জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে এজে মোহাম্মদ আলীকে দাফন
০৫ মে ২০২৪, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ০৫ মে ২০২৪, ১২:০৬ এএম
সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল, সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সভাপতি, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি সিনিয়র অ্যাডভোকেট এ জে মোহাম্মদ আলীর জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। গতকাল শনিবার বাদ আসর সুপ্রিম কোর্ট বার প্রাঙ্গণে তার দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুর হাসান, সাবেক প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিগণ, অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিনউদ্দিন, জাতীয় সংসদের সাবেক স্পিকার ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, সুপ্রিম কোর্ট বারের সভাপতি ব্যারিস্টার এএম মাহবুবউদ্দিন খোকন, বারের সম্পাদক শাহ মঞ্জুরুল হক, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মহাসচিব ব্যারিস্টার কায়সার কামালসহ বিচারাঙ্গনে এজে মোহাম্মদ আলীর দীর্ঘ দিনের সহকর্মী, সিনিয়র আইনজীবী,বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের রাজনৈতিক নেতা, মরহুমের স্বজন এবং পরিবারের সদস্যরা অংশ নেন। এ সময় মরহুম এজে মোহাম্মদ আলীর পুত্র এবং কন্যা পিতার জন্য দোয়া কামনা করেন। জানাজা শেষে মরহুমের কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পনের মধ্য দিয়ে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন সুপ্রিম কোর্ট বারের নেতৃবৃন্দ, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম। পরে বিকেল ৫ টায় মরহুমের লাশ বনানী কবরস্থানে নিয়ে যাওয়া হয়।
এর আগে গতকাল বাদ জোহর রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ মসজিদ আত-তাকওয়ায় প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজার আগে মরহুমের কফিনে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব ও দলটির মুখপাত্র অ্যাডভোকেট রূহুল কবির রিজভী। জানাজায় বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নেতা এবং জামায়াতে ইসলামের নেতারাও শরীক হন।
এর আগে গত ২ মে সিনিয়র অ্যাডভোকেট এজে মোহাম্মদ আলী (৭৩) সিঙ্গাপুর মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী,এক ছেলে, এক মেয়ে ও অসংখ্যগুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
তার ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিনউদ্দিন, সুপ্রিম কোর্ট বারের সভাপতি ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন। সিনিয়র অ্যাডভোকেট এ জে মোহাম্মদ আলী ২০০৫ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের দ্বাদশ অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার বাবা এম. এইচ. খন্দকার ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম অ্যাটর্নি জেনারেল। এজে মোহাম্মদ আলী বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ছিলেন।
তিনি ১৯৮০ সালের ২ ফেব্রুয়ারি আইনজীবী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হন। এরপর ২০০১ সালের ২৩ অক্টোবর তিনি অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল নিযুক্ত হন। পরে ২০০৫ সালের ৩০ এপ্রিল বাংলাদেশের ১২ তম অ্যাটর্নি জেনারেল নিযুক্ত হন। ২০০৭ সালের ২৪ জানুয়ারি অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে তিনি পদত্যাগ করেন। এছাড়া তিনি সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি এবং বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের নির্বাহী কমিটিরও দায়িত্ব পালন করেছেন।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
এক ঘণ্টায় দু’বার শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপলো কিউবা
স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টার সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
শেষ ওয়ানডেতে অনিশ্চিত শান্ত
নতুন ৩ উপদেষ্টারা পেলেন কোন দফতর
কানাডায় এইচ৫ বার্ড ফ্লু আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত
ইসরায়েলি হামলায় লেবাননের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর হত্যাকারী নিহত
আজ আজারবাইজান যাচ্ছেন ড. ইউনূস
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিত
ডুমুরিয়ায় জামায়াতের অমুসলিম শাখার কমিটিতে যারা রয়েছেন
বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির ২৯তম সভা আজ
গ্যাসের চুলা জ্বালাতে গিয়ে বিস্ফোরণ : কাফরুলে নারীসহ দগ্ধ ৫
৬.৮ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল কিউবা
গাজা-লেবানন-সিরিয়ায় ইসরায়েলের ভয়াবহ হামলা, নিহত ৯৪
পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের, ইউক্রেনে যুদ্ধ থামানোর আবেদন
বাংলাদেশি পর্যটকের অভাবে কলকাতার স্থানীয় ব্যবসায়ীরা ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন
পাঁচদিন পর জলদস্যুদের কবল থেকে উদ্ধার হলো ১৯ জেলে
গরিব দেশে নিম্নমানের জিনিস বিক্রি করে নেসলে, পেপসিকো!
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় সিওয়াইবির নতুন নেতৃত্বে ওয়াসিফ-মুনিম
খুনি হাসিনার তেলবাজরাও উপদেষ্টা হচ্ছেন : সারজিস আলম
এখনই সময় ইসরাইলকে জাতিসংঘ থেকে বহিষ্কারের : কাজেম গারিবাবাদি