শৃঙ্খলা বহির্ভূত আচরণে ক্ষুব্ধ সরকার
০১ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০২ এএম | আপডেট: ০১ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০২ এএম
সরকারি চাকরিবিধির তোয়াক্কা না করে দাবি আদায়ে কর্মসূচি পালন করে ২৬টি ক্যাডারের কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মচারীদের কর্মসূচির। আবার বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা নিয়ম ভেঙে গত রোববার সচিবালয়ে সমবেত হয়ে শোডাউন করেছেন। অন্য ক্যাডারগুলোর কর্মকর্তারা পাল্টা হিসেবে গত মঙ্গলবার কলমবিরতির নামে এক ঘণ্টা কাজ থেকে বিরত থাকার কর্মসূচি পালন করে আসছেন।
দুই পক্ষই জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের খসড়া সুপারিশ নিয়ে বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে বক্তব্য দিচ্ছেন। তবে এ বিষয়ে এতো দিন সরকার নিরব থাকলেও ২৬টি ক্যাডারের কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মচারীদের কর্মসূচির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে নিয়েছে অন্তর্বকালীন সরকার। অবশেষে সরকারের সর্বস্তরে শৃঙ্খলা বজায় রাখার স্বার্থে সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯ এর ৩০ এ নং বিধিসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য আইন ও বিধি যথাযথভাবে বাস্তবায়নে যাচ্ছে সরকার। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেছে, কেউ এই বিধি লঙ্ঘন করলে তিনি অসদাচরণের দায়ে ব্যবস্থার আওতায় আসবেন। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কঠোর বার্তা দিয়েছে। পদ ও পদোন্নতি–সংক্রান্ত দাবিতে জনপ্রশাসনে এখন দুটি পক্ষ মাঠে নেমেছে। তাদের মধ্যে একদিকে আছে প্রশাসন ক্যাডার, অন্যদিকে আছে ২৫টি ক্যাডার নিয়ে গঠিত আন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদ। মূলত ১৭ ডিসেম্বর জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের কিছু সুপারিশ আলোচনায় আসার পর থেকে এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এই ২৬ ক্যাডারের কর্মকর্তারা তাঁদের দাবি নিয়ে প্রতিবাদ সভা, জমায়েত, মানববন্ধন, কলম বিরতিসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছেন। এ ছাড়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এ নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে সরব বিভিন্ন ক্যাডারের কর্মকর্তারা। আন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের ৩ জানুয়ারি সমাবেশ করার কথা রয়েছে। এসব বিষয় নিয়ে সম্প্রতি ব্যাপক আলোচনা চলছে। বিভিন্ন পদমর্যাদার কিছু সরকারি কর্মচারীর বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে সমাবেশ, অবস্থান ধর্মঘট, মানববন্ধন, কলম বিরতিসহ বিবিধ কর্মসূচি পালনের কারণে সরকারি কর্মচারীদের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে উল্লেখ করে কর্মচারীদের শৃঙ্খলা বহির্ভূত আচরণের বিষয়ে সরকারের অবস্থান অত্যন্ত কঠোর বলে জানিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
৩১ ডিসেম্বর মঙ্গলবার মন্ত্রণালয় থেকে ‘সরকারের সর্বস্তরে শৃঙ্খলা বজায় রাখার স্বার্থে সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯ এর ৩০ এ নং বিধিসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য আইন ও বিধি যথাযথভাবে অনুসরণ সংক্রান্ত’ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়, জনসেবা প্রদান এবং রাষ্ট্রের প্রশাসনিক কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য সরকারি কর্মচারীগণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সরকারি কর্মচারীদের সুশৃঙ্খল, দায়িত্বশীল ও পেশাদার আচরণের উপর জনপ্রশাসনের সফলতা নির্ভর করে। সম্প্রতি বিভিন্ন পদমর্যাদার কিছু সরকারি কর্মচারীর বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে সমাবেশ, অবস্থান ধর্মঘট, মানববন্ধন, কলম বিরতিসহ বিবিধ কর্মসূচি পালনের কারণে সরকারি কর্মচারীদের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে। ‘ইদানিং লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, সরকারের কোনো কোনো সিদ্ধান্ত, আদেশ বা সংস্কার কার্যক্রমের বাস্তবায়ন সম্পন্ন হওয়ার আগেই বিবেচ্য বিষয়ে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিরূপ মন্তব্যসহ বিবৃতি প্রকাশ করা হচ্ছে, যা সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯ এর পরিপন্থি। সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯ এর ৩০ এ নং বিধিতে উল্লেখ করা হয়েছে, কোনো সরকারি কর্মচারী-(এ) সরকারের অথবা কর্তৃপক্ষের কোনো সিদ্ধান্ত বা আদেশ পালনে জনসম্মুখে আপত্তি উত্থাপন করিতে বা যে কোনো প্রকারে বাধা প্রদান করিতে পারিবেন না, অথবা অন্য কোনো ব্যক্তিকে তাহা করার জন্য উত্তেজিত বা প্ররোচিত করিতে পারিবেন না। (বি) সরকারের বা কর্তৃপক্ষের কোনো সিদ্ধান্ত বা আদেশ সম্পর্কে জনসম্মুখে কোনো অসন্তোষ্টি বা বিরক্তি প্রকাশ করিতে অথবা অন্যকে তাহা করার জন্য প্ররোচিত করিতে অথবা কোনো আন্দোলনে অংশগ্রহণ করিতে বা অন্যকে অংশগ্রহণ করার জন্য প্ররোচিত করিতে পারিবেন না। (সি) সরকার বা কর্তৃপক্ষের কোনো সিদ্ধান্ত বা আদেশ পরিবর্তন, বদলানো, সংশোধন বা বাতিলের জন্য অনুচিত প্রভাব বা চাপ প্রয়োগ করিতে পারিবেন না। (ডি) সরকারি কর্মচারীদের মধ্যে বা কোনো শ্রেণির সরকারি কর্মচারীদের মধ্যে যে কোনোভাবে অসন্তোষ্টি, ভুল বুঝাবুঝি বা বিদ্বেষের সৃষ্টি করিতে অথবা অন্যকে প্ররোচিত করিতে বা সৃষ্টির উদ্যোগ গ্রহণ করিতে পারিবেন না। সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯ এর যে কোনো বিধান লঙ্ঘন সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮ এর আওতায় অসদাচরণ হিসেবে গণ্য হবে। কোনো সরকারি কর্মচারী এ বিধিমালার কোনো বিধান লঙ্ঘন করলে তিনি অসদাচরণের দায়ে শৃঙ্খলামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের আওতায় আসবেন। সরকারি কর্মচারীদের শৃঙ্খলা বহির্ভূত আচরণের বিষয়ে সরকারের অবস্থান অত্যন্ত কঠোর।
সাবেক কর্মকর্তারা বলছেন, ফ্যাসিবাদ আওয়ামী লীগ আমলে অনৈতিক সুবিধা নিয়েছেন প্রশাসন এবং ২৬ ক্যাডারের অনেকে। তারা এখন আরও সুবিধা চাইছেন। এসব দেখে অন্য ক্যাডারের কর্মকর্তারাও গাড়ি, সুদমুক্ত ঋণের মতো সুবিধা চাইছেন। চাপ দিয়ে পদোন্নতি, পদায়নের সিদ্ধান্ত বদল করা হচ্ছে। এতে প্রশাসনে অস্থিরতা, অচলাবস্থা চলছে। অন্তর্র্বতী সরকার কঠোর না হওয়ায় তা দূর হচ্ছে না।
১৯৭৯ সালের সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালার ৩০ (এ) ধারায় বলা হয়েছে, সরকার বা কর্তৃপক্ষের কোনো আদেশ বা সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে কোনরূপ অসন্তোষ বা ক্ষোভ প্রকাশ বা আন্দোলনে কোনো সরকারি কর্মচারী অংশগ্রহণ করবেন না।’ বিধিমালা অনুযায়ী, সরকারি চাকুরেদের সবাই কর্মচারী; কর্মকর্তা বলে কিছু নেই। ৩০ ধারার সি উপধারায় বলা হয়েছে, সরকার বা কর্তৃপক্ষের কোনো আদেশ বা সিদ্ধান্ত বদলের জন্য চাপ দিতে পারবেন না কর্মচারীরা। ২০১৮ সালের সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালার ২(ই) ধারায় এমন আচরণকে অসদাচরণ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। কেউ তা করলে সরকার তিরস্কার থেকে শুরু করে চাকরি থেকে বরখাস্তের মতো শাস্তি দিতে পারবে।
জনপ্রশাসন সংস্কারে গঠিত কমিশন পরীক্ষার মাধ্যমে উপসচিব এবং যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতির সুপারিশ করবে বলে জানা গেছে। বিধিমালা ভেঙে এর বিরোধিতায় নেমেছেন আমলারা। উপসচিব থেকে ঊর্ধ্বতন পদে প্রশাসন ক্যাডার থেকে ৫০ শতাংশ এবং অন্য ২৫ ক্যাডার থেকে ৫০ শতাংশ পদায়নের সুপারিশ করা হবে বলে কমিশনপ্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী জানিয়েছিলেন। এর বিরোধিতা করছেন প্রশাসনের আমলারা। শতভাগ পদ প্রশাসন ক্যাডার থেকে পূরণের দাবিতে ফেসবুকে লিখেছেন অনেক কর্মকর্তা। কিন্তু সরকারি পরিপত্র অনুযায়ী, কর্মকর্তাদের সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারেও বিধিনিষেধ রয়েছে। তা না মেনে ‘বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস’ গঠনের দাবিতে ফেসবুকে প্রস্তাবিত লোগো পোস্ট করছেন। পরে তারা সচিবের সঙ্গে দেখা করে দাবি-দাওয়া তুলে ধরেন। অথচ চাকরিবিধি অনুযায়ী, অবস্থান নেওয়া বা কর্মসূচি গ্রহণের সুযোগ নেই ক্যাডার কর্মকর্তাদের।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী শাসনের পতনের পর বৈষম্যের শিকার হয়েছেন বলে দাবি করছেন হাজারো কর্মকর্তা। সরকার ইতোমধ্যে ৫৩৭ জনকে পদোন্নতি দিয়েছে। ভূতাপেক্ষা পদোন্নতিতে কেউ কেউ সিনিয়র সহকারী সচিব থেকে ‘ত্রিপল প্রমোশনে’ অতিরিক্ত সচিব হয়েছেন। সচিব পদে ২৩ এবং গ্রেড-১ পদে ১৭ জনকে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। অতিরিক্ত সচিব হয়েছেন ১৩৫ জন।
আওয়ামী লীগ আমলে বঞ্চিত আরও ৭৬৪ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। অন্তর্র্বতী সরকার আওয়ামী লীগ আমলে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া শতাধিক কর্মকর্তাকে চাকরি থেকে বাদ দিয়েছেন। আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত কয়েকজন কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে। দলটির ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত বাকি কর্মকর্তারা চাকরিতে রয়েছেন। আগের আমলের ২৭ সচিব এখনও পদে রয়েছেন। আওয়ামী লীগ শাসনামলে আমলারা রাজনীতিকদের চেয়ে ক্ষমতাধর হয়ে উঠেছিলেন বলে বারবার বলা হয়েছে দলটির পক্ষ থেকেও। প্রধানমন্ত্রীর স্তুতি করে রাজনৈতিক বক্তব্য দেওয়া, বিরোধী দলগুলোর তৎপরতা নিয়ে রাজনীতিকদের মতো সমালোচনা করার অনেক অভিযোগ রয়েছে কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। বহু আমলার সরাসরি রাজনীতিতে জড়ানোর নজির রয়েছে। আমলাদের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় অভিযোগ, ২০১৮ সালের রাতের ভোট এবং বিচারবহির্ভূত হত্যাকে বৈধতা দেওয়া নিয়ে। ২০১৮ সালের নির্বাচনের রিটার্নিং এবং সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করা ৫৬০ কর্মকর্তার সবাই চাকরিতে রয়েছেন। এছাড়া ২৫ক্যাডারের কর্মকর্তারাও নির্রাচনে দায়িত্ব পালন করেছেন। অবিশ্বাস্য ভোটের বিতর্কিত নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা কর্মকর্তারাও এখন নানা দাবিতে সরব হয়েছেন। সরকারের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে বদলের চাপ দিচ্ছেন বিতর্কিত নির্বাচনের কর্মকর্তারাও। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান দমনে সক্রিয় কর্মকর্তারাও একই ভূমিকায় রয়েছেন। এতে জনপ্রশাসনে স্থবিরতা, অস্থিরতা চলছে। দৈনন্দিন কাজ চললেও, বড় সিদ্ধান্ত হচ্ছে না। সরকারের সিদ্ধান্তেরও বাস্তবায়ন হচ্ছে না।
প্রশাসন বাদে বাকি ২৫ ক্যাডার পদোন্নতিতে পরীক্ষার বিপক্ষে হলেও উপসচিব থেকে ঊর্ধ্বতন পদে ৫০ শতাংশ কোটার পক্ষে। তারা কলমবিরতির নামে এক ঘণ্টা কাজ থেকে বিরত থাকার যে কর্মসূচি দিয়েছেন একে বিধিমালার পরিপন্থি বলে জানিয়ে জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ এবং সাবেক অতিরিক্ত সচিব ফিরোজ মিয়া বলেন, এগুলো সার্ভিস শৃঙ্খলার পরিপন্থি। তারা সরকারের কাছে স্মারকলিপি দিতে পারেন, দেনদরবার করতে পারেন। এক ঘণ্টা কর্মবিরতি দেওয়া মানে এক ঘণ্টা জনগণ সেবা পাবে না। জনগণকে সেবাবঞ্চিত করার অধিকার তাদের কে দিল? প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা যে সচিবের কক্ষের সামনে অবস্থান নিলেন এটিও একইভাবে সার্ভিস শৃঙ্খলা পরিপন্থি। আসলে ক্যাডার সার্ভিসের লোকজন সুবিধাভোগী, আমি যদিও ক্যাডারেরই ছিলাম। কিন্তু এটা সত্য, সুবিধাভোগীরা সুবিধা চাচ্ছেন।
বিভাগ : জাতীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অনুষ্ঠিত হল হাফ ম্যারাথন
সিলেট সীমান্তে ১ বছরে ৭ বাংলাদেশিকে হত্যা
পাঠ্যবইয়ে হান্নান-সেজানের সাহসিকতার গল্প
নির্বাচন সংস্কার কমিশনের মেয়াদ ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে
সংস্কার এবং নির্বাচন নিয়ে ঝগড়া বন্ধ করুন: মজিবুর রহমান মঞ্জু
হাসিনাকে নিয়ে হাটে হাঁড়ি ভাঙলেন সোহেল তাজ
ছাতক-সিলেট রেললাইনের সংস্কার কাজ শেষে চালু হবে ট্রেন: রেলওয়ের মহাপরিচালক
ধানমন্ডির সীমান্ত স্কয়ারে দিন-দুপুরে স্বর্ণের দোকানে চুরি
ভারতের ভূখণ্ড নিয়ে নতুন দুই প্রশাসনিক অঞ্চল ঘোষণা চীনের!
সৈয়দপুরে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্পে এক হাজার গরীব রোগীর সেবা প্রদান করা হয়
ইলিয়াস আলীর ফিরে আসার প্রত্যাশায় সিলেট ওলামাদলের মিলাদ ও দোয়া মাহফিল
লাদাখে চীনের দুই নতুন প্রদেশ নিয়ে প্রতিবাদ দিল্লির
মির্জাপুরের মহেড়া পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারের ১৪ ট্রেইনি রিক্রুট পুলিশ সদস্যকে অব্যাহতি
আখাউড়ায় পুলিশের জালে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়িসহ গ্রেফতার-৯
অন্ধ হাফেজকে আর্থিক সহায়তা প্রদান একজন মানবিক ইউএনও কালকিনির উত্তম কুমার দাশ
পদপিষ্টের ঘটনায় স্থায়ী জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন
ধুলো আর বায়ূ দূষণে নাকাল ফরিদপুরের কয়েক লক্ষাধিক মানুষ, দেখার কেউ নেই
রাশিয়া থেকে সরাসরি গ্যাস নেয়ার আহ্বান জার্মান এমপির
কালিয়াকৈরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
তারেক রহমান বাংলাদেশের রাজনীতির অবিচ্ছেদ্য অংশ- প্রিন্স