মুক্তিযুদ্ধ থেকে ছাত্র-জনতার অভ্যুদয়

Daily Inqilab ড. মো. ময়নুল হক

০৬ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ০৬ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০৩ এএম

১৯৫৪ থেকে ১৯৭১ এর ২৫ মার্চ পর্যন্ত শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন এ দেশের অবিসংবাদিত নেতা এবং মাওলানা ভাসানী ছিলেন বটবৃক্ষ। কিন্তু ২৫ মার্চ ক্রাকডাউন হলে জাতি ঘোর অমানিশার অন্ধকারে নিমজ্জিত হয় যখন অবিসংবাদিত নেতা কারাগার বেছে নেন এবং আওয়ামীলীগ এর নেতৃবর্গ কৌশলগতকারণে আশ্রয় নেন ভারতে (যদিও এর অধিকাংশই জান বাঁচানোর জন্য নিরাপদ স্থানে পালিয়ে যান)। ২৬ মার্চ দিবাগত রাতে দেশের আকাশে উদিত হয় এক নতুন চাঁদ, ঘোর অমানিশার চাদর ভেদ করে যার বজ্রধ্বনী আকাশ বাতাসকে মথিত করে একটি কণ্ঠস্বর দুনিয়াকে কাপিয়ে তোলে I, Major Ziaur Rahman, Provisional Head of the Government, do hereby declare Bangladesh's Independence (যদিও ২৮ মার্চ তিনি সংশোধিতরূপে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষ থেকে দ্বিতীয় দফা স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন)। দেশের সাধারণ জনতা, ছাত্র-শিক্ষক, কৃষক-শ্রমিক সবাই ঝাঁপিয়ে পড়ে মুক্তির রণাঙ্গনে এবং ১৬ ডিসেম্বর এক সাগর রক্তের বিনিময়ে আমরা লাভ করি স্বাধীন পতাকা। আত্মপরিচয়ে বলিয়ান এক জাতিসত্ত্বার উন্মেষ ঘটে।

১১টি সেক্টরে বিভক্ত করে এম এ জি উসমানীর নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হলেও তাকে আসতে দেয়া হয়নি আত্মসমর্পণ স্থলে, এমন কী অস্থায়ী সরকার প্রধান বা সদস্য (সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজ উদ্দিন আহমদ, কামরুজ্জামান ও ক্যাপ্টেন মনসুর আলী) কেউই উপস্থিত হতে পারেননি। মূলত জেনারেল নিয়াজীর (পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর পঁচানব্বই হাজার সদস্যসহ) আত্মসমর্পণ হয় ঢাকায় ভারতীয় পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের চিফ জেনারেল অরোরার হাতে এবং স্বাধীনতা যুদ্ধের সকল ক্রেডিড নিয়ে নেয় ভারত। যুদ্ধের জন্য ভারত বাংলাদেশ স্বাধীন করার চেয়েও তারা পাকিস্তানকে দু’ টুকরো করতে পেরে ছিল আনন্দিত। শেখ মুজিবের দেশে প্রত্যাবর্তন পরবর্তী ছয় মাসের মধ্যে তিনি ভারতীয় বাহিনীকে ফেরত পাঠাতে সক্ষম হন। কিন্তু যুদ্ধ বিধ্বস্ত একটি দেশ পুনর্গঠনে তার সাঙ্গ-পাঙ্গদের দুর্নীতি লুটপাটের কারণে ব্যর্থতার পরিচয় দেন। ভারতীয় পরামর্শে রক্ষী বাহিনী গঠন করে হাজার হাজার মুক্তিযোদ্ধাকে মেরে ফেলেন, সেনাবাহিনীর মর্যাদাকে ক্ষুণœ করেন এবং বাকশাল গঠনের মাধ্যমে দেশকে একদলীয় শাসনের নিগুঢ়ে আবদ্ধ করেন এবং স্বৈরাচারী হয়ে ওঠেন যা তাকে ফেরাউনের তকমা লাগিয়ে দেয়। ১৫ অগাস্ট ১৯৭৫ এক সামরিক অভ্যুত্থানে সপরিবারে তিনি নিহত হন। তাঁর দুই মেয়ে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় বেঁচে যান। আওয়মী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতা মোস্তাকের নেতৃত্বে সরকার গঠিত হয় এবং ৩ নভেম্বর ১৯৭৫ মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফের নেতৃত্বে ভারতীয় লবির ক্যু সংগঠিত হয়, মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান গৃহবন্দী হন এবং মোস্তাক সরকারের অবসান ঘটে। কর্নেল তাহেরের নেতৃত্বে গণবাহিনী সামরিক বাহিনীর জোয়ানদের মাধ্যমে পাল্টা ক্যু সংগঠিত হলে খালেদ মোশাররফ মারা যান এবং ৭ নভেম্বর ভোর বেলা অমানিশার অন্ধকার কাটিয়ে সিপাহী জনতা ভাই ভাই শ্লোগানে মুখরিত হয় বাংলার আকাশ বাতাস। ঐতিহাসিক সিপাহী বিপ্লবের মাধ্যমে মুক্ত হন মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান। মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে তিনি প্রথমে সামরিক আইন জারি করেন এবং পরবর্তীতে বেসামরিক প্রশাসন প্রক্রিয়ায় দেশ পরিচালনা করেন। নিজে দল গঠন করেন এবং বহুদলীয় গণতন্ত্রের বাস্তবায়ন করেন। ফলে বিলুপ্ত আওয়ামী লীগ, মুসলিম লীগ ও জামায়াতে ইসলামীসহ বিভিন্ন দল রাজনীতি করার সুযোগ লাভ করে। মাত্র আড়াই বছর প্রেসিডেন্ট থাকা কালে জিয়াউর রহমান দেশের মাটি ও মানুষের নেতা হিসেবে আবির্ভূত হন, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের লক্ষ্যে ইরিগেশন প্রকল্প, মৎস্য চাষ প্রকল্পসহ অসংখ্য প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে আধুনিক বাংলাদেশ গঠনে ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেন। আন্তর্জাতিক চক্রান্তে এক ব্যর্থ সামরিক অভ্যুাত্থানে তিনিও শাহাদত বরণ করেন। তিনি একজন প্রাক্টিসিং মুসলিম হিসেবে রাষ্ট্রীয় মূলনীতিতে পরিবর্তন আনেন। এক আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস, সামাজিক ন্যায়বিচার ও সাম্য, ধর্মীয় মূল্যবোধ ও বিশ্বাসের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র ইত্যাদি রাষ্ট্র লক্ষ্য হিসেবে নির্বাচন করেন। নিজের দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)র মূল আদর্শ হিসেবে ইসলামী মূল্যবোধ ও বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ ধারণ করেন। ব্যক্তিগত জীবনে দুর্নীতিমুক্ত ও স্বজনপ্রীতিমুক্ত ছিলেন, যা তাঁকে দেশের সর্বস্তরের জনতার হৃদয়ের মনিকোঠায় ঠাই করে নেয় এবং এটিরই বহিঃপ্রকাশ ঘটে তার জানাযায় বিশ লক্ষাধিক লোকের অংশগ্রহণের মাধ্যমে এবং এর পরবর্তী সময়ে এ দেশের জনগণ আপোসহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে পরিচালিত বিএনপিকে বার বার ক্ষমতায় আসার সুযোগ তৈরী করে দেয়।

সেনাবাহিনীকে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান আত্মমর্যাদাশীল আধুনিক সেনাবাহিনী হিসেবে গড়ে তুলেছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়েই জন্ম হয়েছিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যাকে নিয়ে আমরা আজো গর্ববোধ করি। ঘূর্ণিঝড়-সাইক্লোনসহ যে কোন প্রাকৃতিক বিপর্যয়-বিপদে শেষ ভরসাস্থল হিসেবে সেনাবাহিনী মানবিক দায়িত্ব পালনে তার ত্যাগ ও নিষ্ঠার পরিচয় দিতে কখনো কুণ্ঠিত হয়নি। ২০২৪ এর জুলাই অভ্যুত্থানেও তাদের সীমাবদ্ধতাকে পাশ কাটিয়ে জনতার কাতারে শামিল হয়ে দেশ ও জাতিকে সমূহ বিপর্যয় থেকে রক্ষা করেছে। দেশ যখন রক্তের বন্যায় ভেসে যাওয়ার কথা ছিল, গৃহযুদ্ধের আশংকায় যখন মানুষ দিনাতিপাত করছিল, পুলিশ, বিজিবি, র‌্যাব-এর কমান্ড যখন ভেংগে পড়েছিল সে সময়েও সেনাবাহিনীর বুদ্ধিদীপ্ত নেতৃত্ব জাতির আশার আলোকবর্তিকা হিসেবে কাজ করেছে। একথা অনস্বীকার্য সেনাবাহিনীর নেতৃবর্গের সবাই ধুয়া তুলসি পাতা ছিলেন না, তবে মেজরটির ভূমিকা ছিল অবিস্মরণীয়। সাংবিধানিকভাবে এ দেশের প্রতিটি ইঞ্চি মাটির হেফাযতের ঈমানী দায়িত্ব তাঁদের কাঁধেই রয়েছে এবং আমাদের প্রত্যাশার জায়াগাটিও সেটিই।

শেখ হাসিনা দেশে ফেরার আগে খ্যাতিমান সাংবাদিক সিরাজুর রহমান এর সাথে এক সাক্ষাতকারে বলেছিলেন, তিনি রাজনীতি করতে যাচ্ছেন শুধু তার বাবা-মার হত্যার প্রতিশোধ নেবার জন্য। কাকতালীয় মনে হলেও এটিই সত্য, তার বাংলাদেশে আগমনের কিছুকাল পরেই প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান শাহাদত বরণ করেছিলেন। ১/১১’র কুশিলবদের সহযোগিতায় ২০০৮ এর নির্বাচনে শেখ হাসিনা জিতে যান এবং ২০০৯ এর ২৫ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় নারকীয় হত্যাকা- চালানো হয় এবং ঠান্ডা মাথায় সেনাবাহিনীর বাছাইকৃত চৌকস ও নৈতিক বলে বলীয়ান ৫৭ জন অফিসারকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দিয়ে সেনাবাহিনীর মেরুদন্ড ভেংগে দেয়া হয়। এর পরবর্তী ধাপে সেনাবাহিনীকে ‘র’-এর নজরদারিতে পরিচালনা করা হয় যা শেখ হাসিনাকে স্বৈরাচারী হতে সুযোগ তৈরি করে দেয়। র‌্যাব, বিজিবি ও পুলিশ দ্বারা গুম, খুন, জুডিশিয়াল কিলিং ও হত্যার মাধ্যমে বিপরীত দল ও মতের মানুষের উপর নির্মমতার বহিঃপ্রকাশ ঘটতে থাকে এবং তিন তিনটি ভোটবিহীন নির্বাচনের মাধ্যমে জাতির মাথায় জগদ্দল পাথর হয়ে বসেন শেখ হাসিনা।

আলোহীন সমাজ যখন হতাশায় নিমজ্জিত তখন ছাত্রদের কোটা আন্দোলন এক টুকরো আলো হয়ে দেখা দেয়। জেন জি (জেনারেশন জুমারস) তাদের চেতনায় নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন জেগে উঠে এবং তাদের পাশে এসে দাঁড়ায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, ছাত্র সংগঠনসমূহ, রিক্সাচালক, শ্রমিক, শিক্ষক-জনতা যেনো গোটা বাংলাদেশ। কোটা আন্দোলন থেকে এক দফার আন্দোলন যার সফল পরিণতি ৫ অগাস্ট ২০২৪ শেখ হাসিনা রিজিমের পতন ঘটায়।

জুলাই অভ্যুত্থান ২০২৪ এ শাহাদাত বরণ করেছেন দু’হাজার ছাত্র-জনতা যার মধ্যে রয়েছে ৬৬ জন শিশু, পুঙ্গত্ববরণ করেছেন একত্রিশ হাজার জন, যার মধ্যে চার হাজার জন কারো এক চোখ, কারোর দু’চোখ চিরদিনের জন্য অন্ধ হয়ে গেছে। (জাতিসংঘের ইউনিসেফ এর রিপোর্ট)। কাজেই জুলাই বিপ্লবের গুরুত্ব আমাদেরকে অনুধাবন করতে হবে। ফ্যাসিজমকে, ভারতীয় আধিপত্যবাদকে কবর দেয়া সহজে হয়নি। জেন জি’র চেতনাকে প্রতিটি দল ও মতের মানুষকে ধারণ ও লালন করতে হবে।

আজকের বাস্তবতার আলোকে নিজের দেশের অখ-তা, সার্বভৌমত্বের উপর যে কোন আগ্রাসন মোকাবেলায় দেশের সেনাবাহিনীর সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়েই জেন জি, বৃহত্তর দল হিসেবে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ অন্যান্য সংগঠন ও ইসলামী সংগঠনগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প নেই। পরস্পর কাদাছোড়া ছুড়ি করলে এই কঠিন সময়ে আমরা আমাদের স্বাধীনতাটাই হারিয়ে ফেলতে পারি। শেখ হাসিনার প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া প্রতিরোধ অবশ্যই করতে হবে এবং তা আইনী প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই করতে হবে। ভারতকে আর দাদাগিরির সুযোগ দেয়া যাবে না। দেশ ও মাটির ডাক এসেছে সব ভেদাভেদ মনোমালিন্য ভুলে আমরা যেন ঐক্যবদ্ধ হই, দেশ রক্ষায় ঈমানী চেতনায় বলিয়ান হই, ইসলামী মূল্যবোধে বিশ্বাসী ও জাতীয়তাবাদী শক্তির সীসা ঢালা প্রাচীরের ন্যায় ঐক্যবদ্ধতাই জাতির আগামী সুদিন নিশ্চিত করবে ইনশা আল্লাহ। একটি সুষ্ঠু, স্বচ্ছ, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে জাতি তার পছন্দের যোগ্যতম দলকেই বেছে নেবে, সেটাই প্রত্যাশিত।

লেখক: অধ্যাপক, ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

প্রতিবন্ধীবান্ধব অবকাঠামোর অপ্রতুলতা
ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতের বিকাশে জোর দিতে হবে
সেনাবাহিনী স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রতীক
ড্যাপ বাস্তবায়নের পথে পতিত ফ্যাসিস্টের দোসরদের অশুভ ছায়া!
বাংলাদেশে রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকট : চ্যালেঞ্জ এবং সমাধান
আরও
X

আরও পড়ুন

সউদীতে পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন ট্রাম্প

সউদীতে পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন ট্রাম্প

যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে নাগরিকদের সতর্ক করল চীন

যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে নাগরিকদের সতর্ক করল চীন

‘খুব ভালো চুক্তি’র ভবিষ্যদ্বাণী, চীনা প্রেসিডেন্টের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প

‘খুব ভালো চুক্তি’র ভবিষ্যদ্বাণী, চীনা প্রেসিডেন্টের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প

নাইটক্লাবের ছাদ ধসে মারা গেলেন গায়ক রুবিও, নিহত বেড়ে ১৮৪

নাইটক্লাবের ছাদ ধসে মারা গেলেন গায়ক রুবিও, নিহত বেড়ে ১৮৪

যুক্তরাষ্ট্র ও সৌদি দূতাবাস অভিমুখে মার্চ ফর প্যালেস্টাইনে জবির শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

যুক্তরাষ্ট্র ও সৌদি দূতাবাস অভিমুখে মার্চ ফর প্যালেস্টাইনে জবির শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

সড়কে ছিল না যানজট, পরীক্ষার্থীদের মুখে ছিল স্বস্তির হাসি

সড়কে ছিল না যানজট, পরীক্ষার্থীদের মুখে ছিল স্বস্তির হাসি

হিন্দি ইন্ডাস্ট্রির কেউ আমার কথা ভাবেনি–জিৎ

হিন্দি ইন্ডাস্ট্রির কেউ আমার কথা ভাবেনি–জিৎ

প্লট দুর্নীতি : হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

প্লট দুর্নীতি : হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি,  ২৮তম ঢাকা

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ২৮তম ঢাকা

ডোমিনিকান রিপাবলিকে নাইটক্লাবের ছাদ ধস : নিহত বেড়ে ১২৪

ডোমিনিকান রিপাবলিকে নাইটক্লাবের ছাদ ধস : নিহত বেড়ে ১২৪

গাজায় আবাসিক ভবনে ইসরায়েলি বিমান হামলা, নিহত অন্তত ৩৮

গাজায় আবাসিক ভবনে ইসরায়েলি বিমান হামলা, নিহত অন্তত ৩৮

দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস

দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস

টঙ্গীতে র‌্যাবের অভিযান মহানগর তাঁতীলীগের  যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকসহ ৫জন গ্রেফতার

টঙ্গীতে র‌্যাবের অভিযান মহানগর তাঁতীলীগের  যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকসহ ৫জন গ্রেফতার

হিলিতে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভাবে অনুষ্ঠিত হচ্ছে এসএসসি পরীক্ষা

হিলিতে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভাবে অনুষ্ঠিত হচ্ছে এসএসসি পরীক্ষা

সুন্দরবনে ডাকাতদের কবল থেকে ছয় নারীসহ ৩৩ জেলে উদ্ধার

সুন্দরবনে ডাকাতদের কবল থেকে ছয় নারীসহ ৩৩ জেলে উদ্ধার

ইয়েমেনের বন্দরশহরে যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলা : নিহত বেড়ে ১৬

ইয়েমেনের বন্দরশহরে যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলা : নিহত বেড়ে ১৬

গাজায় অভিযানে আপত্তি, পাইলটসহ বিমানবাহিনীর ৯৭০ কর্মীকে বহিষ্কারের হুমকি ইসরাইলের

গাজায় অভিযানে আপত্তি, পাইলটসহ বিমানবাহিনীর ৯৭০ কর্মীকে বহিষ্কারের হুমকি ইসরাইলের

শহীদদের রক্তের সাথে কোন আপোষ বরদাস্ত করা হবে না: ইশরাক

শহীদদের রক্তের সাথে কোন আপোষ বরদাস্ত করা হবে না: ইশরাক

মেসির জোড়া গোলে দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তনে সেমিতে মায়ামি

মেসির জোড়া গোলে দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তনে সেমিতে মায়ামি

সৌদি আরবে নতুন ১৪টি তেল ও গ্যাসের খনির সন্ধান

সৌদি আরবে নতুন ১৪টি তেল ও গ্যাসের খনির সন্ধান