শহীদ জিয়া ও বিএনপির প্রতি শেখ হাসিনা ও আ.লীগের চিরকৃতজ্ঞ থাকা উচিত : বিএনপি
০২ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ০২ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৩ এএম
শহীদ জিয়া ও বিএনপির প্রতি শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের চিরকৃতজ্ঞ থাকা উচিত বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। তারা বলেন, স্বয়ং শেখ মুজিবুর রহমান গণআকাক্সক্ষার বিরুদ্ধে গিয়ে, বাকশাল প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে, সকল রাজনৈতিক দলের পাশাপাশি আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করেছিলেন। পরবর্তীতে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের উদ্যোগে যখন বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয় তখন একদিকে আওয়ামী লীগ আবার রাজনীতি করবার অধিকার ফেরত পেয়েছিলো, অন্যদিকে শহীদ জিয়ার কৃপায় দেশে ফেরত এসে দলীয় রাজনীতির হাল ধরেছিলেন শেখ হাসিনা। শহীদ জিয়ার আনুকূল্য পেয়েছিলেন বলেই শেখ হাসিনা এই দেশের মাটিতে রাজনীতি করার ও রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। আর তাই, দেশবাসী মনে করে, শহীদ জিয়া ও বিএনপির প্রতি শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের চিরকৃতজ্ঞ থাকা উচিত। গতকাল সোমবার স্থায়ী কমিটির সিদ্ধান্তসমূহ জানাতে রুহুল কবির রিজভী আহমেদের স্বাক্ষরে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, সম্প্রতি অবৈধ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপিকে সন্ত্রাসী দল হিসেবে আখ্যায়িত করে ও বিএনপির বাংলাদেশে রাজনীতি করার অধিকার নেই বলে যে দুরভিসন্ধিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন, তা আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। স্বাধীন বাংলাদেশে স্বাধীনতার ঘোষকের প্রতিষ্ঠিত দল বিএনপির রাজনীতি করার অধিকার কেড়ে নেয়া হবে, এমন সম্ভাব্য ষড়যন্ত্রে জাতি স্তম্ভিত, ক্ষুব্ধ ও ক্রুদ্ধ।
এতে আরো বলা হয়, যে দলের প্রায় ৫০ লাখ সক্রিয় নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে শুধু মিথ্যা মামলা রয়েছে, যে দলের অকুন্ঠ সমর্থনে রয়েছে সমাজের প্রতিটি শ্রেণী ও পেশার কোটি-কোটি গণতন্ত্রকামী মানুষ, যে দলের দিকে ভোটাধিকার ও স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারের আকাক্সক্ষায় তাকিয়ে আছে দেশের জনগণ, বর্তমান বাংলাদেশের বৃহত্তম ও জনপ্রিয়তম সেই রাজনৈতিক দল বিএনপির বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের ধারাবাহিক এসব ষড়যন্ত্রমূলক বক্তব্য তাদেরকেই প্রতিনিয়ত একটি জনবিচ্ছিন্ন দলে পরিণত করছে। তাঁদের এই বয়ানের লক্ষ্য, ৭ জানুয়ারির তথাকথিত ‘ডামি ইলেকশন’ আয়োজনের মাধ্যমে বাংলাদেশে পুনরায় একটি একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম করার ঘৃণ্য উদ্যোগের প্রধান বাধা, তথা জনগণের আকাক্সক্ষা গণতন্ত্র পুনপ্রতিষ্ঠায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ গণসমর্থিত বিরোধী দল, বিএনপির অগ্রযাত্রাকে রুদ্ধ করা যায়।
বিবৃতিতে বলা হয়, যেখানে বিএনপির প্রতি শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের কৃতজ্ঞ থাকা উচিত, সেখানে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত প্রতিহিংসা ও রাজনৈতিক জিঘাংসার মাধ্যমে, আওয়ামী লীগ বছরের পর বছর ধরে চেষ্টা করছে, যেন বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া যায়। কিন্তু এতো গুম, এতো খুন, এতো মামলা, এতো অত্যাচার, এতো মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং ফ্যাসিবাদের নজীরবিহিীন নিষ্ঠুরতা নিষ্পেষণেও বিএনপিকে একবিন্দু দমানো সম্ভব হয়নি। আওয়ামী লীগের মনে রাখতে হবে, বিএনপি নিছক একটি রাজনৈতিক দল নয়। বিএনপি পুরো বাংলাদেশ জুড়ে বিস্তৃত একটি মহীরুহ সংগঠন, যার সমর্থন রয়েছে দেশের প্রতিটি মহল্লায়, সমাজের প্রতিটি স্তরে, রাষ্ট্রের প্রতিটি কাঠামোতে।
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, গার্মেন্টস শিল্পের বিকাশ থেকে বিদেশে জনশক্তি রপ্তানি, বহুমুখী কর্মসংস্থান থেকে কৃষি বিপ্লব, শিক্ষার প্রসার থেকে নারীর ক্ষমতায়ন বাংলাদেশকে একটি সুদৃঢ় অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় ভিত্তি এনে দিয়েছে বিএনপি, যাকে ধ্বংস করে দিচ্ছে আওয়ামী লীগ। ক্ষমতার দম্ভে অন্ধ আওয়ামী লীগের অনুধাবন করা উচিত যে, রাষ্ট্রক্ষমতা আঁকড়ে রাখার মোহে, আপাতদৃষ্টিতে চরমপন্থী চিন্তায় তারা নিজেদের বিজয়ী ভাবলেও দীর্ঘমেয়াদে এমন অপরিণামদর্শী ও একনায়কতান্ত্রিক রাজনীতির পরিনাম ভালো হবে না-হয়না কখনো। বিভাজিত রাজনীতির ধারাবাহিকতায়, সময়ের পালাবদলে, আওয়ামী লীগকেই একদিন এর চরম মূল্য দিতে হবে। সর্বোচ্চ ধৈর্য ও সহিষ্ণুতা অবলম্বন করে, দেশ ও দেশের মানুষের প্রতি নিরঙ্কুশ ভালোবাসা ও দায়বদ্ধতা থেকে, আমরা একটি শান্তিপূর্ণ ও অহিংস আন্দোলন পরিচালনা করছি। বিএনপি প্রত্যাশা করে, শিগগিরই আওয়ামী লীগের শুভ বুদ্ধির উদয় হবে এবং তারা দেশকে সহিংসতার দিকে না ঠেলে, শান্তির দিকে নিয়ে আসবে।
বিএনপির বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের গণতন্ত্রের ভবিষ্যত যখন ফ্যাসিবাদী চক্রান্তে হুমকির মুখে গণতন্ত্রের পক্ষের সকল শক্তি, দল ও ব্যক্তি যখন ডামি নির্বাচনকে বর্জন করে বিএনপির অসহযোগ আন্দোলনে সাড়া দিয়েছে, দেশের ভেতরে এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যখন এই নির্বাচনকে যৌক্তিকভাবেই একটি অগ্রহণযোগ্য নির্বাচন হিসেবে প্রত্যাখ্যান করা হচ্ছে ঠিক তখন বিএনপিকে নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বের দুরভিসন্ধিমূলক বক্তব্যসমূহের উদ্দেশ্য জনগণের কাছে স্পষ্ট।
এতে আরো বলা হয়, বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাবলী ও আওয়ামী লীগের রাজনীতির ঐতিহ্য পর্যালোচনা করলে আমরা এসব বক্তব্যের পিছনে স্পষ্টতই একটি অপকৌশল দেখতে পাই। বিরোধী দল তথা বিএনপির উপর দমন-নিপীড়নকে কাগজে-কলমে বৈধতা দিতে, আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতারা প্রথমে একটি আশংকাসূচক বক্তব্য দেন এবং তারপর তাদের আশংকা মোতাবেক নিজেরাই তেমন সহিংসতা বাস্তবতায় পরিণত করেন। ক্ষমতাসীনদের প্রোপাগান্ডা ক্যাম্পেইনের দায়িত্ব পালন করা কিছু চিহ্নিত মিডিয়া তাদের এই পরিকল্পিত অপকর্মের বয়ান প্রচারণায় লিপ্ত হয়। উদাহরণ হিসেবে ২৮ অক্টোবরের ঘটনাকে উল্লেখ করা হয়। বলা হয়, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর বিপথগামী ও দুর্নীতিগ্রস্ত কিছু সদস্য ও আওয়ামী লীগের পেটোয়া বাহিনীকে কাজে লাগিয়ে ওইদিন প্রধান বিচারপতির বাসভবনের ফটকে ভাংচুর, পুলিশ বক্সে হামলা ও সুরক্ষিত পুলিশ হাসপাতালের সামনের গাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও একজন পুলিশকে হত্যা করা হয়। পরবর্তীতে এসব হামলার মিথ্যা অভিযোগের দায় চাপানো হয় বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর। এরপর বিএনপি মহাসচিব ও অন্যান্য সিনিয়র নেতাসহ গত দুই মাসে বিএনপির প্রায় ২৫ হাজার সদস্য ও সমর্থককে অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করা হয়। হামলা-মামলা, গুম-খুন, কারাবরণ-করা, হত্যা, নির্যাতন-নিষ্পেষণ, তথা ফ্যাসিবাদের সম্ভাব্য সকল খড়গ নেমে আসে সারাদেশে নেতা-কর্মীদের ওপর। রাজনৈতিক এসব হয়রানি যে সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট, তা কৃষিমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাকের মন্তব্যেই স্পষ্ট। তিনি বলেন, একরাতে সব নেতাকে জেল থেকে মুক্তির প্রস্তাব দেওয়া হয় বিএনপিকে। কিন্তু গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথে আপোষহীন দল হিসেবে, ডামি নির্বাচনকে বৈধতা দেওয়ার এই প্রস্তাবে রাজি হয়নি বিএনপি, করেনি জাতির সাথে বিশ্বাসঘাতকতা। বস্তুত, রাষ্ট্রযন্ত্রের যোগসাজেশে ২৮ অক্টোবরের পূর্বকল্পিত হামলা ও পরবর্তীতে লাগামহীন মামলা দিয়ে বিএনপির নেতাদের জেলে ঢোকানোর উদ্দেশ্য ছিলো একটিই, আর তা হলো, লোভ ও ভয় দেখিয়ে বিএনপির একাংশের তথাকথিত অংশগ্রহণ দেখিয়ে ডামি নির্বাচনের বৈধতা আদায় করা।
বিএনপিকে ভাঙ্গনের ব্যর্থ প্রচেষ্টার পর, আওয়ামী লীগ ফ্যাসিবাদকে দৃঢ় করবার নতুন ফন্দি-ফিকির খুঁজছে অভিযোগ করে বিবৃতিতে বলা হয়, গণভবনে এক অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা বলেন, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর বিরোধী দলগুলো কর্তৃক সহিংসতার আশঙ্কা রয়েছে। তিনি তাঁর নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দেন, দলীয়ভাবে সেই সহিংসতাকে মোকাবিলা করে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে। আর এর পরপরই রাষ্ট্রীয় মদদে সহিংসতার ঘটনা বাড়তে থাকে। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় বাসে-ট্রেনে আগুনসহ অগ্নিসন্ত্রাস ঘটিয়ে বিএনপির ওপর দায় চাপানোর চেষ্টা চলতে থাকে। আওয়ামী লীগের দলীয় অঙ্গসংগঠনে পরিণত হওয়া রাষ্ট্রযন্ত্রের একাংশকে ন্যাক্কারজনকভাবে কাজে লাগিয়ে, রিমান্ডে নিয়ে অমানবিক নির্যাতন করে, ক্ষেত্রবিশেষে জোরপূর্বক ভুয়া স্বীকারোক্তি আদায় করে বেআইনীভাবে তা প্রচার করা হয় জনমতকে বিভ্রান্ত করার জন্য। গত ১৯ ডিসেম্বর ঢাকায় চলন্ত ট্রেনের তিনটি বগিতে অগ্নিসংযোগ করা হয় এবং চারজন যাত্রী মারা যান। এই ঘটনাটি বিশ্লেষণ করলেও বোঝা যায় যে, বিরোধী দলের ওপর দায় চাপানোর উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রীয় মদদে নাশকতা ঘটানো হয়েছিলো।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, এর আগেও ২০১৪-১৫ সালে দেশব্যপী নিজেরা নানাবিধ সহিংসতা ও যানবাহনে অগ্নিসংযোগ ঘটিয়ে, তার দায়ভার বিরোধী দলের উপর চাপিয়ে দেয় আওয়ামী লীগ, যার তথ্য-প্রমাণ বিভিন্ন সময় আমরা তুলে ধরেছি। এর মাধ্যমে আওয়ামী লীগ যেমন একদিকে সরকার হিসেবে, গণতন্ত্রকামী হাজার-হাজার নেতা-কর্মীকে গ্রেফতারের মিথ্যা অজুহাত তৈরি করতে চাচ্ছে; অন্যদিকে তেমনি দল হিসেবে, বিএনপির জনকল্যানমুখী ও গণতন্ত্রের পক্ষের অবস্থানকে বিতর্কিত করার প্রোপাগান্ডায় লিপ্ত হচ্ছে। আমরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিতে চাই, সহিংসতার এই রাজনীতির মাধ্যমে আওয়ামী লীগ আগুন নিয়ে খেলছে। তারা নিরীহ মানুষদের হত্যা করে, আগুনে পুড়িয়ে, জনগণের লাশের উপর বসে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়।
আওয়ামী লীগের অতীত নাশকতার ইতিহাস ও এসব সহিংসতাকে ব্যবহার করে দমন-পীড়নের কৌশল বিশ্লেষণ করলে এটি স্পষ্ট যে, বিএনপিকে তথাকথিত সন্ত্রাসী দল হিসেবে মিথ্যা অভিযোগে অভিযুক্ত করে, আওয়ামী অপশক্তি বাংলাদেশে গণতন্ত্র হত্যা ও একদলীয় শাসন ব্যবস্থা প্রবর্তনের একটি নীল নকশা তৈরি করছে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার একমাত্র আশার প্রদীপ বিএনপিকে নিভিয়ে দেয়ার যে কুচক্রী প্রকল্প তারা হাতে নিয়েছে, তা অচিরেই দু:স্বপ্ন হয়ে দাঁড়াবে বলে আমরা বিশ্বাস করি। আমরা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলতে চাই, বিএনপি গণতন্ত্রকামী কোটি-কোটি মানুষকে সাথে নিয়ে আওয়ামী বাকশালীদের সকল চক্রান্ত ব্যর্থ করে দিয়ে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মাধ্যমে বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করবে ইনশাআল্লাহ। #
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার
আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়
হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড ইংল্যান্ড
পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের
বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি
ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী
সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু
রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে
বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত
যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে
বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা
লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে
দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা
জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ
উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন
সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।
ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার
রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল