীকের কর্মীরা প্রতিরোধ করে। পরে পুলিশ ও বিজিবি’র সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে। গত ১৮ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্ধের পর স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী হুইপ সামশুল হক চৌধুরী এম,পি ‘ঈগল’ প্রতীক পেয়ে নির্বাচনী গণসংযোগ শুরু করেন। এতে উপজেলার ৪/৫টি ইউনিয়নে নৌকার সমর্থকেরা প্রায় সময় হুইপের গণসংযোগে আক্রমণ করেন। এতে গত ১২ দিনে ১৫টি ঘটনার সৃষ্টি হয়। এ ঘটনা গুলোতে ১৫/১৬টি গাড়ী ভাংচুর, ১০টি অফিস ভাংচুর ও ৪০ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী কর্মী হামলায় আহত হয়। গত শুক্রবার বিকালে জিরি-মালিয়ারা এলাকায় হুইপের গণসংযোগে বাঁধা দেয় নৌকার সমর্থকেরা। এব্যাপারে হুইপ সামশুল হক চৌধুরী জানান গত ১৫ বছরে পটিয়ায় সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন করেছি। উপজেলার সর্বত্র সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ মুক্ত রেখেছি। লোকজন নিরাপদে ছিল। একারণে উপজেলার সর্বত্র আমার বিপুল জনপ্রিয়তা দেখে নৌকার প্রার্থী ঈষার্ন্বিত হয়ে পড়েছে। তাই ঈগল প্রতিকের পোষ্টার, ব্যানার ছিঁড়ে ফেলছে ও মাইকিং এর গাড়ী ভাংচুর করছে, টায়ার কেটে দিচ্ছে সে জন্য ঈগলের সমর্থকেরা মাইকিং করতে পারছে না। বর্তমানে নৌকার প্রার্থীর ইশারায় সন্ত্রাসীরা পুনরায় চাঙ্গা হয়ে উঠেছে। সন্ত্রাসীদের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড ও চাঁদাবাজি করতে না দেওয়ায় তারা আমার উপর ক্ষিপ্ত। তাই নির্বাচনী সুযোগ পেয়ে গণসংযোগে সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়ে আমাকে নির্বাচন কাজে বাঁধা প্রদান করছে।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
আলজেরিয়ায় কুরআন প্রতিযোগিতায় হাফেজ তাওহিদুলের দেশত্যাগ
লামায় শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্মবার্ষীকি পালিত
নতুন দেশ গঠনে আনসার ভিডিপির প্রশিক্ষিত তরুণরা বড় শক্তি : আদিলুর রহমান
বাঘায় শহিদ জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্মবার্ষিকীতে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল
শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে পাঠানো চিঠির জবাব আসেনি: চিফ প্রসিকিউটর
প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীর হাতে উপহার ও সনদ তুলে দিলেন অতিথিরা
মেহেরপুরে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্মবার্ষিকী পালন
ঝিকরগাছায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী পালিত
শহীদ জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র্যালি
চার দিনের সফরে সোমবার সুইজারল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতে ৫ বছর সাজাভোগ করে দেশে ফিরলেন স্বামী-স্ত্রী
নরসিংদীতে নিখোঁজের ৫ দিন পর নদীতে পাওয়া গেল স্কুল ছাত্রের লাশ
কয়েক মিনিটে বাংলাদেশ দখল করে নিতে পারে ভারত: শুভেন্দু অধিকারী
নামাজের প্রথম কাতারে জামাত পড়াবস্থায় অজু ভেঙ্গে যাওয়া প্রসঙ্গে।
শহীদ জিয়ার নাম মুছে ফেলার অপচেষ্টায় ব্যর্থ হয়েছে আ.লীগ : মির্জা ফখরুল
বিয়ের ওপর কর বাতিলের দাবি
এসএমই ফাউন্ডেশনের নতুন চেয়ারপার্সন মো. মুশফিকুর রহমান
জবিতে ছাত্রলীগ নেত্রী আটক, মুক্তির পর হুমকি
বিতর্ক যেন ছাড়ছেই না উর্বশীকে,আপত্তিকর ভিডিও ভাইরাল
বিনোদনের সংজ্ঞা পাল্টে দিচ্ছে হালের নিও কিউএলইডি টেলিভিশন