প্রধানমন্ত্রীর চীন সফর শুরু আজ
০৮ জুলাই ২০২৪, ১২:০২ এএম | আপডেট: ০৮ জুলাই ২০২৪, ১২:০২ এএম
সর্বত্রই আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চীন সফর। আজ সোমবার চীনে পৌঁছাবেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্নয়ন সহযোগী এবং বড় বাণিজ্য সহযোগী চীন। প্রধানমন্ত্রীর হাইভোল্টেজ এই সফরকে কেন্দ্র করে দেশের ব্যবসায়ী মহলে বিরাজ করছে উচ্ছ্বাস ও উৎসবের আমেজ। এবারই প্রথম ২ শতাধিক ব্যবসায়ী-শিল্পপতি প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হয়েছেন। উন্নয়ন সহযোগী ও বন্ধু রাষ্ট্র চীন সফর নিয়ে দু’দেশের কূটনৈতিক পর্যায়ে চলছে শেষ সময়ের প্রস্তুতি। চীন সফরের আগে শেখ হাসিনা দুই দফায় ভারত সফর করেছেন। চীন-ভারতের বিরোধ ওপেন সিক্রেট। এক মাসের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর দুই দফা দিল্লি সফরে ভারত কৌশলে ‘চীনের টাকায় তিস্তা মহাপ্রকল্প’ ঠেকিয়ে দেয়ার বিষয়ে জোর আলোচনা চলছে।
অন্যদিকে ঢাকায় কর্মরত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেছেন, চীন তিস্তা মহাপ্রকল্প বাস্তবায়নে প্রস্তুত, সিদ্ধান্ত নিতে হবে বাংলাদেশকে। প্রধানমন্ত্রীর এই সফরে ২০ বিলিয়ন ডলার ঋণ চাওয়া হতে পারে বলে কূটনৈতিক পর্যায়ে জোর আলোচনা চলছে। সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা এই সফরে চীনের কাছ থেকে যথেষ্ট সহায়তার প্রত্যাশা করছেন। তাদের বিশ্বাস চীন সরকার অতীতের মতো এবারও বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রতি সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেবেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চীন সফর নিয়ে গতকাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ জানান, দুই দেশের সরকার প্রধানের উপস্থিতিতে প্রায় ২০টি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হতে পারে এবং কিছু প্রকল্প উদ্বোধনের ঘোষণা দেওয়া হবে। এছাড়া আগামী বুধবার বেইজিংয়ের গ্রেট হল অব দ্য পিপলে চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াংয়ের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বৈঠক হবে। সেখানে তাঁদের সঙ্গে দুই দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলও থাকবে। ওই সময়ে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হতে পারে। অর্থনৈতিক ও ব্যাংকিং খাত, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, ডিজিটাল ইকোনমি, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রভৃতি খাতে সহায়তা, ৬ষ্ঠ ও ৯ম বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ সেতু নির্মাণ, বাংলাদেশ থেকে কৃষিপণ্য রফতানি, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, পিপল টু পিপল সংযোগ প্রভৃতি বিষয়ে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের সম্ভাবনা রয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। তিস্তা নিয়ে চীনের প্রস্তাবের বিষয়ে জানতে চাইলে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, তিস্তা বাংলাদেশ ও ভারত দুই দেশের যৌথ নদী। তিস্তা নদীর যৌথ ব্যবস্থাপনার বিষয়ে ভারত একটি প্রস্তাব দিয়েছে। তারা একটি কারিগরি দল পাঠাবে বলে আমাদের জানিয়েছে। বাংলাদেশে এসে ওই কারিগরি দল যৌথভাবে সমীক্ষা করে কী করা উচিত, সে ব্যাপারে পরামর্শ দেবে। যেহেতু দুই দেশের যৌথ নদী এবং যাদের সঙ্গে যৌথ নদী, তাদের প্রস্তাব আছে, সুতরাং আমাদের সেই প্রস্তাব বিবেচনা করতে হবে। চীনও এ ক্ষেত্রে প্রস্তাব দিয়েছে, সেটি ভালো। যেহেতু ভারত প্রস্তাব দিয়েছে, আমরা মনে করি সেটি ভালো দিক। তারা (চীন) যদি আলোচনায় আনে, তাহলে তো আলোচনা হবে। অবশ্য বাংলাদেশের সঙ্গে থাকা বর্তমান সম্পর্ককে আরও গভীর করার মাধ্যমে ‘নতুন উচ্চতায়’ নিয়ে যেতে চায় বলে উল্লেখ করেছেন চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাও নিং। তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনার এবারের সফরের মাধ্যমে দু’দেশের সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নেওয়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত রয়েছে চীন। কিন্তু কীভাবে এবং কোন প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশের সঙ্গে চীনের সম্পর্ক ‘নতুন উচ্চতায়’ পৌঁছাবে? এই প্রশ্নের জবাবে মাও নিং সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, চীনের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পাঁচটি মূলনীতি বা পঞ্চশীল চেতনা এবং ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ সহযোগিতাকে এগিয়ে নেওয়া।
অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক স্বার্থের পাশাপাশি ভূ-রাজনীতির কৌশলগত দিক থেকেও চীনের কাছে বাংলাদেশ একটা বাড়তি গুরুত্ব রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশ্লেষকরা। তাদের মতে, বাড়তি এই গুরুত্বের প্রধান কারণ বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান। এছাড়া বিদেশি ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হয়ে দেউলিয়াগ্রস্ত শ্রীলংকা যেভাবে চীনের দীর্ঘমেয়াদী ঋণ সহায়তায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে সেভাবে বাংলাদেশেরও সুযোগ রয়েছে। একই সঙ্গে সার্বিক বিবেচনায় অন্যদেশের তুলনায় বাংলাদেশকে ঋণ দেওয়াটা তাদের জন্য বেশি লাভজনক। অপরদিকে চীনের অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম বিক্রির ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ বেশ গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির বলেছেন, চীনের হাতে এখন পর্যাপ্ত পরিমাণে উদ্বৃত্ত অর্থ রয়েছে, যা তারা বিনিয়োগ করার জন্য উপযুক্ত জায়গা খুঁজছে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ অবশ্যই তাদের জন্য একটা ভালো অপশন, কারণ উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে বাংলাদেশ নিজেও ঋণের সন্ধান করছে। তিনি জানান, আফ্রিকা থেকে শুরু করে এশিয়া, এমনকী ইউরোপেও বিভিন্ন দেশকে চীন ঋণ দিচ্ছে। এম হুমায়ুন কবির বলেন, আঞ্চলিক বিবেচনায় বাংলাদেশ চীনের বড় রফতানির উৎস। মূলতঃ বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক কারণেই চীনের কাছে বাংলাদেশ বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ সুপার পাওয়ার হতে চাওয়া চীন এ অঞ্চলে একটা আধিপত্য রাখতে চায়। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ।
বিএসইসি চেয়ারম্যান প্রফেসর শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম ইনকিলাবকে বলেন, এবারের চীন সফর প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দুই দেশের সরকার ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে একটি নতুন লিঙ্কেজ তৈরি হবে। যা দেশের উন্নয়ন ও ব্যবসা-বাণিজ্যে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে।
বিসিসিসিআই’র সাধারণ সম্পাদক আল মামুন মৃধা ইনকিলাবকে বলেন, এবারের প্রধানমন্ত্রীর সফরে আমাদের লক্ষ্য থাকবে চীনের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আমদানি-রফতানিতে একটি উইন উইন অবস্থায় আসা। পাশাপাশি চীনে লেবার খরচ বেশি হওয়ায় তারা ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়াসহ বিভিন্ন দেশে তাদের ব্যবসা স্থানান্তর করছে। বর্তমানে বাংলাদেশে বিনিয়োগেরও নানাবিধ সুযোগ রয়েছে। তিনি আশাপ্রকাশ করে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর এই সফর বাংলাদেশে ব্যবসা এবং বিনিয়োগে অত্যন্ত ফলপ্রসূ হবে।
সূত্র মতে, বর্তমান সরকারের গত ১৫ বছরে চীনকে বাংলাদেশের অনেকগুলো মেগা-প্রকল্পে ঋণ প্রদানের পাশাপাশি বাস্তবায়নকারীর ভূমিকায় দেখা গেছে। এই সময়ে বহুল আলোচিত পদ্মা সেতুর অবকাঠামো নির্মাণ, পদ্মা সেতুতে রেল সংযোগ, কর্ণফুলি নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল, ঢাকায় বাস র্যাপিড ট্রানজিট প্রকল্পসহ বেশ কয়েকটি বড় প্রকল্প বাস্তবায়নে অর্থঋণ দিয়েছে চীন। দেশটি এখন তিস্তা প্রকল্পেও যুক্ত হতে চাচ্ছে।
আমেরিকান এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটের (এইআই) হিসেবে, চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের বাৎসরিক দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যি প্রায় ২৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে। বিশাল এই অঙ্কের প্রায় সবটাই আমদানি করে বাংলাদেশ। একক দেশ হিসেবে চীনের কাছ থেকেই বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি পণ্য আমদানি করে থাকে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে দেখা যাচ্ছে, গত ১০ বছরে চীন থেকে পণ্য আমদানি প্রায় তিন গুণ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে, ২০১২-১৩ অর্থবছরে চীন থেকে বছরে যেখানে সাড়ে ছয়শ’ কোটি মার্কিন ডলারের মতো পণ্য আমদানি করা হতো, এখন সেটি বেড়ে প্রায় দুই হাজার কোটি ডলারে পৌঁছেছে। বিভিন্ন পণ্যের পাশাপাশি চীনের কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জামও কিনে থাকে বাংলাদেশ। ২০১৬ সালে চীন থেকে দু’টি সাবমেরিনও কিনেছে বাংলাদেশ।
অবশ্য চীন এখন পর্যন্ত বাংলাদেশকে যত টাকা ঋণ দিয়েছে, তার সিংগভাগই এসেছে গত দেড় দশকে। মূলতঃ দুর্নীতির অভিযোগ তুলে ২০১২ সালে পদ্মা সেতু প্রকল্প থেকে বিশ্বব্যাংক সরে যাওয়ার পর চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ হতে শুরু করে। পরে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ২০১৬ সালে বাংলাদেশ সফরে আসেন এবং দুই ডজনেরও বেশি প্রকল্পে প্রায় ২১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দেওয়ার আশ্বাস দেন। বস্তুতঃ প্রেসিডেন্ট শি’র ওই সফরের পর থেকেই বাংলাদেশে চীনা ঋণের পরিমাণ দ্রুত বাড়তে দেখা গেছে। এরপর চীন এখন বাংলাদেশে শীর্ষ ঋণদাতা দেশগুলোর একটিতে পরিণত হয়েছে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) তথ্যমতে, গত চার অর্থবছরে চীন এককভাবে বাংলাদেশকে প্রায় তিন বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দিয়েছে। অবশ্য ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘আমেরিকান এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটে’র (এইআই) ২০২৩ সালের এক হিসেবে দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশে চীনের বিনিয়োগ রয়েছে সাত বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি।
সাবেক পররাষ্ট্র সচিব তৌহিদ হোসেন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর এই সফরে বাংলাদেশের যতটুকু স্বার্থ রয়েছে, চীনের স্বার্থ তার থেকে একটুও কম না। তাছাড়া ভূ-রাজনৈতিক কৌশলের দিক থেকেও চীনের কাছে বাংলাদেশের আলাদা গুরুত্ব রয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। সাবেক পররাষ্ট্র সচিব তৌহিদ হোসেন এ বিষয়ে জানান, ঋণ দিয়ে একদিকে তারা সুদের টাকা পাচ্ছে, অন্যদিকে দেখা যাচ্ছে চীনা ঠিকাদাররাই ওইসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। এছাড়া বাংলাদেশের উপরেও চীনের প্রভাব বজায় থাকছে।
উল্লেখ্য, এবারই প্রথম ২ শতাধিক শীর্ষ ব্যবসায়ী এই সফরে থাকছেন। দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানান, তাদের জন্য এই সফর এক ধরনের উৎসব। কারণ এবারই প্রথম চীনে দু’দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের অংশগ্রহণে বাংলাদেশ বিজনেস, ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট সামিট অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা), বাংলাদেশ চায়না চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (বিসিসিসিআই) এবং দুই দেশের দূতাবাসের আয়োজনে এই সামিট অনুষ্ঠিত হবে। এতে চীনের শীর্ষ ৭শ’-৮শ’ ব্যবসায়ী অংশ নিবেন। পাশাপাশি দেশের ২শ’ ব্যবসায়ী এবং সরকারি কর্মকর্তা মিলে এই আয়োজনে ১০০০ অংশগ্রহণকারী থাকছেন। দেশের ব্যবসায়ীরা ভাগ্য পরিবর্তনের বড় সুযোগ হিসেবে দেখছেন। ব্যবসায়ীরা দীর্ঘদিন থেকে যেন এই সুযোগের অপক্ষোয় ছিলেন।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ঈশ্বরগঞ্জে ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ বিষয়ক কর্মশালা
বনানীতে সড়কে সিএনজি চালকদের বিক্ষোভ, রাস্তা বন্ধ
বগুড়া সেনানিবাসে সাঁজোয়া কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলনে যোগ দিলেন সেনা প্রধান
গাজীপুরে এ্যাপারেলস্ কারখানায় বয়লার বিস্ফোরণে আহত ১২
ব্যবহারকারীদের আশ্বাস ট্রাম্পের, যুক্তরাষ্ট্রে ফের চালু টিকটক
পদ্মায় ধরা পড়লো ৪২ কেজির মহা বিপন্ন বাঘাইড় মাছ
আরও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রিয়ালের প্রেসিডেন্ট পেরেজ
সিলেটে প্রখ্যাত আলেম ইসহাক আল মাদানির ইন্তেকাল!
গাজার ধ্বংসস্তূপে নতুন স্বপ্ন বুনছেন যুদ্ধবিধ্বস্ত মানুষ
গাজা চুক্তিকে যেকারণে ‘হামাসের জয়’ বলছে ইসরায়েলি গণমাধ্যম
সত্যিকারের সুখী হওয়া অনেক কঠিনঃ মিশা
গাজায় ব্যাংক সেবা পুনরায় চালুর প্রস্তুতি শুরু ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের
বদলে যাচ্ছে পুলিশ, র্যাব ও আনসার সদস্যদের পোশাক
লক্ষ্মীপুরে ড্রামট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই অটোরিকশা যাত্রীর
মানিকগঞ্জে পদ্মায় বড়শিতে ধরা পরল ৯ কেজি ওজনের বোয়াল
রাজশাহী নার্সিং কলেজের ১৪ শিক্ষার্থী ফেল করে অধ্যক্ষের কক্ষে তালা দিলেন
মেলানিয়া ট্রাম্প বাজারে আনলেন নিজস্ব ক্রিপ্টোকারেন্সি
সাবেক এমপি মোস্তফা জালাল গ্রেপ্তার
শরীয়তপুর পৌরসভার বিএনপি কার্যালয়ে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা
সাইফ ইস্যুতে মেজাজ হারালেন অভিনেতা জাকি শ্রফ