ঢাকার সব সড়কে বিশৃঙ্খলা
২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৬ এএম
দেশের সড়ক-মহাসড়ক যেন অভিভাবকহীন হয়ে পড়েছে। সড়ক দেখভালের জন্য মন্ত্রণালয় ছাড়াও একাধিক নিমজ্জিত হওয়ায় সড়কে অনিয়ম, অব্যবস্থাপনা নিয়তে পরিণত হয়ে গেছে। সড়ক-মহাসড়ক সর্বোত্রই বিশৃঙ্খলা। রাজধানী ঢাকার সড়কের বিশৃংখল পরিস্থিতি চরম পর্যায়ে। জেলা-উপজেলা পর্যায়ে তো বটে; রাজধানী ঢাকায় ফিটনেসবিহীন লক্কড়-ঝক্কর বাস দুর্দান্ত প্রতাপে চলছে। আইন শৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা যানবাহনের লাইসেন্স-ফিটনেস দেখার নাম করে টাকা আদায় করছে; বাস মালিক-ড্র্ইাভাররা পুলিশকে খুশি রেখে অবৈধ ও ফিটনেসবিহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহন চালাচ্ছে। বিভিন্ন সুত্রের খবরে জানা গেছে সারাদেশে ফিটনেসবিহীন, মেয়াদোত্তীর্ণ ৫ লাখের বেশি যানবাহন সড়কে চলাচল করছে। রাজধানী ঢাকার সড়কে এখন সাড়ে ৩ হাজার বাস-মিনিবাস যাত্রী পরিবহন করছে। যার অর্ধেকেই ফিটনেসবিহীন। রাজধানীতে ফিটনেসবিহীন যানবাহনের সংখ্যা কত সে হিসেব নেই বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) কাছে। তবে বিআরটিএ চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার জানিয়েছেন ফিটনেসবিহীন বাস চলাচল বন্ধে কঠোর অভিযান চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী ১ জুন থেকে কঠোর অভিযান শুরু হবে। সড়কে কোনো ফিটনেসবিহীন গাড়ি চলবে না। মেয়াদ উত্তীর্ণ হলেই আমরা ধরে নেব এটা আনফিট। আনফিট যানবাহন পেলেই ডাম্পিংয়ে দেয়া হবে। পরিবহণ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সব রুটের ফিটনেসবিহীন যানবাহন চলাচল বন্ধ করা উচিত। তবে মেট্রোরেল যে এলাকায় গেছে সে রুটের বাসের চাহিদা কমে যাওয়ায় এখনই এ রুটগুলোর ফিটনেসবিহীন যানবাহন বন্ধ করে দেয়া উচিত। বিআরিিটএ যে উদ্যোগ নিয়েছে তা সফল হলে সড়কে বিশৃংখলা কমে যাবে।
পরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক ড. শামসুল হক বলেন, গণপরিবহনে শৃঙ্খলা ফেরানোর জন্য গণপরিবহন সংশ্লিষ্ট কোনো লোক নেই। যাদের এসব দেখভালের কথা তারা যথাযথ দায়িত্ব পালন করছে না। সড়কে যানবাহন সমস্যা সমাধানে যদি ধ্যান-জ্ঞান না থাকে তাহলে সড়কে শৃংখলা আসবে না। ঢাকার ভেতরেই হাতিরঝিলে সুশৃঙ্খল গণপরিবহন আছে। বাস স্টপেজে লাইনে দাঁড়িয়ে সেবা দেয়। পাল্টাপাল্টি হয় না, আঁচড় লাগে না, মান আছে। কাজেই দায়িত্বশীলরা সড়কে শৃংখলা ফেরাতে চাইলে তা সম্ভব। সড়কে ফিটনেসবিহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহনের চলাচল বন্ধ করলেই অর্ধেক সমস্যার সমাধান হয়ে যায়।
সারাদেশে গণপরিবহন খাতে নৈরাজ্য যেন থামছেই না। রাজধানীর গণপরিবহনকে শৃঙ্খলা ফেরাতে চালু হয়েছিল নগর পরিবহন। তারও এখন মরণ দশা। বাসের ভাড়া নৈরাজ্য কমাতে চালু হয়েছিল ই-টিকেটিং পদ্ধতি। এখন এই পদ্ধতিও মানা হচ্ছে না। সড়কে বাসের যাত্রী ওঠা-নামা করতে করা হয়েছিল বাস স্টপেজ, যাত্রী ছাউনি। কিন্তু এসব স্থানে এখন আর বাস থামে না। বাস থামে রাস্তার মাঝখানেই। যাত্রী ওঠানামা করানো হয় রাস্তার ওপর। ফ্লাইওভারগুলোতে যাত্রী ওঠা-নামা নিষিদ্ধ থাকলেও সেখানেই বাস থামিয়ে যাত্রী ওঠা নামা করানো হয়। রাজধানীর রাস্তার মোড়গুলো এখনো নিরাপদ হয়নি। রাস্তার মোড়গুলোতে যাত্রীবাহী, পণ্যবাহী যানবাহন দাঁড় করিয়ে রাখা হয় দীর্ঘসময়। মোড়গুলোতে বাস দীর্ঘসময় দাঁড় করিয়ে যাত্রী ওঠা নামা করানোর কারণে পেছনে পরিবহনের লম্বা সারি সৃষ্টি হয়। যানজটের কবলে পড়েন নগরবাসী।
দেশে বর্তমানে ফিটনেসবিহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহনের সংখ্যা ৫ লাখের বেশি। এসব যানবাহনের মধ্যে ৭০ শতাংশ রাস্তায় চলাচল করছে, যা দেশের পরিবহন ব্যবস্থার নিরাপত্তায় বড় সঙ্কট তৈরি করছে বলে জানিয়েছেন নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। ফিটনেসবিহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ ৫ লাখ যানবাহনের মধ্যে ৩০ শতাংশ রাস্তায় চলাচল করে না। বাকি ৭০ শতাংশ দেশের পরিবহন ব্যবস্থার নিরাপত্তায় বড় সঙ্কট তৈরি করছে। তারা ফিটনেসবিহীন যানবাহন রাস্তায় পেলে জব্দ করে ডাম্পিংয়ে পাঠাচ্ছেন।
বিআরটিএ’র হিসাব অনুযায়ী, দেশে ২০২২ সালে ৫ লাখ ৭৮ হাজার ১৫১টি গাড়ি নিবন্ধিত হয়েছিল। ২০২৩ সালে এ সংখ্যাটি কমে দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৬০ হাজার ৮৬১টিতে। অর্থাৎ এক বছরে দেশে ২ লাখ ১৭ হাজার ২৯০টি যানবাহনের নিবন্ধন কমেছে। রাজধানীতে চলাচলরত ফিটনেসবিহীন যানবাহনের প্রকৃত সংখ্যা কত, তার সঠিক হিসাব বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের কাছে (বিআরটিএ) নেই।
আগামী ১ জুন থেকে ঢাকার সড়কে কোনো রংচটা ও লক্কড়-ঝক্কড় বাস চলাচল করতে পারবে না। একই সঙ্গে রাজধানীর সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ি চলাচল বন্ধ করতে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতিকে নিয়ে অভিযান চালানো হবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। রাজধানীতে ৩৯টি কোম্পানির ৫২৮টি ফিটনেসবিহীন গাড়ি ছিল। এর মধ্যে ২৫৭টি ঠিক করা হয়েছে। তবে এ তালিকা পূর্ণাঙ্গ আকারে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়ার তাগিদ রয়েছে বিআরটিএর। আগামী ৩০ মের মধ্যে ঢাকার সড়কে চলাচলকারী সব বাস-মিনিবাসের তালিকা ও মালিকদের নাম বিআরটিএতে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ।
প্রতিবছরে সড়ক দুর্ঘটনায় ২৫ হাজার কোটি টাকার বেশি ক্ষতি হচ্ছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। এটাকে যদি শতাংশে হিসাব করা হয় তবে তা মোট জিডিপির ১ দশমিক ৫ শতাংশের বেশি। এটা তো শুধু আর্থিক হিসাব। একটা কর্মক্ষম ব্যক্তি যদি কোনো পরিবারের মারা যায়, তাহলে তো পুরো পরিবার ধ্বংস।
ফিটনেসবিহীন গাড়ি পেলেই ডাম্পিং করার হুঁশিয়ারি দিয়ে নূর মোহাম্মদ মজুমদার বলেন, গাড়ির রোড পারমিট অবশ্যই আপ টু ডেট থাকতে হবে। সেটার জন্য আমাদের যা যা করা দরকার আমরা বসে করব। কোনভাবেই সড়কে রুট পারমিট বিহীন ফিটনেসবিহীন গাড়ি নিয়ে নামা যাবে না। এক্ষেত্রে চালকদের যত ধরনের সহযোগিতা দরকার আমাদের কাছে পেশ করবেন, সংবেদনশীলভাবে সর্বোচ্চ সহযোগিতা আপনাদেরকে করব। কিন্তু কেউ যদি ফিটনেসবিহীন গাড়ি নিয়ে সড়কে নামেন, তাহলে আমরা ধরতে পারলেই সোজা ডাম্পিং স্টেশনে পাঠিয়ে দেব। এখানে কিন্তু জরিমানা করা হবে না, জরিমানা করে খুব একটা লাভ হয় না। প্রয়োজনে আমরা সময় দেবো। ওই সময়ের মধ্যে যদি কাগজপত্র আপ টু ডেট করে না নেয়, ওই গাড়ি আমরা সিস্টেম থেকে ডিলিট করে দেবো।
রাজধানীতে চলা ফিটনেসবিহীন লক্কড়-ঝক্কড় বাস বাংলাদেশের উন্নয়ন-অর্জনকে লজ্জা দেয় বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। সেতুমন্ত্রী বলেন, এই সিটিতেই লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ির অনেক কারখানা আছে। নিজেও ভিজিট করেছি। দেখেছি রং লাগাচ্ছে। এমন রং, যা ১০ দিন পরে উঠে যায়। রং থাকে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে অর্জনের ও উন্নয়নের যে উচ্চতায় নিয়ে গেছেন, সেই দেশের রাজধানীতে বাসগুলোর দিকে তাকানো যায় না। এটি আমাদের উন্নয়ন, অর্জনকে লজ্জা দেয়। এসব গাড়ি চলে চোখের সামনে। আমাদের দেশ এত এগিয়ে গেলো, আর আমাদের গাড়ির গরিব চেহারা। রং দিয়ে লাভ নেই, ফিটনেস না থাকলে। এর একটি সমাধান নেতাদের কাছেই আমি চাই। এভাবে চলতে পারে না।
সরেজমিনে দেখা যায়, রাজধানীতে চলছে অধিকাংশ লক্কড়-ঝক্কড় বাস। এসব বাসে যাত্রীদের প্রতিনিয়তই ভোগান্তি পোহাতে হয়। কোনো কোনো বাস এতটাই লক্কড়-ঝক্কড় যে বাইরের রোদের আলো সহজেই ভিতরে প্রবেশ করে। এতে গরমের মধ্যে যাত্রীদের কষ্ট আরো বাড়িয়ে দেয়। তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে ঢাকার গণপরিবহনে চলাচল করা অধিকাংশ যাত্রীই নিদারুণ কষ্টে চলাফেরা করছেন। যানজট, গণপরিবহনের বেহাল দশা, এক সিট থেকে অন্য সিটের কম দূরত্ব, গাদাগাদি করে যাত্রী তোলায় দুর্ভোগ বেড়েছে গণপরিবহনের যাত্রীদের। নারী, শিশু ও বয়স্করা রীতিমতো ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছেন। কোনো কোনো বাসের ওপরের ছাদও ভাঙাচোরা, যা দিয়ে সহজেই ভেতরে তীব্র রোদ ঢুকছে। অনেক বাসে নেই ফ্যানও। যেসব বাসে ফ্যান আছে, সেখানেও একটি চালু তো অন্যটি অকেজো।
যাত্রীরা জানান, লক্কড়-ঝক্কড় পরিবহন রাস্তায় চলছে। রাস্তায় চলাচল করতে হয় বলে বাধ্য হয়েই তারা ওঠেন। সরকার বাসগুলোর দিকে নজর দেবেন বলে প্রত্যাশা তাদের। একটা দেশের রাজধানীতে চলাচল করা বাস এত লক্কড়-ঝক্কড় হতে পারে, তা কল্পনাতীত। আমরা সাম্প্রতিক সময়ে নানা ক্ষেত্রে অনেক উন্নতি করছি। অথচ আমাদের নগরবাসীরা কীভাবে চলাচল করছেন, তা নিয়ে সরকারের ভ্রুক্ষেপ নেই।
ঢাকায় চলাচল করা বাসগুলো মেরামত ও সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য সাধারণ মালিকদের দফায় দফায় চিঠি দেওয়া হয়েছে বলে জানান সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা। তিনি বলেন, মালিক সমিতির মহাসচিব সই করা চিঠি অন্তত ২৪-২৫ বার সাধারণ মালিকদের আমরা দিয়েছি। মিটিংগুলোতেও তাগাদা দেওয়া হয়। আমরা মালিকদের বলেছি, বাসগুলো মেরামত করতে হবে। সৌন্দর্য বাড়াতে হবে। যখন মেরামত করা হবে, সৌন্দর্য বাড়বে; তখন কিন্তু যাত্রীরা চলাচলে স্বস্তি পাবেন। সে লক্ষ্যে মালিক সমিতি কাজ করে যাচ্ছে। এটি আসলে চলমান প্রক্রিয়া। কিছু বাস মেরামত করা হয়। সেগুলো রোডে নামালে আবার কিছুদিন পর লক্কড়-ঝক্কড় চেহারা হয়ে যায়।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অবকাঠামো উন্নয়নে বিপুল ব্যয় হলেও যানবাহনের ফিটনেস ও চালকের লাইসেন্স নিশ্চিত করা, বেপরোয়াভাবে যানবাহন চালানো ও শ্রমিকদের মাদক গ্রহণ বন্ধ করা, নিরাপত্তা সরঞ্জাম ব্যবহার করা, সড়কের ত্রুটি দূর করা, অবৈধ যান চলাচল বন্ধ করা— এসব নিশ্চিত করা যায়নি আদৌ। ফলে দুর্ঘটনা কমেনি। সারা দেশের সড়কে বর্তমানে পাঁচ লাখেরও বেশি যানবাহন চলছে অবৈধভাবে, যাদের হালনাগাদ ফিটনেস সনদ নেই। ঢাকার সড়ক সুশৃঙ্খল করতে হলে সুশৃঙ্খলভাবে বিনিয়োগ করে পরিবহনের বিশৃঙ্খলা কমানোর জন্য সমন্বিত রূপরেখায় প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে। বাসে ভাড়া নৈরাজ্য। যাত্রী-কন্ট্রাক্টরের বাকবিতণ্ডা।
ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির নেতারা বলেন, ঢাকার সড়কে এখন সাড়ে ৩ হাজার বাস-মিনিবাস যাত্রী পরিবহন করছে, যা প্রয়োজনের তুলনায় কম। এখন পুরোপুরি ফিটনেস ঠিক করা পর্যন্ত যদি ১ থেকে দেড় হাজার গাড়ি বসিয়ে রাখা হয়, তবে নগরে গণপরিবহন সঙ্কট তীব্র হবে। মালিকদেরও ১ থেকে দেড় লাখ টাকা আর্থিক ক্ষতি হবে। চেয়ারম্যান ঢাকার বাস মালিক সমিতিসহ বিভিন্ন বাসের মালিকদের সঙ্গে বসেছিলেন। বিআরটিএ চায়, ঢাকার রাস্তায় কোনো ফিটনেসবিহীন, ভাঙাচোরা বাস যেন না থাকে। মালিকেরা সময় চেয়েছেন। সেই পরিপ্রেক্ষিতে ৩১ মে পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যেই সব বাস ঠিক করা হবে। মালিক সমিতি এগুলো তদারকি করবে।
বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, সারাদেশে এখন ৫ লাখ ফিটনেসবিহীন গাড়ি চলছে। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে গণপরিবহনকে স্মার্ট হতে হবে। স্মার্ট গণপরিবহনের বিকল্প নেই। গণপরিহনের মান উন্নত করতে হবে। সরকারের সদিচ্ছার অভাব রয়েছে। সরকার চাইলেই সবকিছু সম্ভব। তেমনি সরকার চাইলেই সড়কে ফিটনেসবিহীন গণপরিবহন বন্ধ করা সম্ভব।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
বিএনপির ডাকা চলমান আন্দোলনের অংশ হিসাবে ৮মে প্রথম ধাপার উপজেলা নির্বাচন বয়কটের দাবিতে কেশবপুর পৌর শহরে লিফলেট বিতরণ
ইসলামী ছাত্র মজলিসের উদ্যোগে প্রাক্তন প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
নির্বাচিত হলে লৌহজংয়ে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি ও হাসপাতাল গড়ে তুলবো: বিএম শোয়েব
আদানি পাওয়ারের রাজস্ব প্রবৃদ্ধি ৩০ শতাংশ
সুন্দরবনে আগুনের খবর শুনে বনে ছুটে গেলেন ইউএনও তারেক সুলতান
সন্তানদের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় চান আমলারা, যা বলছেন নেটিজেনরা
ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের সামার ২০২৪ সেমিস্টারের ওরিয়েন্টেশন
ক্ষমতাসীনদের ইশারায় সারাদেশে লুটপাট হচ্ছে: মোনায়েম মুন্না
মির্জাপুরে তীব্র পানির সংকট নিরসনে শহরের ব্যস্ততম চারটি স্থানে এমপি শুভর নলকূপ স্থানের উদ্যোগ
ব্রাহ্মণপাড়ায় পণ্যে পাটজাত মোড়ক ব্যবহার নিশ্চিতে ভ্রাম্যমান আদালতে জরিমানা
শ্রমিকদের নায্য অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে কাজ করে যাচ্ছেন শেখ হাসিনা - বদিউজ্জামান সোহাগ
যুদ্ধ সভ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে তুলবে: ভিসি ড. মশিউর রহমান
সরকার হটাতে গণবিপ্লব ঘটাতে হবে : আমিনুল হক
নারী বিশ্বকাপের সূচির জন্য শেষ মুহূর্তের অপেক্ষা
বোর্নমাউথকে হারিয়ে শিরোপার লড়াইয়ে থাকল আর্সেনাল
ট্রেনভাড়া বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক ও গণবিরোধী
ব্রাজিলে ভয়াবহ বন্যায় নিহত অন্তত ৩৯, নিখোঁজ ৬৮
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিও জিতে ব্যবধান ২-০ করার লক্ষ্য বাংলাদেশের
১৭ জন রোগীকে হত্যার অভিযোগে ৭০০ বছরের বেশি কারাদণ্ড নার্সের
১৭ জন রোগীকে হত্যার অভিযোগে ৭০০ বছরের বেশি কারাদণ্ড নার্সের