ঈদ হয়নি ফরিদপুর অঞ্চলের তিন শতাধিক পরিবারের
১৬ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৭ এএম | আপডেট: ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৭ এএম
ঈদ হয়নি ফরিদপুর অঞ্চলের প্রায় তিন শতাধিক পরিবারের। এরমধ্যে ফরিদপুর নগরকান্দা উপজেলার ৫০ পরিবারের এবং সালথা উপজেলার ৫০ পরিবারের। এর কারণ হিসেবে ইনকিলাবের সরেজমিন অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে উঠে আসছে এই ১০০ পরিবারের স্বজনরা, অবৈধপথে ইউরোপ যাওয়ার পথে লিবিয়া ট্রলার ডুবিতে মারা গেছে নগরকান্দা তালমার ৫০ যুবকের মধ্যে সলিলসমাধি হয় ৩৮ জনের। এরমধ্যে বাকিরা ক’জন প্রাণে বেঁচে গেছে।
নগরকান্দার উপজেলার তালমা ইউনিয়নের কৃষ্ণনগর গ্রামসহ আশপাশের এলাকার ৪৭ জন যুবক দালালদের মাধ্যমে অবৈধভাবে লিবিয়া হয়ে ইতালি যাবার পথে ৩৫ জন যুবকের সলিলসমাধি হয়েছে প্রায় এক বছর আগে। এদের মধ্যে ১৭ জন যুবক বিদেশি জাহাজের নাবিকদের হাতে উদ্ধার হয় তিনদিন সাগরে ভেসে থাকার পর উদ্ধার হয়। সেই ১৭ যুবকের কাছ থেকে পাওয়া গেছে সলিলসমাধি হওয়ার ভয়াবহ ঘটনার বর্ণনা।
অপরদিকে, সালথা উপজেলার গোপালিয়াসহ পাশের ২/৩টি উপজেলার আরো ৩৫ যুবক নিখোঁজ রয়েছে প্রায় ১৩ মাস। এই ৩৫ যুবকের মধ্যে ১৯ জনের বাড়িই সালথার গোপালিয়া গ্রামে। এদের সকলের ঈদের আনন্দই মিশে গেছে মাটির সাথে।
অপরদিকে, চরভদ্রাসন, সদরপুর, ভাঙ্গা, রাজাবাড়ী, গোয়ালন্দ, মধুখালি, বোয়ালমারী, মাদারীপুর সদর, শিবচর, টেকেরহাট, শিবচরের কুতুবপুর, ডাইয়ারচর, মুন্সিডাঙী, শিলাদীচর, কবিরাজপুর, ভাঙ্গা, চান্ডাবাজার, মালিগ্রাম, পুইলা, গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর, কাশিয়ানি, বড়ইতলা, মাদারীপুর খাসের হাট, ভুরঘাটা, শরীয়তপুরের, ডাম্যুডা, চেয়ারম্যান বাড়ী, নড়িয়া, ভেদরগঞ্জ, গোসাইরহাটসহ কমপক্ষে ২০টি উপজেলার আরো চার শতাধিক পরিবারের ঈদের আনন্দ মাটি হয়ে গেছে। এদের সকলেরই নিরানন্দে কেটেছে পুরো ঈদ।
খোঁজ খবর নিয়ে জানা গেছে, এদের কারোর ঘরের ঈদের কোনো খাবারে উনোনে হাড়ি জ্বলে উঠেনি। এদের স্বজনদের সাথে কথা বলে জানা যায় তারা কেউ একটু মিষ্টি জিনিস মুখে দেননি।
বৃহস্পতিবার ঈদের নগরকান্দা উপজেলার তালমা ইউনিয়নের কৃষ্ণ নগরের আলামিন এবং মাহফুজের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, আলামিনের একমাত্র বোন মিনু বসে আছে বাড়ির ভিটায়। এই দুই প্রতিবেদক তাদের প্রশ্ন করলেন কেমন আছেন আপনারা কেমন চলছে আপনাদের ঈদ। তখনই হাউমাউ করে কেঁদে উঠে ভাই হারানো একমাত্র বোন এবং সন্তান হারা মা চামেলি বেগম এবং ৭০ বছরের বৃদ্ধ দাদা।
ইনকিলাবের সাথে কথা হয় সলিলসমাধি হওয়া অপর যুবক মো. মাফুজের মায়ের সাথে তাকে প্রশ্ন করার সাথে সাথেই অজ্ঞান। মুখে কোনো ভাষা নাই। একমাত্র পুত্র সন্তান হারিয়ে আজ পরিবারের সবাই পাগল প্রায়।
অপরদিকে, সালথার গোপালিয়ার ১৯ বাড়িতে ছিল সকল স্বজন কান্নার মিছিল। কেউ চিৎকার দিয়ে আছড়ে মাটিতে পরে। কেউ বাবা বলে এক চিৎকার দিয়েই শুয়ে পড়ে মাটিতে। শিশু সন্তারা, বিবাহযোগ্য মেয়ে বৃদ্ধ বাবা-মা, দুই হাত তুলে সন্তান ফিরে পেতে আকুতির কান্না কানছেন আকাশের দিকে তাকিয়ে। এদের পরিবার ও স্বজনদের কান্না আওয়াজে এখনও আকাশ বাতাস ভারী হয়ে উঠছে।
ঈদের ৫ দিন আগেই তাদের কান্না শুরু হয়েছে এখনও থামেনি কান্না। বাবা হারা সন্তান, স্বামী হারা স্ত্রী, বৃদ্ধ বাবা-মায়ের কান্না কেউ থামাতে পারছেন না। ৩৫ যুবক আর কোনো দিনই ফিরবে না জেনেও ফিরে আশার মিথ্যা শান্তনায় থেমে কেঁদে উঠছে শিশু সন্তানরাও।
নগরকান্দার পর এবার সালথা উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের ৩৫ জন যুবক নিখোঁজ হওয়ার খবরে। চারিদিকে ব্যাপক চাঞ্চলের সৃষ্টি হয়েছে। এরআগে এই সকল তথ্য প্রমাণ, দালালদের নাম সবাই আসছে ইনকিলাবের হাতে।
জানা যায়, সালথার গোপালিয়ার ৩৫ জন যুবক তাদের ও খোঁজ নাই আজকে প্রায় এক বছর তিন মাস এবং নগরকান্দা তালমার কৃষ্ণ নগরের ৪৭ যুবকের মধ্যে নৌকা ডুবিতে সলিলসমাধি হয়েছে ৩৮ জনের।
সরেজমিনে ৩৫ যুবকের স্বজনদের সাথে আলোচনাকালে এই দুই প্রতিবেদকে জানতে পারেন, গত ২৭ মার্চ ২০২২ সালে সালথা থেকে সকলকে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়।
গত ২৮ মার্চ ২০২২ তারিখে ঢাকা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে লিবিয়ার উদ্দেশ্য ঢাকা ত্যাগ করেন দালালসহ সবাই। এরপর দিন তথা ২৯ মার্চ ২০২২ তারিখ সকলে ডুবাই গিয়ে পরিবারের সাথে দোয়া চেয়ে মোবাইল ফোনে কথা বলেন। এরপর আর কারোর সাথে স্বজনদের কথা হয়নি। এরপর ৩৫ জনকে লিবিয়া নিয়ে সকলের মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়ে বাংলাদেশের দালাল গংরা লিবিয়ার গেইম ঘরে আটকিয়ে রাখেন। ২৯ মার্চ ২০২২ তারিখই স্বজনদের সাথে হয় শেষ কথা হয় বলে সকলে ইনকিলাবকে জানান।
এই ঘটনার পর বিগত ১৩ মাসেও কারো সাথেই পরিবারের কোনো যোগাযোগ নাই। সেই যে কান্না শুরু তাদের স্বজনদের কান্না চলছেই।
বিগত ১৩ মাস আগে লিবিয়ে হয়ে ইতালিতে নেওয়ার কথা বলে দালালরা ১২/১৩ লাখ টাকা নিলেও আবারো মুক্তিপণের জন্য চলছে অব্যাহত শারীরিক নির্যাতন চালাচ্ছে অনেকের ওপর। তাদের বাড়িও সালথা। বহু যুবকের ওপর মুক্তিপণ চেয়ে নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করলেও শেষ পর্যন্ত নির্যাতনে মৃত যুবকের লাশটিও ফিরেনি স্বজনের কাছে।
নগরকান্দা জনৈক যুবকে গেইম ঘরে আটকিয়ে হাত পা বেঁধে নির্যাতনের একটা ছবিও আসছে ইনকিলাবের হাতে জানা যায়, সালথা উপজেলার বারখাদিয়া গ্রামের আদম ব্যবসায়ী কাম দালাল মোহাম্মদ পারভেজ মোল্লা (৩৮), মো. শহীদ মোল্লা (৪৮) উভয় পিং মৃত শামসুল মোল্লা এবং রিক্তা বেগম (৩৫) লতা বেগম (৩০) উভয় স্বামী পারভেজ মোল্লা, প্রিয়া আক্তার (১৮), পিং পারভেজ মোল্লা, রিপন মাতুব্বর (৩৬) পিং সিদ্দিক মাতুব্বর, তাসলিমা বেগম (৩০) জং রিপন মাতুব্বর, শহিদ মোল্লা (৫০), সর্ব সাং বারখাদিয়া সালথা ফরিদপুর। তারা সকলে পরস্পরের আত্মীয় এবং একটি মানব পাচারকারী একটি চক্র।
জানা যায়, মো. ইউনুস আলী (২১) পিতা সুজন মোল্লা গ্রাম গোপালিয়া, মো. মামুন মাতুব্বর (২২), আকাশ মাতুব্বর গ্রাম গোপালিয়া দক্ষিণপাড়া, মোহাম্মদ তানভীর মোল্লা পিতা ওদুদ মোল্লা, ভাবুকদিয়া, মোহাম্মদপুর হোসেন (২৫) পিতা মো. সোহরাব মাতব্বর গ্রাম বড় কাজলী, মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন (৩২), পিতা মো. জালাল শেখ, গ্রাম সামদা খোলা, মো. শোয়াইব (২২), পিতা মো. খোরশেদ মোল্লা, গ্রাম সান্দাখোলা, মোহাম্মদ রিয়াজ (২২), পিতা মো. জাহাঙ্গীর, গ্রাম মাজারদিয়া, মো. রহিমুল্লাহ (৩২), পিতা মো. আবু মোল্লা, গ্রাম মাজার দিয়া, মোহাম্মদ ফিরোজ মোল্যা (৩৪), পিতা মো. নান্নু মোল্লা, গ্রাম মাজার দিয়া, মোহাম্মদ তুহিন মোল্লা (২৫), নিজাম মাতুব্বর ইসুবদিয়া, মোহাম্মদ জামাল মাতুব্বর (৩৩) পিতা মো. মোস্তফা মাতুব্বর, গ্রামবার খাদিয়া, প্রাথমিকভাবে উল্লেখিত ১০ জন যুবকের পরিবারে সাথে ইনকিলাবের এই প্রতিবেদকদের সাথে কথা হয়।
তারা আরো জানান, ৩৫ জন যুবকের মধ্যে সালথা নগরকান্দা ভাঙ্গা, সদরপুর উপজেলার ও লোক আছে। এরমধ্যে সালথা গোপালিয়া এলাকার ১৯ জন, বোয়ালমারীর ১ জন, নগরকান্দার ২ জন, ভাঙ্গার ৩ জন, সদরপুরের ৩ জন যুবক রয়েছে।
এরমধ্যে নিখোঁজ মো. রাসেল মোল্লার, পিতা মো. সাহেব মোল্লার গ্রাম মাঝারদিয়া, তিনি মানব পাচার আইনে সালথা থানায় যে মামলাটি করছেন, তার মামলার সালথা জি আর নং ২০৩/২৩ আদালতের স্মারক নং ১৫০৫৭/১৩/৮/২৩ ইং।
অপর মামলার বাদীনি নিখোঁজ টুটুলের স্ত্রী মো. জাহেদা বেগম, সাং বড় কাজুলী, পুরাপাড়া, নগরকান্দা, তার মামলার নগরকান্দা থানার জিআর নং ২৪৮/২০২৩ তারিখ ২১/০১/২০২২ ইং এই মামলায় মানব পাচারকারী পারভেজ গংদের ৭ জনকে আসামি করা হয়।
নিখোঁজ যুবক মো. টুটুল হোসেনের আপন বোন রাশিদা পিতা. ছোরাপ মাতুব্বর, সাং বড়কাজুলী, পুরাপাড়া, নগরকান্দা, তিনি গত ২১/০১/২০২২ ইং তারিখ ফরিদপুর মানব পাচার অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনাল, ফরিদপুর এর আদালতে মানব পাচারকারী পারভেজ গংদের বিরুদ্ধে তথা ৮ জনের নামে একটি নালিশী পিটিশন দাখিল করেন।
অপরদিকে, নিখোঁজ মো. রাসেল মোল্লার পিতা মো. সাহেব মোল্যা সাং মাঝারদিয়া, থানা সালথা নিজে বাদী হয়ে মানব পাচারকারী পারভেজ গংদের বিরুদ্ধে তথা ৪ জনকে আসামি করে মানব পাচার অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনাল, ফরিদপুর আদালতে অপর একটি নালিশী কোর্ট পিটিশন দাখিল করেন।
এরমধ্যে কিছু কিছু মামলা চলমান আছে এবং কিছু মামলার তদন্ত চলছে। উল্লেখিত মামলার বাদী এবং বাদীনিগণ ইনকিলাবকে জানিয়েছেন, ঘটনার ৭ দিন পর থেকে পাচারকারীরা কেউ আমাদের স্বজনদের সাথে যেমন মোবাইলে যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে, তেমনি দালালরাও কেউ আমাদের সাথে কোনো রকম যোগাযোগ করছেন না।
আমরা বিগত ১৩ মাসেও জানতে পারিনি আমাদের ছেলে সন্তান বা স্বামী তারা আদৌও বেঁচে আছে কিনা? সকল পুরুষ ও মহিলা দালালদের যোগাযোগের নম্বর বন্ধ। বাড়িঘরেও কেউ নাই।
এদের মধ্যে স্বজন হারা আজিজুল মোল্লা, মো. সাহেব মোল্লা, ওয়াদুঁদ মোল্লা, মোসাম্মদ রাশিদা বেগম, মো. সাহেব মোল্লা, মোসা. জাহেদা বেগম ইনকিলাবকে বলেন, নগরকান্দার তালমার ৪৭ জন যুবকের মধ্যে লিবিয়া থেকে ইতালি যাওয়ার পথে ট্রলার ডুবিতে মারা গেছে। এটা তাদের শেষ শান্তনা এবং শেষ কান্না।
কিন্তু আমদের সন্তানরা মারা গেছে নাকি জেলে আছে, অথবা দালালদের আস্তানায় আটক আছে এই খবরটাও জানতে পারেননি। আমরা সরকারের কাছে বিশেষ ভাবে অনুরোধ করছি আমাদের এই খবরটা জানার জন্য আপনাদের দয়া ভিক্ষা চাই।
অপরদিকে, নগরকান্দা তালমা ইউনিয়নের কৃষ্ণ নগর গ্রামসহ আশপাশের ৪৭ জন যুবকের মধ্যে লিবিয়া থেকে ইতালি যাওয়ার পথে ট্রলার ডুবিতে ৩৮ যুবক মারা যাবার খবর তাদের পরিবার নিশ্চিত হয়েছে একটি টেলিভিশন খবরের মাধ্যমে।
ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মধ্যে সলিলসমাধি হওয়া মো. আলামিন (২২) এর মা চামেলি বেগম এবং মাফুজের মা মোসা. মাফুজা বেগম বাদী হয়ে মানব পাচারকারী চক্রের প্রধান মো. মুরাদ বেপারী, মো. গিয়াস বেপারী, মো. পলাশ মাতুব্বর ও পলাশ মাতুব্বের পিতা. মো. এরোন মাতুব্বর ওরপে সোবাহান মাতুব্বর (তালমা সরকারি ডেইরি ফার্মের গুদাম রক্ষক) পদে চাকরি করেন। চামেলির মামলা নং ৩২/২৩ তারিখ ৯/৬/২০২৩ ইং।
অপরদিকে, মাদারীপুর জেলার, শিবচর, কালকিনি এবং শরীয়তপুরের, ডাম্যুডা, নরিয়া, গোসাইর হাট, ভেদরগঞ্জ, রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ, উজানচর, বালিয়াকান্দি, পাংশা এলাকা থেকে যারা বেশি টাকা উপার্জনের জন্য ইতালি, সউদী আরব, মালয়েশিয়া, লিবিয়া, ডুবাই, কাতারসহ বহু দেশে যারা জন্য দালালদের খপ্পোরে সব খুয়ায়ে ১০/১২ লাখ টাকা দিয়ে এখন স্বজনদের হদিস পাচ্ছেন না এরকম তিন জেলার কমপক্ষে ২০টি উপজেলার স্বজনহারাদের বাড়িতে ঈদ হয়নি বলে জানা গেছে।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার
আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়
হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড ইংল্যান্ড
পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের
বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি
ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী
সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু
রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে
বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত
যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে
বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা
লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে
দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা
জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ
উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন
সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।
ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার
রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল