পুলিশবেষ্টনীতে ভোট সম্পন্ন ফলাফল স্থগিত চেয়ে রিট : সুপ্রিম কোর্ট বার নির্বাচন
১৭ মার্চ ২০২৩, ১২:১৩ এএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ১০:২৮ পিএম
পুলিশবেষ্টনীতে সম্পন্ন হয়েছে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির দুইদিন ব্যাপী ভোট। গতকাল বৃহস্পতিবার ছিল ভোট গ্রহণের দ্বিতীয় দিন। এ দিন ভোট কেন্দ্রে দেখা গেছে পুলিশ আর আওয়ামী লীগ সমর্থিত সাদা প্যানেলের প্রার্থী ও কর্মীদের। নির্ধারিত সময়ের আধঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টায় শুরু হয় ভোট গ্রহণ। মাঝে এক ঘণ্টার বিরতিসহ চলে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। ভোট গ্রহণকে ‘অবাধ, নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ’ বলে দাবি করেছেন সাদা প্যানেলের প্রার্থী ও সমর্থকরা। অন্যদিকে ভোট গ্রহণকে কোনো নির্বাচন হিসেবেই স্বীকৃতি দেননি বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত নীল প্যানেলের প্রার্থী ও সমর্থকরা। তাই আওয়ামীলী গ সমর্থক সাদা প্যানেল প্রার্থীরা যখন ভোট গ্রহণে ব্যস্ত, তখন বিএনপি-জামায়াত সমর্থক আইনজীবীরা ব্যস্ত ছিলেন দেন-দরবার, আন্দোলন, মিছিলে।
বুধবারের রেশ ধরে গতকাল বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতিতে বিরাজ করছিল উত্তেজনা। মিছিল, পাল্টা মিছিল হয়েছে। মুখোমুখি অবস্থানের ফলে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি প্যানেল আইনজীবী-সমর্থকদের ধাক্কাধাক্কি হয়েছে কয়েক দফা। এছাড়া ভোট গণনা ও ফলাফল প্রকাশের ওপর নিষেধাজ্ঞা চেয়ে রিট করা হয়েছে। গত বুধবারের মতো ভাঙচুর কিংবা আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবণতির আশঙ্কায় গতকালও মোতায়েন করা হয় বিপুল সংখ্যক পুলিশ। সাদা পোশাকের পুলিশের সংখ্যাও বাড়ানো হয়। পরিস্থিতি সরেজমিন পরিদর্শনে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণ পরিদর্শন করেন পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) কমিশনার হারুনুর রশিদ। তিনি বুধবার সাংবাদিকদের ওপর পুলিশি হামলার ঘটনায় আনুষ্ঠানিক দুঃখ প্রকাশ করেন।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির দুইদিন ব্যাপী নির্বাচনের দ্বিতীয় দিনেও ভোট গৃহিত হয় একতরফা। আওয়ামী লীগ সমর্থক সাদা প্যানেলের মনোনীত ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার’ অ্যাডভোকেট মো: মনিরুজ্জামান খান ব্যালটে স্বাক্ষর করেন। সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গৃহিত হয়। সাদা প্যানেল সমর্থক ভোটারদেরই শুধু ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে দেখা যায়। নীল প্যানেলের প্রার্থী, ভোটার ও সমর্থকদের ভোট কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেখা যায়নি। তবে ভোট কেন্দ্রের বাইরে তাদের দফায় দফায় মিছিল করতে দেখা গেছে।
কিছুই করার নেই প্রধান বিচারপতির : এদিকে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গত বুধবার আইনজীবী ও সাংবাদিকদের ওপর লাঠি চার্জ, হামলা ও নির্যাতনের ঘটনা তুলে ধরে প্রধান বিচারপতির কাছে বিচার চেয়েছেন নীল প্যানেলের সভাপতি প্রার্থী ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন ও সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিস্টার রূহুল কুদ্দুস কাজল। সকাল সোয়া ৯টায় এ বিষয়ে প্রধান বিচারপতির হস্তক্ষেপ চাইতে আপিল বিভাগে যান তারা। প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে আপিল বিভাগের ৮ বিচারপতি এজলাসে আসন গ্রহণের পরপরই বুধবার ঘটে যাওয়া ঘটনা, পরবর্তীতে আইনজীবীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের বর্ণনা দিতে দাঁড়ান সিনিয়র অ্যাডভোকেট এজে মোহাম্মদ আলী। তিনি আইনজীবীদের নিরাপত্তা প্রার্থনা করেন।
প্রধান বিচারপতিকে সম্বোধন করে ব্যারিস্টার রূহুল কুদ্দুস কাজল বলেন, আমরা আপনার আদালতের আইনজীবী। আপনি আমাদের অভিভাবক। আমরা কী এমন অপরাধ করেছি? বুধবার পুলিশ আইনজীবীদের নির্যাতন করল। এ থেকে নারী আইনজীবীরাও রেহাই পাননি। আমি পুলিশকে বলেছি, আমি সম্পাদক প্রার্থী। তারপরও আমাকে ধাক্কাতে ধাক্কাতে বের করে দিয়েছে। আমাদের বিরুদ্ধে ২টি মামলা দায়ের হয়েছে। বার ভবনে আমাদের কক্ষগুলোতে তালা লাগিয়ে দেয়া হয়েছে। এ কারণে আমরা আপনাদের কাছে এসেছি।
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, আমি নিজেও পুলিশের নির্যাতনের শিকার। আজও আমি ভালো করে হাঁটতে পারছি না। বুধবার মিলনায়তনের ভেতরে আইনজীবীদের পায়ের নিচে ফেলে নির্যাতন করেছে পুলিশ। সাংবাদিক ও নারী আইনজীবীদেরও লাঠিপেটা করা হয়েছে।
এসময় বিএনপির আইনজীবীদের উদ্দেশে প্রধান বিচারপতি বলেন, আপনারা কোর্ট অফিসার। আমরা আপনাদের সম্মান করি। এখন আদালতে মামলা শুনবো। আপনারা দুইজন (ব্যারিস্টার খোকন ও কাজল) বেলা ১১টার সময় খাস কামরায় আসুন। আপনাদের কথা শোনা হবে। প্রয়োজনে অ্যাটর্নি জেনারেলকেও ডাকা হবে।
পরে বেলা ১১টার পর দুই আইনজীবী প্রধান বিচারপতির খাস কামরায় যান। সেখানে উপস্থিত ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিনউদ্দিন।
সেখান থেকে বেরিয়ে নীল প্যানেলের সভাপতি প্রার্থী ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন সাংবাদিকদের বলেন, বুধবার আইনজীবী-সাংবাদিকদের ওপর যে নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে, তা তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে বলেছি প্রধান বিচারপতিকে। এ ঘটনার বিচার না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। নির্যাতনের তদন্ত করে আপনারা ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। না হলে জাতির কাছে সুপ্রিম কোর্টের ভাবমূর্তি ক্ষুণœ হবে।
একই প্যানেলের সম্পাদক পদপ্রার্থী ব্যারিস্টার রূহুল কুদ্দুস কাজল বলেন, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির গঠনতন্ত্রসহ নির্বাচন সংক্রান্ত সমস্ত কাগজপত্র প্রধান বিচারপতিসহ আপিল বিভাগের ৮ বিচারপতিকে দিয়েছি। নির্বাচন পরিচালনা উপকমিটির আহŸায়ক মুনসুরুল হক চৌধুরীর পদক্ষেপ সম্পর্কে জানিয়ে আমরা বলেছি সাব-কমিটির প্রধান যদি পদত্যাগ করেই থাকেন, তাহলে নতুন করে সাবকমিটি গঠনের আগে নির্বাচন অনুষ্ঠানের সুযোগ নেই।
এদিকে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিনউদ্দিন দুপুরে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনকে ঘিরে যে পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছে সে বিষয়ে প্রধান বিচারপতির করণীয় কিছুই নেই। সমিতির সিনিয়র আইনজীবীদের সঙ্গে আলাপ করে নির্বাচনের বিষয়টির সমাধান করতে বলেছেন তিনি। এএম আমিনউদ্দিন বলেন, প্রধান বিচারপতি বলেছেন, এটা আমাদের বিষয় নয়। এটা বারের (আইনজীবী সমিতির) বিষয়। এখানে প্রধান বিচারপতির করণীয় কিছু নেই। আপনারা বারের সিনিয়র আইনজীবীদের নিয়ে বসে আলাপ করে সমস্যার সমাধান করুন। সবাই মিলে পরিবেশ সুষ্ঠু রাখার চেষ্টা করেন।
এএম আমিন উদ্দিন বলেন, আমি পত্রিকায় প্রকাশিত একটি ছবি দেখিয়ে বিচারপতি মহোদয়দের বলেছি, বাঁশ হাতে ভাঙচুরে জড়িত আইনজীবী বিএনপিপন্থি। তিনি আওয়ামী লীগপন্থি নন। উভয়পক্ষই যখন এমন করে তখন কি করণীয়Ñ জানতে চাইলে আমি বলেছিÑ মমতাজ উদ্দিন ফকির ও আবদুন নূর দুলাল যখন নির্বাচন করতে গেল তখন বাধা দিচ্ছিল। সেই পর্যায়ে সেখানে পুলিশ প্রবেশ করে। আগের দিনই বারের পক্ষ থেকে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য পুলিশের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে বলা হয়েছিল। কারণ আগের দিন রাতেই বিএনপি সমর্থক লোকজন ব্যালট পেপার ছিনতাই করে নিয়েছিল।
নির্বাচনের পরিবেশ সুষ্ঠু আছে কি-না সাংবাদিকরা জানতে চাইলে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, পরিবেশ সুষ্ঠু রাখতে হলে দু’পক্ষকেই সমানভাবে দায়িত্ব নিতে হবে। এক পক্ষ ব্যালট ছিড়ে নিয়ে যাবে অপর পক্ষ বাধা দেবে তাহলে পরিবেশ ঠিক থাকবে কি করে? কাকে দোষ দেবেন? বিএনপি তো প্রথম থেকেই নির্বাচন করতে চায়নি। আগের দিন রাতে ব্যালট পেপার ছিড়ে ফেলেছে। আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিএনপি সমর্থকরা পুনরায় নির্বাচন দাবি করতেই পারে। তবে নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে হচ্ছে এবং শত শত আইনজীবী লাইন ধরে ভোট দিচ্ছেন।
ডিবি পুলিশের দুঃখ প্রকাশ : সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় সাংবাদিকদের ওপর বেপরোয়া লাঠিচার্জ ও মারধর করে পুলিশ। এ ঘটনাকে ‘অনাকাক্সিক্ষত’ উল্লেখ করে দুঃখ প্রকাশ করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা প্রধান (ডিবি) হারুন অর রশীদ।
গতকাল দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট ল’ রিপোর্টার্স ফোরামের কার্যালয়ে আসেন ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদ। তিনি সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে কথা বলেন। পরে আনুষ্ঠানিক বক্তব্যে ডিবি প্রধান বলেন, গতকালের ঘটনায় আমরা দুঃখিত। সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনা পুরোপুরি অনিচ্ছাকৃত। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার যেন পুনরাবৃত্তি না ঘটে এ লক্ষ্যে পুলিশ সচেষ্ট থাকবে বলেও জানান তিনি। এছাড়া সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে বৃহস্পতিবারের ঘটনায় দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ারও আশ্বাস দেন পুলিশের এ কর্মকর্তা। হারুনুর রশীদ বৃহস্পতিবার হামলায় গুরুতর আহত চিকিৎসাধীন এটিএন নিউজকের রিপোর্টার জাবেদ আকতারের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন। অন্য আহতদের সঙ্গেও কথা বলেন।
নির্বাচন স্থগিত চেয়ে রিট : এদিকে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচন স্থগিত চেয়ে রিট করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট ইউনুছ আলী আকন্দ এ রিট করেন। এবারের নির্বাচনে রিটকারী নিজেও সভাপতি প্রার্থী। তিনি প্যানেলবহিভর্‚ত স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করছেন। রিটে বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের চেয়ারম্যান, সুপ্রিম কোর্ট বারের বর্তমান কমিটির সম্পাদক, বর্তমান কমিটির সভাপতি ও চলমান নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্যানেলের সভাপতি প্রার্থী সিনিয়র অ্যাডভোকেট মো: মোমতাজ উদ্দিন ফকির, বিএনপি সমর্থিত সভাপতি প্রার্থী ব্যারিস্টার এএম মাহবুব উদ্দিন খোকন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব ও সুপ্রিম কোর্ট বার নির্বাচন পরিচালনা সাব-কমিটির আহŸায়ক (গত ১৩ মার্চ পদত্যাগ করেন) সিনিয়র অ্যাডভোকেট মো: মনসুরুল হক চৌধুরীকে বিবাদী করা হয়েছে।
রিট আবেদনে নির্বাচন স্থগিতের পাশাপাশি রিটকারী আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দকে বারের সভাপতি ঘোষণার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে ২০২৩-২০২৪ সালের নির্বাচনের ফলাফলের ওপর নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়েছে। নির্বাচন পরিচালনার জন্য একজন প্রশাসনিক কর্মকর্তা নিয়োগেরও আর্জি জানানো হয়েছে রিটে।
বিএনপি সমর্থক আইনজীবী রিমান্ডে : বুধবার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি নির্বাচনের প্রথম দিন ভাঙচুরের রাজধানীর শাহবাগ থানায় পৃথক ২টি মামলা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির প্রশাসনিক কর্মকর্তা রবিউল হাসান বাদী হয়ে এ মামলা করেন। এ মামলায় ১৫ মার্চ রাতেই গ্রেফতার করা হয় অ্যাডভোকেট রিগ্যানকে। এ মামলায় নীল প্যানেলের ১৪ প্রার্থীসহ বিএনপিপন্থি সিনিয়র আইনজীবীদেরও আসামি করা হয়। এ মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে সালাহউদ্দিন রিগ্যান নামক বিএনপি সমর্থক আইনজীবীকে। গ্রেফতারের পর তাকে আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের এসআই জুলহাস উদ্দিন। অন্যদিকে সালাহউদ্দিন রিগ্যানের পক্ষে জামিন চাওয়া হয়। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুব আহমেদ তার জামিন নামঞ্জুর করে একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
বিভাগ : আজকের পত্রিকা
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
রেশনের চাল গুদামে দেড় লাখ টাকা জরিমানা
সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন করাই হচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান দায়িত্ব : ড. মঈন খান
দুই ব্রিটিশ সেনা গ্রেফতার
কুরস্কে একদিনে কিয়েভের ৪৩০ সেনা নিহত
‘আ.লীগকে আর কখনো দেশের জনগণ ক্ষমতায় দেখতে চায় না বরং বিচার চায়’
"লিয়াম পেইনের মৃত্যু'র নতুন এক সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ"
খুলনায় ইজিবাইক মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুইজনের মৃত্যু, আহত ২
কর্পোরেট প্রভাবমুক্ত সাংবাদিকতা দেখতে চাই, সত্য প্রচারে নির্ভীক হতে হবে: মাহমুদুর রহমান
গণতন্ত্রের পথ রুদ্ধ করতে দেশী বিদেশী ষড়যন্ত্র চলছে-- এড. আবুল বাসার আকন্দ।
সীমান্ত দিয়ে ভারতে যাচ্ছে রসুন, আসছে মাদকসহ অবৈধ পন্য আনোয়ারুজ্জামান পালালেও, থামছে না চোরাচালান ব্যবসা
ডেঙ্গুতে চট্টগ্রামে মৃত্যু ১, নতুন আক্রান্ত ২৫
রেশনের চাল গুদামে দেড় লাখ টাকা জরিমানা
অভয়নগরে পানিবন্দি মানুষের চিকিৎসায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
ইসলামবাগ মাদরাসার মুহতামিম মুফতী আব্দুল গনী আল গাজীর ইন্তেকাল
শেখ হাসিনা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ করতে ভারতে বসে ষড়যন্ত্র করছে: আবদুস সালাম আজাদ
যশোরে বিএনপি অফিস ভাংচুর-অগ্নিসংযোগ মামলায় গ্রেপ্তার ৩
বাণিজ্য সম্পর্ক জোরদার করতে ইপিএ স্বাক্ষরে সম্মত বাংলাদেশ-জাপান
যশোর জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে ১৩ পদে প্রার্থী ২৮
রাজধানীতে যৌথ বাহিনীর অভিযান, ২৬ মাদককারবারি গ্রেপ্তার
জামায়াত আমীরের 'বারবার ফ্যাসিস্ট বলা পছন্দ করি না' মন্তব্যে ঘরে-বাইরে সমালোচনার ঝড়