ঢাকা   রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৭ আশ্বিন ১৪৩১
প্রত্নসম্পদ সংরক্ষণ আইন,পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমি আইন মন্ত্রিসভায় উঠছে আজ

অনুমতি ছাড়া প্রত্নসম্পদ বিদেশে পাঠানো যাবে না

Daily Inqilab পঞ্চায়েত হাবিব

০৬ মে ২০২৪, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ০৬ মে ২০২৪, ১২:০৬ এএম

দেশে যুগোপযোগী আইন না থাকায় নানা প্রত্নতাত্ত্বিক ঐতিহ্য সংরক্ষণে বিঘ্ন ঘটেই চলেছে। দখল ও বেহাত হয়েছে অনেক প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান ও নিদর্শন। ঐতিহাসিক অনেক অবকাঠামো ভেঙে দেওয়া হয়েছে নতুন রূপ। ব্রিটিশ আমলে প্রণীত আইনের ফাঁক হারিয়ে যাচ্ছে অনেক প্রত্নসম্পদ। অমূল্য প্রত্নসম্পদ এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রক্ষা ও সংরক্ষণে পুরোনো আইন রোহিত করে নতুন করে প্রত্নসম্পদ গত ২০১৫ সালে এ নতুন আইন তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়। পরবর্তী সময়ে ২০১৬-২০১৯ সময়ে নানা প্রক্রিয়া শেষে আইনটির খসড়া করা হয়। এর আগে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে কিছু পর্যবেক্ষণ দেওয়া হয়েছিল। সেগুলো যাচাই-বাছাই শেষে আবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে দিয়েছে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়। মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রত্নতত্ত্ব সম্পদ আইন,২০২৪ এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদনের প্রস্তাব উপস্থাপন করা হবে। এছাড়া পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমি আইন,২০২৪ এর খসড়া অনুমোদনের প্রস্তাব উপস্থাপন করা হচ্ছে। এছাড়া বেশ কয়েকটি আইন রয়েছে বলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে। আজ সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সকাল সাড়ে ১০টায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মন্ত্রিসভা কক্ষে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

প্রত্নতত্ত্ব সম্পদ আইন,২০২৪-নতুন আইনের খসড়ায় বলা হয়,প্রত্নসম্পদকে ‘অমূল্য’ আখ্যা দিয়ে এর ক্ষতিসাধন, ধ্বংস, ভাঙা, বিনষ্ট, পরিবর্তন করলে ১০ বছর কারাদণ্ড অথবা ১০ লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। প্রত্নসম্পদ রক্ষায় প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের অধিযাচন (ফরমায়েশপত্র) সাপেক্ষে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা যাবে। এতে পুরাকীর্তির ব্যবসা সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধের বিধান এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের লাইসেন্স নিয়ে পুরাকীর্তির অনুকৃতির ব্যবসার অনুমোদন দেওয়া হবে। রাষ্ট্রীয় প্রত্নসম্পদের পাচার রোধে সরকারের অনুমতি ছাড়া কোনো প্রত্নসম্পদ প্রদর্শনী ও গবেষণার স্বার্থে পরীক্ষার জন্য দেশের বাইরে পাঠানো যাবে না। এ বিধান অমান্যকারী প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত হলেও সর্বোচ্চ ৫ বছরের কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। এছাড়া নতুন আইনে স্থাবর প্রত্নসম্পদের সর্বোচ্চ সুরক্ষিত এলাকা বা প্রপার্টি জোন ও বিশেষ সুরক্ষিত এলাকা সুনির্দিষ্ট থাকবে। বিশেষ সুরক্ষিত এলাকায় কোনো বহুতল ভবন নির্মাণ, ইটভাটা, কলকারখানা স্থাপন, ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, রাস্তা নির্মাণ করা যাবে না। এছাড়া প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের অনুমতি ব্যতীত কোনো খনন করা যাবে না।

আইনের খসড়ায় বলা হয়, দেশে প্রাপ্ত ও জাদুঘরে সংরক্ষিত প্রত্নসম্পদ বা প্রত্ন বস্তুর বাজারমূল্য নির্ধারণ করা যাবে না। এগুলো অমূল্য সম্পদ হিসাবে পরিগণিত হবে। কিন্তু এতে শর্ত দিয়ে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট প্রত্নসম্পদ মালিকের ক্ষতি পূরণের ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণ মূল্য নির্ধারণ করা যাবে। ব্যক্তিগত বা সাংগঠনিক পর্যায়ে কেউ প্রত্নসম্পদ বেচাকেনা বা সংগ্রহ করতে পারবেন না। তবে সরকারি মালিকানাধীন অথবা সরকারের নিয়ন্ত্রণাধীন বিভিন্ন জাদুঘর প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরকে অবহিত করে প্রত্নসম্পদ সংগ্রহ করতে পারবে। উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত অথবা অন্য কোনো বেআইনি নয়-এমন অন্য কোনো সূত্র থেকে প্রাপ্ত প্রত্নসম্পদ কোনো ব্যক্তি বা সংস্থার কাছে থাকলে সেসব সম্পদের প্রমাণাদি অধিদপ্তরকে দিতে হবে। সেগুলো সংগ্রহে রাখা যাবে কিন্তু হস্তান্তর করা যাবে না। কোনো অস্থাবর প্রত্নসম্পদ বা প্রত্নবস্তু বা প্রত্নসম্পদের অংশবিশেষ সরকারের অনুমতি ছাড়া বিদেশে প্রেরণ করা যাবে না। এর ব্যত্যয় শুল্ক আইনের আওতায় চোরাচালান হিসাবে গণ্য হবে।

আইনটি ১৯৭৬ সালে সংশোধিত প্রণয়ন করা হয়। তাও যথেষ্ট নয়। সূত্র জানায় পুরাকীর্তি রক্ষা ও সংরক্ষণের তিনটি আইন আছে। ট্রেজারার্স ট্রুভ এ্যাক্ট ১৮৭৮, এ্যানসিয়েন্ট মনুমেন্ট প্রিজারভেশন এ্যাক্ট ১৯০৪, এ্যান্টিকুইটিজ এ্যাক্ট ১৯৪৭। ব্রিটিশ শাসনামলে প্রণীত এই তিনটি আইন দেশ স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জনের পর একই রাখা হয়। দিনে দিনে অপরাধের ধরণ পাল্টে গিয়েছে। প্রত্ন ও সাংস্কৃতিক সম্পদ নানাভাবে ও নানা কৌশলে লুট করা হচ্ছে। কালে ভদ্রে এই চোরেরা ধরা পড়ে। কঠিন আইন না থাকায় তারা পার পেয়ে যায়। ঐতিহ্যের সম্পদ রক্ষার প্রথম আইন ট্রেজারারাস ট্র্রুুভ এ্যাক্টের ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, প্রত্ন সম্পদ প্রাপ্তির সময় থেকে মাটির ওপরে ও নিচে থাকা যে কোন বস্তু এক শ’ বছরের পুরানো হলেই তার মালিক সরকার। এই বস্তু নিকটের ট্রেজারিতে জমা করা বাধ্যতামূলক। আইনটিতে ১৮৯১ এবং ১৯০৭ সালে কিছু সংশোধনী আনা হয়। এই আইন দিয়ে বর্তমানে দ্রুত কোন ব্যবস্থা নেয়া যায় না। এ্যানসিয়েন্ট মনুমমেন্টস প্রিজারভেশন এ্যাক্ট ১৯০৪ সালে প্রণয়ন করা হয়। পুরাকীর্তি পাচার রোধ, ঐতিহ্যের অবকাঠামো রক্ষা, প্রত্নতাত্ত্বিক, ঐতিহাসিক ও শিল্পকলার নিদর্শন সংগ্রহ এবং সংরক্ষণের লক্ষ্যে এই আইনটি প্রনয়ন করা হয়।

দেশের সবচেয়ে প্রাচীন নগরী পুন্ড্রবর্ধনভুক্তির রাজধানী পুন্ড্রনগর বগুড়ার মহাস্থানগড়ের আশপাশে অন্তত দশ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যে মাউন্টগুলো আছে তার বেশিরভাগই সমতল করা হয়েছে। বগুড়ার গোকুল এলাকায় অন্তত পাঁচটি মাউন্ট কেটে সমতল করে দখল করা হয়েছে। সেখানে কোথাও অবকাঠামো নির্মিত হয়েছে। বগুড়া শহরতলি এলাকায় ভিমের জাঙ্গাল নামের সবুজ উঁচু ভূমির অস্তিত্ব দিনে দিনে থাকছে না। ভূমিগ্রাসীদের চোখ পড়ছে এই প্রত্ন মাউন্ট। রাজধানী ঢাকার অনেক ঐতিহাসিক ইমারত ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে। ঐতিহাসিক গুরুত্ব না বুঝেই সম্প্রসারণ ও সংস্কারের নামে ভেঙ্গে আধুনিক স্থাপনা নির্মিত হয়েছে। একজন ইতিহাসবিদ বলেন, বিশ্বের উন্নত দেশে তাদের ইতিহাসের স্থাপনা নষ্ট করা হয় না। প্রাচীন নক্সায় অবকাঠামোটি পুনর্নির্মিত হয়। ভারতের অনেক রাজ্যে প্রাচীন ইতিহাসের সাংস্কৃতিক নিদর্শনগুলো এভাবে সংরক্ষণ করা হয়েছে। যশোরের জেলা প্রশাসন অফিস (যা এক সময় ছিল কালেক্টরেট ভবন) ছিল প্রাচীন আমলে নির্মিত একতলা। এই অবকাঠামোকে ভেঙ্গে অবিকল প্রাচীন নক্সায় তিনতলা করা হয়েছে। যশোর প্রশাসন প্রাচীন কীর্তির ব্যত্যয় ঘটায়নি। ঢাকার নারিন্দায় সুলতানী আমলে নির্মিত বিনদ বিবির মসজিদটি ভেঙ্গে সেখানে ওই মসজিদের চেয়ে অনেক বড় করে আধুনিক মসজিদ নির্মিত হয়েছে। এই মসজিদটি ছিল প্রাচীন ইতিহাসের মুসলিম স্থাপত্য রীতিতে নির্মিত। মসজিদটি যেন ভেঙ্গে ফেলা না হয় এবং এই মসজিদকে ঠিক রেখে সম্প্রসারনের দাবি উঠেছিল। রাজশাহী মহানগরীতে ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে কান্ত কবি নামে খ্যাত রজনীকান্ত সেন, ইতিহাসবিদ অক্ষয় কুমার মৈত্রেয় ও স্যার যদুনাথ সরকারের বাসভবন।

এদিকে পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমি আইন,২০২৪ এর খসড়া অনুমোদনের প্রস্তাব উপস্থাপন করা হচ্ছে। এতে বলা হয়, দেশের উন্নয়ন পডিরকল্পনা প্রনয়ন ও বাস্তবায়নের উদ্দেশ্য দক্ষ জনবল গড়িয়া তুললিবার লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ প্রদানের জন্য জাতীয় পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমি প্রতিষ্ঠা ককরা হয়এবং সময়ের পরিক্রমায় উক্ত একাডেমির গুরুত্ব ও কর্মপরিধি বহুলাংশে বৃদ্ধি পাওয়ার আইনি কাঠামো প্রয়োজন সংস্কার ও যুগোপযোগি করে নতুন আইন প্রনয়ন করা জরুরি।

এর আগে জাতীয় পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমি আইন, ২০১৭ এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছিলো মন্ত্রিসভা। মন্ত্রিসভায় আইনটি দিয়েছে পরিকল্পনা বিভাগ। আইনে বলা হয়, ১৯৮০ সালে প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮৫ সালে এটাকে কর্পোরেট বডি হিসেবে রূপ দেয়া হয়। ১৯৭৯ সালের একটি অর্ডিন্যান্স অনুযায়ী ইনস্টিটিউট পরিচালিত হয়। এটি পরিচালনার জন্য ১৫ সদস্যের একটি বোর্ড থাকবে। কিন্তু ১৫ সদস্য কারা কারা হবে সেটা আইনে উল্লেখ করা হয়নি। তবে পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান হবে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী এবং ভাইস-চেয়ারম্যান হবে প্রতিমন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী না থাকলে ভাইস-চেয়ারম্যান হবে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব। তিনি আরও বলেন, বর্তমানে এ প্রতিষ্ঠানটি রয়েছে। যেভাবে আছে সেভাবেই আইনটি নতুনভাবে বাংলায় করা হচ্ছে। এর আগে জাতীয় পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমি আইনটি ২০১৮ সালে রহিত আইন বলে উল্লেখ করা হয়।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

প্লটবঞ্চিত পূর্বাচলের আদিবাসিন্দাদের ৩শ’ ফুট সড়কে অবস্থান : বিক্ষোভ অব্যাহত

প্লটবঞ্চিত পূর্বাচলের আদিবাসিন্দাদের ৩শ’ ফুট সড়কে অবস্থান : বিক্ষোভ অব্যাহত

দেশে সংস্কার  ও জবাবদিহি প্রতিষ্ঠার আহ্বান

দেশে সংস্কার ও জবাবদিহি প্রতিষ্ঠার আহ্বান

ছাত্রলীগের হামলার শিকার শিক্ষার্থীদের মামলা করতে বললেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

ছাত্রলীগের হামলার শিকার শিক্ষার্থীদের মামলা করতে বললেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

উম্মাহর কল্যাণে মুসলমানদের ঐক্যের বিকল্প নেই

উম্মাহর কল্যাণে মুসলমানদের ঐক্যের বিকল্প নেই

বৈরুতে ইসরাইলি হামলায় হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারসহ নিহত ১৪

বৈরুতে ইসরাইলি হামলায় হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারসহ নিহত ১৪

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র অপরাধে ব্যবহারের আশঙ্কা

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র অপরাধে ব্যবহারের আশঙ্কা

মস্কোয় হামলার উপযুক্ত ক্ষেপণাস্ত্র কিয়েভে পাঠাবে না জার্মানি

মস্কোয় হামলার উপযুক্ত ক্ষেপণাস্ত্র কিয়েভে পাঠাবে না জার্মানি

জিয়ার ভূমিকাকে অবহেলা করায় পাহাড়ে সমস্যা হচ্ছে : জামায়াত নেতা শাহজাহান চৌধুরী

জিয়ার ভূমিকাকে অবহেলা করায় পাহাড়ে সমস্যা হচ্ছে : জামায়াত নেতা শাহজাহান চৌধুরী

মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে ঐক্যবদ্ধ থাকার কোনো বিকল্প নেই: তারেক রহমান

মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে ঐক্যবদ্ধ থাকার কোনো বিকল্প নেই: তারেক রহমান

বিচার বিভাগে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা প্রধান বিচারপতির

বিচার বিভাগে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা প্রধান বিচারপতির

একদিনে ৮৪৩ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ১

একদিনে ৮৪৩ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ১

কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সুগার মিলের নিরাপত্তা প্রহরীর মৃত্যু

কুষ্টিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সুগার মিলের নিরাপত্তা প্রহরীর মৃত্যু

সাজেক ভ্রমণে আটকা পড়েছেন ৮০০ পর্যটক

সাজেক ভ্রমণে আটকা পড়েছেন ৮০০ পর্যটক

‘শুধু সংস্কারে থেমে থাকলেই চলবে না, অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন করতে হবে’ : তারেক রহমান

‘শুধু সংস্কারে থেমে থাকলেই চলবে না, অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন করতে হবে’ : তারেক রহমান

যে কোনো ষড়যন্ত্রের দাঁতভাঙা জবাব দিতে প্রস্তুত: বিএনপির স্থানীয় কমিটির সদস্য ডা. জাহিদ

যে কোনো ষড়যন্ত্রের দাঁতভাঙা জবাব দিতে প্রস্তুত: বিএনপির স্থানীয় কমিটির সদস্য ডা. জাহিদ

ভোলায় ঝড়ের কবলে পড়ে ১০ ট্রলারডুবি, নিখোঁজ ১

ভোলায় ঝড়ের কবলে পড়ে ১০ ট্রলারডুবি, নিখোঁজ ১

ছাত্ররাজনীতিতে গুণগত সংস্কার প্রয়োজন : শিবির সেক্রেটারী

ছাত্ররাজনীতিতে গুণগত সংস্কার প্রয়োজন : শিবির সেক্রেটারী

মতলবে ছেলের ইটের আঘাতে মায়ের মৃত্যু : আটক ছেলে

মতলবে ছেলের ইটের আঘাতে মায়ের মৃত্যু : আটক ছেলে

মব জাস্টিসের প্রতিবাদে চবিতে মানববন্ধন

মব জাস্টিসের প্রতিবাদে চবিতে মানববন্ধন

গুলিবিদ্ধ ইলহামের জন্য তারেক রহমানের অনন্য উদ্যোগ

গুলিবিদ্ধ ইলহামের জন্য তারেক রহমানের অনন্য উদ্যোগ