ঢাকার বিমানবন্দর থেকে গাজীপুর

দুর্ভোগের নাম বিআরটি প্রকল্প

Daily Inqilab একলাছ হক ও মাসুদ পারভেজ

২১ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৭ এএম | আপডেট: ২১ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৭ এএম

ঢাকা বিমানবন্দর থেকে গাজীপুর চৌরাস্তা পর্যন্ত মানুষের দুর্ভোগ নিরসনে বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) গ্রহণ করা হয়। যানজট ঠেকানো ও মানুষের দুর্ভোগ নিরসন দূরের কথা উল্টো দুর্ভোগ বেড়েছে। এই রুটে যারা চলাচল করেন তাদের কাছে বিআরটি প্রকল্পটি দুর্ভোগের কারণ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। যোগাযোগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কাণ্ডজ্ঞানহীনভাবে প্রকল্পটি নেওয়ায় কার্যত অচল হয়ে গেছে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের বিমানবন্দর থেকে গাজীপুর অংশ।

জানতে চাইলে বিআরটি কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. মনিরুজ্জামানের বলেন, বিআরটি প্রকল্পটি সরকারের অনুমোদিত প্রকল্প। অনুমোদিত পরিকল্পনা ধাপে ধাপে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। বিআরটি প্রকল্পের শুরু থেকে নানা প্রতিকূলতার কারণে কিছুটা দেরি হয়েছে। বাকি কাজগুলো সুন্দরভাবে সম্পন্ন করতে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। এই রুটটিও চালু হলে দ্রুত যোগাযোগে বড় ভূমিকা রাখবে।

বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের কাজ যেন কিছুতেই শেষ হচ্ছে না। সরকারের অন্যতম এই মেগাপ্রকল্পটিতে অন্য মেগাপ্রকল্পগুলোর মতো কাজ না হওয়ার অভিযোগ শুরু থেকেই ছিলো। বিআরটি প্রকল্পের কর্মপরিকল্পনা ভেস্তে যাওয়ায় বার বার বেড়েছে সময় ও অর্থ বরাদ্দ। চার বছরের জন্য নেওয়া প্রকল্প শেষ হয়নি এক যুগেও। প্রকল্পের কাজ এখনও শেষ করতে পারেনি বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি)। ভোগান্তির আরেক নাম হয়ে উঠেছে এই বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট প্রকল্প। এখনও বাকি ১০ শতাংশ কাজ। দীর্ঘদিনের কাজে দূষণ, যানজট আর নানা ভোগান্তির কেন্দ্র হয়ে উঠেছে প্রকল্পটি।

সরেজমিন দেখা গেছে, গত এক যুগ ধরে এই রুটে চলাচলরত যাত্রী ও স্থানীয়দের পোহাতে হচ্ছে সীমাহীন দুর্ভোগ। বিআরটি প্রকল্পের কয়েকটি ফ্লাইওভার ইতোমধ্যে খুলে দেয়া হলেও তুলনামূলক সুফল পাচ্ছে না। যানবাহনগুলোকে রাস্তার কিছু অংশে চলাচল করে হঠাৎ করেই থেমে যেতে হচ্ছে। কারণ এসব অংশে কাজ শেষ হচ্ছে না। কিছু কিছু স্থানে যানবাহন চলাচলের জন্য বন্ধ করে রাখা হয়েছে। এসব কারণে যানবহনগুলোকে দ্রুত চলতে না পেরে জটলা সৃষ্টি হচ্ছে। বছরের পর বছর কাজ চলমান থাকার কারণে রাস্তা ও পাশের ফুটপাথ চলাচলের জন্য একেবারেই অনুপযোগি হয়ে পড়েছে। ঢাকা বিমানবন্দর থেকে গাজীপুর চৌরাস্তা পর্যন্ত এই প্রকল্পের নির্মাণ সামগ্রী রাখার কারণে যানবাহন চলাচলে সৃষ্টি হচ্ছে প্রতিবন্ধকতা। অরক্ষিতভাবে রাখা হয়েছে নির্মাণ সামগ্রী। এই এলাকায় বাড়ছে দুর্ঘটনা।

ঢাকা বিমানবন্দর মহাসড়কের যানজট, বিআরটি প্রকল্পের ধীর গতির কাজ, ঠিকাদারে গাফলতি ও ফুটপাথের বেহালদশা দেখে মনেই হয় না এটি মেঘা প্রকল্পের অংশ। সড়ক নির্মাণ প্রশস্তকরণ ও পিচঢালাইসহ যাবতীয় কাজ ও ফুটপাথকে পথচারী চলাচলের উপযোগী করে তোলার দায়িত্বে রয়েছে বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) উত্তরা। চলতি বছরের আগস্ট মাসে উক্ত কাজ শেষ করার কথা থাকলেও এ প্রকল্পের ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের গাফিলতি, অবহেলা, অনিয়ম ও কাজের ধীর গতির কারণে যানজটের কবলে দীর্ঘদিন জিম্মি দশায় দিনাতিপাত করছে স্থানীয় ও যাত্রীরা। বিমানবন্দর থার্ডটার্মিনাল এলাকাসহ জসিমউদদীন ও আজমপুর সড়কের কয়েকটি স্থানে এ প্রকল্পের কাজ এখনো চলছে। কাজের সুবিধায় তারা মাঝ সড়কের দুই পাশ বন্ধ করে দিয়েছে। মূল সড়কের দুই পাশে একসাথে কাজ শুরু করায় গাড়ি চলাচল ব্যাঘাত ঘটায় যানজটে নাকাল নগরবাসী। এছাড়াও ঈদের ছুটি শেষে গ্রাম থেকে ঢাকা ফেরা মানুষের দুর্ভোগ বাড়তে শুরু করেছে। উত্তরা আজমপুর সড়কের পূর্ব পাশের অংশের মাঝখানের পুরাতন ফুটওভার ব্রিজ অংশের জায়গাটি সংস্কারের কাজ চলছে। এসময় কাজের সুবিধার্থে সড়কের মাঝখানে ডিভাইডার দেওয়াতে রাস্তাটি সরু হয়ে যায়। গাজীপুর টঙ্গী এলাকা থেকে আসা গাড়ির চাপে সেখানে সৃষ্ট যানজটের কারণে বিমানবন্দর মহাসড়ক প্রায়ই যানজটের দখলে থাকে। এছাড়াও রাস্তার পশ্চিম অংশের অর্ধেক রাস্তা বন্ধ করে কাজ করছে বিআরটি প্রকল্প, সে কারণে বিমানবন্দর থেকে আসা গাড়ির চাপে সেখানে ও যানজট দেখা যায়। বিমানবন্দর থেকে আব্দুল্লাহপুর পর্যন্ত সড়কের ফুটপাথগুলোর বেহাল দশা।

একাধিক দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠান বিআরটি প্রকল্পে কাজ করছে। তাদের মধ্যে সমন্বয়হীনতার অভিযোগও রয়েছে। নির্মাণকাজের সময় নিরাপত্তাজনিত ত্রুটির কারণে একাধিকবার দুর্ঘটনা ও হতাহতের ঘটনাও ঘটেছে। বাস র‌্যাপিট ট্রানজিট সম্পূণরুপে চালু হলে ৪০ মিনিটে গাজীপুর থেকে শাহজালাল বিমানবন্দর যাতায়াত করা যাবে। সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের আওতাধীন বিআরটি কোম্পানির ১৩৭টি বিশেষ বাস চলবে সড়কের এই লেন ধরে। এ প্রকল্পে সড়কের যে লেনে বিআরটি কোম্পানি লিমিটেডের বাস চলবে, সেই লেন অন্য কোনো যানবাহন ব্যবহার করতে পারবে না। নির্ধারিত বাসগুলোর জন্য সিগন্যাল বা ক্রসিং থাকবে না। এক কথায় যাত্রীসেবায় ডেডিকেটেড গণপরিবহন ব্যবস্থা হবে এটি। এসব নানা আশার বাণী শোনানো হলেও আসলে এটি একটি দুর্ভোগের প্রকল্প। এই প্রকল্পের কাজ শুরু হওয়ার পর থেকেই দেখা গেছে নানা জটিলতা। রাজধানীর উত্তরা, টঙ্গী ও গাজীপুর এলাকার স্থানীয় লোকজনের বছরের পর বছর দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। উত্তরবঙ্গগামী বাস যাত্রীদের যাতায়াতে পড়তে হয়েছে সীমাহীন ভোগান্তিতে। হাজার হাজার মানুষের কষ্টের যেন শেষ নেই।

প্রকল্পটিতে কিছু অংশে উড়াল সেতু, আবার কিছু অংশ সড়ক রয়েছে। একটি গাড়ির বিমানবন্দর থেকে বিআরটি ব্যবহার করে গাজীপুর যেতে একবার উড়াল সড়কে উঠতে হবে, আবার নিচের সড়ক হয়েও চলতে হবে। বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ উত্তরা হাউস বিল্ডিং এলাকা থেকে টঙ্গী চেরাগ আলী মার্কেট পর্যন্ত উড়াল সড়ক নির্মাণ করছে। নিচের সড়কের নির্মাণকাজ করছে সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগ। চীনের ৩টি ও বাংলাদেশের ১টি কোম্পানি এই প্রকল্পের ঠিকাদার হিসেবে কাজ করছে। উড়াল সড়ক ও নিচের সড়ক নির্মাণকাজ পেয়েছে চায়না গ্যাঝুবা গ্রুপ করপোরেশন (সিজিজিসি), জিয়াংশু প্রভিনশিয়াল ট্রান্সপোর্টেশন ইঞ্জিনিয়ারিং গ্রুপ ও ওয়েহেই ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যান্ড টেকনিক্যাল কোঅপারেটিভ। গাজীপুরে বিআরটির ডিপো নির্মাণের কাজ পেয়েছে বাংলাদেশের কোম্পানি সেল-ইউডিসি।

জানা গেছে, গ্রেটার ঢাকা সাসটেইনেবল আরবান ট্রান্সপোর্ট প্রকল্পের আওতায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক হয়ে দ্রুততম সময়ে চলাচলের জন্য বিআরটি প্রকল্পটি সরকার হাতে নেয়। এজন্য ২০১১ সালে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক প্রকল্পের প্রাথমিক সম্ভাব্যতা সমীক্ষা সম্পন্ন করে। পরবর্তী সময়ে ২০১২ সালের ১ ডিসেম্বর একনেকের সভায় বিআরটি প্রকল্প অনুমোদন করা হয়। ২০১৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রকল্পের সময় নির্মাণ করা হয়। প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয় ২ হাজার ৩৯ কোটি ৮৪ লাখ ৮৯ হাজার টাকা। কিন্তু শুরু থেকেই প্রকল্পের কাজে গতি ছিল না। ফলে কাজ নির্ধারিত সময়ে শেষ হয়নি। বরং কাজ করতে গিয়ে বছরের পর বছর যাত্রী, যানবাহন ও পথচারীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়। পরবর্তী সময়ে কয়েক দফায় সময় বাড়িয়ে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়েছিল। প্রকল্পের সর্বশেষ ব্যয় ধরা হয় ৪ হাজার ২৬৮ কোটি ৩২ লাখ ৪৩ হাজার টাকা। কিন্তু তারপরও শেষ রক্ষা হয়নি। ২০২৪ সালের জুন মাস পর্যন্ত আবারো সময় বাড়ানো হয়।

বিমানবন্দর টার্মিনাল, জসিম উদ্দিন সরণি, আজমপুর, হাউস বিল্ডিং, আব্দুল্লাহপুর, টঙ্গী ব্রিজ, স্টেশন রোড, মিল গেইট, চেরাগ আলী মার্কেট, টঙ্গী কলেজ, হোসেন মার্কেট (এরশাদ নগর), গাজীপুরা, তারগাছ, বড়বাড়ী বাজার, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, বোর্ডবাজার, হাজীর পুকুর, মালেকের বাড়ী, ভোগরা দক্ষিণ, ভোগরা উত্তর, চৌরাস্তা, বিআরটিসি ডিপো, আড়ং মিল্ক ফ্যাক্টরি, কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান এবং গাজীপুর টার্মিনাল হলো বিআরটি প্রকল্পের রুট।
বিআরটি প্রকল্পের এক কর্মকর্তা বলেন, মহাসড়কের ফুটপাথ, রাস্তার মধ্যখানের রোড ডিভাইডার ও সড়ক প্রশস্তকরনসহ যাবতীয় উন্নয়ন কাজ চলছে। বিমানবন্দর থার্ডটার্মিনাল এলাকার একাধীক পথচারী জানায়, বিআরটি প্রকল্পের ঠিকাদাররা ইচ্ছে করেই আস্তে আস্তে কাজ করছেন। প্রকল্প ব্যায় বাড়াতেই নানান অজুহাতে তারা কাজে সময় বাড়াচ্ছেন।

গাড়ি চালক মজনু বলেন, বিমানবন্দর মহাসড়ক এখন আর মহাসড়ক নাই। কাজ চলছেতো চলছে শেষ হওয়ার খবর নাই, সড়ক বন্ধ করে তারা যদি লোকবল বাড়িয়ে দিনে-রাতে কাজ করতো তাহলে অনেক আগেই কাজ শেষ হয়ে যেতো। আরেক গাড়ি চালক কবির বলেন, বিআরটি প্রকল্প ঠিকাদারের ঢিলেঢালা কাজ চলছে। তাদের কারণে উত্তরা মডেল টাউন বিমানবন্দর মহাসড়ক এখনো যানজটের জালে আটকা। আব্দুল্লাহপুর এলাকার কয়েকজন পথচারী জানান, এখানকার লুপ তৈরি করতে তারা বছর শেষ করে দিলো। আব্দুল্লাহপুর এলাকায় ফুটওভারব্রিজ না থাকায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পথচারীদের প্রতিনিয়ত হেঁটেই রাস্তা পারাপার হতে হয়। এই লুপটি যথা সময়ে শেষ হলে এ অংশের যানজট অনেকটাই কমে যাবে এবং দূর্ঘটনা কমে আসবে।

বাস চালক মানিক মিয়া বলেন, উত্তরা এলাকায় বিআরটি প্রকল্পের কাজের ধীর গতির কারণে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত, যানজটে আটকা পরে গন্তব্যে পৌঁছতে সময় বেশি লাগে এবং জ্বালানি খরচ বেড়ে যাওয়ায় লোকসান গুনতে হয়।
আজমপুর এলাকার জহিরুল বলেন, একাজে ঠিকাদারের গাফলতি রয়েছে। তারা চাইলে আরো আগে উত্তরা অংশের কাজ শেষ করতে পারতো।

এ বিষয়ে বিআরটি প্রকল্পের প্রজেক্ট ম্যানেজার আব্দুল রহমান বলেন, বিমানবন্দর সড়কের আজমপুর অংশের কার্পেটিং কাজ চলছে। পাশাপাশি ফুটপাথের সৌন্দয্যবর্ধনের কাজ ও চলছে। ঈদের ছুটিতে পাঁচদিন কাজ বন্ধ ছিলো ছুটি শেষে আবার কাজ শুরু হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) প্রফেসর ও যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ড. শামছুল হক বলেন, বিআরটি প্রকল্প যেভাবে পরিচালনা করার কথা, সেভাবে পরিচালনা না হলে এখানে যানজট বাড়বে। বিমানবন্দর-জয়দেবপুর করিডরের শিল্পাঞ্চল ক্ষতিগ্রস্ত হবে। গাজীপুর-বিমানবন্দর করিডরের বিআরটি খণ্ডিত ও ক্রটিপূর্ণ, এই করিডরের জন্য বিশেষায়িত বাস না কিনে সাধারণ বাস চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দিলেই বরং ভালো হবে। বিআরটি একটি খণ্ডিত প্রকল্প হলেও এখানে গাড়ি চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ায় যানজট থেকে স্বস্তি মিলেছে। সেই জায়গাটা পুরোপুরি বাসের জন্য চলে গেলে তখন ওই করিডরের পরিবহন পরিচালনা বাধাগ্রস্ত হবে। দীর্ঘসময় ও অতিরিক্ত খরচে বিআরটি প্রকল্প রেকর্ড করেছে। সরকারের এই উদ্যোগকে বিআরটি না ভেবে এখন যদি করিডর উন্নয়ন চিন্তা করা হয়, তাহলে তা সফল হবে। এভাবে মনে করতে হবে, একটি অবকাঠামো উন্নয়ন হয়েছে, সেখানে কিছু ক্ষতি হয়েছে। বিআরটির নামে খণ্ডিত ও ত্রুটিপূর্ণ বিআরটিতে বাস চালালে আরও বড় ক্ষতির মুখে পড়বে সরকার।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

আল-জাজিরা বন্ধে ইসরায়েলের সংসদে ভোট, কার্যালয়ে তল্লাশি

আল-জাজিরা বন্ধে ইসরায়েলের সংসদে ভোট, কার্যালয়ে তল্লাশি

সীমান্তে দু'দিনে স্থল মাইন বিস্ফোরণে ২ সহোদরসহ ৫ জন আহত, ২ জনের পা বিচ্ছিন্ন

সীমান্তে দু'দিনে স্থল মাইন বিস্ফোরণে ২ সহোদরসহ ৫ জন আহত, ২ জনের পা বিচ্ছিন্ন

নারাইন নৈপুণ্যে লাক্ষ্মৌর বিপক্ষে বড় জয়ে শীর্ষে কলকাতা

নারাইন নৈপুণ্যে লাক্ষ্মৌর বিপক্ষে বড় জয়ে শীর্ষে কলকাতা

লিভারপুলের বিপক্ষে হেরে অস্বস্তিতে টটেনহ্যাম

লিভারপুলের বিপক্ষে হেরে অস্বস্তিতে টটেনহ্যাম

অনিয়ন্ত্রিত মুদ্রাস্ফীতি, ঋণের ঝুঁকি ও প্রবৃদ্ধির শ্লথগতি

অনিয়ন্ত্রিত মুদ্রাস্ফীতি, ঋণের ঝুঁকি ও প্রবৃদ্ধির শ্লথগতি

ডিবি কার্যালয়ে মিল্টন সমাদ্দারের স্ত্রী

ডিবি কার্যালয়ে মিল্টন সমাদ্দারের স্ত্রী

লক্ষ্যটা নাগালেই রাখল বাংলাদেশ

লক্ষ্যটা নাগালেই রাখল বাংলাদেশ

ইসলামী শিক্ষা নিয়ে যে কোন দূরভিসন্ধি রুখে দিতে হবে পীর সাহেব চরমোনাই

ইসলামী শিক্ষা নিয়ে যে কোন দূরভিসন্ধি রুখে দিতে হবে পীর সাহেব চরমোনাই

জনসমর্থন না থাকায় বিএনপি নির্বাচন থেকে দূরে থাকছে: কুষ্টিয়ায় হানিফ

জনসমর্থন না থাকায় বিএনপি নির্বাচন থেকে দূরে থাকছে: কুষ্টিয়ায় হানিফ

উখিয়া ক্যাম্পে এক রোহিঙ্গা যুবককে জবাই করে হত্যা

উখিয়া ক্যাম্পে এক রোহিঙ্গা যুবককে জবাই করে হত্যা

ইসলামবিরোধী হিন্দুত্ববাদী কারিকুলাম প্রত্যাখ্যান করুন

ইসলামবিরোধী হিন্দুত্ববাদী কারিকুলাম প্রত্যাখ্যান করুন

শাহজালালে তিনদিন ৩ ঘণ্টা করে ফ্লাইট ওঠানামা বন্ধ

শাহজালালে তিনদিন ৩ ঘণ্টা করে ফ্লাইট ওঠানামা বন্ধ

মুস্তাফিজকে ছাড়াই চেন্নাইয়ের বড় জয়

মুস্তাফিজকে ছাড়াই চেন্নাইয়ের বড় জয়

সুদহার শিগগিরই বাজারের ওপর ছেড়ে দেয়া হবে: গভর্নর

সুদহার শিগগিরই বাজারের ওপর ছেড়ে দেয়া হবে: গভর্নর

মোদির মুসলিম বিদ্বেষী প্রচারণায় এবার উপজীব্য ভোট জিহাদ, তারপর কী?

মোদির মুসলিম বিদ্বেষী প্রচারণায় এবার উপজীব্য ভোট জিহাদ, তারপর কী?

‘বিশ্ব কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য দিবস ২০২৪’ পালন করলো এনার্জিপ্যাক

‘বিশ্ব কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য দিবস ২০২৪’ পালন করলো এনার্জিপ্যাক

স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসি. এর শরি‘আহ্ সুপারভাইজরি কমিটির ৪৪তম সভা অনুষ্ঠিত

স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসি. এর শরি‘আহ্ সুপারভাইজরি কমিটির ৪৪তম সভা অনুষ্ঠিত

দুই দিনে সোনার দাম বাড়ল ১৭৮৫ টাকা

দুই দিনে সোনার দাম বাড়ল ১৭৮৫ টাকা

এসআই পদে বয়সসীমা ৩০ করা হোক

এসআই পদে বয়সসীমা ৩০ করা হোক

ইউরোপীয় রাজনীতিতে শরণার্থী প্রসঙ্গ

ইউরোপীয় রাজনীতিতে শরণার্থী প্রসঙ্গ