ফরিদপুর, চরভদ্রাসন উপজেলার সোলালী ব্যাংক থেকে নোট পরিবর্তন করার নাম করে খালেদা নামীয় এক মহিলার নিকট হতে একাশি হাজার টাকা প্রতারনা করে হাতিয়ে নেয় তিন প্রতারক। বিষয়টি রোববার (২১ জানুয়ারি) চরভদ্রাসন সোনালী ব্যাংকের জনৈক কর্মকর্তা গণমাধ্যম কে নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান,ঘটনার দিন গত (১৬ জানুয়ারি) চরভদ্রাসন সোনালী ব্যাংক থেকে একজন নারী গ্রাহক নগদ এক লাখ দুই হাজার টাকা উওোলন করেন।

পাশে থাকা তিন প্রতারক তার কাছ থেকে পাঁচ শত টাকার নোটের বান্ডিল পাল্টিয়ে এক হাজার টাকা দেওয়ার কথা বলে, নয়া কৌশলে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে ৮১ হাজার টাকা নিয়ে প্রতারক চক্রটি মুহুর্তের মধ্যেই চম্পট দেয়।

তাৎক্ষণিক ঐ মহিলা ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে জানান।
এরপর ব্যাংকের সিসি ফুটেজের অংশটি জেলার সোনালি ব্যাংকসহ অন্যান্য ব্যাংকেও সরবরাহ করা হয় বলে প্রতারনার শিকার হওয়া ঐ নারী গণমাধ্যম কে নিশ্চিত করেন।
ঐদিনই ঐ নারীর চরভদ্রাসন থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

এরই ধারাবাহিকতায়, গত (১৮ জানুয়ারী) ভাঙ্গা উপজেলার একটি ব্যাংকে অপর একটি প্রতারনা ঘটনা ঘটে। এবং প্রতারণা করার তিন প্রতারক জনতার সহযোগিতায় পুলিশ তাদের পাকরাও করে।

এই বিষয়, জানাজানি হওয়ার পর চরভদ্রাসন উপজেলার সোনালী ব্যাংক কর্তৃপক্ষও চরভদ্রাসন থানা, ভাঙ্গা ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করেন।

এবং চরভদ্রাসন থানা ও অবগত হন। যেহেতু ৮১ হাজার টাকা খোয়ানো নারী গ্রাহক চরভদ্রাসন থানায় আগেই একটি অভিযোগ দায়ের করেছিলেন।

সেই সূত্র ধরে, ভাঙ্গায় আটককৃতরা চরভদ্রাসন থানা পুলিশের হস্তান্তরের আওতায় আসে। তিন প্রতারক চরভদ্রাসন থানা ঘুরে গতকাল(২০ জানুয়ারি) কোর্টে চালান হলে বিজ্ঞ আদালত
আটককৃত তিন প্রতারকে তথা, ফারুক মিয়া(৫০) মোঃ খোকন ফকির(৪৯) এবং আব্দুল রব মোল্লা(৬৯) জেল হাজতে পাঠানোর আদেশ দেন।

এই বিষয়ে, চরভদ্রাসন থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আবুল ওহাব গণমাধ্যম কে জানান। গত মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারী) চরভদ্রাশন সোলালী ব্যাংক থেকে বেলা আনুমানিক ১১ঃ৩০ মিনিটে খালেদা বেগম(৪৫) স্বামী খলিল ব্যাপারী, গ্রাম দানেচ ফকির ডাঙ্গী,থানা সদরপুর,ফরিদপুর, ব্যাংক থেকে একলক্ষ দুই হাজার টাকা উত্তোলন করেন। প্রতারকারা পাঁচশত টাকার নোট নিয়ে, এক হাজর টাকার নোট দেয়ার কথা বলে ৮১ হাজার টাকা নিয়ে কৌশলে চম্পট দেয়।

এই বিষয়ে ঐ মহিলা চরভদ্রাসন থানায় অভিযোগ জানালে পুলিশ ব্যাংকের সিসি ক্যামেরার দ্বারায় ফুটেজ সংগ্রহ করে বিভিন্ন জায়গা প্রেরণ করেন।
এর ভিক্তিতে গত শুক্রবার প্রতারকরা ভাঙ্গা থানায় গত (১৮ জানুয়ারি) আরো একটি নতুন প্রতারনার ঘটনা ঘটালে, জনতা- পুলিশ একসাথে ধরে ফেলে।
পুলিশ জানায় প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটককৃত প্রতারকরা তাদের অপরাধ স্বীকার করেন। এবং তারা একটি দলবদ্ধ চক্র।৷ স্হানীয় ভাবে৷ এদেরকে চোর্টপার্টি বলা হয়। উল্লেখ্য, আটকৃত তিন প্রতারক শিবচর ও নগরকান্দা উপজেলার লোক বলে থানা সূত্রে জানাগেছে।

ফরিদপুর, চরভদ্রাসন উপজেলার সোলালী ব্যাংক থেকে নোট পরিবর্তন করার নাম করে খালেদ নামীয় এক মহিলার নিকট হতে একাশি হাজার টাকা প্রতারনা করে হাতিয়ে নেয় তিন প্রতারক। বিষয়টি রোববার (২১ জানুয়ারি) চরভদ্রাসন সোনালী ব্যাংকের জনৈক কর্মকর্তা গণমাধ্যম কে নিশ্চিত করেন। তিনি জানান,ঘটনার দিন গত (১৬ জানুয়ারি) চরভদ্রাসন সোনালী ব্যাংক থেকে একজন নারী গ্রাহক নগদ এক লাখ দুই হ হাজার টাকা উওোলন করেন।

পাশে থাকা তিন প্রতারক তার কাছ থেকে পাঁচ শত টাকার নোটের বান্ডিল পাল্টিয়ে এক হাজার টাকা নেওয়ার কথা বলে, নয়া কৌশলে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে ৮১ হাজার টাকা নিয়ে প্রতারক চক্রটি মুহুর্তের মধ্যেই চম্পট দেয়।

তাৎক্ষণিক ঐ মহিলা ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে জানান।
এরপর ব্যাংকের সিসি ফুটেজের অংশটি জেলার সোনালি ব্যাংকসহ অন্যান্য ব্যাংকেও সরবরাহ করা হয় বলে প্রতারনার শিকার হওয়া ঐ নারী গণমাধ্যম কে নিশ্চিত করেন। এবং ঐ নারীর চরভদ্রাসন থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন।

এরই ধারাবাহিকতায়, গত (১৮ জানুয়ারী) ভাঙ্গা উপজেলার একটি ব্যাংকে অপর একটি প্রতারনা ঘটনা ঘটে। এবং প্রতারণা করার তিন প্রতারক জনতার সহযোগিতায় পুলিশ তাদের পাকরাও করে।
এই বিষয় জানাজানি হওয়ার পর চরভদ্রাসন উপজেলার সোনালী ব্যাংক কর্তৃপক্ষও ভাঙ্গা ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করেন।

এবং চরভদ্রাসন থানা ও অবগত হন। যেহেতু ৮১ হাজার টাকা খোয়ানো নারী গ্রাহক চরভদ্রাসন থানায় একটি অভিযোগ ঘটনার দিনই দায়ের করেছিলেন।

সেই সূত্র ধরে, ভাঙায় আটককৃতরা চরভদ্রাসন থানা পুলিশের হস্তান্তরের আওতায় আসে। তিন প্রতারক চরভদ্রাসন থানা ঘুরে গতকাল(২০ জানুয়ারি) কোর্টে চালান হলে বিজ্ঞ আদালত
আটককৃত প্রতারকরা তিন প্রতারক , ফারুক মিয়া(৫০) মোঃ খোকন ফকির(৪৯) এবং আব্দুল রব মোল্লা(৬৯) জেল হাজতে পাঠানোর আদেশ দেন।

এই বিষয়ে চরভদ্রাসন থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আবুল ওহাব গণমাধ্যম কে জানান। গত মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারী) চরভদ্রাশন সোলালী ব্যাংক থেকে বেলা আনুমানিক ১১ঃ৩০ মিনিটে খালেদা বেগম(৪৫) স্বামী খলিল ব্যাপারী, গ্রাম দানেচ ফকির ডাঙ্গী,থানা সদরপুর,ফরিদপুর, ব্যাংক থেকে একলক্ষ দুই হাজার টাকা উত্তোলন করেন। প্রতারকারা পাঁচশত টাকার নোট নিয়ে, এক হাজর টাকার নোট দেয়ার কথা বলে ৮১ হাজার টাকা নিয়ে কৌশলে চম্পট দেয়।

এই বিষয়ে ঐ মহিলা চরভদ্রাসন থানায় অভিযোগ জানালে পুলিশ ব্যাংকের সিসি ক্যামেরার দ্বারায় ফুটেজ সংগ্রহ করে বিভিন্ন জায়গা প্রেরণ করেন।
এর ভিক্তিতে গত শুক্রবার প্রতারকরা ভাঙ্গা থানায় গত (১৮ জানুয়ারি) আরো একটি নতুন প্রতারনার ঘটনা ঘটালে, জনতা- পুলিশ একসাথে ধরে ফেলে।
পুলিশ জানায় প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটককৃত প্রতারকরা তাদের অপরাধ স্বীকার করেন। এবং তারা একটি দলবদ্ধ চক্র।৷ স্হানীয় ভাবে৷ এদেরকে চোর্টপার্টি বলা হয়। উল্লেখ্য, আটকৃত তিন প্রতারক শিবচর ও নগরকান্দা উপজেলার লোক বলে থানা সূত্রে জানাগেছে।

ফরিদপুর, চরভদ্রাসন উপজেলার সোলালী ব্যাংক থেকে নোট পরিবর্তন করার নাম করে খালেদ নামীয় এক মহিলার নিকট হতে একাশি হাজার টাকা প্রতারনা করে হাতিয়ে নেয় তিন প্রতারক। বিষয়টি রোববার (২১ জানুয়ারি) চরভদ্রাসন সোনালী ব্যাংকের জনৈক কর্মকর্তা গণমাধ্যম কে নিশ্চিত করেন। তিনি জানান,ঘটনার দিন গত (১৬ জানুয়ারি) চরভদ্রাসন সোনালী ব্যাংক থেকে একজন নারী গ্রাহক নগদ এক লাখ দুই হ হাজার টাকা উওোলন করেন।

পাশে থাকা তিন প্রতারক তার কাছ থেকে পাঁচ শত টাকার নোটের বান্ডিল পাল্টিয়ে এক হাজার টাকা নেওয়ার কথা বলে, নয়া কৌশলে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে ৮১ হাজার টাকা নিয়ে প্রতারক চক্রটি মুহুর্তের মধ্যেই চম্পট দেয়।

তাৎক্ষণিক ঐ মহিলা ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে জানান।
এরপর ব্যাংকের সিসি ফুটেজের অংশটি জেলার সোনালি ব্যাংকসহ অন্যান্য ব্যাংকেও সরবরাহ করা হয় বলে প্রতারনার শিকার হওয়া ঐ নারী গণমাধ্যম কে নিশ্চিত করেন। এবং ঐ নারীর চরভদ্রাসন থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন।

এরই ধারাবাহিকতায়, গত (১৮ জানুয়ারী) ভাঙ্গা উপজেলার একটি ব্যাংকে অপর একটি প্রতারনা ঘটনা ঘটে। এবং প্রতারণা করার তিন প্রতারক জনতার সহযোগিতায় পুলিশ তাদের পাকরাও করে।
এই বিষয় জানাজানি হওয়ার পর চরভদ্রাসন উপজেলার সোনালী ব্যাংক কর্তৃপক্ষও ভাঙ্গা ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করেন।

এবং চরভদ্রাসন থানা ও অবগত হন। যেহেতু ৮১ হাজার টাকা খোয়ানো নারী গ্রাহক চরভদ্রাসন থানায় একটি অভিযোগ ঘটনার দিনই দায়ের করেছিলেন।

সেই সূত্র ধরে, ভাঙায় আটককৃতরা চরভদ্রাসন থানা পুলিশের হস্তান্তরের আওতায় আসে। তিন প্রতারক চরভদ্রাসন থানা ঘুরে গতকাল(২০ জানুয়ারি) কোর্টে চালান হলে বিজ্ঞ আদালত
আটককৃত প্রতারকরা তিন প্রতারক , ফারুক মিয়া(৫০) মোঃ খোকন ফকির(৪৯) এবং আব্দুল রব মোল্লা(৬৯) জেল হাজতে পাঠানোর আদেশ দেন।

এই বিষয়ে চরভদ্রাসন থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আবুল ওহাব গণমাধ্যম কে জানান। গত মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারী) চরভদ্রাশন সোলালী ব্যাংক থেকে বেলা আনুমানিক ১১ঃ৩০ মিনিটে খালেদা বেগম(৪৫) স্বামী খলিল ব্যাপারী, গ্রাম দানেচ ফকির ডাঙ্গী,থানা সদরপুর,ফরিদপুর, ব্যাংক থেকে একলক্ষ দুই হাজার টাকা উত্তোলন করেন। প্রতারকারা পাঁচশত টাকার নোট নিয়ে, এক হাজর টাকার নোট দেয়ার কথা বলে ৮১ হাজার টাকা নিয়ে কৌশলে চম্পট দেয়।

এই বিষয়ে ঐ মহিলা চরভদ্রাসন থানায় অভিযোগ জানালে পুলিশ ব্যাংকের সিসি ক্যামেরার দ্বারায় ফুটেজ সংগ্রহ করে বিভিন্ন জায়গা প্রেরণ করেন।
এর ভিক্তিতে গত শুক্রবার প্রতারকরা ভাঙ্গা থানায় গত (১৮ জানুয়ারি) আরো একটি নতুন প্রতারনার ঘটনা ঘটালে, জনতা- পুলিশ একসাথে ধরে ফেলে।
পুলিশ জানায় প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটককৃত প্রতারকরা তাদের অপরাধ স্বীকার করেন। এবং তারা একটি দলবদ্ধ চক্র।৷ স্হানীয় ভাবে৷ এদেরকে চোর্টপার্টি বলা হয়। উল্লেখ্য, আটকৃত তিন প্রতারক শিবচর ও নগরকান্দা উপজেলার লোক বলে থানা সূত্রে জানাগেছে।