ঢাকা   শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৩ পৌষ ১৪৩১

সপ্তাহে সপ্তাহে দাম বাড়ে, গত ৫ মাসে দাম বেড়েছে ৪ গুণ: এ কেমন উন্নয়ন?

Daily Inqilab মোবায়েদুর রহমান

০৮ মে ২০২৩, ০৮:০৩ পিএম | আপডেট: ০৯ মে ২০২৩, ১২:০৪ এএম

জীবনযাপন এখন অসহ্য হয়ে উঠেছে। আমার বয়স কম হলো না। এই দীর্ঘ জীবনে অনেক কিছুই দেখলাম। কিন্তু এভাবে মাসে মাসে বা সপ্তাহে সপ্তাহে লাফিয়ে লাফিয়ে পণ্য সামগ্রীর দাম বাড়া আমি এর আগে আর দেখিনি। গত বছরের আগস্ট-সেপ্টেম্বরের পর থেকে জিনিসপত্রের দাম বাড়তে শুরু করে। বাড়তে বাড়তে গত এপ্রিল মাসের প্রথম দিকে একটি জায়গায় এসে মোটামুটি স্থির হয়। কিন্তু এখন দেখছি, এই মে মাসের প্রথম সপ্তাহে আবার দাম বাড়তে শুরু করেছে। আওয়াম জনতার প্রশ্ন, পণ্য সামগ্রীর এই ঊর্ধ্বযাত্রার শেষ কোথায়? কয়েকটি পণ্যের দাম মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে কী রকম বেড়েছে তার নজির তুলে ধরছি। গত ১ সপ্তাহে এক লিটার সয়াবিন তেলের বোতলের দাম বেড়েছে ১২ টাকা। আর খোলা সয়াবিন তেলের দাম লিটারপ্রতি বেড়েছে ১০ টাকা। চিনির দাম আর কত বাড়বে? বাংলাদেশ হওয়ার কিছুদিন পর থেকেই শুনছি, চিনিতে বাংলাদেশ নাকি স্বয়ংসম্পূর্ণ। কারণ, আমাদের দেশে প্রচুর আখ উৎপন্ন হয়। আর দেশে চিনি উৎপাদন কারখানাও রয়েছে অনেকগুলি। এ ব্যাপারে দুই একজন আওয়ামীপন্থী ব্যবসায়ী বা বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বললে তারা বলেন যে, জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে অনেক বেশি। সেই তুলনায় আখের উৎপাদনও যেমন বাড়েনি, তেমনি চিনিকলের সংখ্যাও বাড়েনি। প্রশ্ন হলো, কেন চিনিকলের সংখ্যা বাড়েনি? কেন আখের উৎপাদন আনুপাতিক হারে বাড়েনি? তাহলে এত উন্নয়নের কথা বলা হচ্ছে কেন? সেই উন্নয়ন মানে কি শুধুই অবকাঠামো নির্মাণ? কিছু সাঁকো, ফ্লাইওভার এবং রাস্তাঘাট নির্মাণ? আমরা এসব অবকাঠামো নির্মাণের বিরোধিতা করছি না। অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য এগুলোর প্রয়োজন আছে। কিন্তু অর্থনৈতিক উন্নয়ন মানে তো সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার মানও উন্নয়ন। এখন সেই চিনির কেজির মূল্য গত ১ সপ্তাহে বৃদ্ধি পেয়েছে ১০ টাকা। এমনকি পিঁয়াজ এবং আলুর দামও বেড়েছে প্রতি কেজিতে ১০ টাকা। সবচেয়ে আবাক হলো ডিমের দাম। গত সপ্তাহেও আমি এক ডজন ডিম কিনেছি ১৩০ টাকায়। আর গত শুক্রবারে কিনলাম ১৫০ টাকায়। তবে যে দোকান থেকে আমি কিনেছি, সেই দোকানের আমি পার্মানেন্ট খরিদ্দার বলে দাম নিয়েছে ১৪২ টাকা। তাহলে আপনারাই বলুন, মানুষ কোথায় যাবে? ডিমই একমাত্র পণ্য, যার মধ্যে রয়েছে প্রচুর প্রোটিন। মধ্যবিত্ত বা গরীব মানুষ এখন ডিম খেয়েই কিছুটা প্রোটিন পায়। সেই ডিমও এখন তাদের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে।
এর প্রায় মাস খানেক আগে গরুর গোশত এবং দেশি মুরগির গোশত মধ্যবিত্ত এবং নি¤œবিত্তের নাগালের বাইরে চলে গিয়েছে। গত শুক্রবার আমার ডোমেস্টিক এইড (কাজের বুয়া) আমার সহধর্মীনিকে পরম তৃপ্তি এবং খুশির আমেজে বলছিল, আজ দেড় মাস পর গরুর গোশত খেয়ে আপনাদের বাসার কাজে আসলাম। শুনে গভীর দুঃখ হলো। দেশটি কোথায় গেছে যে, মধ্যবিত্ত বা গরিবরা যদি মাংস বা বড় রুই মাছের টুকরা দিয়ে ভাত খায় তাহলে তারা মনে করে যে, তারা রাজসিক খানা খেয়েছে। এখন যারা উন্নয়নের কথা বলতে বলতে মুখে ফেনা তোলেন তারা তো মন্ত্রী বা এমপি। বেতন এবং ভাতা ইত্যাদি মিলে তারা কয়েক লাখ টাকা মাসিক রোজগার করেন। শুধু মন্ত্রী-এমপি বলবো কেন, উপজেলা পর্যায়েও যারা আওয়ামী লীগ নেতা তারা মাটির বাড়ি বা টিনের বাড়ি ভেঙ্গে দালান তুলেছেন। যারা সাইকেল, রিক্সা বা বাসে চড়তেন, তাদের প্রায় প্রত্যেকেই এখন মোটরগাড়িতে চড়েন। তাই বলছি, উন্নয়ন যদি হয়ে থাকে তাহলে উন্নয়ন হয়েছে তাদের।
তবে হ্যাঁ, উন্নয়ন হয়েছে আরেক শ্রেণির। এরা তারা, যাদের বেতন-ভাতার বাইরে টু পাইস কামাই করার সুযোগ থাকে। দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো এই যে যাদের টু পাইস কামাই করার সুযোগ থাকে, ২০/২৫ বছর আগে তাদের অনেকেই সুযোগ থাকলেও ঐ এক্সট্রা ইনকামের সুযোগ নিত না। বেশ কিছু অফিসার ও কর্মচারীর মধ্যে তখনও সততা বা নৈতিকতা বলে একটি মূল্যবোধ কাজ করতো। এখন বিয়ের কনে দেখতে গেলে কনের অভিভাবকরা জিজ্ঞেস করেন যে ছেলের অর্থাৎ বরের বেতন কত? যদি বলা হয় বেতন ২০ বা ২৫ হাজার তখন জিজ্ঞেস করেন যে, ছেলের উপরি আয় কত? যদি বলা হয় যে, ছেলে সৎ। সে উপরি আয় খায় না। তখন কন্যাপক্ষ শীতল হয়ে যায়। প্রিয় পাঠক, এগুলো কোনো রূপকথার গল্প নয়। এগুলো হলো আজ বাংলাদেশের কঠোর সামাজিক ও পারিবারিক বাস্তবতা। চিন্তা করে দেখুন, মূল্যবোধ ও নৈতিকতায় কত বড় ধস নামলে মানুষ প্রকাশ্যে এমন কথা বলতে পারে। এটিই হলো বর্তমান সরকারের ১৫ বছরের শাসনামলের নিট অবদান।

॥দুই॥
ছোটকালে শুনতাম যে মাছের পচন ধরে নাকি মাথা থেকে। সেই উদাহরণ টেনে তৎকালীন পলিটিশিয়ানরা বলতেন যে, আমাদের সমাজ পচে গেছে। কারণ, সমাজের মাথায় পচন ধরেছে। সমাজের মাথা বলতে তারা বোঝাতেন, মন্ত্রী-মিনিস্টার, এমপি এবং প্রশাসনের ওপর তলায় পচন ধরেছে। কিন্তু এখন আপনারা সকলেই দেখতে পাচ্ছেন যে, পচন ধরেছে সর্বত্র। এই পচন বেশি ধরেছে অবশ্যই ওপর তলায়।

আজ আমি লেখার পূর্বাহ্নেই সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, এমন বিষয় লিখবো এবং এমন সব ভাষা বা পরিভাষা ব্যবহার করবো, যেগুলো সাধারণ মানুষ বুঝতে পারে। এতক্ষণ ধরে তাই করছি। কিন্তু এর মধ্যেও দুই চারটি পরিসংখ্যান এসে পড়ে, যেগুলো তুলে না ধরলে বক্তব্য জোরদার হয় না এবং সেই বক্তব্য সঠিক বলে পাঠক এবং জনগণের মনে বিশ^াস উৎপাদন করে না। উন্নয়নের কথা যদি বলা হয় তাহলে বলতে হবে, কিসের উন্নয়ন? কাদের উন্নয়ন? কয়েক শত বা কয়েক হাজার কোটি টাকা ঋণ পাওয়ার জন্য সরকার বিশ^ ব্যাংক, আইএমএফ, এডিবি বা এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক, আইডিবি বা ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংক প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানের কাছে ধর্না দিচ্ছে। নতুন করে দাতাদেশ খোঁজা হচ্ছে। আমেরিকা, চীন ও জাপানের পর এখন দক্ষিণ কোরিয়ার দিকেও অর্থনৈতক সাহায্যের জন্য নজর দেওয়া হয়েছে।

পদ্মাসেতু নির্মিত হয়েছে। এটি অবশ্যই একটি ভালো কাজ হয়েছে। দক্ষিণবঙ্গের সঙ্গে দেশের অন্যান্য এলাকার মানুষের চলাচলের সুবিধা হয়েছে। কিন্তু যে প্রকল্পের অর্থাৎ এই পদ্মাসেতু প্রকল্পের অরিজিনাল বাজেট ছিল সাড়ে ৯ হাজার কোটি টাকা। সেটি সমাপ্ত হলো ৩০ হাজার কোটি টাকায়। এখন আবার তার ওপর দিয়ে রেলগাড়ি চলাচলের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তার জন্য খরচ হবে আরো আড়াই থেকে তিন হাজার কোটি টাকা। এই যে অতিরিক্ত ২২ হাজার কোটি টাকা খরচ হলো সেগুলো কার টাকা? এই ২২ হাজার কোটি অতিরিক্ত টাকা খরচ করার কর্তৃত্ব বা অনুমতি সরকারকে কে দিল?

॥তিন॥
আমি আপনাদেরকে আর ৩/৪টি পরিসংখ্যান দিচ্ছি। এগুলো বিশ্লেষণ করলে আপনারাই বুঝবেন যে, আসলে উন্নয়ন কাদের হয়েছে। এক এক করে দেখুন।

যখন ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে এই সরকার ক্ষমতায় আসে তখন বিভিন্ন ব্যাংকে খেলাপী ঋণের পরিমাণ ছিল ২২ হাজার কোটি টাকা। এটি কিন্তু ফেলনা কোনো অঙ্ক নয়। আর ১৫ বছর পরে একই সরকার অর্থাৎ আওয়ামী লীগ সরকার এখনও ক্ষমতায় আছে। এই ১৫ বছরে গত ডিসেম্বরের হিসাব অনুযায়ী খেলাপী ঋণের পরিমাণ ১ লক্ষ ৩২ হাজার কোটি টাকাকেও ছাড়িয়ে গেছে। আর এই মে মাসে ঐ অঙ্ক ১ লক্ষ ৪০ হাজার কোটি টাকা হবে বলে অর্থনীতিবিদগণ মনে করছেন। যদি এই ১ লক্ষ ৩২ হাজার কোটি টাকা খেলাপী না হতো তাহলে কি আর সরকারের নগদ অর্থের, অর্থাৎ লিকুইডিটির ক্রাইসিস বা সংকট হতো? তাহলে কি গরিব এবং মধ্যবিত্ত মানুষের পেটে লাথি মেরে সঞ্চয়পত্রের সুদের হার কমানো হতো? তাহলে কি স্থায়ী আমানত বা ফিক্সড ডিপোজিটের সুদের হার কমানো হতো? এর অর্থ কি দাঁড়ায়? বিত্তশালীদের অর্থনৈতিক অপরাধ ক্ষমা করে দিয়ে নি¤œবিত্ত বা মধ্যবিত্তদের সর্বনাশ করা।

দ্বিতীয় তথ্য হলো, বিগত ১৫ বছরে অন্তত ৮ লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার হয়ে গেছে। পাচার হওয়ার গন্তব্যস্থল হলো, কানাডা (বিশেষ করে বেগমপাড়া), সুইজারল্যান্ড, মালয়েশিয়া, আবুধাবি এবং অতি সম্প্রতি আমেরিকা। এই ৮ লক্ষ কোটি টাকা যদি দেশে থাকতো তাহলে কি আর সরকারকে তথা বাংলাদেশকে ৪/৫ বিলিয়ন ডলার ঋণের জন্য বহুজাতিক দাতা প্রতিষ্ঠান বা আলাদা করে দাতা দেশগুলোর দুয়ারে ধর্না দিতে হতো?

তৃতীয় তথ্য হলো, আলোচ্য সময়ে শুধু দুর্নীতি নয়, রীতিমত লুটপাট হয়েছে। এটা নিয়ে বিগত ১৫ বছরের সংবাদপত্রের পাতা উল্টালে শত শত নয়, হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাটের তথ্য মিলবে। একটি দুটি উদাহরণ দিলেই যথেষ্ট হবে। একজন প্রাক্তন মন্ত্রী তার সহোদর ভাইয়ের মাধ্যমে ২ হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। বিষয়টি দুদক তথা অন্যান্য কর্তৃপক্ষের নজরে আগেই গিয়েছিল। তারপরেও সরকার এ ব্যাপারে উদাসীন ছিল। কিন্তু যখন একাধিক পত্র-পত্রিকায় এই নিয়ে হৈ চৈ হয় তখন দুদককে কিছুটা তৎপর দেখা যায়। ততক্ষণে পাখি উড়ে গেছে। শোনা যায় যে, ঐ প্রাক্তন ভিআইপি নাকি পৃথিবীর স্বর্গ বলে পরিচিত সুইজারল্যান্ডে আরাম আয়েসে বসবাস করছেন।

আরেকজন ছিলেন আওয়ামী লীগের অফিস সেক্রেটারি। ২০১৮ সালের রাতের নির্বাচনে তিনি প্রথমবারের মতো এমপি হন। সাম্প্রতিক অতীতে প্রথম আলোয় এই মর্মে খবর প্রকাশিত হয় যে, আমেরিকায় ৪০ কোটি টাকা দিয়ে তিনি একাধিক ফ্ল্যাট কিনেছেন। এখন পর্যন্ত এ ব্যাপারে কোনো তদন্ত ইনিশিয়েট করা হয়েছে কিনা, সেটি জানা যায়নি।

উদাহরণ আর বাড়াতে চাই না। যারা এই রকম শত শত কোটি টাকা কামাই করেছেন, রাতারাতি আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়েছেন, তাদের জন্য তো উন্নয়ন অবশ্যই হয়েছে এবং বিশাল উন্নয়ন। আর সাধারণ মানুষ? একটু আগেই বলেছি, তারা মাছ মাংস খাওয়া বাদ দিয়েছে বা অনেক কমিয়ে দিয়েছে, ডিম খাওয়া কমিয়ে দিয়েছে, বেতনের টাকায় ঢাকায় পরিবার নিয়ে থাকতে পারে না, ঢাকায় বাসা ভাড়া দিতে পারেন না, তাই পরিবারকে দেশে রেখেছে। এরাই তো দেশের সিংহভাগ মানুষ। তাদের আয় যতটুকু বেড়েছে, খরচ বেড়েছে তার ৩ থেকে ৪ গুণ বেশি।

আওয়াম জনতা এই উন্নয়ন চায় না। আওয়াম জনতা সেই উন্নতি চায়, যেটি দেশের সিংহভাগ মানুষের জীবনে আরাম, স্বস্তি এবং স্বাচ্ছন্দ্য এনে দেবে। এটি মোটেই কঠিন কোনো কাজ নয়। এজন্য সর্বাগ্রে প্রয়োজন খেলাপী ঋণ আদায় করা, বিদেশে টাকা পাচার করা বন্ধ করা এবং দুর্নীতির মূল উৎপাটন করা। এগুলো করতে পারলে বিশ^ ব্যাংক, আমেরিকা, আইএমএফ, জাপান বা চীনের কাছে ঋণের জন্য আর দৌড়ঝাঁপ করতে হবে না।

[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

শুধু নামেই জিমনেসিয়াম
মধ্যপ্রাচ্যের ভূরাজনীতিতে কী পরিবর্তন আসছে?
অন্তর্বর্তী সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতদ্বৈততা কাম্য নয়
সচিবালয়ে আগুন সন্দেহজনক
বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের যত্ন নিতে হবে
আরও

আরও পড়ুন

কালীগঞ্জে রাঙ্গামাটিয়া ধর্মপল্লীর সংবাদ সম্মেলন

কালীগঞ্জে রাঙ্গামাটিয়া ধর্মপল্লীর সংবাদ সম্মেলন

গ্রাম আদালত সম্পর্কে জনসচেতনতা তৈরিতে সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত

গ্রাম আদালত সম্পর্কে জনসচেতনতা তৈরিতে সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত

মিসরে প্রেসিডেন্ট সিসির বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষোভ

মিসরে প্রেসিডেন্ট সিসির বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষোভ

কুর্দি যোদ্ধাদের ভয়ঙ্কর হুঁশিয়ারি এরদোগানের

কুর্দি যোদ্ধাদের ভয়ঙ্কর হুঁশিয়ারি এরদোগানের

৩৫শ’ এজেন্টের অধিকাংশই গুজরাটের পাচারকারী

৩৫শ’ এজেন্টের অধিকাংশই গুজরাটের পাচারকারী

৫ সাংবাদিককে হত্যা করল ইসরাইল বিমান

৫ সাংবাদিককে হত্যা করল ইসরাইল বিমান

তুষারপাতে অচল হিমাচল দুই শতাধিক রাস্তা বন্ধ

তুষারপাতে অচল হিমাচল দুই শতাধিক রাস্তা বন্ধ

ক্রিপ্টো রিজার্ভ গড়বেন ট্রাম্প?

ক্রিপ্টো রিজার্ভ গড়বেন ট্রাম্প?

মোজাম্বিকে কারাদাঙ্গায় নিহত ৩৩, পলাতক ১৫০০ কয়েদি

মোজাম্বিকে কারাদাঙ্গায় নিহত ৩৩, পলাতক ১৫০০ কয়েদি

গাজায় যুদ্ধবিরতি বিলম্বে পাল্টাপাল্টি দোষারোপ হামাস-ইসরাইলের

গাজায় যুদ্ধবিরতি বিলম্বে পাল্টাপাল্টি দোষারোপ হামাস-ইসরাইলের

পাকিস্তানে সড়ক অবরোধে শতাধিক শিশুর প্রাণহানি

পাকিস্তানে সড়ক অবরোধে শতাধিক শিশুর প্রাণহানি

আফগানিস্তানে ৭১ সন্ত্রাসীকে হত্যা করেছে পাকিস্তান

আফগানিস্তানে ৭১ সন্ত্রাসীকে হত্যা করেছে পাকিস্তান

শুধু নারীদের জন্য

শুধু নারীদের জন্য

নিথর দেহ

নিথর দেহ

আত্মহননে

আত্মহননে

জকিগঞ্জে প্রাক্সিসের ৭ দিনব্যাপী ইংলিশ স্পিকিং চ্যালেঞ্জ কম্পিটিশনের পুরস্কার বিতরণী

জকিগঞ্জে প্রাক্সিসের ৭ দিনব্যাপী ইংলিশ স্পিকিং চ্যালেঞ্জ কম্পিটিশনের পুরস্কার বিতরণী

মাদ্রাসার ছাদ থেকে পাইপ বেয়ে নামার সময় পড়ে গিয়ে শিশুর মৃত্যু

মাদ্রাসার ছাদ থেকে পাইপ বেয়ে নামার সময় পড়ে গিয়ে শিশুর মৃত্যু

গাজীপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকে ছাড়িয়ে আনতে থানায় বিএনপি নেতাদের ভিড়

গাজীপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকে ছাড়িয়ে আনতে থানায় বিএনপি নেতাদের ভিড়

শুধু নামেই জিমনেসিয়াম

শুধু নামেই জিমনেসিয়াম

মধ্যপ্রাচ্যের ভূরাজনীতিতে কী পরিবর্তন আসছে?

মধ্যপ্রাচ্যের ভূরাজনীতিতে কী পরিবর্তন আসছে?