ঢাকা   শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৩ পৌষ ১৪৩১

মাদরাসা থেকে নাহিদ-আসিফের মতো সূর্যসন্তান তৈরি করতে হবে -এ এম এম বাহাউদ্দীন

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

১৮ আগস্ট ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ১৮ আগস্ট ২০২৪, ১২:০৫ এএম

দেশের মাদরাসাগুলোতে গুণগত মানের শিক্ষা নিশ্চিতের আহ্বান জানিয়ে মাদরাসা শিক্ষকদের অরাজনৈতিক সংগঠন বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি ও দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীন বলেছেন, মাদরাসার ছাত্র-ছাত্রী কত হলো, কতো আয় হলো এটি দিয়ে সাফল্য নির্ধারণ হয় না। কতজন সঠিক লোক তৈরি হলো, কতজন নাহিদ ও আসিফ তৈরি করতে পেরেছেন সেটিই গুরুত্বপূর্ণ। মাদরাসা থেকে নাহিদ-আসিফের মতো সূর্যসন্তান তৈরি করতে হবে। ঘুষ, দুর্নীতি, মাদকসহ নানাবিধ অপরাধে সমাজ যে ছেয়ে গেছে সেখান থেকে অপরাধমুক্ত সমাজ, শিক্ষা ব্যবস্থা ও মানুষ তৈরি করতে হবে। গতকাল শনিবার রাজধানীর মহাখালীস্থ গাউসুল আজম কমপ্লেক্সে বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের নির্বাহী কমিটির সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শাহাদাত বরণকারীদের রূহের মাগফিরাত কামনায় বিশেষ দোয়া, আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন অর্থনীতিবিদ নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস এর নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সফলতা কামনা এবং নৈরাজ্য ও অপতৎপরতা রোধে শিক্ষক-কর্মচারীদের করণীয় শীর্ষক এই আলোচনা সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীন। সভায় জমিয়াত সভাপতি এ এম এম বাহাউদ্দীন বলেন, আমরা একটা দুঃশাসন থেকে মুক্ত হয়ে সুশাসনের দিকে যাত্রা শুরু করেছি মাত্র। এরই মধ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে একের পর এক ভয়াবহ ষড়যন্ত্র চলছে। এই সরকারের সামনে ১৬ বছরের জঞ্জাল সরানোর চ্যালেঞ্জ। ড. ইউনূস সাহেব বলেছেন, গোটা সমাজটা পচে গেছে, সবকিছু নষ্ট হয়ে গেছে।

সকলকে সামনের দিকে তাকানোর আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ইউরোপ-আমেরিকাসহ সারা দুনিয়াতে উদাহরণ হয়ে গেছে। দুঃখজনক হলো আমাদের আলেমদের এখানে সক্রিয় অংশগ্রহণ ছিল অনেক কম।

জমিয়াত সভাপতি বলেন, আমাদের কিছু লোকজন শুধু বেতন-ভাতা বৃদ্ধি, চাকরির নিশ্চয়তা এগুলোর পেছনে ছুটোছুটি করছেন। জমিয়াতুল মোদার্রেছীন দেশের আলেম-ওলামাগণ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন বেতন-ভাতার বার্গেনিং এজেন্ট হওয়ার জন্য না। এটা পীর-মাশায়েখদের সংগঠন, এদেশে যাতে ইসলামী সমাজ বিনির্মাণ হয়, দেশটা যাতে সঠিকভাবে ইসলামি নীতি অনুসরণ করে চলে এটার জন্য তারা কাজ করেছিলেন।

ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার নিয়ে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানিয়ে দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক বলেন, ড. ইউনূস সাহেবও ছোটবেলায় মাদরাসায় পড়াশুনা করেছেন। উনার নেতৃত্বাধীন উপদেষ্টা পরিষদ, সেনাবাহিনীতে যারা আছে সকলেই ইসলামপ্রিয়। সেনাবাহিনীর শক্তি হচ্ছে আল্লাহু আকবার ধ্বনি। লেবাসে আমরা যাতে বিভ্রান্ত না হই। এর আগে অনেকে বড় বড় লেবাসধারী ছিল, রামকৃষ্ণ মিশনে পড়াশুনা করেছেন বলে নওফেল গর্ব করে বলেছেন, তার পেছনে গিয়ে মাদরাসা বোর্ড, আরবি বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বোর্ডের সদস্য হওয়ার জন্য ফতোয়া দিয়েছেন। অনেকে যে, ধর্ম যার যার উৎসব সবার, পূজার প্রসাদ খাওয়া জায়েজ ইত্যাদি উৎসব সবার হতে যাবে কেন? যার যার ধর্মীয় উৎসব তারা তারা পালন করবেন। এ ধরনের ফতোয়া যারা দিয়েছেন তাদের পেছনে কোন ঈমানদার থাকতে পারে না।

তিনি বলেন, বর্তমান সরকারকে বিশ্বাস করতে হবে যে, তারা ইসলাম বিদ্বেষী না, লেবাসধারী না, প্রতারণা করবে না। নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদের মধ্যেও মাদরাসা শিক্ষার ছোঁয়া আছে। তারা লেবাসধারীর চেয়ে সাচ্চা মুসলমান। তারা ঈমানী শক্তিতে বলিয়ান হয়ে নিজেদের অকাতরে বিলিয়ে দেয়ার জন্য আন্দোলনে অংশ নিয়েছেন। অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে গিয়ে তাদের ক্ষতি হতে পারে, মৃত্যু হতে পারে এটি জেনেও তারা এটি করেছেন। তাদের নেতৃত্বে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীরা এটি করেছে। অথচ আমরা তাদের নিয়ে বিভ্রান্ত ছিলাম যে, এই জেনারেশন টিভি দেখে না, পত্রিকা পড়ে না, কি করে? এদের বিষয়ে জানতাম না। ছাত্রলীগের মতো এতো বড় সংগঠন ছিল, যাদের কাছে ছাত্র শিবির, ছাত্রদল কিছুই মনে হতো না। এমন শক্তি ছিল তাদের সামনে সকলে অসহায় ছিল। তারাও এক ফুৎকারে উড়ে গেছে। কারণ তাদের (শিক্ষার্থী) ঈমানী শক্তির জজবা।

এ এম এম বাহাউদ্দীন বলেন, এই সরকারকে (অন্তর্বর্তী সরকার) আমাদের সারাদেশে শর্তহীন সমর্থন ও সহযোগিতা দিয়ে যেতে হবে। কারণ এই সরকারের কোন রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষ নেই। তাদের রাষ্ট্র গঠনে এক বছরও লাগতে পারে, এর বেশিও লাগতে পারে। রাষ্ট্রটার অর্থনৈতিক, শিক্ষাসহ সর্বক্ষেত্রে ভয়াবহ অবস্থা। এটা পরিচ্ছন্ন করতে সময় লাগবে। এই সরকার সম্পূর্ণরূপে ইসলামের পক্ষের সরকার। জেনারেল ওয়াকার উজ জামান ইসলামের পক্ষের একজন মানুষ, ইসলামের চিন্তা-চেতনার মানুষ।

মাদরাসা শিক্ষকদের সর্ববৃহৎ সংগঠনের সভাপতি বলেন, মাদরাসাগুলোতে আগামী দিনে নেতৃত্বদানকারী ব্যক্তিরা রয়েছেন, বড় বড় আলেম-ওলামা, জ্ঞানী-গুণিরা আছেন। এদের সাথে সম্পৃক্ততা বাড়াতে হবে। সকলে যে ইসলামি সমাজ চাইছে কীভাবে করবেন? বেতন-ভাতা চাইতে চাইতে ইসলাম নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। নিজেরা কী করছেন, শিক্ষার্থীদের কতটুকু তালিম দিচ্ছেন তার কোন খোঁজ নেই!

মাদরাসা শিক্ষাকে বিতর্কিত না করতে জামায়াতে ইসলামের প্রতি আহ্বান জানিয়ে দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক বলেন, জামায়াতে ইসলামকে বুঝতে হবে সরকারকে আন্তর্জাতিকভাবে বিতর্কিত করার জন্য তকমা দেয়া হচ্ছে জামায়াত-শিবির। এই তকমা যদি দিতে পারে তাহলে সরকার বিতর্কিত হবে, বিনিয়োগ বিতর্কিত হবে, আন্তর্জাতিক সম্পর্কও বিতর্কিত হবে। জামায়াতে ইসলামী গতবার শিক্ষক পরিষদ করে তাদের পরিণতি ভালো হয়নি। সরকার, অর্থ দুটোই তাদের ছিল। বিগত আওয়ামী সরকারের আমলেও একটি গ্রুপ চেষ্টা করেছে। কিন্তু কোন কাজ হয়নি। আমরা আশা করি জামায়াতে ইসলামের এখন যারা নতুন প্রজন্মের আছেন তারা পুরাতন নেতৃবৃন্দ যে ভুলটা করেছেন সেটা করে মাদরাসা শিক্ষাকে বিতর্কিত করবেন না। মাদরাসা শিক্ষা হচ্ছে এদেশের সকলের। ব্যক্তিগতভাবে যেকোন দলকে সমর্থন করতেই পারেন। তার নিজের ইচ্ছা। কিন্তু সাংগঠনিকভাবে যদি মাদরাসা শিক্ষাকে জামায়াত-শিবির হিসেবে চিহ্নিত করার সুযোগ পায়। এটা ভারতীয়রা, আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম লুফে নেবে। মাদরাসা শিক্ষা জামায়াতের হাতে গেলে থ্রেট তৈরি হবে। রাজনীতি এক জিনিস, সমাজ ভিন্ন জিনিস। পরিবর্তনের ক্ষেত্রে জামায়াতের বিরাট ভূমিকা আছে মন্তব্য করেন তিনি।

জমিয়াত সভাপতি বলেন, জমিয়াতুল মোদার্রেছীন কোন দলের না, জমিয়াত বাংলাদেশের, দেশের মুসলমানদের। ভারতীয়রা এদেশের রাজনীতি ঠিকমত বুঝেছে কিন্তু এদেশের সমাজটা বুঝতে পারেনি। যে কারণে হাসিনার পতনের ৪ ঘণ্টা আগে তারা বুঝতে পারছে যে, তার পতন হচ্ছে। তারা সমাজ বুঝতে পারেননি। শেখ হাসিনাও রাজনীতি বুঝতেন, রাজনীতি করে গেছেন কিন্তু কারো কথা তিনি শুনেননি। এদেশের মানুষের মন বুঝতে পারেননি। মন বুঝতে পারে দেশের আলেম-ওলামাগণ। এটি বোঝার পর সে অনুযায়ী কাজ করতে হবে। আমাদের কাজ রাজনীতি করা না।

তিনি বলেন, সরকারের পক্ষে সারাদেশে ব্যাপক জনমত গড়ে তুলতে হবে। শিক্ষার দায়িত্ব দেয়া হয়েছে উপদেষ্টা ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদকে। তিনিও প্রাথমিক পর্যায়ে মাদরাসা শিক্ষা গ্রহণ করেছেন। এরা নির্দলীয়, দলীয় কোন চিন্তা-চেতনা নেই। সরকার স্থিতিশীল হলে সরকার নিজেই আমাদের ডাকবে। এখন যদি সরকারের কাছে কোন দাবি-দাওয়া নিয়ে যাওয়া হয়, করা হয় সেটি হবে অযৌক্তিক। সময় দিতে হবে।

ইনকিলাব সম্পাদক বলেন, আমাদের কোন চাওয়া-পাওয়া, উচ্চাকাক্সক্ষা নেই। আমরা চাই সমাজ সুন্দর হোক, সমাজে যেন সম্মান নিয়ে চলতে পারি। ১৯৭১ সালে কোন দল কি করেছে সেটি নিয়ে এতোদিন দাঁড়ি-টুপি দেখলেই অসম্মানিত করা, সেকেন্ডারি নাগরিকের মতো চলা সেটি আর থাকবে না। আমরা এখন সকলে প্রথম শ্রেণির নাগরিক হিসেবে চলবো।

জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা শাব্বীর আহমদ মোমতাজীর পরিচালনায় এতে দোয়া পরিচালনা করেন সিনিয়র সহ-সভাপতি মাওলানা কবি রুহুল আমীন খান। বক্তব্য রাখেন- ছারছীনা দারুসছুন্নাহ কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা রুহুল আমীন আফসারী, ঝালকাঠী নেছারাবাদ দরবার শরীফের পীর সাহেব মাওলানা মোঃ খলিলুর রহমান নেছারাবাদী, মৌকারা কামিল মাদরাসার প্রভাষক পীরজাদা শাহ নেছার উদ্দিন ওয়ালিহী, মদীনাতুল উলুম ইসলামি মিশন বালক কামিল মাদরাসার সাবেক অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক, জৌনপুর দরবার শরীফের পীর সাহেব ও আদর্শ ইসলামি মিশন কামিল মাদরাসার সাবেক অধ্যক্ষ মাওলানা মো. মাহবুবুর রহমান, ফরিদগঞ্জ মজিদিয়া কামিল মাদরাসার সাবেক অধ্যক্ষ ড. মাওলানা এ কে এম মাহবুবুর রহমান, শাহ জালাল ইয়াকুবিয়া দারুসসুন্নাহ কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাও. কমরউদ্দিন চৌধুরী ফুলতলী, দারুন্নাজাত সিদ্দিকীয়া কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাও. আ,খ,ম, আবুবক্কর সিদ্দিক, বিশ্বনাথ কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা নোমান আহমেদ, ভোলা দারুল হাদিস কামিল মাদরাসার উপাধ্যক্ষ মাওলানা মোহাম্মদ মোবাশ্বিরুল হক (নাঈম), ময়মনসিংহ ডিএস কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ ড. মাওলানা ইদ্রিস খান, ফুলবন ফাজিল মাদরাসার উপাধ্যক্ষ মাও. আব্দুর রাজ্জাক, আহছানুল উলুম গাউছিয়া কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ কাযী মাওলানা আবুল বয়ান হাশেমী, কাগতিয়া এশাতুল উলুম এমএ কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা সৈয়দ মো. মনিরুল্লাহ আহমদী, কাপাসিয়া সিনিয়র আলিম মাদরাসার সাবেক অধ্যক্ষ মাওলানা মো. জহিরুল হক, যশোর আমিনিয়া কামিল মাদরাসার সাবেক উপাধ্যক্ষ মাওলানা নুরুল ইসলাম, খুলনা নেছারীয়া কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুর রহমান, সাহেব আলী ফাজিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাও. আবু জাফর মো. সাদেক হাসান, নয়াটোলা এইউ কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা মো. রেজাউল হক, বাঘিয়া আল আমিন কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ ড. মাও. মো. আবুবকর সিদ্দিক,
এর আগে এ সময় ইনকিলাব সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীন’কে সভাপতি ও গাজীপুর জেলাধীন শ্রীপুর ভাংনাহাটি রহমানীয়া কামিল মাদরাসার সাবেক অধ্যক্ষ মাওলানা শাব্বীর আহমদ মোমতাজী’কে মহাসচিব করে ২০৭ সদস্যের জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের জাতীয় নির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি পরিকল্পিত নাশকতা: ইসলামী আইনজীবী পরিষদ
‘প্রতিবন্ধীদের সংগঠন ও সম্পদ দখল করে পতিত সরকারের শিল্পমন্ত্রীর কন্যা’
বিসিএ নির্বাচন সম্পন্ন: মিজান সভাপতি, মতিন সম্পাদক
কালীগঞ্জে পুকুর থেকে ২ শিশুর লাশ উদ্ধার
উচ্চ পর্যায়ের নতুন কমিটি গঠন, ৩ কর্মদিবসে প্রাথমিক প্রতিবেদন
আরও

আরও পড়ুন

পরলোকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং :ভারতে ৭ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা

পরলোকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং :ভারতে ৭ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা

কালীগঞ্জে রাঙ্গামাটিয়া ধর্মপল্লীর সংবাদ সম্মেলন

কালীগঞ্জে রাঙ্গামাটিয়া ধর্মপল্লীর সংবাদ সম্মেলন

গ্রাম আদালত সম্পর্কে জনসচেতনতা তৈরিতে সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত

গ্রাম আদালত সম্পর্কে জনসচেতনতা তৈরিতে সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত

মিসরে প্রেসিডেন্ট সিসির বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষোভ

মিসরে প্রেসিডেন্ট সিসির বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষোভ

কুর্দি যোদ্ধাদের ভয়ঙ্কর হুঁশিয়ারি এরদোগানের

কুর্দি যোদ্ধাদের ভয়ঙ্কর হুঁশিয়ারি এরদোগানের

৩৫শ’ এজেন্টের অধিকাংশই গুজরাটের পাচারকারী

৩৫শ’ এজেন্টের অধিকাংশই গুজরাটের পাচারকারী

৫ সাংবাদিককে হত্যা করল ইসরাইল বিমান

৫ সাংবাদিককে হত্যা করল ইসরাইল বিমান

তুষারপাতে অচল হিমাচল দুই শতাধিক রাস্তা বন্ধ

তুষারপাতে অচল হিমাচল দুই শতাধিক রাস্তা বন্ধ

ক্রিপ্টো রিজার্ভ গড়বেন ট্রাম্প?

ক্রিপ্টো রিজার্ভ গড়বেন ট্রাম্প?

মোজাম্বিকে কারাদাঙ্গায় নিহত ৩৩, পলাতক ১৫০০ কয়েদি

মোজাম্বিকে কারাদাঙ্গায় নিহত ৩৩, পলাতক ১৫০০ কয়েদি

গাজায় যুদ্ধবিরতি বিলম্বে পাল্টাপাল্টি দোষারোপ হামাস-ইসরাইলের

গাজায় যুদ্ধবিরতি বিলম্বে পাল্টাপাল্টি দোষারোপ হামাস-ইসরাইলের

পাকিস্তানে সড়ক অবরোধে শতাধিক শিশুর প্রাণহানি

পাকিস্তানে সড়ক অবরোধে শতাধিক শিশুর প্রাণহানি

আফগানিস্তানে ৭১ সন্ত্রাসীকে হত্যা করেছে পাকিস্তান

আফগানিস্তানে ৭১ সন্ত্রাসীকে হত্যা করেছে পাকিস্তান

শুধু নারীদের জন্য

শুধু নারীদের জন্য

নিথর দেহ

নিথর দেহ

আত্মহননে

আত্মহননে

জকিগঞ্জে প্রাক্সিসের ৭ দিনব্যাপী ইংলিশ স্পিকিং চ্যালেঞ্জ কম্পিটিশনের পুরস্কার বিতরণী

জকিগঞ্জে প্রাক্সিসের ৭ দিনব্যাপী ইংলিশ স্পিকিং চ্যালেঞ্জ কম্পিটিশনের পুরস্কার বিতরণী

মাদ্রাসার ছাদ থেকে পাইপ বেয়ে নামার সময় পড়ে গিয়ে শিশুর মৃত্যু

মাদ্রাসার ছাদ থেকে পাইপ বেয়ে নামার সময় পড়ে গিয়ে শিশুর মৃত্যু

গাজীপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকে ছাড়িয়ে আনতে থানায় বিএনপি নেতাদের ভিড়

গাজীপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকে ছাড়িয়ে আনতে থানায় বিএনপি নেতাদের ভিড়

শুধু নামেই জিমনেসিয়াম

শুধু নামেই জিমনেসিয়াম