সংকোচন নীতিতে কমবে মূল্যস্ফীতি
০৮ জুন ২০২৪, ১২:০২ এএম | আপডেট: ০৮ জুন ২০২৪, ১২:০২ এএম
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়ার প্রেক্ষাপটে দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সংকোচনমূলক নীতি-কৌশল আরো কিছুদিন চালু রাখার কথা বলেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। আগামী ছয় মাসের মধ্যেই তার ফল দেখার আশা প্রকাশ করে তিনি বলেছেন, আমরা আশা করছি, এ বছরের শেষের দিকে (মূল্যস্ফীতি) কমতে শুরু করবে। দেখা যাক, চেষ্টা তো করতে হবে এবং আপনারা এটাও লক্ষ্য করেছেন, বাজেটের আকার আমরা অনেক কমিয়ে রেখেছি, যাতে করে কোনো প্রেসার না পড়ে প্রাইসের উপরে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপনের পরদিন গতকাল রেওয়াজ অনুযায়ী ঢাকার ওসমানী মিলনায়নে বাজেট পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে আসেন অর্থমন্ত্রী। সংবাদ সম্মেলনে কৃষিমন্ত্রী আব্দুস শহীদ, পরীকল্পনামন্ত্রী আব্দুস সালাম, স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলাম, গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী র. আ. ম. উবাদুল মোক্তাদির, শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, প্রধানমন্ত্রীর অর্থ উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান, শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু, মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন, এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম, অর্থসচিব খায়েরুজ্জামান মজুমদার, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। যদিও সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের বক্তব্য বয়কট করেছেন অর্থনীতি বিটের সাংবাদিকরা।
অর্থমন্ত্রী বলেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ যেহেতু এখন আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার তাই সংকোচনমূলক নীতি-কৌশল আরও কিছুদিন চলমান থাকবে। তবে সংকোচনের নীতির মধ্যে প্রবৃদ্ধির ধারা যাতে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখার কথাও বলেন অর্থমন্ত্রী। অর্থমন্ত্রী বলেন, বিশ্ববাণিজ্যে অস্থিরতা বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির কারণ। এক্ষেত্রে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের সংকোচন নীতি অব্যাহত থাকবে। পাশাপাশি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির জন্য শুল্ক কমানো হয়েছে। আমরা আশা করছি, এ বছরের শেষের দিকে এটা (মূল্যস্ফীতি) কমতে থাকবে। সার্বজনীন পেনশন কার্যক্রম প্রসঙ্গে তিনি জানান, সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে সার্বজনীন পেনশন কার্যক্রমে যুক্ত করা হবে। সেই সঙ্গে ক্যাশলেস সোসাইটি আর ডিজিটাল কর ব্যবস্থা প্রত্যাবর্তনে গুরুত্ব অব্যাহত থাকবে। এ সময় ব্যাংক ঋণ নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছু নেই বলেও উল্লেখ করেন অর্থমন্ত্রী। আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেন, আমাদের কৃষি, শিল্প এবং সেবাখাত যেন তাদের স্বাভাবিক কার্যক্রম বজায় রাখতে পারে, সেজন্য প্রয়োজনীয় সব সহায়তা অব্যাহত রাখা হয়েছে। এর ফলে সংকোচনমূলক নীতি অনুসরণ সত্ত্বেও চলতি অর্থবছরে ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে। আগামী অর্থবছরে আমরা ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনে সক্ষম হব।
গত বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট উপস্থাপন করেন মাহমুদ আলী। অর্থমন্ত্রী হিসেবে এটাই তার প্রথম বাজেট। প্রয়োজনীয় ব্যয় নির্বাহের জন্য দেশীয় উৎস থেকে ৫ লাখ ৪১ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব যোগান দেওয়ার পরিকল্পনার কথা বাজেটে বলেছেন মাহমুদ আলী। তাতে ঘাটতি থাকবে ২ লাখ ৫১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা, যা জিডিপির ৪ দশমিক ৬ শতাংশের সমান।
সূত্র মতে, রিজার্ভে টান আর বিশ্ববাজারের অস্থিরতাকে সঙ্গী করে সরকার যখন আইএমএফ’র ঋণের শর্ত মেনে ভর্তুকি তুলে নিয়ে ধাপে ধাপে বিদ্যুতের দাম বাড়াচ্ছে, সেই সময়ে গড় মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ৫ শতাংশের মধ্যে ধরে রাখার লক্ষ্য ঠিক করেছেন অর্থমন্ত্রী। বিদায়ী ২০২৩-২৪ অর্থবছরে অর্থনীতির অন্যতম প্রধান এই সূচককে ৬ শতাংশে বেঁধে রাখার লক্ষ্য ঘোষণা করেছিলেন আওয়ামী লীগের গত মেয়াদের অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। পরে তা সংশোধন করে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ করা হয়। তবে সেই লক্ষ্যও পূরণ করা যায়নি। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের মে পর্যন্ত সময়ে ১১ মাসের গড় মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৭৩ শতাংশে, যা গত কয়েক বছরের মধ্যে বেশি। তাতে নিম্নবিত্ত আর মধ্যবিত্তের সংসারে তেল-নুনের হিসাব মেলাতে স্বাভাবিকভাবেই প্রচণ্ড চাপ পড়ছে।
দুই বছরে ধরে গড় মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের উপরে থাকার প্রেক্ষাপটে অর্থমন্ত্রী নিজের পরিকল্পনায় ঠিক থাকতে পারবেন কি-না, সন্দিহান অর্থনীতিবিদরা। তবে গতকাল লক্ষ্য অর্জনে সফল হওয়ার বিষয়ে আশাবাদী অর্থমন্ত্রী মাহমুদ আলী বলছেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপ আমরা নিয়েছি এবং আরও কী কী পদক্ষেপ নেয়া যায়, তা পর্যালোচনা করছি। আমাদের গৃহীত পদক্ষেপের ফলে মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশে রাখা সম্ভব হয়েছে। বাজেট বক্তৃতায় মুদ্রানীতি এবং রাজস্ব নীতির আওতায় যেসব পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে তা উল্লেখ করেছি।
করোনা মহামারীর পর রাশিয়া-ইউক্রেইন যুদ্ধের কারণে মূল্যস্ফীতির প্রেক্ষাপট তুলে ধরে আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেন, মূল্যস্ফীতি এখনো আমাদের দেশে ৯ শতাংশের ঘরে রয়েছে। বিশ্বের উন্নত দেশগুলো মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে তাদের দেশে সুদের হার বাড়াতে থাকলে আমাদের দেশে ক্যাপিটাল ফ্লো কমে যেতে থাকে। একই সময়ে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের পরিমাণও অনেকাংশে বৃদ্ধি পায়। এর ফলে আমাদের চলতি হিসাবের ভারসাম্যে বড় ঘাটতি তৈরি হয়। সব মিলিয়ে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের উপর চাপ বাড়তে থাকে এবং এর ফলে বৈদেশিক মুদ্রার বিপরীতে টাকার উল্লেখযোগ্য ডেপ্রিসিয়েশন ঘটে। আমাদের মূল্যস্ফীতি বেশি হওয়ার এটা একটা প্রধান কারণ।
আওয়ামী লীগ সরকারের নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের কারণে দেশে মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের মধ্যে সীমাবদ্ধ রয়েছে বলেও উল্লেখ করেন আবুল হাসান মাহমুদ আলী। তিনি বলেন, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় আসে তখন মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের কাছাকাছি ছিল, ২০১০ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ১০ শতাংশে। কিন্তু সরকার দুই বছরের মধ্যে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। পরবর্তী এক দশক মূল্যস্ফীতি ৫ থেকে ৬ শতাংশের মধ্যে ছিল। এবারও আমরা যেসকল পদক্ষেপ নিয়েছি, তার ফলে আগামীতে মূল্যস্ফীতি কমে আসবে, এটা আমি আপনাদেরকে দৃঢ়ভাবে জানাতে চাই। অর্থমন্ত্রী বলেন, মূল্যস্ফীতি থেকে সাধারণ মানুষকে সুরক্ষা দিতে ওএমএস এবং ফ্যামিলি কার্ডসহ যে সকল কার্যক্রম চলছে তা চলমান থাকবে এবং প্রয়োজনে এগুলোর পরিসর আরও বাড়াবার বিষয়টি বিবেচনায় নেয়া হবে।
এছাড়া ব্যাংকের তারল্য সঙ্কটের সময়ে প্রস্তাবিত বাজেটে ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়ার পরিকল্পনা নিয়েছেন, এতে ব্যাংকে তারল্য সংকট হবে কিনা- এমন প্রশ্নের উত্তরে অর্থমন্ত্রী বলেন, ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়া এটা সব বাজেটেই সব অর্থমন্ত্রীরা করে থাকেন। সব সরকার করে থাকে। উন্নত দেশে আরও অনেক বেশি নিয়ে থাকে, আমরা তো মাত্র ৫ শতাংশের মধ্যে এটা ধরে রেখেছি। কাজেই এটা এতো গুরুত্বপূর্ণ কিছু নয়। এটা নিয়ে চিন্তার কোনো কারণ নেই। ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়া স্ট্যান্ডার্ড প্রসিডিওর। এছাড়া ঘাটতি মোকাবিলায় এবারের বাজেটের আকারও ছোট রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আবুল হাসান। তিনি বলেন, ৫ হাজার টাকা করে দিলে আজীবন পেনশন পাওয়া যাবে ১ লাখ ৭২ হাজার টাকা। কর কাঠামোতে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। বিভিন্ন কর কমানো হচ্ছে। শেয়ার বাজারে বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষায় বাজেটে ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। ক্যাশলেস সোসাইটি তৈরির জন্য কাজ করা হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান বলেছেন, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে আইনগত প্রক্রিয়া চলছে। তিনি বলেন, বেনজীরের দুর্নীতির ব্যাপারে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) অনুসন্ধান করছে। তার বিরুদ্ধে আইনগত প্রক্রিয়া চলছে। আমরা বলছি না বেনজীরের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে না, আবার এ-ও বলছি না তাকে আমরা জেলে দেব কিংবা ফাঁসি দেব। তিনি তো বাংলাদেশের নাগরিক। তার একটা নাগরিক অধিকার তো রয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে বাজেট নিয়ে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, এবারের বাজেটে কোনো কোনো ভোগ্যপণ্য আমদানিতে উৎস কর হ্রাস করা হয়েছে। তিনি বলেন, বাজেটে নতুন করে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আগে ট্রাকসেলের মাধ্যমে ভোগ্যপণ্য ভর্তুকি মূল্যে বিতরণ হয়ে আসছিল। এখন পাশাপাশি স্থায়ী দোকানের মাধ্যমে ন্যায্যমূল্যে ভোগ্যপণ্য বিক্রি করা হবে।
সমুদ্র অর্থনীতি বিষয়ে বাজেটে কোনো উদ্যোগ আছে কিনা এমন প্রশ্নের উত্তরে অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান বলেন, প্রস্তাবিত বাজেটে সুনীল অর্থনীতির গবেষণায় ও অন্যান্য বিষয়ের জন্য ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এদিকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার নতুন বাজেটে ব্যাংক খাত থেকে সরকার ঋণ নেয়ার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে ১ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। যা গত অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের চেয়ে ৫ হাজার ১০৫ কোটি টাকা বেশি। তবে ঘাটতি মেটাতে ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়া হলেও ব্যাংক খাতে এর প্রভাব পড়বে না বলে জানিয়েছেন অর্থসচিব ড. মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদার। তিনি বলেছেন, ব্যাংকের তারল্যের সঙ্গে সরকারের ঋণ নেয়ার লক্ষ্যের কোনো সম্পর্ক নেই। অর্থসচিব বলেন, আমরা এনবিআরের সক্ষমতা বাড়াচ্ছি। রাজস্ব বাড়লে ব্যাংক ঋণের ওপরে চাপ পড়বে না। তাছাড়া এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পরবর্তী বৈদেশিক ঋণের চাপ কমাতে আমরা অভ্যন্তরীণ উৎসের দিকে আছি। আবার সঞ্চয়পত্রে সুদহার বেশি হওয়ায় সেখান থেকেও আমরা কম অর্থ নেয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছি। এনবিআর’র জনবল বৃদ্ধির কোনো উদ্যোগ নেয়া হবে কিনা এমন প্রশ্নের উত্তরে অর্থসচিব বলেন, জনবল নিয়োগের বিষয়ে এনবিআর থেকে চিঠি এসেছিল। ইতোমধ্যে আমরা ব্যাপক জনবল বৃদ্ধি করেছি। আশা করছি সামনে আরও বৃদ্ধি করা হবে। এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম, বলেন, সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য অটোমেশনের বিষয়টি শুরু হয়েছে। অর্থবিভাগ থেকে আমরা জনবল নিয়োগের বিষয়ে অনুমোদন পেয়েছি। একই সঙ্গে ব্যবসায়ীদের দাবির কারণে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ চালু করা হয়েছে। এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, ব্যবসায়ী ছাড়াও জনসাধারণ দাবি করেছিল বলে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, আমাদের কাছে তথ্য ছিল যে কয়েকজন ব্যবসায়ী অডিট সংক্রান্ত সমস্যার কারণে তাদের সব সম্পদ প্রদর্শন করতে পারেননি। সেজন্য আমরা এ প্রস্তাব দিয়েছি। সংসদে এ বিষয়ে আলোচনা হবে এবং সংসদ সদস্যরা এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানা তিনি। আইজিপি বেনজীর আহমেদ এই সুযোগে তার অপ্রদর্শিত সম্পদ বৈধ করতে পারবেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, বিষয়টি এখন আদালতের এখতিয়ারে আছে।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় চিরশায়িত সেনা অফিসার লেফটেন্যান্ট নির্জন
বিএফইউজে সভাপতি রুহুল আমিন গাজীর ইন্তেকাল
বিএফইউজে সভাপতি রুহুল আমিন গাজী আর নেই, ইনকিলাব সম্পাদকের শোক
মতলবে ৯ বাল্কহেড, ১টি লোড ড্রেজারসহ আটক ২৮
জাভেদ পরিবারের ভেল্কি
দেশ ও দেশের সার্বভৌমত্ব বিরোধী চক্রান্ত রুখে দিতে হবে -ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ
মরিচ্যা চেকপোষ্টে ৩০ লাখ টাকার ইয়াবা উদ্ধার করল বিজিবি, আটক -১
জো বাইডেন অন্তর্বর্তী সরকারকে পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছেন
জাস্টিন ট্রুডোকে ‘দ্য আর্ট অব ট্রায়াম্ফ’ উপহার দিলেন ইউনূস
শেরপুরে আদালতের হাজতখানা থেকে আসামির পলায়ন- ৩ পুলিশ সদস্য প্রত্যাহার
গফরগাঁওয়ে ব্রহ্মপুত্র নদে যুবক নিখোঁজ লাশ উদ্ধার
বিভাগীয় কমিশনার, এডিসি ও ইউএনও পরিবর্তন হবে
হিন্দুরা আমাদের নাগরিক, আমরা তাদের দেখভাল করছি: নিউইয়র্কে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
জো বাইডেনের সঙ্গে বৈঠকে ড. ইউনূস
তীব্র দাবদাহে পুড়ছে রংপুরসহ উত্তর জনপদ : বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন
জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
সিংগাইরের সড়ক দূর্ঘটনায় ১ নারীর মৃত্যু
ষড়যন্ত্রকারীরা সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে অপতৎপরতায় লিপ্ত : তারেক রহমান
টেলিটকের আনলিমিটেড ডাটা প্যাকেজ জেন-জি
স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে দৃষ্টি হারানোদের পাশে নগর সভাপতি'র নেতৃত্বে নেতৃবৃন্দ