কৃষির আধুনিকীকরণে জোর উদ্যোগ নিতে হবে
০৯ এপ্রিল ২০২৩, ০৮:৩৭ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ১১:৫০ পিএম
বাংলাদেশের শতকরা ৮০-৮৫ ভাগ মানুষ ওতোপ্রোতোভাবে কৃষির সাথে জড়িত। কৃষিই দেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। করোনাকালীন সময়ে যখন সারাবিশ্ব অর্থনৈতিকভাবে দিশেহারা হয়ে পড়েছে, তখন আমাদের দেশের কৃষকরা করোনা মহামারিকে উপেক্ষা করে হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম করে মোটামুটিভাবে দেশের অর্থনীতিকে সচল রেখেছিল। সে কারণে কৃষির উন্নতির ধারা অব্যাহত আছে এবং দেশকে রক্ষা করেছে অর্থনৈতিক ও সামাজিক চরম সংকট থেকে। স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত কৃষি খাতের যত উন্নতি হয়েছে, তা অন্য কোনো খাতে হয়নি। বর্তমানে দেশ খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পন্ন হয়েছে। এর পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান রয়েছে আমাদের দেশের কৃষকের। এবার বন্যার কারণে আমন ধানের ক্ষতি হয়েছে, ফলে উৎপাদন কম হয়েছে। তাই ধান কাটা মওসুমেই চালের মূল্য রেকর্ড পরিমাণে বেড়েছে। দেশে কৃষিপণ্যের উৎপাদন ব্যয় অত্যধিক হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে, কৃষিখাতে সরকারিভাবে অবহেলা। গত ৮০ দশকের দিকে কৃষিখাতের উন্নতিতে গুরুত্ব না দিয়ে শিল্পায়নের দিকে গুরুত্ব দেয়া হয়েছিল সরকারিভাবে। কিন্তু শিল্পায়ন তো হয়ইনি বরং শিল্পের নামে হরিলুট হয়েছে ব্যাংক ঋণ, সরকারি জমি ও বিরাষ্ট্রীয়করণকৃত কল-কারখানা নিয়ে। অন্যদিকে, কৃষিখাত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ব্যাপক। সরকারিভাবে কৃষিখাতের প্রতি অবহেলা এখনও চলছে। যেমন সামান্য লোকসানের কারণে সব সরকারি পাটকল বন্ধ করে দিয়ে শ্রমিকদের চাকরি থেকে বিদায় করে দেয়া হয়েছে। অথচ করোনাকালে সব পণ্যের রফতানি হ্রাস পেলেও পাট ও পাট পণ্যের রফতানি বেড়েছে ৪০%। সর্বোপরি পাট থেকে পলিব্যাগ আবিষ্কার করার পরও তা উৎপাদন করা হচ্ছে না। এতে পরিবেশের ধ্বংস অব্যাহত আছে। অথচ, দুর্নীতি ও অপচয় বন্ধ এবং মিলগুলো সংস্কার করা হলে সরকারি পাটকলগুলো লাভজনক করা সম্ভব। কিন্তু তা করা হচ্ছে না। ফলে পাটের কদর বৃদ্ধি পাচ্ছে না। সংশ্লিষ্ট শ্রমিকরা চাকরি ফিরে পাচ্ছে না। কৃষক পাটচাষে নিরুৎসাহী হয়ে উঠেছে।
খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি করার জন্য প্রয়োজন খরা, বন্যা, লবণ সহিষ্ণু ও পুষ্টিসমৃদ্ধ সর্বশেষ উদ্ভাবিত অধিক উৎপাদনশীল বীজ তথা হাইব্রিড উদ্ভাবন ও ব্যবহার করা। এসবের অনেক বীজ দেশের কৃষি বিজ্ঞানীরা উদ্ভাবন করেছেন। আমাদের দেশে এখন পর্যন্ত ব্রি ১০৫টি উচ্চ ফলনশীল জাত ও ২৫০টি লাগসই কৃষি প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে। কিন্তু উচ্চ ফলনশীল বীজ উদ্ভাবন করেই ক্ষান্ত হলে চলবে না, উদ্ভাবিত এ বীজগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কার্যকর, সেগুলোকে সাশ্রয়ী মূল্যে কৃষকের কাছে পৌঁছে দিতে হবে এবং ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। উপরন্তু আরও অধিক উৎপাদনশীল বীজ উদ্ভাবন করতে হবে। কারণ, ফলন যত বৃদ্ধি পাবে, উৎপাদন ব্যয় তত হ্রাস পাবে। মাংস-৬.৯৫ মিলিয়ন টনের বিপরীতে উৎপাদনের পরিমাণ ৫.৮৬ মিলিয়ন টন। দুধ-১৪.৪৮ মিলিয়ন টনের বিপরীতে উৎপাদনের পরিমাণ ৬.৯৭ মিলিয়ন টন। ভোজ্যতেল ২০ লাখ টনের বিপরীতে উৎপাদনের পরিমাণ ৫ লাখ টন। ডাল ২৫ লাখ টনের বিপরীতে উৎপাদনের পরিমাণ ৯ লাখ টন। চিনি ১৪ লাখ টনের বিপরীতে উৎপাদনের পরিমাণ ১ লাখ টন। পেঁয়াজ ২৪ লাখ টনের বিপরীতে উৎপাদনের পরিমাণ ১৫ লাখ টন। আদা ৩ লাখ টনের বিপরীতে উৎপাদনের পরিমাণ ২ লাখ টন। রসুন ৬ লাখ টনের বিপরীতে উৎপাদনের পরিমাণ ৫ লাখ টন। এসব পণ্যে উৎপাদন প্রয়োজন মতো বৃদ্ধি করে ঘাটতি পূরণ করতে হবে। অন্যথায় আমদানিতে বিপুল অর্থ ব্যয় হবে।
দেশের কৃষি খাতকে বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার সক্ষমতা অর্জন করতে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় প্রয়োজন। যার অন্যতম হচ্ছে কৃষিকে সম্পূর্ণরূপে যান্ত্রিকীকরণ, সর্বাধুনিক কৃষিপ্রযুক্তির ব্যবহার, সব ফসলি জমিকে সেচের আওতায় আনা ও সব সেচযন্ত্রকে বিদ্যুৎ/সৌর বিদ্যুৎচালিত করা, সব কৃষি উপকরণের মূল্য সাশ্রয়ী করা এবং কৃষকের প্রয়োজন মোতাবেক স্বল্প সুদে ব্যাংক ঋণের ব্যবস্থা করা। এখনও কৃষি জমির ২৭% সেচের আওতার বাইরে রয়েছে। উপরন্তু যে জমি সেচের আওতায় এসেছে, তার বেশিরভাগই চালিত হচ্ছে জ্বালানি তেলভিত্তিক সেচ মেশিন দিয়ে। বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী ‘বিএডিসির তথ্য মতে, দেশের সেচ কাজে অবদান-গভীর নলকূপের ১৯.২৬%, শক্তিচালিত পাম্পের ২২.৩৫% ও অগভীর নলকূপের ৫৩.৫৯%। ২০১৮-১৯ সেচ মৌসুমে মোট সেচকৃত জমির পরিমাণ ছিল ৫৫.৮৭ লাখ হেক্টর, যা মোট সেচযোগ্য জমির ৭৩%। মোট সেচকৃত এলাকার ৪৪% জমিতে বিদ্যুৎচালিত যন্ত্র আর ৫৬% জমিতে ডিজেল চালিত সেচযন্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। ডিজেল চালিত সেচযন্ত্র ব্যবহারের কারণে ৫,৬২০ কোটি টাকা অতিরিক্ত ব্যয় হয়েছে। অথচ, ডিজেল চালিত ২,০৯,৬৪৪টি অগভীর নলকূপকে বিদ্যুৎ বা সৌরশক্তি চালিত সেচ পাম্পে রূপান্তরকরণে সেচযন্ত্র পরিচালনা বাবদ বাড়তি খরচ হবে ১১৬ কোটি টাকা। উপরন্তু এতে তিন হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের প্রয়োজন হতে পারে। ডিজেল চালিত সেচযন্ত্রকে বিদ্যুৎ চালিত করতে ১১৬ কোটি টাকার ব্যয় খুব সামান্য ব্যয়। দেশে বিদ্যুতের অভাব নেই। বরং সক্ষমতার অর্ধেকের বেশি বিদ্যুৎ কারখানা বন্ধ রাখতে হচ্ছে চাহিদা না থাকায়। এতে বিপুল অর্থ গচ্চা যাচ্ছে, তাই খুব দ্রুত সব ডিজেল চালিত সেচযন্ত্রকে বিদ্যুৎ চালিত করে বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়ার ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। তাহলে কৃষিপণ্যের উৎপাদনে সেচের ব্যয় কম পক্ষে প্রতি সেচ মওসুমে ৫ হাজার কোটি টাকার অধিক হ্রাস পাবে। ফলে ফসল উৎপাদনের ব্যয় হ্রাস পাবে। আরও হ্রাস পাবে সব সেচযন্ত্রে সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহার করতে পারলে। পাশাপাশি যেসব কৃষিজমি এখনও সেচের আওতার বাইরে রয়েছে, সে সব জমি সেচের আওতায় আনা এবং সেসব সেচযন্ত্র বিদ্যুৎচালিত করা জরুরি। তাহলে ফসল উৎপাদন অনেক বৃদ্ধি পাবে। অপরদিকে, বিএডিসির জরিপ রিপোর্ট মতে, ‘বর্তমানে সেচ কাজে মাত্র ২৭% ভূউপরিস্থ পানি ব্যবহার হচ্ছে। বাকি সেচ কাজ চলছে ভূগর্ভস্থ পানি দিয়ে। এতে পানির স্তর নেমে যাচ্ছে’। কিন্তু দেশের পানির স্তর নেমে যাওয়া দেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। তাই শতভাগ সেচ কাজে ভূউপরিস্থ পানি ব্যবহারের ব্যবস্থা করা দরকার। উপরন্তু সেচের দক্ষতা শতভাগ করা প্রয়োজন। তাহলে পানির অপচয় বন্ধ হবে এবং ব্যয় অনেক হ্রাস পাবে। বর্তমানে দেশে সেচ দক্ষতা ৩৮% বলে জানা গেছে।
দেশে কৃষিশ্রমিকের সংকট তীব্র। তাই মজুরি অত্যধিক। ফলে উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধি পাচ্ছে অনেক। তাই সমগ্র কৃষিকে যান্ত্রিকীকরণ করতে হবে। এতে মজুরি সংকট দূর হবে, অপচয় হ্রাস পাবে, সময় কম লাগবে। ফলে ফসলের উৎপাদন ব্যয় ব্যাপক হ্রাস পাবে। বর্তমান সরকার দেশের কৃষিকে যান্ত্রিকীরণে খুবই গুরুত্ব দিয়েছে। সরকার এ বছর ২০০ কোটি টাকার মাধ্যমে ৫০-৭০% ভর্তুকিতে কৃষকদের কম্বাইন্ড হারভেস্টার, রিপারসহ কৃষি যন্ত্রপাতি সরবরাহ করেছে। এছাড়াও ৩ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প নেয়া হয়েছে, যার মাধ্যমে প্রায় ৫১ হাজার কৃষিযন্ত্রপাতি দেয়া হবে।
কৃষি যন্ত্রপাতির সংযোজন কারখানা করা এবং প্রান্তিক পর্যায়ে যন্ত্রের ব্যবহার জনপ্রিয় ও রক্ষণাবেক্ষণ সহজতর করতে প্রশিক্ষিত জনবল তৈরির ব্যবস্থা করতে হবে। পাশাপাশি অন্য দেশের কৃষিযন্ত্র উৎপাদনকারী কোম্পানিগুলোকেও এ দেশে বিনিয়োগে উৎসাহীত করতে হবে। দেশে কৃষিযন্ত্রের সংযোজন ও প্রশিক্ষণের জন্য বিদেশি বিনিয়োগ হলে স্বল্প দিনের মধ্যেই দেশে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ ও কৃষিযন্ত্র ব্যবহার/মেরামত করার জন্য দক্ষ লোক তৈরি হবে। উৎপাদন ব্যয় ব্যাপক হ্রাস পাবে। তবে, যতদিন দেশে কৃষিযন্ত্র সংযোজন ও প্রশিক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় বিদেশি বিনিয়োগ না হবে, ততদিন কৃষিযন্ত্র আমদানি ও ভর্তুকি অব্যাহত রাখতে হবে।
অপরদিকে, দেশের কৃষিখাতের উৎপাদন ব্যয় কমানোর জন্য কৃষি উপকরণের মূল্য কমানো দরকার, বিশেষ করে রাসায়নিক ও কীটনাশকের। রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ওষুধের স্থলে জৈব সার ও প্রাকৃতিক নিয়মে বালাইনাশক পদ্ধতি ব্যবহার বৃদ্ধি করতে হবে। তাহলে উৎপাদন ব্যয় অনেক কমে যাবে। উপরন্তু জমির উর্বরা শক্তি বৃদ্ধি পাবে। ফলন ভালো হবে। ফলন ভালো নাহলে কৃষকরা ফসল ফলাবে না। তবুও কৃষক তার ফসলের ন্যায্যমূল্য পাচ্ছে না দীর্ঘদিন যাবৎ। ফলে তারা দিনে দিনে আর্থিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়েছে, যার ব্যাপক প্রভাব পড়ছে দেশের সার্বিক উন্নতিতে।
কৃষকের সব ফসলের ন্যায্যমূল্য পাওয়া নিশ্চিত করার জন্য দরকার প্রতিটি ফসল উঠার সাথে সাথে তা সরাসরি কৃষকের নিকট থেকে ন্যায্যমূল্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্রয় করা। তাহলেই কৃষক লাভবান হবে। আবার মওসুম শেষ হলে সেটাকে বাজারজাত করতে হবে। তাহলে মূল্য বৃদ্ধি পাবে না। ভোক্তারাও ক্ষতিগ্রস্ত হবে না। অবশ্য এ জন্য দরকার প্রয়োজনীয় সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ, প্যাকেজিং ও বাজারজাতকরণের ব্যবস্থা এবং তা সরকারিভাবেই। কারণ, এসব বেসরকারিভাবে হবে না। হলে এতোদিনে হয়ে যেত। অর্থাৎ দেশের কৃষিকে সম্পূর্ণরূপে আধুনিক করতে হবে সরকারি প্রচেষ্টায়। তাহলে বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার সক্ষমতা অর্জিত হবে। খাদ্য নিরাপত্তা, সার্বিক উন্নতি, বিপুল কর্মসংস্থান ইত্যাদি হবে এবং টেকসই হবে। অপরদিকে, সবজি, মৎস্য, মৎসজাত পণ্য ও হালাল মাংস রফতানির ব্যবস্থা করতে হবে। নতুবা উৎপাদনের পরিমাণ চাহিদার অতিরিক্ত হয়ে যাবে, যা দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করে রাখা কঠিন ও ব্যয়বহুল হবে।
লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ফ্যাসিস্ট হাসিনা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভয়ঙ্কর ষড়যন্ত্র করছে ইসলামী আইনজীবী পরিষদ
পতিত ফ্যাসস্টি আওয়ামী লীগ ভারতের মাধ্যমে দেশে আবারো সংঘাত সৃষ্টির পায়ঁতারা করছে -উখিয়া এবি পার্টির সংগঠক সমাবেশে বক্তারা
রূপালী ব্যাংকে এমডি পদে নিয়োগ পেয়েছেন ওয়াহিদুল ইসলাম
হরিরামপুরের শহীদ বুদ্ধিজীবী এডভোকেট এ কে এম সিদ্দিক বিশ্বাস
স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ছিলেন ভারতের দালাল -সহ-সেক্রেটারি জামায়েত ইসলামী
কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে জাতীয় স্মৃতিসৌধে-ডিআইজি ঢাকা রেঞ্জ
লজিটেক নিয়ে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের এম১৯৬ ব্লুটুথ মাউস
রাষ্ট্র গঠনে তারেক রহমানের ৩১দফা প্রচারে রামপালে বিশাল সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বিসিসিএমইএ আগাম নির্বাচনের সিদ্ধান্ত
‘ফিন্যান্স ডিরেক্টর অফ দ্য ইয়ার ২০২৪' হিসেবে স্বীকৃত পেলেন ব্র্যাকের সিএফও তুষার ভৌমিক
টেকনোলজি লিডারশিপে উৎকর্ষের জন্য সি-সুইট অ্যাওয়ার্ড পেলেন বিএটি বাংলাদেশের সারজিল সারওয়ার
আন্তর্জাতিক শিক্ষাক্রমের প্রতি বাংলাদেশি অভিভাবকদের আগ্রহ বাড়ছে
ইবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তার অভিযোগে গোল্ডেন লাইনের আটক
গণঅভ্যুত্থানের বিশ্বাসের সঙ্গে বেঈমানি করলে প্রধান উপদেষ্টাকেও ছাড় নয়
সচেতনতা হাজার হাজার শিশুকে বাঁচাতে পারে অন্ধত্ব থেকে: কর্মশালায় বক্তারা
হত্যা মামলার আসামি হয়েও ধরাছোয়ার বাইরে পুলিশ কর্মকর্তারা
৫ আগস্টের পর থেকে আমরা কথা বলার অধিকার ফিরে পেয়েছি -আবুল হোসেন আজাদ
গণ-অভ্যুত্থানের বিশ্বাসের সাথে বেঈমানি করলে কাউকেই ছাড়া দেয়া হবে না - রাজশাহীতে সারজিস আলম
বুদ্ধিজীবী হত্যার রহস্য আজও উন্মোচিত হয়নি- এড. মুয়াযযম হোসাইন হেলাল
মানিকগঞ্জে ডিএফএ'র নতুন কমিটির সভাপতি ইলিয়াস, সম্পাদক আলাউদ্দিন