ঢাকা   সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৮ আশ্বিন ১৪৩১
দু’দিনে রাজধানীর ২৮৫ রেস্তোরাঁয় অভিযান, আটক ৩৭৪ চার মামলায় আসামি ৩০

ট্র্যাজেডির পর অ্যাকশনে প্রশাসন

Daily Inqilab সাখাওয়াত হোসেন

০৫ মার্চ ২০২৪, ১২:১০ এএম | আপডেট: ০৫ মার্চ ২০২৪, ১২:১০ এএম

বেইলি রোডের রেস্তোরাঁতে খেতে গিয়ে অগ্নিকাণ্ডে প্রাণ হারান ৪৬ জন। এরপরই নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। গত দু’দিন রাজধানীর বিভিন্ন রেস্তোরাঁয় অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে ২৮৫টি রেস্তোরাঁয় অভিযান চালিয়ে ৩৭৪ জনকে আটক করা হয়েছে। এসব অভিযানে মামলা হয়েছে ২০৪টি। নিয়ম অনুযায়ী ভবনের ছাদ ফাঁকা থাকার কথা ছিল। কিন্তু কোনো ধরনের অনুমতি ছাড়া সেখানেও রেস্তোরাঁ গড়ে উঠেছে। এর মধ্যে গত রোববার সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত রাজধানীর গুলশান, ধানমন্ডি, মিরপুর ও উত্তরার অর্ধশত রেস্তোরাঁয় অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। অভিযানে কয়েকটি রেস্তোরাঁর ব্যবস্থাপক, কর্মীসহ অন্তত ২২ জনকে আটক করে পুলিশ। রাজউক জানিয়েছে, যেসব রেস্তোরাঁয় কর্তৃপক্ষ পাওয়া গেছে, তাদের জরিমানা করা হচ্ছে। তাদের এ অভিযান চলমান থাকবে।

ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশীদ বলেছেন, একটা ঘটনা ঘটার পরে আমরা শোক করি, জ্ঞান দিই। কিন্তু দায়িত্বরত সব সংস্থা নিজেদের কাজ করলে আগুনে বেইলি রোডসহ অতীতে যেসব প্রাণহানি ঘটেছে সেগুলো দেখতে হতো না। তাই এবার ডিএমপির থানা পুলিশ ও ডিবি পুলিশ রাজধানীর বিভিন্ন রেস্তোরাঁয় নজর রাখছে যথাযথ অগ্নি নিরাপত্তা ও দুর্ঘটনা ঘটলে জরুরি বের হওয়ার রাস্তা আছে কিনা।

ডিএমপি সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীতে রেস্টুরেন্ট অভিযানের অংশ হিসেবে গত দুই দিনে ২৮৫টি প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালানো হয়েছে। এর মধ্যে রমনা বিভাগে ২০টি, লালবাগ বিভাগে ৪০টি, ওয়ারী বিভাগে ৪৫টি, মতিঝিল বিভাগে ৩০টি, তেজগাঁও বিভাগে ৪০টি, মিরপুর বিভাগে ৩৫টি, গুলশান বিভাগে ৩০টি এবং উত্তরা বিভাগে ৩৫টি অভিযান চালানো হয়। এতে ২০৪টি মামলা এবং ৩৭৩ জনকে আটক করা হয়েছে।
ওয়ারীর ডিসি ইকবাল হোসাইন জানান, বিপদজনকভাবে গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহার করে যারা আবাসিক ভবনে রেস্টুরেন্ট করেছে তাদের বিরুদ্ধে অভিযান চলবে। অভিযানের শুরুতে তারা র‌্যাংকিং স্ট্রিটের ‘আই লাভ মেজ্জান’ রেস্টুরেন্ট পরিদর্শন করেন। সেখানে কিচেনের পাশে এক্সিট পথ থাকলেও সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।
সাতমসজিদ সড়কের গাউসিয়া টুইন পিক ভবনে ১২টি রেস্তোরাঁ সিলগালা: সাতমসজিদ সড়কের গাউসিয়া টুইন পিক ভবনে একটি রুফটপ রেস্তোরাঁ ভেঙে ফেলা হয়েছে। এছাড়া ওই ভবনের ১২টি রেস্তোরাঁ সিলগালা করে দিয়েছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বলছেন, ভবনটিতে অফিস করার অনুমতি থাকলেও রেস্তোরাঁ করার অনুমতি ছিল না। গত ২৩ মে রাজউক এই ভবন পরিদর্শনে এসে নোটিশ দিয়েছিল।
সোমবার রাজউকের এ অঞ্চলের পরিচালক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাজিনা সারোয়ার এই অভিযান পরিচালনা করেন।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাজিনা সারোয়ার বলেন, টুইন পিক ভবনটিতে এফ-১-এর অনুমোদন ছিল বলে জানিয়েছেন। অর্থাৎ ভবনটি অফিস হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। কিন্তু রেস্তোরাঁ হিসেবে নয়। এছাড়া কোনো রেস্তোরাঁই ব্যবসার জন্য জেলা প্রশাসনের অনুমোদন নেয়নি। যেসব ভবন সিলগালা করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে, সেগুলোর আদেশ ঢাকা জেলা প্রশাসনে বরাবর পাঠানো হবে। তারা পরবর্তী সময়ে ব্যবস্থা নেবে। অভিযানে স্পাইস হারবস নামের একটি রেস্তোরাঁকে দুই লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এর মালিক রাইসুল আলম খান বলেন, রেস্টুরেন্ট করা যাবে না, তা জানতাম না। জেলা প্রশাসনের অনুমোদনও জানা ছিল না। বাণিজ্যিক ভবন হিসেবে রেস্তোরাঁ করেছি। আমাদের দোষটা কোথায়? এখন আমরা কী করব?

গাউসিয়া টুইন পিক ভবনের ডেভেলপার কর্তৃপক্ষের লজিস্টিক ম্যানেজার শহিদুল ইসলাম বলেন, স্থপতি যেভাবে ভবন নকশা করেছেন, সেভাবেই চলছে। তারা বাণিজ্যিক হিসেবে গণপূর্ত মন্ত্রণালয় থেকে রেস্তোরাঁর অনুমোদন নিয়েছেন। তবে সেখানে রাজউকের নকশার শর্ত ছিল। রাজউক এফ-১-এর অনুমোদন দেয়। সারা ঢাকায় এফ-১ হলেও রেস্তোরাঁ করা যায়, সেটা স্থপতিই বলেছেন। শহিদুল ইসলাম বলেন, তাদের প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে শুধু এই ভবনটি নির্মাণ করা হয়েছে। তারপর এটি ভবন মালিকদের বুঝিয়ে দেয়া হয়। ভবনের মালিক বেশকয়েকজন। তারা নিজেদের মতো করে রেস্তোরাঁ ভাড়া দিয়েছেন।

ধানমন্ডির সাত মসজিদ রোডের কেয়ারি ক্রিসেন্ট ভবনটি সিলগালা: ধানমন্ডির সাত মসজিদ রোডের কেয়ারি ক্রিসেন্ট ভবনটি সিলগালা করে দিয়েছে দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের একটি দল। গতকাল দুপুরে ভবনটিতে অভিযান চালিয়ে সিলগালা করে দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম। এ সময় ভবনটি থেকে তিনজনকে পুলিশ হেফাজতেও নেয়া হয়েছে। এর আগে, ওই ভবনে অভিযান চালানো হবে এমন খবরে নোটিশ টানিয়ে বন্ধ করে দেয়া হয় সেখানে থাকা সব রেস্টুরেন্ট। ভবনের মূল গেটের সামনে ঝুলিয়ে দেয়া হয় নোটিশ। তাতে লেখা হয় ‘সকল চাইনিজ রেস্টুরেন্ট এবং খাবার হোটেল বন্ধ থাকবে। শুধু দ্বিতীয় তলার মার্কেট এবং নিচ তলার দোকানগুলো খোলা থাকবে। আদেশক্রমে কর্তৃপক্ষ।

অভিযানের সময় ভবনটির দ্বিতীয় তলা থেকে ওপরের দিকের সব রেস্টুরেন্ট তালা লাগানো অবস্থায় পাওয়া যায়। কথা বলার জন্য ভবন সংশ্লিষ্টদের ডাকা হলেও তারা কেউ আসেননি। পরে সেখানে অভিযান শুরু হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাহাঙ্গীর আলম। পরে ভবনটি সিলগালা করে দেয়া হয়।

ওয়ারীর ১৪ রেস্টুরেন্টে অভিযান: ভবনের সিঁড়িতে রাখা গ্যাস সিলিন্ডার। কোথাও আবার রান্নার সামগ্রী। যেখানে বসে লোকজন খাচ্ছে, তার পাশেও চুলা ও সিলিন্ডার। অধিকাংশরই নেই অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা। কোনো কোনোটির নেই জরুরি বহির্গমন সিঁড়ি। বেশিরভাগ রেস্টুরেন্টই চলছে আবাসিক ভবনে। এমন অবস্থা যে, আগুন লাগলে বের হওয়ার উপায় নেই। গতকাল ওয়ারীতে বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে অভিযানের সময় দেখা গেছে এমন ভয়াবহ চিত্র। এ সময় বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে ১৪ রেস্টুরেন্ট থেকে আটক করা হয়েছে ১৬ জনকে। সরেজমিনে দেখা যায়, ওয়ারী থানাসংলগ্ন রোজ ভ্যালি শপিং মলে দুপুর ৩টা ৪৫ মিনিটে অভিযান শুরু হয়। এই ভবনের দোতলার ‘আই লাভ মেজ্জান’, তিন তলায় ‘ফুড স্টোভ’, ‘অরেঞ্জ ক্যাফে’, ‘বার্গারোলজি’ ও ‘বার্গার এক্সপ্রেস’ নামের রেস্টুরেন্ট রয়েছে। সেখানে অভিযান চালিয়ে বেশকিছু অনিয়ম পেয়েছে পুলিশ।

আটক হওয়ার আগে বার্গার এক্সপ্রেসের ব্যবস্থাপক শফিকুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, পুলিশ বলছে, রান্নাঘরের পাশেই বসার জায়গা। এরপর রান্নাঘরে রাখা সিলিন্ডার, এছাড়া ভবনের জরুরি বহির্গমন সিঁড়ি নেই। আর ভবনের যেই সিঁড়ি, সেটিতে আসতে অন্তত তিনটি দরজা পেরোতে হবে। আমরা বলেছি, মালিকপক্ষের সঙ্গে আলাপ করে যেসব অসামঞ্জস্য আছে, সেগুলো ঠিক করা হবে।

চার মামলায় আসামি ৩০: পুলিশ বাদী হয়ে ঝিগাতলার কেয়ারি ক্রিসেন্ট টাওয়ারের ৯ জন, গাউসিয়া টুইন পিক ভবনের ১৫ জন, জিএইচ হাইটস ভবনের ৬ জনকে আসামি করে ধানমন্ডি থানায় চারটি মামলা দায়ের করেছে। চারটি মামলার মধ্যে দুটি কেয়ারি ক্রিসেন্ট টাওয়ারে অবস্থিত রেস্তোরাঁগুলো থেকে আটক করা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে।
মামলার এজাহারে বলা হয়, বেপরোয়া ও অবহেলাজনিত কারণে মানুষের জীবন বিপণ্ন হতে পারে জানা সত্ত্বেও এসব রেস্তোরাঁয় বিস্ফোরক (গ্যাস সিলিন্ডার) সম্পর্কে কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয় না। নিজেদের খেয়ালখুশি মতো অগ্নি বা দাহ্য বস্তু ব্যবহার করে তারা ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে।

পুলিশ সূত্র জানায়, বেইলি রোড ট্র্যাজেডির পর রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা রেস্টুরেন্টগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে নানা আলোচনা চলছে। সবচেয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে অভিজাত এলাকা ধানমন্ডির ভোজনশালাগুলো নিয়ে। এই এলাকার প্রায় প্রতিটি অলিগলিতে রয়েছে ক্যাফে ও রেস্টুরেন্ট। কিছু ভবনের প্রতিটি ফ্লোরে রয়েছে রেস্তোরাঁ। এসব ভবনের প্রায় পুরোটাই কাচে ঘেরা। ফলে, বাইরে থেকে ভেতরে আলো-বাতাস ঢোকার কোনো ব্যবস্থা নেই। কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে বা আগুন লাগলে কাচ ভাঙা ছাড়া ভেতরে পানি দেয়ারও কোনো উপায় নেই।

ধানমন্ডির দুটি ভোজনশালা ভবনের একটি ‘রূপায়ন জেড আর প্লাজা’। ১২ তলা বিশিষ্ট এই ভবনে ১৩টি রেস্টুরেন্ট রয়েছে। এগুলো হচ্ছে ধানমন্ডি কাবাব অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট, বাফেট লাউঞ্জ, অ্যালাউস, দ্য বাফেট এম্পায়ার, মুম্বাই এক্সপ্রেস, দায়মাসু রেস্টুরেন্ট, ফ্যাসিনো, হান্ডি, লাভা রেস্টুরেন্ট, দ্য ডার্ক ক্যাফে অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট, বাফেট প্যারাডাইস, অ্যালাউস গোর্মেট ও সাকিব রেস্তোরাঁ।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, এই ভবনের রেস্টুরেন্টগুলোতে আসা ভোজনরসিকরা চলাচলে শুধু লিফট ব্যবহার করেন। যদিও এখানে দুটি সিঁড়ি রয়েছে। সাধারণ সিঁড়িটির বিভিন্ন জায়গায় ময়লা-আবর্জনা ফেলে রাখা রয়েছে। কোনো কোনো রেস্টুরেন্ট সিঁড়ির জায়গায় সোফাসেট দিয়ে গ্রাহকদের অভ্যর্থনা জানাচ্ছে। ফলে সিঁড়ি দিয়ে হাঁটাচলার পথ কিছুটা সরু হয়ে এসেছে। আর যেটিকে ইমার্জেন্সি সিঁড়ি বলা হয় সেটি সাধারণ মানুষের পক্ষে খুঁজে বের করা খুবই কষ্টদায়ক। কারণ, এই সিঁড়িটি ভবনের পেছনের দিকে। যার পাশে রয়েছে অধিকাংশ রেস্টুরেন্টের কিচেন। সাধারণত রেস্টুরেন্টে যাওয়া অতিথিরা কিচেনে যান না, আবার অনেক রেস্টুরেন্টের কিচেনে প্রবেশ সংরক্ষিত।

রেস্টুরেন্টগুলোর কিচেনে বাইরে থেকে আলো-বাতাস আসা-যাওয়ার কোনো ব্যবস্থা নেই। কিচেনগুলো এসি এবং এগজস্ট ফ্যানের ওপর নির্ভর করে চলছে। আবার এক ভবনে অনেক রেস্টুরেন্ট হওয়ায় এবং প্রতিটি রেস্টুরেন্টে উপস্থিত খাবার তৈরি করে পরিবেশনের কারণে প্রায় ২৪ ঘণ্টা চুলা চালু রাখতে হচ্ছে। প্রতিটি রেস্টুরেন্টের কিচেনে রাখা হয়েছে একাধিক সিলিন্ডার। ফলে, অগ্নিদুর্ঘটনা ঘটলে মুহূর্তের মধ্যে আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। ভবনের গ্রাউন্ড ফ্লোরে রয়েছে ধানমন্ডি কাবাব অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট। এটির কিচেন গ্রাউন্ড ফ্লোরে। সাধারণ মানুষের এই কিচেনে যাওয়ার কোনো ব্যবস্থা নেই।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

রাতের ভোটের কারিগর হেলাল উদ্দিন এখনো গ্রেপ্তার না হওয়ায় ক্ষুব্ধ কক্সবাজার বাসী

রাতের ভোটের কারিগর হেলাল উদ্দিন এখনো গ্রেপ্তার না হওয়ায় ক্ষুব্ধ কক্সবাজার বাসী

খুলনার ডিসি সাইফুলকে প্রত্যাহারের দাবিতে মানব বন্ধন

খুলনার ডিসি সাইফুলকে প্রত্যাহারের দাবিতে মানব বন্ধন

পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে ৩০ কর্মকর্তার বদলি

পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে ৩০ কর্মকর্তার বদলি

মোহাম্মদপুরে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার ১

মোহাম্মদপুরে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার ১

শ্রমিক বিক্ষোভে আশুলিয়ায় ৩৯ পোশাক কারখানা বন্ধ, সড়ক অবরোধ

শ্রমিক বিক্ষোভে আশুলিয়ায় ৩৯ পোশাক কারখানা বন্ধ, সড়ক অবরোধ

বরিশাল রেঞ্জের আনসারের উপ-মহাপরিচালক ফখরুলকে বরখাস্ত

বরিশাল রেঞ্জের আনসারের উপ-মহাপরিচালক ফখরুলকে বরখাস্ত

সৈয়দপুরে তাপমাত্রা ৩৯ ডিগ্রি ঘরে ঘরে, হাঁসফাঁস জীবন

সৈয়দপুরে তাপমাত্রা ৩৯ ডিগ্রি ঘরে ঘরে, হাঁসফাঁস জীবন

গাজীপুরে ১২ দফা দাবি জানিয়ে কারখানা শ্রমিকদের বিক্ষোভ

গাজীপুরে ১২ দফা দাবি জানিয়ে কারখানা শ্রমিকদের বিক্ষোভ

চিরচেনা রূপে রাঙামাটি

চিরচেনা রূপে রাঙামাটি

ট্রাম্পকে হত্যা চেষ্টা নিয়ে যেভাবে গুজব ছড়ানো হচ্ছে

ট্রাম্পকে হত্যা চেষ্টা নিয়ে যেভাবে গুজব ছড়ানো হচ্ছে

লেবাননে পেজার ও ওয়াকিটকি বিস্ফোরণ নিয়ে যে ছয়টি প্রশ্ন সামনে আসছে

লেবাননে পেজার ও ওয়াকিটকি বিস্ফোরণ নিয়ে যে ছয়টি প্রশ্ন সামনে আসছে

সুনামগঞ্জে ফুটবল খেলা নিয়ে দু'পক্ষের সংঘর্ষ, আহত শতাধিক

সুনামগঞ্জে ফুটবল খেলা নিয়ে দু'পক্ষের সংঘর্ষ, আহত শতাধিক

সাবেক পরিকল্পনা মন্ত্রীর ফাঁসির দাবিতে সুনামগঞ্জে বিএনপির বিক্ষোভ

সাবেক পরিকল্পনা মন্ত্রীর ফাঁসির দাবিতে সুনামগঞ্জে বিএনপির বিক্ষোভ

নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে তিনে শ্রীলঙ্কা

নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে তিনে শ্রীলঙ্কা

খাগড়াছড়িতে অবরোধের তৃতীয় দিন, বাজারে পাহাড়ি-বাঙালি উপস্থিতি স্বাভাবিক

খাগড়াছড়িতে অবরোধের তৃতীয় দিন, বাজারে পাহাড়ি-বাঙালি উপস্থিতি স্বাভাবিক

শৈলকুপায় নিখোঁজের ৩ দিন পর  মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার

শৈলকুপায় নিখোঁজের ৩ দিন পর মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার

অমিত শাহ’র বক্তব্য বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ইঙ্গিত বহন করে না : জামায়াত

অমিত শাহ’র বক্তব্য বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ইঙ্গিত বহন করে না : জামায়াত

এবার পাকিস্তানে ১২ দেশের কূটনীতিকদের গাড়িবহরে হামলা

এবার পাকিস্তানে ১২ দেশের কূটনীতিকদের গাড়িবহরে হামলা

নতুন থিয়ানছি স্যাটেলাইটগুচ্ছ উৎক্ষেপণ করেছে চীন

নতুন থিয়ানছি স্যাটেলাইটগুচ্ছ উৎক্ষেপণ করেছে চীন

বাংলাদেশের জন্য এবারের জাতিসংঘ সম্মেলন যেসব কারণে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ

বাংলাদেশের জন্য এবারের জাতিসংঘ সম্মেলন যেসব কারণে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ