স্টেট ইউনিভার্সিটির শতকোটি টাকা লুটপাট
১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০২ এএম | আপডেট: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০২ এএম
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০১০ অনুযায়ী, বাংলাদেশে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অলাভজনক উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসাবে পরিচালিত হয়। আইনে বলা হয়েছে- বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ তহবিলের অর্থ উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়োজনীয় ব্যয় ছাড়া অন্য কোনো উদ্দেশ্যে ব্যয় করা যাবে না। বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনার দায়িত্বে থাকা ট্রাস্টি বোর্ড কোনো আর্থিক বা অন্য কোনো প্রকার সুবিধা কেউ গ্রহণ করতে পারবে না। অথচ এর কোনকিছুই মানা হচ্ছে হয়নি স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ- পরিচালনার ক্ষেত্রে। বিশ্ববিদ্যালয়ের জমি ও ভবন বিক্রির ৮০ কোটি টাকা, বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে দুই দফায় নেয়া ২৮ কোটি, ফিক্সড ডিপোজিটের ৪ কোটি, স্টেট কলেজের ৪ কোটি, শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতার টাকাসহ প্রায় ১২২ কোটি টাকার অনিয়ম, দুর্নীতি ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ডা. এ এম শামীমের বিরুদ্ধে। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য হলেন- ৭ জন। এর মধ্যে ডা. এ এম শামীমের পরিবারেরই ৫ জন। বাকী ৬ জন সদস্য হলেন- ভাইস প্রেসিডেন্ট ড. মো. মাহবুবুর রহমান, সদস্য-সালেহা আহমেদ, ড. সূচরিতা আহমেদ, মোসতেকা রহমান, সাকিফ শামীম, তাসফিয়া ফারহীন, মুবাশ্বির মুর্বারাত রহমান ও দায়িত্বপ্রাপ্ত ভাইস চ্যান্সেলর। এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিপুল পরিমাণ এই আর্থিক অনিয়ম ও লুটপাটের বিষয়ে তদন্তের জন্য দুর্নীতি দমন কমিশনে অভিযোগও করা হয়েছে।
অভিযোগে বলা হয়, স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ পূর্বাচল ক্যাম্পাসে স্থানান্তরিত হওয়ার আগেই ২০২৩ সালের নভেম্বরে ধানমণ্ডির সাত মসজিদ রোডে স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এর নিজ নামে থাকা সাড়ে ৮ কাঠা জমি, ৭ তলা ভবন ও এসিসহ সকল ফার্নিচার ৮০ কোটি টাকায় বোর্ড অব ট্রাস্টি বিক্রির বায়না পত্র করে। পরবর্তীতে চলতি বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি দলিল নং : ৬১৫, ধানমণ্ডি সাব রেজিস্টার অফিসের মাধ্যমে বিক্রি করে দেয়। প্রথম কিস্তির বায়না হিসেবে ২৫ কোটি নগদ গ্রহণ করে এবং দ্বিতীয় কিস্তিতে ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০ কোটি টাকা নগদ এবং শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে ৩৫ কোটি টাকা গ্রহণ করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের জমি ও বিল্ডিং বিক্রির দ্বিতীয় কিস্তির টাকা নেওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে থাকা মূল অ্যাকাউন্ট ট্রাস্ট ব্যাংকের মাধ্যমে লেনদেন না করে অত্যন্ত চতুরতার সাথে ডা. শামীম নিজ অ্যাকাউন্ট নম্বরে (শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ধানমণ্ডি শাখায় নতুন অ্যাকাউন্ট ওপেন করে) সেটিতে লেনদেন করেন। ডা. শামীমের শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে ১৫ ফেব্রুয়ারি ৩৫ কোটি টাকা গ্রহণ এবং ট্রাস্ট ব্যাংকের ধানমণ্ডি শাখার একটি অ্যাকাউন্টে ৫ কোটি ৩০ লাখ, ঢাকা ব্যাংকের ধানমণ্ডি শাখায় ল্যাবএইডের অ্যাকাউন্টে ৫ কোটি, এনসিসি ব্যাংকের মিরপুর রোড শাখায় ল্যাবএইডের অ্যাকাউন্টে ৪ কোটি টাকা ট্রান্সফার করা হয়। আবার শাজহালাল ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট থেকে ট্রাস্ট ব্যাংকের ধানমণ্ডি শাখায় ল্যাবএইড প্রোপারটিস লিমিটেডের অ্যাকাউন্টে ১৯ কোটি টাকা ট্রান্সফার করা হয়। টাকা ট্রান্সফারের ১৩ দিন পর ২৯ ফেব্রুয়ারি অ্যাকাউন্টটি ক্লোজ করে দেয়া হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের সাড়ে ৮ কাঠা জমি, ৭ তলা ভবনসহ বিক্রির ৮০ কোটি টাকার মধ্যে ৫ কোটি ৩০ লাখ টাকা বাদ দিয়ে ৭৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা বোর্ড অব ট্রাস্টির প্রেসিডেন্ট ডা. শামীম ও নিজের প্রতিষ্ঠানের নামে ভাগ বাটোয়ারা করে নিয়ে গেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
অভিযোগে আরো জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্ট ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফারকৃত ৫ কোটি ৩০ লাখ টাকা হতেও বোর্ড অব ট্রাস্টি নগদ টাকা নিয়ে গেছে। এর মধ্যে ২৮ ফেব্রুয়ারি ৭৩ লাখ ৬৫ হাজার ১৬ টাকা, ৬ মার্চ ল্যাবএইড অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করা হয়েছে ২৭ লাখ ৮৯ হাজার ৫৮ টাকা ও ১৮ মার্চ নগদ ২০ লাখ টাকা উত্তোলন করে নিয়ে গেছেন।
নতুন ভারপ্রাপ্ত ভিসির ই-মেইল : বিশ্ববিদ্যালয়ে লুটপাটও আর্থিক অনিয়মের বিষয়ে নতুন ভারপ্রাপ্ত ভিসি প্রফেসর মফিজুর রহমান হতাশ হয়ে গত ১৪ মে বোর্ড অব ট্রাস্টিকে ই-মেইলে লেখেন, কোন টাকাই বিশ্ববিদ্যালয়ের হাতে নেই, যার কারণে ছাত্রছাত্রীদের জন্য ইলেকট্রিসিটি, এসি রুমের ব্যবস্থা, নির্মাণ কাজ, বর্ষার সময় রাস্তা নির্মাণের কাজ ও উন্নয়নমূলক কোন কাজই করা সম্ভব হচ্ছে না। কারণ সাত মসজিদ রোডের জমি ও ভবন বিক্রির সকল টাকাই বিশ্ববিদ্যালয় হতে বোর্ড অব ট্রাস্টি নিয়ে গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে ঋণের ২৮ কোটি টাকা লোপাট: ২০১৮ সালের ৮ মে ট্রাস্ট ব্যাংক ধানমণ্ডি শাখা থেকে স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ-এর নামে করা ঋণের ১৪ কোটি টাকা উত্তোলন করে নিয়ে গেছে বোর্ড অব ট্রাস্টি। ২০২০ সালে করোনা মহামারী শুরুর আগে অস্থায়ী ক্যাম্পাসে ছাত্রাবাস নির্মাণের নামে ট্রাস্ট ব্যাংক ধানমণ্ডি শাখায় পুনরায় ১৪ কোটি টাকা ঋণ করা হয়। এই টাকাও নিয়ে গেছে ট্রাস্টি বোর্ড। এর মধ্যে ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি ২ কোটি, ৯ এপ্রিল ২ কোটি ৫০ লাখ টাকা, ২১ এপ্রিল ৩ কোটি টাকা, ১১ মে ৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা। সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ-বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে দুই দফায় ২৮ কোটি টাকা ঋণ গ্রহণ করা হলেও এই ২৮ কোটি টাকার এক টাকাও পায়নি বিশ্ববিদ্যালয়। বরং পুরোটাই বোর্ড অব ট্রাস্টি ভাগাভাগি করে নিয়েছে। আর এদিকে ঋণের টাকা না পেলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে গ্রহণ করা ঋণের জন্য প্রতি মাসে ৫৫ লাখ টাকা করে কিস্তির বোঝা বহন করতে হয়েছে।
ফিক্সড ডিপোজিট হতে আর্থিক দুর্নীতি ও লুটপাট: বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০১০ অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিক্সড ডিপোজিটের পরিমাণ হতে হবে ৫ কোটি টাকা। ২০১২ সালের ডিসেম্বরে স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এর বোর্ড অব ট্রাস্টি ফিক্সড ডিপোজিটের টাকা হতে মূলধন ৫ কোটি টাকা রেখে মুনাফার ৪ কোটি ১০ লাখ ১৭ হাজার ৬৫৬ টাকা উত্তোলন করে বোর্ড অব ট্রাস্টি ভাগ-বাটোয়ারা করে নিয়ে গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালে নতুন করে ট্রাস্ট ব্যাংক ধানমণ্ডি শাখায় ফিক্সড ডিপোজিট করা হয়, এই ফিক্সড ডিপোজিট ও মুনাফাসহ ২০২৩ সালে টাকার পরিমাণ ছিল ৯ কোটি ৩২ লাখ ৮৮ হাজার ৬০৭ টাকা, সেখান থেকে লভ্যাংশের ৪ কোটি ৩২ লাখ ৮৮ হাজার ৬০৭ টাকা অনুমোদন বিহীনভাবে ২০২৩ সালের ৮ মে ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করে নেয়। ২০১৩ ও ২০২৩ সালে দুই দফায় ফিক্সড ডিপোজিট থেকে ৮ কোটি ৪৩ লাখ ৬ হাজার ২৬৩ টাকা নিয়েছে। যা বিশ্ববিদ্যালয় আইনের পরিপন্থী। যা দিয়ে কোন প্রকার উন্নয়ন কাজ না করে বোর্ড অব ট্রাস্টি বিভিন্ন সসময়ে টাকা তুলে ভাগাভাগি করে নিয়েছে।
স্টেট কলেজের টাকাও লুটপাট : স্টেট ইউনিভার্সিটির একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান স্টেট কলেজ অব হেলথ সায়েন্স। এই প্রতিষ্ঠানটি থেকে করোনার সময় বোর্ড অব ট্রাস্টি ৩ কোটি টাকা নিয়ে ভাগ বাটোয়ারা করে নিয়ে গেছে। পুনরায় ২০২৩ সালের ২৬ অক্টোবর পূর্বাচলে নির্মাণ কাজের কথা বলে ১ কোটি টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে ট্রান্সফার করে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জমি ল্যাব এইডের দখলে: দুদকে দেয়া অভিযোগ বলা হয়, স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের জন্য ধামরাইয়ের কালামপুর প্রথম দিকে জমি কেনা হয়। সেই জমি ইউনিভার্সিটির নামে কেনা হলেও প্রকৃতপক্ষে দখলে আছে ল্যাবএইড গ্রুপের। বিশ্ববিদ্যালয়কে টাকা বা কোন কিছু না দিয়েই ইউনিভার্সিটির নামে ক্রয়কৃত জমি বোর্ড অব ট্রাস্টির প্রেসিডেন্ট ডা. শামীম ল্যাবএইডের নামে দখল করে নিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় না পেয়েছে টাকা না পেয়েছে জমি। পরবর্তীতে দ্বিতীয় ধাপে জমি ক্রয় করা হয় পিংক সিটির পাশে, সেই জমিও ইউনিভার্সিটির নামে ক্রয় করা হলেও পরবর্তীতে সম্পূর্ণ জমি ল্যাবএইড দখল করে নিয়ে ল্যাবএইডের সাইবোর্ড টানিয়ে দিয়েছে। ইউনিভার্সিটি না পেয়েছে জমি না পেয়েছে ইউনিভার্সিটি থেকে জমি ক্রয় বাবদ নেয়া ৫ কোটি টাকা।
তৃতীয় ধাপে ইউনিভার্সিটির নামে জমি ক্রয় করা হয় রূপগঞ্জ নারায়ণগঞ্জ সেখানেও ল্যাবএইডের মাধ্যমে জমি ক্রয় করা হয়েছে। সেখান থেকে ব্যাপক আর্থিক দুর্নীতি ও অনিয়ম করেছে, অল্প দামে ক্রয়কৃত জমি অধিক দাম দেখিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কয়েক কোটি টাকা লুটপাট করা হয়েছে।
শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অর্ধেক বেতন দিয়ে আর্থিক অনিয়ম: করোনাকালীন সময়ে সকল শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অর্ধেক বেতন দিয়েছে। বলা হয়েছে যে, করোনা মহামারীর পরে সকল টাকা ফেরত দেয়া হবে। করোনাকালীন সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পর শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বলা হয় যে, এই মুহূর্তে তাদের টাকা দেওয়া সম্ভব না। কারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য ভবন করার জন্য টাকা প্রয়োজন। সেই টাকা আজও ফেরত দেয়নি।
অথচ একাডেমিক ভবনকে কেন্দ্র করে তারা সাতমসজিদ রোডের জমি ও বিল্ডিং বিক্রি করে নিয়েছে ৮০ কোটি টাকা। ট্রাস্ট ব্যাংক হতে ২৮ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে, ফিক্সড ডিপোজিটের থেকে দুই দফায় নিয়েছে ৮ কোটি ৪৩ লাখ ৬ হাজার ২৬৩ টাকা। শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন থেকে নিয়েছে প্রায় ৫ কোটি টাকা, স্টেট কলেজ অব হেলথ সায়েন্স হতে ১ কোটি টাকা।
বোর্ড অব ট্রাস্টির সম্মানী ও ঈদ বোনাস বাবদ আর্থিক দুর্নীতি লুটপাট: বোর্ড অব ট্রাস্টি প্রেসিডেন্ট, ভাইস-প্রেসিডেন্ট প্রতি মাসের ইনকাম হতে ১২ থেকে ১৫ লাখ টাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে সম্মানী বাবদ নিয়ে যায়। সর্বমোট দুজনে বছরে দেড় কোটি টাকার উপরে সম্মানী বাবদ নিয়ে যাচ্ছে, অ্যাকাউন্টসের মাসিক খরচের বিবরণী দেখলেই পাওয়া যাবে। প্রতি ঈদে বোনাস বাবদ ১৫ লাখ করে বছরে ৩০ লাখ টাকা ঈদ বোনাস হিসেবে নিয়ে যাচ্ছে।
এ বিষয়ে ডা. এ এম শামীম বলেন, একটি ছেলেকে আমরা বাদ দিয়েছি, সেই এরকম অভিযোগ দিয়েছে। তবে অভিযোগের বিষয়ে বলেন, আমাদের টাকা অন্য ব্যাংকে জমা হলো কিনা এটা কোন অন্যায় না। এছাড়া যে ভবন ও টাকার কথা বলা হচ্ছে সেটি ল্যাব এইডেরই টাকা, সেজন্য ল্যাব এইড নিয়েছে। তিনি আরো বলেন, স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ থেকে নিজের এবং ল্যাব এইডের নামে টাকা নেওয়ার তো প্রশ্নই আসে না বরং বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা, নিজস্ব ক্যাম্পাসের জমি ও ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে বিনিয়োগের কথা জানান তিনি।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
লস অ্যাঞ্জেলসের দাবানলে হলিউড তারকার মৃত্যু
কুবিতে ছাত্রলীগ নেতাকে গণপিটুনি শেষে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা
সাতক্ষীরা সীমান্তে চাষে বাধা দিয়েছে বিএসএফ
"তালেবান নারীদের মানুষ মনে করে না" : মালালা
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৩ কিলোমিটার যানজট
মোবাইল ইন্টারনেটে সুখবর ‘শর্ত শিথিল’, থাকছে ১ ঘণ্টার প্যাকেজও
গভীর রাতে গরিব অসহায় শীতার্ত মাঝে ইউএনও'র কম্বল বিতরন
বরিশালে ক্যান্সার চিকিৎসা ব্যবস্থা মুখ থুবড়ে পড়ে আছে
সেবা বঞ্চিত হলে অভিযোগ করা যাবে ইসির বিরুদ্ধে
এমপিওভুক্ত হচ্ছেন আরও ৩ হাজার শিক্ষক
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের নবনিযুক্ত সচিব ছাগলনাইয়ার সন্তান সামছু উদ্দিন
বাংলাদেশে শনাক্ত হলো 'রিওভাইরাস’, রোগটি সম্পর্কে যা জানা যায়
আন্দোলনের মুখে পাঠ্যবই থেকে বাদ পড়লো ‘আদিবাসী’ শব্দযুক্ত গ্রাফিতি
মাসের শেষে আবারো আসছে শৈত্যপ্রবাহ
বর্ষসেরা ফটোগ্রাফার হিসাবে পুরস্কার পেলেন, আলোকচিত্রী ও সাংবাদিক মুগনিউর রহমান মনি
রাজশাহীর সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ
বেড়া কৈটোলা নির্মাণ বিভাগের অফিসিয়াল ও উন্নয়ন কাজে স্থবিরতা
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বাইডেন-নেতানিয়াহুর ফোনালাপ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
না ফেরার দেশে নির্মাতা রায়হান রাফির বাবা