এমডি ও তার সহযোগীদের পদত্যাগের দাবিতে উত্তাল পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক
১৪ আগস্ট ২০২৪, ০৩:১৭ পিএম | আপডেট: ১৪ আগস্ট ২০২৪, ০৩:১৭ পিএম
পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, শেখ মোঃ জামিনুর রহমান (চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্ত) ও তার অনুগত দুই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা আল্লামা মোহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া তানহার (সিস্টেম এনালিস্ট) ও মোঃ শাহেদ আলমগীর, সিনিয়র সিস্টেম এনালিস্ট ক্ষমতার ব্যাপক অপব্যবহার ও সীমাহীন দুর্নীতি, ঘুষ বাণিজ্য, অবৈধ কেনাকাটা সাথে জড়িত বলে দাবি করে তাদের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন করছেন পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের সাধারণ কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ। স্বৈরাচারীতা, নির্যাতন, হুমকি, হেনস্তাসহ অবৈধভাবে আওয়ামীলীগের রাজনৈতিক প্রভাব ও ক্ষমতা খাটিয়ে ব্যাংকের সাধারণ কর্মকর্তা ও কর্মচারীদেরকে দীর্ঘদিন এক প্রকার জিম্মি করে রেখেছেন বলে অভিযোগ করেছেন তারা।
ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ চাহিদার বিপরীতে অবৈধভাবে উচ্চমূল্যে অপ্রয়োজনীয় কেনাকাটা করে ব্যাংকের অর্থ ও সম্পদের ক্ষতিসাধন, স্বেচ্ছাচারিতা, রাজনৈতিক ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্বৃত্তায়ন, অভ্যন্তরীণ নিয়োগ প্রক্রিয়ায় উত্তরপত্র টেম্পারিং এর মাধ্যমে সম্পূর্ণ বাণিজ্যিকীকরণ, অর্থের বিনিময়ে বদলী-পদোন্নতি-নিয়োগ, মামলা বানিজ্য, অর্থের বিনিময়ে শাস্তি মওকুফ সহ প্রতিষ্ঠানটির সকল সেক্টরে দুর্নীতি ও ঘুষ বাণিজ্যের মাধ্যমে বিপুল অবৈধ সম্পদ গড়ে তোলার মতো বহু অভিযোগ রয়েছে উক্ত সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মোঃ জামিনুর রহমান এর পৃষ্ঠপোষকতায় তার বিশেষ আশীর্বাদপুষ্ট কর্মকর্তা সিস্টেম এনালিস্ট মোহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া তানহার একজন একক ব্যাক্তি হওয়ার পরও তাকে একই সাথে বৃহৎ কেনাকাটা সংক্রান্ত ২(দুই)টি বিভাগের (আইসিটি বিভাগ ও সাধারন সেবা বিভাগ) দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সরাসরি নিয়ন্ত্রণে উক্ত ২(দুই)টি বিভাগ এর কেনাকাটায় কোটি কোটি টাকা অনিয়ম, লুটপাট ও দুর্নীতি করা হয়েছে, যার যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে। বিগত ০২-০৫-২০২৪ তারিখে Dhaka Post কর্তৃক ”কেনাকাটায় পিপিআর লঙ্ঘন করেছে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক” শিরোনামে এবং গত ১৩-০৮-২০২৪ তারিখে মানবজমিন “পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকে কেনাকাটায় অনিয়মের অভিযোগ” শিরোনামে দেশের শীর্ষস্থানীয় সংবাদ মাধ্যম গুলো খবর প্রকাশ করে।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মোঃ জামিনুর রহমান এবং তার সহযোগী সিস্টেম এনালিস্ট আল্লামা ইয়াহ্ইয়া তানহার ও সিনিয়র সিস্টেম এনালিস্ট মোঃ শাহেদ আলমগীর বিগত আওয়ামীলীগ সরকার দ্বারা নিয়োগকৃত কর্মকর্তা। এছাড়াও উল্লেখ্য যে সিস্টেম এনালিস্ট আল্লামা ইয়াহিয়া তানহার আওয়ামীলীগের অত্যন্ত প্রভাবশালী নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক ও ইঞ্জি: মোশাররফ হোসেন এর একান্ত সহযোগী এবং ছাত্রলীগের ক্যাডার ছিলেন বলে ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ সকলেই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রীর অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ও আশীর্বাদপুষ্ট ব্যাক্তিদের মধ্যে তারা অন্যতম ছিলেন বিধায় তাদের বিশাল রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে পত্রিকায় প্রকাশিত উক্ত খবরকে তাৎক্ষণিকভাবে ধামাচাপা দিয়ে দেন। আওয়ামীলীগ রাজনীতির সাথে সরাসরি সংশ্লিষ্টতা এবং শীর্ষস্থানীয় দুর্নীতিবাজ নেতাকর্মীদের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ হওয়ায় -প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক ও আইন মন্ত্রনালয় সহ অন্যান্য সেক্টরে তারা, তাদের অবাধ যাতায়াত, নিয়ন্ত্রণ ও আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
সম্প্রতি ছাত্র জনতার বিপ্লব সংগঠিত হওয়ার পর থেকে যখন এক এক করে সকল প্রতিষ্ঠানের সাধারণ কর্মকর্তা কর্মচারীরা বৈষম্য, অনিয়ম, দুর্নীতি, লুটপাটের বিরুদ্ধে মুখ খোলা শুরু করেছেন, তারই ধারাবাহিকতায় পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের প্রশাসন কর্তৃক চালানো ব্যাপক স্বৈরাচারী অগ্রাসনে জিম্মি হয়ে থাকা সাধারণ কর্মকর্তা কর্মচারীগণ সকল অন্যায়, অনিয়ম, লুটপাট, দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও আন্দোলন শুরু করেন। ইতিমধ্যেই সপ্তাহব্যাপি ব্যাপক অন্দোলন চলমান অবস্থায় ১১-০৮-২০২৪ তারিখে টিভি মিডিয়া “DBC নিউজ” চ্যানেল কর্তৃক ব্যাংক ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের এসব অনিয়ম, দুর্নীতি, নিয়োগ-পদোন্নতি সহ প্রতিষ্ঠানের সকল সেক্টরে ঘুষ বাণিজ্যের বিষয়টি জনগণের সামনে নিয়ে আসে।
দেশে সম্প্রতি সংঘটিত ছাত্র জনতার বিপ্লবের শুরু থেকেই দেশ যখন উত্তাল, কার্ফিউ জারী হয়, দেশের এমন সার্বিক সংকটজনক পরিস্থিতির মধ্যেও প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের সারা বাংলাদেশের সকল কার্যালয়ের পদোন্নতি ভাইভা প্রার্থীদেরকে প্রধান কার্যালয়ে আনিয়ে রাত ১১ টা-১২ টা, এমনকি মধ্যরাত পর্যন্তও দৈনিক অফিস দিন ছাড়াও শুক্র-শনিবারও অব্যাহতভাবে ভাইভা কার্যক্রম চালিয়ে গেছেন এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের প্রতিনিধির অনুপস্থিতিতে ভাইভা না নিয়ে শুধুমাত্র স্বাক্ষর গ্রহন করে ভাইভা কার্যক্রম সম্পন্নকরনের চেষ্টা চলছে। উক্ত পদোন্নতি ভাইভাতে প্রার্থী প্রতি ৩ থেকে ৫ লক্ষ টাকা গ্রহনের মাধ্যমে প্রায় ১০ থেকে ১২ কোটি টাকার ঘুষ বাণিজ্যের জোড়ালো অভিযোগ রয়েছে। তাই ব্যবস্থাপনা পরিচালক ভাইভা শেষ করার সাথে সাথেই তাৎক্ষনিকভাবে তার ফলাফল প্রকাশ করে ফেলতে চাচ্ছেন বলে ব্যাংকের কর্মকর্তাগণ থেকে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
ব্যাংকের কর্মকর্তা কর্মচারীদের অভিযোগ, উক্ত সিন্ডিকেট বহুল আলোচিত আয়নাঘরের মতো নির্যাতনের বিভিন্ন কৌশলের মাধ্যমে ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণকে সর্বগ্রাসী নিয়ন্ত্রণ ও কন্ঠরোধ করেছেন। প্রতিটি কর্মকর্তা কর্মচারীদের কে ভয়েস এনাবেল সিসি টিভি ক্যামেরার মাধ্যমে তাদের গতিবিধি, কথাবার্তা প্রতিনিয়ত মনিটরিং ও রেকর্ডিং, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মতামত নিয়ন্ত্রণ, কর্পোরেট সিম এর মাধ্যমে ফোন ট্র্যাকিং করা এই প্রতিষ্ঠানের নিত্যদিনের ঘটনা। কেউ ম্যানেজমেন্ট এর বিপরীতে ভিন্ন মতামত প্রদান করলে কিংবা চলমান অনিয়ম, দুর্নীতির বিরুদ্ধে মুখ খুললেই ব্যবস্থাপনা পরিচালক তাদেরকে ব্যাখ্যা তলব, সাময়িক বরখাস্ত, হয়রানীমূলক বদলী, প্রশাসনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা, হুমকি ধামকি, হেনস্তা, বিধি মোতাবেক প্রাপ্য তাদের ন্যয্য সুযোগ সুবিধা সমূহ বন্ধ করে দেওয়া সহ নানাবিধ অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন।
এসবের প্রতিকার চেয়ে বিভিন্ন সময়ে ব্যাংকের সাধারণ কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের পক্ষ থেকে ব্যাবস্থাপনা পরিচালককে বারংবার অনুরোধ করা হলেও প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকা ব্যাপক বৈষম্য, অনিয়ম, দুর্নীতি, লুটপাটের বিষয়ে তিনি কোনরকম পদক্ষেপ নিতে সম্পূর্ণ অপারগতা প্রকাশ করেন। প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মোঃ জামিনুর রহমান স্বয়ং নিজে এই সীমাহীন দুর্নীতি, অবৈধ কেনাকাটা, স্বৈরাচারীতার নেতৃত্ব ও পৃষ্ঠপোষকতা করছেন এবং তার উক্ত কাজে সহযোগিতার জন্য তার অত্যন্ত অনুগত শীর্ষ নির্বাহী, সিস্টেম এনালিস্ট আল্লামা মোহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া তানহার, সিনিয়র সিস্টেম এনালিস্ট মোঃ শাহেদ আলমগীরকে নিয়ে একটি শক্ত সিন্ডিকেট তৈরী করে অব্যাহতভাবে প্রাতিষ্ঠানিক অনিয়ম, লুটপাট, দুর্নীতি চালিয়ে যাচ্ছেন।
এরুপ পরিস্থিতিতে প্রতিষ্ঠানে শুদ্ধাচার নিশ্চিতকরণ, সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বৈষম্যহীন ও দুর্নীতিমুক্ত পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক নিশ্চিত করনে ব্যাংকের সকল স্তরের সাধারণ কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে আন্দোলন করছেন। দুর্নীতির সাথে যুক্ত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটি করে অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করনে দুর্নীতি দমন কমিশন, বাংলাদেশ ব্যাংক, বিএফআইউ, এনবিআর ও সংশ্লিষ্ট বিধিবদ্ধ সংস্থা কর্তৃক সকল রকমের তদন্ত পরিচালনার জন্য তারা সরকারের কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন। এছাড়াও উক্ত তদন্তকালীন সময়ে অভিযুক্ত ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ কর্তৃক যাতে অভিযোগকারী ব্যাংকের কোন কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে হয়রানীমূলক বদলী, বরখাস্ত, অব্যাহতি, হুমকি বা হেনস্তা না করা হয় তারও দাবী জানিয়েছেন।
উল্লিখিত বিষয় গুলোর সাপেক্ষে সীমাহীন দুর্নীতি, লুটপাট, অনিয়ম, স্বৈরাচারী নির্যাতনের অভিযোগে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মোঃ জামিনুর রহমান সহ তার সহযোগী অনুগত ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ, সিস্টেম এনালিস্ট আল্লামা মোহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া তানহার, সিনিয়র সিস্টেম এনালিস্ট মোঃ শাহেদ আলমগীর এর অবিলম্বে পদত্যাগ ও তাদের বিরুদ্ধে বিধিবদ্ধ শাস্তির নিশ্চয়তার জন্য ব্যাংকের সকল সাধারণ কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের পক্ষ থেকে জোড়ালো দাবী জানানো হয়েছে।
উল্লিখিত তিনজন কর্মকর্তা স্বেচ্ছাচারীতার এক অনন্য নিদর্শন তৈরী করেছেন। বিগত ১১-০৮-২০২৪ তারিখ এবং ১২-০৮-২০২৪ তারিখে বাংলাদেশ ব্যাংক এবং ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের বিনা অনুমতিতে ব্যাংকের সিবিএস সার্ভার বন্ধ করে দেয়, যা মাঠ পর্যায়ে অন্তর্বর্তী সরকারের উপর মানুষের আস্থা এবং ভাবমূর্তীতে বিরূপ আঘাত আনার ষড়যন্ত্র। এতে বিগত স্বৈরাচারী সরকারের সমর্থন পুষ্ট বর্তমান ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ দুইজন কর্মকর্তার দেশবিরোধী এবং প্রতিহিংসা পরায়ণ মনোভাব পরিলক্ষিত হয়।
বৈষম্যবিরোধী সাধারন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলন চলাকালীন সময়ে অভিযুক্ত দুর্ণীতিবাজরা বিভিন্ন অসৎ সুবিধার লোভ দেখিতে বহিরাগতসহ মাঠ পর্যায় থেকে তাদের অনুগত আওয়ামীপন্থী লোকবল এনে পরিস্থিতি উত্তপ্ত করার চেষ্টা করে। পাশাপাশি তারা আন্দোলনের সাথে সংশ্লিষ্টদের বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে চলমান আন্দোলন থেকে পিছু হটার হুমকি দেয়।
১৩ আগস্ট, ২০২৪ ব্যবস্থাপনা পরিচালক A2i তে চিঠি দিয়ে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের ওয়েবপোর্টাল এর আইডি পাসওয়ার্ড বর্তমানে দায়িত্বপ্রাপ্ত আইটি কর্মকর্তাদের নিকট প্রদান না করার জন্য নির্দেশনা দেন। একই সাথে তিনি (ব্যবস্থাপনা পরিচালক) ও তার দুইজন দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা আজ এই প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ পর্যন্ত অফিসে আসেননি। এহেন পরিস্থিতিতে সারা বাংলাদেশের পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের ব্যাংকিং কার্যক্রমে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে যা একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের জন্য হুমকিস্বরূপ। পাশাপাশি মাঠ পর্যায়ে ব্যাংকের কর্মকর্তা কর্মচারীদের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে।
এহেন পরিস্থিতিতে দুর্নীতিবিরোধী সকল কর্মকর্তা কর্মচারীরা পল্লী সঞ্চয় ব্যাংককে দুর্নীতি, অনিয়ম ও স্বৈরাচারমুক্ত করতে এবং ব্যাংকের স্বাভাবিক কর্মপরিবেশ ফিরিয়ে আনতে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মোঃ জামিনুর রহমান ও তার সহযোগী সিস্টেম এনালিস্ট আল্লামা ইয়াহ্ইয়া তানহার ও সিনিয়র সিস্টেম এনালিস্ট মোঃ শাহেদ আলমগীর এর অবিলম্বে পদত্যাগ দাবি জানায় এবং তাদেরকে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকে অবাঞ্চিত ঘোষনা করে। এবং অবিলম্বে তাদের আইনের আওতায় এনে তাদের সকল সম্পদের হিসাব দুর্নীতি দমন কমিশনের মাধ্যমে তদন্তের দাবি জানায়।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
ভোলায় আমার দেশ পত্রিকার সাংবাদিকের উপর হামলা
ভাবনার দিক দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ব্যবধান ঘটে গেছে
ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বিমানের মাসিক বিক্রয় ৯০০ কোটি টাকা ছাড়ালো
ফরিদপুরের বাড়িতে এসে পৌঁছেছে মামা-ভাগ্নের লাশ
সিরাজদিখানে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ৩ জন টেটা বৃদ্ধ, আহত ১০
হাসিনাকে কি বাংলাদেশে নির্বাসিত করা হবে?
জকিগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের সেবা সহজীকরণ অনুষ্ঠান
লাকসামে বিএনপির আজিম-কালাম গ্রুপ মুখোমুখি: ককটেল বিস্ফোরণ, অস্ত্রের মহড়া
ভুয়া পেইজে ঢাবি প্রশাসনসহ অনেকের বিরুদ্ধে অপপ্রচার, এডমিন ঢাবি ছাত্রদল নেতা
ইটনায় বিএনপির স্বাধীনতার বিজয় উৎসবে নেতাকর্মী ও জনতার ঢল এই মুহূর্তে নির্বাচন হলে বিএনপি ৯০ শতাংশ ভোট পাবে: ফজলুর রহমান
ব্যান্ড সঙ্গীত ও বাইকপ্রেমীদের জন্য সুজুকি ও আর্টসেলের নতুন মিউজিক ভিডিও
বিএনপি সকল ধর্ম -বর্ণ-গোত্রের দল : প্রিন্স
বিয়ের করার সময় যে সমস্ত খেয়াল রাখা প্রসঙ্গে।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সূচি প্রকাশ, বাংলাদেশের প্রথম প্রতিপক্ষ ভারত
ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
`আগামী নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন করতে হবে'
সাবেক প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য ও তার স্ত্রী তন্দ্রা ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
‘বিক্ষোভ আর কালো পতাকায়’ রূপসী বাংলা এক্সপ্রেস বরণ!
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ২৬ নারী-পুরুষ ও শিশু
লৌহজং উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি ফরহাদ হোসেন ইমন গ্রেফতার