শীতে জবুথবু ঢাকার জীবন
১৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ১৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৪ এএম
ঢাকার আকাশ ঢেকে আছে কুয়াশায়। গতকাল সারদিনই সূর্যের দেখা মেলেনি। রাজধানীর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে থাকলেও কুয়াশার সাথে উত্তরের কনকনে বাতাসে তীব্র হয়েছে শীতের অনুভূতি।
ঢাকায় দিন ও রাতের (সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা) তাপমাত্রার ব্যবধান পাঁচ ডিগ্রি সেলসিয়াসেরও কম। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার ব্যবধান কমে যাওয়া এবং উত্তর দিক থেকে ঠান্ডা বাতাস বয়ে যাওয়ার কারণে ঢাকাসহ সারাদেশে শীতের তীব্রতা বেড়েছে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। সকালে ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অন্যদিকে, গত শুক্রবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ঢাকায় সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার ব্যবধান মাত্র ৪ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ঢাকা ছাড়াও রংপুর ও রাজশাহী অঞ্চলেও সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পার্থক্য ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো। গতকাল সকালে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল দিনাজপুরে। একদিন আগে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল কিশোরগঞ্জের নিকলী ও চুয়াডাঙ্গায়। গত শুক্রবার চার জেলার ওপর পর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ প্রবাহ বয়ে গেলেও গতকাল তা ১৩ জেলায় ছড়িয়েছে। তাপমাত্রা আরও কমে শৈত্যপ্রবাহ বিস্তৃতি লাভ করেছে। এটি াারও দু’দিন অব্যাহত থাকতে পারে।
শীত বাড়ায় কষ্ট পাচ্ছে রাজধানীর পথের মানুষ। তীব্র শীতে ভোগান্তিতে পড়ছেন গৃহহীন, ছিন্নমূল ও শ্রমজীবী মানুষ।
এতে করে কমে গেছে তাদের দৈনন্দিন রোজগার।
পরিবার-পরিজন নিয়ে কষ্টে দিনযাপন করছেন। এই শীতে বেশি কষ্ট পাচ্ছে বৃদ্ধ ও শিশুরা। শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে অনেকে। গত কয়েক দিনে বিভিন্ন হাসপাতালে শিশু ও বয়স্ক রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। ফুটপাতের ছিন্নমূল ও বস্তিতে বসবাসকারী নিম্নবিত্তদের অবস্থাও করুণ হয়ে পড়েছে। অন্যান্য বার শীতে গরীব অসহায় মানুষদের মাঝে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা শীতবস্ত্র বিতরণ করলেও এবার নির্বাচনের জন্য তা হয়নি। ফলে অসহায় গরীব দু:খী মানুষ এখনো শীতে কষ্ট ভোগ করছে।
বিভাগ : বাংলাদেশ
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
দায়িত্ব পেলে আমরা ধর্ম ও দল দেখব না : জামায়াতের আমির
'মুরুব্বী মুরুব্বী কামডা করল কী'
বায়ুদূষণের শীর্ষে কলকাতা, ঢাকা দ্বিতীয়
তথ্য গোপন মামলায় ট্রাম্প দোষী সাব্যস্ত হলেও নেই কোনও শাস্তি
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বিজয়ী কারেন বিদ্রোহীরা, প্রশাসন গঠনে চ্যালেঞ্জ
ভ্যাট ও শুল্ক বৃদ্ধির ইস্যুতে প্রতিক্রিয়া জানাবে জাতীয় নাগরিক কমিটি
লস অ্যাঞ্জেলেসে ভয়াবহ দাবানলে নিহতের সংখ্যা ১১, সংকট আরও বাড়ছে
মেঘনায় বাল্কহেড-স্পিডবোট সংঘর্ষে নিহত অন্তত ২, একাধিক নিখোঁজ
গাজায় টেলিকম সেবা বন্ধের আশঙ্কা , জ্বালানি সংকটে জরুরি সেবা বিপর্যস্ত
সিরিয়ায় আসাদ অনুগত কর্মকর্তার জনসম্মুখে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ঘণকুয়াশায় আরিচা-কাজিরহাট এবং পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটের ফেরি সার্ভিস বন্ধ
ইয়েমেনে বিদ্যুৎ কেন্দ্র-বন্দরে ইসরায়েলি যুদ্ধবিমানের হামলা
ইসরায়েলি বিমান হামলায় গাজায় নিহত আরও ২১,মানবিক বিপর্যয় চরমে
ফেনীর মহিপালে এক শিশুসহ ৭ রোহিঙ্গাকে আটক
টানা তৃতীয় মেয়াদে ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট হলেন মাদুরো, নতুন নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন তামিম ইকবাল
আলোচিত ওয়ান-ইলেভেনের ১৮ বছর আজ
মেসির সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন উড়িয়ে দিলেন সেই সাংবাদিক
দেশের মানুষ হাসিনার ফাঁসি চায় :ভোলায় সারজিস আলম
জীবনযাত্রা ব্যয় আরো বাড়তে পারে