আইনজীবী অঙ্গনের পরিস্থিতি অত্যন্ত দুঃখজনক
২৮ এপ্রিল ২০২৩, ০৭:৪৪ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ১১:২৬ পিএম
‘আইনজীবী’ পেশা অত্যন্ত সম্মানজনক পেশা হিসেবে পৃথিবীতে স্বীকৃতি লাভ করেছে। এ পেশায় নিয়োজিত ব্যক্তির নামের পাশে ‘বিজ্ঞ’ বলে সম্বোধন করা হয়। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, আইনজীবীরা সব স্বেচ্ছাচারিতার বিরুদ্ধে আন্দোলন, রাজনীতি ও রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নেতৃত্ব দিয়েছে। কিন্তু পেশাগত সংগঠন বা প্রতিষ্ঠানকে রাজনীতির অঙ্গদল হিসেবে ব্যবহার করেনি। পেশার সমন্বয়, আইনজীবীদের সুবিধা-অসুবিধা দেখা ও মানোন্নয়নের জন্য আইন পেশার সৃষ্টিলগ্ন থেকেই বার অ্যাসোসিয়েশন বা আইনজীবী সমিতির সৃষ্টি হয়েছিল।
আমাদের দেশের পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায়, জাতীয় পর্যায়ে গঠিত ‘আইনজীবী সমিতি’ জাতির ক্রান্তিলগ্নে জাতিকে পরামর্শ প্রদান, সাংবিধানিক জটিলতা নিরসনে পদক্ষেপসহ জাতির বিবেক হিসেবে কথা বলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। সব সময়ই সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির মতামতকে দেশবাসী গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে। দুঃখের বিষয়, এই পেশাজীবী প্রতিষ্ঠানটি রাজনৈতিক কারণে এখন চরম দ্বিধাবিভক্ত।
৬ এপ্রিল ২০২৩ চেয়ার ছোড়াছুড়ির মাধ্যমে সমিতির ইফতার পার্টি প- হয়ে যায়। প্রতি বছর প্রধান বিচারপতিসহ অন্যান্য বিচারপতি ইফতারে অংশগ্রহণ করে অনুষ্ঠানের শোভা বৃদ্ধি করেন। তারাও এবার অংশগ্রহণ করেননি। ব্যক্তি স্বার্থের জন্য সমিতির স্বার্থ জলাঞ্জলি হবে, তা মেনে নেয়া যায় না। নব্বই দশকের পরই এ দ্বিধাবিভক্তির বীজ বপন করা হয়েছিল, ধীরে ধীরে যা এখন মহীরুহে পরিণত হয়েছে। এ অঙ্গনের আমি একজন সাধারণ সদস্য হিসেবে এ ঘটনা আমার নিজের জন্য অনেক পীড়াদায়ক, তবুও অবচেতন মনে হলেও সমাধানের পথ খুঁজি। মাতৃভাষা প্রতিষ্ঠার আন্দোলন, স্বাধিকার ও স্বাধীনতার আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন প্রভৃতি সঙ্কট ইতোপূর্বে আইনজীবী সমিতি ঐক্যবদ্ধভাবেই মোকাবেলা করেছে। মুক্তিযুদ্ধে অনেক আইনজীবী আত্মোৎসর্গ করেছেন। ইতোপূর্বে কয়েক দশক আগেও আইনজীবী সমিতির নির্বাচন ছিল রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত। পেশায় আত্মনিবেদিত আইনজীবীদের তখন নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ ছিল। নির্বাচনী প্যানেল সিস্টেম যদিও সমিতির গঠনতন্ত্রে নেই, তবুও রাজনৈতিক প্যানেলের প্রভাবে হালে কোটিপতি ছাড়া সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি-সম্পাদক পদে নির্বাচনের চিন্তা করা অবাস্তব।
ওই দু’টি পদ বর্তমানে ‘সেবামূলক’ নয়; বরং ‘লাভজনক’ পদে রূপান্তরিত হয়েছে। এ জন্যই একই ব্যক্তি বারবার নির্বাচিত হতে চায়। লাভটা কী তা সাধারণ আইনজীবী সবাই বোঝেন। প্রসঙ্গ উল্লেখ করতে হয়, আদমজী জুট মিল ছিল এশিয়া মহাদেশের সর্ববৃহৎ জুট মিল। আদমজীর কারণেই নারায়ণগঞ্জ ‘প্রাচ্যের ডান্ডি’ হিসেবে খ্যাতি লাভ করে। আদমজীর ট্রেড ইউনিয়ন ছিল অত্যন্ত শক্তিশালী ও রাজধানীতে অনুষ্ঠিত বড় বড় জনসভার লোক সমাবেশ আদমজী থেকেই সরবরাহ হতো। স্বাধীনতার আগ পর্যন্ত আদমজী একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠান ছিল। পরবর্তী সময়ে আদমজীকে নিজ দখলে রাখার জন্য যারা ক্ষমতায় ছিল তারা অতিরিক্ত জনবল নিয়োগ দেয়। ফলে আদমজী দিনে দিনে লোকসানি প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়। পরে সরকার আদমজীর মেশিনপত্র নিলামে বিক্রি, জমিগুলো ইপিজেডে হস্তান্তর ও গোল্ডেন হ্যান্ডশেকের মাধ্যমে পাওনা পরিশোধ করে কর্মচারীদের বিদায় করে। প্রাচ্যের ডান্ডি আদমজী এখন ইতিহাস মাত্র।
আদমজীর অনুরূপ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতিতে। এর সদস্য সংখ্যা ছিল ১০ হাজার ৬১০ জন। এর মধ্যে মৃত্যুবরণ করেছেন এক হাজার ৪৩৫ জন। বর্তমানে সাধারণ সদস্য সংখ্যা ৯ হাজার ১৮৫ জন। অথচ, কারো কারো মতে, দুই-আড়াই হাজারের বেশি আইনজীবী সুপ্রিম কোর্টে নিয়মিত প্র্যাকটিস করেন না। এ সংখ্যাটি অনুমানভিত্তিক হলেও নিশ্চিত করে বলা যায়, নিয়মিত প্র্যাকটিস করা আইনজীবীর সংখ্যা কোনোভাবেই চার হাজারের বেশি হবে না। নিয়মিত যারা প্র্যাকটিস করেন তাদের প্রদত্ত ওকালতনামার বিক্রির (ওকালতনামা প্রতি এক হাজার) টাকাই সমিতির মূল ইনকাম। অর্থাৎ যারা নিয়মিত প্র্যাকটিস করেন তাদের টাকায়ই সমিতি চলে। অথচ, এর সুবিধা ভোগ করেন সব সদস্য আইনজীবী।
আদমজী মিলের মতো কেন এ সমিতির সদস্য সংখ্যা দিন দিন মাত্রাতিরিক্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে তা-ও পর্যালোচনার দাবি রাখে। একই ব্যক্তি বারবার নির্বাচনে দাঁড়ানোর একটি বাজে উদাহরণ হালে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতিতে সৃষ্টি হয়েছে। তবে শামছুল হক চৌধুরীর বিষয়টি ছিল আলাদা। কারণ, তিনি কোনো দলভুক্ত ছিলেন না; বরং এরশাদের সামরিক আইন জারির বিরুদ্ধে এককভাবে সোচ্চার ছিলেন, যার জন্য কারাবরণও করেন। তাকেও একসময় পরাজিত হয়ে নির্বাচন থেকে সরে যেতে হয়। হালে সমিতিতে রাজনীতির প্রভাব ব্যাপক আকার ধারণ করেছে, অর্থাৎ যখন তিনি ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন, তখন তিনি বিভিন্ন জেলা বারে প্র্যাকটিসরত নিজ বলয়ের বিজ্ঞ আইনজীবীদের সদস্য করে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সদস্য বাড়িয়ে সুবিধা নিতে চান। যারা সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি করছেন তারা হয়তো বলতে পারেন, বার কাউন্সিল সনদ দিলে আমরা কী করব? প্রসঙ্গক্রমে বলতে হয়, হালের বার কাউন্সিল কি রাজনীতির প্রভাবমুক্ত?
যারা বার কাউন্সিলে থাকেন তারাই সমিতিতে নির্বাচন করেন। এ সমিতির নির্বাচনী ফলাফল সুপ্রিম কোর্টে নিয়মিত প্র্যাকটিসরত আইনজীবীদের মতামতের ওপর নির্ভর করে না; বরং এখন জেলা বার থেকে আগত ভোটার আইনজীবীদের সমর্থনের ওপর নির্ভর করে। ফলে নির্বাচন এলেই লঞ্চ, স্টিমার, মাইক্রোবাস ও ট্রেন বোঝাই করে প্রার্থীর নিজ খরচে জেলা বার থেকে বিজ্ঞ আইনজীবীদের এনে হোটেলে রাখতে হয়। এ কারণেই বর্তমানে নির্বাচনী ব্যয় জাতীয় সংসদের নির্বাচনী ব্যয়ের সমতুল্য হয়ে পড়েছে। এ কারণেই দেশের প্রায় ৪০টি জেলা বারে যারা সংশ্লিষ্ট বারে প্র্যাকটিস করেন না তাদের সদস্য পদ থাকলেও ভোটাধিকার বাতিল করে রেখেছে। অনুরূপ ব্যবস্থা সুপ্রিম কোর্ট বারে করার জন্য ইতোমধ্যে জোর দাবি উঠেছে। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচন হালে ট্রাক স্ট্যান্ড, বঙ্গবাজার সমিতি, বেবি ট্যাক্সি সমিতির নির্বাচনের মতোই পাল্টা-পাল্টি অযাচিত তুমুল হট্টগোল যখন চরম পর্যায়ে তখন ২০২০-২১ নির্বাচনে সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ এফ এম হাছান আরিফ প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে রাজনৈতিক প্যানেল সিস্টেমকে প্রতিহত করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। পরবর্তী জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ ওয়াই এম মসিউজ্জামান অনুরূপ দায়িত্ব পালনে পরপর দুই বছরই চেষ্টা করেন। কিন্তু ভোট গণনার সময় পানির বোতলের ঢিল খেয়ে মানসম্মান বাঁচানোর জন্য ২০২২-২৩ সালের নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদ থেকে পদত্যাগ করেন।
তারপর থেকে শুরু আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশন গঠন। কারণ, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে ভোট চুরি অত্যন্ত নিরাপদ। ২০২৩-২৪ নির্বাচনে গঠিত পাল্টা-পাল্টি নির্বাচন কমিশনের অবসান হয় বিচারপতি মুনসুরুল হক চৌধুরী উভয়পক্ষের সম্মতিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব গ্রহণের মাধ্যমে। কিন্তু তিনি আজ্ঞাবহ না হওয়ায় উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। পরবর্তীতে গঠিত আজ্ঞাবহ কমিশন দ্বারা পুলিশ বেষ্টনীতে বাংলাদেশে বর্তমান সরকার আমলে নির্বাচন একতরফাসহ সেভাবেই হয়েছে সর্বোচ্চ আইনজীবী সমিতির নির্বাচন। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি নির্বাচনে বিরোধী দল সমর্থিত প্যানেল নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে। ফলে নির্বাচনটি গ্রহণযোগ্য হয়নি বলে সাধারণ আইনজীবীরা মনে করেন। এ কারণেই সাধারণ আইনজীবীদের রিকুইজিশন মিটিংয়ে গঠিত হয় সমিতির অ্যাডহক কমিটি, যা তিন মাসের মধ্যে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
পেশাজীবী সংগঠনগুলোর রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থাকা অত্যন্ত জরুরি। নতুবা পেশার মানোন্নয়নসহ সমস্যাগুলো দূর করা যায় না। কারণ, এ ধরনের সংগঠনে সর্বদলীয় লোকজনের অন্তর্ভুক্তি থাকে বিধায় সব সমস্যার সমাধানে ঐকমত্যে পৌঁছার জন্য রাজনৈতিক অসুস্থ প্রতিযোগিতা বাধা হয়ে দাঁড়ায়। এ কারণেই সুপ্রিম কোর্টের দীর্ঘ দিনের পুঞ্জীভূত পেশাগত সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। যেমন, কোর্টের আদেশ নি¤œ আদালতে পৌঁছাতে বা রুল জারি করতে দীর্ঘ সময় লেগে যায়, ক্ষেত্রবিশেষে বিশেষ বিশেষ তদবির না হলে ফাইল মুভের ধীর গতিতে একদিকে আইনজীবীর সুনাম ও ভাবমর্যাদা ক্ষতিগ্রস্ত, অন্যদিকে হয়রানি হয় বিচারপ্রার্থীর। ২০২১-২২ বর্ষে আবদুল মতিন খসরু সভাপতি নির্বাচিত হয়ে শপথ গ্রহণের আগেই মৃত্যুবরণ করার ফলে রাজনৈতিক দ্বিধাবিভক্তির কারণে সভাপতিবিহীন চলে গেছে ওই বছরটি। আওয়ামী লীগ আইনজীবীরা তৎকালীন সদ্য বিদায়ী সভাপতি ও অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিনউদ্দিনকে সভাপতি হিসেবে জোরপূর্বক বসানোর চেষ্টা করলে বিএনপির প্রতিরোধের মুখে তিনি সভাপতির দায়িত্ব পালন করতে পারেননি। এ মর্মে একদিকে এ এম আমিনউদ্দিনের ইচ্ছা পরিলক্ষিত হয়নি, অন্যদিকে গণতন্ত্র মোতাবেক বিষয়টি প্রশ্নবিদ্ধ বিধায় সাধারণ আইনজীবীদের কোনো প্রকার সমর্থন ছিল না। যদিও তিনি সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ না করে তার ব্যক্তিগত ভাবমর্যাদাকে আরো উজ্জ্বল করেছেন। সরকারি দল ‘জোর যার মুল্লুক তার’ নীতিতে অগ্রগামী হলেও সার্বিক সমর্থনের কারণে তারা ব্যর্থ হয়। রাজনৈতিক ক্ষমতার দাপটেই এহেন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
এর পরের বছর অর্থাৎ ২০২২-২৩ সালের নির্বাচন আরো ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটেছে, যা তালাভাঙা পর্যন্ত গড়িয়েছিল। সর্বোচ্চ আইনজীবী অঙ্গনের এ বিশৃঙ্খলাকে শৃঙ্খলায় ফিরিয়ে আনার জন্য কেউই অগ্রণী ভূমিকা রাখার জন্য এগিয়ে আসছেন না। এর পেছনের কারণ রাজনৈতিক প্রভাব। প্রধান বিচারপতির অফিস এগিয়ে আসছে না। কারণ, এ বিষয়টি নাকি তার আওতাবহির্ভূত। রেওয়াজ অনুযায়ী সাবেক সভাপতি ও সম্পাদক যৌথ সভা করে আইনজীবী সমিতির সঙ্কটের সমাধান করে থাকেন। সাবেকরা যেহেতু রাজনৈতিক প্যানেল থেকে নির্বাচিত হয়েছেন, সেহেতু দ্বিধাবিভক্তির কারণে এই সঙ্কট নিরসনে তারাও এগিয়ে আসছেন না এবং আস্থার বিষয়টি এখানে জড়িত।
এখন প্রশ্ন হলো, এ সঙ্কট কার হস্তক্ষেপে নিরসন হতে পারে? অর্থাৎ বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে? আমি মনে করি, সঙ্কট নিরসনের জন্য নিরপেক্ষ আইনজীবীদের এগিয়ে আসা বাঞ্ছনীয় এবং উভয় পক্ষেরই উচিত তাদের সহযোগিতা করা। বিশেষ করে অগ্রণী ভূমিকা থাকতে হবে সরকারি দলের নেতাদের, যারা সুষ্ঠু সমাধান চান। এ ক্ষেত্রে যারা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে তাদের জন্য ইতিহাসের আঁস্তাকুড় অবশ্যই অপেক্ষমাণ।
লেখক: রাজনীতিক, কলামিস্ট ও আইনজীবী
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
জানা গেল ভেনেজুয়েলার বিপক্ষে ব্রাজিলের একাদশ
বাংলাদেশে ন্যায্য রুপান্তরে অর্থায়নের জন্য ধনী দেশগুলোর প্রতি আহ্বান
গোপালগঞ্জে কারাগারে থাকা বাবার অবশেষে জামিন মঞ্জর
ওসমানী বিমান বন্দরে বিদেশী বিমান উঠা-নামার ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী- প্রধান উপদেষ্টা বরাবরে সিলেটে স্মারকলিপি
ময়মনসিংহে ফিলিং স্টেশনে আগুনের ঘটনায় মৃত্যু বেড়ে ৬
জানুয়ারি পর্যন্ত ছিটকে গেলেন এনগিডি
দুবাইয়ে নবনিযুক্ত কনসাল জেনারেলের সাথে বাংলাদেশ রেডিমেড গার্মেন্টস ট্রেডার্স আজমানের নেতৃবৃন্দের সৌজন্য সাক্ষাৎ
গণঅভ্যুত্থানে আহতদের সুবিধা নিশ্চিতে দেওয়া হবে ইউনিক আইডি কার্ড
যে কারণে হারপিকে মেতেছে নেটিজেনরা
আ.লীগের মতো পরিবারতন্ত্র করবে না বিএনপি: তারেক রহমান
প্যারাগুয়ে ম্যাচে কেমন হবে আর্জেন্টিনার একাদশ
অর্থাভাবে ব্যক্তিগত বিমান ভাড়া দিয়েছেন শন ডিডি, বিক্রি করবেন বাড়ি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শ্রেনী কক্ষে অসুস্থ ১০ শিক্ষার্থী
ভারতীয় গণমাধ্যম আমাদের সম্পর্কে অপপ্রচার চালাচ্ছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নরসিংদীতে ট্রেনের নীচে ঝাঁপ দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা
পুলিশ সংস্কার ও একটি কৌশলপত্র
মোস্তফা সরয়ার ফারুকীকে কেন উপদেষ্টা করতে হবে?
শ্যামনগরে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
অভ্যুত্থানে আহতদের প্রতি এই অবহেলা অমার্জনীয়
নাট্যকার হুমায়ূন আহমেদ