টাকা ফেরত দিতে হাইকোর্টের রুল

৫ লাখে পাচ্ছেন ৭৮ হাজার

Daily Inqilab শামসুল ইসলাম

১৭ জুলাই ২০২৪, ১২:০১ এএম | আপডেট: ১৭ জুলাই ২০২৪, ১২:০১ এএম

দালাল চক্রের মাধ্যমে একাধিক হাত বদল হয়ে ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা দিয়ে স্বপ্নের দেশ মালয়েশিয়া যেতে না পারায় ক্ষতিগ্রস্তের মুখে পড়তে যাচ্ছেন ১৭ লক্ষাধিক কর্মী। একশত সিন্ডিকেট (রিক্রুটিং এজেন্সির) মাধ্যমে গত ৩১ মে’র মধ্যে ই-ভিসাপ্রাপ্ত এসব কর্মীদের মালয়েশিয়ায় প্রবেশের কথা ছিল। বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শ্রমবাজার মালয়েশিয়া। সিন্ডিকেটে চক্রের চরম উদাসিনতা, বিমানের টিকিটের দাম চারগুণ থেকে পাঁচগুণ বৃদ্ধিসহ নানা কারণে এসব ভিসাপ্রাপ্ত কর্মী দেশটিতে যেতে পারেনি। চড়া সুদে ঋণ, ভিটেমাটি গবাদিপশু বিক্রি করে ৫ লাখ টাকা থেকে ৬ লাখ টাকা দালালদের মাধ্যমে দিয়েও তারা দেশটিতে যেতে পারেনি। কিন্ত সরকার নির্ধারিত অভিবাসন ব্যয় ৭৮ হাজার ৯৯০ টাকার রিসিট ছাড়া তাদের হাতে ৫/৬ লাখ টাকার কোনো রিসিট নেই। এসব টাকার ফেরত পাওয়ার জন্য তারা প্রতিনিয়ত এজেন্সির অফিসে ধরনা দিয়ে হয়রানির শিকার হচ্ছে। মালয়েশিয়ায় নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যেতে না পারা ক্ষতিগ্রস্ত কর্মীদের টাকা ফেরত দিতে গতকাল মঙ্গলবার রুল জারি করেছে হাইকোর্ট। দেশটিতে বর্তমানে প্রায় ১৫ লাখ বাংলাদেশি কর্মী কঠোর পরিশ্রম করে প্রচুর রেমিট্যান্স দেশে পাঠাচ্ছে।
বিএমইটির সূত্র জানায়, গত ৩১ মে’র মধ্যে দেশটিতে কর্মী যাওয়ার শেষ সময় হওয়ায় ওই মাসে ১ লাখ ৩১ হাজার ৬৯১ জন কর্মী দেশটিতে গিয়েছে। গত জানুয়ারি থেকে গত ৭ জুলাই পর্যন্ত বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ৫ লাখ ২৮ হাজার ৮৫৭জন নারী পুরুষ কর্মী চাকরি লাভ করেছে। দীর্ঘ চার বছর পর ২০২২ সালে দেশটির শ্রমবাজার খুলেছিল। ওই সময়ে দেশটির তৎকালিন হিউম্যান রিসোর্স মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী এম সাভারান ঢাকা ঘোষণা দিয়েছিলেন, ফ্রি কস্টে কর্মী যাবে দেশটিতে। কিন্ত সেই ঘোষণা কোনো কাজে আসেনি। এদিকে, মালয়েশিয়া সরকার গত মার্চেই ঘোষণা করে, ৩১ মের পর আর কোনো নতুন বিদেশি শ্রমিক দেশটিতে ঢুকতে পারবেন না। সে হিসাবে গত ১ জুন থেকে আবার বন্ধ হয়েছে দেশটির শ্রমবাজার।
মালয়েশিয়ায় যেতে না পারা কর্মীদের ১৮ জুলাইয়ের মধ্যে টাকা ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। টাকা জমা দেওয়ার প্রমাণপত্র দেখানো সাপেক্ষে এই অর্থ ফেরত পাবেন তারা। তবে যে পরিমাণ টাকা ফেরতের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে, তা মোট খরচের তুলনায় খুবই নগণ্য। মালয়েশিয়ার ই-ভিসাপ্রাপ্ত একাধিক কর্মী নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, মালয়েশিয়ায় যাওয়ার জন্য প্রতিজন কর্মী ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা খরচ করেছেন। মধ্যস্বত্বভোগী দালাল ও এজেন্সির প্রতিনিধিরা তাঁদের কাছ থেকে এ পরিমাণ অর্থ আদায় করেই ভিসা ও টিকিট সংগ্রহের প্রক্রিয়া শুরু করেন। কিন্তু রিক্রুটিং এজেন্সি থেকে তারা রসিদ পেয়েছেন মাত্র ৭৯ হাজার টাকা জমার। ফলে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা থাকলেও শেষ পর্যন্ত টাকা ফেরত পাওয়া নিয়ে শঙ্কা রয়েছে ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে। তারা কিভাবে ঋণের টাকা পরিশোধ করবেন তা’নিয়ে চরম উৎকন্ঠায় দিন কাটাচ্ছেন। গতকাল রাজধানীর ফকিরাপুলস্থ সিন্ডিকেটের একজন সদস্য বলেন, যেসব কর্মী দেশটিতে যেতে পারেনি তাদের কাছ থেকে শুধূ সরকার নির্ধারিত অভিবাসন ব্যয়ের ৭৯ হাজার টাকাই নেয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেন কেউ অতিরিক্ত টাকা দিয়ে থাকলে দালালদের হাতে দিতে পারে।
মালয়েশিয়ায় যেতে না পারা ভিকটিম কর্মীর জীবন ধ্বংসের জন্য কর্তৃপক্ষের নিষ্ক্রিয়তা এবং খামখেয়ালিপনাকে কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না এবং কেন মালয়েশিয়া যেতে না পারা ১৭ হাজার ৭৭৭ কর্মীর টাকা সুদসহ ফেরত দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে কর্তৃপক্ষকে প্রতি তিন মাস পরপর এই ঘটনায় আপডেট রিপোর্ট দাখিল করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল মঙ্গলবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসাইন দোলনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন মো. তানভীর আহমেদ এবং বিপ্লব কুমার পোদ্দার। অপরদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি রেজিস্ট্রার জেনারেল তুষার কান্তি রায়। এর আগে রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে চূড়ান্ত ছাড়পত্র পাওয়ার পরেও প্রায় ২০ হাজারের মতো কর্মী মালয়েশিয়া যেতে না পারার ঘটনায় রিট দায়ের করা হয়। ওই রিটের শুনানি নিয়ে মালয়েশিয়ায় কর্মী না যাওয়ার ঘটনায় কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তা সাত দিনের মধ্যে জানাতে নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। সে অনুযায়ী রাষ্ট্রপক্ষ একটি প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করেন। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মালয়েশিয়ায় যেতে না পারা কর্মীদের কাছ থেকে গ্রহণ করা সমুদয় টাকা ১৮ জুলাইয়ের মধ্যে ফেরত দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। এছাড়া কর্মী প্রেরণে ব্যর্থতা ও দায়িত্বে অবহেলার জন্য সংশ্লিষ্ট রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত হয়েছে। রিক্রুটিং এজেন্সি কর্তৃক মন্ত্রণালয় নির্ধারিত সর্বোচ্চ অভিবাসন ব্যয় ৭৮ হাজার ৯৯০ টাকার অতিরিক্ত অর্থ গ্রহণের প্রাপ্ত অভিযোগগুলোর আইনানুগ নিষ্পত্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এছাড়া ভবিষ্যতে কর্মী প্রেরণের ক্ষেত্রে সময়সীমা নির্ধারণ করা হলে নির্ধারিত সময়সীমার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে চাহিদাপত্র ও ভিসা ইস্যুর তারিখ নির্ধারণ করতে হবে।
প্রতিবেদনে কিছু সুপারিশ করা হয়েছে, এতে বলা হয়েছে, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে কর্মী প্রেরণের ক্ষেত্রে একটি কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি চালু করা দরকার। যাতে চাহিদাপত্র ইস্যু থেকে কর্মীর বিদেশ গমন ও পরবর্তী পরিস্থিতি তদারকি করা যায়। এই সিস্টেমে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ, বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাগুলো এবং রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো সংযুক্ত থাকতে পারে। মন্ত্রণালয় থেকে নিয়োগানুমতি গ্রহণের পর বিএমইটি’র ক্লিয়ারেন্স কার্ড গ্রহণ এবং কর্মী প্রেরণের বিষয়টি নির্দিষ্টকরণ করা। রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো কর্তৃক অভিবাসী কর্মীদের কাছ থেকে অভিবাসন ব্যয় গ্রহণের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণ এবং ই-ভিসা প্রাপ্ত যেসব কর্মী মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করতে পারেননি, তাদের বিষয়ে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশন কর্তৃক সে দেশের সরকারের সঙ্গে কূটনৈতিক যোগাযোগ অব্যাহত রাখা।
রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো বলছে, মালয়েশিয়ার সরকারি সিস্টেমে (এফডব্লিউসিএমএস) ক্লিয়ারেন্সের জন্য রিক্রুটিং এজেন্টকে কর্মী প্রতি ১০০ রিঙ্গিত দিতে হয়েছে। তবে মূল সমস্যা ভিসা-বাণিজ্য। রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে প্রতিটি ভিসা ৪ থেকে ৫ হাজার রিঙ্গিত দিয়ে কিনতে হয়েছে; যা বাংলাদেশি টাকায় গড়ে ১ লাখের বেশি। এ ছাড়া মালয়েশিয়ান প্ল্যাটফর্মের জন্য দিতে হয়েছে ১ লাখ ৪০ হাজার থেকে ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা। অন্যদিকে চুক্তি অনুযায়ী, যাতায়াতের বিমানভাড়া নিয়োগকর্তার বহন করার কথা থাকলেও বাস্তবে সেটি কর্মীকেই বহন করতে হচ্ছে; যা গত এপ্রিল ও মে মাসে লাখ টাকা থেকে ১ লাখ ত্রিশ হাজার টাকায় টিকিট কিনতে হয়েছে। সব মিলিয়ে অভিবাসন ব্যয় কোনো কোনো ক্ষেত্রে পৌঁছায় ৬ লাখ টাকার বেশি। বায়রার সাবেক মহাসচিব শামীম আহমেদ চৌধুরী নোমান গতকাল ইনকিলাবকে বলেন, একেবারে শেষ পর্যায়ে বেশ কিছু ই-ভিসা ইস্যু হওয়া ও ফ্লাইটের স্বল্পতায় অনেকে যেতে পারেননি। তাঁদের টাকা ফেরত দেওয়া হচ্ছে। তবে মালয়েশিয়ায় যাঁরা যেতে পারেননি, তাঁদের পুরো অর্থ ফেরত পাওয়ার প্রক্রিয়াটি জটিল। কারণ দেশটির সিস্টেমের কারণে অভিবাসন ব্যয়গুলো বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত হয়েছে। রিক্রুটিং এজেন্সি একজন কর্মীকে পাঠানোর জন্য সরকার-নির্ধারিত ৭৯ হাজার নিয়েছে। অন্যান্য খাতে যে খরচ হয়েছে, সেটি ফেরত আনার সুযোগ এজেন্সির নেই।
গত ৩১ মে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কর্মীদের মালয়েশিয়া পাঠাতে না পারার কারণ অনুসন্ধানে ছয় সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। তদন্ত কমিটির অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ৫ লাখ ৩২ হাজার ১৬২ জন কর্মীকে মালয়েশিয়ায় যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। এর মধ্যে বিএমইটির ছাড়পত্র পান ৪ লাখ ৯৩ জন। আর শেষ পর্যন্ত ৪ লাখ ৭৬ হাজার কর্মী মালয়েশিয়া যেতে সক্ষম হন। সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেও ১৭ হাজার ৭৭৭ হাজার জন কর্মী মালয়েশিয়ায় যেতে পারেননি। একশ’ সিন্ডিকেট (রিক্রুটিং) এজেন্সির কারও ১০ জন, কারও ৫০ জন, কারও ৫০০ জন, কারও ৪০০ জন কর্মী যেতে পারেননি। এর মধ্যে প্রমাণপত্রসহ মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ করেছেন যেতে না পারা ২ হাজার ২৫ জন কর্মী। সরকারি হিসাবমতে, সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেও মালয়েশিয়ায় যেতে না পারার কারণে কর্মীরা যে পরিমাণ আর্থিক ক্ষতির শিকার হয়েছেন, তার পরিমাণ টাকার অঙ্কে ৮০০ কোটির বেশি।
প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী ঘোষণা দিয়েছেন, ‘যেসব কর্মী ৩১ মে’র মধ্যে মালয়েশিয়ায় যেতে পারেননি, তাঁদের টাকা ফেরত দেওয়া হবে। বায়রা ১৫ দিন সময় চেয়েছে। আমরা বলেছি, আগামী ১৮ জুলাইয়ের মধ্যে টাকা ফেরত দিতে। এ সময়ের মধ্যে যারা টাকা দিতে পারবে না, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অপর দিকে, সোমবার রাতে একটি হোটেলে বায়রা গণতান্ত্রিক যুব ঐক্য মহাজোটের আলোচনা সভায় মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে সিন্ডিকেটের অনৈতিক কর্মকা-ের তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করে নেতৃবৃন্দ বলেন, জাতিসংঘও উল্লেখিত সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে নিন্দা ও উদ্বেগ প্রকাশ করে ব্যবস্থা নিতে বলেছে। নেতৃবৃন্দ বলেন, মালয়েশিয়া সিন্ডিকেটের সাথে সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের ব্যক্তি ও আমলারা জড়িত ছিল। যেসব কর্মী ই-ভিসা পেয়েও দেশটিতে যেতে পারেনি তাদের টাকা ফেরত দেয়ার সময় জনপ্রতি ২০ হাজার টাকা করে কেটে রাখা হচ্ছে। এটা অমানবিক। সংগঠনের পৃষ্ঠপোষক এম এ রশিদ শাহ স¤্রাটের সভাপতিত্বে এতে আরো বক্তব্য রাখেন, সংগঠনের আহবায়ক রবিউল ইসলাম রবিন, সমন্বয়কারী ফজলুল মতিন তৌহিদ, মোস্তফা মাহমুদ, মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক। নেতৃবৃন্দ সদস্যবান্দব সিন্ডিকেট মুক্ত বায়রা প্রতিষ্ঠার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
এদিকে, মালয়েশিয়ার জোহর রাজ্যে ৩ বাংলাদেশিসহ ১৪৫ অভিবাসীকে আটক করেছে ইমিগ্রেশন পুলিশ। রোববার ৪টি অভিযানে বিভিন্ন দেশের ১৪৫ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছে রাজ্যের অভিবাসন বিভাগ। সোমবার রাজ্যের অভিবাসন বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ রুশদি মোহদ দারুস এক বিবৃতিতে তথ্য নিশ্চিত করেন।

 


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

গাজার স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পুনর্গঠনে ১০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন
অন্তর্বর্তী সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর দিকে তাকিয়ে ইইউ
ভারতের উদ্বেগের মধ্যে হাসিনা পরবর্তী বাংলাদেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হচ্ছে পাকিস্তান
সান্ত¡না খুঁজে পাচ্ছেন না, দুই দেশে কলঙ্কিত টিউলিপ
দুর্নীতির মামলায় ইমরান খান ও বুশরা বিবির কারাদণ্ড
আরও

আরও পড়ুন

খুশদীলের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে রংপুরের আটে আট

খুশদীলের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে রংপুরের আটে আট

বন্ধ হয়ে যাচ্ছে অনেক দেশের ভিসা

বন্ধ হয়ে যাচ্ছে অনেক দেশের ভিসা

মেডিকেল কলেজে শিক্ষক বাড়ানোর কথা ভাবছে সরকার

মেডিকেল কলেজে শিক্ষক বাড়ানোর কথা ভাবছে সরকার

ছাত্রদলের ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি আজ

ছাত্রদলের ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি আজ

গাজার স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পুনর্গঠনে ১০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন

গাজার স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পুনর্গঠনে ১০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন

অন্তর্বর্তী সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর দিকে তাকিয়ে ইইউ

অন্তর্বর্তী সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর দিকে তাকিয়ে ইইউ

ভারতের উদ্বেগের মধ্যে হাসিনা পরবর্তী বাংলাদেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হচ্ছে পাকিস্তান

ভারতের উদ্বেগের মধ্যে হাসিনা পরবর্তী বাংলাদেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হচ্ছে পাকিস্তান

সান্ত¡না খুঁজে পাচ্ছেন না, দুই দেশে কলঙ্কিত টিউলিপ

সান্ত¡না খুঁজে পাচ্ছেন না, দুই দেশে কলঙ্কিত টিউলিপ

দুর্নীতির মামলায় ইমরান খান ও বুশরা বিবির কারাদণ্ড

দুর্নীতির মামলায় ইমরান খান ও বুশরা বিবির কারাদণ্ড

বিদেশে টাকা পাচারের রাজনীতি মানুষ চায় না : পীর সাহেব চরমোনাই

বিদেশে টাকা পাচারের রাজনীতি মানুষ চায় না : পীর সাহেব চরমোনাই

শেখ পরিবারের রক্তের জন্যই দুর্নীতিতে জড়িয়েছেন টিউলিপ -রিজভী

শেখ পরিবারের রক্তের জন্যই দুর্নীতিতে জড়িয়েছেন টিউলিপ -রিজভী

নামাজ মু’মিনের জন্য মেরাজস্বরূপ

নামাজ মু’মিনের জন্য মেরাজস্বরূপ

ক্রেডিট কার্ডে বিদেশে বাংলাদেশিদের লেনদেন কমেছে

ক্রেডিট কার্ডে বিদেশে বাংলাদেশিদের লেনদেন কমেছে

স্বনির্ভর অর্থনীতির পথে দেশ

স্বনির্ভর অর্থনীতির পথে দেশ

বগুড়ার বিমানবন্দর দ্রুত চালুর দাবি

বগুড়ার বিমানবন্দর দ্রুত চালুর দাবি

আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে বাংলাদেশকে মানবাধিকার লংঘন বন্ধ করতে হবে : হিউম্যান রাইটস ওয়াচ

আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে বাংলাদেশকে মানবাধিকার লংঘন বন্ধ করতে হবে : হিউম্যান রাইটস ওয়াচ

হাজারীবাগের ট্যানারির গোডাউনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

হাজারীবাগের ট্যানারির গোডাউনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

জুলাই বিপ্লব ঘোষণাপত্র দেওয়া জরুরি : নুরুল হক নুর

জুলাই বিপ্লব ঘোষণাপত্র দেওয়া জরুরি : নুরুল হক নুর

গণঅভ্যুত্থানের ইশতেহারে বিএনপির ভূমিকা লিখতে হবে : জয়নুল আবদিন

গণঅভ্যুত্থানের ইশতেহারে বিএনপির ভূমিকা লিখতে হবে : জয়নুল আবদিন

নির্বাচনে রাজনৈতিক নেতাদের পরিবেশ রক্ষায় প্রতিশ্রুতি দিতে হবে

নির্বাচনে রাজনৈতিক নেতাদের পরিবেশ রক্ষায় প্রতিশ্রুতি দিতে হবে