ঢাকা   বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪ | ২৯ কার্তিক ১৪৩১

বিরোধী দল ফাঁসাতে গোয়েন্দা তথ্য থাকলেও বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর হামলায় গোয়েন্দারা বেখবর: রিজভী

Daily Inqilab স্টাফ রিপোর্টার

০৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:১২ পিএম | আপডেট: ০৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:১২ পিএম

 

দেশ আজ এক গভীর সংকটে নিপতিত মন্তব্য করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, দেশ যেন আজ উন্মুক্ত কারাগার। বিপন্নতার মুখে দেশের স্বাধীনতা। দেশে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা দুরে থাক বর্তমানে দেশের সার্বভৌমত্বই হুমকির সম্মুখীন। স্বাধীনতা বিপন্ন প্রায়। একজন মাত্র ব্যক্তির অবৈধ ক্ষমতার লিপ্সা মেটাতে বছরের পর বছর ধরে দেশের আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে নিয়োজিত করে রাখা হয়েছে। বিরোধী দল এবং মতের মানুষকে ফাঁসাতে নানা রকমের তথাকথিত গোয়েন্দা তথ্য থাকলেও যেসব বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী গোষ্ঠী দেশের সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে হামলা করছে তাদের সম্পর্কে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কিংবা তার গোয়েন্দারা বেখবর।

তিনি বলেন, বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো যাতে রাজধানীতে জনগণের অধিকার আদায়ের আন্দোলন গড়ে তুলতে না পারে সেজন্য আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর লক্ষ সদস্যকে রাজধানীতে তৎপর অথচ সীমান্ত এলাকা অরক্ষিত। অরক্ষিত সীমান্ত স্থাপনা, থানা, পুলিশ, ব্যাংক, বীমা, সরকারি—বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। ডামি সরকারের তাবেদারী পররাষ্ট্র নীতির কারণে মনে হচ্ছে বাংলাদেশ এখন প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর যুদ্ধ করিডোর হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। কেন দেশের সীমান্ত এতো অরক্ষিত, অবহেলিত এ ব্যাপারে ডামি সরকার জনগণকে কিছুই জানতে দিচ্ছেনা।

শনিবার (০৬ এপ্রিল) নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, দেশের স্বাধীনতাপ্রিয় জনগণ গভীর উৎকণ্ঠা ও উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছে যে, বাংলাদেশে বর্তমানে মিয়ানমারের ১৩ লক্ষ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বসবাস। ২০১৭ সাল থেকে আজ এতো বছরেও শেখ হাসিনা রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর একজন মানুষকেও মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে পারেনি। মিয়ানমারে বর্তমানে গৃহযুদ্ধ চলছে। এই যুদ্ধ পরিস্থিতিতে দেখা যায় প্রায়শ:ই মিয়ানমারের শত শত জান্তা সেনা বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঢুকে পড়ছে। আবার কয়েকদিন পরই দেখা যায়, বাংলাদেশ সরকার তাদেরকে যথারীতি মিয়ানমার ফেরত পাঠিয়ে দিচ্ছে।

৫/৬ বছরেও রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর একজন প্রতিনিধিকেও ফেরত পাঠানো যাচ্ছেনা। অথচ শত শত জান্তা সেনা বাংলাদেশে ঢোকার পর পুনরায় তাদেরকে মিয়ানমার পাঠানোর ক্ষেত্রে ডামি সরকার কি পলিসি গ্রহণ করছে সে সম্পর্কেও জনগণ অন্ধকারে। দেশের স্বাধীনতাপ্রিয় গণতন্ত্রকামী জনগণ জানতে চায়, তবে কি বাংলাদেশ যুদ্ধ করিডোর হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে ?

তিনি বলেন, শুধুমাত্র বাংলাদেশ—মিয়ানমার সীমান্তই অরক্ষিত নয়, বাংলাদেশ—ভারত সীমান্তেও চলছে রক্তের হোলিখেলা। বেড়েই চলছে নিরীহ বাংলাদেশী নাগরিকদের লাশের সারি। অথচ নির্বিকার শেখ হাসিনার তাবেদার সরকার। কথায় কথায় বিএসএফ সীমান্তে বাংলাদেশের নাগরিকদেরকে গুলি করে হত্যা করছে। গত তিনমাসে সীমান্তে কমপক্ষে ১৫ জন বাংলাদেশী নাগরিককে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। এমনকি গত ২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালেও নওগাঁ এবং লালমনিরহাট সীমান্তে লিটন এবং আলামিন নামে দুই বাংলাদেশী নাগরিককে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। ক্ষমতাসীন অপশক্তি ২৬ মার্চ সারাদিন স্বাধীনতা আর মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে মুখে খৈ ফোটালেও সীমান্তে লিটন এবং আলামিনের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কথা একটিবারের জন্যও মুখে উচ্চারণ করেনি।

রিজভী বলেন, জনমনে প্রশ্ন, যদি স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও লিটন—আলামিনদেরকে সীমান্তে বেঘোরে প্রাণ হারাতে হয়, তাহলে আমরা কিসের স্বাধীনতার কথা বলছি ? কার স্বাধীনতার কথা বলছি ? কিসের উন্নয়নের কথা বলছি ? কার উন্নয়নের কথা কথা বলছি ?। বাংলাদেশ ছাড়াও ভারতের সঙ্গে মিয়ানমার, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, ভুটান, চীন এবং নেপালেরও সীমান্ত রয়েছে। অথচ বিএসএফ অন্য আর কোন একটি দেশের সীমান্তেও যখন তখন এভাবে পাখির মতো গুলি করে মানুষ হত্যা করার সাহস করেনা। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, অবৈধ ক্ষমতালিপসু শেখ হাসিনার তাবেদার সরকারের কারণে সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়ায় ফেলানির লাশের মতোই যেন ঝুলছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা—সার্বভৌমত্ব। দেশের ৯৫ ভাগ ভোটার ৭ জানুয়ারির ডামি ভোট বর্জন করেছে। এরপর যাদের করুণা কিংবা অনুকম্পায় শেখ হাসিনা বিনা ভোটে অবৈধভাবে ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখতে সমর্থ হয়েছে, সেই প্রভুদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার সাহস এই ডামি সরকারের নেই। এটাই সত্য, এটাই বাস্তবতা।

তিনি বলেন, ডামি সরকার যখন দেশের সীমান্ত রক্ষায় চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে এমন এক টালমাটাল পরিস্থিতিতে বান্দরবানে শুরু হয়েছে ব্যাংক লুট, পুলিশের অস্ত্র লুট, অপহরণ এবং আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর হামলা। ডামি সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বরাতে গণমাধ্যমে প্রচারিত তথ্যে বলা হয়েছে, কথিত কুকি—চিন নামে সশস্ত্র গোষ্ঠী ব্যাংক লুট, অস্ত্র লুট, পুলিশ ক্যাম্প—থানায় হামলা—অপহরণ এবং অস্ত্র ছিনতাইয়ের সঙ্গে জড়িত। গত ৪ এপ্রিল বিভিন্ন গণমাধ্যমে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আরো একটি বক্তব্য প্রকাশিত হয়েছে। তার বক্তব্যটি একাধারে বেশ কৌতূহলোদ্দীপক এবং উদ্বেগজনকও বটে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘কুকি—চিনের আস্তানা আমাদের র‌্যাব ও আর্মি নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছিল। তারা আমাদের সীমানা পার হয়ে ভিন্ন কোনো দেশে আশ্রয় নিয়েছিল এবং সেভাবেই তারা অবস্থান করছিল। এখন তারা কোত্থেকে আসছে, কীভাবে আসছে; মাঝে মাঝে তাদের প্রতিনিধি এসে আমাদের সঙ্গে কথা বলে। তারা বলছিল, তারা শান্তি চায়। অনেক কিছুই বলছিল’।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এই বক্তব্যে স্পষ্ট প্রমাণিত, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের মন্ত্রী, কুকি—চিন সম্পর্কে তিনি অবগত থাকলেও তাদের সম্পর্কে তেমন খোজ খবর রাখেনি কিংবা রাখার প্রয়োজন মনে করেনি। বরং অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় কোনো এক অজ্ঞাত—অজানা কারণে কুকি—চিনকে তোয়াজ করা হয়েছে। কেন কুকি—চিনকে এতো তোয়াজ করা হয়েছে এর পেছনেই লুকিয়ে রয়েছে আসল রহস্য। দেশবাসী জানে, এই সশস্ত্র গোষ্ঠী পাহাড়ে প্রশাসনের নাকের ডগায় বেড়ে উঠলেও আইন শৃঙ্খলা বাহিনী কুকি—চিনের পরিবর্তে পাহাড়ে তথাকথিত জঙ্গি ধরার নাটক করেছে। অপ্রিয় হলেও সত্য, এই কুকি—চিনকে ব্যবহার করে নিজেদের হীন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করতে গিয়ে অবৈধ ক্ষমতালিপ্সু শেখ হাসিনার সরকার বর্তমানে দেশের সার্বভৌমত্বকে বিপদে ফেলে দিয়েছে। কুকি—চিন গত দু’তিন দিন যেভাবে বান্দরবানে থানা, পুলিশ ফাঁড়ি এবং আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর উপর হামলা অব্যাহত রেখেছে তাতে স্পষ্টই প্রমাণিত, এই সশস্ত্র গোষ্ঠী সম্পর্কে দেশের গোয়েন্দারা ছিল বেখবর কিংবা তাদেরকে বেখবর করে রাখা হয়েছে। বান্দরবানের কুকি—চিনের চলমান ভয়াবহ হামলা শেখ হাসিনার বিনাভোটের সরকারের তাবেদারী পররাষ্ট্রনীতির কুফল ছাড়া আর কিছুই নয়। রুহুল কবির রিজভী বলেন, দেশপ্রেমিক জনগণ মনে করে, শেখ হাসিনার তাবেদার সরকারের কারণেই কুকি—চীন বর্তমানে দেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি হয়ে দেখা দিয়েছে। বান্দরবানের ভয়াবহ ঘটনাকে কোনো বিচ্ছিন্ন কিংবা একটি সাধারণ ঘটনা হিসেবে বিবেচনা করলে ভবিষ্যতে এই সমস্যা আরো প্রকট হয়ে দেখা দিতে পারে। সুতরাং, কুকি—চিনের তৎপরতা বন্ধ করতে হলে অবিলম্বে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে গ্রেফতার এবং রিমান্ডে নিয়ে নিবিড় জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন। অন্যথায় ব্যাংক লুট এবং দেশের আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর উপর হামলার ঘটনার প্রকৃত রহস্য কখনোই জানা সম্ভব হবেনা।

তিনি বলেন, ভোট ডাকাত শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকলে দেশের সীমান্ত নিরাপদ নয়। নিরাপদ নয় দেশের নাগরিকদের জান—জবান—সম্পদ। গণতন্ত্র হত্যাকারী, ভোট ডাকাত, ক্ষমতালোভী দুর্নীতিবাজ লুটেরা আর টাকা পাচারকারী মাফিয়া চক্রের কাছে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিরাপদ নয়। দেশের সার্বভৌমত্ব যখন সংকটে তখন স্বাধীনতার ঘোষকের দল বিএনপি চুপ বসে থাকতে পারেনা। সুতরাং শুধুমাত্র আইন শৃঙ্খলা বাহিনী কিংবা বিজিবির উপর নির্ভরশীল না থেকে অবিলম্বে এই মূহুর্তে দেশের সীমান্ত জুড়ে বিপুল সংখ্যক সেনা মোতায়েন এখন সময়ের দাবী।

রিজভী বলেন, দেশের স্বাধীনতা—সার্বভৌমত্ব আজ বিপন্নপ্রায়। ১৯৭১ সালে আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছিলাম বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের জন্য। আসুন আবারো আমরা ঐক্যবদ্ধ হই দেশ এবং জনগণের স্বাধীনতা রক্ষার জন্য। দেশ এবং জনগণের স্বাধীনতা রক্ষার লড়াইয়ে আমাদের চেতনায়, আমাদের প্রেরণায় দেদীপ্যমান, মাওলানা ভাসানীর হুঙ্কার ‘পিন্ডির গোলামীর জিঞ্জির ছিন্ন করেছি দিল্লির দাসত্ব করতে নয়’, স্বাধীনতার ঘোষকের দীপ্ত শপথ, ‘মানুষের বেঁচে থাকার অধিকার কাউকে কেড়ে নিতে দেয়া হবেনা’, মাদার অব ডেমোক্রেসী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কালজয়ী সাহসী উচ্চারণ ‘ওদের হাতে গোলামীর জিঞ্জির আর আমাদের হাতে স্বাধীনতা পতাকা’ আর বিপন্নপ্রায় দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব সুসংহত করতে দেশনায়ক তারেক রহমানের সময়োপযোগী আহবান ‘টেইক ব্যাক বাংলাদেশ’।

এতক্ষণ আমাদের বক্তব্য শোনার জন্য আপনাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনাদের মাধ্যমে এই বক্তব্য স্বাধীনতাপ্রিয় জনগণের কাছে পৌঁছে যাবে এই প্রত্যাশা করছি।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আহমদ আজম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম,অধ্যাপক আব্দুল কুদ্দুস,নির্বাহী কমিটির সদস্য তারিকুল আলম তেনজিং, তাতী দলের আবুল কালাম আজাদ,মৎস্যজীবী দলের আব্দুর রহিম প্রমুখ।


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

খালাস পেলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাবেক এপিএস অপু
আমদানি বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ কমে ১৮.৪৬ বিলিয়ন ডলার
অফিস-আদালতসহ সর্বত্রই দুঃশাসনের চিহ্ন রাখা উচিত নয় : রিজভী
বেসরকারি অপারেটর দিয়ে পরিচালিত ২৪ ট্রেনের ইজারা বাতিল
তাপস ও তার স্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
আরও

আরও পড়ুন

শম্ভুর ধরা পড়ায় এলাকায় আনন্দের বন্যা

শম্ভুর ধরা পড়ায় এলাকায় আনন্দের বন্যা

রাজবাড়ীতে সাবেক ছাত্রলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

রাজবাড়ীতে সাবেক ছাত্রলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

লিসান্দ্রো মার্তিনেজকে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে পাচ্ছেনা আর্জেন্টিনা

লিসান্দ্রো মার্তিনেজকে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে পাচ্ছেনা আর্জেন্টিনা

খালাস পেলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাবেক এপিএস অপু

খালাস পেলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাবেক এপিএস অপু

পশ্চিমবঙ্গ ও ঝাড়খণ্ডে ব্যাপক তল্লাশি

পশ্চিমবঙ্গ ও ঝাড়খণ্ডে ব্যাপক তল্লাশি

আমদানি বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ কমে ১৮.৪৬ বিলিয়ন ডলার

আমদানি বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ কমে ১৮.৪৬ বিলিয়ন ডলার

অফিস-আদালতসহ সর্বত্রই দুঃশাসনের চিহ্ন রাখা উচিত নয় : রিজভী

অফিস-আদালতসহ সর্বত্রই দুঃশাসনের চিহ্ন রাখা উচিত নয় : রিজভী

পার্লামেন্টে ক্ষমা

পার্লামেন্টে ক্ষমা

ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

ডোনাল্ড ট্রাম্পের নিরাপত্তায় নতুন প্রহরী: রোবট কুকুর!

ডোনাল্ড ট্রাম্পের নিরাপত্তায় নতুন প্রহরী: রোবট কুকুর!

লুকিয়ে প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করায় মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতা থেকে বহিস্কার

লুকিয়ে প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করায় মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতা থেকে বহিস্কার

মাকে হত্যা করে লাশ ডিপ ফ্রিজে রাখা ছেলে গ্রেফতার

মাকে হত্যা করে লাশ ডিপ ফ্রিজে রাখা ছেলে গ্রেফতার

সীমান্তে ৪ বাংলাদেশী নারী আটক

সীমান্তে ৪ বাংলাদেশী নারী আটক

গুলি বর্ষণকারী ৭৪৭ পুলিশ শনাক্ত গ্রেফতারের উদ্যোগ নেই

গুলি বর্ষণকারী ৭৪৭ পুলিশ শনাক্ত গ্রেফতারের উদ্যোগ নেই

সিলেটে মতবিনিময় সভা করলো নেজামে ইসলাম পার্টির

সিলেটে মতবিনিময় সভা করলো নেজামে ইসলাম পার্টির

স্বামী স্ত্রীকে শর্ত লাগিয়ে তালাক দেওয়ার পর শর্ত উঠিয়ে নেওয়া প্রসঙ্গে।

স্বামী স্ত্রীকে শর্ত লাগিয়ে তালাক দেওয়ার পর শর্ত উঠিয়ে নেওয়া প্রসঙ্গে।

আন্তঃনগর ট্রেনের সময় পরিবর্তন করুন

আন্তঃনগর ট্রেনের সময় পরিবর্তন করুন

জনপ্রশাসনে মেধাশূন্যতা : কারণ ও প্রতিকার

জনপ্রশাসনে মেধাশূন্যতা : কারণ ও প্রতিকার

ভারতীয় হেজিমনি ও আওয়ামী লীগের আত্মঘাতী রাজনীতি

ভারতীয় হেজিমনি ও আওয়ামী লীগের আত্মঘাতী রাজনীতি

বিতর্ক পরিহার করতে হবে

বিতর্ক পরিহার করতে হবে