গণইফতার ‘অশনি সংকেত’
১৭ মার্চ ২০২৪, ১২:০১ এএম | আপডেট: ১৭ মার্চ ২০২৪, ১২:০১ এএম
অশনি সংকেত ১৯৭৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলা সিনেমার নাম। বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস অবলম্বনে সত্যজিৎ রায় পরিচালিত এ সিনেমার মূল বিষয়বস্তু তেতাল্লিশের মন্বন্তর এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলার গ্রামীণ আর্থ-সামাজিক পটপরিবর্তন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ সরকার সেনাবাহিনীর জন্য অতিরিক্ত খাদ্য সংগ্রহ করায় বাংলার গ্রামীণ অঞ্চলে তীব্র খাদ্যাভাবে ৫০ লাখ মানুষ মারা যান। এটা ব্রিটিশ সরকারের জন্য ‘অশনি সংকেত’ হয়ে উঠে এবং ১৯৪৭ সালে উপনিবেশিক শাসনের অবসান ঘটে। ৭ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জন করা মানুষের মধ্যে এখনই সরকারের প্রতি অনাস্থাভাবের প্রচ্ছন্ন প্রকাশ ঘটছে। মানুষের ধারণা সরকার যা করছে তা ভারতকে খুশি করার উদ্দেশ্যে করছে; জনগণের স্বার্থে নয়। সাড়ম্বরভাবে পূজা উদযাপনে অর্থ খরচে সমস্যা নেই; অথচ কুচ্ছতার অজুহাতে রমজানে ‘ইফতার পার্টি’ নিরুস্বাহিত করা তারই অংশ। যে পটভুমিকায় ‘অশনি সংকেত’ সিনেমা হয়েছে; বর্তমানের প্রেক্ষাপট তার একবারে ভিন্ন। ইফতার ইস্যুতে বর্তমান ক্ষমতাসীনদের জন্য অশনি সংকেতের ঘন্টা বাঁজছে।
১৯৪৩ সালে মন্বন্তর তথা খাদ্যের দুর্ভিক্ষে ব্রিটিশ শাসকের সামনে বিদায়ের ঘন্টা অশনি সংকেত বেঁজে উঠেছিল। ২০২৪ সালে মানুষের ভোট দেয়ার অধিকার হারানো এবং গণতন্ত্রের দুর্ভিক্ষে বিক্ষুব্ধ মানুষ অশনি সংকতে দেখাচ্ছে। কারণ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের শত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্বরস্বতি পুূজা, দুর্গা পূজা সাড়ম্বরভাবে পালিত হলে কুচ্ছুতার প্রশ্ন উঠে না। কেবল রমজানে ‘ইফতার মাহফিল’ কুচ্ছুতা সাধনের প্রয়োজন পড়ে! ফলে সরকারকে অবিশ্বাস করা, আদের্শ-নির্দেশ অমান্য করা সর্বপরি ‘না মানার’ সংস্কৃতি চর্চা যেন শুরু হয়ে গেছে।
অপ্রিয় হলেও সত্য যে গত কিছুদিন ধরে রমজানকে কেন্দ্র করে সরকার যে আদেশ নির্দেশ দিচ্ছে এবং যা করতে বলছেন, সবাই যেন তার উল্টোটিই করছেন। ৭ জানুয়ারির নির্বাচন ইস্যুতে মানুষ চরম বিক্ষুব্ধ। মানুষ মনে করছে রমজানে ইফতার মাহফিল নিষিদ্ধ করে বিজ্ঞপ্তি, ইফতার পার্টিতে হামলা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ইফতার ও ইসলাম চর্চার ওপর আঘাত এগুলো মুসলিম উম্মার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র এবং বিজাতীয় সংস্কৃতি চর্চার সি-িকেট ভিক্তিক চক্রান্ত। যা সরকারের ভিতরের লোকজন ভারতের খুশি করতে তৎপর হয়েছে।
ঘটনার সুত্রপাত ৪ মার্চ জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনে শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদের ইফতারে খেজুরের বদলে রোজাদারদের বরই খাওয়ার পরামর্শ দেন। তিনি মানুষের মধ্যে খেজুর দিয়ে ইফতার করার সংগতি কমে যাওয়ায় খেজুরের বদলে বরই দিয়ে ইফতারের পরামর্শ দেন। অতপর মন্ত্রীর এই বক্তব্যের প্রথমে প্রতিবাদ করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের শরীক ১৪ দলীয় জোটের জাসদ নেতা হাসানুল হক ইনু। শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের উদ্দেশে ইনু বলেন, ‘আমি বরই দিয়ে ইফতার করবো। আর তুই খেজুর-আঙুর খাবি? তা হবে না, তা হবে না।’ বিএনপি, জাতীয় পার্টি, জামায়াত, ইসলামী ধারার রাজনৈতিক দল ও বাম দলগুলোও শিল্পমন্ত্রীর এই বক্তব্যের সমালোচনা করেছেন।
ইফতারের সঙ্গে রোজাদার এবং সাধারণ মানুষের আবেগ অনুভুতি জড়িত। পবিত্র রমজান মাসে পড়ন্ত বিকেলের নরম আলো যখন মিলিয়ে যেতে শুরু করে, পশ্চিমাকাশে সূর্য ডুবু ডুবু, ঠিক তখন রোজাদারগণ ইফতারের প্রস্তুতি নেন। সারাদেশের শহর-বন্দর-হাটে-মাঠে-ঘাটে-বাসাবাড়িতে রোজাদারদের মধ্যে দেখা যায় ভিন্ন চিত্র। দেখা যায়, কোথাও প্লেটে, কোথাও পেপার বিছানো, আবার কারো কারো সামনে থালা-বাটিতে শুরু হয় ছোলা, মুড়ি, পিঁয়াজু, বেগুনি আর আলুর চপ একসঙ্গে মেশানো। পাশে খেজুর, অন্যান্য ফলফলাদি সাজিয়ে রাখা হয়। কেউ কেউ শেষ মুহূর্তের শরবত বা অন্য সামগ্রী তৈরিতে বেশ ব্যস্ত হন। সবার মুখে উচ্ছ্বাসের ছাপের সঙ্গে অপেক্ষায় আছেন আজানের। দিনভর রোজা রেখে তৃপ্তির সঙ্গে ইফতার করেন। রমজান মাসে ইফতারের এমন দৃশ্য সবার নজর কাড়ে। হালে তথা গত ৩০ থেকে ৩৫ বছর ধরে রাজনৈতিক দল, সামাজিক সংগঠনগুলো সাংগঠনিক কর্মকান্ডের বাহানায় একে অন্যের সঙ্গে দেখা সাক্ষাতের অছিলায় ইফতারের আয়োজন করে থাকে। আর্থিক ভাবে মানুষ যত দুর্বল হোক না কেন ইফতার প্রত্যেকেই খেয়ে থাকেন। এমনো দেখা যায় সড়ক-মহাসড়কের রোজাদার যাত্রীদের জন্য বিভিন্ন সংস্থা ও দানশীল ব্যাক্তিরা ইফতার নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকেন। মসজিদ কেন্দ্রীক ইফতারের প্রচলন তো অতি পুরোনো। এই ইফতার পার্টিকে নিরুস্বাহিত করা!
যে দেশে ঘুষ-দুর্নীতি এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটপাট করে বিদেশে হাজার হাজার টাকা পাচার করা হচ্ছে। লুটেরাদের খপ্পরে পড়ে ব্যাংক সেক্টর বিপর্যয়ের মুখে। গ্রাহকরা ব্যাংকে টাকার রাখলেও নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন। উন্নয়নের প্রকল্প-মহাপ্রকল্পের নামে টাকার লুটতরাজ ঘটে। সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীরা যত্রতত্র বেসুমার অর্থ খরচ করেন। সে দেশে কুচ্ছুতা সাধন! আর এ কুচ্ছুতা সাধন কী শুধু মুসলমানদের ধর্মীয় আবেগ রমজান মাসে? সরকারের উচ্চমহল থেকে আহবান জানানো হয় রমজান মাসে ইফতার পার্টি না করার। আর যায় কোথায়? শীর্ষ মহলকে খুশি করতে কোমড় বেঁধে মাঠে নামে সরকারের সুবিধাভোগীরা।
শহীদ জিয়া মেডিকেল কলেজ ও হাসাপাতালের ‘১৪ মার্চ নোটিশ টাঙ্গানো হয় ‘ক্যাম্পাসের মসজিদের ইফতার কার্যক্রম স্থাগিত’ থাকবে। ১১ মার্চ শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ও নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপ-রেজিস্ট্রার স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ক্যাম্পাসে ইফতার পার্টি আয়োজন না করার নির্দেশনা দেওয়া হয়। অতপর ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠন ছাত্রলীগ ‘ইফতার বন্ধে’ বেপরোয়া হয়ে উঠে। ১৩ মার্চ রমজান উপলক্ষ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থীদের এক আলোচনা সভায় হামলা করে ছাত্রলীগ। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১২ মার্চ ইফতারের পূর্ব মুহূর্তে ছাত্র ইউনিয়নের কার্যালয়ে হামলা করে বাকৃবি শাখা ছাত্রলীগ। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ইফতার বন্ধ করার চেষ্টা করে। এসব কর্মকান্ডের প্রতিবাদী হয়ে উঠে সাধারণ রোজাদার মানুষ ও শিক্ষার্থীরা। তারা ইফতার বন্ধের প্রতিবাদে গণইফতার কর্মসূচি পালন করছেন। রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়সহ শত শত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গণইফতার কর্মসূচি চলছে। রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে গণইফতার কর্মসূচি চলছে। সরকার যখন ইফতারের আয়োজন করা এবং ইফতার পার্টি করাকে নিরুস্বাহিত করছে; তখন মানুষ আরো বেশি বেশি ইফতার মাহফিল করছেন।
৯২ভাগ মুসলমানের দেশে পবিত্র রমজান মাসে দেখা যায় কোটি কোটি মানুষ রোজা রাখছেন। তারাবির নামাজসহ মসজিদে নামাজ আদায় করছেন। ঢাকার মসজিদগুলোতে জুম্মার নামাজ ও তারাবির নামাজে যায়গার সংকুলান না হওয়ায় মুসুল্লিদের জন্য রাস্তায় চট-ছালা-মাদুর বিছিয়ে নামাজ আদায় করতে দেখা যায়। শুধু বয়স্ক মানুষ নয়, উচ্চ শিক্ষিত-তরুণদের রোজা রাখা এবং মসজিদে নামাজ আদায় করতে দেখা যায়। আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত তরুণদের মধ্যে ধর্মীয় আবেগ-অনুভুতি বেড়ে গেছে। তারা ধর্ম চর্চায় মনোনিবেশ করেছেন। এমনকি অভিজাত এলাকা হিসেবে পরিচিত গুলশান, বারিধারা, বনানি এলাকার মসজিদগুলোতে তারাবির মুসুল্লিদের মধ্যে তরুণদের আধিক্য দেখা যায়। মহিলাদের মধ্যেও রমজান মাসে তারাবিহ ও শুক্রবারে জুম্মার নামাজ আদায়ের প্রবণতা বেড়ে গেছে। যেখানে সরকার ইফতার পার্টির আয়োজন নিরুস্বাহিত করছে সেখানে প্রতিদিন আরো বেশি বেশি ইফতার পার্টির আয়োজন চলছে। এটা সরকারকে কী বার্তা দিচ্ছে?
রমজানে মানুষ যাতে কষ্ট না পায় সে লক্ষ্যে পণ্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের চেস্টায় সরকার বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করে। প্রথমে এনবিআর কয়েকটি পণ্যের উপর শুল্ক কমিয়ে দেয়। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় রোজায় বেশি চাহিদা এমন ৬টি পণ্যের দাম বেঁধে দেয়। অতপর দু’টি পণ্যের দাম বেঁধে দিয়ে ঘোষণা দেয় বেশি দামে বিক্রি করলেই শাস্তি। গত ১৫ মার্চ ২৯টি নিত্যপণ্যের দাম নতুন করে বেঁধে দেয় সরকার। কিন্তু কোনো আদেশ-নির্দেশ কার্যকর হচ্ছে না। বাজারে যে যেমন খুশি পণ্যের দাম নিচ্ছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ব্যবসায়ীদের নিয়ে দফায় দফায় বৈঠক, বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর ঘোষণা ‘রোজায় একটি পণ্যের দাম বাড়বে না’; অন্যান্য মন্ত্রীদের ঘোষণা সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে; এমনকি প্রধানমন্ত্রী সিন্ডিকেট-মজুতদারদের গণধোলাই দেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। সরকারের এতো উদ্যোগ, এতো কথাবার্তা কোনো কিছুতেই পণ্যের দামে নিয়ন্ত্রণ আসছে না। মানুষকে বেশি দামে পণ্য কিনে ইফতার, সেহেরি খেতে হচ্ছে। সরকারের দায়িত্বশীল নেতামন্ত্রীরা দাবি করছেন তারা যা কিছু করছেন সবগুলো জনগণের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য। অথচ জনগণ সরকার কোনো আদেশ-উপদেশ দিলে জনগণ করছে তার উল্টো। এ যেন ‘অতি বড় ঘরণী না পায় ঘর; অতি বড় সুন্দরী না পায় বর’ প্রবাদের মতো। সরকার বলছে সবকিছু জনগণের জন্য অথচ জনগণ করছে উল্টো কাজ। রমজানের প্রথম ১০ দিন সরকার স্কুল-কলেজ খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হয়ে উঠেন সাধারণ মানুষ, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা। প্রতিবাদের মুখে বিষয়টি হাইকোট পর্যন্ত গড়ায়। সরকারের মন্ত্রীরা দাবি করছেন ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্ব সারাজীবন থাকবে। ভারত-বাংলাদেশের বন্ধুত্ব সর্বোচ্চ পর্যায়ে। অথচ ‘মালদ্বীপের ভারত হটাও’ আন্দোলনের মতো ভারতীয় পণ্য বর্জনের আন্দোলন বাংলাদেশে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। প্রথমে প্রবাসী বাংলাদেশী ব্লগার ‘ভারতীয় পণ্য বর্জন’ প্রচারণা শুরু করেন। অতপর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নেটিজেনরা ভারতীয় পণ্য বর্জনের ব্যপক আন্দোলন গড়ে তোলে। এতে বাংলাদেশসহ সারাবিশ্বের ভারতীয় পণ্য বিক্রিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। জনগণের এই অশনি সংকেত কী সরকারের শীর্ষ মহল বুঝতে পারছেন?
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ভিনিসিউস-এমবাপ্পে ঝলকে রিয়ালের বড় জয়
ফের বিবর্ণ ইউনাইটেড হারাল পয়েন্ট
দিয়াজের জোড়া গোলে চূড়ায় অলরেডসরা
এবার বুন্দেসলীগায়ও বায়ার্নের গোল উৎসব
দিয়াজের জোড়া গোলে চূড়ায় অলরেডসরা
দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও অজিদের অনায়স জয়
প্লটবঞ্চিত পূর্বাচলের আদিবাসিন্দাদের ৩শ’ ফুট সড়কে অবস্থান : বিক্ষোভ অব্যাহত
দেশে সংস্কার ও জবাবদিহি প্রতিষ্ঠার আহ্বান
ছাত্রলীগের হামলার শিকার শিক্ষার্থীদের মামলা করতে বললেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
উম্মাহর কল্যাণে মুসলমানদের ঐক্যের বিকল্প নেই
বৈরুতে ইসরাইলি হামলায় হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারসহ নিহত ১৪
পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র অপরাধে ব্যবহারের আশঙ্কা
মস্কোয় হামলার উপযুক্ত ক্ষেপণাস্ত্র কিয়েভে পাঠাবে না জার্মানি
জিয়ার ভূমিকাকে অবহেলা করায় পাহাড়ে সমস্যা হচ্ছে : জামায়াত নেতা শাহজাহান চৌধুরী
মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে ঐক্যবদ্ধ থাকার কোনো বিকল্প নেই: তারেক রহমান
বিচার বিভাগে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা প্রধান বিচারপতির
একদিনে ৮৪৩ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ১
কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সুগার মিলের নিরাপত্তা প্রহরীর মৃত্যু
সাজেক ভ্রমণে আটকা পড়েছেন ৮০০ পর্যটক
‘শুধু সংস্কারে থেমে থাকলেই চলবে না, অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন করতে হবে’ : তারেক রহমান