অপ্রকাশিত প্রতিবেদনে ছিল ভারত সংশ্লিষ্টতার ইঙ্গিত
০১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০০ এএম | আপডেট: ০১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০০ এএম
২১ আগস্ট শেখ হাসিনার জনসভায় গ্রেনেড হামলার তদন্ত প্রতিবেদনে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থাকে দায়ী করেছিলেন আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মো: জয়নুল আবেদীন। এটিকে ‘অপরাধ’ গণ্য করে বিচারপতি মো: জয়নুল আবেদীনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা করেন ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা। অন্যদিকে অবসরে চলে যাওয়া প্রমোটি পুলিশ কর্মকর্তা আব্দুল কাহার আকন্দকে নিয়োগ দিয়ে দায়িত্ব দেন ফরমায়েশী তদন্তে। কথিত সেই তদন্তেই জড়ানো হয় বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নাম। হাসিনার ফরমায়েশী এ তদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর ঘোষণা হয় আরেক ফরমায়েশী রায়। তাতে বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ১৯ বিএনপি নেতাকে যাবজ্জীবন কারাদ- দেয়া হয়। ১৯ বিএনপি নেতাকে দেয়া হয় মৃত্যুদ-। ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন দ-িতরা। সেই আপিলের রায় হওয়ার তারিখ ধার্য রয়েছে আজ (রোববার)। বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামান এবং বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের ডিভিশন বেঞ্চে রায় হওয়ার কথা রয়েছে। গতকাল এ তথ্য জানান দ-িতদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
ভারত সংশ্লিষ্টতার ইঙ্গিত : ঘটনাটি ঘটে বিএনপি নেতৃত্বাধীন সরকার আমলে। এ কারণে শেখ হাসিনা হামলার জন্য একতরফাভাবে বিএনপিকেই দায়ী করতেন। অথচ ওই সময়কার তদন্তে সংশ্লিষ্টতার ইঙ্গিত ছিলো পার্শ্ববর্তী একটি দেশের। আপিল বিভাগের বিচারপতি মো: জয়নুল আবেদীনের নেতৃত্বে এক সদস্যের তদন্ত কমিশন গঠন করা হয় ঘটনার পরদিন, ২২ আগস্ট। ৪০ দিনের মাথায় ওই বছর ২ অক্টোবর ওই কমিশন সরকারের কাছে ১৬২ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন জমা দেয়। সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে কমিশন শেখ হাসিনাকে বার বার অনুরোধ জানায় তার সাক্ষ্য গ্রহণে। কিন্তু হাসিনা কোনো ধরনের সহযোগিতাই করেননি। তার বক্তব্য ছাড়াই দাখিল করা হয় প্রতিবেদন। যদিও ওই প্রতিবেদনটি অদ্যাবধি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়নি।
২১ আগস্ট ভয়াবহ গ্রেনেড হামলায় কারা সুবিধাভোগী হতে পারে এবং সম্ভাব্য কারা এমন হামলা চালাতে পারে, তার ওপর জোর দেয় তদন্ত কমিশন। এ প্রেক্ষিতে বিচারপতি জয়নুল আবেদীন কমিশন বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার তৎকালীন সাক্ষাৎকার নিয়ে প্রয়োজনীয় আলামত ও গোয়েন্দা তথ্য এবং সাক্ষ্য সংগ্রহ করে। এসব সাক্ষ্য তদন্ত প্রতিবেদনের অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, কমিশনের সংগৃহীত তথ্য-প্রমাণ সন্দেহাতীতভাবে ইঙ্গিত করে, ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার পেছনে একটি শক্তিশালী বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থা জড়িত ছিল। অভিযানটি পরিচালনা করা হয়েছিল ভাড়া করা দুর্বৃত্তদের মাধ্যমে। এসব লোক প্রধানত একটি সংগঠনের সশস্ত্র ক্যাডারদের মধ্য থেকে নেয়া হয়, যাদের সমাবেশে ভিড়ের মধ্যে মিশে যাওয়ার মতো ভালো জ্ঞান ছিল। প্রতিবেদনে বিদেশি শক্তি বলতে কোনো দেশের নাম বলা হয়নি। তবে ২০০৪ সালের ৪ অক্টোবর প্রথম আলোয় প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে বিচারপতি মো. জয়নুল আবেদীন বৃহৎ প্রতিবেশী শক্তি হিসেবে ভারতকে ইঙ্গিত করেছেন। ওই সাক্ষাৎকারে বিচারপতি জয়নুল বলেন, বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান ও উপমহাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশন ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলাকারীদের চিহ্নিত করে।
বিদেশি শক্তির উদ্দেশ্য সম্পর্কে প্রতিবেদনে বলা হয়, মনে হচ্ছে, পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে একটি বৃহৎ বিদেশি শক্তির সক্রিয় সহযোগিতা ছিল। বাংলাদেশকে তাঁবেদার রাষ্ট্রে পরিণত করতেই একটি অশুভ উদ্দেশ্য নিয়ে তারা ওই সহযোগিতা করেছিল। বিদেশি ওই শক্তির গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশে ক্রমশ অনুপ্রবেশ করে। তারা বাংলাদেশে প্রধানত ধর্মনিরপেক্ষতার পক্ষ ও বিপক্ষ ধুয়ো তুলে জনগণের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টির উদ্দেশে এ দেশে স্থানীয় কিছু বিশ্বস্ত এজেন্টও তৈরি করে। বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে স্বাধীনতার পক্ষ-বিপক্ষ এমন বিভাজনের মাধ্যমে বিদেশি শক্তির ওই অবস্থা আরো শক্তিশালী হয়। আসলে বিদেশি ওই শক্তি কখনো চায়নি বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে উঠুক। কারণ এটি হতে দিলে তারা তাদের রাজনৈতিক এজেন্ডা ও অগ্রাধিকারগুলো বাস্তবায়ন করতে পারবে না। আর তাই বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থাটি তাদের আকাক্সক্ষা চরিতার্থ করতে বাংলাদেশে তাদের স্থানীয় এজেন্ট ও ভাড়াটে দুর্বৃত্তদের মাধ্যমে অনিষ্টকর কর্মকা- অব্যাহত রাখে। তারা তাদের স্বার্থ হাসিলে বাংলাদেশে ক্ষমতায় থাকা অতীত সরকারগুলোকে বাধ্য করতে পারেনি। এ জন্য তারা যশোরে উদীচীর অনুষ্ঠানে বোমা হামলার মধ্যদিয়ে বাংলাদেশে সিরিজ বোমা বিস্ফোরণের সূত্রপাত ঘটায় এবং হামলা চালানো হয় বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সমাবেশে। জনগণের মধ্যে বিভেদ তৈরি করতে আওয়ামী লীগকে বিএনপির বিরুদ্ধে দাঁড় করাতে এবং সারা দেশকে অস্থিতিশীল করতে এমন পরিকল্পনা করা হয়। ওই গোয়েন্দা সংস্থাটি আরো কিছু বোমা হামলা চালায়, যার উদ্দেশ্য ছিল শরিক বিএনপি ও জামায়াতের মধ্যে দূরত্ব তৈরি করে জোট সরকারকে দুর্বল করা।
জয়নুল কমিশনের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ওই বিদেশি শক্তির গোয়েন্দা সংস্থাটি তাদের অনিষ্টকর পরিকল্পনার পরিণাম বুঝতে ব্যর্থ হয়ে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ সমাবেশে বেপরোয়াভাবে ভয়াবহ হামলা চালায় এবং এতে গ্রেনেডের মতো বিপজ্জনক ও অত্যাধুনিক অস্ত্র ব্যবহার করে। কিন্তু আওয়ামী লীগ নেতারা এমন পরিকল্পনা সম্পর্কে অবহিত ছিলেন না বা এতে তাদের কোনো হাতও ছিল না। অতীতের অন্য হামলার মতো আওয়ামী লীগের সমাবেশে এই নৃশংস হামলার প্রত্যাশা ছিল, ঘটনাটি পশ্চিমা বিশ্ব থেকে সমর্থন ও সহানুভূতি আদায় করতে পারবে। কারণ ধর্মনিরপেক্ষ রাজনৈতিক দল হিসেবে নিজেদের দাবি করে আওয়ামী লীগ।
হামলার মূল উদ্দেশ্য সম্পর্কে প্রতিবদনে বলা হয়, বিদেশি এ গোয়েন্দা সংস্থাটি আওয়ামী লীগসহ বাংলাদেশের কারোরই বন্ধু নয়। ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা এমন একটি ঘটনা ছিল, যাতে আওয়ামী লীগের প্রধান শেখ হাসিনা এবং দলের অন্য নেতারাও নিহত হতে পারতেন। আসলে এমন উদ্দেশ্য হাসিল করাই ছিল বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থাটির উদ্দেশ্য। কিন্তু ভাড়া করা দুর্বৃত্তরা তাদের নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে ব্যর্থ হয়।
বিচারপতি জয়নুল কমিশনের ১৬২ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, আবার এই লক্ষ্য অর্জনে তারা ব্যর্থ হলেও বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশকে ব্যর্থ বা অকার্যকর রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার প্রয়াস চালাত। এদিকে গোয়েন্দা সংস্থাটির কিছু সংবাদপত্র সাংবাদিকতা কিংবা পেশাগত নিয়মনীতির বাইরে গিয়ে সংস্থাটির পরিকল্পনার সমর্থনে অপপ্রচার চালিয়েছে। পরিকল্পনার সমর্থনেও কাজ করেছে। ওই অপপ্রচারের উদ্দেশ্য ছিল এমন একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি করা, যেখানে বাংলাদেশে নিয়ন্ত্রণ নেয়া যায় এবং তার ওপর আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করা। এ ক্ষেত্রে যুক্তি দেখানো হতো, বিশ্বের যেকোনো অংশে ব্যর্থ রাষ্ট্রগুলো তাদের প্রতিবেশীদের জন্য তো বটেই, বিশ্বের জন্যও হুমকির শামিল।
বিচারপতি জয়নুল কমিশনের এ প্রতিবেদন তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগ প্রত্যাখ্যান। কিন্তু ২০০৯ সালে আ’লীগ যখন ক্ষমতায় আসে তখনই দানবীয় শক্তির প্রচ-তায় বিচারপতি জয়নুল আবেদীনের ওপর প্রতিশোধ নিতে শুরু করে। রাতের ভোটে তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় এসে শেখ হাসিনা ২০১৯ সালের ২১ জুলাই বিচারপতি জয়নুল আবেদীনের বিরুদ্ধে মামলা করে। দুদককে দিয়ে তার বিরুদ্ধে ‘অবৈধ সম্পদ অর্জন’র অভিযোগ আনে। পরবর্তীতে বিচারের নামে বিচারক হয়রানি শুরু করে। শেখ হাসিনার প্রতিহিংসার শিকার বিচারপতি জয়নুল আবেদীন এখন দুর্নীতি মামলার আসামি।
উল্লেখ্য, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বিকালে রাজধানীর গুলিস্তানে অবস্থিত আওয়ামী লীগ অফিসের সামনে সমাবেশে গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক আইভি রহমানসহ ২৪ জন নিহত হন। আহত হন দলটির সভাপতি শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের কয়েকশ’ নেতা-কর্মী। এ ঘটনায় গঠিত বিচারপতি জয়নুল আবেদীনের তদন্ত প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করে আব্দুল কাহার আকন্দকে দিয়ে তদন্ত করায় ভারত সমর্থিত ওয়ান-ইলেভেন সরকার। সেই প্রতিবেদনে তারেক রহমানকে জড়ানো হয় ‘জঙ্গি’ হিসেবে মৃত্যুদ-প্রাপ্ত মুফতি হান্নানের একটি জবানবন্দীর ভিত্তিতে। কিন্তু গ্রেনেড হামলা মামলার বিচার সম্পন্নের আগেই মৃত্যুদ- কার্যকর করা হয় মুফতি হান্নানের। যা তারেক রহমানের সংশ্লিষ্টতাকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, মিথ্যা ও হয়রানিমূলক প্রমাণ করে।
হাসিনার অধীনস্থ ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর তৎকালীন বিচারক শাহেদ নূরউদ্দিন রায় ঘোষণা করেন। পরবর্তীতে ওই বিচারককে হাইকোর্টের বিচারপতি নিয়োগ দিয়ে পুরষ্কৃত করেন শেখ হাসিনা। ফরমায়েশী ওই রায়ে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, সাবেক উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টু, মেজর জেনারেল (অব.) রেজাকুল হায়দার চৌধুরী, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবদুর রহিম, হানিফ পরিবহনের মালিক মো: হানিফ, হরকাতুল জিহাদ (হুজি) নেতা মাওলানা তাজউদ্দীন, মাওলানা শেখ আবদুস সালাম, মাওলানা শেখ ফরিদ, মাওলানা আবু সাইদ, মুফতি মঈনউদ্দিন শেখ ওরফে আবু জান্দাল, হাফেজ আবু তাহের, মো: ইউসুফ ভাট ওরফে মাজেদ ভাট, আবদুল মালেক, মফিজুর রহমান ওরফে মহিবুল্লাহ, আবুল কালাম আজাদ ওরফে বুলবুল, মো: জাহাঙ্গীর আলম, হোসাইন আহমেদ তামিম, রফিকুল ইসলাম ওরফে সবুজ ও মো: উজ্জ্বল ওরফে রতন।
যাবজ্জীবন সাজা দেয়া হয় তারেক রহমানসহ ১৯ জনকে। তারা হলেন, শাহাদাৎ উল্লাহ ওরফে জুয়েল, মাওলানা আবদুর রউফ ওরফে আবু ওমর, আবু হোমাইরা ওরফে পীরসাহেব, মাওলানা সাব্বির আহমদ ওরফে আবদুল হান্নান সাব্বির, আরিফ হাসান ওরফে সুজন ওরফে আবদুর রাজ্জাক, হাফেজ মাওলানা ইয়াহিয়া, আবু বকর ওরফে সেলিম হাওলাদার, মো: আরিফুল ইসলাম ওরফে আরিফ, মহিবুল মোত্তাকিন ওরফে মুত্তাকিন (পলাতক), আনিসুল মুরছালিন ওরফে মুরছালিন (পলাতক), মো: খলিল (পলাতক), জাহাঙ্গীর আলম বদর ওরফে ওস্তাদ জাহাঙ্গীর (পলাতক), মো: ইকবাল (পলাতক), লিটন ওরফে মাওলানা লিটন (পলাতক), তারেক রহমান রহমান, হারিছ চৌধুরী (বর্তমানে মৃত), কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ (পলাতক), মুফতি শফিকুর রহমান (পলাতক), মুফতি আবদুল হাই (পলাতক) এবং রাতুল আহম্মেদ বাবু ওরফে বাবু ওরফে রাতুল বাবু (পলাতক)। এদের মধ্যে ২২ জন খালাস চেয়ে আপিল করেছেন। জেল আপিল করেন মৃত্যুদ-প্রাপ্ত ১২ জন।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
নরসিংদীতে বাস-ট্রাকের ত্রিমুখী সংঘর্ষ, আহত ৮
পাবনায় জনজীবনে ভয়াবহ হচ্ছে ভার্চুয়াল আসক্তি
মাঝ আকাশে ভেঙে টুকরো ইলন মাস্কের ‘স্টারশিপ’
বাংলাদেশ-ভারতকে অতীত কবর দিয়ে নতুন করে শুরু করতে হবে: সুনন্দা কে দত্ত রায়
সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
সাইফ ইস্যুতে কেজরিওয়ালের বিস্ফোরক মন্তব্য, পাল্টা প্রতিক্রিয়া বিজেপি নেতার
ট্রাম্পের শুল্ক ছাড়াও চীনের অর্থনৈতিক সংকটে তিনটি বড় চ্যালেঞ্জ !
খেজুরের রস খেতে গিয়ে গাড়িচাপায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
দিয়ালোর দুর্দান্ত হ্যাটট্রিকে ইউনাইটেডের নাটকীয় জয়
আজারবাইজান-জর্জিয়া সম্পর্ক শক্তিশালীকরণে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক
আসাদগেটে সিএনজি-ট্রাক সংঘর্ষ, একজনের মৃত্যু
মরক্কোতে নৌকা ডুবে ৪৪ পাকিস্তানির মৃত্যু
'বন্ধী মুক্তির চুক্তি' চূড়ান্ত জানিয়েছে নেতানিয়াহুর দপ্তর
সুদানের সেনাপ্রধানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ যুক্তরাষ্ট্রের
উ. কোরিয়ার ইউক্রেনে সামরিক অংশগ্রহণ একটি কৌশলগত ভুল : রব বাউয়ার
সাইফ তো লিস্টে ছিল না,হঠাৎ হামলা হয়ে গেছেঃ মমতা
ঘণকুয়াশায় সাড়ে ৫ ঘন্টা আরিচা-কাজিরহাট এবং ৪ ঘন্টা পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আজ, মানতে হবে যেসব নির্দেশনা
ফেসবুকে নিজের সম্পদের হিসাব দিলেন প্রেস সচিব
স্লোভাকিয়ায় স্কুলে শিক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে নিহত ২