ভারতকে রেল করিডোর দেয়া দেশের স্বাধীন সত্তা নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে
০৪ জুলাই ২০২৪, ১২:০১ এএম | আপডেট: ০৪ জুলাই ২০২৪, ১২:০১ এএম
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই বলেছেন, বর্তমান সরকারের সৃষ্ট নানাবিধ সঙ্কটের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর সর্বশেষ ভারত সফর সঙ্কটকে আরো ঘনীভূত করেছে। যে চুক্তিগুলো করা হয়েছে, তাতে কোন আওয়ামী লীগের লোকেরাও বাংলাদেশের স্বার্থ দেখাতে পাচ্ছে না। শেখ হাসিনা ভারতের সাথে যেসব চুক্তি করেছেন তা’ দেশের জন্য কল্যাণ হয়নি। স্বঘোষিত প্রধানমন্ত্রী ভারতের এজেন্ট হিসেবে কাজ করছেন কিনা জনগণ এখন তা’ ভাবতে শুরু করেছে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের সিংহভাগ মানুষও এই দেশবিরোধী চুক্তি মেনে নেয়নি। এই সরকার ভারতকে রেল করিডোর দিয়েছে নিজেদের অবৈধ ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার পেছনে ভারতের অবদানের প্রতিদান হিসেবে।
সেজন্য করিডোর দেয়ার বিনিময়ে তিনি কোন কিছু আদায় করতে পারেননি; বরং বলতে গেলে বিনা শর্তে এমনকি প্রায় বিনা মাসুলে করিডোর দেন। ভারতকে রেল করিডোর দেয়া দেশের স্বাধীন সত্তা নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে। তিনি আগামীকাল শুক্রবার সারাদেশে ঘোষিত বিক্ষোভ কর্মসূচি সফল করার আহবান এবং আলোচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হবে বলেও উল্লেখ করেন। গতকাল বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের উদ্যোগে বাংলাদেশ স্বৈরতন্ত্রে পরিণত হওয়া, ভারতের সাথে দেশবিরোধী দাসখত চুক্তি বাতিল ও মাত্রাহীন দুর্নীতি এবং ক্রমশ ঘনীভূত জাতীয় সঙ্কটের প্রেক্ষিতে আয়োজিত “জাতীয় সংলাপে সভাপতির বক্তব্যে মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই এসব কথা বলেন।
এতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও ১২ দলীয় জোটের আহবায়ক মোস্তফা জামাল হায়দার, ইসলামী আন্দোলনের সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম, নাগরিক ঐক্যের আহবায়ক ও ঢাকসুর সাবেক ভিপি মাহমুদুর রহমান মান্না, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদীন, ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, গণঅধিকার পরিষদের আহবায়ক কর্ণেল (অব.) মিয়া মসিউজ্জামান, গণঅধিকার পরিষদের আহবায়ক ও ঢাকসুর সাবেক ভিপি নূরুল হক নুর, খেলাফত মজলিসের নায়েবে আমীর মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী, কর্ণেল (অব.) আব্দুল হক, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আতিকুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড.নকিব নসরুল্লাহ, প্রবীণ সাংবাদিক মোস্তফা কামাল মজুমদার, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নায়েবে আমীর মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, এবি পার্টির সদস্য সচিব মুজিবুর রহমান মঞ্জু, প্রফেসর হারুন উর রশিদ, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির মহাসচিব মুফতি আব্দুল কাইয়ূম, প্রফেসর আরিফুল ইসলাম, ওলামা মাশায়েখ পরিষদের আহবায়ক মাওলানা ড. খলিলুর রহমান মাদানী ও ইঞ্জিনিয়ার এম এ হাদী।
মুফতি রেজাউল করীম পীর সাহেব তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, রাসূল (সা.) বলেছেন, দেশপ্রেম ও ভালোবাসা ঈমানের অংশ। দেশ বিরোধী কোনো চুক্তি মরহুম শেখ মুজিবুর রহমান করে যাননি। কানেক্টিভিটির নামে যা করা হয়েছে, তার উদ্দেশ্য ও লক্ষ সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রীর ভাষায় পরিস্কার হয়েছে; “বাজার-টাজার করতে যাওয়া ও ভারতে চিকিৎসা নিতে যাওয়া” এর মূল লক্ষ। পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, প্রধানমন্ত্রী সীমানা বিহীন ইউরোপের দৃষ্টান্ত দেখান তখন সীমানা ও স্বাধীনতা নিয়ে আমরা শঙ্কিত না হয়ে পারি না। বিদ্যুতখাতের পরিকল্পনাহীনতা, স্বেচ্ছাচারিতা, দুর্নীতি ও খামখেয়ালিপনার সর্বশেষ দেখা গেলো নেপাল থেকে বিদ্যুত আনার চুক্তি থেকে। ভারতের গ্রিড ব্যবহার, ভারতকে দুই ধরণের মাসুল দিয়ে আনা এই বিদ্যুত বিদ্যুতখাতকে অনিরাপদ ও ভারত নির্ভর করবে। কম দামের যুক্তি দিয়ে বিদ্যুত আনা হচ্ছে, অথচ সবার আপত্তি উপেক্ষা করে দেশে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুতকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছিলো।
পীর সাহেব বলেন, নেপাল-ভুটানের সাথে আমাদের বহুল কাঙ্খিত ট্রানজিট না পাওয়া, তিস্তা, গঙ্গার পানি নিয়ে কোন অগ্রগতি না হওয়া, সীমান্তে মানুষ হত্যা বন্ধ না হওয়া, সেভেন সিস্টারে আমাদের বাণিজ্য সম্ভবনা নষ্ট করা এবং নিজেদের নিরাপত্তা ঝুঁকি, কৌশলগত ভূরাজনীতির নানা জটিলতা সত্যেও যেভাবে রেল করিডোর দেয়া হয়েছে তাতে বাংলাদেশের স্বাধীন সত্তা নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে। বর্তমান সরকার স্বাধীন-স্বার্বভৌম বাংলাদেশকে ভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবাংলার চেয়েও গুরুত্বহীন করে ফেলেছে। অথচ দেশের প্রতি দরদ থাকলে প্রধানমন্ত্রী ভারতের সঙ্গে পানি, সীমান্ত হত্যা, বাণিজ্য ঘাটতি, রোহিঙ্গা ইস্যুর মতো রাজনীতি নিরেপেক্ষ ইস্যুগুলো নিয়ে বার্গেইনিং করতে পারতেন।
মুফতি রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, এই সরকার ফেরাউনি স্টাইলে যে নির্যাতন নিপীড়ন করে তার শিকার আমরা কম-বেশি সবাই। যখন দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব নিয়ে প্রশ্নের মুখে, তখন রুখে দাঁড়ানো আমাদের সকলের সমান দায়িত্ব। সেই দায়িত্ব পালনে কিভাবে কাজ করা যায়, কিভাবে সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশদ্রোহী জালিম এই স্বৈরাচারকে উৎখাত করা যায়, তা নিয়ে পরামর্শ করার জন্যই আজকের এই আয়োজন। পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, তিস্তা প্রকল্প ভারতের হাতে তুলে দেয়ার পাঁয়তারা করা হয়েছে। ভারতও তার অপকর্মের রাস্তা খোলা রেখেই তিস্তা প্রকল্প নির্মাণ করবে। পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, এ সরকার দুর্নীতিকে যেভাবে প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ, রাজনীতিকীকরণ করেছে তা কল্পনাতীত। একটা জুলুমবাজ রেজিম টিকিয়ে রাখার শর্তে পুলিশ প্রধান, সেনা প্রধানসহ আইন-শৃংখলাবাহিনীর কর্মকর্তাদেরকে দুর্নীতি করার দায়মুক্ত সুযোগ দিয়েছে। এমন ঘটনা কোন সভ্য রাষ্ট্রের সভ্য মানুষের পক্ষে সম্ভব না।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব একটি আমানত। এই আমাদনকে রক্ষা করতে হবে। আমরা ভারতের সাথে সুসর্ম্পক চাই কিন্ত দাসত্ব চাই না। তিনি বলেন, ভারতকে রেল করিডোর দেয়ার ক্ষেত্রে জনগণের ইচ্ছা আকাঙ্খাকে আমলেই নেয়নি সরকার। তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে চীন আগ্রহ প্রকাশ করায় ভারত এ ব্যাপারে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। জাতীয় স্বার্থের কথা মাথায় রেখেই তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে। তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে ভারত সম্পৃক্ত হলে ধরে নিতে হবে আমরা পানি পাচ্ছি না। মমতা ব্যানার্জীও তিস্তার পানি দিতে বাধা দিচ্ছে। এটা আন্তর্জাতিক নদী আইনের লঙ্ঘন।
ভারতের সাথে দেশবিরোধী চুক্তিগুলো এখনো প্রকাশ করা হয়নি। দেশের পুলিশ প্রধান, সেনা প্রধান, সাবেক প্রধান বিচারপতি যদি দুর্নীতিগ্রস্ত হয় তা’ হলে এই সরকারকে দুর্নীতিগ্রস্ত বলা অন্যায় না। সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করেছে এটা কি ধরণের জিরো টলারেন্স ? অনির্বাচিত গণবিরোধী সরকারের পদত্যাগের দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়ে জনগণ বিগত ৭ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জন করেছে। দেশ-বিদেশি চক্রান্তে এখনো ক্ষমতায় বসে আছে সরকার। তিনি বলেন, আমাদের দাবির পরিবর্তন হয়নি। এদেশের মালিক জনগণ।জনগণকে জবাবদিহি করতে বাধ্য হবে এমন একটি সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। নজরুল ইসলাম খান বলেন, দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতিতে জনগণ অতিষ্ঠ। জনগণ এই সরকারের পরিবর্তন চায়। আরো তীব্র লড়াই করে সরকার পরিবর্তন করতে হবে। তিনি বলেন, সরকার প্রধান, আওয়ামী লীগের মহাসচিব চেকআপের জন্য সিঙ্গাপুর যেতে পারেন শুধু বেগম খালেদা জিয়াকে চিকিৎসা দিতে বিদেশে যেতে দেয়া হচ্ছে না। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী ইউরোপের সীমানার তুলনা দিয়েছেন, ইউরোপের দেশগুলোর একই মুদ্রা তাদের মাঝে কৃতজ্ঞতাবোধ রয়েছে। তাদের মানুষ এক দেশ থেকে যেকোনো দেশে যেতে কোনো টের পাওয়া যায় না। আর ভারত আমাদের তিন দিকেই কাটা তারের বেড়া দিয়ে রেখেছে। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, দেশ আজ মহাসঙ্কটে নিমজ্জিত। ভারত রেল করিডোর নিয়ে যাচ্ছে। দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের সময়ে পোলিশ করিডোরের পুনরাবৃত্তি বাংলাদেশে যাতে না ঘটে সে দিকে কড়া নজর রাখতে হবে। বিরোধী দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে ভারতের ছড়ি ঘোরানো বন্ধ হবে।
,নাগরিক ঐক্যের আহবায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ভারত আমাদের ধীরে ধীরে গিলে খাচ্ছে। যয়েন্ট স্যাটেলাইট চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে দেশের প্রতিটি ক্ষেত্র সর্ম্পকে জানতে পারবে এতে জাতীয় নিরাপত্তা বিঘ্নিত হবে। তিনি বলেন, ভারতকে রেল করিডোর দিয়ে বাংলাদেশকে ভারত-চীনের যুদ্ধের ময়দান বানানো হবে। এই চুক্তির মাধ্যমে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে পড়বে। দেশে লাগাতার দুর্নীতি চলছে। সেনা প্রধান, পুলিশ প্রধানের দুর্নীতিতে সরকার নীরব ছিল। তিনি বলেন, ক্ষমতার জন্য দেশ বিক্রি করে দিচ্ছে সরকার। তারা ক্ষমতায় থাকার জন্য মানুষ মারতে দ্বিধাবোধ করবে না। যুগপথ আন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকারের পতনে আপোষহীন লড়াই করতে হবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করীম বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ভারতের সরকার। কোনো অবস্থাতেই ভারতের রেল বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে চলতে দেয়া হবে না। দেশের সড়কপথ রেলপথ ও নৌপথ শর্তহীনভাবে ভারতকে দিয়ে দেয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, সেন্টমার্টিন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে। ভারতের সাথে সম্পাদিত দশ চুক্তি বাতিল করতে হবে।
বিপ্লবী ওয়ার্কাস পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, সীমান্তে ভারত প্রতিনিয়তি ঠান্ডা মাথায় বাংলাদেশিদের হত্যা করছে। কাটা তারের বেড়া দিয়ে বাংলাদেশকে কারাগারে পরিণত করছে ভারত। চট্টগ্রাম বন্দর পায়রা বন্দর ভারতের হাতে তুলে দেয়া হয়েছে। নেপাল যেতে মাত্র ১৮ কিলোমিটার পথের অনুমতি দেয়নি ভারত। এক ফোটা পানিও ভারত থেকে আনার ক্ষমতা নেই সরকারের। উপঢৌকন হিসেবে প্রধানমন্ত্রী ভারতের সাথে সব চুক্তি করে এসেছেন। জনগণকে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যাচ্ছে সরকার। বড় পরিবর্তনের জন্য বড় ঝুঁকি নিতে হবে। এই বছরের মধ্যেই সরকারকে বিদায় নিতে বাধ্য করতে হবে। গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিকিয়ে দিচ্ছে সরকার। যতদিন যাবে ততদিনে দেশ ভিখারির দেশে পরিণত হবে। জনগণকে সাথে নিয়ে সরকারের পতন অনিবার্য করে ঘরে ফিরতে হবে। ঐক্যবদ্ধভাবে রাজপথে নামতে হবে। গণঅধিকার পরিষদের আহবায়ক নূরুল হক নুর বলেন, আওয়ামী সরকার ৭২ সালে ভারতের সাথে নৌপথ চুক্তি করেছে। বর্তমান সরকার রেল করিডোর চুক্তি করছে। বঙ্গবন্ধু ও জিয়ার হত্যাকাণ্ডেও ভারতের মদদ ছিল। ড.ইউনুসকে নাজেহালের ঘটনায়ও ভারতের মদদ রয়েছে। ভারত-বাংলাদেশকে স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক বলা হয়। সেজন্যই ভারতে স্বার্থে সব কিছু করা হচ্ছে। এই ফ্যাসিবাদী সরকারকে উৎখাতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। সরকার পতনের আন্দোলনে তরুনদের সম্পৃক্ত করতে হবে।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
কলকাতায় প্রকাশ্যে মুরগির মাংস বিক্রি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
ভারত থেকে অনুপ্রবেশের সময় ফেনীতে সুদানের নাগরিক আটক
ক্ষমতা গ্রহণ করেই বাইডেন আমলের ৭৮ নির্বাহী আদেশ বাতিল ট্রাম্পের
পেকুয়ায় প্রাচীন খাল উদ্ধারে পদক্ষেপ জনমনে স্বস্তি
ঢাকার বাতাস ২৪৬ স্কোর নিয়ে আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ট্রাম্প ক্যাপিটল হিলের দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম ভারতীয় বংশোদ্ভূত ‘সেকেন্ড লেডি’
গাজা একটি ‘বিশাল ধ্বংসস্তূপ’, পুনর্নির্মাণ করা প্রয়োজন: ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যে শান্তির প্রথম পদক্ষেপ গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি: ডোনাল্ড ট্রাম্প
ট্রাম্পের শপথ : যোগ দেন চীনের হ্যান ঝেং ভারতের জয়শঙ্কর
সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
সত্যিই কি মারা গেছেন ম্যাশ? কি বলছে রিউমর স্ক্যানার?
সেই যুবকের বিরুদ্ধে ৯০০ টাকা চুরির মামলা
প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসার ঘোষণা ট্রাম্পের
সাফারি পার্কের দেয়াল টপকে পালিয়ে গেল নীলগাই
জোকোভিচ-আলকারাজ হাইভোল্টেজ লড়াই আজ
বড় জয়ে পয়েন্ট টেবিলে দুই নম্বরে চিটাগাং
সুবর্ণ সুযোগ শুরুর ঘোষণা ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন ট্রাম্প
ভোটের অধিকার রক্ষায় জনপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে : সিইসি