ঢাকা   শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৬ আশ্বিন ১৪৩১
জেল-জুলুম-হামলা-মামলা-গ্রেফতারেও অনড় নেতাকর্মীরা

দৃঢ়প্রতিজ্ঞ বিএনপি

Daily Inqilab ফারুক হোসাইন

২৪ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ২৪ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০৫ এএম

এক মাসে বিএনপির ১৫৬০০ নেতাকর্মী গ্রেফতার এবং মামলা হয়েছে ৩৮৪টি। এই সময়ে নিহত ১৪ এবং আহত সাড়ে ৪ হাজার নেতাকর্মী। ২৭টি মামলায় ৯ জনকে মৃত্যুদ-াদেশ এবং ৪১৯ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদ- দিয়েছেন আদালত। মামলা-গ্রেফতার আতঙ্কে লাখ লাখ নেতাকর্মী ঘরছাড়া, পলাতক, আত্মগোপনে। বাড়ি-ঘর ছেড়ে রাত্রিযাপন করছেন ক্ষেতে-খামারে, জঙ্গলে। তারপরও ভোটের অধিকার আদায়ের আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন

জনগণের ভোটের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠায় সরকারের পদত্যাগ, নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন ও কারাবন্দি নেতাকর্মীদের মুক্তির এক দফা দাবি এবং ঘোষিত তফসিল বাতিলের দাবিতে লাগাতার আন্দোলনে রয়েছে বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলো। দুই দফা হরতাল ও ৬ দফা অবরোধ কর্মসূচি শেষে আবারো আগামী রোববার থেকে ৭ম দফায় ৪৮ ঘণ্টার অবরোধের ডাক দিয়েছে বিএনপি। তবে এর মধ্যে গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীতে দলটির মহাসমাবেশ এবং ওই সমাবেশকে কেন্দ্র করে সৃষ্টি হয়েছে রাজনৈতিক অস্থিরতা। মহাসমাবেশের দিনে সংঘর্ষের পর থেকেই পুলিশ প্রচ- মারমুখী। বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা, গণগ্রেফতার চালাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এক মাসেরও কম সময়ে ইতোমধ্যে দলটির ১৫ হাজার ৬০০ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে ৩৮৪টির অধিক। এই সময়ে আহত হয়েছে সাড়ে ৪ হাজার নেতাকর্মী, মৃত্যু হয়েছে ১৪ জনের। আর ২৭টি মামলায় ৯ জনকে মৃত্যুদ-াদেশ এবং প্রায় ৪১৯ জন নেতাকর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদ- দিয়েছেন আদালত। মামলা ও গ্রেফতার আতঙ্কে দলটির লাখ লাখ নেতাকর্মী ঘরছাড়া, পলাতক, আত্মগোপনে। বাড়ি-ঘর ছেড়ে অনেক নেতাকর্মী রাত্রিযাপন করছেন ক্ষেতে-খামারে, জঙ্গলে। গ্রেফতার এড়াতে অনেকেই চায়ের দোকানে, বাসায় বাসায় দারোয়ান হিসেবে কাজ করছেন, চালাচ্ছেন রিকশা, মোটরসাইকেল।

এত কিছুর পরও সরকার পতনের আন্দোলন সফল করতে প্রচ- আত্মবিশ্বাসী ও দৃঢ়প্রতিজ্ঞ বিএনপির নেতাকর্মীরা। দলছুট হয়ে নির্বাচনে এলে অর্থ এবং এমপি করার প্রস্তাব প্রলোভন, ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। কিন্তু বিএনপির নেতাকর্মীরা নির্বিকার। বলছেন, এবার তাদের জন্য বাঁচা-মরার লড়াই। এর আগেও এমন প্রলোভন প্রত্যাখ্যান করেছি। আন্দোলন সফল হলে স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারবেন নেতাকর্মীরা আর কোনো কারণে ব্যর্থ হলে, এই সরকার আবারো ক্ষমতায় এলে সকলকেই কারাগারে যেতে হবে।

দলটির নীতিনির্ধারণী নেতারা বলছেন, প্রতিদিনই পুলিশ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করছে, মিথ্যা ও গায়েবি মামলা দিচ্ছে, তাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে হামলা চালাচ্ছে, নেতাকর্মীদের না পেয়ে তাদের বাবা-ভাইকে ধরে নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু অবরোধ রুখতে পারছে না। তারা বলেন, এবার এসব করে সরকার পার পাবে না, আন্দোলনকে দমানো যাবে না। সরকারকে অবশ্যই পদত্যাগ করতে হবে, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে, বংশবদ নির্বাচন কমিশন বাতিল করে নতুন কমিশন গঠন করতে হবে এবং তাদের অধীনে একটি অবাধ সুষ্ঠু অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হতে হবে। এর বাইরে কোনো নির্বাচন হতে দেয়া হবে না।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, গত ২৮ অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত সারাদেশে বিএনপি এবং গণতন্ত্রের পক্ষের রাজনৈতিক দলগুলোর ১৫ হাজারের বেশি নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আওয়ামী হানাদার বাহিনীর আক্রমণে সারাদেশে বিএনপির প্রায় দুই কোটি নেতাকর্মী দিনের পর দিন ঘরছাড়া। সরকারের নির্দেশে বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের মিথ্যা ও গায়েবি মামলায় সাজা দেয়া হচ্ছে। বিচারের নামে ক্যামেরা ট্রায়াল ও রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের আদালতে সাজানো সাক্ষীর মুখে শেখানো বুলি শিখিয়ে এবং দীর্ঘক্ষণ আটকিয়ে রেখে কক্ষে কক্ষে কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পের আদলে নির্দয় ব্যবহার করা হচ্ছে। গত ৪০ দিনে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় করা ২৬টি মিথ্যা মামলায় কথিত বিচার কার্যক্রমের নামে বিএনপির ৪১৯ নেতাকর্মীকে সাজা দিয়েছেন ঢাকার আদালত। এখন গায়েবি মামলার মতো গায়েবি সাজা দেয়া হচ্ছে। আগে মৃত ব্যক্তি কবর থেকে উঠে ভোট দিত আর এখন মৃত ব্যক্তিকে সাজা দেয়া হচ্ছে।

তিনি বলেন, হামলা, মামলা, গ্রেফতার আর সরকার ও তার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে সারাদেশে বিএনপির নেতাকর্মীরা শান্তিপূর্ণভাবে অবরোধ করছে। জনগণ এই কর্মসূচিতে রাজপথে নেমে আসছে। প্রতিদিনই পুলিশ আমাদের নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করছে, মিথ্যা ও গায়েবি মামলা দিচ্ছে, তাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে হামলা চালাচ্ছে, নেতাকর্মীদের না পেয়ে তাদের বাবা-ভাইকে ধরে নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু অবরোধ রুখতে পারছে না।

রিজভী বলেন, আমাদের বক্তব্য স্পষ্ট এসব করে এবার সরকার পার পাবে না, এসব করে অবৈধ ক্ষমতাকে আর এক্সটেনশন করা যাবে না, জনগণের ভোটের অধিকার আদায়ের আন্দোলনকে দমানো যাবে না। সরকারকে অবশ্যই পদত্যাগ করতে হবে, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে, বংশবদ নির্বাচন কমিশন বাতিল করে নতুন কমিশন গঠন করতে হবে এবং তাদের অধীনে একটি অবাধ সুষ্ঠু অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হতে হবে। এর বাইরে কোনো নির্বাচন হতে দেয়া হবে না।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেন, যেভাবে বিগত প্রায় চার সপ্তাহ ধরে দেশব্যাপী অন্যান্য সকল রাজনৈতিক দল বাদ দিয়ে এককভাবে বিএনপির নেতাকর্মীদের বাড়ি-ঘরে রেইড করে ও পুরনো ভুয়া মামলায় বিএনপির নেতাকর্মীদের সাজা প্রদান করে নির্বাচনের অযোগ্য করে দিচ্ছে, তাতে এটা আর লুকোনোর কিছু নেই যে, সরকার এদেশ থেকে বিএনপির উদার গণতান্ত্রিক রাজনীতি নিশ্চিহ্ন করে দিয়ে একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েম করতে চায়। তবে বাংলাদেশের আজকের বাস্তবতা হচ্ছে এই যে, জনগণ বিএনপিকে অন্তর থেকে গ্রহণ করেছে এবং আওয়ামী লীগের গণতন্ত্র ও মানবাধিকার হরণ তথা দুর্নীতিপূর্ণ অপশাসনের চিরতরে অবসান চায়।

তিনি বলেন, এভাবে হামলা, গ্রেফতার করে আন্দোলন বন্ধ করা যাবে না। একজন গ্রেফতার হলে তার স্থলে পরের জন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় নেতৃত্ব দিবেন।

বিএনপি সূত্রে জানা যায়, বিগত প্রায় এক মাস ধরে নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাঁড়াশি অভিযান, গ্রেফতার, আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হামলার শিকার, ঘর-বাড়িছাড়া হয়েছেন। কিন্তু তারা কেউ হতাশ নন, মনোবল হারাননি। এছাড়া যারা আন্দোলনে নিষ্ক্রিয় থাকবেন তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের হুঁশিয়ারিও দেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে খাগড়াছড়ির গুইমারা উপজেলা বিএনপি এবং গাইবান্ধা জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের কমিটি বিলুপ্ত করে দৃষ্টান্তও স্থাপন করা হয়েছে।

স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হাসান বলেন, নেতাকর্মীদের কাছে সুস্পষ্ট বার্তা দেয়া হয়েছে। দেশ এখন একটি ইতিহাসের বাঁকে এসে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ হবে নাকি আবারো বাকশাল কায়েম হবে সেটি আগামী কয়েক দিনেই নির্ধারণ হবে। তাই এই সময়ে ঘরে বসে থাকার কোনো সুযোগ নেই। দলের নেতাকর্মী যারা আছেন তাদের ইতোমধ্যে সেই বার্তা দেয়া হয়েছে। তারপরও যদি কেউ রাজপথে না নামে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

দলটির নীতিনির্ধারণী নেতাকর্মীরা জানান, দলের কেন্দ্রীয়, বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতাকর্মীদের একটিই বার্তা দেয়া হয়েছে, সরকারবিরোধী আন্দোলনে নিষ্ক্রিয় থাকলে, আন্দোলন ব্যর্থ হলে কেউ রেহাই পাবে না। সকলকেই কারাগারে নেবে সরকার। যেভাবে বিগত কয়েক দিনে একের পর এক মিথ্যা মামলায় ৪শ’র বেশি নেতাকর্মীকে সাজা দেয়া হয়েছে। তাই নিজেদের স্বার্থে আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
এদিকে গত বুধবার দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিব হাইকোর্টে দাঁড়িয়ে বলেছেন, আমার মমতামীয় মা বেগম খালেদা জিয়ার জন্য আমার লিভার, কিডনি, এমনকি জীবন দিতেও প্রস্তুত আছি। ১০০ বছরের সাজা হলেও আমি ভয় পাই না। তার এই বক্তব্য নেতাকর্মীদের আরো চাঙ্গা করে তুলেছে।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবদলের সদস্য সচিব রবিউল ইসলাম নয়ন বলেন, আমরা দেশের গণতন্ত্রের জন্য আন্দোলন করে যাচ্ছি, আন্দোলন করে যাব। নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ইনশাল্লাহ, প্রিয় ভাইয়েরা আমার আসেন আমরা হাতে হাত মিলিয়ে, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে, বুকে বুক মিলিয়ে এই স্বৈরাচার ভোট চোর মাফিয়া সরকারের বিদায় ঘটাতে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ি। বিএনপির ডাকা প্রতিটা হরতাল-অবরোধে গ্রেফতার এড়িয়ে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করি। কেউ মনোবল হারাবেন না। বিজয় আমাদের খুব সন্নিকটে। বিজয় আমরা হবই হব ইনশাআল্লাহ। কেউ ভীত হবেন না।

পঞ্চগড় জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ফরহাদ হোসেন আজাদ বলেন, দলের হাজার হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে, কিন্তু আন্দোলন কি থেমে আছে। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন, নির্দেশনা দিচ্ছেন। এই আন্দোলন আমরা সফল না হওয়া পর্যন্ত চালিয়ে যাব।

যশোর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব সাবেরুল হক সাবু বলেন, নেতাকর্মীরা ঘরে থাকতে পারছে না। অনেকেই ক্ষেতে-খামারে রাতযাপন করছে। কিন্তু কেউ ভীত নয়, সবার মধ্যে আত্মবিশ্বাস ও দৃঢ়প্রতিজ্ঞ আন্দোলনকে চূড়ান্ত পর্যায়ে নিতে।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ফিরেই গোলের দেখা পেলেন রোনালদো,নাসেরের সহজ জয়

ফিরেই গোলের দেখা পেলেন রোনালদো,নাসেরের সহজ জয়

কোহলি রিভিউ না নেওয়ার যে কারণ জানালেন সঞ্জয় মাঞ্জরেকার

কোহলি রিভিউ না নেওয়ার যে কারণ জানালেন সঞ্জয় মাঞ্জরেকার

মাঠের বাইরে নতুন পরিচয়ে মেসি

মাঠের বাইরে নতুন পরিচয়ে মেসি

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি

শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল

শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই

গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই

নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি

নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি

স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে

স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন

গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন

চাঁদপুর শহরে সড়ক সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

চাঁদপুর শহরে সড়ক সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া প্রসঙ্গে

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া প্রসঙ্গে

নোয়াখালীতে ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন

নোয়াখালীতে ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন

ভারতের দোসর ও হাসিনামিডিয়ার প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা

ভারতের দোসর ও হাসিনামিডিয়ার প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা

আশাশুনিতে হাজরাখালির নেটপাটায় পানিবন্দি ২শ’ পরিবার

আশাশুনিতে হাজরাখালির নেটপাটায় পানিবন্দি ২শ’ পরিবার

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার খর্ব হবে না: সেলিম উদ্দিন

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার খর্ব হবে না: সেলিম উদ্দিন