অনুমতি দেবে না সরকার ইনশাআল্লাহ জুমার খুৎবা পূর্ব বয়ান
০১ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:২৯ পিএম | আপডেট: ০১ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৩০ পিএম
বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি আব্দুল মালেক বলেছেন, জাতিসংঘের কাছ থেকে কখনো মানবাধিকারের সবক নিতে হবে না। যাদের কাছে কুরআন-সুন্নাহ নেই তাদের মানবাধিকারের নামে কোনো সহযোগিতার দরকার নেই। তাদের মানবাধিকার হচ্ছে সমকামিতার বিস্তার ঘটানো। মানবাধিকারের নাম দিয়ে তারা ঢাকায় অফিস খুলতে চায়। এদেশের সচেতন জনগণ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলতে দিতে রাজি হবেন না। খতিব বলেন, ইনশাআল্লাহ আমাদের সরকার ঢাকায় জাতিসংঘের কোনো অফিস খোলার অনুমতি দেবে না। আজ জুমার খুৎবা পূর্ব বয়ানে খতিব মুফতি আব্দুল মালেক এসব কথা বলেন। খতিব বলেন, যুগ যুগ ধরে সন্ত্রাসী ইসরাইল ফিলিস্তিনে হত্যাযজ্ঞা চালাচ্ছে। অসহায় ফিলিস্তিনি গনগণের মাঝে খাদ্যদ্রব্য এবং ওষুধসামগ্রি প্রেরণের জন্য বর্বর ইসরাইলের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে দিতে পারে না জাতিসংঘ। সেই জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস ঢাকায় কোনো প্রয়োজন নেই। খতিব বলেন, আল্লাহ প্রথমে আদম (আ.) কে দুনিয়ায় পাঠিয়েছেন। পরে মা হওয়া (আ.) কে পাঠিয়েছেন। সেই আদিকাল থেকেই আল্লাম পুরুষ ও নারীকে পৃথক পৃথক বৈশিষ্ট্য দিয়ে সৃষ্টি করেছেন। কোনো পুরুষ যদি ভাবে আমি নারী হয়ে গেলাম। আবার কোনো নারী যদি ভাবে আমি পুরুষ হয়ে গেলাম। এটা হার কবিরা গুনা। এ ধরণের সিদ্ধান্ত আল্লাহর সাথে যুদ্ধ ঘোষণার শামিল। এ ধরনের নারী-পুরুষের স্বাধীনতার নামে পশ্চিমা বিশ্ব সমকামিতার বিষ ছড়াচ্ছে। খতিব বলেন, জাতিসংঘ মানবাধিকারের নামে ঢাকায় অফিস খোলে সমকামিতার প্রসার ঘটাতে চায়। এদেশের ধর্মপ্রাণ জনগণ ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস মেনে নিবে না। খতিব বলেন,সিন্ডিকেটর মাধ্যমে যারা দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে জুলুম করছে। তাদের সর্ম্পকে নবী (সা.) কড়া সতর্কবাণী দিয়েগেছেন। এটা কবিরাগুনা। যে ব্যক্তির চক্রান্তের দরুণ দ্রব্যমূল্য বাড়বে কিয়ামতের দিন আল্লাহ জাহান্নামের আগুনের ওপর বসিয়ে দিবেন। অকারণে যারা দ্রব্যমূল্য বাড়ায় আল্লাহ তাদের হেদায়েত দান করুন। খতিব বলেন, রাসূল (সা.) ঈদের ও শুক্রবার জুমার খুৎবায় অধিকাংশ সময় তাকওয়ার বিষয়ে বেশি বয়ান করতেন। আল্লাহ পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন তোমরা আমার প্রতি, নবী-রাসূলগণের এবং আখেরাতের প্রতি বিশ্বাস করেছো। তোমরা আল্লাহকে ভয় করো। তাকওয়ার জিন্দেগী অবলম্বন করো। সব সময় আল্লাহ যা ফরজ করেছেন আর যা হারাম করেছেন তা’ স্মরণ করো। খতিব বলেন, আল্লাহর সবচেয়ে বড় নেয়ামত হচ্ছে ঈমান ও তাকওয়া। আল্লাহর নেয়ামতের না শোকরিয়া করলে কিয়ামতের দিন আল্লাহকে চেহারা দেখানো কিভাবে। আল্লাহ যা ফরজ করেছেন তা’ পালন করতে হবে আর যা হারাম করেছেন তা’ থেকে বেঁচে থাকতে হবে। আমাদের আসল ভবিষ্যৎ মিযান পুলসিরাত এবং হাশরে ময়দান নিয়ে সকাল সন্ধ্যা ভাবতে হবে। আখেরাতের জন্য কতটুকু প্রস্তুতি নিচ্ছি তা’স্মরণ রাখতে হবে। হায়াত থাকতে আমলের হিসাব রাখতে হবে জান্নাতের জন্য কি আমল পাঠাচ্ছি আর জাহান্নামের জন্য কি আমল পাঠাচ্ছি। কবর থেকেই আমাদের ভালো মন্দের আমলের বিচার শুরু হয়ে যাবে। আমল ভালো হলে কবরের তিনটি জবাব দেয়া সহজ হয়ে যাবে । নবী (সা.) আদর্শ সুন্নতকে আকড়ে ধরতে হবে। কোনো বিদআতের ফাঁদে পা’ দেয়া যাবে না। তিনি বলেন, প্রত্যেক মানুষ কে কি আমল করে তা’ আল্লাহ সব দেখেন। আল্লাহকে ধোঁকা দেয়া যাবে না। রাসূল (সা.) বলেছেন, তোমরা আল্লাহকে ভয় করো। জুলুম থেকে বেঁচে থাকো। জালেম কবর ও হাশরে অন্ধকার দেখবে। সামান্য জুলুম করলেও কবর অন্ধকার হবে। শত শত মানুষকে জুলুম এবং কোটি কোটি মানুষকে জুলুম করলে তাকে কঠোর পরিণতি ভোগ করতে হবে।
আজ মহাখালীস্থ মসজিদের গাউছুল আজমের খতিব প্রিন্সিপাল মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক জুমার পূর্ব বয়ানে বলেন, আমরা কিয়ামতের খুবই নিকটবর্তী সময়ে অবস্থান করছি। এই সময়ে সকলকে সতর্ক থাকার জন্য নির্দেশ এসেছে কুরআন ও হাদিসে। স্বয়ং রাসূল (সা.) শেষ জামানার ফিতনা নিয়ে ভীতসন্তস্ত ছিলেন। বর্তমানে মুসলমানদের ঈমান ধ্বংশের জন্য বিধর্মীরা নানা ধরণের জাল বিছিয়ে রেখেছে। বিশেষ করে কিছু আলেম রূপধারী ইয়াহুদী নাসারাদের দোসর মুসলমানদের ঈমান আকীদা নষ্ট করার পাঁয়তারা করছে। যা ইয়াহুদীদের পূর্বপুরুষদের পুরোন অভ্যাস এখনও ধরে রেখেছে। এদের থেকে আমাদের সর্বদা সতর্ক থাকতে হবে। ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস খুলে মুসলিমদের ঈমান বিধ্বংশের চক্রান্ত চলছে বিশেষ করে সমকামিতার মত জঘন্ন ও ঘৃণিত কাজ প্রতিষ্ঠার পথকে সুগম করার নীলনকশা অঙ্কিত হচ্ছে। উপস্থিত মুসল্লিদের সতর্ক করতে গিয়ে খতিব হাদিসের উদ্বৃতি দিয়ে বলেন, আমর বিন আখতাব (রা.) বলেন, একদা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদেরকে নিয়ে ফজর নামায পড়লেন। অতঃপর মিম্বারে উঠে যোহর নামায পর্যন্ত ভাষণ দিলেন। যোহর নামায আদায় করে পুনরায় ভাষণ শুরু করে আসর নামায পর্যন্ত ভাষণ দান করলেন। অতঃপর আসর নামায শেষে ভাষণ শুরু করে সূর্যাস্ত পর্যন্ত ভাষণ দিলেন। এই দীর্ঘ ভাষণে তিনি কিয়ামতের পূর্ব পর্যন্ত যা হবে সবই বলে দিয়েছেন। আমাদের মধ্যে যারা সবচেয়ে জ্ঞানী তারাই এগুলো মুখস্থ রেখেছেন’’ ফিতনাগুলো একটি অপরটির চেয়ে ভয়াবহ হবে। এমনকি ফিতনায় পড়ে মানুষ দ্বীন থেকে বের হয়ে যাবে। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, নিশ্চয়ই কিয়ামতের পূর্বে অন্ধকার রাত্রির মত ঘন কালো অনেক ফিতনার আবির্ভাব হবে। সকালে একজন লোক মুমিন অবস্থায় ঘুম থেকে জাগ্রত হবে। বিকালে সে কাফেরে পরিণত হবে। বহু সংখ্যক লোক ফিতনায় পড়ে দুনিয়ার সামান্য স্বার্থের বিনিময়ে তাদের চরিত্র ও আদর্শ বিক্রি করে দিবে (বুখারী)। তেমনি একটি ফিতনা হিসেবে আবির্ভাব হতে যাচ্ছে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস। এ অফিসের মাধ্যমে একটি জনপদের মানুষের অধিকার আদায়ের নামে কি কি সংঘঠিত হয় তা বর্হিবিশ্বের দিকে তাকালেই আমরা দেখতে পাই। এদের মূল উদ্দেশ্য মুসলিমদের শরীয়াহ্ এর বিধনসমূহে কুঠারাঘাত করা এবং ইয়াহুদীদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা। যা দেশের ৯২ শতাংশ মানুষ কখনই মেনে নিবে না। আল্লাহ রাব্বুল আলমীন পবিত্র কুরআনের মাধ্যমে আমাদের জানিয়েছেন অবাধ যৌনাচার ও সমকামিতার ভয়াবহতা কি হতে পারে। জতিসংঘের মানবাধিকার অফিস যেসকল দেশে উপস্থিত রয়েছে সেখানকার মানুষ ধীরে ধীরে এর প্রভাবে নিকৃষ্ট সমকামিতা ও অবাধ যৌনাচারকে নাগরিক অধিকার হিসেব প্রতিষ্ঠিত করেছে। হযরত লূত (আঃ) এর কওমের ন্যায় আমরা যদি ধ্বংশ হতে না চাই। তাঁদের মত আজাব ও গজবে যদি আপতিত না হতে চাই, তাহলে এখনই এদের রুখে দিতে হবে। আল্লাহ আমাদের সকল প্রকার ফিতনা থেকে মুক্ত থাকার তাওফিক দান করুন। আমীন।
ঢাকা উত্তরা ৩ নং সেক্টর মসজিদ আল মাগফিরাহ এর খতিব মুফতি ওয়াহিদুল আলম আজ জুমার খুৎবায় বলেন, ইবাদত বন্দেগী ও নেক কাজের মধ্যে নিয়তের বিশুদ্ধতা ও ইখলাছ সবচেয়ে বেশি জরুরি। কুরআন ও হাদিসের বিপুলসংখ্যক বর্ণনায় যা পাওয়া যায় তার নির্যাস হল, রিয়া( মানুষকে দেখানো ) ও ছুমআ (মানুষকে শোনানো) এই দুটি ভয়ংকর আত্মীক রোগ যে মুসলমানের মধ্যে থাকবে তার সমস্ত আমল ধ্বংস হয়ে যাবে সে কিয়ামতের দিন আল্লাহর কাছে কোন প্রতিদান পাবে না বরং সে লাঞ্ছিত হয়ে জাহান্নামে প্রবেশ করবে । নামাজ, রোজা, যাকাত ,হজ ,তাহাজ্জুদ, জিহাদ ,দান সাদকাকারী, হাফেজ ও আলেম হওয়াসহ যেকোনো ধরনের ইবাদত বন্দেগী আল্লাহর নিকট মকবুল হওয়া এবং এর বিনিময় জান্নাত পাওয়ার জন্য পূর্ব শর্ত হলো ইখলাস ও সহীহ নিয়ত।
আল্লাহ তা'আলা বলেন, যে ব্যক্তি তার রবের সাক্ষাৎ কামনা করে সে যেন নেক আমল করে এবং তার রবের এবাদতের মধ্যে কাউকে শরিক না করে (সূরা কাহাফ, আয়াত ১১০)
হযরত উমর (রা.) বলেন নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন নিশ্চয় আমলের ফলাফল নির্ভর করে নিয়তের উপর, নিশ্চয় মানুষকে তা দেওয়া হবে যা সে নিয়ত করবে । যে ব্যক্তি আল্লাহ এবং তার রাসূলের উদ্দেশ্যে হিজরত করে তার হিজরত আল্লাহ এবং রাসূলের উদ্দেশ্যে গৃহীত হবে আর যে ব্যক্তি দুনিয়া পাওয়া অথবা কোন নারীকে বিবাহ করার উদ্দেশ্যে হিজরত করে তার হিজরত তার প্রত্যাশিত বিষয়ে গৃহীত হবে (বুখারী মুসলিম আবু দাউদ তিরমিজি নাসাঈ)
আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে প্রতিটি এবাদাত বন্দেগ শুধুমাত্র আল্লাহকে খুশি করার জন্য করার তৌফিক দান করুন। আমিন।
মিরপুরের ঐতিহ্যবাহী বায়তুল মামুর জামে মসজিদের খতিব মুফতি আব্দুর রহিম কাসেমী আজ জুমার খুৎবা পূর্ব বয়ানে বলেন, দেশপ্রেম ঈমানের অঙ্গ। দেশের জাতীয় পতাকা দেশের স্বাধীনতার প্রতীক। এর অবমাননা স্বাধীনতার প্রতি অবমাননা ও দেশদ্রোহীতার শামিল। চট্টগ্রামে স্বাধীনতা স্তম্ভে জাতীয় পতাকার উপরে গেরুয়া রঙের পতাকা উত্তোলন রাষ্ট্রদ্রোহীতার শামিল। যারা এমন কাজ করেছেন তারা রাষ্ট্রের শৃঙ্খলা বিরোধী কাজ করেছেন। দেশের শান্তি শৃংখলা রক্ষা করা প্রতিটি নাগরিকের আবশ্যকীয় দায়িত্ব। দেশের ক্ষতিসাধন জঘন্যতম অপরাধ। কেউ দেশের ক্ষতিসাধন করতে চাইলে তাকে কঠোর হস্তে দমন করা ইসলামের আবশ্যকীয় বিধান। সুতরাং যারা দেশের লাল সবুজের পতাকার উপরে গেরুয়া রঙের পতাকা উত্তোলন করে তারা দেশ প্রেমিক হতে পারে না। তারা দেশের শত্রু দেশের স্বাধীনতার শত্রু। দেশের মুসল্লি সমাজ এর তীব্র প্রতিবাদ জানায় এবং প্রকৃত দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছে। কারণ এ দেশ আমাদের সকলের এদেশকে আমরা জীবনের চাইতেও বেশী ভালোবাসি। দেশকে ভালোবাসা ইসলামের নির্দেশ । এ দেশ আমাদের মাতৃভূমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম মাতৃভূমিকে নিজে ভালবাসতেন এবং উম্মতদেরকেও মাতৃভূমিকে ভালোবাসার নির্দেশ দিয়েছেন। যার বাস্তব প্রমাণ নবীজি (সা.) এর
পবিত্র মক্কা শরিফ থেকে বিদায়ের প্রাক্কালে তিনি বলেছিলেন, হে মক্কা তুমি আমার মাতৃভূমি ‘ভূখ- হিসেবে তুমি কতই না উত্তম, আমার কাছে তুমি কতই না প্রিয়। যদি আমার স্বজাতি আমাকে বের করে না দিত, তবে কিছুতেই আমি অন্যত্র বসবাস করতাম না। (তিরমিজি, হাদিস : ৩৯২৬)।
অন্য হাদিসে এসেছে, আবদুল্লাহ বিন আদি বিন হারাম (রা.) বলেন, ‘আমি রাসূল (সা.)-কে খাজওয়ারা নামক স্থানে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেছি। সেখানে তিনি বলেছেন, আল্লাহর শপথ! (হে মক্কা) আল্লাহর জমিনে তুমিই সর্বশ্রেষ্ঠ। যদি তোমার কাছ থেকে আমাকে বের করে দেওয়া না হতো, তবে আমি তোমায় ছেড়ে অন্য কোথাও যেতাম না। (তিরমিজি, হাদিস : ৩৯২৫)।
এ আবেগময় বেদনাকাতর অভিব্যক্তি রাসূল (সা.)-এর দেশপ্রেমের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। অন্য হাদিসে আনাস (রা.) বলেন, ‘আমি খায়বর অভিযানে খাদেম হিসেবে রাসূল (সা.)-এর সঙ্গে গেলাম। অভিযান শেষে রাসূল (সা.) যখন ফিরে এলেন, উহুদ পাহাড় তার দৃষ্টিগোচর হলো। তিনি বলেন, ‘এই পাহাড় আমাদের ভালোবাসে, আমরাও একে ভালোবাসি।’ (বুখারি, হাদিস : ২৮৮৯)।
হিজরত করে মদিনায় গমন করার পর রাসূল (সা.) প্রায়ই মক্কায় ফিরে যেতে ব্যাকুল হয়ে পড়তেন। আল্লাহ তাঁকে সান্ত¡না দিয়ে বলেন, ‘যিনি তোমার জন্য কোরআনকে (জীবন) বিধান বানিয়েছেন, তিনি তোমাকে অবশ্যই তোমার জন্মভূমিতে ফিরিয়ে আনবেন। ’ (সূরা কাসাস, আয়াত : ৮৫)।
খতিব বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে সবাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যেভাবে সম্মিলিত ভাবে একত্রে জুমার নামাজ আদায় করি এর থেকে শিক্ষা নিয়ে এভাবেই দল-মত-নির্বিশেষে ইস্পাতকঠিন ঐক্যবদ্ধ ভাবে দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব শান্তি শৃংখলা রক্ষার কাজে আত্মনিয়োগ করা ঈমানের দাবী। আল্লাহ সবাইকে তাওফিক দান করেন। আমিন।
বিভাগ : বাংলাদেশ
মন্তব্য করুন
এই বিভাগের আরও
আরও পড়ুন
ইসলামী রাষ্ট্র গঠিত হলে পূর্ণাঙ্গ মানবাধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে : মাওলানা হাবীবুল্লাহ মিয়াজী
শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংসকারী কুশীলবদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে -জাতীয় শিক্ষক ফোরাম
ফিলিস্তিনে ইসরাইলের বর্বর হামলার প্রতিবাদে ঢাকায় আলোচনা সভা, মুসলিম উম্মাহর ঐক্য চান আলোচকরা
বিনা ভোটের সরকার দেশের লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা লুট করে পাচার করেছে - সাঈদ সোহরাব
গণহত্যায় জড়িত পুলিশের তালিকা হচ্ছে
'নিজ জন্মভূমি ভারতেই অপমানিত হলেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর'
জাতীয় পার্টির সব কার্যালয়ের সামনে গণপ্রতিরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করলো ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র-জনতা
বিএনপি-র নির্বাহী কমিটির সদস্য হামিদুর রহমান হামিদের বংশাল এলাকায় পথসভা
সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ হলো কাকরাইল ও এর আশপাশের এলাকায়
জিশান-সাইফউদ্দিন ঝড়ে জয় দিয়ে শুরু বাংলাদেশের
সাভার সার্কেল পুলিশের সাবেক এএসপি শাহিদুল কারাগারে
চট্টগ্রামে বই পড়ে ৫ হাজার ৫০৩ শিক্ষার্থীর পুরস্কার লাভ
বিএনপি জনগনের সাথে ছিল আছে এবং থাকবে - ফরিদুল কবীর তালুকদার শামীম
গোদাগাড়ীতে কোচিং সেন্টারের পরিচলক এক ছাত্রীর সাথে আপত্তিকর দেখে এলাকাবাসী অবরুদ্ধ করে থানা পুলিশের হাতে তুলে দেন।
'মানুষের গণতন্ত্র, ন্যায় বিচার ও জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করাই হচ্ছে গণঅধিকার পরিষদের মূল লক্ষ্য' - গণঅধিকার পরিষদ
জাতির জনক ট্যাগ ব্যবহার করে ফ্যাসিজমের প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিলো- ড.সলিমুল্লাহ খান
আনুপাতিক হারে সংসদ নির্বাচনের দাবি সংস্কারের নামে কুসংস্কার বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন
সিলেট সীমান্ত হয়ে ভারতে পালাতে যেয়ে ধরা খেলেন এক আ'লীগ নেতা !
নির্বাচনে জিততে যেভাবে ধর্মকে ব্যবহার করছেন ট্রাম্প
আগামীদিনের রাজনীতি তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশের গড়ার রাজনীতি