ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১
ডলারের দাম বাজারভিত্তিক হওয়ার পথে এগোচ্ছে

রিজার্ভ ধারণের লক্ষ্যমাত্রা কমছে

Daily Inqilab অর্থনৈতিক রিপোর্টার

১৯ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ১৯ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৫ এএম

 সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলার ঋণের বিপরীতে বাংলাদেশকে যেসব শর্ত দিয়েছিল আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) সেগুলো থেকে কিছু কিছু ক্ষেত্রে সংশোধন করতে সম্মত হয়েছে সংস্থাটি। এরমধ্যে চলতি বছরের ডিসেম্বর শেষে বাংলাদেশকে অন্তত ২৬ দশমিক ৮১ বিলিয়ন ডলার নিট বৈদেশিক মুদ্রার মজুত রাখার যে শর্ত ছিল তা ‘ক্রলিং পেগ’ বা মুদ্রার বিনিময় হার সমন্বয়ের শর্তে সম্মতি প্রকাশ করেছে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, প্রয়োজনীয় সতর্কতা বজায় রেখে চলতে পারলে এ ক্ষেত্রে যে ঝুঁকির আশঙ্কা করা হচ্ছে তা মোকাবিলা করা যাবে। রিজার্ভের পতন ঠেকাতে অর্থনীতিবিদরা মোটাদাগে চারটি বিষয়ে নজর দেয়ারও পরামর্শ দিয়েছেন।
এগুলো হচ্ছেÑ ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে রেমিট্যান্স আয় বাড়ানো, পণ্যের বহুমুখিতার মাধ্যমে রফতানি আয় বাড়ানো, দেশ থেকে অর্থ পাচার ঠেকানো এবং ডলারের মূল্য বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়া। ইতোমধ্যে ডলারের বেঁধে দেয়া দাম কার্যকর করা থেকে সরে আসছে ব্যাংকগুলো। ডলার-সঙ্কটের কারণে কিছু ব্যাংক এখন ঘোষিত দরের চেয়ে পাঁচ-ছয় টাকা বেশি দামে প্রবাসী আয় কিনছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনানুষ্ঠানিক পরামর্শেই ব্যাংকগুলো ডলারের এই দাম দিচ্ছে। এতে ব্যাংকের মাধ্যমে গত দুই সপ্তাহে আসা প্রবাসী আয়ে বড় প্রবৃদ্ধি লক্ষ্য করা গেছে। ব্যাংক খাত-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এর মাধ্যমে ডলারের দাম বাজারভিত্তিক হওয়ার পথে এগোচ্ছে।
জানা গেছে, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ যেকোনো দেশের অর্থনীতির জন্যই খুব গুরুত্বপূর্ণ। রফতানি থেকে আয়, রেমিট্যান্স, বিদেশি বিনিয়োগ এবং বিভিন্ন দেশ বা সংস্থা থেকে পাওয়া ঋণ ও অনুদানÑ এসব খাত থেকেই মূলত বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ গড়ে ওঠে। গচ্ছিত এসব বৈদেশিক মুদ্রা প্রধানত আমদানি মূল্য, বৈদেশিক ঋণ এবং ঋণের সুদ ইত্যাদি পরিশোধে ব্যবহৃত হয়। ২০০৬ সালের ৩০ জুন বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৩ দশমিক ৪৮৪ বিলিয়ন ডলার।
সেখান থেকে বেড়ে ২০২১ সালের ২৫ আগস্ট তা ৪৮ বিলিয়ন ডলারের নজির সৃষ্টি করে। আইএমএফের পদ্ধতি বিপিএম ৬ অনুযায়ী, সবশেষ ১৫ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রকৃত রিজার্ভ দাঁড়ায় ২১ দশমিক ০৭ বিলিয়ন ডলারে। রিজার্ভ কমে যাওয়ার কারণে রফতানি আয়ের চেয়ে আমদানি ব্যয় বেশি, রেমিট্যান্সের উল্টোগতি, বৈদেশিক ঋণ ও অনুদান হ্রাস এবং অর্থ পাচারকে দায়ী করছেন খাতসংশ্লিষ্টরা। বাংলাদেশের বর্তমান নিট রিজার্ভ দিয়ে তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। আন্তর্জাতিক স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী, একটি দেশের ছয় মাসের বেশি আমদানি দায় মেটানোর অর্থ থাকাকে অধিক নিরাপদ বিবেচনা করা হয়। আর রিজার্ভে তিন মাসের কম আমদানি ব্যয় মেটানোর মতো অর্থ থাকলে ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনা করা হয়। রিজার্ভ নিয়ে উদ্বেগের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দার কারণে আমরাও কিছু সমস্যায় আছি।
রিজার্ভ নিয়ে অনেকে কথা বলে, আমি বলছিÑ এ নিয়ে অত চিন্তার কিছু নেই। আমার গোলায় যতক্ষণ খাবার আছে, ততক্ষণ চিন্তা করি না। দেশের প্রতি ইঞ্চি অনাবাদি জমিকে চাষের আওতায় আনতে হবে। ফসল ফলাব, নিজের খাবার নিজেরা খাব; কেনাকাটা বা খরচ না হয় আমরা একটু কমই করব। কিন্তু নিজের দেশের মর্যাদা রক্ষা করে আমাদের চলতে হবে। এর আগে গত ৬ অক্টোবর গণভবনে জাতিসংঘের ৭৮তম সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগদান-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে রিজার্ভ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষ যদি বলে রিজার্ভ রক্ষা করতে হবে, তাহলে বিদ্যুৎ বন্ধ করে দিই, সার বন্ধ করে দিই, সব বন্ধ করে বসে থাকি, রিজার্ভ ভালো থাকবে। রিজার্ভ বেশি রাখা প্রয়োজন, নাকি দেশের মানুষকে ভালো রাখা প্রয়োজন, কোনটা?
অন্যদিকে অর্থনীতিবিদ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) চেয়ারম্যান রেহমান সোবহান সম্প্রতি ইআরএফে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বলেন, দেশের রিজার্ভ এখন যা আছে, তা নিয়ে শঙ্কা নেই। তবে তার চেয়ে কমে গেলে বিপদ হতে পারে। রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে কমতে থাকলে একসময় যদি তা ১০ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে, সেই সময় এমন হতে পারে যে, আইএমএফের সহায়তা পাওয়া যাবে না। তাই রিজার্ভ বাঁচাতে আমদানি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
হুন্ডি ও রপ্তানির মাধ্যমে দেশ থেকে অর্থ পাচার হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশে রেমিট্যান্স কমে যাচ্ছে। তবে তার মানে এই নয় যে, দেশে প্রবাসী আয় আসা বাস্তবে কমে গেছে। আনুষ্ঠানিক পথে না এসে অনানুষ্ঠানিক পথে আসছে, যার মূল মাধ্যম হুন্ডি। অর্থাৎ রিজার্ভ বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা না হয়ে হুন্ডিতে জমা হচ্ছে, যা বাংলাদেশের বাইরে চলে যাচ্ছে। তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০২১ সালের আগস্টে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ বা রিজার্ভ ছিল ৪ হাজার ৮০০ কোটি বা ৪৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি। ২০২৩ সালের ৪ অক্টোবর অর্থাৎ সর্বশেষ হালনাগাদ হিসাব থেকে দেখা যায়, সেই রিজার্ভ এখন কমে হয়েছে ২৬ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম ৬ অনুযায়ী, সেটা ২১ দশমিক ০৫ বিলিয়ন ডলার। গত দুই বছরে প্রতিমাসেই রিজার্ভ গড়ে ১০০ কোটি বা ১ বিলিয়ন ডলার হারে কমেছে। তথ্য মতে, বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে এখন যে প্রকৃত রিজার্ভ আছে, তা দিয়ে শুধু তিন মাসের আমদানি খরচ মেটানো যাবে, অন্য কোনো খরচ নয়। সাধারণত একটি দেশের কাছে ন্যূনতম তিন মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকতে হয়। সেই হিসেবে বাংলাদেশ এখন শেষ প্রান্তে রয়েছে। একটি দেশের অর্থনীতির প্রধান সূচকগুলোর মধ্যে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ অন্যতম।
জানা গেছে, বাংলাদেশ ব্যাংক চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে বুধবার পর্যন্ত বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে মোট ৪ দশমিক শূন্য ৩ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করেছে। গত অর্থবছর বিক্রি করা হয় ১৩ দশমিক ৫৮ বিলিয়ন ডলার। ২০২১-২২ অর্থবছরে বিক্রি করা হয় ৭ দশমিক ৬২ বিলিয়ন ডলার। এর আগে কয়েক অর্থবছর উদ্বৃত্ত থাকায় ডলার কিনে রিজার্ভ বাড়িয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এখন প্রতিনিয়ত ডলার বিক্রি এবং এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নে (আকু) বড় অঙ্কের দায় শোধ করতে হচ্ছে। আগামী মাসে আকুর পরবর্তী দায় শোধ করতে হবে। আইএমএফ’র ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের শর্তের আলোকে আগামী ডিসেম্বরে রিজার্ভ ২৬ দশমিক ৮১ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করার শর্ত দিয়েছিল আইএমএফ। বিভিন্ন শর্ত যাচাইয়ে আইএমএফের একটি প্রতিনিধি দল বর্তমানে ঢাকা অবস্থান করছে। এই প্রেক্ষাপটে কেন্দ্রীয় ব্যাংক রাহুল আনন্দের নেতৃত্বাধীন আইএমএফ মিশনকে আগামী বছরের ডিসেম্বর ও জুনের জন্য নিট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের শর্ত সীমা কমিয়ে আনার অনুরোধ জানিয়েছে, যেন বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে তা অর্জন করা সম্ভব হয়। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক যদি বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার পরিচালনার ক্ষেত্রে ‘ক্রলিং পেগ’ পদ্ধতি অনুসরণ করে তাহলে আইএমএফ স্টাফ মিশন আগামী ডিসেম্বর ও আগামী বছরের জুনের জন্য দেশের রিজার্ভের লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে দিতে ইচ্ছুক। ‘ক্রলিং পেগ’ হচ্ছে মুদ্রার বিনিময় হার সমন্বয়ের এমন ব্যবস্থা যা নির্দিষ্ট বিনিময় হারের সঙ্গে মুদ্রাকে হারকে একটি ব্যান্ডের মধ্যে ওঠানামার অনুমতি দেয়। এই ব্যবস্থাটি পুরোপুরি স্থির বিনিময় ব্যবস্থার মূল বৈশিষ্ট্যগুলো ব্যবহার করে। এর পাশাপাশি এটি ভাসমান বিনিময় হার দাপটকে নিয়ন্ত্রণে আনে। এই ব্যবস্থাটি মুদ্রার মানকে স্থির রাখার চেষ্টা করে। তবে একই সময়ে বিনিময় হারকে একটি ব্যান্ডের মধ্যে খোলা বাজারের অনিশ্চয়তাকে ‘গ্লাইড’ করতে ডিজাইন করা হয়েছে। সফররত আইএমএফ স্টাফ মিশনকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে যে তারা ‘ক্রলিং পেগ’ গ্রহণে রাজি। তবে এটি কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায় সে বিষয়ে প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রয়োজন। এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের নেতৃত্বে একটি দল গত সপ্তাহে মরক্কোতে আইএমএফ এবং বিশ্বব্যাংকের বার্ষিক সভায় যোগ দিয়েছিলেন। সেখানে এ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে।
ব্যাংকার ও অর্থনীতিবিদরা জানান, বাংলাদেশ ব্যাংক দীর্ঘদিন কৃত্রিমভাবে ডলারের দর ৮৪ থেকে ৮৬ টাকায় ধরে রেখেছিল। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের কথা বলে কৃত্রিমভাবে আটকে রাখা দর এক ধাক্কায় অনেক বেড়েছে। বিশ্ববাজারে সুদহার এবং পণ্যমূল্য বাড়ার ফলে একই পণ্য কিনতে ডলার খরচ হয়েছে অনেক বেশি। ব্যাংকাররা বলছেন, ডলারের দর ধরে রাখার নীতি রফতানিতে প্রতিযোগিতা সক্ষমতা কমিয়েছে। অর্থ পাচারকারী ও আন্ডার ইনভয়েসিংয়ে কম রেটে ডলার পাওয়া সহজ করেছে। ব্যাংকাররা জানান, দর নিয়ন্ত্রণের জন্য গত বছরের ১১ সেপ্টেম্বর থেকে ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ডলারের দাম ঠিক করে আসছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। শুরুতে রফতানিতে ৯৯ টাকা এবং রেমিট্যান্সে ডলারের দর ঠিক করা হয় ১০৮ টাকা। সেখান থেকে প্রায় প্রতি মাসে দর বাড়িয়ে এখন রফতানি ও রেমিট্যান্স দুই ক্ষেত্রেই ১১০ টাকা করা হয়েছে। যদিও হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাঠিয়ে এখন প্রবাসীরা পাচ্ছেন ১১৭ থেকে ১২০ টাকা। জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স বাড়াতে হুন্ডি প্রতিরোধসহ বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বাজারে তারল্য বাড়াতে এক্সপোর্ট রিটেনশন কোটা (ইআরকিউ) হিসাবের ৫০ শতাংশ নগদায়নের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তুলনামূলক কম প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। এসব উদ্যোগের ফলে ডলার বাজার দ্রুত ঠিক হয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এদিকে এবার ডলারের বেঁধে দেওয়া দাম কার্যকর করা থেকে সরে আসছে ব্যাংকগুলো। ডলার-সঙ্কটের কারণে কিছু ব্যাংক এখন ঘোষিত দরের চেয়ে পাঁচ-ছয় টাকা বেশি দামে প্রবাসী আয় কিনছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনানুষ্ঠানিক পরামর্শেই ব্যাংকগুলো ডলারের এই দাম দিচ্ছে। ফলে প্রবাসী আয়ে ডলারের দাম বেড়ে হয়েছে ১১৫-১১৬ টাকা। এতে এসব ব্যাংকের মাধ্যমে গত দুই সপ্তাহে আসা প্রবাসী আয়ে বড় প্রবৃদ্ধি লক্ষ্য করা গেছে। ব্যাংক খাত–সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এর মাধ্যমে ডলারের দাম বাজারভিত্তিক হওয়ার পথে এগোচ্ছে। তবে এসব ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, ভবিষ্যতে তারা আমদানি বিল পরিশোধেও ডলারের জন্য বেশি দাম রাখবে। যদিও ডলার সংস্থান করা ছাড়া এলসি খুলতে নিষেধ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আবার অনেক পণ্য আমদানিতে শুল্ক বাড়ানো এবং শতভাগ পর্যন্ত এলসি মার্জিন আরোপ করা হয়েছে।


বিভাগ : বাংলাদেশ


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি পদে নিয়োগ পেলেন ড. এস এম হাসান তালুকদার

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি পদে নিয়োগ পেলেন ড. এস এম হাসান তালুকদার

৮ উইকেট হারিয়ে চা বিরতিতে বাংলাদেশ

৮ উইকেট হারিয়ে চা বিরতিতে বাংলাদেশ

২০ কোটি সহায়তা দিয়ে এখনও বিএনপির ত্রাণ তহবিলে ৭ কোটি টাকা জমা রয়েছে : ডা. জাহিদ

২০ কোটি সহায়তা দিয়ে এখনও বিএনপির ত্রাণ তহবিলে ৭ কোটি টাকা জমা রয়েছে : ডা. জাহিদ

বাইতুল মোকাররমে সংঘর্ষ, ভাঙচুর, আহত ৩ মুসল্লি

বাইতুল মোকাররমে সংঘর্ষ, ভাঙচুর, আহত ৩ মুসল্লি

কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পলাতক মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামী ফিরোজ হোসেনকে গ্রেফতার

কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পলাতক মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামী ফিরোজ হোসেনকে গ্রেফতার

বান্দরবানে বিজিবির অভিযান: অস্ত্র-গোলাবারুদ, ড্রোন ও সিগন্যাল-জ্যামারসহ প্রযুক্তি সরঞ্জামাদি উদ্ধার

বান্দরবানে বিজিবির অভিযান: অস্ত্র-গোলাবারুদ, ড্রোন ও সিগন্যাল-জ্যামারসহ প্রযুক্তি সরঞ্জামাদি উদ্ধার

কেরানীগঞ্জে তিন লক্ষ জাল টাকা এবং জাল টাকা তৈরির সরঞ্জামাদিসহ, গ্রেফতার ২

কেরানীগঞ্জে তিন লক্ষ জাল টাকা এবং জাল টাকা তৈরির সরঞ্জামাদিসহ, গ্রেফতার ২

পলাতক আওয়ামী খতিবের বিরুদ্ধে বায়তুল মোকাররমে বিক্ষুব্ধ জনতার মিছিল

পলাতক আওয়ামী খতিবের বিরুদ্ধে বায়তুল মোকাররমে বিক্ষুব্ধ জনতার মিছিল

মাগুরায় যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

মাগুরায় যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

বায়তুল মোকাররমে মুসল্লিদের উপর আক্রমণ করে পালিয়ে গেলেন আওয়ামী খতিব

বায়তুল মোকাররমে মুসল্লিদের উপর আক্রমণ করে পালিয়ে গেলেন আওয়ামী খতিব

ফলোঅনের শঙ্কায় বাংলাদেশ

ফলোঅনের শঙ্কায় বাংলাদেশ

শিক্ষক ভিন্ন ধর্মালম্বি হলেও তার সাথে ভদ্রতা, সৌজন্যবোধ ও সম্মান করতে হবে -ছারছীনার পীর ছাহেব

শিক্ষক ভিন্ন ধর্মালম্বি হলেও তার সাথে ভদ্রতা, সৌজন্যবোধ ও সম্মান করতে হবে -ছারছীনার পীর ছাহেব

আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা: পুলিশ সদরদপ্তর

আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা: পুলিশ সদরদপ্তর

আখাউড়ায় ১১৫০ কেজি ভারতীয় কফিসহ গ্রেপ্তার ৩

আখাউড়ায় ১১৫০ কেজি ভারতীয় কফিসহ গ্রেপ্তার ৩

কোটালীপাড়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের উপর সন্ত্রাসী হামলা, ঘরবাড়ি ভাংচুর লুটপাট করেছে সন্ত্রাসীরা

কোটালীপাড়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের উপর সন্ত্রাসী হামলা, ঘরবাড়ি ভাংচুর লুটপাট করেছে সন্ত্রাসীরা

সাকিব-লিটনের ব্যাটে ধ্বংসস্তূপ থেকে উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা

সাকিব-লিটনের ব্যাটে ধ্বংসস্তূপ থেকে উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা

মণিপুর সংঘাত ইস্যুতে নতুন পদক্ষেপ নিচ্ছে ভারত সরকার

মণিপুর সংঘাত ইস্যুতে নতুন পদক্ষেপ নিচ্ছে ভারত সরকার

বাংলাদেশ বেতারে উর্দু সার্ভিস চালু করতে পর্যালোচনা সভা

বাংলাদেশ বেতারে উর্দু সার্ভিস চালু করতে পর্যালোচনা সভা

তোফাজ্জলের জানাজায় মানুষের ঢল, দাফন হলো বাবা-মা ও ভাইয়ের কবরের পাশে

তোফাজ্জলের জানাজায় মানুষের ঢল, দাফন হলো বাবা-মা ও ভাইয়ের কবরের পাশে

দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে বাংলাদেশ

দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে বাংলাদেশ