টয়লেট ভোগান্তিতে নগরবাসী
১০ মার্চ ২০২৩, ১১:০৪ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ০৯:২৭ এএম
রাজধানী ঢাকায় দুই কোটিরও বেশি মানুষের বসবাস। বিভিন্ন প্রয়োজনে ঘরের বাইরে বের হলে মানুষের দরকার পড়ে শৌচাগার। কিন্তু ঢাকায় গণশৌচাগারের সংখ্যা প্রয়োজনের তুলনায় যেমন অপ্রতুল, তেমনি জরুরি এই সেবা নিশ্চিত করতে কর্তৃপক্ষের নেই নজরদারি ও ব্যবস্থাপনার সক্ষমতা। ফলে বন্ধ থাকছে অনেক গণশৌচাগার, এতে ভোগান্তিতে পড়তে হয় সাধারণ মানুষকে।
নগরবাসীর অভিযোগ, রাজধানীতে যেসব স্থানে গণশৌচাগার আছে, সেগুলোতেও নারী ও বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষের ব্যবহারের জন্য কোনও ব্যবস্থা নেই। আর গণশৌচাগারে থাকে না টিস্যু, সাবান। কিছু জায়গায় দেখা যায়, দরজা-জানালা, পানির ট্যাব ও কমোড ভাঙা। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কোনও বালাই নেই।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা রাসেল সাবরিন বলেছেন, কেন তারা ভালো সেবা দেবে না! উচ্চ মূল্যে ইজারা নিয়ে ভালো সেবা না দিলে তারা গ্রাহক পাবে না। তারাই আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাদের ভালো সেবা না দেওয়ার কোনও কারণ নেই। আমাদের যে শৌচাগারগুলো ইজারা হয়নি, তা দ্রুত ইজারা দেওয়ার ব্যবস্থা করবো। আর ইজারা দেওয়ার পর বন্ধ আছে কিনা, তা পরিদর্শন করে দেখে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের নির্বাহী পরিচালক পরিকল্পনাবিদ আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, ঢাকা শহরের জন্য ২০০ গণশৌচাগার আসলে কিছুই নয়। আর পর্যাপ্ত গণশৌচাগার নির্মাণ ও ব্যবস্থাপনা করাও সম্ভব নয়। সিটি করপোরেশনের যত গণশৌচাগার আছে, সেখানে সঠিক সেবা নিশ্চিত করা উচিত। পাশাপাশি মসজিদ, মন্দির, বাজার, শপিং মলে পর্যাপ্ত গণশৌচাগার নির্মাণ করে মানুষের জন্য তা খোলা রাখতে হবে।
ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন সূত্রমতে, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটিতে গণশৌচাগার আছে প্রায় ২০০টির মতো, যার মধ্যে অধিকাংশ এখন বন্ধ। ডিএসসিসির মোট গণশৌচাগার ৭৪টি। এরমধ্যে বেসরকারি সংস্থা ওয়াটার এইড দেখভাল করে ১১টি, আর ইজারা দেওয়া হয়েছে ৪৬টি। বাকি ১৭টি গণশৌচাগার বন্ধ, পরিত্যক্ত ও সংস্কারাধীন অবস্থায় রয়েছে। কিন্তু ইজারা দেওয়া গণশৌচাগারগুলোর মধ্যে অনেকগুলো বর্তমানে বন্ধ আছে। আবার কোনও কোনোটা অন্য কাজেও ব্যবহার হচ্ছে।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকায় মোট গণশৌচাগার রয়েছে ৯৪টি। এরমধ্যে বেসরকারি সংস্থা ভূমিজ পরিচালনা করে পাঁচটি, ওয়াটার এইড ১৬টি ও স্পেস পরিচালনা করে দুটি। আর বাকি ৭১টি গণশৌচাগারের বেশিরভাগই বন্ধ। বনানী ২৭ নম্বর খেলার মাঠের পাশে একটি গণশৌচাগার নির্মাণ করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। দেখা যায়, শৌচাগারটি তালাবদ্ধ। পথচারীরা গণশৌচাগারের পাশের খোলা জায়গায় মূত্র ত্যাগ করছেন।
উত্তর সিটির একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে জানান, ২৭ নম্বরের খেলার মাঠটি গত অক্টোবরে উদ্বোধন করার কথা ছিল। অজানা কারণে সেটা হয়নি। খেলার মাঠ ও গণশৌচাগার এখনও জনগণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়নি। একই দৃশ্য দেখা গেছে মোহাম্মদপুরের ইকবাল রোড মাঠ, বনানী এফ ব্লক, শ্যামলী পার্কসহ বেশ কয়েকটি মাঠ ও পার্ক সংলগ্ন গণশৌচাগারের। এছাড়া ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের বংশাল পার্ক, রসুলবাগ পার্ক ও সিক্কাটুলি পার্ক সংলগ্ন গণশৌচাগারও বন্ধ রয়েছে।
কাগজপত্রে উল্লেখ আছে পুরান ঢাকার নয়াবাজারে জিন্দাবাহার নবাব সিরাজউদ্দৌলা পার্কের গণশৌচাগারটি চলমান। কিন্তু সরেজমিন দেখা যায়, পার্কে অবস্থিত কফি শপের জিনিসপত্র ও সিঙ্গাড়া-সমুচা তৈরির যাবতীয় উপকরণ শৌচাগারের ভেতরে রাখা হয়েছে।
নবাব সিরাজউদ্দৌলা পার্কে নিয়মিত হাঁটতে আসা এক নারী বলেন, সকাল-সন্ধ্যা হাঁটার জন্য সবাই এই পার্কটি ব্যবহার করে। এখানে নিয়মিত হাঁটতে আসা মানুষের দীর্ঘদিনের একটা প্রত্যাশা ছিল এই পার্কে যেন একটা টয়লেট হয়। টয়লেট তো হয়েছে, কিন্তু তা মানুষকে ব্যবহার করতে দেওয়া হচ্ছে না। সেটিকে কফি শপের স্টোর রুম বানিয়ে রাখা হয়েছে।
সিটি করপোরেশনের অনেক গণশৌচাগার ব্যবহার করতে ৫-১০ টাকা করে ফি দিতে হয়। কিন্তু এগুলোর ভেতরের পরিবেশ মোটেও স্বাস্থ্যসম্মত নয়। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, ঠিকাদারের অধিক লাভের মানসিকতা ও সিটি করপোরেশনের তদারকির অভাবে গণশৌচাগারগুলোর এই দুরবস্থা।
পুরান ঢাকার কবি নজরুল কলেজের পাশে অবস্থিত পাবলিক টয়লেট, বাহাদুর শাহ পার্কের পাবলিক টয়লেট, মালিটোলা পার্কের পাবলিক টয়লেটসহ সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালের পাবলিক টয়লেট ব্যবহারের জন্য ফি নেয়া হয়। কিন্তু এসব টয়লেটে হ্যান্ডওয়াশ, সাবান বা টিস্যু কিছুই রাখা হয় না। ফলে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছেন ব্যবহারকারীরা। এ নিয়ে ক্ষোভ ও অসন্তোষ আছে সাধারণ মানুষের।
কবি নজরুল সরকারি কলেজের পাশে অবস্থিত পাবলিক টয়লেটে গিয়ে দেখা যায় একই দুরবস্থা। এখানকার টয়লেট নোংরা ও অপরিষ্কার। দায়িত্বরত কর্মী জানান, টয়লেটের ভেতরে বা বাইরে টিস্যু অনেকে তা নিয়ে যায়। আবার অনেকে টিস্যুর অপচয় করে। এ কারণে টিস্যু আমাদের কাছে রাখি। যার প্রয়োজন হবে, সে আমাদের কাছ থেকে নিয়ে যাবে। এখানে কিছু নারী আসেন, যারা হাইকমোডে বসে নেশার সুঁই নেন। নোংরা করে রেখে যান। এজন্য ওই টয়লেট বন্ধ করে রেখেছি। এছাড়া এই টয়লেটে মানুষও কম আসে। সেজন্য বেশি টয়লেটের প্রয়োজনও হয় না। বেশি মানুষ এলে পানির কল বা বেসিন ঠিক করে নিতাম। এখন সেটার প্রয়োজন হয় না।
পার্কে হাঁটতে আসা আরেকজন বলেন, এখানে হাঁটতে আসলে প্রায় সময়ই অন্তত একবার হলে টয়লেট ইউজ করতে হয়। এই টয়লেট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকে এটা ঠিক, তবে কখনোই সাবান বা টিস্যু পেপার থাকে না। টাকা দিয়ে টয়লেট ইউজ করার পরেও তারা টিস্যু দেয় না। মহিলাদের জন্য পাবলিক টয়লেটগুলোতে ন্যাপকিনের ব্যবস্থা রাখা উচিত। হঠাৎ অসুস্থ হলে অনেকেরই কাছের পাবলিক টয়লেটে যাওয়া লাগে। কিন্তু পাবলিক টয়লেটগুলোতে যদি মহিলাদের জন্য স্পেশাল সুযোগ সুবিধা না থাকে, তাহলে বিষয়টি দৃষ্টিকটু লাগে।
সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালের পাশের পাবলিক টয়লেটেও নেই স্যানিটাইজেশনের ব্যবস্থা। যদিও এই পাবলিক টয়লেটটি বেশ পরিষ্কার। লঞ্চ টার্মিনালে আসা মোমেনা বেগম বলেন, পাবলিক টয়লেটে টাকা দিয়ে সার্ভিস নেয়া সত্ত্বেও স্যানিটাইজেশনের ব্যবস্থা না থাকাটা দুঃখজনক। এখানে সাবানই নাই, হ্যান্ড স্যানিটাইজার বা হ্যান্ডওয়াশ খোঁজা তো বিলাসিতা। এ বিষয়ে দায়িত্বরত কর্মচারী বলেন, এখানে সবসময় এগুলো থাকে। আজ বোধহয় শেষ হয়ে গেছে।
রাজধানীর আব্দুল গণি সড়কের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা (মাউশি) অধিদফতরের টয়লেটে বেহাল দশা। দেখা গেছে, যেসব ওয়াশরুম কর্মকর্তা-কর্মচারী সবাই ব্যবহার করেন, সেগুলো অপরিষ্কার, অপরিচ্ছন্ন ও নোংরা। ওয়াশরুমে কোনও ধরনের স্বাস্থ্যবিধি মানার বালাই নেই। নিচতলা থেকে তিনতলা পর্যন্ত কোনও ওয়াশরুমে সাবান বা হ্যান্ডওয়াশ নেই। ওয়াশব্লকের বাথরুম/টয়লেটগুলোর দরজা ভাঙা। দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলার ওয়াশরুমে দুটি দরজা ভেঙে বড় ফুটো হয়ে আছে। বাইরে থেকে ভেতরে ওয়াশরুম ব্যবহারকারীকে দেখা যাবে। বাথরুমে ছিটকিনি কাজ করে না। ফলে দড়ি দিয়ে ভেতর থেকে বেঁধে দিয়ে প্রাকৃতিক কাজ সারা ছাড়া কোনও উপায় নেই।
রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডের বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ-সংলগ্ন একটি গণশৌচাগার উদ্বোধন করা হয়েছে গত বছরের ৩০ নভেম্বর। উদ্বোধনের পর থেকে তা বন্ধ করে রাখা হয়েছে। ফলে অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত গণশৌচাগারটি কোনও কাজে আসছে না নগরবাসীর। জানা গেছে, গত বছরের ৩০ নভেম্বর ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস এটি উদ্বোধন করেন। প্রায় ৫০ লাখ টাকা ব্যয় গণশৌচাগারটি নির্মাণ করে ডিএসসিসি। অথচ গণশৌচাগারের মূল ফটকে তালা ঝুলতে দেখে হতাশ হয়ে ফিরতে হয় সেবাপ্রত্যাশীদের।
এদিকে, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাত্রীদের জন্য টার্মিনালের ভেতরে বিভিন্ন স্থানে রয়েছে গণশৌচাগার (টয়লেট)। আধুনিক ফিটিংস, টিস্যু, সাবান আর নিয়মিত পরিষ্কার করায় টয়লেটগুলো থাকে ঝা-তকতকে। তবে উল্টো চিত্র বিমানবন্দরের টার্মিনাল ভবনের বাইরের টয়লেটের চিত্র। টাকার বিনিময়ে এসব টয়লেট ব্যবহার করলেও নোংরা-দুর্গন্ধময় পরিবেশে দম বন্ধ হয়ে আসে। নেই সাবান ও টয়লেট পেপার। এ ছাড়া টার্মিনালের বাইরে পর্যাপ্ত টয়লেট না থাকায় যত্রযত্র মূত্র ত্যাগ করায় বিমানবন্দরের প্রবেশপথ দিয়ে হাঁটা দায়।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রায় ৩০টি এয়ারলাইন ফ্লাইট পরিচালনা করে। প্রতিদিন প্রায় ২০ হাজার যাত্রী এই বন্দর দিয়ে যাতায়াত করেন। তাদের মধ্যে বহির্দেশে গমনকারী যাত্রীদের সঙ্গে কয়েক হাজার আত্মীয়স্বজন আসেন বিমানবন্দরে। আবার অনেক আত্মীয়স্বজন আসেন দেশে ফেরা যাত্রীদের গ্রহণ করতে। দূর-দূরান্ত থেকে আসা মানুষ বিমানবন্দরের টার্মিনাল ভবনের সামনে ও আশপাশে অবস্থান করে। অথচ তাদের জন্য মাত্র দুটি স্থানে রয়েছে টয়েলেটের ব্যবস্থা।
এর মধ্যে একটি রয়েছে উত্তর পাশে বহুতল কার পার্কিং ভবনের নিচে এবং অন্যটি টার্মিনালের দক্ষিণ পাশে জেনারেটর স্টেশনের পেছনে। এ দুটি টয়লেট ইজারা দিয়েছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। জনসমাগমের তুলনায় টয়লেটের সংখ্যা কম থাকায় মানুষের চাপ থাকে সব সময়। আবার নতুন আসা কাউকে এসব টয়লেট খুঁজে পেতে বেগ পেতে হয়। বাইরে থেকে কোনও সাইন না থাকায় টয়লেট খুঁজে না পেয়ে অনেকে যত্রতত্র মূত্র ত্যাগ করেন। বিমানবন্দরে কার পার্কিং ভবনের ছাদে কোনও টয়লেট না থাকায় সেখানে খোলা জায়গায় মূত্র ত্যাগ করে অনেকে।
সরেজমিনে দুই জায়গার টয়লেটগুলোয় দেখা গেছে, দুটি টয়লেটের পরিবেশই অপরিচ্ছন্ন। টয়লেটের ফিটিংগুলো নোংরা, কয়েকটি ভাঙা। অনেকগুলোর বেসিনের কলে পানি নেই। ফ্লোরের মেজে কাদা, ময়লা আর স্যাঁতস্যাঁতে হয়ে আছে। এমন নোংরা টয়লেট ব্যবহার করতে ৫ টাকা ফি নির্ধারিত থাকলেও ইজারাদাররা জনপ্রতি নিচ্ছে ১০ টাকা করে।
সবচেয়ে বেশি করুণ পরিস্থিতি বিমানবন্দরের টার্মিনাল ভবনের দক্ষিণ পাশের জেনারেটর স্টেশনের পেছনের টয়লেটগুলো। এক পাশে কোনায় অন্ধকার পথে দিয়ে যেতে হয় এ জায়গার টয়লেটে। এসব পাবলিক টয়লেট পরিষ্কার করার কোনও তৎপরতা দেখা মেলেনি। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষেরও কোনও ধরনের মনিটরিং না থাকায় ইজারাদারের কোনও দায়বদ্ধতা নেই। তাই নির্ধারিত ফির চেয়ে বেশি টাকা দিয়ে নোংরা টয়লেট ব্যবহার করতে হচ্ছে বিপদে পড়া মানুষকে।
টার্মিনালের বাইরের টয়লেট নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান যাত্রীর সঙ্গে আসা স্বজনরা। তারা বলেন, আমি এসেছি প্রায় ১ ঘণ্টা। প্রথমে বুঝতে পারছিলাম না টয়লেট কোথায়, পরে কয়েকজনকে জিজ্ঞাসা করে খুঁজে পেয়েছি। টয়লেটের পরিবেশ এত নোংরা যে আমি বমি করে ফেলেছি। টয়লেট থেকে বের হয়ে হতভম্ব হয়ে গেছি। এই নোংরা টয়লেট ব্যবহার করতে আবর ১০ টাকা করে নিচ্ছে। টাকা নিলে তো পরিষ্কার থাকার কথা আরও বেশি। তাহলে এই টাকা কার পকেটে যায়?
বিভাগ : আজকের পত্রিকা
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
জানা গেল ভেনেজুয়েলার বিপক্ষে ব্রাজিলের একাদশ
বাংলাদেশে ন্যায্য রুপান্তরে অর্থায়নের জন্য ধনী দেশগুলোর প্রতি আহ্বান
গোপালগঞ্জে কারাগারে থাকা বাবার অবশেষে জামিন মঞ্জর
ওসমানী বিমান বন্দরে বিদেশী বিমান উঠা-নামার ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী- প্রধান উপদেষ্টা বরাবরে সিলেটে স্মারকলিপি
ময়মনসিংহে ফিলিং স্টেশনে আগুনের ঘটনায় মৃত্যু বেড়ে ৬
জানুয়ারি পর্যন্ত ছিটকে গেলেন এনগিডি
দুবাইয়ে নবনিযুক্ত কনসাল জেনারেলের সাথে বাংলাদেশ রেডিমেড গার্মেন্টস ট্রেডার্স আজমানের নেতৃবৃন্দের সৌজন্য সাক্ষাৎ
গণঅভ্যুত্থানে আহতদের সুবিধা নিশ্চিতে দেওয়া হবে ইউনিক আইডি কার্ড
যে কারণে হারপিকে মেতেছে নেটিজেনরা
আ.লীগের মতো পরিবারতন্ত্র করবে না বিএনপি: তারেক রহমান
প্যারাগুয়ে ম্যাচে কেমন হবে আর্জেন্টিনার একাদশ
অর্থাভাবে ব্যক্তিগত বিমান ভাড়া দিয়েছেন শন ডিডি, বিক্রি করবেন বাড়ি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শ্রেনী কক্ষে অসুস্থ ১০ শিক্ষার্থী
ভারতীয় গণমাধ্যম আমাদের সম্পর্কে অপপ্রচার চালাচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নরসিংদীতে ট্রেনের নীচে ঝাঁপ দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা
পুলিশ সংস্কার ও একটি কৌশলপত্র
মোস্তফা সরয়ার ফারুকীকে কেন উপদেষ্টা করতে হবে?
শ্যামনগরে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
অভ্যুত্থানে আহতদের প্রতি এই অবহেলা অমার্জনীয়
নাট্যকার হুমায়ূন আহমেদ