বিগত ১৫ বছরে উয়ন্নয়ের নামে রেল স্টেশন নির্মাণে আওয়ামী সরকারের লুটপাট
২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০২ এএম | আপডেট: ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০২ এএম
দেশের মানুষের যাতায়াতে ভোগান্তি কমানো এবং অর্থনীতি সচল রাখতে যোগাযোগ খাতকে প্রাধান্য দিয়ে নতুন নতুন রেল স্টেশন নির্মাণ করা হয়েছে। এর ধারাবাহিকতায় সড়কের পাশাপাশি রেলের উন্নয়নে বরাদ্দসহ বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। তবে রেলের বেশকিছু প্রকল্পের কাজ শেষ হলেও জলবল সঙ্কটে চালুই হয়নি বিভিন্ন স্টেশন। এতে করে থমকে গেছে উন্নয়ন কার্যক্রম। এমনটাই বলছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, বিপুল অর্থ ব্যয়ে নির্মাণের পরও আলোচিত এই প্রকল্পের স্টেশন নির্মাণ স্থাপনায় ফাটল দেখা দেওয়ার পাশাপাশি কয়েকটি স্টেশনের গ্রিলে এরই মধ্যে আগাছা জন্মেছে। বসতি নেই এমন এলাকায়ও স্টেশন বানানো হয়েছে, অথচ সেখানে যাতায়াতের জন্য নির্মাণ করা হয়নি কোনো সংযোগ সড়ক। তাই গরু-ছাগল ও স্থানীয়দের আড্ডার জায়গায় পরিণত হয়েছে স্টেশনগুলো। কোটি টাকার গাছপালাও মরে যাচ্ছে পরিচর্যার অভাবে।
জাপানের অর্থায়নে কুমিল্লার লাকসাম-চিনকি আস্তানার মধ্যে ডাবল লাইন ট্র্যাক নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় নির্মিত স্টেশনগুলো হলো- কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার নওটি, একই জেলার নাঙ্গলকোটের শার্শাদি, ফেনীর জেলার কালীদহ এবং মহুরীগঞ্জ। এই প্রকল্পের আওতায় মোট ১১টি স্টেশন নির্মাণ করা হয়। বাস্তবায়ন কাজ শেষ হয় ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রেলওয়ে সূত্র জানায়, ফ্যাসিবাদী আওয়ামী সরকার লুটপাটের জন্যেই বিপুল ব্যয়ে এ স্টেশনের মতো অনেকগুলোই অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল। সেগুলোর কাজও হয়েছে নিম্নমানের। এখন দেখভালের অভাবে নষ্ট হচ্ছে, উন্নত কাচের দেয়াল, রঙিন সাদাসহ বিলাসবহুল স্টেশনের বিভিন্ন মূল্যবান স্থাপনা। বিপুল ব্যয়ে দৃষ্টিনন্দন এ স্টেশনটি এখন যেন শুধু টিকটক আর বিনোদন কেন্দ্র পরিণতি হয়েছে। এদিকে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার না থাকায় শুনশান নীরব পড়ে থাকছে দৃষ্টিনন্দন এ স্টেশনটি। ফলে এগুলোকে কেন্দ্র করে চুরি, ছিনতাই, মাদকের আখড়াসহ বিভিন্ন অপরাধ সংঘঠিত হচ্ছে। নিরাপত্তার অভাবে চুরি হয়ে যাচ্ছে স্টেশনগুলোর বিভিন্ন মালামাল।
ফেনীর কালীদহ এলাকার বাসিন্দা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ফ্যাসিবাদী আওয়ামী সরকার হরিলুটের জন্যই কালীদহ এ স্টেশনটি করেছে। দৃষ্টিনন্দন এ স্টেশনে কোনো ট্রেন থামে না। তাহলে এত টাকা খরচ করে বিলাসবহুল এ স্টেশন দরকার কি ছিল? গোলাম রসুল নামের অপর ব্যক্তি বলেন, এ স্টেশনে একটাও ট্রেন না থামায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন চলাচলরত মানুষ। দৃষ্টিনন্দন এ স্টেশনে এখন শুধু টিককট ও বিনোদনের কেন্দ্র। এ ছাড়া নিরাপত্তা না থাকা এখানে চুরি, ছিনতাই, মাদকের আখড়ায় পরিণত হয়েছে স্টেশনটি।
ময়নামতি স্টেশনে ঘুরতে আসা ইবনে তাইমিয়া স্কুলের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী তাজিন জানায়, স্কুল ছুটি হলে প্রায়ই এখানে চলে আসি। ছিমছাম-গোছালো পরিবেশে বন্ধুদের সাথে ভালো সময় কাটে। আমাদের অনেক সহপাঠিই এখানে ঘুরতে আসে। স্টেশনের বেঞ্চিতে শুয়ে থাকা ময়নামতি এলাকার আফজাল হোসেন জানান, অনেকদিন ধরেই তো দেখছি স্টেশনটি বন্ধ। স্টেশন চালু হয় কি না জানি না। আমরা মাঝে মাঝে আসি। গল্প-আড্ডায় সময় কাটে। শহর থেকেও তো অনেক মানুষ আসে। এতো টাকা খরচ করে স্টেশন বানাইয়া ট্রেন না থামলে লাভ কি? এদিকে উন্নয়নকাজ শেষ হলেও ব্যবহার না হওয়ায় স্টেশনগুলোর সিগন্যালিং ব্যবস্থা ও অন্যান্য মালামাল নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। স্টেশনের স্টাফ কোয়ার্টারগুলো আগাছায় পরিপূর্ণ হয়ে আছে, নষ্ট হচ্ছে। সে সঙ্গে রেলের জায়গা দখল করে তৈরি করা হয়েছে অবৈধ স্থাপনা। এ ছাড়া স্টেশন নির্মাণের অনেক যন্ত্রপাতিও চুরি হয়ে যাচ্ছে।
পরিকল্পনা কমিশনের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) এক প্রতিবেদনেও স্টেশন বন্ধ থাকার বিষয়টি উঠে এসেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশের বিভিন্ন জেলায় নবনির্মিত ও সংস্কার করা ১৯টি স্টেশনের মধ্যে কাশিয়ানী-গোপালগঞ্জ-টুঙ্গিপাড়া সেকশনের চারটি স্টেশন জনবলের অভাবে বন্ধ আছে।
আইএমইডি সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ রেলওয়ের ২৯টি প্রকল্প চলমান রয়েছে। এসব প্রকল্পের মধ্যে দোহাজারি-কক্সবাজার রেললাইন প্রকল্প এবং পদ্মা সেতুর রেলসংযোগ প্রকল্পের (২য় সংশোধিত) প্রকল্পের কাজ প্রায় শেষ। এ ছাড়া লাকসাম-চিনকি আস্তানার মধ্যে ডাবল লাইন ট্র্যাক নির্মাণ প্রকল্প এবং কাশিয়ানী-গোপালগঞ্জ-টুঙ্গিপাড়া নতুন রেলপথপ প্রকল্পের কাজও ৫ বছর আগে শেষ হয়েছে। শুধু লোকবল সঙ্কটে এসব প্রকল্পে অপারেশনাল কাজ শুরুই করতে পারেনি রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। অথচ এসব প্রকল্পে চলতি বছরের নভেম্বর পর্যন্ত মোট খরচ হয়েছে ৬০ হাজার ৫০৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকা।
প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন, উন্নয়নের এসব প্রকল্পের কাজ থমকে গেছে শুধু লোকবলের অভাবে। ফলে এসব প্রকল্প থেকে তেমন ফিডব্যাকও পাচ্ছে না সরকার। আইএমইডির প্রতিবেদনে জানানো হয়, দোহাজারি-কক্সবাজার রেললাইন প্রকল্পের (প্রথম সংশোধিত) চলতি বছরের নভেম্বর পর্যন্ত কাজের ভৌত অগ্রগতি হয়েছে ৯৮ দশমিক ৮০ শতাংশ। আর্থিক অগ্রগতি দাঁড়িয়েছে ৫১ দশমিক ৪৪ শতাংশ। টাকার অঙ্কে মোট খরচ হয়েছে ১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকার যোগান দিয়েছে ৪ হাজার ৯১৯ কোটি ৭ লাখ টাকা। প্রকল্পে ঋণের অর্থ খরচ হয়েছে ১৩ হাজার ১১৫ কোটি ৪১ লাখ টাকা।
অন্যদিকে পদ্মা সেতুর রেলসংযোগ প্রকল্পের (২য় সংশোধিত) এ পর্যন্ত ভৌত অগ্রগতি হয়েছে ৯৬ দশমিক ৮৫ শতাংশ। আর্থিক অগ্রগতি হয়েছে ৮৮ দশমিক ৬১ শতাংশ। তার মধ্যে ঢাকা-মাওয়া অংশে কাজের অগ্রগতি দাঁড়িয়েছে ৯৮ শতাংশ। মাওয়া-ভাঙ্গায় ৯৯ দশমিক ৬০ শতাংশ ও ভাঙ্গা-যশোর অংশে কাজ হয়েছে ৯৮ শতাংশ। এই প্রকল্পে চলতি বছরের নভেম্বর পর্যন্ত মোট খরচ হয়েছে ৩৮ হাজার ৬২৪ কোটি ৯০ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারের খরচ হয়েছে ১৭ হাজার ৬৬৮ কোটি ৮০ লাখ টাকা। প্রকল্প ঋণে খরচ হয়েছে ২০ হাজার ৯৫৬ কোটি ১০ লাখ টাকা। এই প্রকল্পে ভাঙ্গা জংশনে রেললাইনের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি বা ফিটিংস চুরি হয়ে যাচ্ছে। এসব চুরিরোধে প্রকল্পে জনবল নিয়োগ করা প্রয়োজন বলে অডিট প্রতিবেদনে জানানো হয়। এছাড়াও নির্মাণ হওয়া স্টেশন কালুখালী-ভাটিয়াপাড়া সেকশন পুনবার্সন এবং কাশিয়ানী-গোপালগঞ্জ-টুঙ্গিপাড়া নতুন রেলপথ প্রকল্পের আওতায়। স্টেশন হলো- গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ার বোড়াশী, চন্দ্রদিঘলিয়া, কাশিয়ানীর ছোট-বাহিরবাগ এবং চাপতা। এই প্রকল্পের আওতায় মোট ১৯টি স্টেশন নির্মাণ করা হয়। এই প্রকল্পের কাজও শেষ হয়েছে ২০১৮ সালে।
আইএমইডির প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, নির্মাণের পর থেকে চালু না হওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে অব্যবহৃত হয়ে পড়ে আছে গোবরা, বোড়াশী, চন্দ্রদিঘলিয়া, ছোট বাহিরবাগ এবং চাপতাÑ মোট ৫টি স্টেশনের প্রতিটিতে তিনটি করে স্টাফ কোয়ার্টার নির্মাণ করা হলেও ব্যবহার হচ্ছে না। ফলে স্টাফ কোয়ার্টারগুলো আগাছায় পরিপূর্ণ হয়ে আছে। ভবনগুলোর দরজা, জানালা ও অন্যান্য অবকাঠামো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, স্টেশনগুলোতে প্রয়োজনীয় সব অবকাঠামো থাকা সত্ত্বেও জনবল না থাকায় যথাযথভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে না। ফলে এসব স্টেশন কাউন্টার থেকে কোনো টিকেট বিক্রি হয় না। যাত্রীরা ট্রেনে উঠে টিটির কাছ থেকে টিকেট সংগ্রহ করে থাকে। আইএমইডির প্রতিবেদন বলছে, লাকসাম-চিনকি আস্তানার মধ্যে ডাবল ট্র্যাক নির্মাণ প্রকল্পটির বাস্তবায়ন কাজ শুরু হয় ২০০৮ সালের জুনে। ৫ বছরে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও ১০ বছরের বেশি লেগেছে কাজ শেষ করতে। এই প্রকল্পে ব্যয় শুরুতে ছিল ৫০১ কোটি টাকা। পরে দুইবার ব্যয় বাড়ানো হয়। শেষ পর্যন্ত প্রকল্পটি বাস্তবায়নে প্রয়োজন হয়েছে ১ হাজার ৮০৯ কোটি টাকা।
অন্যদিকে কালুখালী-ভাটিয়াপাড়া সেকশন পুনবার্সন এবং কাশিয়ানী গোপালগঞ্জ-টুঙ্গিপাড়া নতুন রেলপথ নির্মাণের কাজ শুরু হয় ২০১০ সালের অক্টোবরে। এই প্রকল্পটিও শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৩ সালের জুনে। কিন্তু কাজ শেষ হয়েছে ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে। শুরুতে প্রকল্পটির ব্যয় ধরা হয়েছিল ১ হাজার ১০১ কোটি টাকা। শেষ পর্যন্ত এই প্রকল্পে প্রয়োজন হয়েছে ২ হাজার ৩৫ কোটি টাকা। আলোচ্য দুই প্রকল্পের বন্ধ স্টেশনগুলোর বিষয়ে আইএমইডির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অবস্থা দেখে মনে হয়েছে এগুলো কোনো পরিকল্পনা ছাড়াই করা হয়েছে। ওই ভবনগুলো পরিত্যক্ত অবস্থায় আছে, যা অনাকাঙ্খিত ও অনভিপ্রেত। সরকারি অর্থে নির্মিত এসব অবকাঠামোর যথাযথ ব্যবহারের বিষয়ে বাংলাদেশ রেলওয়ে ও রেলপথ মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে আইএমইডি।
রেলের প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, পদ্মা সেতুর রেলসংযোগ প্রকল্পের (২য় সংশোধিত) ইতিমধ্যে প্রকল্পের আরডিপিপির সংস্থান অনুযায়ী রাজস্ব খাতে নতুন ১ হাজার ৬৮০টি পদ সৃজনের প্রস্তাব রেলমন্ত্রণালয় থেকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে অর্থমন্ত্রণালয়ে এর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।
বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অবকাঠামো) আল ফাত্তাহ মো. মাসউদুর রহমান বলেন, বর্তমানে রেলওয়েতে ৪৭ হাজারের অধিক লোকবল রয়েছে। এর মধ্যে ২৪ হাজারের বেশি লোক নতুন রেলের প্রকল্পের কাজে নিয়োজিত করা হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে রেলওয়ের অপারেশনাল লোকদের বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। যেসব প্রকল্পের কাজ শেষ-সেসব জায়গা থেকে সদ্য সমাপ্ত প্রকল্পে রিক্রুটমেন্ট করার নির্দেশনা রয়েছে। এ ছাড়া রেলে জনবল নিয়োগের জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে কাগজ পাঠানো হয়েছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীন বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) সচিব আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন বলেন, লোকবল সঙ্কট অনেক বড় সমস্যা। এই সমস্যার সমাধানের জন্য আমরা একটা সিদ্ধান্তে এসেছিলাম। প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যাতে লোকবল নিযোগ করা হয়, সে জন্য আগে পদ সৃজনের কথা বলা হয়েছিল।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
ফাইনালে ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার
ফ্রেন্ডলি ফায়ার দুর্ঘটনায় লোহিত সাগরে মার্কিন যুদ্ধবিমান ধ্বংস
ইরানে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ১০
বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী নারী কে, জানেন?
বাংলাদেশি রোগী পেতে সীমান্ত পর্যন্ত মেট্রো চালু করবে ভারত
হাত ফসকে আইফোন পড়ে গেল মন্দিরের দানবাক্সে, ফেরত দিতে অস্বীকৃতি
কুয়াশায় ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে একাধিক দুর্ঘটনা: নিহত ১, আহত ১৫
ঢাকার বায়ুমানে উন্নতির কোনো লক্ষণ নেই, বিপজ্জনকের কাছাকাছি
উগ্রবাদী সন্ত্রাসী 'সাদ' পন্থীদের কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন
বাংলাদেশ সীমান্তে অত্যাধুনিক ড্রোন মোতায়েন ভারতের
নরসিংদীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে ছাত্রদলকর্মী নিহত
সিনেটে প্রার্থী হতে সরে দাঁড়ালেন লারা ট্রাম্প
আমাদেরকে আর স্বৈরাচার হতে দিয়েন না : পার্থ
মার্চের মধ্যে রাষ্ট্র-সংস্কার কাজ শেষ হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
জামালপুরে দুই ইজিবাইকের চাপায় সাংবাদিক নুরুল হকের মৃত্যু
বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী রাখাইনের সামরিক সদর দফতরের দখল নিয়েছে আরাকান আর্মি
ব্রাজিলে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩২
নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিয়োগ সিরিয়ায়
ঘনকুয়াশায় ৩ ঘন্টা পর আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটে ফেরি সার্ভিস চালু
গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা চূড়ান্ত পর্যায়ে