Header Ad

হজের খরচ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য কমানোর দাবিতে প্রধানমন্ত্রী বরাবর মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদের স্মারকলিপি

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

২২ মার্চ ২০২৩, ০২:১০ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ১১:৫৫ পিএম

হজ্জের খরচ কমানো নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য মূল্যের উর্ধ্বগতি রোধ ও কুরবানির পশুর চামড়ার ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করার দাবিতে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেছে মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদ।

বুধবার (২২ মার্চ) দুপুরে ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদ সভাপতি শহিদুল ইসলাম কবির এর নেতৃত্বে ৪ সদস্যের প্রতিনিধি দল প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অফিস সহায়ক মোঃ নিজাম উদ্দীন এর কাছে স্মারকলিপি হস্তান্তর করেন।
স্মারকলিপিতে আল্লাহর মেহমান হজ্জ যাত্রীদের খরচ ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা পুনঃনির্ধারণ, মাহে রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ করে সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে নিয়ে আসা এবং কুরবানীর পশুর চামড়ার ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে এখন থেকে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে দাবি জানিয়েছে ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদ।

তারা বলেন, বিমান ভাড়া কমাতে হজ্জযাত্রী বহনকারী বিমান সৌদি আরব থেকে খালি না এনে মধ্যপ্রাচ্যে অবস্থানরত প্রবাসীদের বিশেষ ছাড় দিয়ে দেশে আসার সুযোগ দেয়া হলে বিমানের লোকসান হবে না আর হাজীদেরকে ১ লাখ টাকা অতিরিক্ত ব্যায় ও করতে হবে না। হজ্জ প্যাকেজে বাংলাদেশের সকল ভ্যাট ট্যাক্স বাতিল এবং সাধারণ হজ্জ যাত্রীদের খরচ কমানোর স্বার্থে বাড়ি ভাড়া, মোয়াল্লেম ফি সহ সৌদি আরবের অন্যান্য খরচ কমানোর ক্ষেত্রে বিশেষ কুটনৈতিক চেষ্টা চালানো, হজ্জের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয়ভাবে অপ্রয়োজনীয় খরচ ও রাষ্ট্রের টাকায় হজ্জ করানো বন্ধ করা এবং প্রয়োজনে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ভর্তুকি দিয়ে হলেও হজ্জের খরচ ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকায় পুনঃনির্ধারণ করার দাবি জানানো হয়েছে।

হজ্জ যাত্রীদের প্যাকেজ ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা পুনঃনির্ধারণ,পবিত্র রমজান মাসে মজুদদারি,কালোবাজারি বন্ধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ এবং কুরবানীর পশুর চামড়ার ন্যায্য মূল্য নিশ্চিতে এখন থেকে বাস্তবমুখী পদক্ষেপ গ্রহণের দাবীতে ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদ এর পক্ষ থেকে

 

প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মুফতী মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি এ বিএম রাকিবুল হাসান ও ঢাকা মহানগর উত্তর সাধারণ সম্পাদক মোঃ নেছার উদ্দিন।

স্মারকলিপিতে বলা হয়, বিভিন্ন দেশের খরচ বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এবার সব দেশে তুলনামূলকভাবে হজ্জের খরচ বৃদ্ধি হলেও বাংলাদেশের হজ্জ যাত্রীদের খরচ তুলনামূলক অনেক বেশী। কয়েকটি দেশের হজ্জ প্যাকেজ এখানে তুলে ধরা হলো-ইন্দোনেশিয়া থেকে একজন মুসলমানকে হজ্জে যেতে হলে ৩ লাখ ৪৭ হাজার ৩৪৭ টাকা খরচ করতে হবে। যা গত বছরের তুলনায় প্রায় ৭০ শতাংশ বেশি। মালয়েশিয়ায় যেসব পরিবারের মাসিক আয় ৯৬ হাজার টাকার কম, সেসব পরিবারের সদস্যদের জন্য হজ্জের খরচ ধরা হয়েছে দুই লাখ ১৮ হাজার ৭৫৪ টাকা। মাসিক আয় বেশি হলে দিতে হবে দুই লাখ ৫৮ হাজার ৬০০ টাকা। দেশটিতে হজের জন্য সরকার বড় অংকের ভর্তুকি দিয়ে থাকে। পাকিস্তানে গত বছরের তুলনায় হজের খরচ ৩৬.৫৯ শতাংশ বাড়িয়ে ১১ লাখ ৭০ হাজার পাকিস্তানি রূপি যা বাংলাদেশী টাকায় ৪ লাখ ৪৭ হাজার ৬১৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ভারতে ২০২১ সালে এই খরচ ছিল বাংলাদেশী মুদ্রায় চার লাখ ২৩ হাজার ৫৭১ টাকা। তবে সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, হজ্জ প্যাকেজের খরচ ৫০ হাজার টাকা কমানো হবে। অর্থাৎ সেদেশে হজ্জ কমিটি অব ইন্ডিয়ার মাধ্যমে যারা হজ্জে যাবেন, তাদের খরচ হবে চার লাখ টাকার কম। সিঙ্গাপুরে হজ্জের খরচ গত বছরের তুলনায় প্রায় দেড় হাজার ডলার বেড়েছে। সেখানে সবচেয়ে কম প্যাকেজের জন্য দিতে হবে ৬ লাখ ৬০ হাজার ৯২০ টাকা।

মুসলিম প্রধান বাংলাদেশে দেশে হজ্জের মতো গুরুত্বপূর্ন একটি ইবাদাত করার জন্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে যেভাবে সহযোগিতা ও পৃষ্টপোষকতা দেবার প্রয়োজন ছিলো এ ক্ষেত্রে আমরা তা দেখছি না। বরং দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে বাংলাদেশে হজ্জ হচ্ছে বিমানের সারা বছরের লোকসান কাটিয়ে লাভবান হবার মোক্ষম সুযোগ হিসেবে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর হজ্জ যাত্রীদের পকেট কাটার হাতিয়ার। এছাড়া সরকার যেখানে ভর্তুকি দিয়ে হজ্জ যাত্রীদেরকে ফরজ ইবাদাত পালনে সহযোগিতা করবে সে ক্ষেত্রে ভ্যাাট ট্যাক্সের বোঝা দিয়ে হজ্জ যাত্রীদের খরচ বৃদ্ধি করেছে। মাননীয় বিচারপতিরা যাকে বলেছেন অমানবিক হজ্জ প্যাকেজ। বাংলাদেশে গত বছর কোরবানি ছাড়া বেসরকারি‘সাধারণ’হজ্জ প্যাকেজের সর্বনিন্ম ব্যয় ছিল ৫ লাখ ২২ হাজার টাকা। এবারের হজ্জে সেই ব্যয় ধরা হয়েছে কোরবানি ছাড়া ৬ লাখ ৮৩ হাজার ১৪ টাকা। অর্থাৎ এক বছরে খরচ বেড়েছে ১ লাখ ৫০ হাজার ৬১৮ টাকা। তার সঙ্গে কোরবানির টাকা মিলিয়ে বাড়তি অংক ২ লাখ ছুঁয়ে ফেলবে। এখানে স্পষ্ট এ বছরে একজন হজ্জ যাত্রীর খরচ পড়বে কম পক্ষে ৯ লাখ টাকা।

ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদ এর স্মারকলিপিতে বলা হয়, বাংলাদেশের অনেক মুসলমান প্রাক নিবন্ধনের পরেও আল্লাহর ঘরে হাজিরা দেবার দীর্ঘদিনের স্বপ্ন আজ দুঃস্বপ্নে পরিনত হচ্ছে, হজ্জের আকাশচুম্বী খরচের অমানবিক প্যাকেজ নির্ধারন করার কারনে ।
এ ছাড়াও হজ্জ প্যাকেজে একই খরচ তিন বার দেখানো হয়েছে যেমন-ঘোষিত প্যাকেজে ১.৩ এ দেখানো হয়েছে মক্কা,মদিনা, আরাফাহ, মুযদালেফা, মিনা-মক্কা পরিবহন ভাড়া-৩৫,১৬২.৪৩,অপরদিকে ১.৮ এ দেখানো হয়েছে মক্কা,মদিনা,আরাফাহ, মুযদালেফা, মিনা-মক্কা পরিবহন ভাড়া-১৯৩৩৩.৫৬ টাকা,আবার বাস ভাড়া বাবদ ২,৮৩৯/- টাকা। অপরদিকে হাজিদের সুযোগ সুাবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে বলা হয়েছে যে, উক্ত স্থান সমূহে সউদি সরকার যদি বাস দেয় তবে হাজিরা পরিবহন সুবিধা পাবেন। এতে মনে হচ্ছে এবারের হজ্জ্ব প্যাকেজ একটি ভৌতিক হজ্জ প্যাকেজ। তাই এ হজ্জ্ব প্যাকেজের পরিবর্তন আবশ্যক।

বাংলাদেশীদের হজ্জ পালনের খরচ গত বছরের তুলনায় বেড়েছে ২৯ শতাংশ। যা তিন বছর আগের খরচের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ। এতে দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে হজ্জ যাত্রীরা বড় চাপের মুখে পড়েছেন। গত বছরের হিসাব করে যারা অল্প অল্প করে হজ্জের জন্য টাকা জমিয়েছিলেন,তারা পড়েছেন মহা-বিপাকে। হজ্জের খরচ বেড়ে যাওয়ায় অনেকের হজ্জে যাওয়া অনিশ্চিত হয়ে গেছে। বাংলাদেশের এবারের হজ্জ প্যাকেজ বিশ্বের ব্যায় বহুল অমানবিক এই প্যাকেজ দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষকে আল্লাহর ঘরে হাজিরা দিতে কৌশলে আটকে দিচ্ছে। জাতির শ্রেষ্ট সন্তান মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান হিসেবে ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদ ২০২৩ এর হজ্জ প্যাকেজ ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা পুনঃনির্ধারণের জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট আবেদন করছি।

তারা বলেন, বর্তমানে ওমরাহ পালনে বিমান ভাড়া নেয়া হচ্ছে ৯৮ হাজার টাকা। আর হজের সময় নেওয়া হবে ১ লাখ ৯৮ হাজার টাকা। অর্থাৎ আল্লাহর মেহমানদের থেকে একই দূরত্বে বিমান ১ লাখ টাকা বেশি নিচ্ছে। এটি ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের ওপর জুলুম। আমরা মনে করি, যৌক্তিক ভাড়া নির্ধারণ হওয়া উচিত। মূলত বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের অতি মুনাফার টার্গেটের কারণে হজযাত্রীদের খরচ অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে। পৃথিবীর কোনো দেশ হজ্জ মৌসুমে উড়োজাহাজ ভাড়া বাড়ায় না। উল্টো ছাড় দেয়। ব্যতিক্রম বাংলাদেশ বিমান। তারা হজ্জ মৌসুম এলেই বিমান ভাড়া বাড়িয়ে ব্যবসা করে। অন্য সব ক্ষেত্রে নিজেদের লোকসান পুষিয়ে নিতে ‘হজ্জ বাণিজ্যে’ নামে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স।
ইসলামে হজ্জের গুরুত্ব ও নির্দেশনা তুলে ধরে স্মারকলিপিতে বলা হয়, হজ্জ শুধু ইবাদতই নয়, বরং আত্মিক পরিশুদ্ধতার এক অনস্বীকার্য পদ্ধতি। আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য হজ্জের বিনিময় নিশ্চিত জান্নাত। এ সম্পর্কে হাদিসে বলা হয়েছে, ‘কবুল হজ্জের প্রতিদান জান্নাত ছাড়া আর কিছুই নয়’। মহান আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, ‘মানুষের মধ্যে যারা পথের ব্যয় নির্বাহ করতে সক্ষম তাদের ওপর আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে কাবা ঘরে হজ্জ পালন করা ফরজ’ (সূরা বাকারা : ৯৭)। ‘আল্লাহ তায়ালা যাকে হজ্জ পালনের সামর্থ্য দিয়েছেন অথচ সে হজ্জ না করে মৃত্যু বরণ করে, তা হলে সে দোজখের যন্ত্রণাদায়ক শাস্তিতে পতিত হবে’ (মিশকাত)।

রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য মূল্যের উর্ধ্বগতির বিষয়ে তারা বলেন, রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের অস্বাভাবিক ঊর্ধ্বগতিতে সাধারণ মানুষের অবস্থা সংকটাপন্ন। ইবাদাত বন্দেগীতে মসগুল থাকার পরিবর্তে সাধারণ মানুষ এখন মাছ,গোস্ত ভাত খাওয়া তো দূরে থাক তারা ডাল-ভাত খেয়ে রমজানের ইফতার-সেহরী খেতে হিমসিম খাবে। তাই মজুদদার, কালোবাজারী ও মুনাফাখোরদের সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দিয়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির লাগাম টেনে ধরতে হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়।

ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদ নেতৃবৃন্দ স্মারকলিপিতে বলেন, কুরবানীর পশুর চামড়ার মূল্য নিয়ে কয়েক বছর যাবৎ আর একটি সংকট দেশবাসী লক্ষ্য করছে। অন্য সময়ে পশুর চামড়ার মূল্য যেভাবে থাকে কুরবানীর সময়ে তার ৩ ভাগের একভাগ থাকে যা কোনভাবেই মেনে নেয়া যায়না। অথচ এই কুরবানীর পশুর চামড়ার বিক্রিত অর্থ জাকাত গ্রহণের উপযুক্ত ব্যক্তি ও মাদ্রাসার এতিম-গরিব শিক্ষার্থীদেরকে দেয়ার ইসলামের বিধান রয়েছে। কুরবাণীর পশুর চামড়ার মূল্য কমিয়ে চামড়া সিন্ডিকেট অসহায় গরিবদেরকে ঠকিয়ে অর্থের পাহার গড়তে মরিয়া হয়ে আছে। এ বিষয়ে সরকারের কোন কোন ব্যাক্তিদের সহযোগিতা ও আশ্রয় প্রশ্রয় থাকতে পারে বলে দেশবাসী মনে করছে। তাই কুরবানীর পশুর চামড়ার ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে এখন থেকে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে দাবি জানাচ্ছি।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

শাহরুখের অভিনয় প্রতিভায় মুগ্ধ হতেন সহপাঠী ও শিক্ষকরা

শাহরুখের অভিনয় প্রতিভায় মুগ্ধ হতেন সহপাঠী ও শিক্ষকরা

১৪ আগস্ট মেয়র তাপসের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার আবেদনের শুনানি

১৪ আগস্ট মেয়র তাপসের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার আবেদনের শুনানি

বেনাপোলে প্রবেশের অপেক্ষায় ৭৫ মেট্রিক টন পেঁয়াজ

বেনাপোলে প্রবেশের অপেক্ষায় ৭৫ মেট্রিক টন পেঁয়াজ

লেনদেনের নতুন রেকর্ড পুঁজিবাজারে

লেনদেনের নতুন রেকর্ড পুঁজিবাজারে

১২ বছরে দেশে মূল্যস্ফীতি সর্বোচ্চ : পরিসংখ্যান

১২ বছরে দেশে মূল্যস্ফীতি সর্বোচ্চ : পরিসংখ্যান

রেকর্ডসংখ্যক বিদেশির জার্মান নাগরিকত্ব গ্রহণ

রেকর্ডসংখ্যক বিদেশির জার্মান নাগরিকত্ব গ্রহণ

নওগাঁয় ট্রাক-অটোরিকশা মুখোমুখি সংঘর্ষে ড্রাইভারসহ নিহত ৪

নওগাঁয় ট্রাক-অটোরিকশা মুখোমুখি সংঘর্ষে ড্রাইভারসহ নিহত ৪

তিন দিনের মাথায় ভারতে আবারও ট্রেন লাইনচ্যুত

তিন দিনের মাথায় ভারতে আবারও ট্রেন লাইনচ্যুত

Header Ad
শ্রীনগরে নয়নজুলীর জায়গায় নির্মাণাধীণ স্থাপনা ভাঙ্গার নির্দেশ

শ্রীনগরে নয়নজুলীর জায়গায় নির্মাণাধীণ স্থাপনা ভাঙ্গার নির্দেশ

উখিয়ায় দুর্বৃত্তের গুলিতে রোহিঙ্গা যুবক নিহত

উখিয়ায় দুর্বৃত্তের গুলিতে রোহিঙ্গা যুবক নিহত

ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার রায় ২১ জুন

ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার রায় ২১ জুন

জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল স্থগিত, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল স্থগিত, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

সঙ্কটের মুখে জার্মানির অর্থনীতি

সঙ্কটের মুখে জার্মানির অর্থনীতি

নকশা বর্হিভূতভাবে নির্মাণ হচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ বরাদ্দের হরিজন পল্লী

নকশা বর্হিভূতভাবে নির্মাণ হচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ বরাদ্দের হরিজন পল্লী

পাকিস্তানে বিশৃঙ্খলায় যুক্তরাজ্যের ‘কুখ্যাতি’ বাড়ছে

পাকিস্তানে বিশৃঙ্খলায় যুক্তরাজ্যের ‘কুখ্যাতি’ বাড়ছে

নিখোঁজের একদিন পরে প্রতিবেশীর আমগাছ থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় কৃষকের মরদেহ উদ্ধার!

নিখোঁজের একদিন পরে প্রতিবেশীর আমগাছ থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় কৃষকের মরদেহ উদ্ধার!

চৌগাছা সীমান্ত থেকে ৩কোটি টাকার স্বর্ণ উদ্ধার

চৌগাছা সীমান্ত থেকে ৩কোটি টাকার স্বর্ণ উদ্ধার

ইউক্রেনের ৯৬টি আর্টিলারি ইউনিট ধ্বংস করেছে রুশ সেনা

ইউক্রেনের ৯৬টি আর্টিলারি ইউনিট ধ্বংস করেছে রুশ সেনা

লুহানস্কে ৭ দিনে ২ হাজার ইউক্রেনীয় সেনা নিহত

লুহানস্কে ৭ দিনে ২ হাজার ইউক্রেনীয় সেনা নিহত

ন্যায়বিচার পাওয়ার ব্যবস্থা আমরা করে দিয়েছি: প্রধানমন্ত্রী

ন্যায়বিচার পাওয়ার ব্যবস্থা আমরা করে দিয়েছি: প্রধানমন্ত্রী