ঢাকা   মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৯ আশ্বিন ১৪৩১
বিশ্লেষকদের মনে সংশয়

দুদক কি আজিজের দুর্নীতির তদন্ত করবে?

Daily Inqilab বিশেষ সংবাদদাতা

৩০ মে ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ৩০ মে ২০২৪, ১২:০৪ এএম

অপরাধগুলো সবই দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তফসিলভুক্ত। ভুয়া জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) তৈরি করে পাসপোর্ট ইস্যু, জাল কাগজপত্র তৈরি, ডিজিডিপি’র মাধ্যমে বিনা টেন্ডারে ইসরাইল থেকে স্পাইঅয়্যার ক্রয়, বিজিতে নিয়োগ বাণিজ্য, পুলিশের ওসি-এসপি বদলি বাণিজ্য, দায়িত্বশীল চেয়ারে থেকে মৃত্যুদ-প্রাপ্ত সহোদর (জোসেফ)-কে প্রেসিডেন্টের ক্ষমা পাইয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করা, অপরাধজনিক বিশ্বাসভঙ্গ, ক্ষমতার অপব্যবহার, অবৈধ অর্থ-সম্পদ অর্জন এবং তার পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধানের এখতিয়ার দুদকের। তা সত্ত্বেও সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের বিষয়ে কোনো অনুসন্ধান শুরু করেনি সংস্থাটি। গতকাল পর্যন্ত আজিজের বিষয়ে অনুসন্ধান করার কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি কমিশন। এখন চলছে বেনজীর ক্রেজ। যদিও সাবেক পুলিশ প্রধান বেনজীর আহমেদের অনুসন্ধান দুদক নিজ থেকে শুরু করেনি। উচ্চ আদালতে রিট করার পরপরই ‘আগে থেকেই অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে’ মর্মে দাবি করে সংস্থাটি। যে কারণে অনুসন্ধানের নথিতে উচ্চ আদালতের আদেশের কোনো রেফারেন্স রাখা হয়নি। পরে দেখা গেলো, কোন্ এক অদৃশ্য শক্তির ইশারায় বেনজীর আহমেদ এবং তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে দুদক অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছে অবিশ্বাস্য গতিতে।
অনুসন্ধান শেষ হওয়ার আগেই ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ, স্থাবর সম্পত্তি ক্রোক, পরিবারসুদ্ধ দুদকে তলব-এসব কিছুকেই ‘সন্দেহের চোখে’ দেখছেন নাগরিক সমাজ। একই ইস্যুতে দুদক কখনো নির্বিকার, কখনো অবিশ্বাস্য রকম গতিতে এগিয়ে চলা-উভয় আচরণই সন্দেহবৃদ্ধি করছে সংস্থাটিকে। পক্ষান্তরে, দুর্নীতির অভিযোগে দেশে তুমুলভাবে আলোচিত, দুর্নীতির দায়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রাপ্ত সাবেক সেনা প্রধান আজিজ আহমেদ এবং তার পরিবার নিয়ে সংস্থাটি টু শব্দটিও করছে না। যা দুদক সম্পর্কে মানুষের আস্থাহীনতাই সৃষ্টি করছে। স্বাধীন এ সংস্থাটি মহল বিশেষের আজ্ঞাবহ প্রতিষ্ঠান হিসেবেই যেন পরিগণিত হতে ভালোবাসে! প্রতিষ্ঠানটির এমন বহুমাত্রিক আচরণের কারণে মানুষ সহজেই আন্দাজ করতে পারেন যে, সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের বিষয়েও দুদক স্বপ্রণোদিত হয়ে কিছু করবে না। উপরন্তু, আজিজ আহমেদের বিষয়টি সেনাবাহিনী দেখবে-মর্মে নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের কারো কারো বক্তব্য এই ধারণাকে সুদৃঢ় করেছে। যদিও দুদক সংশ্লিষ্টদের মতে, দুদক নামক সংস্থাটির সৃষ্টিই হয়েছে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারিদের দুর্নীতি তদন্তের জন্য। সম্প্রতি আন্তর্জাতিক ও জাতীয় সংবাদ মাধ্যমে আজিজ আহমেদের বিষয়ে বৃহৎ কিছু দুর্নীতির তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। এর ভিত্তিতে দুদক কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে কি না-এমন প্রশ্নের জবাব গত এক সপ্তাহে সংস্থাটির কোনো শীর্ষ কর্তাব্যক্তির কাছ থেকে মেলেনি। তবে সংস্থাটির শীর্ষস্থানীয় কয়েকজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, কমিশন ইচ্ছে করলেই বেনজীর আহমেদের মতো আজিজ আহমেদের দুর্নীতিরও অনুসন্ধান শুরু করতে পারে। বেনজীর আহমেদের অনুসন্ধান এখন চলছে অনেকটা সুপারসনিক গতিতে। একই গতিতে চলতে পারে আজিজ আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধানও। কমিশন সেই ‘সাহস’ দেখাবে কি না-এটিই এখন প্রশ্ন। দুদকের একাধিক সিনিয়র কর্মকর্তার মতে, দুর্নীতি দমন কমিশনের অনুসন্ধান করার মতো যেসব বৈশিষ্ট্য প্রয়োজন-সবই আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগে রয়েছে। অনুসন্ধান শুরুর বিষয়টি এখন কমিশনের এখতিয়ারে।
উল্লেখ করা যেতে পারে, আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম ‘আল জাজিরা’য় ২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি প্রচারিত হয় ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টার্স ম্যান’। ওই প্রতিবেদনকে ক্ষমতাসীন এবং তাদের সমর্থকরা ‘মিথ্যা, বানোয়াট ও ষড়যন্ত্রমূলক’ আখ্যা দিয়ে উড়িয়ে দিয়েছিলেন। সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিবৃতি দিয়ে ওই প্রতিবেদনকে ‘মিথ্যা’ ও ‘অপপ্রচার’ আখ্যা দিয়েছিল। স্বয়ং আজিজ আহমেদও ওই প্রতিবেদনের বিষয়ে বলেছিলেন, সেনাবাহিনীকে নিয়ে নানা ধরনের ‘অপপ্রচার’ চালানো হচ্ছে, যাতে একটি ‘বিভ্রান্তি’ সৃষ্টি হয়।
কিন্তু প্রতিবেদন প্রকাশের ৩ বছর পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ওই প্রতিবেদনকে আমলে নিয়ে গত ২১ মে সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদ এবং তার পরিবারের সদস্যদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। এ নিষেধাজ্ঞার ফলে আজিজ আহমেদ এবং তার পরিবারের সদস্যরা সাধারণভাবে ‘যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অযোগ্য’ বিবেচিত হবেন। নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে মার্কিনযুক্তরাষ্ট্র তাদের পররাষ্ট্র দফতরের ওয়েবসাইটে বিবৃতি প্রকাশ করে। এতে নিষেধাজ্ঞার কারণ হিসেবে আজিজ আহমেদ দ্বারা সংঘটিত বেশকিছু অপরাধের কথা উল্লেখ করা হয়। প্রধান অভিযোগটি হচ্ছে সেনাপ্রধানের দায়িত্বে থাকা অবস্থায় তিনি দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েছেন।
মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র ম্যাথিও মিলারের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘উল্লেখযোগ্য দুর্নীতিতে জড়িত থাকার কারণে’ যুক্তরাষ্ট্রর ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট, ফরেন অপারেশন অ্যান্ড রিলেটেড প্রোগ্রামস অ্যাপ্রোপ্রিয়েশনস অ্যাক্টের ৭০৩১ (সি) ধারার আওতায় বাংলাদেশের সাবেক জেনারেল আজিজ আহমেদের ওপর এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। তার কর্মকা- বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি প্রতিষ্ঠান ও প্রক্রিয়ার ওপর জনগণের বিশ্বাসকে ক্ষুণœ করতে ভূমিকা রেখেছে।
কী ধরনের অভিযোগে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে-এ তথ্য জানিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আজিজ আহমেদ নিজের ভাইকে অপরাধমূলক কর্মকা-ের জন্য জবাবদিহি এড়াতে সহযোগিতা করতে গিয়ে নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করেন এবং এর মধ্যদিয়ে উল্লেখযোগ্য দুর্নীতিতে সম্পৃক্ত হন। তাছাড়া অন্যায়ভাবে সেনাবাহিনীর কাজ পাওয়া নিশ্চিত করার জন্য তিনি তার ভাইয়ের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছেন এবং ব্যক্তিগত স্বার্থের জন্য সরকারি নিয়োগের বিনিময়ে ঘুষ নিয়েছেন।
ম্যাথিউ মিলার বলছেন, বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ও আইনের শাসন শক্তিশালী করতে যুক্তরাষ্ট্রের যে অঙ্গীকার, আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থা নেয়ার মধ্যদিয়ে তা ‘পুনর্ব্যক্ত’ করা হল।
সরকারি সেবাপ্রাপ্তির সুযোগ সহজতর এবং স্বচ্ছ করা, নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর কর্মকা-ের উন্নয়ন এবং মুদ্র পাচার ও অন্যান্য অর্থনৈতিক অপরাধের অনুসন্ধান ও বিচার নিশ্চিতে সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে দুর্নীতিবিরোধী প্রচেষ্টায় বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তার কথাও বিবৃতিতে বলা হয়। মার্কিন নিষেধাজ্ঞার প্রেক্ষাপট হিসেবে উল্লেখিত প্রতিটি বিষয়ই দুর্নীতি দমন কমিশনের তফসিলভুক্ত। এসব অভিযোগ অনুসন্ধান ও তদন্ত করার এখতিয়ার শুধুমাত্র দুদকের।
বিশ্লেষকরা মনে করেন, আজিজ আহমেদ ২০১৮ সালের জুন থেকে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত তিন বছর বাংলাদেশের চীফ অব আর্মি স্টাফ ছিলেন জেনারেল আজিজ আহমেদ। এর আগে ২০১২ সাল থেকে চার বছর বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী-বিজিবি’র মহাপরিচালক ছিলেন তিনি। দীর্ঘ সময়ের কর্মজীবনে তার দ্বারা সংঘটিত দুর্নীতির বিষয় উল্লেখ করা হয় মার্কিন নিষেধাজ্ঞায়।
এদিকে আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধানের যথেষ্ট উপকরণ রয়েছে বলে মনে করেন সংস্থাটির সাবেক মহাপরিচালক (লিগ্যাল) মো: মঈদুল ইসলাম। তিনি বলেন, কোনো সাবেক সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদক অনুসন্ধান করতে পারে কি না-এমন প্রশ্নের মীমাংসা বহু আগেই হয়েছে। এরশাদের সামরিক সরকার আমলে সংঘটিত একটি দুর্নীতিতে একজন সামরিক কর্মকর্তার নাম আসে। তার বিরুদ্ধে দুদক অনুসন্ধান, তদন্ত এবং চার্জশিট দেয়। তিনি কারাভোগ করেন। সম্প্রতি দুদকের মামলায় সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল আব্দুল কাদের খানের ৪ বছর কারাদ- হয়েছে। অবসরপ্রাপ্ত মেজর আবদুল মান্নানের বিরুদ্ধে দুদকের করা মামলার বিচার চলছে। সুতরাং সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধেও দুদক আইন ব্যবস্থা নিতে পারে। অবসরপ্রাপ্ত এই সিনিয়র জজ আরো বলেন, আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে অভিযোগ কি? অভিযোগটি হচ্ছে, তিনি টেন্ডার বাণিজ্য করেছেন। নিয়োগ বাণিজ্য করেছেন। ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। এভাবে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। এসব অপরাধের তদন্ত করার এখতিয়ার আর কাউকে দেয়া হয়নি। দুদকের প্রতিষ্ঠাই হয়েছে এ ধরনের অপরাধ প্রসিকিউট করার জন্য।
মঈদুল ইসলাম বলেন, দুদক আইনে শুধুমাত্র মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে ইনডেমনিটি বা দায়মুক্তি দেয়া হয়েছে। আর কাউকে নয়। দুর্নীতি অনুসন্ধান-তদন্তের ক্ষেত্রে কাউকে অব্যাহতি দেয়ার কথা নেই। এটির অনুসন্ধান-তদন্ত করার আর কোনো সংস্থা কিংবা ফোরামও নেই। যারা বলছেন যে, সাবেক সেনা প্রধান আজিজ আহমেদের দুর্নীতির বিচার হবে সেনা আইনে, তারা মিথ্যা বলছেন। বিষয়টি সেনাবাহিনী দেখবে-এ কথাও আইনসঙ্গত নয়। কারণ, এটির এখতিয়ার শুধুমাত্র দুদকের। এখন দুদক সাবেক সেনা প্রধান আজিজ আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান-তদন্ত করবে কিনা সেটিই হচ্ছে সংশয়ের বিষয়।
আজিজ আহমেদের দুর্নীতির তদন্ত চেয়ে আইনজীবীর আবেদন : পুলিশের সাবেক আইজি বেনজীর আহমেদ এবং সরকারদলীয় এমপি আনোয়ারুল আজীম আনারের ভারতে অন্তর্ধান রহস্য ইস্যুর আড়ালে চাপা পড়ে যাচ্ছে আজিজ আহমেদের দুর্নীতির প্রসঙ্গ। দুর্নীতি দমন কমিশনও এটি নিয়ে নিজ থেকে অনুসন্ধান শুরু করতে আগ্রহী নয়। কিছু দিন পর ইস্যুটি চাপা পড়ে যাবে-এমন আশঙ্কা বিশ্লেষকদের। এ বাস্তবতায় সুপ্রিম কোর্টের তরুণ আইনজীবী সালাহউদ্দিন রিগ্যান আজিজ আহমেদের দুর্নীতি অনুসন্ধান চেয়ে দুদকে আবেদন করেছেন। আবেদন আমলে নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে দুদকের বিষয়ে নির্দেশনা চেয়ে রিট করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। গতকাল বুধবার তিনি এ আবেদন দেয়ার কথা জানান।
আবেদনে বলা হয়, আজিজ আহম্মেদের বিরুদ্ধে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিম-লে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণœ করেছে। এতে বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সুনাম ক্ষুণœ হয়েছে। জাতিসংঘের শান্তি মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সুনাম ক্ষুণœ হয়েছে। দেশের সাধারণ জনগণের সেনাবাহিনীর প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস ক্ষুণœ করেছে।
অ্যাডভোকেট রিগ্যান আবেদনে বলেন, দুর্নীতি দমন কমিশন এত বড় অভিযোগ প্রকাশিত হওয়ার পরও অনুসন্ধানের উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। এটি দুদকের নিষ্ক্রিয়তা। অ্যাডভোকেট সালাহ উদ্দিন রিগ্যান আরো বলেন, পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে তিনি (আজিজ) ভুয়া তথ্য দিয়ে ই পাসপোর্ট করতে সহায়তা করেছেন এবং জাল এনআইডি তৈরি করতে প্রভাব বিস্তার করেছেন। আমরা বলছি না যে উনি দুর্নীতি করেছে কী করেননি। বলেছি বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হোক আসলে ঘটনা কী। তখন সত্যিটা বেরিয়ে আসবে। দুদক কোনো ব্যবস্থা না নিলে রিট করবেন বলে জানান এই আইনজীবী।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে অনুমতি পাচ্ছে না ইউক্রেন

দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে অনুমতি পাচ্ছে না ইউক্রেন

গাজা-লেবাননে নিহত আরো ২২২

গাজা-লেবাননে নিহত আরো ২২২

আসাদের সঙ্গে বৈঠকের জন্য প্রস্তুত এরদোগান

আসাদের সঙ্গে বৈঠকের জন্য প্রস্তুত এরদোগান

জাবির সাবেক ছাত্রলীগ নেতাকে পিটিয়ে হত্যা মামলায় রায়হানের দোষ স্বীকার

জাবির সাবেক ছাত্রলীগ নেতাকে পিটিয়ে হত্যা মামলায় রায়হানের দোষ স্বীকার

গণহত্যাকারী কোন রাজনৈতিক দলের রাজনীতি করার অধিকার থাকে না: আসাদুজ্জামান রিপন

গণহত্যাকারী কোন রাজনৈতিক দলের রাজনীতি করার অধিকার থাকে না: আসাদুজ্জামান রিপন

ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনা জন্য আমাদের লড়াই চলছে : গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনা জন্য আমাদের লড়াই চলছে : গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

ইনসি ইকো প্লাস সিমেন্ট নিয়ে এলো বাংলাদেশের সমূদ্র তীরবর্তী অঞ্চলের উপযোগী করে দীর্ঘস্থায়ী স্থাপনা নির্মাণের সমাধান

ইনসি ইকো প্লাস সিমেন্ট নিয়ে এলো বাংলাদেশের সমূদ্র তীরবর্তী অঞ্চলের উপযোগী করে দীর্ঘস্থায়ী স্থাপনা নির্মাণের সমাধান

হাত-পা ও চোখ বেঁধে ঝুলিয়ে পেটানো হয় --- আবু বাকের

হাত-পা ও চোখ বেঁধে ঝুলিয়ে পেটানো হয় --- আবু বাকের

দৈনিক রাজবাড়ী কন্ঠে" প্রকাশকের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে ফরিদপুর সাংবাদিক জোটের প্রতিবাদ সভা

দৈনিক রাজবাড়ী কন্ঠে" প্রকাশকের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে ফরিদপুর সাংবাদিক জোটের প্রতিবাদ সভা

ডাটা সেন্টারের সক্ষমতা বৃদ্ধির তাগিদ তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টার

ডাটা সেন্টারের সক্ষমতা বৃদ্ধির তাগিদ তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টার

শ্রীলঙ্কার চীনপন্থি প্রেসিডেন্ট দিশানায়েকে কি ভারতের জন্য চ্যালেঞ্জ?

শ্রীলঙ্কার চীনপন্থি প্রেসিডেন্ট দিশানায়েকে কি ভারতের জন্য চ্যালেঞ্জ?

ফুটবলের মাঠে চমক দেখাতে চান তাবিথ আউয়াল

ফুটবলের মাঠে চমক দেখাতে চান তাবিথ আউয়াল

এবার ফাঁস হলো রাবি শিবির সভাপতির পরিচয়

এবার ফাঁস হলো রাবি শিবির সভাপতির পরিচয়

নদী দখলকারীদের উচ্ছেদে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে - পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

নদী দখলকারীদের উচ্ছেদে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে - পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

সাবেক পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক শামিম কারাগারে

সাবেক পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক শামিম কারাগারে

স্বৈরাচারের পতন হলেও দোসররা এখনো রয়ে গেছে : তারেক রহমান

স্বৈরাচারের পতন হলেও দোসররা এখনো রয়ে গেছে : তারেক রহমান

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি রিক্রুটিং এজেন্সি মালিক গ্রেফতার

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি রিক্রুটিং এজেন্সি মালিক গ্রেফতার

‘অধ্যাপক’ হিসেবে পদোন্নতি পেলেন শিক্ষা ক্যাডারের ৯২২ জন

‘অধ্যাপক’ হিসেবে পদোন্নতি পেলেন শিক্ষা ক্যাডারের ৯২২ জন

ঢাবিতে মতবিনিময় সভায় যৌন নিপীড়ক শিক্ষক, শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ

ঢাবিতে মতবিনিময় সভায় যৌন নিপীড়ক শিক্ষক, শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ

সেনাবাহিনীর নারী সদস্যরা হিজাব পরতে পারবেন

সেনাবাহিনীর নারী সদস্যরা হিজাব পরতে পারবেন