ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১
২১ জেলায় বইছে মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ চরম দুর্ভোগে অসহায় ছিন্নমূল মানুষ ঘন কুয়াশা আর শীতে কৃষকরা বোরো বীজতলা নিয়ে বিপাকে

তীব্র শীতে কাঁপছে দেশ

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

০৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ০৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৩ এএম

সারাদেশেই জেঁকে বসেছে শীত। পৌষের শেষ ভাগে এসে শৈতপ্রবাহে দেশের উত্তর এবং পশ্চিমাঞ্চলে হাড় কাঁপানো ঠাণ্ডা বাতাস বইছে। দেশের বিভিন্ন জেলায় বিস্তৃত হচ্ছে শীতের দাপট। উত্তর থেকে বয়ে আসা হিমেল হাওয়া তার সাথে বৃষ্টির মতো ঝড়তে থাকা ঘন কুয়াশায় পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা নেমে এসেছে ৭ ডিগ্রির ঘরে। গতকাল সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে পঞ্চগড়ের তেতুঁলিয়ায়, ৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে বলা হয়েছে, তাপমাত্রা আরও কমতে থাকবে। এদিকে রংপুর, রাজশাহী, খুলনা এবং ময়মনসিংহ বিভাগের অন্তত ২১ টি জেলায় বরফ ঝরা শীত অনুভূত হচ্ছে। এর সাথে অনবরত বইতে থাকা উত্তরের ঠান্ডা বাতাসের কারণে শীতার্ত মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে দুর্ভোগে পড়েছেন অসহায় ছিন্নমূল এবং নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ। এই কনকনে শীতে দরিদ্র মানুষ শীতবস্ত্রের অভাবে দুর্ভোগে পড়েছেন।

উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জেলায় মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। দিনাজপুরে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হিমশীতল বাতাসের গতিও বেড়েছে। এতে কাহিল হয়ে পড়েছে জনজীবন। ঘন কুয়াশা আর শীতে কৃষকরা বোরো বীজতলা নিয়ে বিপাকে পড়েছেন। ক্ষতির হাত থেকে বাঁচাতে বীজতলা মুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে পলিথিন দিয়ে। গতকাল দিনাজপুরে ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপামাত্র রেকর্ড করা হয়েছে। যা আগের দিন ছিল ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আগামী দু’দিন সারাদেশে অতিঘন কুয়াশা পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে। একইসঙ্গে সারাদেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। তবে পরবর্তী পাঁচদিনে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে। হাড়কাঁপানো শীতের কারণে শহরে গ্রামের মানুষের আনাগোনা কমে গেছে। দিনমজুররা কাজে বের হতে পারছেন না। শীতের কারণে অনেকে কাজ বন্ধ রেখেছেন।

আবহাওয়া বিশ্লেষকরা বলছেন, দেশের উত্তর এবং পশ্চিমাঞ্চলে মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্য প্রবাহ বইছে। আগামী শনিবার পর্যন্ত এটা অব্যাহত থাকতে পারে। এসময় দেশের বেশির ভাগ এলাকায় থাকবে প্রচণ্ড শীত। উত্তরে হাওয়ার কারণে এখন ঠাণ্ডার অনুভূতি বাড়ছে। ভারতের পশ্চিমবঙ্গ থেকে রংপুর, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে দেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করা হাঁড় কাপানো ঠাণ্ডা বাতাস ক্রমশ বিস্তার লাভ করছে। খুলনা বিভাগের চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর, কুষ্টিয়া, রাজশাহী বিভাগের রাজশাহী, চাপাইনবাবগঞ্জ, পাবনা, রংপুর বিভাগের দিনাজপুর, পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, ময়মনসিংহ বিভাগের নেত্রকোণা, শেরপুর ও জামালপুর জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ক্রমাগত হ্রাস পেয়ে শৈত্যপ্রবাহ চলছে। এটা অব্যাহত থাকতে পারে আগামী শনিবার পর্যন্ত। এই শৈত্যপ্রবাহ প্রতিদিন দেশের পূর্বদিকে অগ্রসর হচ্ছে।

গত দু’দিনের তীব্র শীতে জনজীবন জবুথবু। সবচেয়ে কষ্টে আছে শিশু ও বয়স্ক মানুষ। প্রচণ্ড শীতে ঠান্ডাজনিত রোগ শুরু হয়েছে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্ক মানুষ ডায়রিয়া ও ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। শীতের প্রকোপ অসহনীয় হয়ে উঠায় গরম কাপড়ের দোকানে ভিড় বেড়েছে। গ্রামের মানুষ খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে। গতকাল সকাল থেকেই ঘন কুয়াশার কারণে সূর্যের তেমন দেখা মেলেনি। কনকনে ঠান্ডায় বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘর থেকে বের হচ্ছে না। শহরে লোকজনের চলাচল অনেক কমে গেছে।
রাজধানী ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল সকাল থেকে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বইছে উত্তরের হাওয়া। যা ঠান্ডার অনুভূতি অনেকটাই বাড়িয়ে দিয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, নির্দিষ্ট সময় জুড়ে বিস্তীর্ণ অঞ্চলের তাপমাত্রা ৮-১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে তাকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। তাপমাত্রা ৬-৮ ডিগ্রির মধ্যে থাকলে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বলে। তাপমাত্রা ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে গেলে তাকে বলে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ। আর তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রি বা এর চেয়ে নিচে নামলে বলে অতি তীব্র শৈত্যপ্রবাহ।

আবহাওয়াবিদ মুহম্মদ আবুল কালাম মল্লিক বলেন, সকালে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে পঞ্চগড়ের তেতুঁলিয়ায়, ৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কয়েকটি স্থানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে থাকলেও আমরা সেটাকে শৈত্যপ্রবাহ বলি না। ১০-ডিগ্রির নিচে তাপমাত্রা কমপক্ষে তিনদিন থাকতে হয়। পার্শ্ববর্তী এলাকায় ছড়িয়ে পড়বে কিনা সেই সম্ভাবনাও থাকতে হয়। তবে আগামীকাল থেকে তাপমাত্রা আরও কিছুটা কমবে। তখন হয়তো শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার ঘোষণা আসতে পারে। তবে শৈত্যপ্রবাহ না বইলেও বেশ ঠান্ডা পড়ছে। তাপমাত্রা যাই থাকুক শীতের অনুভূতি প্রবল।

বিভিন্ন স্থানে শীতের প্রকপ
ইনকিলাব ডেস্ক : তীব্র শীতে দেশের বিভিন্ন স্থানে জনজীবনে বিপর্যয় নেমে এসেছে। মানুষের স্বাভাবিক কাজকর্ম ব্যাহত হচ্ছে, বিশেষ করে গরিব মানুষের দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। আমাদের সংবাদদাতাদের পাঠানো তথ্যে’র প্রতিবেদনে-
রাজশাহী ব্যুরো জানায়, রাজশাহী মহানগরীতে গতকাল বুধবার ভোর থেকে ঘন কুয়াশার চাদরে ঢেকে আছে। তীব্র শীতে কাঁপছে নগরীবাসী। গতকাল ভোর ৬ টায় রাজশাহীর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০.৮ ডিগ্রী। ঘণ্টায় ৫ কিলোমিটার বেগে বয়ে যাচ্ছে হিমেল হাওয়া। কুয়াশা ও হিমেল হাওয়া থাকায় তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। সকাল ১০ টা পর্যন্ত সূর্যের দেখা মেলেনি। সকালে যানবাহনগুলোকে হেডলাইট অথবা ফগ লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে দেখা গেছে। ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে রামেক হাসপাতালে বাড়ছে রোগীর সংখ্যা। গতকাল সকাল পর্যন্ত ঠান্ডাজনিত কারণে ৩৯জন রোগী ভর্তি হয়েছে। নগরীতে কর্মজীবী মানুষদের মোটা চাদরে নাক-মুখ ঢেকে অথবা কম্বল চাপিয়ে চলাফেরা করতে দেখা যাচ্ছে। তীব্র শীতের কারণে প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে তেমন কেউ বের হচ্ছে না। রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা লতিফা হেলেন জানান, রাজশাহীতে বাতাসের আর্দ্রতার পরিমাণ ১০০ শতাংশ। ঘন কুয়াশায় সূর্য দেখা যাচ্ছে না। অন্তত ৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস বইছে। ভোর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০.৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস এবং বর্তমানে ১৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস। বাতাস বইছে তাই শীত বেশি অনুভূত হচ্ছে। কুয়াশা কেটে গেলে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।

বরিশাল ব্যুরো জানায়, বরিশালে গত তিনদিনে তাপমাত্রার পারদ ৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস নেমে স্বাভাবিকের ১ ডিগ্রী ওপরে থাকলেও ঘন কুয়াশা আর উত্তর-পশ্চিমের হিমেল হাওয়ায় জনজীবন অনেকটাই বিপর্যস্ত। হাসপাতাল ও চিকিৎসকদের কাছে নিউমোনিয়া সহ ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। জনস্বাস্থ্যের সাথে ঝুঁকি বাড়ছে বোরো বীজতলা, গম, গোল আলু ও সবজির বাগানে। নানা অনিশ্চয়তায় দুঃশ্চিন্তা বাড়ছে কৃষিযোদ্ধাদের মাঝে।

কুড়িগ্রাম জেলা সংবাদদাতা জানান, ঘন কুয়াশা ও কনকনে ঠান্ডায় কাপছে কুড়িগ্রাম। গতকাল জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেখা গেছে, উত্তরীয় হিমেল হাওয়া বাড়িয়ে দিয়েছে ঠান্ডার মাত্রা। এদিকে ঘন কুয়াশা থাকায় বিঘ্নিত হচ্ছে বিভিন্ন যান চলাচল। দিনের বেলায় সড়কে হেটে লাইট জ্বালিয়ে যানবাহনগুলোকে যাতায়াত করে।

বুধবার (৩ জানুয়ারি) সকাল ৭টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিনের বেলা তাপমাত্রা ঠিক থাকলে রাতে তাপমাত্রা আরও কমতে থাকবে বলে জানান কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিস। দুদিন থেকে উত্তরীয় হিমেল বাতাসে সবচেয়ে কষ্টে পড়েছে জেলার ১৬টি নদ নদীর অববাহিকার বাসিন্দারা। আর রাতে বৃষ্টির মত পড়ছে কুয়াশায়। সকালে কাজের সন্ধানে ছুটে চলা মানুষজন পড়ছে ভোগান্তির মুখে। তীব্র ঠান্ডায় সবজি ক্ষেত ও বীজতলা নষ্ট হওয়ার সম্ভবনা নিয়ে দুঃশ্চিন্তা পড়েছেন কৃষকেরা।

সদরের যাত্রাপুর ইউনিয়নের শ্রমিক আহসান হাবীব বলেন, দুইদিন থেকে খুব ঠান্ডা। সকালে সাইকেল চালানো যাচ্ছে না। সকালে সাইকেল চালালে মনে হয় জীবন বাহির হয়ে যায়। ঠান্ডায় হাত পা বরফ হয়ে যায়। জহুরুল নামের একজন বলেন, শীতকালে আমাদের মতো মানুষের খুব কষ্ট। কারণ মানুষ ঘুম থেকে নাই উঠতে আমাদের মাঠে যেতে হয়। ঠান্ডায় মাঠে কাজ করা সেই সমস্যা। কি আর করার কন কাজ না করলে তো আর জীবন চলবে না। কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র জানান, গতকাল জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাতে তাপমাত্রা আরও কমতে থাকবে বলে জানান তিনি। শৈত্য প্রবাহ কবে নাগাদ হতে পারে তা দুপুরের মধ্যে জানানো যাবে।

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় কনকনে ঠান্ডা বাতাসে জনজীবনে ভোগান্তি নেমে এসেছে। গতকাল সকাল নয়টায় জেলায় সর্বনিম্ন ১৩.৬ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে খেপুপাড়া আবহাওয়া অফিস। এতে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছে খেটে খাওয়া মানুষ। এদিকে সকাল থেকেই ঘন কুয়াশার চাঁদরে ঢাকা থাকছে গ্রামীন জনপদ। বেলা বাড়লেও দেখা মিলছেনা সূর্যের। দিনের বেলায়ও হেড লাইট চালিয়ে চলছে গাড়ি। তীব্র ঠান্ডায় হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে শীত জনিত রোগীর সংখ্যা। আগামীকাল থেকে শীতের তীব্রতা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। দিনমজুর ছোহরাফ বলেন, এতো কুয়াশা পড়ছে সামনের দিকে কোনকিছু দেখা যায়না, তারমধ্যে প্রচুর শীত। এতেকরে আমরা কিভাবে কাজকাম করমু।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার: তারেক রহমান

ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার: তারেক রহমান

আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া কাম্য নয় : ইউট্যাব

আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া কাম্য নয় : ইউট্যাব

আগামী সংসদে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে প্রতিনিধি নির্বাচনের দাবি চরমোনাই পীরের

আগামী সংসদে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে প্রতিনিধি নির্বাচনের দাবি চরমোনাই পীরের

কোন শৃঙ্খলা ভঙ্গকারী, চাঁদাবাজ, দখলবাজ ও অনুপ্রবেশকারীর দলে জায়গা হবে না-কেন্দ্রীয় যুব দলের সাধারণ সম্পাদক নুরল ইসলাম নয়ন।

কোন শৃঙ্খলা ভঙ্গকারী, চাঁদাবাজ, দখলবাজ ও অনুপ্রবেশকারীর দলে জায়গা হবে না-কেন্দ্রীয় যুব দলের সাধারণ সম্পাদক নুরল ইসলাম নয়ন।

পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙালিদের ওপর হামলার প্রতিবাদে ঢাবিতে সমাবেশ

পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙালিদের ওপর হামলার প্রতিবাদে ঢাবিতে সমাবেশ

বিগত ৫৩ বছরের জঞ্জাল দূর করে একটি কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা সময়ের দাবি

বিগত ৫৩ বছরের জঞ্জাল দূর করে একটি কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা সময়ের দাবি

তোফাজ্জল হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আটক ছয়জনের পাঁচজনই ছাত্রলীগের

তোফাজ্জল হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আটক ছয়জনের পাঁচজনই ছাত্রলীগের

রাঙামাটিতে পাহাড়ি-বাঙালি সংঘর্ষে নিহত ১, থমথমে পরিস্থিতিতে ১৪৪ ধারা জারি, ৭২ ঘন্টার অবরোধের ডাক

রাঙামাটিতে পাহাড়ি-বাঙালি সংঘর্ষে নিহত ১, থমথমে পরিস্থিতিতে ১৪৪ ধারা জারি, ৭২ ঘন্টার অবরোধের ডাক

বাংলাদেশের গণতন্ত্র এখনো বিপদমুক্ত নয় : তারেক রহমান

বাংলাদেশের গণতন্ত্র এখনো বিপদমুক্ত নয় : তারেক রহমান

নিরাপদ ও নির্ভয়ে উদযাপন হবে শারদীয় দূর্গোদসব এবং দূর্গাপূজা- এসএমপি কমিশনার রেজাউল করিম

নিরাপদ ও নির্ভয়ে উদযাপন হবে শারদীয় দূর্গোদসব এবং দূর্গাপূজা- এসএমপি কমিশনার রেজাউল করিম

মব কিলিং সরকার সমর্থন করে না: উপদেষ্টা নাহিদ

মব কিলিং সরকার সমর্থন করে না: উপদেষ্টা নাহিদ

চট্টগ্রামে রাতের আঁধারে বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর

চট্টগ্রামে রাতের আঁধারে বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর

বলিউডে কারিনা কাপুরের ২৫ বছর

বলিউডে কারিনা কাপুরের ২৫ বছর

মব জাস্টিসের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে ঢাবি কর্তৃপক্ষ

মব জাস্টিসের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে ঢাবি কর্তৃপক্ষ

রাজশাহীতে ট্রেনে বরযাত্রীদের ওপর হামলা

রাজশাহীতে ট্রেনে বরযাত্রীদের ওপর হামলা

চিহ্নিত গোষ্ঠী আবার দখলদারি ও চাঁদাবাজি শুরু করেছে : সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম চরমোনাই

চিহ্নিত গোষ্ঠী আবার দখলদারি ও চাঁদাবাজি শুরু করেছে : সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম চরমোনাই

গায়িকা রুকসানার রহস্যজনক মৃত্যু!

গায়িকা রুকসানার রহস্যজনক মৃত্যু!

যে কোনো মূল্যে লাহোর কর্মসূচি সফল করুন: ইমরান খান

যে কোনো মূল্যে লাহোর কর্মসূচি সফল করুন: ইমরান খান

চৌদ্দগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি চালকসহ নিহত ২

চৌদ্দগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি চালকসহ নিহত ২

যুক্তরাষ্ট্রের একটি আদালত ভবনে বিচারককে গুলি করে হত্যা

যুক্তরাষ্ট্রের একটি আদালত ভবনে বিচারককে গুলি করে হত্যা