কেউ অস্তিত্ব সঙ্কটে অনেক নদী শুনছে না নদীর কান্না
১০ এপ্রিল ২০২৩, ১১:৩৪ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ০৯:৪৬ পিএম
পানি হচ্ছে নদীর প্রাণ। সেই পানির জন্য হাহাকার করছে দেশের প্রতিটি নদী। অনেক নদী এখন অস্তিত্ব সঙ্কটে, মানচিত্র থেকে হারিয়ে যাচ্ছে। অথচ কেউ শুনছে না নদীর কান্না। নদীকে জীবন্তসত্ত¡া ঘোষণা করে নদীর প্রাণ ফিরিয়ে দিতে দেশের সর্বোচ্চ আদালত নির্দেশ দিলেও তা কার্যকর হচ্ছে না। দখলে-দূষণে মরছে নদী। অপর দিকে ভারতের ফারাক্কা ও গজল ডোবায় বাঁধ দিয়ে এবং উজানে তৈরি করা ৪০টি ড্যাম ও ব্যারাজ পানির গতি পরিবর্তন করে এদেশের নদীগুলোকে কার্যত হত্যা করা হয়েছে। ভারত এখন নতুন করে আবারও ফারাক্কার উজানে আরও দুটি খাল খনন করে পানি অন্যত্র নিয়ে যেতে চাচ্ছে। এতে তিস্তাসহ উত্তরাঞ্চলের অনেক নদী একেবারেই পানিশূন্য হয়ে পড়ার আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। ভারতের এক তরফা পানি প্রত্যাহার ছাড়া নানা ধরনের শিল্পবর্জ্য দূষণে নদীর প্রাণ বৈচিত্র্যও এখন হুমকির মুখে। পাশাপাশি নদীর পাড় দখল করে, কিংবা নদীর বুকেই চলছে অবৈধ নির্মাণ। নদী মরে যাওয়ায় নদী কেন্দ্রিক জীবন-জীবিকাও মারাত্মক হুমকির মুখে। নদী শুকিয়ে যাওয়ায় হুমকিতে মৎস্যসম্পদ। সেই সাথে এর বিরূপ প্রভাব পড়ছে কৃষি, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের ওপর।
ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণ, অপরিকল্পিত উন্নয়ন কর্মকাÐ আর দখল রাজত্ব নদীকে তিলে তিলে মারছে। নদীর সঙ্গে মরছে নদীর ওপর নির্ভরশীল বাংলাদেশও। কৃষিপ্রধান উত্তরাঞ্চলে মরুকরণ দেখা দিয়েছে, সেচ চাহিদা মেটাতে হচ্ছে মাটির নিচের পানি তুলে। তাতে বিপদ আরও বাড়ছে। ভ‚গর্ভস্থ পানির স্তর নিচে নামছে, মাটির গুণাগুণ নষ্ট হচ্ছে। পরিবেশগত বিপর্যয় ঘটছে। নদীভিত্তিক যোগাযোগ ব্যবস্থা হারিয়ে যাচ্ছে। নদীর মাছ হয়ে উঠছে অমূল্য পণ্য। নদীতে মাছ ধরা, নৌকায় নদী পারাপার করা জেলে-মাঝিদের জীবনধারা বাস্তব থেকে হারিয়ে যাচ্ছে।
সারাদেশের নদ-নদীর বর্তমান মরণ দশা নিয়ে আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো প্রতিবেদন বেশ কয়েকটি পর্বে ছাপা হচ্ছে। আজ কুমিল্লা, টাঙ্গাইল ও শেরপুর অঞ্চলের নদীর বর্তমান অবস্থা নিয়ে তৈরি রিপোর্ট তুলে ধরা হলো।
কুমিল্লা থেকে সাদিক মামুন, এ জেলার উল্লেখযোগ্য নদী বলতে গোমতী, মেঘনা, তিতাস আর ডাকাতিয়াকেই বুঝায়। তবে বড় আকারের এসব নদী ছাড়াও আরও বেশ কিছু নদ-নদী রয়েছে যা একসময় এখানকার গ্রামীণ জনপদ সমৃদ্ধ করেছিল। সময়ের প্রবাহে পরিচিত অনেক নদীই হারিয়ে গেছে কুমিল্লার বুক থেকে। আর যেক’টি রয়েছে তার কোনোটির দুইপাড় দখল করে ঘর-বাড়ি, দোকান-পাট এমনকি মার্কেট গড়ে তোলে অস্তিত্ব সঙ্কটের মুখে ফেলেছে।
কুমিল্লা শহরের উত্তর প্রান্তে প্রবাহিত পুরানো গোমতী নদীর দুই পাড় ও পানির অংশে তিন দশক ধরে চলছে দখলের হিড়িক। রাজনৈতিক নেতা, ব্যবসায়ী ও স্থানীয় প্রভাবশালীদের দখলযজ্ঞে পুরোনো গোমতী নদী সরু খালে রূপ নিয়েছে। কুমিল্লার দক্ষিণাঞ্চল কৃষি সমৃদ্ধ অঞ্চলে পরিণত হওয়ার পেছনে বড় অবদান ডাকাতিয়া নদীর। লাকসাম ও মনোহরগঞ্জ উপজেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত ডাকাতিয়া নদী লাকসাম উপজেলার দৌলতগঞ্জ বাজার এবং মনোহরগঞ্জ উপজেলার মনোহরগঞ্জ বাজার এলাকাসহ কয়েকটি স্থানে দীর্ঘদিন থেকে চলছে ডাকাতিয়া নদী দখলের প্রতিযোগিতা। লাকসামে ডাকাতিয়ার দুইপাড় দখল করে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, বসতি গড়ে উঠেছে। এদিকে মনোহরগঞ্জ উপজেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত ঘাগুরিয়া নদীও দখলযজ্ঞে আক্রান্ত। দাউদকান্দি উপজেলার গৌরিপুর বাজার সংলগ্ন কালা ডুমুর নদীর গৌরীপুর বাজার অংশ ব্যাপক দূষণে পরিণত হয়েছে। লাকসাম উপজেলার দৌলতগঞ্জ বাজার এবং চান্দিনা উপজেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত ক্ষিরাই নদীর দুইপাড় ও পানির অংশ দখলের কারনে নদীর অস্তিত্ব বিলীনের পথে।
ব্রাহ্মণপাড়া, বুড়িচং এবং কুমিল্লা সদর উপজেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত ৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ ঘুংঘুর নদীর ২০ কিলোমিটারই দখল হয়ে গেছে। বাড়ি-ঘর, দোকানপাট আর চাষাবাদের জন্য জমি গড়ে তোলে এক সময়ের খরস্রোতা ঘুংঘুর নদীকে গ্রাস করেছে প্রভাবশালীরা। চৌদ্দগ্রাম উপজেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত কাকড়ী নদীর পাড় দখলের প্রতিযোগিতা অব্যাহত রয়েছে।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) কুমিল্লা অঞ্চলের সাধারণ সম্পাদক আলী আকবর মাসুম বলেন, কুমিল্লার এসব নদীর কোনোটি জেলা প্রশাসনের দায়িত্বে রয়েছে। আবার কোনোটি পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতায়। অথচ তাদের নাকের ডগাতে বসেই নদ-নদী দখলের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হচ্ছে। আর অতিমাত্রায় দূষণীয় হয়ে পড়ছে নদীর পানি। কুমিল্লার এসব নদ-নদীর দখল, দূষণ বন্ধে প্রশাসন বলুন আর পানি উন্নয়ন বোর্ডই বলুন কেউই কার্যকর ভ‚মিকা রাখছে না।
টাঙ্গাইল থেকে আতাউর রহমান আজাদ জানান, অবৈধ দখল, দূষণ ও অবৈধভাবে ড্রেজিংয়ের কারণে এ জেলার এক সময়ের খরস্রোতা নদ-নদীগুলো এখন সরু খালে পরিণত হয়েছে। ‘নদী চর, খাল-বিল, গজারির বন, টাঙ্গাইল শাড়ি তার গর্বের ধন’-এই প্রবাদেই পরিচয় মেলে এক সময়ের টান-আইল তথা টাঙ্গাইলের। কিন্তু কালের আবর্তে এ প্রবাদটি হারিয়ে যেতে বসেছে। সেই নদী চর, খাল, বিল এখন আর তেমন একটা চোখে পড়ে না। ক্রমাগত দখল, দূষণ আর ভরাট হয়ে টাঙ্গাইল জেলা দিয়ে প্রবাহিত নদী, শাখা নদী ও খাল, বিলগুলো অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে। বঙ্গবন্ধু সেতুর নিচ দিয়ে এখন চর জেগে উঠেছে। এছাড়াও জেলার বিভিন্ন এলাকায় মিল-কারখানার বর্জ্যে পানি দূষিত হয়ে জলজপ্রাণি প্রায়ই নদীতে ভেসে উঠছে। স্থানীয়দের অসচেতনতা ও প্রভাবশালীদের দখলি প্রতিযোগিতায় নদী, খালগুলো, ঘর-বাড়ি, প্রতিষ্ঠান নির্মাণ ও আবাদি জমিতে পরিবর্তিত হচ্ছে। জেলার নদী ও খাল-বিল দিয়ে এখন আর পাল তুলে নৌকা চলতে দেখা যায় না।
জানা যায়, টাঙ্গাইল জেলা দিয়ে বয়ে যাওয়া ১০টি বড় নদীর মধ্যে শুধুমাত্র যমুনা এখনও তার অস্তিত্ব ধরে রেখেছে। ধলেশ্বরী, বংশাই, লৌহজং, খিরু, যুগনী, ফটিকজানি, এলেংজানি, লাঙ্গুলিয়া ও ঝিনাই এবং শাখা নদীগুলো দখল-দূষণে খালে পরিণত হচ্ছে। অথচ এসব নদীগুলোই এক সময় জীবনাচারের নিত্যসঙ্গী ছিল।
প্রমত্তা, যমুনা-ধলেশ্বরী বেষ্টিত বদ্বীপ বিশেষ নাগরপুর উপজেলা। জনশ্রæতি আছে, সুলতান মাহমুদশাহর শাসনামলে নাগরপুরের মামুদনগর ছিল তার রাজধানী। সেখানে তার একটি বিশাল এক নৌঘাটি ছিল। বিদেশি শত্রæর আক্রমনের হাত থেকে ওই অঞ্চলকে রক্ষা করার জন্যেই স¤্রাট মাহমুদ শাহ ওই নৌ ঘাটি নির্মাণ করেছিলেন। এক সময় বর্তমান সিরাজগঞ্জের চৌহালীর পূর্বাংশ-নাগরপুর এবং দৌলতপুরের অংশ বিশেষসহ পুরো এলাকা ছিল নদী এলাকা। কালের বিবর্তনে ওই এলাকা চর এলাকায় রূপ নেয়। নাগরপুরের নোয়াই নদীর দুই পাড় ইতোমধ্যে দখল হয়ে গেছে। মির্জাপুরের হাটুভাঙ্গা এলাকায় নদী দখল করে ১০-১৫টি ইটভাটা স্থাপন করা হয়েছে। বাসাইলের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া বংশাই নদীর দুই পারে গড়ে উঠেছে ইটভাটা ও রাইসমিল। লাঙ্গুলিয়া নদী পাড়ের বিশাল এলাকাজুড়ে বানানো হয়েছে অসংখ্য ঘরবাড়ি। অনেক জায়গায় বাঁধ দিয়ে চলছে মাছ চাষ। কালিহাতীর বংশাই, সাপাই, ঝিনাই, ফটিকজানি, লাঙ্গুলিয়া ও নাংলাই নদীর দু’পাড় দখল করে নির্মাণ করা হয়েছে ঘর-বাড়ি, মিল-কারখানা ইত্যাদি।
গোপালপুর উপজেলা সদরের বৈরান নদীর অস্তিত্ব এখন আর নেই বললেই চলে। শুষ্ক মৌসুমে নদীর তলদেশে পুরোটাই বোরোর আবাদ হয়। গোপালপুর পৌরসভার অংশে নদীর উভয় পাড় দখল করে বসতবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে ভ‚মিদস্যুরা।
ভ‚ঞাপুর ও বাসাইল উপজেলার ওপর দিয়ে বয়ে গেছে ঝিনাই ও বংশাই নদী। বাসাইলের লাঙ্গুলিয়া নদী, মধুপুরের টোকনদী, গোপালপুরের বৈরান নদী, কালিহাতীর নিউ ধলেশ্বরী, এলেংজানি, ফটিকজানি, মির্জাপুরের বংশাই এক সময় ছিল খরস্রোতা। প্রমত্তা এসব নদী দিয়ে মহাজনী নৌকা চলাচল করত। নদী পাড়ের জেলেসহ অনেকেই মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করতেন। এসব নদীর অধিকাংশই পলি পড়ে ভরাট হয়ে গেছে। সংস্কারের কোনো উদ্যোগ নেই। ভ‚মিদস্যুরা দখল করে নিয়েছে নদীর বেশিরভাগ জায়গা। নদী দখল করে কোথাও পাকা ইমারত, কোথাও ইটভাটা, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, ঘর-বাড়ি, এমনকি আবাদি জমি বানিয়ে রীতিমতো ধান চাষ করা হচ্ছে।
মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ের এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক এ এস এম সাইফুল্লাহ বলেন, টাঙ্গাইল জেলায় যতগুলো নদ-নদী ও খাল-বিল রয়েছে তার অধিকাংশই এখন মৃত। বাকি যেসকল নদ-নদী রয়েছে সেগুলোতে দখল, দূষণ ও অবৈধ ডেজিং এর কারনে অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে। এতে করে পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে।
শেরপুর থেকে মো: মেরাজ উদ্দিন জানান, নানা কারণে শেরপুর জেলার নদ-নদীগুলো অস্তিত্ব সঙ্কটে পড়েছে। অনেক নদীই বেদখল হয়ে শেষ চিহ্নটুকুও এখন আর অবশিষ্ট নেই। আবার বর্তমানে যে নদীগুলো আছে সেগুলোও সংস্কার আর পুনঃখননের অভাবে অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে।
দেশের সীমান্তবর্তী গারো পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত শেরপুর জেলাকে একসময় নদী প্রধান জেলা বলা হতো। পূর্বে এ জেলায় দেড় ডজন নদ-নদী থাকলেও বর্তমানে রয়েছে মাত্র নয়টি নদীর অস্তিত্ব। এ নদী গুলোও নাব্য ও অস্তিত্ব সংকটে বিলীন হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। আর পুনঃখননের অভাবে অনেক নদীর গতিপথ পাল্টে চলছে চাষাবাদ ও মাছের ঘের, ঘর-বাড়ি-প্রতিষ্ঠান। ফলে জেলার মানচিত্র থেকে মুছে যাচ্ছে নদী-নালা, খাল-বিল-ডোবা। শেরপুর জেলার ইতিহাসে ১৬টি প্রধান নদী ও ৯টি ক্ষুদ্র বা শাখা নদীর উল্লেখ রয়েছে।
১৬ প্রধান নদীর মধ্যে ছিলো ব্রহ্মপুত্র নদ, মালিঝি, সোমেশ্বরী, মৃগী, ন্ত্রেবতী, মহাঋষি, থলঙ্গ, ভোগবতী, খারুয়া, দর্শা, ভুরাঘাট, বলেশ্বরি, সুতি, মরাখড়িয়া, বৃদ্ধ ভোগবতী ও খড়িয়া নদী। নব্যতা হারিয়ে ৮ নদী কালের সাক্ষী হয়ে এখনো দাড়িয়ে আছে। বাকি আটটি নদী এখন শুধুই ইতিহাস। এসব নদীর জায়গা এখন দখলদারদের দখলে। জেলার অধিকাংশ মানুষ এখন এসব নদীর অস্তিত্ব সম্পর্কেই জানে না।
এখনো দাড়িয়ে থাকা নয়টি নদীর মধ্যে রয়েছে ব্রহ্মপুত্র নদ, মৃগী, সোমেশ্বরী ও মালিঝি নদী পূর্ব নামে পরিচিত, বাকি চারটি নদীর নাম পরিবর্তন হয়ে ভোগবতী থেকে ভোগাই, মহাঋষি থেকে মহারশি, থলঙ্গ থেকে চেল্লাখালি এবং ন্ত্রেবতী থেকে নেতাই নদী। বাকি নদীগুলোর বিলুপ্তি ঘটেছে। তবে কালের বিবর্তে ‘দশানি’ নামে নতুন একটি নদীর সৃষ্টি হয়েছে। ফলে এখন জেলায় ৯টি নদী রয়েছে। তবে এসব নদী সংস্কার ও পুনঃখননের দাবি স্থানীয় পরিবেশ বিশেষজ্ঞদের।
বিভাগ : বাংলাদেশ
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
জুলাই হতাহতের বিচার আদৌ হবে কিনা সংশয় স্বজনের মধ্যে
হরিণাকুন্ডুতে যুবদল সভাপতির উপর গুলি অল্পের জন্য রক্ষা
সচিবালয়ে আগুন, টঙ্গী হত্যাকাণ্ড ও ইসকনের আস্ফালন একই সূত্রে গাঁথা : যুব সমাবেশে মাওলানা মামুনুল হক
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে :পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
সেই সুখরঞ্জন বালির ভারতে গুমের লোমহর্ষক কাহিনী
খালেদা জিয়া নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন শাস্তি হলে হাসিনার সুযোগ নেই :অ্যাটর্নি জেনারেল
থার্টি ফাস্ট নাইট নিষিদ্ধ করতে হবে আইন করে :জুমার খুৎবা-পূর্ব বয়ান
হাসিনা-জয়ের ৩০০ মিলিয়ন ডলার যুক্তরাষ্ট্রে পাচারের প্রমাণ পেয়েছে এফবিআই
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের রহস্য নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্ন
সংস্কারের সঙ্গেই নির্বাচন প্রস্তুতি
‘রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ করে বিকল্প সোলার সিস্টেম চালু করুন’
আসিফ মাহমুদের হেলিকপ্টারে ছয় দিনে ২৮ বার সফর বিতর্ক
বন্ধ রয়েছে পায়রা বন্দরে পণ্য খালাস কার্যক্রম
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৫৩
নববর্ষ উদযাপনে ৭ বছরে শব্দদূষণ বেড়েছে ৭৪ শতাংশ
হাসিনা পরিবারের দুর্নীতির অনুসন্ধান শুরুর পরই সচিবালয়ে আগুন : রিজভী
হাসিনার ফ্যাসিজম নিয়ে সস্তা কথা টিকবে না : শফিকুল আলম
চাঁদপুর মেঘনায় ড্রেজারসহ ২৮ জন আটক
ব্যাট হাতেও উজ্জ্বল অভিষিক্ত বশ,চালকের আসনে দক্ষিণ আফ্রিকা
১৬ বছরের অভিনেতার অকাল প্রয়াণে হলিউডে শোকের ছায়া