ঢাকা   রোববার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২৪ ভাদ্র ১৪৩১
পাশের দেশের জেলেদের অবৈধ অনুপ্রবেশ ও মাছ শিকারের অভিযোগ

বিপন্ন প্রজাতির মাছ রক্ষা সহ মৎস্য সম্পদ উন্নয়নে সাগরে ৬৫ দিনের আহরন নিষেধাজ্ঞা চলছে

Daily Inqilab নাছিম উল আলম

২৩ মে ২০২৩, ১২:৪৫ পিএম | আপডেট: ২৩ মে ২০২৩, ১২:৪৫ পিএম

সামুদ্রিক এলাকায় বিপন্ন মাছের অস্তিত্ব রক্ষা সহ সমৃদ্ধির লক্ষ্যে বঙ্গোপসাগরের ১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গ কিলোমিটার এলাকায় ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হলেও পাশ^বর্তি দেশের জেলেরা এ সুযোগে আমাদের মাছ লুটে নিয়ারন চেষ্টা করছে। ১৯ মে মধ্যরাত থেকে কার্যকর আহরন নিষেধাজ্ঞার এ সময়ে নৌ বাহিনী, কোষ্ট গার্ড ও র‌্যাব ছাড়াও নৌ পুলিশ’কে সতর্ক নজরদারীর নির্দেশ দিয়েছে সরকার। কিন্তু নৌ বাহিনী ও কোষ্ট গার্ড ছাড়া নৌ পুলিশ ও মৎস্য অধিদপ্তরের কাছেও কোন টহল নৌযান না থাকায় নিষেধাজ্ঞার এ সময়ে তেমন কোন কার্যকরি ভ’মিকা রাখতে পারছে না ঐসব সরকারী দপ্তর।
দক্ষিণ-পশ্চিমের সাতক্ষিরা থেকে দক্ষিণের কুয়াকাটা হয়ে পূর্ব-দক্ষিণের টেকনাফ পর্যন্ত ৭১০ কিলোমিটার উপক’লীয় তটরেখা এবং সমুদ্র অভ্যন্তরের ২শ নটিক্যল মাইল পর্যন্ত ‘একান্ত অর্থনৈতিক এলাকা’য় এ নিষধাজ্ঞা কার্যকর হয়েছে। ফরে জেলে নৌকা ও ট্রলার সমুহ এখন সব উপক’লের বিভিন্ন পোতাশ্রয়ে। এসময়ে উপকূলীয় সব মৎস্য আড়ত বন্ধ রাখা ছাড়াও বরফ কলগুলোকেও সতর্ক করে দেয়া হয়েছে। কোন বরফ কল থেকে একসাথে ১০ ক্যানের বেশী বরফ বিক্রী করতে দেয়া হবে না। শুধুমাত্র অভ্যন্তরীণ নদ-নদীতে মৎস্য শিকাররত জেলেদের কাছেই বরফ বিক্রী করা যাবে বলে মৎস্য অধিদপ্তর ও জেলা প্রশাসন থেকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
মৎস্য অধিদপ্তরের হিসেবে দেশে বছরে আহরিত প্রায় ৪৫ লাখ টন বিভিন্ন প্রজাতির মাছের মধ্যে এককভাবে সামুদ্রিক মাছের পরিমান প্রায় ৭ লাখ টনেরও বেশী। দেশের মৎস্য সম্পদে সামুদ্রিক মাছের অবদান প্রায় ১৫%। মৎস্য অদিপ্তরের মতে, সমুদ্র এলাকায় প্রায় ৫.১৬ লাখ জেলে ২৫৫টি বানিজ্যিক ট্রলার ছাড়াও প্রায় ৩৩ হাজার ইঞ্জিন চালিত ও ৩৫ হাজার ইঞ্জিন বিহীন নৌকায় নানা সরঞ্জামের সাহায্যে মৎস্য আহরন করেন।
বাংলাদেশের দক্ষিন সীমানা জুড়ে বিস্তীর্ণ জলরাশির সঞ্চালন সুনীল ঢেউ-এর মাথায় যে রূপালী উর্মিমালা আলিঙ্গন করছে, বিশ্ব মানচিত্রে তা-ই বঙ্গোপসাগর। পৃথিবীর অন্য সব সাগরের মতই প্রকৃতির সব লীলার সঙ্গীনী হয়ে মেতে আছে আমাদের অবিচ্ছেদ্য অংগ বঙ্গোপসাগরও। মৎস্য বিজ্ঞানীদের মতে, বিভিন্ন বৈশিষ্ট ও বৈচিত্রপূর্ণ মৎস্য সম্পদে সমৃদ্ধ আমাদের বঙ্গোপসাগর বিশে^র একমাত্র উপসাগর যেখানে সবচেয়ে বেশী নদী বিধৌত পানি প্রবাহিত হয়। কিন্তু সম্প্রতিককালে বিশ^ব্যাপী ‘সামুদ্রিক ও উপক’লীয় মৎস্য সম্পদ অতি আহরন, ভ’মি ও সমুদ্র হতে সৃষ্ট দুষণ এবং জলবায়ুর ব্যাপক পরিবর্তন সহ নানামুখি সংকটের সম্মুখিন’। ফলে বাংলাদেশের মত বিশে^র মৎস্যকুলের প্রাচুর্য, বিস্তৃতি ও প্রজাতির ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে। মৎস্য সম্পদের টেকসই উন্নয়নে সাময়িক এ নিষেধাজ্ঞার বিকল্প নেই বলেও মনে করছেন মৎস্য অধিদপ্তর ও বিজ্ঞানীগন।
আগামী ২৩ জুলাই পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞাকালীন সময়ে সরকার সাগরে মৎস্য শিকারে নির্ভরশীল প্রায় ১ লাখ ৪৭ হাজার জেলে পরিবারের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ৮৬ কেজি করে সর্বমোট ১২ হাজার ৬৫০ টনের মত চাল বিতরন করতে যাচ্ছে। আগামী মাসের প্রথমভাগেই এসব চাল বিতরন সম্ভব হবে বলে মৎস্য অধিদপ্তরের বরিশাল বিভাগের উপ-পরিচালক জানিয়েছেন।
মৎস্য অধিদপ্তরের মতে, বঙ্গোপসাগরের ১ লাখ ৪০ হজার ৮৬০ বর্গ কিলোমিটারে ছোট-বড় নানা প্রকারের ৪৭৫ প্রজতির মৎস্য সম্পদ আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিশেষ অবদান রাখছে। আমাদের সমুদ্র এলাকায় ৩৬ প্রজাতির চিংড়ি, ৫ প্রজাতির লবস্টার, ১৫ প্রজাতির কাঁকড়া, ৫ প্রজাতির কচ্ছপ ও ১৩ প্রজাতির প্রবাল সহ বিভিন্ন জলজ প্রাণী সমুদ্র সম্পদকে সমৃদ্ধ করেছে।
সরকার চিংড়ির প্রজনন প্রক্রিয়া নিরাপদ ও নিশ্চিত করা সহ অন্যান্য মাছের বিচরন, প্রজনন ও উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি আহরন প্রবৃদ্ধি টেকসই করতেই ২০১৫ সালে শুধুমাত্র বানিজ্যিক ট্রলারের ক্ষেত্রে এবং ২০১৯ সাল থেকে সব ধরনের নৌযানের জন্য বঙ্গাপসাগরে নিজস্ব অর্থনৈতিক অঞ্চলে ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত ৬৫ দিন মৎস্য আহরন নিষিদ্ধ করে। মৎস্য অধিদপ্তরের পরিসংখ্যান মতে, শুধুমাত্র সামুদ্রিক এলাকায় ৬৫ দিনের এ আহরন নিষেধাজ্ঞার ফলে গত কয়েক বছরে আমাদের মৎস্য জনতায় বিভিন্ন প্রজাতির প্রায় দেড় লাখ টন বাড়তি মাছ যোগ হয়েছে।
মৎস্য বিজ্ঞানীদের মতে, ৬৫ দিনের বন্ধ মৌসুম কার্যকরের আগে অর্থাৎ ২০১২-১৩ থেকে ’১৪-১৫ সময়ের তুলনায় ২০১৫-১৬ থেকে ’১৭-১৮ পর্যন্ত বানিজ্যিক ট্রলার থেকে আহরিত মাছের ক্যাচলগ পর্যালোচনায় মৎস্য আহরনের পরিমান বৃদ্ধির সুস্পষ্ট প্রবনতা পরিলক্ষিত হয়েছে। ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে দেশে উৎপাদিত ৪৩ লাখ ৮৪ হাজার টন মাছের মধ্যে সামুদ্রিক জলাশয়ে উৎপাদন ছিল প্রায় ৬ লাখ ৬০ হাজার টন। যা ২০২১-২২ অর্থ বছরে ৬.৮০ লাখ টনের ওপরে বৃদ্ধি পেয়েছে।
মৎস্য বিজ্ঞানীদের পর্যবেক্ষনে বঙ্গোপসাগরে আমাদের একান্ত অর্থনৈতিক অঞ্চলে মলাস্ক বা শামুক ও ঝিনুকের প্রজাতির সংখ্যা ৩০১ টি, অস্থিময় মাছ ৪৭৫টি, হাঙ্গর ও স্কেট সহ তরুনস্থিময় মাছের প্রজাতি ৫১টি, চিংড়ি ৩৬টি, লবস্টার ৮টি, কাঁকড়া ১৫টি, ডলফিন বা তিমি ১১টি, সামুদিক কচ্ছপ ৫টি, সাপ ৯৮টি সেপালোপেড ৭টি, স্টার ফিস ৩টি, ওয়েস্টার ৬টি, সজারু ১টি, সাগর শশা ১টি এবং ১৬৮ প্রজাতির শৈবাল, ১৩ প্রজাতির প্রবাল ও ৩ প্রজাতির স্পঞ্জ রয়েছে।
কিন্তু যুগের পর যুগ ধরে অনিয়ন্ত্রিত আহরনের ফলে সাগরে ফলি, চান্দা, সার্ডিন বা চাপিলা, বস্তার পোয়া প্রায় নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছিল। লক্ষা মাছও অতিরিক্ত আহরনে প্রায় নিঃশেষ। মৎস্য বিজ্ঞানীদের মতে, এ অবস্থায় যেকোন মাছ বানিজ্যিক ভাবে বিলুপ্ত হয়ে যাবার প্রবল ঝুকি থাকে। কার্যকর সুরক্ষার ব্যবস্থা গ্রহন না করলে এসব প্রজাতির মাছ সম্পূর্ণ বিলুপ্তির আশংকার কথাও জানিয়েছেন মৎস্য বিজ্ঞানীগন। তবে রূপচাঁদা, কলম্বো, মরিচ এবং সাদা পোয়া মাছ এখনো সহনীয় আহরনে তার অস্তিত্ব ধরে রেখেছে।
মৎস্য বিজ্ঞানীদের মতে, বঙ্গোপসাগরে আমাদের নিজস্ব অথনৈতিক অঞ্চলে মৎস্য সম্পদ রক্ষায় অবিলম্বে আহরনে নিয়োজিত নৌযানের সংখ্যা বৃদ্ধি রহিত সহ তা কমিয়ে আনা জরুরী। ব্যবস্থাপনা কৌশল প্রয়োগ এবং তার সুফল ধরে রাখতে বেশ কিছু বছর ধরে এর ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখা সহ সুফল পেতে সুনির্দিষ্ট ও লক্ষ্যভেদি ব্যবস্থাসমুহ গ্রহন করার কথাও বলেছেন মৎস্য বিজ্ঞানীগন। আর এ লক্ষ্যে ব্যবস্থাপনার প্রথম ধাপটি হবে কঠোর, ফলে সুফলও হবে দীর্ঘ মেয়াদী।
তবে বঙ্গোপাসাগরে ৬৫ দিনের এ আহরন নিষিদ্ধের বিষয়টিকে উপক’লের জেলে ও মৎস্যজীবীদের অনেকেই ভালভাবে না নিচ্ছেন না। মৎস্য বিজ্ঞানীদের মতে, অনেক গনমাধ্যম কর্মীদের মধ্যেও বিষয়টি নিয়ে ভ্রান্ত ধারনা রয়েছে। বিশে^র সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদ অসীম হলেও অফুরন্ত নয়। তাই সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদ ব্যবস্থাপনায় সম্ভাব্য সকল ঝুকি ও অনিশ্চয়তাকে বিবেচনায় রেখে বিগত বছরগুলোতে আহরন বৃদ্ধি পেলেও প্রজাতির গুনগতমান অবনমন লক্ষ্য করছেন বিজ্ঞানীগন। এরফলে মৎস্য সেক্টরের ওপর নির্ভরশীল বিভিন্নস্তরের অংশীজনের মাছের সিমিত সম্পদ নিয়ে অসম প্রতিযোগীতা এবং আয় বৈষম্যও বাড়ছে।
মৎস্য বিজ্ঞানীগন ‘ বঙ্গোপসাগরের বিশাল এলাকার জলরাশির মৎস্য সম্পদ সংরক্ষন, ব্যবস্থাপনা এবং সুষ্ঠু ও বিজ্ঞানসম্মত সহনশীল আহরন নিশ্চিত করে বছরের পর বছর সামুদ্রিক মৎস্য উৎপাদন অব্যাহত এবং বংশ বৃদ্ধি সহ মজুদ অক্ষুন্ন রাখার ওপর গুরুত্ব’ দিয়েছেন। তবে এক্ষেত্রেও বিজ্ঞানীগন ‘আমাদের একান্ত বাস্তবতা ও পরিবেশকে বিবেচনায় নিয়ে সামুদ্রিক মৎস্য ব্যবস্থাপনা নীতি ও কৌশল প্রণয়নে’ তাগিদ দিয়েছেন।
এমনকি প্রতিবছরই সাগরে ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত মাছাধরা নিষিদ্ধের সময়কালের অধিকাংশই ঝড়Ñঝঞ্ঝা সহ দূর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় অতিবাহিত হয়ে থাকে। তবে, উপক’লের বিশাল জেলে ও মৎস্যজীবীদের অভিযোগ, ‘বাংলদেশের সমুদ্র এলাকায় মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকলেও এসময়ে ভারতে নিষিদ্ধ না থাকায় সে দেশের জেলেরা অবাধে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় প্রবেস করে মাছ লুটে নিয়ে থাকে’। মৎস্য বিজ্ঞানীগনও এক্ষেত্রে খুব জরুরী ভিত্তিতে ‘প্রতিবেশী দেশের সাথে সমতা রেখে সাগরে মৎস্য আহরন নিষিদ্ধ ঘোষনার সময় পুণঃ বিবেচনার’ বিষয়েও গুরুত্বারোপ করেছেন। ভারতের পশ্চিমবঙ্গ সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরের জলসীমায় ১৫ এপ্রিল থেকে ৪৫ দিন মৎস্য আহরনে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। তবে মিয়ানমার সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে জুন থেকে আগষ্ট পর্যন্ত সাগরে মাছ ধরা নিষিদ্ধ হলেও সেদেশর অনেক জেলেই এ সময়ে সেদেশের আইনÑশৃংখলা বাহিনীর গোচরেই বাংলাদেশের সমুদ্র সীমায় প্রবেস করে মাছ ধরার চেষ্টা করে থাকে।
মৎস্য অধিদপ্তরের দায়িত্বসূত্র ‘৬৫ দিন মাছধরা নিষেধাজ্ঞায় ‘সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদের কার্যকরি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে সুফল পাবার’ কথা জানিয়েছে। ‘চীন সহ বিশে^র বিভিন্ন দেশে এ পদ্ধতিতেই সাগরের মৎস্য সম্পদের সংরক্ষন ও সম্প্রসারন বাস্তবায়ন হচ্ছে’ জানিয়ে ‘ভবিষ্যতে প্রতিবেশী দেশের সাথে সমন্বিতভাবে সাগরে আহরন নিষেধাজ্ঞার সময় নির্ধারনের বিষয়ে সরকারের মাধ্যমে পদক্ষেপ গ্রহন করা যেতে পারে’ বলেও জানান হয়েছে।


বিভাগ : বাংলাদেশ


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

গোল উৎসবে নেশন্স কাপে উড়ন্ত সূচনা জার্মানির

গোল উৎসবে নেশন্স কাপে উড়ন্ত সূচনা জার্মানির

জয়ে ইংল্যান্ডের সাউথগেট-পরবর্তী অধ্যায় শুরু

জয়ে ইংল্যান্ডের সাউথগেট-পরবর্তী অধ্যায় শুরু

পোপের ১৫৪ রানের পরেও ইংল্যান্ডের ৩২৫,কামিন্দু-সিলভায় লংকানদের লড়াই

পোপের ১৫৪ রানের পরেও ইংল্যান্ডের ৩২৫,কামিন্দু-সিলভায় লংকানদের লড়াই

স্কটল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করলো অস্ট্রেলিয়া

স্কটল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করলো অস্ট্রেলিয়া

মানিকগঞ্জে ইছামতী নদীতে থেকে মরদেহ উদ্ধার

মানিকগঞ্জে ইছামতী নদীতে থেকে মরদেহ উদ্ধার

‌'শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের কঠাগড়ায় দাঁড় করাতে হবে'

‌'শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের কঠাগড়ায় দাঁড় করাতে হবে'

শেষ ম্যাচও জিততে চায় বাংলাদেশ

শেষ ম্যাচও জিততে চায় বাংলাদেশ

সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় জামায়াতকে পাহারাদারের ভূমিকা পালন করতে হবে

সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় জামায়াতকে পাহারাদারের ভূমিকা পালন করতে হবে

আইওসির কোচিং কোর্সে বাংলাদেশের মাহফিজুল

আইওসির কোচিং কোর্সে বাংলাদেশের মাহফিজুল

নাটোরে পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা সপ্তাহ শুরু

নাটোরে পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা সপ্তাহ শুরু

পটিয়ায় জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদ্ন্নুবী অনুষ্ঠিত

পটিয়ায় জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদ্ন্নুবী অনুষ্ঠিত

মীরসরাইয়ে কমছে পানি তীব্র হচ্ছে নদীভাঙন

মীরসরাইয়ে কমছে পানি তীব্র হচ্ছে নদীভাঙন

বিএনপিতে কোনো সন্ত্রাসী চাঁদাবাজের ঠাঁই হবে না

বিএনপিতে কোনো সন্ত্রাসী চাঁদাবাজের ঠাঁই হবে না

নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেয়াই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব

নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেয়াই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব

নেমে গেছে বানের পানি স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতচিহ্ন

নেমে গেছে বানের পানি স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতচিহ্ন

সভাপতি শওকত সম্পাদক মানিক

সভাপতি শওকত সম্পাদক মানিক

সংযোগ সড়ক ভেঙে দুর্ভোগে ৬ গ্রামবাসী

সংযোগ সড়ক ভেঙে দুর্ভোগে ৬ গ্রামবাসী

বাড়িভিটা হারিয়ে দিশেহারা তিস্তা পাড়ের মানুষ

বাড়িভিটা হারিয়ে দিশেহারা তিস্তা পাড়ের মানুষ

ভয়াবহ বন্যায় কৃষি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের সর্বনাশ

ভয়াবহ বন্যায় কৃষি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের সর্বনাশ

মাদরাসা শিক্ষার সংস্কার : একটি পর্যালোচনা

মাদরাসা শিক্ষার সংস্কার : একটি পর্যালোচনা