গ্রামে ছুটছেন রাজনীতিবিদরা : সম্ভাব্য প্রার্থীরা দিচ্ছেন ভোটের বার্তা * প্রায় দেড় যুগ পর বিএনপি-জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা ভীতিহীন পরিবেশে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন * একযুগ পর রমজান মাসে নিত্যপণ্যের মূল্য রোজাদারদের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে ছিল; অন্তর্বর্তী সরকার নাড়ির টানে ঘরে ফেরা মানুষের যাত্রা নির্বিঘ্ন করেছে

নির্বাচনী আবহে ঈদ উৎসব

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

৩০ মার্চ ২০২৫, ০২:৩০ এএম | আপডেট: ৩০ মার্চ ২০২৫, ০২:৩০ এএম

ঈদুল ফিতর মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব। ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশে ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে খুশি। প্রায় দেড় যুগ পর এবার দেশে ঈদ অনাবিল আনন্দ নিয়ে এসেছে। আতঙ্ক, ভয়ভীতিহীন মুক্ত পরিবেশে জাতি এবার ঈদুল ফিতর উদযাপনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে জনগণের ভোটের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার আবহ। রাজনীতিকরা ঈদ উপলক্ষে গ্রামে যাচ্ছেন কার্যত ভোটের বার্তা নিয়ে। সর্বত্রই ভোট নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। বিএনপির নেতারা বলছেন, ডিসেম্বরে ভোট করতে হবে। দেশী বিদেশী ষড়যন্ত্রের ভোট পেছানোর চেষ্টা হলে দ্রুত নির্বাচনের দাবিতে ঈদের পর ফের আন্দোলনে নামা হবে।

দেশে নির্বাচনের নামে পাতানো খেলা হওয়ায় বিগত ১৫ বছর মানুষ জাতীয় ও স্থানীয় কোনো নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি। এবার ঈদে বিভিন্ন দলের নেতাদের নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় ইফতারের মাধ্যমে নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় কার্যত ভোটের বার্তাই দিচ্ছে। ফ্যাসিস্ট হাসিনা পালানোয় মানুষ নতুন করে দেশ গড়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন এবং পরে সকল স্থানীয় নির্বাচন ইস্যুতে রাজনীতিক ও জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বেড়ে গেছে। এ ছাড়া অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যকর পদক্ষেপে ঘরে ফেরা মানুষের ‘সড়কে চিরচেনা ভোগান্তি’তে পড়তে হয়নি। এবারের রমজানে পণ্যমূল্য জনগণের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে থাকায় মানুষ দারুণ খুশি।

হাসিনা পালানোর পর দেশের রাজনীতি, ব্যবসা, সমাজনীতি, সংস্কৃতি আবহ সবকিছুতেই পরিবর্তন এসেছে। ক্রেতারা ভারতীয় পণ্য বর্জন করেছে। এবার বিএনপি-জামায়াতসহ বিভিন্ন দলের নেতাদের মধ্যে হামলা-মামলা, গ্রেফতার ভীতি-আতঙ্ক নেই। সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মুসলমান এবং রোজা রাখায় রমজান মাস জুড়ে রাজনৈতিক দলগুলো ইফতার পার্টির ব্যানারে নিজ নিজ এলাকার ভোটার ও জনগণের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন। ঈদ উৎযাপন করতে কেউ গ্রামে গেছেন কেউ এখনো ঢাকা ছেড়ে গ্রামে যাচ্ছেন। নেতাদের সবার মধ্যে ভোটের ভাবনা। আগামী নির্বাচনে নিজেদের করণীয়সহ দলীয় বার্তা পৌঁছে দেবেন তৃণমূলে। যারা ঢাকায় ঈদ করবেন তারাও নির্বাচন ইস্যুতে নিজেদের মধ্যেকার ঐক্য সদৃঢ় করার বার্তা থাকবে। অন্যদিকে ঈদের খুশিকে সর্বজনীন করতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। ‘হাসিনার অলিগার্ক ব্যবসায়ী সি-িকেট’ ভেঙ্গে দেয়ায় রমজানের প্রতিটি প্রয়োজনীয় পণ্য রোজাদারদের নাগালের মধ্যেই ছিল। সয়াবিন নিয়ে তেলেসমাতি করার চেষ্টা থাকলেও সরকার সেটাকে পাত্তা দেয়নি। দিল্লির ইন্ধনে নানা অপতৎপরতায় আইন শৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটানোর চেষ্টা করা হলেও সরকার কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ায় সেটা বেশিদূর অগ্রসর হয়নি। পুলিশ বাহিনী পরিবেশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সফলতা দেখিয়েছে। পথে পথে গণপরিবহনের চাঁদাবাজী থাকায় ঈদে ঘরে ফেরা মানুষের কাছে বাসভাড়া বেশি আদায় করা হলেও কোনো ধরনের যানজট ছাড়াই মানুষ ঘরে ফিরতে পারছে। একই সঙ্গে গ্রামগঞ্জে আওয়ামী দানবদের তা-ব বন্ধ হয়ে গেছে। ঈদ উদযাপনে নেতারা গ্রামে গেলেই প্রথমেই তাদের শুনতে হচ্ছে ‘লিডার নির্বাচন কখন হচ্ছে, ডিসেম্বরে নাকি আগামী বছরের জুলাইয়ে’? গ্রামে ঈদ করতে গেছেন এমন একাধিক নেতা জানান, গ্রামের মানুষ নির্বাচনে ভোট দেয়ার জন্য মুখিয়ে রয়েছে। জাতীয় নির্বাচন ছাড়াও উপজেলা, ইউনিয়ন, সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা তথা স্থানীয় নির্বাচনে যারা প্রার্থী হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তারাও ঈদ উপলক্ষে ভোটারদের সঙ্গে নিজেদের সম্পর্ক ঝালাই করে নিচ্ছেন। ইফতার পার্টি করে তারা নিজেদের বক্তব্য ভোটারদের সামনে তুলে ধরছেন।

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে রাজপথে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে বিএনপি ও জামায়াতের নেতাকর্মীরা। জাতিসংঘের অনুসন্ধানে যে ১৪শ’ ছাত্রজনতা হত্যার চিত্র উঠে এসেছে তার এক তৃতীয়াংশ শহীদ হয়েছেন বিএনপি ও ছাত্রদলের নেতাকর্মী। জামায়াত-শিবিরের বহু নেতাকর্মী প্রাণ হারিয়েছে। অপ্রিয় হলেও সত্য যে, দীর্ঘ দেড় যুগ পর রাজনীতির মাঠে সবচেয়ে ভালো সময় পার করছে বিএনপি, জামায়াতসহ বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলো। ভিন্ন আবহে স্বস্তির পরিবেশে এবারের ঈদুল ফিতর উদযাপন করতে যাচ্ছেন দলগুলোর নেতাকর্মীরা, যা বিগত দিনে তাদের কাছে ছিল স্বপ্নের মতো। দীর্ঘ লড়াই সংগ্রামের দেড় দশকের বেশি সময় পর ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে নির্ভয়ে ঈদের দিন কাটাবেন রাজনীতিকরা। কিংস পার্টির আদলে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) তরুণ নেতারা নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় সক্রিয় হচ্ছেন। ঈদের আগে নির্বাচন ইস্যুতে নিজেদের উপস্থিতি জানান দিতে অনেকেই করেছেন আড়ম্বর শো-ডাউন। ইফতার আয়োজন, গ্রামে ছোট জনসংযোগ করে তারা মানুষের কাছাকাছি যাওয়ার চেষ্টা করছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নিজ এলাকার রাজনীতিতে একেবারেই অপরিচিত এনসিপি নেতাদের কেউ কেউ ঈদ উপলক্ষে গ্রামে প্রচারণা চালাতে গিয়ে চাপের মুখে পড়ছেন। নোয়াখালীর হাতিয়ায় জনসংযোগের সময় হামলার শিকার হন জাতীয় নাগরিক পার্টির সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদসহ তার নেতাকর্মীরা। মুখ্য সমন্বয়কারী নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারীকে চাঁদপুরে প্রবেশ করতে না দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়েছে। উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক সারজিস আলম পঞ্চগড়ে বিতর্কের মুখে পড়ছেন।

হাসিনা রেজিমে জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচনগুলো একের পর এক ‘পাতানো’ হলেও এবার সে সুযোগ নেই। অন্তর্বর্তী সরকার ঘোষণা দিয়েছে স্বল্প সংস্কারে ডিসেম্বরে এবং বড় সংস্কারে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। আবার রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আগে না স্থানীয় নির্বাচন আগে তা নিয়ে বিতর্ক চলছে। সব মিলে এক বছরের মধ্যে দেশে যে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হতে যাচ্ছে সেটা পরিষ্কার। সে জন্যই রাজনৈতিক দলের নেতারা এলাকায় ছুটছেন। দলীয় সূত্রে জানা গেছে, বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ ছোট ছোট দলগুলোর বেশির ভাগ নেতাই (যারা আগামী নির্বাচনে প্রার্থী হতে চাচ্ছেন) নির্বাচনী এলাকায় গেছেন। বিএনপি ও জামায়াতের ১০ জন নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তারা বিগত কয়েক বছর ধরে নিজ এলাকায় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করতে পারেননি। হামলা-মামলা-গ্রেফতার হয়ে তারা পলাতক ছিলেন। এবার পরিস্থিতি পাল্টে গেছে। আওয়ামী লীগ, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ, যুবলীগের গু-া বাহিনীর সদস্যরা পালিয়ে গেছে। কেউ কেউ কারাগারে। যারা গ্রামে ঘাপটি মেরে রয়েছেন তারা নীরবতা পালন করছেন। ফলে এবারের ঈদ জাতীয়তাবাদী ও ইসলামী মূল্যবোধে বিশ্বাসী দলগুলোর নেতাকর্মীদের কাছে সত্যিই খুশির জোয়ার নিয়ে এসেছে।
বিএনপি ও জামায়াত নেতারা বলছেন, অনেক বছর পর স্থানীয় নেতাকর্মী ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করবেন। সেইসঙ্গে আগামী নির্বাচনে নিজেদের করণীয়সহ দলীয় বার্তা পৌঁছে দেবেন তৃণমূলে নেতাকর্মী ও আত্মীয়-স্বজন ও জনসাধারণের মাঝে। বিএনপি ও অঙ্গসংগঠন এবং যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলোর বেশিরভাগ সিনিয়র ও কেন্দ্রীয় নেতা ঢাকায় ঈদুল ফিতর উদযাপন করবেন। কেউ কেউ নামাজ আদায় করেই রওনা দেবেন নিজ এলাকায়। নেতারা যে যেখানে ঈদের নামাজ আদায় করুক না কেন ঈদ উপলক্ষে স্থানীয় নেতাকর্মীদের ‘সেলামি’ গরীব মানুষকে জামা-কাপ—-লুঙ্গি ও আর্থিক সহায়তা পৌঁছে দেয়া হয়েছে। ৫ আগষ্টের ছাত্রজনতার অভ্যুত্থান আন্দোলনে হাসিনার নির্দেশে পুলিশের গুলিতে যারা শহীদ হয়েছেন সে সব পরিবারকে সরকারি ভাবে আর্থিক সহায়তা দেয়া হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারাও নিজেদের সাধ্যমতো সহায়তা দিয়েছেন। বিশেষ করে যারা আগামী জাতীয় নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চান, তাদের বেশিরভাগই এখন নির্বাচনী বার্তা নিয়ে এলাকামুখী। পাশাপাশি ঈদ ঘিরে যার যার সংসদীয় আসনে সাধারণ মানুষের সঙ্গে সম্পৃক্ততা বাড়াতে জনসংযোগ করছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা। বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তাদের নিজস্ব আঙ্গিকে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবেন এবারের ঈদে। তাদের প্রত্যাশা, শিগগির বাংলাদেশ পূর্ণ গণতান্ত্রিক চরিত্রে ফিরবে।

এবারের ঈদুল ফিতর কার্যত মানুষের ঘরে ঘরে এসেছে নতুন আবহে। পণ্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, পথে যানজট, ছাত্রলীগ-যুবলীগের গু-াদের ভীতি আতঙ্ক নেই। ফলে গ্রামের মানুষ নির্ভয়ে ঈদ উদযাপনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। বিএনপির একাধিক সূত্র জানায়, বিগত ১৭ বছরের স্বৈরশাসনে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলনে গুম-খুনের শিকার নেতাকর্মীদের পরিবারগুলোকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ঈদ উপহার পৌঁছে দিয়েছে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা। এ ক্ষেত্রে ‘জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন (জেডআরএফ)’ ও ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর মাধ্যমে উপহার দেওয়া হচ্ছে। অনেক নেতার উদ্যোগে ঈদ উপলক্ষে উপহারসামগ্রী বিতরণ করছেন। ঈদ উৎসবের মধ্যেই স্থানীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে সাংগঠনিক কাজকর্মের মাধ্যমে দ্রুত জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করতে চান। বিএনপি ও জামায়াতের নেতাকর্মীরা বলছেন, এবারের ঈদুল ফিতর তাদের কাছে এক ভিন্নরকম অনুভূতি তৈরি করেছে। কেননা, এর আগে পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনার সময়ে বিএনপির নেতাকর্মীরা হয় জেলে না হয় আত্মগোপনে ঈদ উদযাপন করেছেন। গত বছরের অভ্যুত্থানের পর একটা মুক্ত পরিবেশে ঈদ উদযাপন করবেন দলটির নেতাকর্মীরা।

এদিকে গতকালও বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ড. ইউনূসকে দেশের মানুষ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বানিয়েছে, স্বল্প সময়ের মধ্যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করে নির্বাচন দেওয়ার জন্য। সমস্ত সংগ্রাম হয়েছে নির্বাচনের জন্য, তাইতো বিএনপি নির্বাচনের কথাই বলে। তবে অনির্দিষ্টকালের জন্য এই সরকার ক্ষমতায় বসে থাকবে, জনপ্রতিনিধিত্বে কেউ থাকবে না এমনটা মেনে নেওয়া যাবে না। প্রয়োজনে ভোটের অধিকার আদায়ে ফের রাজপথে নামবে বিএনপি।

 


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

ঈদ মিছিলে মূর্তি ঈদের মূল স্পিরিটের সঙ্গে সাংঘর্ষিক: হেফাজত
আমাদের চেতনার প্রাণপুরুষ আল্লামা ফুলতলী (র.)
লন্ডনে ঈদের জামাতে প্রকাশ্যে হাছান মাহমুদ
আওয়ামী লীগকে এ দেশে রাজনৈতিকভাবে দাঁড়াতে দেবো না: তথ্য উপদেষ্টা
বাংলাদেশ নিয়ে নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন ‘বিভ্রান্তিকর ও একপক্ষীয়’ : প্রেস উইং
আরও
X

আরও পড়ুন

দক্ষিণ আফ্রিকার কোচের পদত্যাগ

দক্ষিণ আফ্রিকার কোচের পদত্যাগ

পহেলা এপ্রিল থেকে শুরু হলো সুন্দরবনের মধু আহরণ

পহেলা এপ্রিল থেকে শুরু হলো সুন্দরবনের মধু আহরণ

বাচ্চু মোল্লা অপ্রীতিকর এবং অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার সম্মুখীন হবেন, এটা অত্যন্ত দুঃখজনক : এ্যানি

বাচ্চু মোল্লা অপ্রীতিকর এবং অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার সম্মুখীন হবেন, এটা অত্যন্ত দুঃখজনক : এ্যানি

সম্প্রচারে বিঘ্ন ঘটায় সিনেমা হলে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ

সম্প্রচারে বিঘ্ন ঘটায় সিনেমা হলে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ

কটিয়াদীতে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

কটিয়াদীতে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

ফিরেই সাকার গোল, আর্সেনালের জয়

ফিরেই সাকার গোল, আর্সেনালের জয়

মতলবের মেঘনায় ডুবে কিশোরীর মৃত্যু

মতলবের মেঘনায় ডুবে কিশোরীর মৃত্যু

নটিংহ্যামের কাছে আবারও হারল ইউনাইটেড

নটিংহ্যামের কাছে আবারও হারল ইউনাইটেড

২ গোল হজমের পর ৪ গোল করে ফাইনালে পিএসজি

২ গোল হজমের পর ৪ গোল করে ফাইনালে পিএসজি

৮ গোলের অবিশ্বাস্য লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল মাদ্রিদ

৮ গোলের অবিশ্বাস্য লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল মাদ্রিদ

ঈদ মিছিলে মূর্তি ঈদের মূল স্পিরিটের সঙ্গে সাংঘর্ষিক: হেফাজত

ঈদ মিছিলে মূর্তি ঈদের মূল স্পিরিটের সঙ্গে সাংঘর্ষিক: হেফাজত

ফার্নান্দেসের রিয়ালে যাওয়ার ব্যাপারে যা বললেন তার কোচ

ফার্নান্দেসের রিয়ালে যাওয়ার ব্যাপারে যা বললেন তার কোচ

রোনালদোকে ছাড়িয়ে যেতে পারেন এমবাপে: আনচেলত্তি

রোনালদোকে ছাড়িয়ে যেতে পারেন এমবাপে: আনচেলত্তি

উইন্ডিজের নেতৃত্ব ছাড়লেন ব্র্যাথওয়েট

উইন্ডিজের নেতৃত্ব ছাড়লেন ব্র্যাথওয়েট

ঈদের আনন্দ ৫ আগস্ট শুরু হয়েছে : শিবির সভাপতি

ঈদের আনন্দ ৫ আগস্ট শুরু হয়েছে : শিবির সভাপতি

আমাকে যুদ্ধাপরাধের মামলায় ফাঁসানোর ভয় দেখানো হয়েছিল: জামায়াত আমির

আমাকে যুদ্ধাপরাধের মামলায় ফাঁসানোর ভয় দেখানো হয়েছিল: জামায়াত আমির

বাকিটা জীবন বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়াবাসীর পাশে থাকতে চাই : ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন

বাকিটা জীবন বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়াবাসীর পাশে থাকতে চাই : ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন

পশ্চিমবঙ্গ-গুজরাটে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ২১

পশ্চিমবঙ্গ-গুজরাটে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ২১

আমাদের চেতনার প্রাণপুরুষ আল্লামা ফুলতলী (র.)

আমাদের চেতনার প্রাণপুরুষ আল্লামা ফুলতলী (র.)

লক্ষ্মীপুরে অস্ত্রধারীদের গুলিতে শিশু গুলিবিদ্ধ

লক্ষ্মীপুরে অস্ত্রধারীদের গুলিতে শিশু গুলিবিদ্ধ