গোলটেবিল বৈঠকে পীর সাহেব চরমোনাই

আজ দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব প্রশ্নবিদ্ধ

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০২ এএম | আপডেট: ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০২ এএম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই বলেছেন, দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব আজ প্রশ্নবিদ্ধ। আমারা আমাদের দেশ নিয়ে উদ্বিগ্ন। সীমান্তে বিএসএফ যেভাবে বিজিবিসহ বাংলাদেশের নাগরিকদের হত্যা করছে এবং বাংলাদেশিদের ধরে নিয়ে যাচ্ছে তা নিয়ে আমরা গভীর উদ্বিগ্ন। ইসলাম ও ইসলামী মূল্যবোধ হুমকির মুখে। ইসলামী শিক্ষার উপর ভারতীয় থাবা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। ইসলাম, দেশ ও মানবতার বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত চলছে। গতকাল বুধবার সকালে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের উদ্যোগে রাজধানীর সেগুনবাগিচাস্থ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে ‘জাতীয় বহুমুখি সঙ্কট উদঘাটন ও নিরসনকল্পে কল্যাণরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা’ শীর্ষক গোলবেবিল বৈঠকে সভাপতির বক্তব্যে দলের আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই এসব কথা বলেন।

দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন ও সহকারি মহাসচিব হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত গোলটেবিল বৈঠকে বক্তব্য রাখেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদীন, জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানি, মহাসচিব প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, গণফোরাম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের, গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক কর্ণেল (অব.) মশিউজ্জামান, এনডিএম এর চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ, সাবেক সচিব ও বালাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান ড. ইয়াকুব হোসেন, এবি পার্টির সদস্য সচিব মুজিবুর রহমান মঞ্জু, যুগ্ম সদস্য সচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, গণঅধিকার পরিষদের সদস্য সচিব ফারুক হাসান, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা তোফাজ্জল হোসাইন মিয়াজী, সম্মিলিত ওলামা মাশায়েখ পরিষদের সভাপতি ড. মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানি, এলডিপির প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. নেয়ামুল বশির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. নাকিব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আলহাজ আব্দুর রহিম।

সভাপতির লিখিত বক্তব্যে পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, সামগ্রিক সঙ্কট নিরসনে নতুন করে ভাবতে হবে। সবকিছু পুনরায় মূল্যায়ন করতে হবে। মতাদর্শিক অবস্থান থেকে ঊর্ধ্বে উঠে নিরপেক্ষভাবে রাজনীতি, সমাজনীতি, শিক্ষা, সংস্কৃতি, আমাদের কর্মকাণ্ড, কৌশল, নীতি ও পন্থা নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করতে হবে। এ সময় অন্যান্য দলের শীর্ষ নেতারা বলেন, কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন জরুরি।

চরমোনাই পীর আরো বলেন, এমন অবস্থায় সমাধান হতে পারে বাংলার হাজার বছরের ইতিহাস-ঐতিহ্য সমর্থিত মানবতার মুক্তির পথ কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা। দুর্নীতি, দুঃশাসন, সন্ত্রাস মুক্ত, সুখী সমৃদ্ধ কল্যাণ রাষ্ট্রই সকল শ্রেণি, পেশা ও ধর্মের মানুষের রাজনৈতিক, নাগরিক ও ধর্মীয় অধিকার নিশ্চিত করতে পারে। সময়ের একান্ত প্রয়োজন কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, দেশের স্বাধীনতা আজ প্রশ্নবিদ্ধ। মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতা থাকবে কী না, মানবতা নেই। পীর সাহেব বলেন, ক্ষমতা ও লোভের উর্ধ্বে উঠে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মাধ্যমে জালিমের পতন হবে।

বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, পীর সাহেব চরমোনাই’র বক্তব্যে দেশের মানুষের কথা, দেশের কথা বলা হয়েছে। কল্যাণরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় সকল অকল্যাণকর ও ধ্বংসাত্মক কাজ বাদ দিতে হবে। দেশের অবস্থা অত্যন্ত ভয়াবহ। পাকিস্তানীদেরকে আমরা যে জন্য পরিত্যাগ করেছি, তার চেয়ে ভয়াবহ দেশের অবস্থা বর্তমান সরকার করেছে। এমতাবস্থায় সকলকে ঐক্যবদ্ধ ছাড়া কোন বিকল্প নেই। এজন্য প্রত্যেককেই লোভ-লালসা পরিত্যাগ করতে হবে। ছাড় দেয়ার মানসিকতা থাকতে হবে। গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলে, ইবলিশের ন্যায় যত ধরনের খারাপ কাজ আছে এই সরকারের আমলে সবই হচ্ছে। রন্দ্রে রন্দ্রে দুর্নীতি ঢুকে গেছে। দুর্নীতি আজ ক্যান্সারের রূপ ধারণ করেছে। বাড়ীতে পন্তা খাওয়ার যোগ্যতা নেই এমন ব্যক্তিরা এমপি হয়ে রাতারাতি কোটিপতি বনে যাচ্ছে। অনৈতিক আকাঙ্খার দরুণ সর্বত্র দুর্নীতিতে সয়লাব হচ্ছে। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের নেতাদের যেসব গুনাবলি রয়েছে আমাদের দেশের নেতারা তার ধারে কাছেও নেই। তিনি বলেন, ভারতে একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বাড়ী ভাড়া দিতে না পারায় বাড়ীওয়ালা তাকে হাড়ি পাতিলসহ রাস্তায় নামিয়ে দিয়েছিলেন। এমন উদহারণ সৃষ্টিকারী রাজনীতিবিদ এদেশে খুঁজেও পাওয়া যাবে না। বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, দেশের গণতন্ত্র আজ নির্বাসিত না, সমাহিত। দল-মত নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। যারা সরকারের উচ্ছিষ্টভোগী তারা আমাদের সঙ্গে আসবে না। তিনি বলেন, একটি দেশদ্রোহী আরেকটি দেশপ্রেমিকের মধ্যে লড়াই হবে। তিনি আরো বলেন, আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর সম্মিলিতভাবে মনের ঐক্য হয়ে গেছে। প্রশাসনের অনেক সৎ কর্মকর্তারা প্রতিবাদের কোনো সাহস পাচ্ছে না। গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, আমাদের এক দফা এক দাবি শেখ হাসিনা কবে যাবি।

জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, এই দেশ এবং জাতিকে বাঁচানোর জন্য সকালের ঐক্য প্রয়োজন। আজ থেকে এক মাস আগে নির্বাচনের নামে যে প্রহসন হয়েছিল তা আমরা সবাই দেখেছি। কিন্তু এই সরকারের বিন্দুমাত্র কোনো অনুশোচনা নেই। তিনি আরো বলেন, এদেশের হাজারো বিরোধী দলের নেতারা জেল খানায় আটক। যদিও তাদের মনে বিন্দুমাত্র হতাশা নেই। আমি মনে করি বিগত দিনের আন্দোলনগুলো কোনোভাবে ব্যর্থ হয়নি। আজকের রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব অতীতের সব দ্বন্দ্ব থেকে মারাত্মক আকার ধারণা করেছে। এসব হচ্ছে পার্শ্ববর্তী দেশের প্রেসক্রিপশনের মাধ্যমে। আমরা গণতান্ত্রিক উপয়ে সরকারের এই স্বৈরশাসনের দাঁতভাঙ্গা জবাব দেব। দেশের বর্তমান রাজনৈতিক সঙ্কট থেকে মুক্তি পেতে বিদ্রোহ করা ছাড়া কোন উপায় নেই মন্তব্য করে গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, পুরো দেশটাই ইবলিশ শয়তানের হাতে পড়ে গেছে। এখন দেশটাকে কিভাবে রক্ষা করতে হবে সে বিষয়ে আলোচনা করতে হবে। এখানে আমাদের সঠিক কর্মসূচি নিতে হবে। দেশের ৯৫ ভাগ মানুষ আমাদেরকে সমর্থন জানিয়েছে। তাই এখন এমন এক কর্মসূচি পালন করতে হবে যার মাধ্যমে এই সরকারের হায়নার থাবা থেকে দেশকে রক্ষা করা যায়।

প্রিন্সিপাল মাদানি বলেন, ভারত দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সহযোগিতা করেছে দেশের জন্য নয়, ভারতের জন্যই। ৫৩ বছর পর্যন্ত ভারত বাংলাদেশ থেকে কেবল নিয়েছে, কিন্তু বাংলাদেশকে কিছু দেয়নি। তিনি বলেন, দেশকে রক্ষা করতে হবে। এই ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে ডান,বাম ও ইসলামপন্থিদের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের বিকল্প নেই। মোস্তফা জামান হায়দার বলেন, দেশের এই দুর্দিনে পীর সাহেব চরমোনাই সকল মত ও পথের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করার প্রয়াসকে সাধুবাদ জানাই। প্রহসনের ডামি নির্বাচন, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচন দেশকে ভয়াবহ সংকটে ফেলে দিয়েছে। ফ্যাসিবাদি সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তোলার বিকল্প নেই।

মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেন, ট্রান্সজেন্ডার বা সমকামিতা শুধু ইসলামেই নয়, অন্যান্য ধর্মেও বৈধ নয়। খ্রিস্টধর্মে বলা হয়েছে, সমকামিরা ঈশ্বরের গজবপ্রাপ্ত। হিন্দুধর্মে বলা হয়েছে সমকামি মহিলা হলে আগুল কেটে বা মাথা ন্যাড়া করে দেয়া এবং ২০০ রুপি জরিমানা করা। সমকামি পুরুষ হলে পানিতে ডুবিয়ে মারা। বাংলাদেশে সংবিধানে সমকামিদের ১০ বছর কারাদন্ডের বিধান এমনকি মৃত্যুদন্ডর বিধানও আছে। ইসলামে সমকামিতার স্থান নেই। শিক্ষা নিয়ে সরকারকে কোন ছাড় দেয়া হবে না।

অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, দেশ এখন ইবলিসের হাতে বন্দি। এই ইবলিসের সাথে নেই দেশের ৯৫ ভাগ মানুষ। এখন একটি ধাক্কা দিতে পারলে ইবলিস সরকার, ডামি সরকার দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য। পীল সাহেব চরমোনাইর ডাকে দেশের সব ঘরনার রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ একত্রিত হয়েছে। পীর সাহেব চরমোনাই নেতৃত্বে একটি আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। তিনি বলেন, বিএনপিসহ শীর্ষ রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দকে কারারুদ্ধ করে রেখেছে ডামি সরকার। দেশকে ধর্ষণ ও হত্যার নরকে পরিণত করেছে। জাবির ছাত্রলীগ নেতা ধর্ষণ সেঞ্চুরী করলেও বিচার হয় না। এখন স্বামীকে বেধে স্ত্রীকে দলবদ্ধভাবে ধর্ষণ করেছে ছাত্রলীগের সোনার ছেলেরা। তিনি বলেন, শিক্ষা নিয়েও সরকার খেলছে। দেশের সামাজিক অবক্ষয় মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। স্মার্ট দেশ গড়ার নামে সরকার দেশকে স্মার্ট অব্যবস্থাপনায় পরিণত করেছে।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

বিদ্যুৎ উৎপাদন না করে বসে বসে ভাড়ার চুক্তি-দাম বৃদ্ধি অর্থের অপচয়: জামায়াত

বিদ্যুৎ উৎপাদন না করে বসে বসে ভাড়ার চুক্তি-দাম বৃদ্ধি অর্থের অপচয়: জামায়াত

ম্যাখোঁ ও ইইউ প্রধানের সঙ্গে শি’র বৈঠক

ম্যাখোঁ ও ইইউ প্রধানের সঙ্গে শি’র বৈঠক

শেনজেন স্টাইলের ভিসা মধ্যপ্রাচ্যেও চালু হচ্ছে -আমিরাতের অর্থমন্ত্রী

শেনজেন স্টাইলের ভিসা মধ্যপ্রাচ্যেও চালু হচ্ছে -আমিরাতের অর্থমন্ত্রী

২২ বছরে বিশ্বে প্রবাসী আয় বেড়েছে ৬৫০ শতাংশ: আইওএম

২২ বছরে বিশ্বে প্রবাসী আয় বেড়েছে ৬৫০ শতাংশ: আইওএম

সাতকানিয়ায় এখনো বিদ্যুৎহীন অনেক এলাকা

সাতকানিয়ায় এখনো বিদ্যুৎহীন অনেক এলাকা

টেকসই রাজস্ব নিশ্চিতে গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলোতে প্রয়োজন নীতিনির্ধারণে ধারাবাহিকতা

টেকসই রাজস্ব নিশ্চিতে গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলোতে প্রয়োজন নীতিনির্ধারণে ধারাবাহিকতা

রূপালী ব্যাংকের ঢাকা দক্ষিণ বিভাগীয় ব্যবসায়িক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

রূপালী ব্যাংকের ঢাকা দক্ষিণ বিভাগীয় ব্যবসায়িক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

রূপালী ব্যাংকের ঢাকা দক্ষিণ বিভাগীয় ব্যবসায়িক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

রূপালী ব্যাংকের ঢাকা দক্ষিণ বিভাগীয় ব্যবসায়িক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

সড়ক দুর্ঘটনায় ঈশ্বরদীর ক্ষুদে বিজ্ঞানী নিহত

সড়ক দুর্ঘটনায় ঈশ্বরদীর ক্ষুদে বিজ্ঞানী নিহত

ভক্তের ওপর চড়াও হলেন সাকিব, নেটদুনিয়ায় সমালোচনা

ভক্তের ওপর চড়াও হলেন সাকিব, নেটদুনিয়ায় সমালোচনা

ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে কালেকশন বুথ চালু করল ব্র্যাক ব্যাংক

ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে কালেকশন বুথ চালু করল ব্র্যাক ব্যাংক

ফেয়ার ইলেকট্রনিক্স স্মার্ট প্লাজায় হাইসেন্স এসি, টিভিতে বিকাশ পেমেন্টে অতিরিক্ত ১,০০০ টাকা ছাড়

ফেয়ার ইলেকট্রনিক্স স্মার্ট প্লাজায় হাইসেন্স এসি, টিভিতে বিকাশ পেমেন্টে অতিরিক্ত ১,০০০ টাকা ছাড়

শ্রমবাজার সম্প্রসারণে সমন্বিত প্রচেষ্টা চালাতে হবে

শ্রমবাজার সম্প্রসারণে সমন্বিত প্রচেষ্টা চালাতে হবে

বাগেরহাটে যুবলীগ নেতাকে সমর্থন দিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন আওয়ামী লীগ নেতা

বাগেরহাটে যুবলীগ নেতাকে সমর্থন দিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন আওয়ামী লীগ নেতা

ব্যাটারি রিপ্লেসমেন্ট সুবিধা আনলো ভিভো ভি৩০ লাইট

ব্যাটারি রিপ্লেসমেন্ট সুবিধা আনলো ভিভো ভি৩০ লাইট

সোনালী ব্যাংকের মুনাফা ৮৩ শতাংশ বেড়েছে

সোনালী ব্যাংকের মুনাফা ৮৩ শতাংশ বেড়েছে

টেকসই রাজস্ব নিশ্চিতে করতে গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলোতে প্রয়োজন নীতিনির্ধারণে ধারাবাহিকতা

টেকসই রাজস্ব নিশ্চিতে করতে গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলোতে প্রয়োজন নীতিনির্ধারণে ধারাবাহিকতা

শপআপ-এর প্রেসিডেন্ট হিসেবে যোগদান করলেন মামুন রশীদ

শপআপ-এর প্রেসিডেন্ট হিসেবে যোগদান করলেন মামুন রশীদ

১ বছরে আদানি গ্রিনের ২৫ শতাংশ মুনাফা বৃদ্ধি

১ বছরে আদানি গ্রিনের ২৫ শতাংশ মুনাফা বৃদ্ধি

উপজেলা নির্বাচনে ইভিএমে প্রথমবারের মতো ভোট দিচ্ছে মতলব উত্তরবাসী

উপজেলা নির্বাচনে ইভিএমে প্রথমবারের মতো ভোট দিচ্ছে মতলব উত্তরবাসী