ঢাকা   শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪ | ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
গৃহকর

ফুঁসে উঠেছে নগরবাসী

Daily Inqilab রফিকুল ইসলাম সেলিম

১৬ মার্চ ২০২৩, ১১:৪৩ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ০২:১৩ পিএম

‘গুন্ডা লেলিয়ে নগরপিতার পদে থাকার অধিকার হারিয়েছেন মেয়র’ : বর্ধিত কর প্রত্যাহারের দাবিতে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে সংগ্রাম কমিটি গঠনের ঘোষণা সুরক্ষা পরিষদের
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের গলাকাটা হারে গৃহকর আদায়ের বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছে নগরবাসী। অতিরিক্ত গৃহকর প্রত্যাহারের দাবিতে আন্দোলনরত চট্টগ্রাম করদাতা সুরক্ষা পরিষদের নগরভবন ঘেরাও কর্মসূচিতে মেররপন্থিদের হামলা এবং পুলিশি বাধার ঘটনায় সাধারণ মানুষের মধ্যে চরম ক্ষোভ, অসন্তোষ বিরাজ করছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সুরক্ষা পরিষদের নেতারা ঘেরাও কর্মসূচি চলাকালে হামলার জন্য মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরীকে দায়ী করেছেন। নেতারা বলছেন, তাদের উপর মেয়রই ‘গুÐাবাহিনী লেলিয়ে দিয়েছিলেন’, তাই পুলিশের উপস্থিতিতেই এই হামলা হয়। চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে পরিষদের নেতারা চলমান আন্দোলন বেগবান করার ঘোষণা দেন। বর্ধিত কর প্রত্যাহারের দাবিতে নগরীর ৪১ নম্বর ওয়ার্ডে ‘সংগ্রাম কমিটি’ গঠন করারও ঘোষণা দেন তারা। পাশাপাশি অন্যায্য এই গৃহকর আদায় বন্ধে তারা আইনি লড়াই চালিয়ে যাওয়ারও হুঁশিয়ারী দেন।
পুলিশের ভ‚মিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, পুলিশের উপস্থিতিতেই সুরক্ষা পরিষদের মিছিলে সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে। পুলিশ হামলাকারীদের প্রতিরোধ করার বদলে উল্টো শান্তিপূর্ণ সমাবেশে বাধা দিয়েছে। সেবা না বাড়িয়ে গৃহকর এক লাফে ৫শ’ গুণ বাড়ানো হয়েছে। সিটি কর্পোরেশনের অতিরিক্ত হারে গৃহকর আদায়ের সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ নগরবাসী। শুধু বাড়ির মালিকেরা নয়, সাধারণ মানুষের মধ্যে এ নিয়ে চরম ক্ষোভ অসন্তোষ বিরাজ করছে। চট্টগ্রাম করদাতা সুরক্ষা পরিষদের চলমান আন্দোলনে একাত্ম হয়েছে সর্বস্তরের মানুষ। আন্দোলনের নেতৃত্বে যারা আছেন তারা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা। এরপরও আন্দোলনে দলমত নির্বিশেষে সর্বস্তরের মানুষ একাত্ম হয়েছে। ন্যায্য এই আন্দোলনে মেয়রের মদদপুষ্টদের হামলা আর পুলিশী বাধায় আন্দোলনে যোগ হয়ে নতুনমাত্রা। গলাকাটা হারে গৃহকরের খড়গ আর মেয়রের একরোখা ভ‚মিকার বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ নগরবাসী।
সাধারণ মানুষের অভিযোগ- রাতে দিনে মশার যন্ত্রণা, ভরাট নালা নর্দমা, রাস্তায় জমে আছে ময়লা আবর্জনার স্তুপ, বাতাসে উড়ছে ধুলাবালু, নেই সড়ক বাতি। নূন্যতম নাগরিক সুবিধা নেই, অথচ গলাকাটা হারে কর আদায়ে নেমেছে সিটি কর্পোরেশন। এ যেন- ‘ভাত দেওয়ার মুরোদ নেই কিল মারার গোঁসাই।’ মানুষ নাগরিক সুবিধা বলতে যা বুঝায় তার কিছুই পাচ্ছে না। জন্মনিবন্ধন কিংবা জাতীয়তা সনদ, ট্রেড লাইসেন্সসহ যাবতীয় সেবা নিতে গেলেও নানা হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। অথচ অতিরিক্ত কর চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
চসিকের পঞ্চবার্ষিকী কর পুনর্মূল্যায়ন শেষে ২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরে নগরীর সরকারি-বেসরকারি এক লক্ষ ৮৫ হাজার ২৪৮টি হোল্ডিংয়ের বিপরীতে ৮৫১ কোটি ৩০ লাখ ৬৪ হাজার ৫৫৯ টাকা পৌরকর আদায়ের প্রস্তাব করা হয়। যা পূর্বে ছিল ১৩১ কোটি ৯১ লাখ ৮৭ হাজার ৪১ টাকা। অর্থাৎ এক লাফে ৫৪৫ দশমিক ৩২ শতাংশ গৃহকর বৃদ্ধি পায়। করদাতারা বলছেন, পূর্বে ভবনের মূল্যায়ন করা হত বর্গফুটের ভিত্তিতে। কিন্তু ২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরে রি-অ্যাসেসমেন্ট করা হয় ভবনের ভাড়া বা আয়ের বিপরীতে। এতে এক লাফে কর বহুগুণে বেড়ে গেছে। আন্দোলনের প্রেক্ষিতে তখন ওই সিদ্ধান্ত স্থগিত করা হয়। বর্তমান মেয়রের প্রস্তাবে মন্ত্রণালয় স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করায় ২০১৭ সালের পঞ্চবার্ষিকী কর পুর্নমূল্যায়নের (রি-এসেসমেন্ট) আলোকে ২০২২ সালের ১ জুলাই থেকে কর আদায়ে কার্যক্রম শুরু করে চসিক। যার প্রতিবাদ জানিয়ে একই বছরের ২৩ আগস্ট থেকে ফের বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছে করদাতা সুরক্ষা পরিষদ।
কনজ্যুমার এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ক্যাবের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি এস এম নাজের হোসাইন বলেন, অতিরিক্ত গৃহকর আদায়ের সাথে সাথে বাড়ির মালিকেরা ঘরভাড়া বাড়িয়ে দিচ্ছেন। তার খেসারত দিতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। এমনিতেই দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে মানুষ দিশেহারা। লাগামহীন মূল্যস্ফীতিতে জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়ছে। দফায় দফায় বাড়ছে গ্যাস, বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দাম। এ অবস্থায় কর আদায় সহনীয় পর্যায়ে আনা না হলে সাধারণ মানুষের কষ্ট, দুর্ভোগ আরও বেড়ে যাবে। তিনি বলেন, সাধারণ মানুষ আন্দোলনে নেমেছে। মেয়রের উচিত তাদের সাথে বসে তাদের কথা শোনা। আর তা না হলে পরিস্থিতি আরও জটিল হবে।
মেয়র আ জ ম নাছিরের সময় থেকে শুরু হয় করদাতাদের আন্দোলন। তখন এ নিয়ে তিনি কখনো আন্দোলনকারীদের মুখোমুখি হননি। কিন্তু বর্তমান মেয়র শুরু থেকেই এ আন্দোলনের বিরোধিতা করে আসছেন। করদাতা সুরক্ষা পরিষদের সভাপতি নুরুল আবছারের বিরুদ্ধে মেয়রকে কট‚ক্তি করার অভিযোগ এনে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়। ওই মামলায় তিনি কারাবরণও করেন। নগরবাসীর এ অরাজনৈতিক আন্দোলনের বিরুদ্ধে মেয়র সমর্থিতরা রাস্তায় নামে। সিটি কর্পোরেশন পরিচালিত বিভিন্ন স্কুল-কলেজের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি কর্পোরেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও করদাতা সুরক্ষা পরিষদের বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমে সমাবেশ, মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে।
সুরক্ষা পরিষদের প্রেস ব্রিফিং : নগরভবন ঘেরাও কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় গতকাল এক সংবাদ সম্মেলন করে করদাতা সুরক্ষা পরিষদ। সংবাদ সম্মেলনে পরিষদের সহ সাধারণ সম্পাদক জান্নাতুল ফেরদাউস পপি বলেন, পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি নগরভবন ঘেরাও চলাকালে আমাদের সাথে আগত নিরীহ নগরবাসীর উপর সিটি মেয়রের লেলিয়ে দেওয়া গুÐা বাহিনী ইট-পাথর দিয়ে আক্রমণ করে। পুলিশের উপস্থিতিতে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে এই হামলার ঘটনা ঘটে। হামলায় রাশেদ আমির, নেজামত আলী, মো. রানা, ইমতিয়াজ দিদার, রমজান আলী ও ওলি আহমদসহ ছয়জন মারাত্মকভাবে আহত হন। তাদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, মিছিল নিয়ে নগরভবনের কাছাকাছি টাইগারপাস মোড়ে পৌঁছালে পুলিশ আমাদের বাধা দেয়। তাই আমরা সেখানেই শান্তিপূর্ণ অবস্থান করি। মেয়রকে স্মারকলিপি দেওয়ার কথা জানালে পুলিশ আমাদের মধ্য থেকে পরিষদের সভাপতি মো. নুরুল আবছার ব্যতিত অন্য যে কোন চারজনকে যাওয়ার অনুরোধ করেন। এতে আমরা কিছুটা অবাক হলেও বাধ্য হয়ে চারজন প্রতিনিধি নগর ভবনে যান। তবে পরিষদের প্রতিনিধিদের দেখেই মেয়রের অনুসারীরা বিভিন্ন সেøাগান দিতে শুরু করেন। আমাদের দীর্ঘ আন্দোলন কর্মসূচিতে কোনদিন ছাত্রলীগ বা যুবলীগ বাধা দেয়নি। কারণ তারা জানে, এটা তাদের বাবা-চাচাদের আন্দোলন। কিন্তু আশ্চর্য্য হয়ে লক্ষ্য করলাম মেয়র আমাদের সন্তানদের আমাদের অপদস্ত করার জন্য ব্যবহার করলেন। সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর পপি বলেন, আমরা নগরবাসীর প্রতি মেয়রের এমন আচরণ প্রত্যাশা করিনি। এর তীব্র নিন্দা জানাই।
সবচেয়ে দুঃখজনক বিষয় মেয়র এতটা অহংকারী যে তিনি নগরভবনে অবস্থান করার পরও স্বয়ং উনার নিজ নাগরিকদের কাছ থেকে স্মারকলিপিটি গ্রহণে অনাগ্রহ প্রকাশ করেন। অগত্যা আমরা উনার প্রধান নির্বাহীর হাতে আমাদের স্মারকলিপিটি প্রদান করি। আমরা এখন বিশ্বাস করি, এই হোল্ডিং ট্যাক্স আদায়ে মেয়রের কাছে চট্টগ্রামবাসীর থেকেও ব্যক্তিস্বার্থ অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। গণস্বার্থবিরোধী এই ধরনের মানসিকতা লালন করে তিনি নগরপিতা হিসেবে থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন। সংবাদ সম্মেলনে পরিষদের সভাপতি নুরুল আবছার, সিনিয়র সহ-সভাপতি আবদুল মালেক, ইসমাইল মনু, এরশাদ হোসেন, আবদুর রহিম, অলি আহমদ, আবুল কাশেম, আব্দুর রাজ্জাক ও কামাল উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
মানুষ হুমকি উপেক্ষা করে রাস্তায় নামছে : মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরী বলছেন, একটি ‘স্বার্থান্বেষী মহল’ এই আন্দোলন করছে। তারা আন্দোলনে সরকারের উন্নয়নের বিরোধিতা করছে। তবে চট্টগ্রাম করদাতা সুরক্ষা পরিষদের সভাপতি নুরুল আবছার বলছেন, আমরা জনগণের স্বার্থেই রাস্তায় নেমেছি। আমরা যারা এ সংগঠনের নেতৃত্বে আছি তাদের রাজনৈতিক পরিচয় কি তা নগরবাসী ভালো করেই জানে। কিন্তু মেয়র আমাদের ব্যাপারে অসত্য বক্তব্য দিচ্ছেন, মিথ্যাচার করছেন। একজন রাজনীতিবিদের কাছ থেকে এ ধরনের বক্তব্য আশা করা যায় না। তিনি কিভাবে ৭০ লাখ নগরবাসীর সেবা করবেন।
ঘেরাও কর্মসূচিকে ঘিরে মেয়রের নির্দেশে ওয়ার্ড কাউন্সিলররা সুরক্ষা পরিষদের নেতাকর্মী এবং সাধারণ মানুষকে রাস্তায় না নামার হুমকি দিয়েছেন অভিযোগ করে তিনি বলেন, মানুষ হুমকিকে উপেক্ষা করে রাস্তায় নেমেছে। কারণ নগরবাসীর পিঠ দেয়ালে ঠেকেছে। হুমকি ধমকি কিংবা সন্ত্রাসী কর্মকাÐ করে জনতার এ আন্দোলন রুখে দেওয়া যাবে না। #

 


বিভাগ : আজকের পত্রিকা


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

অতিরিক্ত মালবাহী গাড়িতে বেহাল দশা
কমলনগরে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে কিশোর গ্রেফতার
সড়ক সংস্কারের দাবিতে বরগুনাবাসীর মানববন্ধন
২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ওসি বদল
শিশু শিহাব হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
আরও

আরও পড়ুন

রেশনের চাল গুদামে দেড় লাখ টাকা জরিমানা

রেশনের চাল গুদামে দেড় লাখ টাকা জরিমানা

অভয়নগরে পানিবন্দি মানুষের চিকিৎসায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

অভয়নগরে পানিবন্দি মানুষের চিকিৎসায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

ইসলামবাগ মাদরাসার মুহতামিম মুফতী আব্দুল গনী আল গাজীর ইন্তেকাল

ইসলামবাগ মাদরাসার মুহতামিম মুফতী আব্দুল গনী আল গাজীর ইন্তেকাল

শেখ হাসিনা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ করতে ভারতে বসে ষড়যন্ত্র করছে: আবদুস সালাম আজাদ

শেখ হাসিনা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ করতে ভারতে বসে ষড়যন্ত্র করছে: আবদুস সালাম আজাদ

যশোরে বিএনপি অফিস ভাংচুর-অগ্নিসংযোগ মামলায় গ্রেপ্তার ৩

যশোরে বিএনপি অফিস ভাংচুর-অগ্নিসংযোগ মামলায় গ্রেপ্তার ৩

বাণিজ্য সম্পর্ক জোরদার করতে ইপিএ স্বাক্ষরে সম্মত বাংলাদেশ-জাপান

বাণিজ্য সম্পর্ক জোরদার করতে ইপিএ স্বাক্ষরে সম্মত বাংলাদেশ-জাপান

যশোর জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে ১৩ পদে প্রার্থী ২৮

যশোর জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে ১৩ পদে প্রার্থী ২৮

রাজধানীতে যৌথ বাহিনীর অভিযান, ২৬ মাদককারবারি গ্রেপ্তার

রাজধানীতে যৌথ বাহিনীর অভিযান, ২৬ মাদককারবারি গ্রেপ্তার

জামায়াত আমীরের 'বারবার ফ্যাসিস্ট বলা পছন্দ করি না' মন্তব্যে ঘরে-বাইরে সমালোচনার ঝড়

জামায়াত আমীরের 'বারবার ফ্যাসিস্ট বলা পছন্দ করি না' মন্তব্যে ঘরে-বাইরে সমালোচনার ঝড়

স্বাস্থ্য পরীক্ষায় ব্যাংককে গেলেন সাবেক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী

স্বাস্থ্য পরীক্ষায় ব্যাংককে গেলেন সাবেক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী

ইসলামে পাঁঠার গোশত খাওয়া প্রসঙ্গে।

ইসলামে পাঁঠার গোশত খাওয়া প্রসঙ্গে।

বিশ্বব্যাপী ২২ টি দেশে মুক্তি পেল শাকিব খানের 'দরদ'

বিশ্বব্যাপী ২২ টি দেশে মুক্তি পেল শাকিব খানের 'দরদ'

সিরাজগঞ্জে ডাকাত দলের ৯ সদস্য আটক

সিরাজগঞ্জে ডাকাত দলের ৯ সদস্য আটক

প্রত্যেকটা অফিসের কেরানি পর্যন্ত ফ্যাসিবাদের দোসর: উপদেষ্টা আসিফ

প্রত্যেকটা অফিসের কেরানি পর্যন্ত ফ্যাসিবাদের দোসর: উপদেষ্টা আসিফ

উত্তেজনা নিরসনে ইরানের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক ইলন মাস্কের : নিউ ইয়র্ক টাইমস

উত্তেজনা নিরসনে ইরানের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক ইলন মাস্কের : নিউ ইয়র্ক টাইমস

গাজীপুরে বেতন পেলেন ৫ কারখানার সাড়ে ৩ হাজার শ্রমিক

গাজীপুরে বেতন পেলেন ৫ কারখানার সাড়ে ৩ হাজার শ্রমিক

১৯ বছর পর বক্সিং রিংয়ে কিংবদন্তী টাইসন,প্রতিপক্ষ ২৭ বছরের পল,

১৯ বছর পর বক্সিং রিংয়ে কিংবদন্তী টাইসন,প্রতিপক্ষ ২৭ বছরের পল,

আইসিএমএবি বেস্ট কর্পোরেট গোল্ড অ্যাওয়ার্ড পেল সোনালী ব্যাংক

আইসিএমএবি বেস্ট কর্পোরেট গোল্ড অ্যাওয়ার্ড পেল সোনালী ব্যাংক

সিলেটে এপেক্স জেলা ৪ এর ৩৯ তম কনভেনশন মোহনাপেক্স সম্পন্ন

সিলেটে এপেক্স জেলা ৪ এর ৩৯ তম কনভেনশন মোহনাপেক্স সম্পন্ন

রেগে সংসদের মধ্যেই নাচ তরুণী এমপির, ভিডিও ভাইরাল

রেগে সংসদের মধ্যেই নাচ তরুণী এমপির, ভিডিও ভাইরাল