ঢাকা   বুধবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৪ | ২২ কার্তিক ১৪৩১
সোহরাওয়ার্দী উদ্যোনে ইসলামী মহাসম্মেলন জনসমুদ্র দেশের আলেম সমাজের ৯ দফা দাবি বাস্তবায়ন করতে হবে # ইসলামের পূণ্যভূমিতে বিদআদ আক্বীদা বরদশত করবো না # শিক্ষা সিলেবাসে ধর্মশিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করতে হবে # দু’বার নয়, টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমা একবার করতে হবে # ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ওলামায়ে কেরাম প্রাণ হারান

ডাকলেই লাখো আলেমের উপস্থিতি

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

০৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ০৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৪ এএম

 রাজধানী ঢাকার সব পথ মিশে গিয়েছিল ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। ধবধবে সাদা পায়জামা পাঞ্জাবী, মাথায় সাদা টুপি পরিহিত লাখো মানুষের পদচারণায় মূখরিত হয়ে উঠেছিল ঢাকা। এটাই বাংলাদেশের প্রকৃত আলেমদের অবস্থা। ইসলামী স্কলারগণ ডাক দিলেই ইসলামের খেদমতে জড়ো হন হাজারো তৌহিদী জনতা। গতকাল সকাল থেকেই খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে হাজির হন সমাবেশস্থলে। এই আলেম-ওলামারাই হচ্ছেন এদেশের প্রকৃত ইসলামী স্কলার। জামায়াতে ইসলামীকে দেশ-বিদেশে ইসলামী দল হিসেবে পরিচিত করে তোলা হলেও দলটি বাংলাদেশের সমগ্র মুসলমানের চিন্তা চেতনা ধারণ করে না। এমনকি ইসলামী আক্বীদার মূল ধারায় নেই। মূলত সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গগণ বিদারী আওয়াজ তোলা এই আলেম-ওলামা-মাদরাসার ছাত্র-শিক্ষক প্রকৃত ইসলামী চেতনার। এরা কুরআন-সুন্নাহকে আঁকড়ে দ্বীনী শিক্ষা-কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। লাখো জনতার সমাবেশে শীর্ষ ওলামায়ে কেরাম দৃঢ়চিত্তে বলেছেন, বাংলাদেশ ইসলামের পূণ্যভূমি। আলেম ওলামা পীর আউলিয়াদের মাধ্যমেই এদেশে ইসলাম এসেছে। যুগ যুগ ধরে এদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমান কুরআন-সুন্নাহকে আঁকড়ে ধরেই জীবন-যাপন করছেন। কুরআন-সুন্নাহর অপব্যাখ্যা, নবী-রাসূল ও সাহাবায়ে কেরামের সমালোচনা এবং আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের আক্বীদা-বিশ্বাস বিরোধী কোনো তন্ত্রমন্ত্র এদেশে চলবে। আলেম সমাজ ঐক্যবদ্ধ। কোনো বিদআদ আক্বীদা এদেশের মুসলমানরা বরদশত করবে না। দেশের কওমি মাদরাসাগুলো দারুল উলুম দেওবন্দের অনুকরণে শতাব্দীকাল ধরে দ্বীনী শিক্ষা-কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের লোকজন নানাভাবে হয়রানি ও হস্তক্ষেপ করেছিল। বিগত ৫ আগস্টে গণঅভ্যুত্থানের পরেও কওমি মাদরাসাগুলোর ওপর পতিত সরকারের বিশেষ মহল সুকৌশলে হস্তক্ষেপের পাঁয়তারা করছে। এসব অপতৎপরতা বন্ধ করতে হবে। সাধারণ শিক্ষার সর্বস্তরে ধর্মশিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করতে হবে। এদেশের মাটিতে কাদিয়ানী ও সাদিয়ানী ফেতনা চলতে দেয়া হবে না। ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশে প্রকৃত আলেমদের উপেক্ষা করে কোনো কিছুই করা সম্ভব নয়।
ওলামা-মাশায়েখ বাংলাদেশের উদ্যোগে দাওয়াত ও তাবলীগ, মাদারেসে ক্বওমিয়া এবং দ্বীনের হেফাজতের লক্ষ্যে এই ইসলামী মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে অংশ নিতে সারাদেশ থেকে আলেম-ওলামারা আসেন। ভোর রাত থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যাগে লাখো মুসল্লির ঢল নামে। সকাল সাড়ে ৮টায় মুসল্লিদের পদচারণায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যান কানায় কানায় ভরে যায়। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের আশপাশে তিল ধরার ঠাঁই ছিল না। মুসল্লিরা বিভিন্ন বিছানা নিয়ে গাছের নীচে রাস্তার পাশে অবস্থান নেন। সাধারণ মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ছোট ছোট ট্রাক যোগে সাধারণ মুসল্লিদের পানীয় ও শরবত পান করান। হাজার হাজার মানুষকে পানির বোতল, শুকনা খাবার সরবরাহ করতে দেখা যায়। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আগত মুসল্লিদের শত শত বাস বিভিন্ন রাস্তার পার্শ্বে অবস্থান নেয়ার রাজধানীতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। যানজটের কবলে পড়ে সাধারণ পথচারীদের দুর্ভোগ চরমে পৌঁছে।
মহাসম্মেলনে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির আল্লামা শাহ মুহিবুল্লাহ বাবুনগরী লিখিত বক্তব্যে বলেছেন, দাওয়াত ও তাবলীগের মেহনত উম্মতে মুহাম্মদীর ওপর আল্লাহ প্রদত্ত দায়িত্ব। ওলামায়ে কেরামের দাওয়াতের মাধ্যমেই আজ পুরো বিশ্বের প্রতিটি প্রান্তে কুরআন ও সুন্নাহর সহীহ বাণী পৌঁছেছে। আলোকিত হয়েছে সারা বিশ্ব। দাওয়াতের উদ্দেশ্য হচ্ছে খালেকের সাথে মাখলুকের তায়াল্লুক সৃষ্টি করে দেয়া। আত্মভোলা মানবজাতিকে সঠিক পথের দিশা দেয়া। এই দায়িত্ব আমার আপনার এবং উম্মতে মুহাম্মদী সকলের। এই দায়িত্ব পালনের জন্যই মাওলানা ইলিয়াস (রহ.) তাবলীগের কাজ শুরু করেছিলেন। দিল্লির নিজামুদ্দিন মারকাজের বর্তমান মুরব্বী মাওলানা সাআদ বিভিন্ন সময় কুরআন, হাদিস, ইসলাম, নবি-রাসূল (সা.), নবুওয়ত, সাহাবায়ে কেরাম এবং শরয়ী মাসআলা-মাসায়েল নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করেছেন। তার বক্তব্যগুলো কুরআন-সুন্নাহবিরোধী, যা মেনে নেয়া যায় না। নেতৃবৃন্দ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, বিতর্কিত মাওলানা সাআদকে বাংলাদেশে আসতে দিলে এই সরকারকেও পালিয়ে যেতে হবে। সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী আমিরের লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, হাটহাজারী মাদরাসার মহাপরিচালক মাওলানা খলিল আহমাদ কাসেমী। এতে ৯ দফা ঘোষণা পাঠ করেন বেফাকের মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হক।
হেফাজত আমির বলেন, দ্বীনের বিভিন্ন বিষয়ে চিন্তাগত বিচ্যুতি ও বিচ্ছিন্নতা এবং অনেক বিষয়ে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত ও জুমহুরের মুত্তাফাকা তথা ঐক্যমতসমর্থিত মাসআলা ও মাযহাবের খেলাফ করার কারণে শরীয়ত মতে মাওলানা সাআদের এতা'য়াত জায়েয নেই। বিতর্কিত মাওলানা সাআদের কারণে ছাত্রজনতা ও আলেম ওলামাদের কুরবানীর বদৌলতে অর্জিত স্বাধীন নতুন এই বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা তৈরি হোক এবং অন্তবর্তীকালীন সরকার বেকায়দায় পড়ুক তা’ আমরা চাই না। আমি আশা করি সার্বিক বিবেচনায় সরকার সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন। মহান আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে ইসলাম, দেশ, জাতি ও রাষ্ট্রের কল্যাণে কাজ করার তৌফিক দান করুন। মাওলানা সাআদের এ সব আপত্তিকর মন্তব্যের জন্য দারুল উলুম দেওবন্দসহ বিশ্ব আলেমদের কাছে তিনি চরম বিতর্কিত হয়েছেন। বিতর্কিত মাওলানা সাআদকে বাংলাদেশে আসতে দেয়া হবে না। আলেমরা দায়িত্ব নিয়ে তাকে সংশোধন করার চেষ্টা করেছেন। তিনি আলেমদের পরামর্শ গ্রহণ করে নিজের বক্তব্য সংশোধন করতে রাজি হননি। আল্লামা শাহ মুহিবুল্লাহ বাবুনগরী বলেন, দাওয়াতে তাবলিগ প্রতিষ্ঠা হয়েছে দারুল উলূম দেওবন্দ থেকে। যারা মাওলানা সাআদের বিরোধীতাকারী আলেমদেরকে দেওবন্দি, হেফাজতি বলছে তারা গোমরাহিতে আছে। হযরতজ্বী ইলিয়াছ (রহ.) বলে গেছেন, যদি তাবলীগ থেকে ইলম ও জিকির উঠে যায়, তাহলে দাওয়াতে তাবলিগের কাজে গোমরাহি ডুকে যাবে। অতএব সরকারের প্রতি আমার দাবি হলো, যতদিন মাওলানা সাআদ তার গোমরাহি বক্তব্য থেকে তাওবা না করবে, ততদিন তাকে বাংলাদেশে আসতে দেয়া যাবে না। টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা আলেমদের তত্ত্বাবধানে শুরায়ি নেজামে পরিচালিত হবে। কাকরাইল মারকাজের কার্যক্রম ওলামায়ে কেরামে জিম্মাদারীতে চালু রাখতে হবে।
তাবলিগ জামাতের দিল্লির মাওলানা সাদ ও তার অনুসারীদের বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেয়ার দাবি জানিয়ে বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী বলেন, বিশ্ব ইজতেমাকে কেন্দ্র করে স্বঘোষিত আমির সাদ ও তার অনুসারীরা বিশৃঙ্খলা করার পরিকল্পনা নিয়েছে। আমরা কোনোভাবেই সেটি হতে দেবো না। তাদের সব ষড়যন্ত্র যে কোনো মূল্যে আমরা ব্যর্থ করে দেবো। সাদপন্থিদের আর টঙ্গীতে আলাদা ইজতেমা করতে দেওয়া হবে না’ দেশে ইজতেমা একবার হবে, দুবার নয়। তিনি বলেন, অন্তবর্রর্তী সরকারকে বলবো, আপনারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবেন। আমরা আপনাদের সর্বোচ্চ সহযোগিতা করবো। আপনাদের মনে রাখতে হবে, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে অনেক ওলামায়ে কেরাম শাহাদাতবরণ করেছেন। আমরা শাপলা চত্বরে জীবন দিয়েছি। আওয়ামী জালিম সরকারের অনেক অত্যাচার নির্যাতনের শিকার হয়েছি। মাওলানা আব্দুল হামিদ পীর সাহেব মধুপুর বলেন, বিশ্ব ইজতেমা নিয়ে সরকার দুই পক্ষের সঙ্গে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নিতে চাইছে। আমি বলবো কীসের পরামর্শ, এই সম্মেলন থেকে যে সিদ্ধান্ত আসবে, সরকারকে এটাই বাস্তবায়ন করতে হবে। ভিন্ন কোনো চিন্তা করলে পরিস্থিতি ভয়াবহ হবে। তিনি বলেন, আমরা সরকারকে সহযোগিতা করবো। সরকারকেও আলেমদের সহযোগিতা করতে হবে। নয়তো পূর্ববর্তী সরকারের মতোই তাদের দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হবে।
মহাসম্মেলনে মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব, মাওলানা ফজলুল করীম কাসেমী, মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন ও মুফতি কিফায়াতুল্লাহ আজহারীর যৌথ সঞ্চালনায় আরো বক্তব্য রাখেন, আল্লামা খলিল আহমাদ কাসেমী, আল্লামা আব্দুল হামিদ পীর সাহেব মধুপুর, মাওলানা শেখ আহমাদ, মাওলানা রশিদুর রহমান ফারুক, আল্লামা সাজিদুর রহমান, আল্লামা নূরুল ইসলাম ওলিপুরী, মাওলানা আবু তাহের নদভী, মাওলানা সালাহ উদ্দীন নানুপুরী, মাওলানা আব্দুর রব ইউসুফী, মুফতী জসিম উদ্দিন, মুফতি ফয়জুল্লাহ মাদানী নগর, মুফতি কিফায়াতুল্লাহ হাটহাজারী, মাওলানা মুস্তাক আহমাদ, মাওলানা আনোয়ারুল করীম, মাওলানা দিদার, প্রিন্সিপাল মিজানুর রহমান চৌধুরী পীর সাহেব দেওনা, মাওলানা আবুল কালাম, মুফতি মুহাম্মাদ আলী, মাওলানা খোবাইব যিরি, মাওলানা জাফর আহমাদ, মাওলানা আব্দুল আউয়াল, মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দি, মাওলানা বাহাউদ্দিন জাকারিয়া, মাওলানা মুহিউদ্দিন রাব্বানী, মাওলানা ইসমাইল নূরপুরী, মাওলানা ওবাইদুর রহমান মাহবুব, মাওলানা নাজমুল হাসান কাসেমী, মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ সা'দী, মাওলানা আহমাদ আলী কাসেমী, মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী, মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী, মাওলানা শাব্বির আহমাদ রশীদ, মাওলানা হবিবুর রহমান কাসেমী, মুফতি বশিরুল্লাহ, মুফতি মুনির হোসাইন কাসেমী, মাওলানা ইউনুস রংপুর, মাওলানা আব্দুল হালিম বরিশাল, মাওলানা আনাস ভোলা, মাওলানা হেলাল উদ্দিন, মাওলানা শওকত হোসাইন সরকার, মাওলানা জালালুদ্দিন আহমদ, মাওলানা হাসান জামিল, মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজি, মাওলানা নেয়ামত উল্লাহ ফরিদী, মাওলানা শাহরিয়ার মাহমুদ, মাওলানা লোকমান মাজহারী, মাওলানা আব্দুল বছীর, মাওলানা আব্দুল্লাহ সাভার, মাওলানা সাইদ নূর, মুফতি জাকির হোসাইন কাসেমী, মুফতি জাবের কাসেমী, মাওলানা জহুরুল ইসলাম, মাওলানা আব্দুল হক আজাদ, মাওলানা মাহবুব এলাহি উজানি, মাওলানা বশির আহমাদ, মাওলানা আকরাম আলী, মাওলানা নাসিরুল্লাহ, মাওলানা হামেদ জাহেরী, মাওলানা লেহাজ উদ্দিন, মাওলানা মাকবুল হোসাইন, মাওলানা আলী আকবার।
সম্মেলনে নয় দফা ঘোষণায় বলা হয়, বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে মজলুম আলেম-ওলামা ও তৌহিদিী জনতার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত সকল মিথ্যা মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে, ২০১৩ সাশের শাপলা চত্বরের গণহত্যার দোষীদের অবিলম্বে শাস্তির আওতায় এনে বিচার কার্যকর করতে হবে। ২০১৮ সালের টঙ্গী ময়দানের সা’দপন্থীদের নৃশংস হামলার বিচার করতে হবে, কোনো ভাবেই বিতর্কিত মাওলানা সাআদকে বাংলাদেশে আসতে দেয়া যাবে না।আগামী বিশ্ব ইজতেমা দুই পর্বে, অর্থাৎ ৩১ থেকে ২ ফেব্রুয়ারি এবং ৭ ফেব্রুয়ারি থেথকে ৯ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে এবং অভিশপ্ত কাদিয়ানীদের অবিলম্বে অমুসলিম ঘোষণা করতে হবে।

 


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে আর্জেন্টিনা দলে ফিরলেন মার্টিনেজ

নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে আর্জেন্টিনা দলে ফিরলেন মার্টিনেজ

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী গ‍্যালান্টকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী গ‍্যালান্টকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

শমী কায়সার গ্রেপ্তার

শমী কায়সার গ্রেপ্তার

শের এ বাংলা মেডিকেল কলেজের ৫৬তম প্রতিষ্ঠঅ বাষির্কী উপলক্ষে মিলনমেলা ২০ নভেম্বর

শের এ বাংলা মেডিকেল কলেজের ৫৬তম প্রতিষ্ঠঅ বাষির্কী উপলক্ষে মিলনমেলা ২০ নভেম্বর

বাংলাদেশ-আফগানিস্তান সিরিজের স্পন্সর ওয়ালটন

বাংলাদেশ-আফগানিস্তান সিরিজের স্পন্সর ওয়ালটন

সাভারে অভিযানের পর বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ভেজাল শিশু খাদ্য তৈরী কারখানা

সাভারে অভিযানের পর বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ভেজাল শিশু খাদ্য তৈরী কারখানা

সম্মান বজায় রেখে কাজ করুক সেনাবাহিনী প্রত্যাশা সাধারন মানুষের

সম্মান বজায় রেখে কাজ করুক সেনাবাহিনী প্রত্যাশা সাধারন মানুষের

যশোরবাসীর দুর্ভোগ আর প্রতারণার নাম পদ্মাসেতু রেলপ্রকল্প!

যশোরবাসীর দুর্ভোগ আর প্রতারণার নাম পদ্মাসেতু রেলপ্রকল্প!

আপনার প্রেমিকা খুব দামি গিফট চান! তাঁকে কী ভাবে সামলে নেবেন?

আপনার প্রেমিকা খুব দামি গিফট চান! তাঁকে কী ভাবে সামলে নেবেন?

টেকনাফে ৫০হাজার ইয়াবাসহ মিয়ানমারের নাগরিক আটক।

টেকনাফে ৫০হাজার ইয়াবাসহ মিয়ানমারের নাগরিক আটক।

ফ্যাসিবাদের বিচার এবং পাচারকৃত টাকা ফিরিয়ে আনতে হবে

ফ্যাসিবাদের বিচার এবং পাচারকৃত টাকা ফিরিয়ে আনতে হবে

কোনো পরাশক্তি নয়, জনগণের ঐক্যই বাংলাদেশের মূল শক্তি

কোনো পরাশক্তি নয়, জনগণের ঐক্যই বাংলাদেশের মূল শক্তি

হৃদয়ে তাঁর নাম লেখা হয়ে আছে

হৃদয়ে তাঁর নাম লেখা হয়ে আছে

শিল্প প্রতিষ্ঠান চালু রাখার পদক্ষেপ নিতে হবে

শিল্প প্রতিষ্ঠান চালু রাখার পদক্ষেপ নিতে হবে

প্রত্যেক বন্দীর জন্য মিলিয়ন ডলার দিতে প্রস্তুত নেতানিয়াহু

প্রত্যেক বন্দীর জন্য মিলিয়ন ডলার দিতে প্রস্তুত নেতানিয়াহু

অন্তর্বাস পরে হাঁটা সেই ইরানি তরুণী মানসিকভাবে অসুস্থ

অন্তর্বাস পরে হাঁটা সেই ইরানি তরুণী মানসিকভাবে অসুস্থ

মৃত প্রতিদ্বন্দ্বীর বিরুদ্ধে লড়েছিলেন প্রেসিডেন্ট

মৃত প্রতিদ্বন্দ্বীর বিরুদ্ধে লড়েছিলেন প্রেসিডেন্ট

মণিপুরে এবার নাগাদের সাথে সংঘাত মৈতৈদের

মণিপুরে এবার নাগাদের সাথে সংঘাত মৈতৈদের

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এবার বাংলা ব্যালট পেপার সংযুক্ত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এবার বাংলা ব্যালট পেপার সংযুক্ত

আগাম ভোট দিয়েছেন ৮ কোটির বেশি মানুষ

আগাম ভোট দিয়েছেন ৮ কোটির বেশি মানুষ