মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের কর্মসূচি
২৪ মার্চ ২০২৩, ১১:৫৪ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ১১:২৭ পিএম
আগামী ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের লক্ষ্যে জাতীয় পর্যায়ে নানাবিধ কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
এদিন ঢাকাসহ সারাদেশে প্রত্যুষে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসটির সূচনা হবে। সূর্যোদয়ের সাথে সাথে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এরপর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর নেতৃত্বে উপস্থিত বীরশ্রেষ্ঠ পরিবার, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও বীর মুক্তিযোদ্ধারা পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। বাংলাদেশে অবস্থিত বিদেশি কূটনীতিকবৃন্দ, বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনসহ সর্বস্তরের জনগণ পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহিদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন।
এ দিবসে সকল সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি ভবনে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে জাতীয় পতাকা এবং ঢাকা শহরে সহজে দৃশ্যমান ভবনসমূহে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে এবং গুরুত্বপূর্ণ ভবন ও স্থাপনাসমূহ আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হবে।
ঢাকা ও দেশের বিভিন্ন শহরের প্রধান সড়ক ও সড়কদ্বীপসমূহ জাতীয় পতাকা ও অন্যান্য পতাকায় সজ্জিত করা হবে। ঢাকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিভিন্ন বাহিনীর বাদকদল বাদ্য বাজাবেন।
এদিন হবে সরকারি ছুটির দিন। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বাণী প্রদান করবেন। দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে এদিন সংবাদপত্রসমূহ বিশেষ ক্রোড়পত্র, নিবন্ধ ও সাহিত্য সাময়িকী প্রকাশ করবে। এ উপলক্ষে ইলেকট্রনিক মিডিয়াসমূহ মাসব্যাপী মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালা প্রচার করছে।
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি, বাংলা একাডেমি, জাতীয় জাদুঘর, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, বাংলাদেশ শিশু একাডেমিসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক আলোচনা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, শিশুদের চিত্রাঙ্কন, রচনা ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র এবং চলচ্চিত্র প্রদর্শনের আয়োজন করবে।
এছাড়া মহানগর, জেলা ও উপজেলায় বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং শহিদ পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা প্রদান করা হবে। বাংলাদেশ ডাক বিভাগ স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করবে। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানসমূহে দেশের শান্তি সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি কামনা করে বিশেষ দোয়া ও উপাসনার আয়োজন করা হবে।
দেশের সকল হাসপাতাল, জেলখানা, শিশু পরিবার, বৃদ্ধাশ্রম, ভবঘুরে প্রতিষ্ঠান ও শিশু দিবাযতœ কেন্দ্রসমূহে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হবে।
দেশের সকল শিশুপার্ক ও জাদুঘরসমূহ বিনা টিকিটে উন্মুক্ত রাখা হবে। চট্টগ্রাম, খুলনা, মংলা ও পায়রা বন্দর এবং ঢাকার সদরঘাট, নারায়ণগঞ্জের পাগলা, বরিশাল ও চাঁদপুর বিআইডব্লিউটিএ ঘাটে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ডের জাহাজসমূহ ঐদিন সকাল ৯টা হতে দুপুর ২টা পর্যন্ত জনসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত রাখা হবে।
জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে এবং বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসেও দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে অনুরূপ কর্মসূচি পালন করা হবে।
বিভাগ : বাংলাদেশ
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
যুথীর জামিন শুনানিতে নতুন বেঞ্চ ঠিক করে দিলেন প্রধান বিচারপতি
প্রচুর সেনা হারাচ্ছে ইউক্রেন, লাশ উদ্ধারও কঠিন হয়ে পড়েছে
তথ্য গোপন করে উপাচার্যের পদে ড. আবদুল মঈন
কঙ্কালসার চেহারা, এ কোন রণদীপ হুদা!
বিএনপি নেতার মেয়েকে নিয়ে উধাও ছাত্রলীগ সভাপতি, বিলুপ্ত কমিটি
ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থান গ্রহণ ৭ দিনের জন্য চার্জশিট গঠন
অবৈধ যানে চোরাচালান, প্রতিবাদে সিলেট-তামাবিল সড়ক অবরোধ
অবন্তিকা আত্মহত্যা মামলা : সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামকে কুমিল্লা জেল হাজতে প্রেরণ
দুঃশাসন প্রতিরোধে জনগণ আরও সোচ্চার হয়ে উঠেছে: মির্জা ফখরুল
রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিরাট সম্ভাবনা নিয়ে কাজ করছে : প্রতিমন্ত্রী
ভরিতে সোনার দাম কমলো ১৭৫০ টাকা
সাকিবের বিএনএমে যোগদানের বিষয়টি জানা ছিল না: ওবায়দুল কাদের
আড়াই মাসে ডেঙ্গুতে ২০ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত দেড় হাজার
মহাকাশে নৈশভোজ! টাকা দিলেই মিলবে সুযোগ
বিএনপি-জামায়াত ইফতারের নামে বিলাসিতা, অপচয় করে: নাছিম
ইন্দুরকানীতে টিসিবির বিতরন অনিয়মের জনতা বিক্ষোভ
হাইতির অভিজাত এলাকায় সন্ত্রাসীদের হামলা, নিহত অন্তত ১২
বিকাশ অ্যাপে সিটি ব্যাংক থেকে ৭০০ কোটি টাকার ডিজিটাল ঋণ বিতরণ
রমজানের বাজারে পর্যাপ্ত পরিমাণ পন্য সরবরাহ রয়েছে -টাঙ্গাইলে বানিজ্য প্রতিমন্ত্রী