নতুন সরকারকে ইসলামের পক্ষে কাজ করার আহ্বান নেটিজেনদের

Daily Inqilab সোশাল মিডিয়া ডেস্ক

০৮ আগস্ট ২০২৪, ০১:০০ পিএম | আপডেট: ০৮ আগস্ট ২০২৪, ০১:০০ পিএম

সাড়ে ১৫ বছর দেশ শাসন করার পর শেখ হাসিনাকে বিদায় নিতে হয়েছে ‘স্বৈরাচার’ হিসেবে। ছাত্র-জনতার গণ–অভ্যুত্থানের মুখে তার শাসনের পতনের পেছনে একগুঁয়েমি, অহংকার ও অতি আত্মবিশ্বাস—এসব বিষয়কে অন্যতম কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।

একক কর্তৃত্বের শাসনে শেখ হাসিনার সরকার সম্পূর্ণভাবে জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল। শেখ হাসিনার ১৬ বছরের শাসনামলে সাধারণ মানুষ ভয়ঙ্কর পৈচাসিক পরিবেশে দিন কাটিয়েছে। গোটা দেশটাকে জেলখানায় পরিণত করা হয়। অবশেষে গণ–আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে হয়।

দীর্ঘ শাসনে ধর্ম-বর্ণ, শ্রেণী-পেশা নির্বিশেষ সবাইকে খেপিয়ে তুলেছিলেন শেখ হাসিনা। তার সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে দুর্নীতি, অর্থ পাচার, ও অর্থনীতির মন্দা পরিস্থিতিতে মানুষের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়।

এছাড়াও বাংলাদেশ একটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ। দেশের ৯২ ভাগ মুসলমান। ইসলামবিদ্বেষী ভারত সরকারকে খুশি রাখতে গিয়ে হাসিনা সরকার সবসময়ই ধর্মপ্রাণ মুসলিম জনগোষ্ঠীকে কোণঠাসা করে রেখেছিল। কখনও জঙ্গি তকমা দিয়ে ইসলামি দল ও আলেম-উলামা, মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের গুম-খুন, দমনপীড়ন, ইসলামি প্রতিষ্ঠান ও এনজিওগুলোকে বন্ধ করে দেওয়া, মসজিদগুলোতে ইমামদের কণ্ঠরোধ এবং ইসলামি মাহফিলগুলোতে বাধাপ্রদান, ইসলামি আমল-আখলাককে চরমপন্থীদের বৈশিষ্ট হিসেবে অপপ্রচার করা, পাঠ্যপুস্তকে ইসলাম-বিদ্বেষী বিষয়বস্তু প্রবেশ করা ছিল তার সরকারের নিয়মিত এজেন্ডা।

২০১৩ সালে হেফাজতে ইসলামকে নিষ্ঠুরভাবে দমন ছিল আরেকটি জ্বলন্ত প্রমাণ। সবমিলিয়ে বিশ্বের বুকে হাসিনা আমলে সংখ্যাগরিষ্ঠ নিপীড়নের এক বিরল দৃষ্টান্ত তৈরি হয়েছিল। সর্বপোরি মুসলিম নিপীড়ন ছিল তার পতনের অন্যতম মূল কারণ।

এসব কিছু বিবেচনায় নিয়ে আজ রাতে শপথ নিতে যাওয়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ইসলাম ও মুসলমানদের পক্ষে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন নেটিজেনরা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে আলেমদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা সহ ইসলামি জনতার পক্ষে কাজ করার আহ্বান জানানো হচ্ছে।

নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে নতুন সরকারের শপথ আজ। আজ (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যা ৮টার পর পাঠ করানো এ শপথ।

বেলায়েত হোসাইন ফেসবুকে লিখেছেন, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন দ্রুত সফলতা লাভ করার পিছনে সাধারণ ছাত্রের পাশাপাশি মাদ্রাসার ছাত্র শিক্ষক এবং এদেশের ধর্মপ্রাণ মানুষের অকুন্ঠ সমর্থন ছিল। সুতরাং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে অবশ্যই এদেশের ধর্মপ্রাণ জনগোষ্ঠীর চাওয়া পাওয়ার প্রতিফলন ঘটতে হবে।

মাওলানা আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বলেন, এদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মুসলিম। ইসলাম এ দেশের রাষ্ট্র ধর্ম এবং অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। ফলে বিশেষভাবে ইসলাম ও মুসলিমদের প্রতিনিধিত্ব করবেন, এমন কেউ একজন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে অন্তর্ভুক্ত হওয়া উচিত বলে মনে করি। যদিও অন্যান্য সদস্যদের মধ্যে অধিকাংশই মুসলিম। কিন্তু তারা কেউ-ই এমন না, যিনি মুসলিমদের প্রতিনিধিত্ব করে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। একজন বিজ্ঞ ও রাষ্ট্র-সচেতন আলেমকে যদি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে রাখা হতো, তবে মুসলিমরা কিছুটা স্বস্তি পেত। পাশাপাশি তিনি শরীয়তের আলোকে নানান পরামর্শ দিয়েও এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সহায়তা করতে পারতেন। যেটা আপামর মুসলিম জনসাধারণের ইচ্ছার বহিঃপ্রকাশ হতো।

মিনহাজুল ইসলাম লিখেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে মুসলিম জনতার আশা-আকাঙ্খা পূরণে কাজ করতে হবে। শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি আজকের এই স্বৈরাচারের পতনে আলেম সমাজের ধারাবাহিক ত্যাগ রয়েছে। ১৩ সালের শাহবাগ যখন একটা নয়া বাকশাল হয়ে উঠেছিল এবং ক্রমশ আমাদের কণ্ঠ ও অধিকারকে চেপে ধরছিল, ঠিক তখনই আলেম সমাজ হেফাজতের ব্যানারে এসে সেই নব্য বাকশালকে ঠেকিয়েছিল। এরপর থেকে ধারাবাহিকভাবে মোদিবিরোধী আন্দোলন (যা মূলত রেজিমের বিরুদ্ধেই ছিল) শিক্ষানীতি নিয়ে আন্দোলন নিয়ে আলেমরা এই স্বৈরতন্ত্রের বিরদ্ধে মাঠে-ময়দানে-মিছিলে কথা বলা ও প্রতিবাদ জারি রেখেছিলেন। ফলে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অবশ্যই ইসলামি জনতার আকাঙ্খা পূরণ করতে হবে।

রাকিব খান লিখেছেন, বিশ্বের মধ্যে বাংলাদেশ একটি মুসলিম প্রধান দেশ, এদেশে ইসলামি শাসন কার্যকর হলে, অন্য ধর্মাবলম্বীরাও ভালো থাকবে, নির্যাতিত হবে না।কারন ইসলাম আমাদের নিপীড়ন শিখায়নি। তাই আমার ইসলামি শাসন ব্যবস্থা চাই।

ফেসবুকে আরেকজন লিখেছেন, নতুন সরকারকে মুসলিম প্রধান দেশের নাগরিকদের ধর্মীয় অনুভূতির প্রতি শ্রদ্ধা রাখতে হবে। এছাড়া ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে আলেমদের অবদানও অস্বীকার করার উপায় নেই।
নতুন সরকারকে ইসলামের পক্ষে কাজ করার আহ্বান নেটিজেনদের

সোশাল মিডিয়া ডেস্ক:
সাড়ে ১৫ বছর দেশ শাসন করার পর শেখ হাসিনাকে বিদায় নিতে হয়েছে ‘স্বৈরাচার’ হিসেবে। ছাত্র-জনতার গণ–অভ্যুত্থানের মুখে তার শাসনের পতনের পেছনে একগুঁয়েমি, অহংকার ও অতি আত্মবিশ্বাস—এসব বিষয়কে অন্যতম কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।

একক কর্তৃত্বের শাসনে শেখ হাসিনার সরকার সম্পূর্ণভাবে জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল। শেখ হাসিনার ১৬ বছরের শাসনামলে সাধারণ মানুষ ভয়ঙ্কর পৈচাসিক পরিবেশে দিন কাটিয়েছে। গোটা দেশটাকে জেলখানায় পরিণত করা হয়। অবশেষে গণ–আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে হয়।

দীর্ঘ শাসনে ধর্ম-বর্ণ, শ্রেণী-পেশা নির্বিশেষ সবাইকে খেপিয়ে তুলেছিলেন শেখ হাসিনা। তার সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে দুর্নীতি, অর্থ পাচার, ও অর্থনীতির মন্দা পরিস্থিতিতে মানুষের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়।

এছাড়াও বাংলাদেশ একটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ। দেশের ৯২ ভাগ মুসলমান। ইসলামবিদ্বেষী ভারত সরকারকে খুশি রাখতে গিয়ে হাসিনা সরকার সবসময়ই ধর্মপ্রাণ মুসলিম জনগোষ্ঠীকে কোণঠাসা করে রেখেছিল। কখনও জঙ্গি তকমা দিয়ে ইসলামি দল ও আলেম-উলামা, মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের গুম-খুন, দমনপীড়ন, ইসলামি প্রতিষ্ঠান ও এনজিওগুলোকে বন্ধ করে দেওয়া, মসজিদগুলোতে ইমামদের কণ্ঠরোধ এবং ইসলামি মাহফিলগুলোতে বাধাপ্রদান, ইসলামি আমল-আখলাককে চরমপন্থীদের বৈশিষ্ট হিসেবে অপপ্রচার করা, পাঠ্যপুস্তকে ইসলাম-বিদ্বেষী বিষয়বস্তু প্রবেশ করা ছিল তার সরকারের নিয়মিত এজেন্ডা।

২০১৩ সালে হেফাজতে ইসলামকে নিষ্ঠুরভাবে দমন ছিল আরেকটি জ্বলন্ত প্রমাণ। সবমিলিয়ে বিশ্বের বুকে হাসিনা আমলে সংখ্যাগরিষ্ঠ নিপীড়নের এক বিরল দৃষ্টান্ত তৈরি হয়েছিল। সর্বপোরি মুসলিম নিপীড়ন ছিল তার পতনের অন্যতম মূল কারণ।

এসব কিছু বিবেচনায় নিয়ে আজ রাতে শপথ নিতে যাওয়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ইসলাম ও মুসলমানদের পক্ষে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন নেটিজেনরা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে আলেমদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা সহ ইসলামি জনতার পক্ষে কাজ করার আহ্বান জানানো হচ্ছে।

নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে নতুন সরকারের শপথ আজ। আজ (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যা ৮টার পর পাঠ করানো এ শপথ।

বেলায়েত হোসাইন ফেসবুকে লিখেছেন, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন দ্রুত সফলতা লাভ করার পিছনে সাধারণ ছাত্রের পাশাপাশি মাদ্রাসার ছাত্র শিক্ষক এবং এদেশের ধর্মপ্রাণ মানুষের অকুন্ঠ সমর্থন ছিল। সুতরাং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে অবশ্যই এদেশের ধর্মপ্রাণ জনগোষ্ঠীর চাওয়া পাওয়ার প্রতিফলন ঘটতে হবে।

মাওলানা আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বলেন, এদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মুসলিম। ইসলাম এ দেশের রাষ্ট্র ধর্ম এবং অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। ফলে বিশেষভাবে ইসলাম ও মুসলিমদের প্রতিনিধিত্ব করবেন, এমন কেউ একজন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে অন্তর্ভুক্ত হওয়া উচিত বলে মনে করি। যদিও অন্যান্য সদস্যদের মধ্যে অধিকাংশই মুসলিম। কিন্তু তারা কেউ-ই এমন না, যিনি মুসলিমদের প্রতিনিধিত্ব করে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। একজন বিজ্ঞ ও রাষ্ট্র-সচেতন আলেমকে যদি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে রাখা হতো, তবে মুসলিমরা কিছুটা স্বস্তি পেত। পাশাপাশি তিনি শরীয়তের আলোকে নানান পরামর্শ দিয়েও এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সহায়তা করতে পারতেন। যেটা আপামর মুসলিম জনসাধারণের ইচ্ছার বহিঃপ্রকাশ হতো।

মিনহাজুল ইসলাম লিখেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে মুসলিম জনতার আশা-আকাঙ্খা পূরণে কাজ করতে হবে। শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি আজকের এই স্বৈরাচারের পতনে আলেম সমাজের ধারাবাহিক ত্যাগ রয়েছে। ১৩ সালের শাহবাগ যখন একটা নয়া বাকশাল হয়ে উঠেছিল এবং ক্রমশ আমাদের কণ্ঠ ও অধিকারকে চেপে ধরছিল, ঠিক তখনই আলেম সমাজ হেফাজতের ব্যানারে এসে সেই নব্য বাকশালকে ঠেকিয়েছিল। এরপর থেকে ধারাবাহিকভাবে মোদিবিরোধী আন্দোলন (যা মূলত রেজিমের বিরুদ্ধেই ছিল) শিক্ষানীতি নিয়ে আন্দোলন নিয়ে আলেমরা এই স্বৈরতন্ত্রের বিরদ্ধে মাঠে-ময়দানে-মিছিলে কথা বলা ও প্রতিবাদ জারি রেখেছিলেন। ফলে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অবশ্যই ইসলামি জনতার আকাঙ্খা পূরণ করতে হবে।

রাকিব খান লিখেছেন, বিশ্বের মধ্যে বাংলাদেশ একটি মুসলিম প্রধান দেশ, এদেশে ইসলামি শাসন কার্যকর হলে, অন্য ধর্মাবলম্বীরাও ভালো থাকবে, নির্যাতিত হবে না।কারন ইসলাম আমাদের নিপীড়ন শিখায়নি। তাই আমার ইসলামি শাসন ব্যবস্থা চাই।

ফেসবুকে আরেকজন লিখেছেন, নতুন সরকারকে মুসলিম প্রধান দেশের নাগরিকদের ধর্মীয় অনুভূতির প্রতি শ্রদ্ধা রাখতে হবে। এছাড়া ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে আলেমদের অবদানও অস্বীকার করার উপায় নেই।

 


বিভাগ : জাতীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

যুক্তরাষ্ট্র ও লন্ডনে ৩শ’ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
‘প্রশাসন ক্যাডার নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে’
বাংলাদেশি রোগী পেতে সীমান্ত পর্যন্ত মেট্রো চালু করবে ভারত
মার্চের মধ্যে রাষ্ট্র-সংস্কার কাজ শেষ হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দেবে না: দ্য ইকোনমিস্টকে ড. ইউনূস
আরও
Airtel Wecome Banner

আরও পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্র ও লন্ডনে ৩শ’ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

যুক্তরাষ্ট্র ও লন্ডনে ৩শ’ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

রাজশাহী মহানগরীতে ঘন কুয়াশা

রাজশাহী মহানগরীতে ঘন কুয়াশা

আবারও  ভানুয়াতুতে  দ্বীপপুঞ্জে ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্প

আবারও ভানুয়াতুতে দ্বীপপুঞ্জে ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্প

হাজীগঞ্জে ভরাট মিঠানিয়া খালের মুখ, হুমকিতে ফসলি জমি

হাজীগঞ্জে ভরাট মিঠানিয়া খালের মুখ, হুমকিতে ফসলি জমি

রাহাতের সুরের মুর্ছনায় বিমোহিত দর্শক, বাংলায় বললেন 'আমরা তোমাদের ভালোবাসি'

রাহাতের সুরের মুর্ছনায় বিমোহিত দর্শক, বাংলায় বললেন 'আমরা তোমাদের ভালোবাসি'

‘প্রশাসন ক্যাডার নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে’

‘প্রশাসন ক্যাডার নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে’

যুক্তরাজ্যে ট্রাম্পের বিশেষ দূত হিসেবে মার্ক বার্নেট নিযুক্ত

যুক্তরাজ্যে ট্রাম্পের বিশেষ দূত হিসেবে মার্ক বার্নেট নিযুক্ত

ফাইনালে ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার

ফাইনালে ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার

ফ্রেন্ডলি ফায়ার দুর্ঘটনায় লোহিত সাগরে মার্কিন যুদ্ধবিমান ধ্বংস

ফ্রেন্ডলি ফায়ার দুর্ঘটনায় লোহিত সাগরে মার্কিন যুদ্ধবিমান ধ্বংস

ইরানে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ১০

ইরানে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ১০

বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী নারী কে, জানেন?

বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী নারী কে, জানেন?

বাংলাদেশি রোগী পেতে সীমান্ত পর্যন্ত মেট্রো চালু করবে ভারত

বাংলাদেশি রোগী পেতে সীমান্ত পর্যন্ত মেট্রো চালু করবে ভারত

হাত ফসকে আইফোন পড়ে গেল মন্দিরের দানবাক্সে, ফেরত দিতে অস্বীকৃতি

হাত ফসকে আইফোন পড়ে গেল মন্দিরের দানবাক্সে, ফেরত দিতে অস্বীকৃতি

কুয়াশায় ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে একাধিক দুর্ঘটনা: নিহত ১, আহত ১৫

কুয়াশায় ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে একাধিক দুর্ঘটনা: নিহত ১, আহত ১৫

ঢাকার বায়ুমানে উন্নতির কোনো লক্ষণ নেই, বিপজ্জনকের কাছাকাছি

ঢাকার বায়ুমানে উন্নতির কোনো লক্ষণ নেই, বিপজ্জনকের কাছাকাছি

উগ্রবাদী সন্ত্রাসী 'সাদ' পন্থীদের কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন

উগ্রবাদী সন্ত্রাসী 'সাদ' পন্থীদের কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন

বাংলাদেশ সীমান্তে অত্যাধুনিক ড্রোন মোতায়েন ভারতের

বাংলাদেশ সীমান্তে অত্যাধুনিক ড্রোন মোতায়েন ভারতের

নরসিংদীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে ছাত্রদলকর্মী নিহত

নরসিংদীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে ছাত্রদলকর্মী নিহত

সিনেটে প্রার্থী হতে সরে দাঁড়ালেন লারা ট্রাম্প

সিনেটে প্রার্থী হতে সরে দাঁড়ালেন লারা ট্রাম্প

আমাদেরকে আর স্বৈরাচার হতে দিয়েন না : পার্থ

আমাদেরকে আর স্বৈরাচার হতে দিয়েন না : পার্থ