ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১
যে দোষ করিনি সেটির শাস্তি পেলাম : ড. ইউনূস

নোবেল বিজয়ীর কারাদণ্ড

Daily Inqilab সাঈদ আহমেদ

০২ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ০২ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৩ এএম

নোবেল বিজয়ী একমাত্র বাংলাদেশি অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ৬ মাসের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। শ্রম আইনের দায়ের করা মামলায় গতকাল বিকাল ৩টায় ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতের বিচারক বেগম শেখ মেরিনা সুলতানা এ রায় দেন। রায়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং অপর তিন বিবাদীকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং ৩০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড দেয়া হয়েছে। রায় ঘোষণার পরপরই দণ্ডিতদের আবেদনের প্রেক্ষিতে ১ মাসের জামিন দেয়া হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে তাদের আপিল করতে হবে।

দণ্ডিত অন্যরা হলেন, গ্রামীণ টেলিকমের এমডি আশরাফুল হাসান, পরিচালক নূরজাহান বেগম ও মো: শাহজাহান। ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ আসামিদের শ্রম আইনের ৩০৩ (ঙ) ধারায় সর্বোচ্চ ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ১০ দিনের কারাদণ্ড দেয়া হয়। অপরদিকে ৩০৭ ধারায় ২৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ১৫ দিনের কারাদণ্ড দেন আদালত।

রায়ের পর্যবেক্ষণে আদালত বলেন, আসামিপক্ষের আইনজীবীরা এক নম্বর আসামির বিষয়ে প্রশংসাসূচক বক্তব্য উপস্থাপন করেছেন। তাকে দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াই করা নোবেলজয়ী আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব বলা হয়েছে। কিন্তু এ আদালতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিচার হচ্ছে না। গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান হিসেবে বিচার হচ্ছে। এ সময় আদালত বলেন, ড. ইউনূসসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে। এ সময় ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং অন্য আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায় উপলক্ষে ড. মুহাম্মদ ইউনূস দুপুর ১টা ৪০ মিনিটে আইনজীবীসহ আদালতে উপস্থিত হন। জনাকীর্ণ পরিবেশে দুপুর সোয়া ২টায় রায় প্রদান শুরু হয়। ৮৬ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ রায়ের গুরুত্বপূর্ণ অংশ পাঠ করেন বিচারক বেগম শেখ মেরিনা সুলতানা। রায় ঘোষণাকালে একাধিকবার ড. মুহাম্মদ আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল-মামুন একাধিকবার দাঁড়িয়ে বলেন, যুক্তি-তর্ক উপস্থাপনকালে আমি যে রেফারেন্সগুলো এবং আইনগুলো তুলে ধরেছি তার অনেকগুলোই এই জাজমেন্টে আসেনি। তখন আদালত তাকে নিবৃত করে বার বার বলতে থাকেন, রায়ে আপনার উত্থাপিত প্রতিটি পয়েন্টকেই অ্যাড্রেস করা হয়েছে। পূর্ণাঙ্গ রায়ে সেগুলো আছে। আমি রায়ের মূল বিষয়গুলো শুধু পড়ছি। পরে তিনি ৫০ মিনিট ধরে রায় পাঠ করেন। এ সময় মামলার বাদী কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদফতরের পক্ষের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান উপস্থিত ছিলেন। নোবেল বিজয়ী, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন এ অর্থনীতিবিদের বিচারের রায় পর্যবেক্ষণে উপস্থিত ছিলেন জাতিসংঘের বিশেষ র‌্যাপোর্টিয়ার ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার নেত্রী আইরিন খান, নাগরিক সমাজের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন, ড. শারমিন মুর্শিদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল, ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সোসাইটির দূত, আলোকচিত্রী ড. শহিদুল আলম, ব্যারিস্টার সারা হোসেন, মানবাধিকার নেত্রী রেহনুমা আহমেদসহ অনেকে।

রায় ঘোষণার পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, বিশ্বের মানুষ যখন ইংরেজি নববর্ষ উদযাপন করছে তখন আমি বিচারের কাঠগড়ায়। যে দোষ করিনি, সেই দোষের শাস্তি পেলাম। এটাকে যদি ‘ন্যায়বিচার’ বলতে চান, তাহলে বলতে পারেন !

রায়ের প্রতিক্রিয়া তিনি আরো বলেন, আমরা রায়ের জন্য অপেক্ষা করলাম, বন্ধু-বান্ধব মিলে সবাই একত্রে ছিলাম। যে রায় পেলাম, যে দোষ আমি করি নাই, সেই দোষের ওপর শাস্তি দিলো। এটা আমাদের কপালে ছিলো। জাতির কপালে ছিলো। আমরা সেটা গ্রহণ করলাম।

মুহাম্মদ ইউনূস আরো বলেন, ২০২৪ সালের প্রথম দিনে আজকে আমরা আদালতে রায় শোনার জন্য এসেছিলাম। কিন্তু এসে মনটা ভরে গেলো। আমার অনেক বন্ধু-বান্ধব পেয়ে গেলাম। যাদের সঙ্গে আমার বহু দিন দেখা হয় নাই। তারা আজকে এসেছেন। এই আনন্দের দিনে, যে কি রায় হয়েছে, এটা দেখার জন্য। কি অবস্থা দাঁড়ায়! আমি খুব খুশি তাদের দেখে। বহু দিন পরে তারা বিভিন্ন দেশ থেকে এসেছেন। একসঙ্গে একত্রিত হওয়ার সুযোগ পেলাম আমরা।

তিনি বলেন, এই দোষ আদালত থেকে শেষ পর্যন্ত কীভাবে বিচার পাবো, সেখানে আমাদের আইনজ্ঞ এখানে আছেন। তবে এই আনন্দের দিনে আমাদের মনে প্রশ্নটা রয়ে গেলো যে, আমরা এই আঘাতটা পেলাম।
রায়ের পর বললেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, এ রায়ে আমরা সংক্ষুব্ধ। এটি একটি ত্রুটিপূর্ণ রায়। আমরা কোর্টে বললাম, লেবার কোর্টের আইনে বলা হয়েছে, এগুলো কোনো অপরাধ নয়। এগুলো সিভিল বিষয়। এখানে রিমিডিও দেয়া আছে। আদালত সেগুলো আমলে নিলেন না। তাহলে এ রায়ে ন্যায় বিচার কী করে হলো? তিনি বলেন, লেবার কোর্টের আইনে বলা হয়েছে, ৩০৩-এর (ঙ)-তে আদালত নিজেই স্বীকার করলেন যে, এটি বাদীদের আর্জিতেই নেই। এটি একটি ত্রুটিপূর্ণ জাজমেন্ট।

সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে ব্যারিস্টার মামুন আরো বলেন, আমরা এ রায়ে ক্ষুব্ধ। এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার আগে একটি কথা বলে নিই। লেবার কোর্টের ইতিহাসে এতো তাড়াতাড়ি কোনো রায় দেয়া হয়নি। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মামলার ক্ষেত্রে যা হয়েছে তারা নজিরবিহীন। শুনানির জন্য এক মাসে ৯টি তারিখ ফেলা হয়েছে। এই মাসে ৩টি কোর্ট এখানে (রাজধানীর বিজয়নগরস্থ টেপা কমপ্লেক্স) এসেছে। কোনো কোর্টের এজলাস তৈরি করা হয়নি। ১৫ দিনের জন্য আইনজীবীকে ছুটিতে দেয়া হয়েছে। একমাত্র এই কোর্ট নিজেরা তড়িঘড়ি করে এজলাস তৈরি করেছে। পরে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত ইতিহাস ব্রেক করে শুনানি গ্রহণ করে। তড়িঘড়ির করে আজকের এ রায় ঘোষণা করা হয়েছে। এ রায়ে আমরা বিক্ষুব্ধ। এ রায় অন্যায়। আইন বিরোধী। এটি জনগণের বিরুদ্ধে। তিনি বলেন, আমরা ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হয়েছি। আমরা এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবো। রাষ্ট্রপক্ষ কোনো কিছু প্রমাণ করতে পারেনি। আমরা ১০৯টি কন্ট্রাড্রিকশন তুলে ধরেছি। একটি কন্ট্রাড্রিকশন তুলে ধরলে খুনের আসামিও খালাস পেয়ে যায়। আমাদেরকে আপিলের শর্তে জামিন নিয়েছি। আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আপিল করবো। ড. মুহাম্মদ ইউনূস এসব আপিল শুনানিতেও উপস্থিত থাকবেন।

রায়ের পর প্রতিক্রিয়ায় কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদফতরের পক্ষের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান বলেন, আমরা প্রমাণ করেছি যে, অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এবং অন্যরা শ্রম আইনের বাধ্যতামূলক প্রয়োজনীয়তা লঙ্ঘন করেছেন।

এদিকে রায় ঘোষণার পর আদালতে উপস্থিত আইনজ্ঞ ও ঢাবি শিক্ষক অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল এ প্রতিবেদককে বলেন, এ রায়ে আমি আশ্চার্যান্বিত হয়ে গেলাম। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আইনজীবীর একটি আর্গুমেন্ট ছিলো, এই মামলার একটি কম্পোনেন্টের রায়। সেটি এ মামলার অন্য কম্পোন্টের ওপর আরোপিত হতে পারে না। আদালত এটি আমলে না নিয়ে ফান্ডামেন্টালি ‘রঙ’ করেছেন। এটি পূর্ণ আইনের লঙ্ঘন।

উপস্থিত ব্যারিস্টার সারা হোসেন সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, তিনি (আদালত) বললেন ৮৬ পৃষ্ঠার জাজমেন্ট। আমাদের অধিকার আছে পুরো রায়টি ওপেন কোর্টে শোনার। তিনি গত সপ্তায় রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত শুনানি করতে পারলেন। কি এমন জরুরি ছিলো? অথচ আজ তিনি পুরো রায় পড়লেন না। একটি বড় পয়েন্ট। এটিতো হতে পারে না। পৃথিবীতে এমন নজির কি আর একটিও আছে?

উপস্থিত থাকা জাতিসংঘের বিশেষ র‌্যাপোর্টিয়ার ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার নেত্রী আইরিন খান বলেন, এ দেশের নাগরিক হিসেবেও বলছি, বিদেশের কেউ এ বিচারের বিষয়ে প্রশংসা করছে না। বরং নিন্দা করছে। ছোট-বড় অনেকেই লিখেছে। অনেকে সরকারকে অনুরোধ করেছে যে, এই চার্জগুলো ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে আনবেন না। এসব মামলা সরিয়ে ফেলেন। এটি বিচার যোগ্য বিষয় নয়। সরকার তাতে কর্ণপাত করেনি। ব্যক্তিগতভাবে তিনি এ রায়ের নিন্দা জানাচ্ছেন কি না-প্রশ্ন করা হলে আইরিন খান বলেন, এ রায় হওয়ার আগেই যখন চার্জ আনা হয়েছে তখনই আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের প্রসিকিউশন সিস্টেম নিয়ে নিন্দা হয়েছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অধিকার যদি লঙ্ঘন হতে পারে, তাহলে নাগরিক হিসেবে আমার-আপনার মানবাধিকার যে লঙ্ঘন হবে না- সেটির কি নিশ্চয়তা আছে? তিনি বলেন, আশা করছি আপিলে ড. মুহাম্মদ ন্যায় বিচার পাবেন।
এ রায়ে বাংলাদেশের ভাবমর্যাদা ক্ষুণ্ন হবে কি না- প্রশ্নের জবাব আইরিন খান বলেন, এ রায়ে প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অসম্মান হবে না। অসম্মান হবে আইনের এবং দেশের। কারণ ড. মুহাম্মদকে আন্তর্জাতিক মহল চেনে এবং জানে।

যে কারণে নোবেল বিজয়ীর বিরুদ্ধে মামলা : ২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক আরিফুজ্জামান বাদী হয়ে ড. ইউনূসসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। মামলায় শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে নির্দিষ্ট লভ্যাংশ জমা না দেয়া, শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ী না করা, গণছুটি নগদায়ন না করায় শ্রম আইনের ৪-এর ৭, ৮, ১১৭ ও ২৩৪ ধারায় অভিযোগ আনা হয়।
এ মামলায় ড. ইউনূস ছাড়াও ‘গ্রামীণ টেলিকম’র এমডি মো: আশরাফুল হাসান, পরিচালক নূরজাহান বেগম ও মো: শাহজাহানকে বিবাদী করা হয়।

অভিযোগে বলা হয়, শ্রম আইন, ২০০৬ এবং বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা, ২০১৫ অনুযায়ী, গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক বা কর্মচারীদের শিক্ষানবিশকাল পার হলেও তাদের নিয়োগ স্থায়ী করা হয়নি। প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শ্রমিক বা কর্মচারীদের মজুরিসহ বাৎসরিক ছুটি দেয়া, ছুটি নগদায়ন ও ছুটির বিপরীতে নগদ অর্থ দেয়া হয় না।

মামলার আর্জিতে আরো বলা হয়, গ্রামীণ টেলিকমে শ্রমিক অংশগ্রহণ তহবিল ও কল্যাণ তহবিল গঠন করা হয়নি এবং লভ্যাংশের ৫ শতাংশের সমপরিমাণ অর্থ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন আইন অনুযায়ী গঠিত তহবিলে জমা দেয়া হয় না। এটিকে ফৌজদারি ‘অপরাধ’ গণ্য করে শ্রম আইনের ৪-এর ৭, ৮, ১১৭ ও ২৩৪ ধারায় অভিযোগ আনা হয়।

গত ২১ ডিসেম্বর মামলায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও অন্য অভিযুক্তদের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন সম্পন্ন করেন ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন। তখন তিনি বলেন, এ মামলার সাক্ষীদের বর্ণনায় ড. ইউনূসসহ অন্যরা সংশ্লিষ্ট আছেন এমন কোনো বর্ণনা নেই। তাদের বিরুদ্ধে কোনো ডকুমেন্ট নেই। মামলার আর্জিতে কোথাও ‘আসামিরা অপরাধী’ এমন কোনো তথ্য নেই। তথাপি যে অভিযোগ আনা হয়েছে এটি একটি দেওয়ানি বিষয়। দেওয়ানি বিষয়ে দেয়া রায় প্রতিপালন করা না হলে সেটি ফৌজদারি বিষয় হিসেবে বিচার্য ছিলো। কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে সরাসরি ফৌজদারি অভিযোগ আনা হয়েছে।

গতকাল রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে আদালত চত্বর ও আশপাশে ব্যাপক নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। মোতায়েন করা হয় বিপুলসংখ্যক পুলিশ। খবর সংগ্রহের জন্য ভিড় জমান দেশি-বিদেশি গণমাধ্যম প্রতিনিধিরা। খবর সংগ্রহের জন্য রায় ঘোষণার এক ঘণ্টা আগে দেশের ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা সেখানে ভিড় জমান।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার

ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার

আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়

আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়

হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড  ইংল্যান্ড

হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড  ইংল্যান্ড

পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের

পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী  প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল